• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
স্কুলছাত্রীকে তিন দিন আটকে রেখে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ
শরীয়তপুরের নড়িয়ায় দশম শ্রেণীর ছাত্রীকে তুলে নিয়ে তিনদিন আটকে রেখে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  শনিবার (১৩ এপ্রিল) রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। আটককৃতরা হলেন- উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের পাঁচগাও গ্রামের মৃত লালু সরদারের ছেলে ইব্রাহিম সরদার দুদুল (২০), একই গ্রামের আলম মাঝির ছেলে তুষার মাঝি (২২), সুরেশ্বর গ্রামের আলম হাওলাদারের ছেলে মো. নাহিদ হাওলাদার (১৯) ও তাদের বন্ধু শাকিব হোসেন। জানা গেছে, ভুক্তভোগী স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। পরিবারের কেউ না থাকায় মায়ের সঙ্গে বোনের বাড়িতে থাকেন। ঈদের দিন সন্ধ্যায় নানা বাড়ি যাওয়ার পথে চন্ডিপুর ভিআইপি মোড় এলাকা থেকে তাকে একটি অটোরিকশায় তুলে নিয়ে যায় দুদুল সরদার ও তুষার মাঝি নামের তুই তরুণ। তারা ওই শিক্ষার্থীকে সুরেশ্বর দরবার শরিফের পাশের একটি টিনের ঘরে নিয়ে দুদিন আটকে ধর্ষণ করে। শনিবার সকালে ওই দুই তরুণ আরও তিনজনকে ডেকে এনে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। এরপর মেয়েটি অসুস্থ হয়ে পড়লে দুপুরে একটি অটোরিকশায় তুলে দেওয়া হয়। বাড়ি ফিরে বোনদের কাছে বিষয়টি খুলে বললে তারা পুলিশে অভিযোগ করেন। পুলিশ রাতে ভিকটিমকে চিকিৎসা ও ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। একই সঙ্গে অভিযান চালিয়ে দুল সরদার, তুষার মাঝি, শাকিব ও নাহিদকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় ওই স্কুলছাত্রীর বোন বাদী হয়ে মামলা করেন। ভুক্তভোগী বলেন, ঈদের দিন হেঁটে নানার বাড়িতে যাচ্ছিলাম। তখন দুদুল ও তুষার মাঝি আমাকে মুখ চেপে ধরে অটোরিকশায় সুরেশ্বর দরবার শরিফের কাছে একটি ঘরে নিয়ে আটকে রাখে। একপর্যায়ে তারা আমাকে পুড়িয়ে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে। শনিবার সকালে আরও তিনজন আমাকে ধর্ষণ করে। আমি অসুস্থ হয়ে পড়লে একটি অটোরিকশায় আমাকে পাঠিয়ে দেয়। শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা লিমিয়া সাদিয়া বলেন, মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। সবধরনের নমুনা ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। ফলাফল আসলে ধর্ষণের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে। জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নড়িয়া সার্কেল) আহসান হাবীব বলেন, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।    
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ০২:২৬

তরুণীকে শিকলে বেঁধে ২৫ দিন সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের একটি বাসায় তরুণীকে শিকলে বেঁধে ২৫ দিন সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অপরাধে নারীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (১ এপ্রিল) সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন ডিসি এইচএম আজিমুল হক। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সান (২৬), হিমেল (২৭) ও রকি (২৯) ও সালমা ওরফে ঝুমুর (২৮)। ডিসি এইচএম আজিমুল হক বলেন, ৯৯৯ এর কল পেয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবীনগর হাউজিংয়ের একটি বাসা থেকে শিকলবন্দি অবস্থায় তরুণীকে উদ্ধার করে পুলিশ। ভুক্তভোগী তরুণীর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, পারিবারিক সমস্যার কারণে ওই তরুণী তার বড় বোনের বাড়িতে থাকতো। ওই সময় তার বোনের স্বামী মাসুদ নামের এক ব্যারিস্টারের সঙ্গে পরিচয় করান। এরপর ব্যারিস্টার মাসুদের সঙ্গে লিভ টুগেদার করতেন তিনি। মাসুদ বিদেশ থাকতো, মাঝে মাঝে দেশে এসে তার সঙ্গে থাকতো। পরে প্রবাসীর স্ত্রী সালমা ওরফে ঝুমুরের সঙ্গে পরিচয় করান মাসুদ। এরপর ভুক্তভোগী তরুণী ঝুমুরের নবীনগরের ভাড়া ফ্ল্যাটে ওঠেন। ভুক্তভোগী তরুণী ও সালমা রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতো। সে সময় আসামি সানের সঙ্গে ওই তরুণীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ফলে হিমেল ও সান ভিকটিমের বাসায় নিয়মিত আসা-যাওয়া করত। বিষয়টি মাসুদ জানার পর সে তরুণীকে শিক্ষা দিতে হবে বলে সালমাকে জানায়। এরপর মাসুদ সালমাকে ওই তরুণীকে আটক করে তার পর্ন ভিডিও ধারণ করতে বলে। আর সালমা এই ভিডিও হিমেল, সান ও রকির সঙ্গে শেয়ার করতো। এরপর গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ওই তরুণীর বাসায় আসামি সান তাকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে গোপন ক্যামেরা স্থাপন করে ভিডিও ধারণ করে। গত ৫ মার্চ আসামিরা ভুক্তভোগীর বাসায় এসে তার হাত-পা বেঁধে মুখে স্কচটেপ লাগিয়ে দেয়। কিছুক্ষণ পর হিমেল ওই নারীকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। আসামিরা ভুক্তভোগী নারীর হাতে ও পায়ে শিকল লাগিয়ে রুমের দরজা ও বাথরুমের দরজার সঙ্গে আটকে রাখে। এরপর গত ৭ মার্চ রাতে আসামি রকি ওই নারীকে ধর্ষণ করে। এরপর গত ৮ মার্চ আসামিরা ভুক্তভোগী নারীকে বিভিন্ন পর্ন ভিডিও দেখায়। সে অনুযায়ী ওই নারীকে একই কাজ করতে বাধ্য করে। আসামিরা ওই নারীকে প্রতিদিন ধর্ষণ করে সেই ভিডিও আসামি সালমা ব্যারিস্টার মাসুদের নিকট পাঠাতো। গত ২৯ মার্চ বাসায় কেউ নেই বুঝতে পেরে ওই তরুণী জানালা দিয়ে চিৎকার দেয়। এতে এক পথচারী জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দিয়ে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশকে সংবাদ দেয়। পরে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ তাকে শিকল বাঁধা অবস্থায় ওই ভবনের চারতলার একটি ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করে ও আলামত সংগ্রহ করে। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে(ওসিসি) চিকিৎসাধীন আছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তেজগাঁও বিভাগের মোহাম্মদপুর জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার মৃত্যুঞ্জয় দে সজল, সহকারী পুলিশ কমিশনার আজিমুল হক।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৮

রাজধানীতে ফ্ল্যাটে ২৫ দিন শেকলে বেঁধে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ
রাজধানীর একটি বাসায় ২৫ দিন শেকলে বেঁধে রেখে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগের পর এক তরুণীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় তিন যুবক ও এক নারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী। তবে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা পলাতক রয়েছেন। জাতীয় জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বর থেকে এই ঘটনা জানতে পেরে শনিবার (৩০ মার্চ) মোহাম্মদপুরের নবীনগরে চার তলার এক ফ্ল্যাট থেকে ওই তরুণীকে উদ্ধার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ। আসামি তিন যুবক হলেন- সান (২৬), হিমেল (২৭) ও রকি (২৯)। আর নারীর নাম সালমা ওরফে ঝুমুর (২৮), যিনি এক প্রবাসীর স্ত্রী। মোহাম্মদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) তোফাজ্জল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, এ ঘটনায় ২৩ বছর বয়সী ওই তরুণী শনিবার তিন যুবক ও এক নারীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আসামিদের শনাক্তের পর তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ওই তিন যুবক প্রায় ২৫ দিন তাকে আটকে রেখে ধর্ষণের পাশাপাশি পাশবিক যৌন নির্যাতন চালায়। খবর পেয়ে শেকল হাত-পা বাঁধা ওই তরুণীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। এজাহারে অভিযোগ করা হয়েছে, নবীনগরে সালমার চতুর্থ তলার ফ্ল্যাটে গত ৫ মার্চ থেকে তাকে আটকে রাখা হয়েছিল। ওই তিন যুবকের ধর্ষণের ঘটনায় সহায়তাও করেন সালমা। মামলায় বলা হয়, বাবা মায়ের মধ্যে বিচ্ছেদ এবং পরে তারা অন্যত্র বিয়ে করায় ওই তরুণী তার বড় বোনের বাসায় থাকছিলেন। সে সময় ভগ্নিপতির মাধ্যমে এক যুবকের সঙ্গে পরিচয় হয়। পরে ওই যুবকের মাধ্যমে এক প্রবাসীর স্ত্রী সালমা ওরফে ঝুমুরের সঙ্গে পরিচয় হয় তরুণীর। এক পর্যায়ে বোনের বাসা ছেড়ে তার (সালমা) সঙ্গে নবীনগরের ভাড়া ফ্ল্যাটে ওঠেন ওই তরুণী। পরে ঝুমুরের মাধ্যমে সান নামের এক যুবকের সঙ্গে পরিচয়ের সূত্র ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে নবীনগরের ওই বাসায় গত ৩ ফ্রেব্রুয়ারি প্রথম ধর্ষণ করেন সান বলে এজাহারে অভিযোগ করা হয়। ‘সর্বশেষ ২৭ ফ্রেব্রুয়ারি একইভাবে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করার পর বিয়ের জন্য চাপ দিলে সান তার পরিবারের সাথে কথা বলে বিয়ের আশ্বাস দেয়। বিয়ে না করলে থানায় গিয়ে মামলা করার কথা বললে সান যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে মামলায় অভিযোগ করা হয়, গত ৫ মার্চ দুপুরে দুই বন্ধু হিমেল ও রকিকে নিয়ে ওই বাসায় এসে সান তাকে সারপ্রাইজ দেবে বলে চোখ বন্ধ করতে বলে। সালমা এ সময় খাবার আনার কথা বলে রুম থেকে বের হয়ে যায়। সানের কথায় চোখ বন্ধ করলে তারা তিনজন মিলে তার হাত, পা ও চোখ বেঁধে ফেলে এবং মুখে স্কচটেপ লাগিয়ে ফেলে। পরে সালমার কথায় হিমেলকে পাহারায় রেখে অন্যরা শেকল আনার জন্য বাইরে চলে যায়। এ সময় একা পেয়ে হিমেল তাকে ধর্ষণ করে। সেই দিন থেকে শেকল দিয়ে তার হাত ও পা বেঁধে রাখা হয় দাবি করে ওই তরুণী মামলায় অভিযোগ করেন, এক দিন পর ৭ মার্চ রকি বাসায় এসে তাকে ধর্ষণ করে। খাবার এবং রাথরুমে যাওয়া সময় বাসায় থাকা সালমা শুধু পায়ের শেকল খুলে দিত। পরদিন সানের ধর্ষণের চিত্র ভিডিও তার মোবাইল ফোনে ধারণ করেন সালমা। এরপর থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে ওই তিনজন তাকে ধর্ষণ করেন এবং একে অপরের ভিডিও করেন। এসময় সালমা তাদের সহায়তা করে। গত ৩০ মার্চ রাতে বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে জানালা দিয়ে চিৎকার করে স্থানীয় এক ব্যক্তির দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন নির্যাতনের শিকার ওই তরুণী। পরে ওই ব্যক্তি ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিলে পুলিশ এগিয়ে আসে।
৩১ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫৩

সাঁথিয়ায় গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় গ্রেপ্তার ৩ যুবক
