• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
টাইগারদের ৫১১ রানের লক্ষ্য দিলো শ্রীলঙ্কা
চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে ৫১০ রান করে ইনিংস ঘোষণা করেছে শ্রীলঙ্কা। ফলে এই ম্যাচ জিততে টাইগারদের লক্ষ্য ৫১১ রান। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ৬ উইকেটে ১০২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করে সফরকারীরা। তৃতীয় দিন শেষে ৩৯ রান করা অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস এদিন হাফ-সেঞ্চুরি তুলে নেন। তবে ব্যক্তিগত ৫৬ রানের মাথায় সাকিবের বলে বোল্ড হয়ে লঙ্কান এই অলরাউন্ডারকে ফিরতে হয়েছে। এরপর মাত্র ৪ ওভার ব্যাট করে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫৭ রানে ইনিংস ঘোষণা করেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। ততক্ষণে টাইগারদের সামনে ৫১১ রানের লক্ষ্য দাঁড়ায়। উল্লেখ্য, ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ৫৩১ রান সংগ্রহ করে শ্রীলঙ্কা। জবাবে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ১৭৮ রান করে অলআউট হয়ে যায় বাংলাদেশ। ফলে প্রথম ইনিংসের ৩৫৩ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নামে লঙ্কানরা। এদিকে এই টেস্ট জিততে টাইগারদের ইতিহাসই গড়তে হবে। টেস্ট ইতিহাসে রান তাড়ার রেকর্ড ৪১৮ রানের। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সের হিসেবে যা অসম্ভব। কারণ, চলতি সিরিজে কোনো ইনিংসেই ২০০ রান করতে পারেনি শান্তর দল।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৪

 বাংলাদেশকে ফলোঅন না করানোর কারণ জানালো শ্রীলঙ্কা
সিলেট টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বড় ব্যবধানে হেরেছিল বাংলাদেশ। চট্টগ্রাম টেস্টেও সেই পথে হাঁটছে টাইগাররা। নিজেদের প্রথম ইনিংসে শ্রীলঙ্কা ৫৩১ রান করলে বাংলাদেশ থামে ১৭৮ রানে। দ্বিতীয় ইনিংসে ১০২ তুলতেই ৬ উইকেট হারিয়েছে দলটি। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত তাদের লিড ৪৫৫ রান। সোমবার (১ এপ্রিল) ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসেন পেস বোলিং কোচ দর্শনা গামাগে। এ সময় শ্রীলঙ্কা কত রান নিরাপদ মনে করছে এমন প্রশ্ন করেছে গামাগের কাছে। জবাবে তিনি বলেন, আমাদেরকে আরও ৫০-৬০ রান করতে হবে। তাহলে আমরা ভালো অবস্থানে পৌঁছাবো। তিনি আরও বলেন, এই টেস্টে এখনও ছয় সেশন বাকি আছে। আমরা চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনে যতটা সম্ভব রান করার চেষ্টা করবো। আমাদের সাড়ে চারশ’র বেশি রান জমা আছে। আরও ৫০ রান হলে আমাদের লিড পাঁচ শ’ ছাড়াবে।  ‘আমরা যদি প্রথম সেশন ব্যাটিং করতে পারি তারপর তাদেরকে অলআউট করতে পাঁচ সেশন পাবো। পাশাপাশি পেসাররা পর্যাপ্ত বিশ্রামের সময় পাবে। যেন তারা যখন ফিরবে সতেজ হয়ে যেন ফেরে।’ বাংলাদেশকে ফলো অনের সুযোগ পেয়েও কেন করায়নি শ্রীলঙ্কা। এমন প্রশ্নের জবাবে গামাগে বলেন, মূল বিষয়টা হচ্ছে আমরা বোলারদের বিশ্রাম দিতে চেয়েছিলাম। কারণ, টেস্টের দুদিন এখনও বাকি রয়েছে। দ্বিতীয় ইনিংসে তাদের কীভাবে কাজে লাগাতে পারি আমাদের ভাবনাতেই ছিল তা।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ২১:১৫

