• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ময়মনসিংহে ২ বাসের সংঘর্ষ : নিহতদের পরিচয় মিলেছে  
ময়মনসিংহের তারাকান্দায় বেপরোয়া গতির কারণে ২ বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এক বাস হেলপার ও এক নারী যাত্রী নিহত হয়েছেন। সেই সঙ্গে আহত হয়েছেন অন্তত আরও ২৫ যাত্রী।   মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ময়মনসিংহ তারাকান্দা সড়কের কোদালধর বাজারের রামচন্দ্রপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন দুর্ঘটনাকবলিত রাজ সুপার বাসের হেলপার শেরপুর জেলার সদর উপজেলার রাজভল্লবপুর গ্রামের আক্তার আলীর ছেলে মো. শহিদ মিয়া (২৬) এবং নকলা উপজেলার মৃত আব্দুর রশিদের মেয়ে সুইটি আক্তার (২০)।  এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন তারাকান্দা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াজেদ আলী।  প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে ওসি বলেন, শেরপুর থেকে ঢাকাগামী ইভা পরিবহনের একটি বাস বেপরোয়া গতিতে ময়মনসিংহ-শেরপুর সড়কের ঘটনাস্থল এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা বেপরোয়া গতির রাজ সুপার বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে রাজ সুপার বাসের হেলপার শহিদ মিয়া ও ইভা পরিবহনের যাত্রী সুইটি আক্তার ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ ঘটনায় আহত হন অন্তত ২৫ জন। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (এসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, দুই বাসের সংঘর্ষের ঘটনায় মমেক হাসপাতালে অন্তত ১২ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ‍্যে ৬ জনকে ভর্তি করা হয়েছে এবং বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়াও এ ঘটনায় আহত আরও ১৩ থেকে ১৪ জনকে স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয় বলে জানান ওসি ওয়াজেদ আলী।  তিনি আরও বলেন, নিহতদের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্তের জন‍্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেই সঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।  এ দিকে দুর্ঘটনা কবলিত সড়কে বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান ওসি।
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৪৩

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২ বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে ২ বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে অন্তত ২৫ জন যাত্রী আহত হয়েছেন।  রোববার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের উপজেলার রামপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহত যাত্রী ও স্থানীয়রা জানান, সিলেট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী শ্যামলী পরিবহনের বাসটি বিজয়নগরের রামপুর এলাকা অতিক্রম করার সময় বিপরীত দিক থেকে আসা মাধবপুরগামী দিগন্ত বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে শ্যামলী পরিবহনের বাসটি সড়কের পাশে থাকা বিদ্যুতের খুঁটিসহ খাদে পড়ে যায়। দুর্ঘটনায় উভয় বাসের ২৫ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। এ বিষয়ে সরাইল খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সারোয়ার হোসেন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ আহতদের উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী জেলা মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও জেলার সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য পাঠায়। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৯

মুখোমুখি সংঘর্ষ থেকে রক্ষা পেল দুই ট্রেন