পাবনার সাঁথিয়ায় এক গৃহবধূকে (২৬) সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্ত তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।  বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র‍্যাব-১২, সিপিসি-২, পাবনার কোম্পানি কমান্ডার মেজর এহতেশামুল হক খান। এর আগে মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার যুবকেরা হলেন সাঁথিয়া উপজেলার চাঁদপুর গ্রামের নাসির উদ্দিন (৩০), নুহ মোল্লা (২৮) ও সাইফুল ইসলাম (৩০)। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, গত ১৯ ফ্রেবুয়ারি সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী গৃহবধূ সাঁথিয়ার বনগ্রাম বাজার থেকে বাড়িতে যাবার জন্য চরভদ্রকোলা নামক স্থানে অটোরিকশা থেকে নামেন। সেখান থেকে হেঁটে বাড়ির উদ্দেশ্যে যাবার সময় বটতলা নামক স্থানে তাকে একা পেয়ে মুখ চেপে ধরে ও পা বেঁধে ফেলে তিন আসামি। পরে তারা চরভদ্রকোলা গ্রামের ডাঙ্গার চক নামক নির্জন মাঠে নিয়ে যায়। সেখানে গৃহবধূকে পালাক্রমে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে ফেলে পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা। এ ঘটনায় গৃহবধূ বাদী হয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারি সাঁথিয়া থানায় নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন। এরপর আসামি গ্রেপ্তারে অভিযানে নামে র‍্যাব। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় মঙ্গলবার রাতে সাঁথিয়ার খাইলভরা মোল্লাবাড়ি ও আতাইকুলার ধর্মগ্রাম এলাকায় অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা এই ঘটনার সঙ্গে নিজেদের জড়িত থাকার বিষয়টি স্বীকার করে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আসামিদেরকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সাঁথিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
২০ মার্চ ২০২৪, ২৩:১২

কুড়িগ্রামে যুবতীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ৩ 
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে যুবতীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে দুইজন ও তাদের সহায়তাকারী একজনকে আটক করেছে পুলিশ। অপর একজন সহায়তাকারী পলাতক রয়েছে। বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে পৌরসভার সাঞ্জুয়ারভিটা গ্রামের শাহালমের বাড়িতে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে ঐ যুবতীকে। পরিবারের লোকজন জানান, বুধবার বিকাল তিনটার দিকে ওই যুবতী মায়ের সঙ্গে অভিমান করে বাশেরতল জামতলা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের অন্তাইয়ের পাড় গ্রামে খালার বাড়ি যাওয়ার জন্য বের হয়। বাড়ি থেকে বের হয়ে নাগেশ্বরীর ভাইভাই মোড় পার হলে পূর্ব পরিচিত মালভাঙ্গা গ্রামের মৃত নুরুন্নবী মিয়ার ছেলে খোকা মিয়ার সঙ্গে দেখা হয়। এ সময় খোকা মিয়া তাকে জিজ্ঞাসা করে সে কোথায় যাচ্ছে। উত্তরে ওই যুবতী বলে সে খালার বাড়িতে যাচ্ছে এবং সেখানেই রাতে থাকবে। এ সময় খোকা তাকে মোটরসাইকেলে পৌঁছে দেয়ার কথা বলে তার প্রতিবেশী মৃত আইনউল্লার ছেলে মূসা মিয়াকে ডেকে আনে। পরে মূসার মোটরসাইকেলে ওই যুবতীকে তুলে তারা সাঞ্জুয়ারভিটা গ্রামের শাহালমের বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে যুবতীকে দুজনে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। অভিযোগ আছে শাহালম ও তার স্ত্রী খুশি বেগম নিজ বাড়িতে বহুদিন থেকে মেয়ে দিয়ে অসামাজিক কার্যকলাপ চালিয়ে আসছে। এদিকে ধর্ষণের শিকার যুবতীকে ওই দম্পতির হাতে তুলে দিয়ে দুইজনই চলে যায়। পরে যুবতীকে শাহালম ও তার স্ত্রী খুশি বেগম একটি ঘরে তালা দিয়ে বন্দি করে রাখে। পরে অনেক খোঁজাখুঁজির পর ওই যুবতির বাবা লোকজনের সহায়তায় শাহালমের বাড়ি হতে রাত ৮টার দিকে মেয়েকে উদ্ধার করে। ওই রাতেই যুবতির বাবা নাগেশ্বরী থানায় খোকা, মূসা, শাহালম ও শাহলমের স্ত্রী খুশি বেগমের নামে অভিযোগ করলে পুলিশ বৃহস্পতিবার ভোরে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত খোকা ও