৪৫৫ রানের লিডে দিন শেষ করল শ্রীলঙ্কা
সংক্ষিপ্ত স্কোর শ্রীলঙ্কা দ্বিতীয় ইনিংস : ২৫ ওভারে ১০২/৬   ডি সিলভার পর মেন্ডিসও ব্যর্থ ১৭:০৫, এপ্রিল ১ এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি অধিনায়ক ডি সিলভা। ৭ বলে ১ রানে হাসানের চতুর্থ শিকার হন এই ডান হাতি ব্যাটার। এরপর ৯ রানে কামিন্দু মেন্ডিসকে আউট করেন খালেদ আহমেদ।   মাদুশকার পর চান্দিমালের বিদায় ১৬:৪৪, এপ্রিল ১ মাদুশকার বিদায়ের পর ৭ বলে ৯ রান করে আউট হন চান্দিমাল। এবারেও দলের উইকেট  শিকারী হাসান। অভিষেক ম্যাচের পঞ্চম উইকেট শিকার করেন তিনি। দলীয় ৭২ রানে চার উইকেট হারিয়েছে লঙ্কানরা। মাদুশকাকে ফেরালেন হাসান মাহমুদ ১৬: ৩৬, এপ্রিল ১ অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসকে সঙ্গে নিয়ে লঙ্কান শিবিরে হাল ধরেন নিশান মাদুশকা। দুজনের ব্যাটে ভর করে দলীয় ফিফটি পূরণ করে লঙ্কানরা। ৪৫ বলে ৩৪ রান করে আউট হন মাদুশকা। হাসানের দ্বিতীয় শিকার হন তিনি। কুশল মেন্ডিসও বোল্ড ১৫: ৩৬, এপ্রিল ১ করুনারত্নের পর ক্রিজে নেমেছিলেন কুশল মেন্ডিস। এবার ডানহাতি এই ব্যাটারও বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন। খালেদ আহমেদের অফ স্টাম্পের বাইরের বল টেনে খেলতে চেয়েছিলেন। ঠিকঠাক টাইমিং না হওয়ায় ২ রানে ফিরলেন এই ব্যাটার। দ্বিতীয় ইনিংসে ৩ ওভারে ২ উইকেটে ১৫ রান শ্রীলঙ্কার।   করুনারত্নেকে হারাল শ্রীলঙ্কা ১৫: ১৬, এপ্রিল ১ যেভাবে খেলতে চেয়েছিলেন, সেভাবে বলটি উঠেনি। ব্যাটের নিচের অংশে লেগে ঢুকেছে স্টাম্পে। অভিষিক্ত হাসানের বলে বোল্ড হয়েচ ফিরেছেন করুনারত্নে। ১২ রানে প্রথম উইকেট হারাল সফরকারীরা।    ফের ব্যাটিংয়ে শ্রীলঙ্কা ১৫: ১৬, এপ্রিল ১ ৩৫৩ রানে এগিয়ে ছিল লঙ্কানরা। চাইলে বাংলাদেশকে ফলো-অন করাতে পারতো তারা। তবে ফের ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সফরকারীরা। চা-বিরতি শেষেই ব্যাট হাতে নেমেছেন দুই ওপেনার নিশান মাদুশঙ্কা ও দিমুত করুনারত্নে।   ১৭৮ রানে থামল বাংলাদেশ ১৪: ৫৬, এপ্রিল ১ আসিতার বলে বোল্ড হয়েছেন খালেদ। এতে ১৭৮ রানেই থামল বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস। ফলে ৩৫৩ রানে এগিয়ে থাকল শ্রীলঙ্কা। এখন চাইলেই স্বাগতিকদের ফলো-অন করাতে পারবে সফরকারীরা।   ফার্নান্দোর তৃতীয় শিকার ১৪: ৪৫, এপ্রিল ১ ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিলে একপ্রান্ত আগলে রেখেছিলেন মুমিনুল হক। তবে এবার তাকেও থামতে হলো।  ফার্নান্দোর ফুললেংথের বলে এলবিডব্লু হয়েছেন সাবেক এই দলপতি। রিভিউ নিয়ে আম্পায়ার্স কলে কাটা পড়েছেন তিনি। বাংলাদেশের বাকি আর মাত্র ১ উইকেট।   ফলোঅনের শঙ্কায় বাংলাদেশ ১৪: ২৯, এপ্রিল ১ জীবন পেয়েও কাজে লাগাতে পারেনি মিরাজ। অল্প সময়ের মধ্যেই ফিরেছেন ড্রেসিং রুমে। এতে ১৬৫ রানের মাথায় ৮ উইকেট হারিয়ে ফলোঅনের শঙ্কায় পড়ল বাংলাদেশ। জায়াসুরিয়ার অফ স্টাম্পের বাইরের আর্ম ডেলিভারি ভুল লাইনে ডিফেন্ড করেন মিরাজ। সেটি প্যাডে লাগে তার। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ারও। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি এই অলরাউন্ডার। ৬২ ওভারে বাংলাদেশ ১৬৫/৮। ফলো-অন এড়াতে প্রয়োজন আরও ১৬৭ রান।   আরেকটি ক্যাচ মিস ১৪: ১০, এপ্রিল ১ বল মোকাবিলায় ধৈর্য ধরে রাখতে পারছিলেন না মিরাজ। তাই জয়াসুরিয়াকে ক্রিজ ছেড়ে বেরিয়ে এসে হাঁকাতে চেয়েছিলেন। যা ক্যাচ উঠেছিল। শর্ট কাভারে দীর্ঘ সময় পেয়েও সহজ ক্যাচ ফেলে দেন সাদিরা সামারাবিক্রমা।  বাংলাদেশ ১৫৫/৭, ৩৭৬ রানে পিছিয়ে   ফিরলেন দিপুও ১৩: ৪৬, এপ্রিল ১ ৭ রানে অল্পের জন্য বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে বেশিক্ষণ আর স্থায়ী হলেন না। লাহিরু কুমারার বলে স্কয়ারড আপ হয়ে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন এই ব্যাটার।  ফলে উইকেট সপ্তম হারাল বাংলাদেশ। স্কোর ১৪৮/৭, প্রথম ইনিংসে পিছিয়ে ৩৮৩ রানে। ফলো-অন এড়াতে চাই আরও ১৮৩ রান।   অল্পের জন্য বাঁচলেন দিপু ১৩: ০৭, এপ্রিল ১ ক্যাচ তুলে বেঁচে গিয়েছিলেন তাইজুল-জাকির। তবে ফিল্ডার পর্যন্ত পৌঁছায়নি সেগুলো। এবার বেঁচে গেলেন শাহাদাতও।  জয়াসুরিয়াকে ড্রাইভ করতে গিয়ে ফিরতি ক্যাচ তুলেছিলেন এই ব্যাটার। নাগালের মধ্যেই ছিল, তবে রাখতে পারেননি তিনি। এতে ৭ রানে জীবন পেলেন শাহাদাত।  বাংলাদেশ ৫০ ওভারে ১৪১/৬, ৩৯০ রানে পিছিয়ে    চিরচেনা ব্যর্থতায় লিটন ১৩: ০৭, এপ্রিল ১ এবারও ব্যর্থ লিটন। তবে কিছুটা পার্থক্য আছে। এবার প্রথম না, তৃতীয় বলে আউট হয়েছেন উইকেটকিপার এই ব্যাটার। প্রথম বলটি দেখেশুনে ডিফেন্ড করেছিলেন। পরের বলেই হাঁকান বাউন্ডারি। এরপর লেংথ খানিকটা কমিয়ে দিয়েছিলেন ফার্নান্দো। সেটা বুঝতে পারেননি লিটন। ডেকে এনেছেন মহাবিপদ। খোঁচা দিতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন কুশল মেন্ডিসের হাতে। এতে ৪ বলের মধ্যেই সেরা দুই ব্যাটারকে হারাল বাংলাদেশ।   সাকিব এলবিডব্লু ১২: ৫৯, এপ্রিল ১ সাকিবের বিদায়ে পঞ্চম উইকেট হারাল বাংলাদেশ। আসিতা ফার্নান্ডোর ভেতরের দিকে ঢোকা বল লাইন মিস করেন সাকিব। বাকি গল্পটা এলবিডব্লু। এরপর রিভিউতেও বদলাল না রড টাকারের সিদ্ধান্ত।  