মুখোমুখি সংঘর্ষ হওয়া থেকে রক্ষা পেয়েছে কক্সবাজার এক্সপ্রেস ও পর্যটক এক্সপ্রেস।  শুক্রবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটের লোহাগাড়া থেকে চকরিয়া অংশে এ দুর্ঘটনা ঘটতে যাচ্ছিল। দুই চালকের উপস্থিত বুদ্ধিতে মুখোমুখি সংঘর্ষ হওয়া থেকে রক্ষা পায় ট্রেন দুটি। কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাচ্ছিল কক্সবাজার এক্সপ্রেস। আর ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী ছিল পর্যটক এক্সপ্রেস। ট্রেনে দুটিতে প্রায় ৮০০ করে যাত্রী ছিল। রেলওয়ে সূত্রে জানায়, কক্সবাজার থেকে ঢাকাগামী কক্সবাজার এক্সপ্রেস চকরিয়া স্টেশনে এসে পৌঁছায় শুক্রবার বেলা ১টা ২২ মিনিটে। এসময় চকরিয়া স্টেশনমাস্টার আজিম উদ্দিন কক্সবাজার এক্সপ্রেসকে চকরিয়া থেকে লোহাগাড়া যাওয়ার জন্য সংকেত দেন। অপরদিকে, লোহাগাড়া স্টেশনমাস্টার লোহাগাড়া থেকে হারবাং স্টেশন পর্যন্ত যাওয়ার জন্য পর্যটক এক্সপ্রেসকে সংকেত দেন। পাহাড়তলী নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকেও দুই ট্রেনকে নির্ধারিত স্টেশনে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। সংকেত পেয়ে দুই লোকমাস্টার (ট্রেনচালক) ট্রেন চালাতে শুরু করেন। তবে পর্যটক এক্সপ্রেসের লোকোমাস্টার মোহাম্মদ গোলাম রসুল কক্সবাজার এক্সপ্রেসের লোকোমাস্টার মো. জাহেদুল ইসলামকে ফোন করে ট্রেন কোথায় আছে জানতে চান।  জাহেদুল ইসলাম তাকে জানান, ট্রেন নিয়ে তিনি চকরিয়া থেকে লোহাগাড়ার দিকে রওনা দিয়েছেন। মোহাম্মদ গোলাম রসুলও জানান তিনিও ট্রেন নিয়ে লোহাগাড়া থেকে হারবাং স্টেশনে যাচ্ছেন। ট্রেনের অবস্থান জেনে দুই লোকোমাস্টারই বুঝতে পারেন, বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। দুই ট্রেনের গতি ছিল তখন ৫০ কিলোমিটার। যদি তাৎক্ষণিকভাবে ট্রেন থামানো না হলে মাঝপথে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটবে। তারা দ্রুত পাহাড়তলীর নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলে নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে দুই ট্রেনকেই থামার নির্দেশ দেওয়া হয়।  দুই চালকই ট্রেন থামিয়ে দেন। অল্পের জন্য বড় ধরণের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পায় ট্রেন দুটি। পর্যটক এক্সপ্রেসের লোকোমাস্টার মোহাম্মদ গোলাম রসুল গণমাধ্যমকে জানান, সাধারণত নিয়ন্ত্রণকক্ষ ও স্টেশনমাস্টারদের সংকেত ও নির্দেশনা অনুযায়ী ট্রেন চালিয়ে থাকি। ওই দিন কী মনে করে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের লোকোমাস্টার মো. জাহেদুল ইসলামকে ফোন দিই। জানতে চাই, কোন স্টেশনে আছে, কোথায় ক্রসিং হবে। জাহেদ জানান, লোহাগাড়ার দিকে আসছে। আমিও আমার অবস্থান জানাই। এই খবর শুনে টেনশনে পড়ে যাই। সঙ্গে সঙ্গে নিয়ন্ত্রণকক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে ট্রেন থামিয়ে দিই। জাহেদও ট্রেন থামিয়ে দেন। যদি ফোন না করতাম তাহলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারতো। বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যাবস্থাপক সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, স্টেশনমাস্টার ভুল সংকেতে এ দুর্ঘটনা ঘটতে যাচ্ছিল। তবে চালকদের উপস্থিত বুদ্ধিতে ট্রেন দুটি দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পেয়েছে। এ ঘটনায় চকরিয়া স্টেশনমাষ্টার আজিম উদ্দিনকে সরিয়ে নেয়া হয়েছে। এ ঘটনায় দুই সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ২২:১১

সাতক্ষীরা মেডিকেলে ছাত্রলীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষ
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজে সংঘর্ষে জড়িয়েছে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপ। সোমবার (১ এপ্রিল) দুপুরে কলেজ চত্বরে ঘটে এ ঘটনা। এতে মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সহসভাপতি প্রিন্স সাহাসহ কয়েকজন আহত হয়েছেন। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আশিকুর রহমান। তিনি বলেন, আমরা দু’পক্ষকে নিয়ে বসেছি। আশা করছি শান্তিপূর্ণ সমাধান হয়ে যাবে।   ছাত্রলীগ সূত্রে জানা যায়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগের দিন রাতে ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের নিয়ে শোডাউন ও ভাঙচুরের ঘটনায় কলেজ কর্তৃপক্ষ ২৭ মার্চ ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল মুহিতের ইন্টার্নশিপ দুমাসের জন্য স্থগিত করে। পরে ২৯ মার্চ সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। এ কমিটিতে আব্দুল মুহিতকে সভাপতি ও তানভীর আহমেদকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়।  