মূসাসহ ধর্ষণে সহায়তা করায় খুশি বেগমকে গ্রেপ্তার করে। তবে শাহালম পলাতক রয়েছে। মেয়ের বাবা জানান, খোকা ও মূসা আমার মেয়ের সম্পর্কে চাচা হয়। তাই ওদের মোটরসাইকেলে উঠেছে। তারা দুজন মেয়েটাকে নিয়ে নির্যাতন করেছে আবার ওখানেই বিক্রি করে দিয়েছে। আমার মেয়ের সামনেই অন্য ছেলেদের কাছ থেকে শাহালমের বউ ১০ হাজার টাকা নিয়েছে। মেয়ে সব কিছুই আমাকে জানিয়েছে। আমি এর উপযুক্ত বিচার চাই। নাগেশ্বরী থানার ওসি (তদন্ত) সারোয়ার হোসেন জানান, এ বিষয়ে চারজনের নামে মামলা হয়েছে। রাতেই এক নারীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুই যুবক ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত। অপরজন একজন নারী। তিনি সহায়তাকারী। বৃহস্পতিবার বিকালে আদালতের মাধ্যমে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।  
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:৪১

চোখে-মুখে ‘সুপার গ্লু’ দিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মামলা, অতঃপর...
খুলনার পাইকগাছায় চোখ-মুখে ‘সুপার গ্লু’ আঠা দিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে ভুক্তভোগী নারীর স্বামী বাদী হয়ে মামলাটি করেন। ভুক্তভোগীর স্বামীর অভিযোগ, গত রোববার রাতে তিনি ব্যবসায়িক কাজে গড়ুইখালী বাজারে ছিলেন। এ সুযোগে ভোর তিনটার দিকে দুর্বৃত্তরা মই দিয়ে ছাদে যায়। এরপর সিড়ির দরজা ভেঙে তার স্ত্রীর বেডরুমে প্রবেশ করে। এরপর তার চোখে ও মুখে ‘সুপার গ্লু’ আঠা দিয়ে তাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। পরে তার স্ত্রীর কানের দুল ও গলার চেনসহ মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায় তারা। পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওবায়দুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, অজ্ঞাত পরিচয় ২/৩ জনকে আসামি করে তিনি মামলাটি দায়ের করেছেন। তবে ওই মামলায় এখনও কাউকে আটক করা যায় নি। ভুক্তভোগী নারী খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তিনি আরও জানান, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত এবং আটক করার জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫৪

চোখে-মুখে আঠা লাগিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, যা জানাল চিকিৎসক
খুলনার পাইকগাছায় চোখে-মুখে ‘সুপার গ্লু’ আঠা লাগিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় গৃহবধূকে (৪৫) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তার চোখ ও মুখের আঠা অপসারণ করা হলেও শারীরিকভাবে দুর্বল থাকায় তিনি কথা বলতে পারছেন না। চিকিৎসক জানান, চোখে ও মুখে এভাবে আঠা লাগানো অবস্থায় কোনো রোগী আগে দেখিননি। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে ওই নারীর ছেলে বলেন, সোমবার রাতে তার মায়ের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তিনি কথা বলতে পারছেন না। কিছু বলতে গেলে ইশারা করছেন। তার মায়ের শরীর এখনও বেশ দুর্বল। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি ইউনিট-২-এর সহকারী রেজিস্ট্রার চিকিৎসক মো. কনক হোসেন বলেন, হাসপাতালে যখন আনা হয়, তখন ওই রোগী পুরোপুরি অজ্ঞান ছিলেন তেমন নয়। তবে তিনি একটু অবচেতন অবস্থায় ছিলেন। চোখের পাতা ও দুই ঠোঁট শক্ত আঠা দিয়ে লাগানো ছিল। রোগীর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঁচড়ের দাগ ও ছোট ছোট আঘাতের চিহ্ন ছিল। অস্ত্রোপচার কক্ষে নিয়ে আঠা অপসারণ করা হয়। এরপর রোগীকে পাঠানো হয় চক্ষু ওয়ার্ডে।  