কমিটি ঘোষণার পর থেকেই মুখোমুখি অবস্থানে ছিলেন দু’গ্রুপের নেতাকর্মীরা। একপর্যায়ে মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাসে সভাপতি আব্দুল মুহিত ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহমেদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন অপর গ্রুপের নেতাকর্মীরা। আজ দুই পক্ষই ক্যাম্পাসে অবস্থান নেয় এবং উভয়ের মধ্যে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।   এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ডা. আজমল হোসেন বলেন, নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব নিয়ে দু’পক্ষের নেতাকর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। তবে কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি শান্ত হয়ে যায়।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ২০:০৭

ঈশ্বরদী রেল ক্রসিংয়ে মালবাহী দুই ট্রেনের সংঘর্ষ
পাবনার ঈশ্বরদী রেল ক্রসিং পারাপারের সময় মালবাহী দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে। এতে বন্ধ হয়ে গেছেঢাকা-খুলনা রেল যোগাযোগ । মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) রাত পৌনে ১২টার দিকে ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন এলাকায় ঘটে এ দুর্ঘটনা। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক শাহ সূফী নূর মোহাম্মদ। তিনি বলেন,পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে ৪-৫ ঘণ্টা সময় লাগব বলেও জানান তিনি। তিনি আরও জানান, আপাতত খুলনা থেকে ঈশ্বরদী পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বন্ধ আছে অন্যান্য রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক আছে। এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ঈশ্বরদীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুদীপ কুমার দাস, সহকারী কমিশনার (ভূমি) টি এম রাহসান কবীর ও ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম । জানা যায়, মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) দিবাগত রাত ১২ টার দিকে ঈশ্বরদী রেল ইয়ার্ড থেকে মালবাহী ট্রেনের শানটিং চলছিল। ইতোমধ্যে ঈশ্বরদী রেলইয়ার্ড থেকে অপর আরেকটি তেলবাহী ট্রেন (ফাঁকা) পশান অর্ডার মনে করে ভুলবশত (লাইন ক্লিয়ার পেয়েছে মনে করে) খুলনা অভিমুখে যাত্রা করে। এতে মালবাহী দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে মালবাহী ট্রেনের একটি ওয়াগনের চার চাকা তেলবাহী ট্রেনের লোকোমোটিভ ইঞ্জিনের ছয় চাকা লাইনচ্যুত হয়। পাকশী বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন গণমাধ্যমকে জানান, একটি তেলবাহী ট্রেন পার্বতীপুরে তেল নামিয়ে দিয়ে খুলনার দিকে যাবার পথে ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে এসে দাঁড়ায়। ঘটনার সময় পাথর বোঝাই একটি মালবাহী ট্রেন ভারত থেকে ঢাকা যাওয়ার পথে একই স্টেশনে দাঁড়ায়। এ সময় পাথর বোঝাই ট্রেনটি শানটিং করার সময় (বগি এক লাইন থেকে আরেক লাইনে নেওয়ার সময়) তেলবাহী ট্রেনের সাথে ধাক্কা লাগে। তখন তেলবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন ও মালবাহী ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হয়। ঘটনার পরপরই উদ্ধারকারী রিলিফ ট্রেন বগি উদ্ধারে কাজ শুরু করেছে। ভোর পাঁচটা নাগাদ উদ্ধার কাজ শেষ হয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হতে পারে বলে জানান তিনি। যানজট পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কাজ করছে ঈশ্বরদী থানা পুলিশ।
২৭ মার্চ ২০২৪, ০৮:২৯

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে ইফতার মাহফিলে সংঘর্ষ, আহত ৪
মুন্সীগঞ্জ সদরের পশ্চিম মুক্তারপুরের চরসন্তোষপুরে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে চারজন আহত হয়েছেন।  রোববার (১৭ মার্চ) সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের ইফতার মাহফিলে এ ঘটনা ঘটে। এতে আহত হয়েছেন নাজির ইসলাম (৫৫), খোরশেদা বেগম (৫০), মোহাম্মদ রাজু (৩২) ও সাথি আক্তার (২৫)।  