তিনি বলেন, রোগীর স্বজনদের অভিযোগ ছিল, তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। তাই চক্ষু ওয়ার্ড থেকে তাকে ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) পাঠানো হয়। তবে এর আগে কখনও চোখে ও মুখে এভাবে আঠা লাগানো অবস্থায় কোনো রোগী দেখিনি। এ বিষয়ে পাইকগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবাইদুর রহমান বলেন, ওই ঘটনায় কেউ মামলা করেননি। তবে অপরাধীদের শনাক্ত করতে অভিযান অব্যাহত আছে। এর আগে রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভোর রাতে খুলনার পাইকগাছায় চোখ-মুখে ‘সুপার গ্লু’ আঠা দিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ওই সময় গৃহবধূর কানের দুল ও স্বর্ণালংকারসহ মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। ভুক্তভোগীর পরিবার জানিয়েছে, ওই গৃহবধূর ছেলে বাগেরহাট ও মেয়ে খুলনায় থেকে পড়ালেখা করে। রোববার রাতে তার স্বামী ব্যবসায়িক কাজে গড়ুইখালী বাজারে ছিলেন। এ সুযোগে ভোর তিনটার দিকে দুর্বৃত্তরা মই দিয়ে ছাদে যায়। এরপর সিড়ির দরজা ভেঙে গৃহবধূর বেডরুমে প্রবেশ করে তার চোখে ও মুখে ‘সুপার গ্লু’ আঠা দিয়ে তাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। পরে গৃহবধূর কানের দুল ও গলার চেনসহ মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায় তারা। খুলনার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইদুর রহমান জানান, গৃহবধূকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত এবং তাদেরকে আটক করার চেষ্টা করা হচ্ছে।  
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:০৪

কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ : ১০ বছর পর দুজনের যাবজ্জীবন
বরিশালের বাকেরগঞ্জে কিশোরীকে অপহরণ করে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় দুজনকে যাবজ্জীবন ও ১৪ বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।  সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. ইয়ারব হোসেন এ রায় দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন বাকেরগঞ্জ উপজেলার পূর্ব ভাতশালা গ্রামের আউয়াল রাঢ়ি ও তৌকির সন্যামত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী কাজী মো. হুমায়ুন কবির।  কাজী হুমায়ুন বলেন, ২০১৪ সালের ৭ জুন সন্ধ্যায় প্রেমের সম্পর্কে ১৬ বছর বয়সী কিশোরী তার প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে লঞ্চে চড়ে বাকেরগঞ্জ ডিসি ঘাটে নামেন। সেখানে নামার পর প্রেমিকাকে লঞ্চঘাটে রেখে প্রেমিক টাকা আনতে যান। এ সময় আউয়ালসহ কয়েকজন প্রেমিককে মারধর করে কিশোরীকে অপহরণ করেন।  এজাহারের বরাতে কাজী হুমায়ুন বলেন, অপহরণের পর পশ্চিম ভাতশালা গ্রামের শংকর সাধুর বাড়ির পুকুর পাড়ে নিয়ে তৌকির ও আউয়াল ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন। পরে কিশোরীকে সেখান থেকে স্থানীয়রা উদ্ধার করার পর ঘটনার বিস্তারিত শুনেন। পরে তৌকির ও আউয়ালকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।  কাজী হুমায়ুন আরও বলেন, পরবর্তীতে কিশোরী বাদী হয়ে দুজনকে আসামি করে বাকেরগঞ্জ থানায় মামলা করেন। বাকেরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাছুম তালুকদার একই বছরের ৫ আগস্ট দুজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন। বিচারক সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে রায় দেন। রায়ে অপহরণের অভিযোগে দুজনকে ১৪ বছর করে কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। এ ছাড়া ধর্ষণের অভিযোগে দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা করে জরিমানা করেন আদালত। রায় ঘোষণার সময় আসামি দুজনই আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:১৪

চোখে-মুখে ‘সুপার গ্লু’ দিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ
চোখ-মুখে ‘সুপার গ্লু’ আঠা দিয়ে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় গৃহবধূর কানের দুল ও স্বর্ণালংকারসহ মালামাল লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) ভোর রাতে খুলনার পাইকগাছায় উপজেলার রাড়ুলি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  ভুক্তভোগীর পরিবার জানিয়েছে, ওই গৃহবধূর ছেলে বাগেরহাট ও মেয়ে খুলনায় থেকে পড়ালেখা করে। রোববার রাতে তার স্বামী ব্যবসায়িক কাজে গড়ুইখালী বাজারে ছিলেন। এ সুযোগে ভোর তিনটার দিকে দুর্বৃত্তরা মই দিয়ে ছাদে যায়। এরপর সিড়ির দরজা ভেঙে গৃহবধূর বেডরুমে প্রবেশ করে তার চোখে ও মুখে ‘সুপার গ্লু’ আঠা দিয়ে তাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। পরে গৃহবধূর কানের দুল ও গলার চেনসহ মালামাল নিয়ে পালিয়ে যায় তারা। এ বিষয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী রেজিস্ট্রার ডা. মো. কনক হোসেন জানান,  স্বর্ণালংকার নেওয়ার সময় ভুক্তভোগী নারীর কানের কিছু অংশ ছিঁড়ে গেছে। চোখের আঠা ছাড়াতে চক্ষু ডাক্তার ড্রপ দিয়েছেন। বর্তমানে সার্জারি বিভাগের অধীনে ভর্তি রয়েছেন। তাকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হবে। খুলনার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইদুর রহমান জানান, গৃহবধূকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত এবং তাদেরকে আটক করার চেষ্টা করা হচ্ছে।  
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫২

জাবিতে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মূল পরিকল্পনাকারী গ্রেপ্তার
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবে অভিযুক্ত পলাতক মামুনুর রশিদকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।  বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এক ক্ষুদে বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে সংস্থাটি। র‍্যাব জানায়, রাজধানীর ফার্মগেট এলাকা থেকে অভিযুক্ত মামুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ধর্ষণে সহায়তাকারী হিসেবে অভিযুক্ত মো. মুরাদকে নওগাঁ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত ৩ ফেব্রুয়ারি রাতে স্বামীকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলের একটি কক্ষে আটকে তার স্ত্রীকে পাশের জঙ্গলে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর স্বামী বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। পরে মূল অভিযুক্তসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরের দিন ৪ ফেব্রুয়ারি সিন্ডিকেট সভায় ৬ শিক্ষার্থীর সনদ স্থগিত করা হয়েছে। এরমধ্যে তিনজনকে সাময়িক বহিষ্কারও করা হয়েছে। একই সঙ্গে ঘটনার তদন্তে চার সদস্যদের কমিটি গঠন করা হয়েছে। ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সনদ স্থগিত হওয়া শিক্ষার্থীরা হলেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ছাত্র ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, একই বিভাগের মুরাদ হোসেন, শাহ পরান, মোস্তফা মনোয়ার সিদ্দিকী, মো. হাসানুজ্জামান ও এবং উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির হাসান। পাশাপাশি মুরাদ, সাব্বির ও মোস্তফা মনোয়ার সিদ্দিকীকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৩৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়