তাদের মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, চরসন্তোষপুর গ্রামের নাজির ইসলাম নিজেকে শ্রমিক লীগের ৮নং ওয়ার্ডের সভাপতি দাবি করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে ব্যানার টাঙিয়ে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেন। এ সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগের নেতাকর্মীরা তাকে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী উল্লেখ করে ইফতার মাহফিল বন্ধ করতে বলেন। কিন্তু নাজির ইসলাম অনুষ্ঠান চালিয়ে গেলে এক পর্যায়ে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। মারামারির বিষয়ে পঞ্চসার ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন জানান, নাজির ইসলাম এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কোনো রকম পরামর্শ ছাড়াই মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য মো. ফয়সাল বিপ্লবের ছবি ব্যবহার করে ইফতার মাহফিলের আয়োজন করেন তিনি। এতে স্থানীয় নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ব্যানার ছিঁড়ে ফেলে। এ বিষয়ে মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ওসি আমিনুল ইসলাম জানান, সংঘর্ষের ঘটনা শুনেছি। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। ঘটনাস্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৩:৫৫

ইফতারে মানহীন খাবার, ত্রিশালে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ 
ইফতারে মানহীন খাবার দেওয়ার অভিযোগকে কেন্দ্র করে ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষ হয়েছে।   রোববার (১৭ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় গেট সংলগ্ন সারেং নামের খাবার হোটেল থেকে কেনা ইফতারে মানহীন বেগুনি পাওয়ায় অভিযোগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী। এরপর সেই হোটেলের কর্মচারীদের সঙ্গে তাদের কথা কাটাকাটি হয় এবং এক পর্যায়ে ঘটনাস্থলে আসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি। এরপর রাতে আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত হয়।  এ দিকে রাত ১১টার দিকে এলাকাবাসী একত্রিত হয়, সেসময় পাল্টা আক্রমণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পরে ওই হোটেলের গ্লাস ও আসবাবপত্রে ভাঙচুর চালায় শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় দফায় দফায় চলেছে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া, রাস্তায় লাঠি হাতে শোডাউন ও ইট ছোড়াছুড়ি চলে দীর্ঘক্ষণ। সংঘর্ষের একপর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গমাতা হলের রাস্তার পাশের কক্ষগুলোতে পাথর ছুঁড়ে মারে এলাকাবাসী। এতে কয়েকটি কক্ষের জানালার কাঁচ ভেঙে যায়। এ ছাড়াও ২ নং গেট ও বটতলা সংলগ্ন শিক্ষার্থীদের মেসগুলোতে হামলা চালায় এলাকাবাসী। এরপর আরও উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীরাও হামলা চালায় ও কয়েক দফা সারেং হোটেল ভাঙচুর করা হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে ছিলেন ত্রিশাল থানা পুলিশসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য ও অন্যান্য শিক্ষকরা।  এ বিষয়ে প্রক্টর সঞ্জয় কুমার মুখার্জি জানান, যে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল তা এখন স্বাভাবিক আছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও স্থানীয় পুলিশ সবাই উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে।  সার্কেল এএসপি (ত্রিশাল) অরিত সরকার আরটিভি নিউজকে বলেন, এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। খাবারের মান নিয়ে সংঘাতের সৃষ্টি হয়েছিল। 
১৮ মার্চ ২০২৪, ০২:৩৬

মেয়রপ্রার্থীর বিরুদ্ধে টাকা দিয়ে ভোট কেনার অভিযোগ, ২ গ্রুপের সংঘর্ষ
পটুয়াখালী পৌরসভা নির্বাচনে শহরের পুরাতন বাজার এলাকায় টাকার বিনিময়ে ভোট কেনার অভিযোগ উঠেছে মেয়রপ্রার্থী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ ও তার কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে। যদিও বিষয়টি অস্বীকার করে উল্টো তার ওপর হামলা হয়েছে বলে দাবি করেছেন মেয়রপ্রার্থী মহিউদ্দিন। শুক্রবার (৮ মার্চ) রাত সাড়ে ৮টায় এ ঘটনা ঘটে।  এ ঘটনায় পুরাতন বাজার এলাকাসহ গোটা পৌর এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।  পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টহল জোরদার করেছে র‍্যাব, পুলিশসহ সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। স্থানীয়রা জানান, পৌর শহরের ৩নং ওয়ার্ডের পুরাতন বাজার এলাকায় টাকা দিয়ে ভোট কেনার সময় প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হয়েছেন বর্তমান মেয়র ও মেয়রপ্রার্থী মহিউদ্দিন আহমেদ, যুবলীগ সভাপতি শহিদুল ইসলাম সহিদ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান হাফিজসহ তাদের কর্মী সমর্থকরা। ঘটনার সময় মহিউদ্দিন আহমেদ ও তার সমর্থকদের সঙ্গে স্থানীয়দের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা যায়। পুরাতন বাজার এলাকা একাধিক ভোটার জানান, মেয়রপ্রার্থী মহিউদ্দিন আহমেদ, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান, জেলা যুবলীগের সভাপতি শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে অন্তত শতাধিক লোক পুরাতন বাজার এলাকায় প্রবেশ করে হিন্দু ভোটারদের টাকা দেওয়ার চেষ্টা করেন। আর সেসময় জগ প্রতীকে ভোট দেওয়ার প্রস্তাব করেন তারা। এতে সাধারণ ভোটার রাজি না হলে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন মেয়রপ্রার্থী মহিউদ্দিনের নেতাকর্মীরা। বাকবিতণ্ডার একপর্যায়ে মেয়রপ্রার্থী মহিউদ্দিনের কর্মী সমর্থকরা ক্ষিপ্ত হয়ে স্থানীয়দের ওপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠে। মুহূর্তেই পুরো এলাকায় সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে পুরাতন বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা জড়ো হয়ে মেয়রপ্রার্থী মহিউদ্দিনের কর্মী সমর্থকদের এলাকা থেকে বের করে দেয়। সিসিটিভি ফুটেজে এমন দৃশ্য দেখা গেছে।  ঘটনার পরপরই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরবর্তীতে সহিংসতা এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।  ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে গণমাধ্যমের কাছে সংঘর্ষের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ওসি মো. জসিম। অপরদিকে এ ঘটনায় ২ মেয়রপ্রার্থী ডা. শফিকুল ইসলাম ও মহিউদ্দিন আহমেদ একে অপরকে দোষারোপ করে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
০৯ মার্চ ২০২৪, ০০:১৫

দেয়াল ভাঙাকে কেন্দ্র করে জাবিতে সংঘর্ষ
দুই হলের মধ্যে বিদ্যমান দেয়াল ভাঙাকে কেন্দ্র করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শহীদ রফিক-জব্বার হল ও নবনির্মিত শেখ রাসেল হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।  মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাত ৮টা থেকে সংঘর্ষ শুরু হয়ে দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত চলে এ সংঘর্ষ।   প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, নবনির্মিত হলগুলোর উদ্বোধনের পর থেকেই বিদ্যমান এ দেয়ালের কারণে শেখ রাসেল হলের শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের অসুবিধা হচ্ছিল। এ নিয়ে দুই হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মনোমালিন্য তৈরি হয়। তবে মঙ্গলবার রফিক-জব্বার হলের শিক্ষার্থীরা সেই দেয়ালে চিত্র আঁকতে গেলে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। এ সময় শেখ রাসেল হলের শিক্ষার্থীরা সেখানে গেলে দুই পক্ষের তর্কাতর্কি হয়। এরপর শেখ রাসেল হলের শিক্ষার্থীরা সে দেয়াল ভেঙে ফেলার চেষ্টা করলে শুরু হয় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও পরে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষে দুই হলের শিক্ষার্থীদের ইট-পাটকেল ছুড়তে দেখা যায়। এক পর্যায়ে পার্শ্ববর্তী নবনির্মিত কাজী নজরুল হলের দ্বিতীয় তলা থেকে পেট্রোল বোমা সদৃশ আগুন ছুড়তে দেখা যায়। সংঘর্ষে গণিত বিভাগের ৪৯ ব্যাচ ও রফিক জব্বার হলের আবাসিক শিক্ষার্থী রেজাউল করিম আহত হন। তাকে অ্যাম্বুলেন্সযোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে পাঠানো হয়।  এদিকে খবর পেয়ে প্রক্টোরিয়াল টিম ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলেও চলতে থাকে সংঘর্ষ। এ সময় প্রক্টরিয়াল টিম দুই পক্ষকে শান্ত করার চেষ্টা করে। পরে রাত ১২টায় সেখানে উপস্থিত হন উপাচার্য অধ্যাপক ড. নূরুল আলম। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় আশুলিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। প্রক্টর এ সময় রফিক জব্বার হলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে গেলে শিক্ষার্থীরা তার সঙ্গে বাক-বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। শিক্ষার্থীরা একপর্যায়ে ভিসির বাসভবন বা ডেইরি গেইটে অবস্থান নেওয়ার ঘোষণা দেয়। শহীদ রফিক জব্বার হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক শাহেদ রানা বলেন, ‘আমি হলে অবস্থান করছি। এ বিষয়ে এখনই কিছু বলতে পারব না। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’ এ বিষয়ে শেখ রাসেল হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক তাজউদ্দীন শিকদার বলেন, ‘আমি একটা ব্যক্তিগত কাজে ঢাকায় অবস্থান করছিলাম। এখন হলে এসেছি। আমার শিক্ষার্থীদের শান্ত থাকার জন্য বলেছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা চেষ্টা করছি।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আ স ম ফিরোজ উল হাসান বলেন, ‘আমি খবর পাওয়ার প্রক্টরিয়াল টিমকে নিয়ে ঘটনাস্থলে চলে এসেছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমরাও সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি।’
০৬ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৩

জাবিতে রাতভর ৩ হলের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) শহীদ রফিক জব্বার হল সংলগ্ন রাস্তায় নির্মিত দেয়াল ভাঙ্গাকে কেন্দ্র করে ৩ হলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।  মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাত ৭টা থেকে শুরু হওয়া সংঘর্ষ দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চলছিল। এতে অন্তত ১০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। সংঘর্ষে জড়ানো হল হলো- শহীদ রফিক জব্বার হল, শেখ রাসেল হল, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হল। জানা যায়, গত বছরের ২৭ জানুয়ারি ওই রাস্তায় স্থায়ী দেয়াল নির্মাণ করেন শহীদ রফিক জব্বার হলের শিক্ষার্থীরা। ৪ দফা দাবিতে হল শাখা ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ওই দেয়ালটি নির্মাণ করা হয়। তাদের দাবিগুলো হলো- শহীদ রফিক জব্বার হলের সীমানা প্রাচীর নির্মাণ ও খেলার মাঠ নির্দিষ্টকরণ, হলের সকল অব্যবস্থাপনা দূর করে স্যানিটাইজেশন ব্যবস্থা সংস্কার ও হলের মসজিদে স্থায়ী ইমাম নিয়োগ, ডাইনিংয়ের অব্যবস্থাপনা দূরীকরণ ও কমনরুমের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত এবং হলের সামনে দিয়ে তাজউদ্দীন আহমদ হল ও শেখ রাসেল হলের বিকল্প রাস্তার ব্যবস্থা করা। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, শহীদ রফিক জব্বার হল সংলগ্ন রাস্তায় দেয়াল নির্মাণের ফলে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ ও শেখ রাসেল হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে অসুবিধাসহ নানা ধরনের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এরই মধ্যে সোমবার থেকে দেয়ালটি ভাঙ্গার দাবিতে গণস্বাক্ষর গ্রহণ কর্মসূচি শুরু করে দুই হলের শিক্ষার্থীরা। বিষয়টি জানাজানি হলে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দেয়ালটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি অঙ্কনের চেষ্টা করে রফিক জব্বার হলের শিক্ষার্থীরা। এ সময় শেখ রাসেল হলের শিক্ষার্থীরা দেয়ালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি অঙ্কনে বাধা দিলে দুপক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। একপর্যায়ে শেখ রাসেল ও শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ হলের শিক্ষার্থীরা মিলে রফিক জব্বার হলের শিক্ষার্থীদের ধাওয়া দিলে তারা ভেতরে চলে যায়। পরে উভয়পক্ষের মধ্যে কয়েক দফায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ, পটকা ফুটানো ও পাল্টাপাল্টি ধারওয়ার ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১০ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এর মধ্যে রফিক জব্বার হলের ৪৯ ব্যাচের শিক্ষার্থী রেজাউল ও নিশাত গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আলম বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উভয়পক্ষকে শান্ত করার চেষ্টা করছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা নেব।
০৬ মার্চ ২০২৪, ০৮:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়