বল ট্র্যাকিং দেখিয়েছে, আম্পায়ার্স কল। এতে বাঁচল বাংলাদেশের রিভিউ। তবে ঠিকই উইকেট হারাল লাল-সবুজেরা।  বাংলাদেশ ১২৬/৫, পিছিয়ে ৪০৫ রানে।   প্রথম সেশনে লঙ্কানদের প্রাপ্তি ৩ উইকেট ১২: ০৭, এপ্রিল ১ চট্টগ্রামে তৃতীয় দিনের শুরুটা বেশ ভালোই করেছিল বাংলাদেশ। তবে এরপরই দুই উইকেট হারিয়ে এলোমেলো হয়ে যায় টাইগার শিবির। প্রথম ঘণ্টার মতো পরের ঘণ্টায়ও ৩০ রান তুলেছে বাংলাদেশ। প্রথম ঘণ্টায় উইকেট জিইয়ে রাখলেও দ্বিতীয় ঘণ্টায় ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে শান্তর দল। তৃতীয় দিনের মধ্যাহ্নবিরতি পর্যন্ত ৪১ ওভারে বাংলাদেশ ১১৫/৪। ফলো-অন এড়াতে আরও ২১৭ রান করতে হবে ৪১৬ রানে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশের। ক্রিজে আছেন সাকিব আল হাসান ও মুমিনুল হক।   ২ ওভারে ২ উইকেট ১১: ৪৭, এপ্রিল ১ প্রথমে শান্ত! পরের ওভারে তাইজুলও। এতে পরপর দুই ওভারে ২ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। ওপেনার জাকিরের মতো বোল্ড হয়েছেন নাইটওয়াচম্যান তাইজুল।  ফার্নান্দোর অফ স্ট্যাম্পের বাইরে থেকে ভেতরে ঢোকা ডেলিভারি রক্ষণাত্মক ভঙ্গিতে খেলেছিলেন তাইজুল। তবে ব্যাটের কোনায় লেগে লেগ স্ট্যাম্পে আঘাত করে বল। এতে ৬৬ বলে ২২ রানে সমাপ্তি ঘটে তাইজুলের ইনিংসের। ৩৭ ওভারে ১০৬/৪, ৪২৫ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ।   দ্রুতই ফিরলেন শান্ত ১১: ৩২, এপ্রিল ১ ব্যর্থতার ধারা বজায় রেখে দ্রুতই ড্রেসিং রুমের পথ ধরলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। জায়াসুরিয়ার ফুল লেংথ ডেলিভারি অন ড্রাইভে খেলতে গিয়ে শর্ট মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়েছেন টাইগার দলপতি। আউট হওয়ার আগে ১১ বলে করেছিলেন স্রেফ ১ রান। এতে চলতি সিরিজের তিন ইনিংসেই দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগে থামলেন শান্ত। ৩৬ ওভারে বাংলাদেশ ১০১/৩   প্যাভিলিয়নে জাকির ১১: ২৪, এপ্রিল ১ বেশ ভালোই বোলিং করছিলেন বিশ্ব ফার্নান্ডো। সেটারই পুরস্কার পেলেন। তার নৈপুণ্যে ফিফটির পরপরই থামলেন জাকির। এতে দিনের প্রথম উইকেট হারাল বাংলাদেশ, এতে তাইজুলের সঙ্গে ভাঙল তার ৪৯ রানের জুটি।  ৯৬/২, ৪৩৫ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ   জাকিরের অর্ধশতক ১১: ১৭, এপ্রিল ১ লঙ্কানরা রিভিউ হারানোর পরপরই ফিফটি তুলে নিয়েছেন জাকির। বিশ্ব ফার্নান্ডোকে চার মেরে ৯৭ বলে ফিফটি পূর্ণ করেন বাঁহাতি এই ওপেনার। অভিষেকে সেঞ্চুরির মাঠেই ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটি পেলেন এবার।  বাংলাদেশ ৯০/১, ৪৪১ রানে পিছিয়ে   শ্রীলঙ্কার ব্যর্থ রিভিউ ১১: ০৪, এপ্রিল ১ জাকির-তাইজুলের প্রতিরোধ ভাঙতে গিয়ে নিজেদের প্রথম রিভিউ হারাল শ্রীলঙ্কা। জাকিরের কট-বিহাইন্ডে রিভিউ নিয়ে কোনো লাভ হয়নি সফরকারীদের। ফার্নান্দোর অফ স্টাম্পের বাইরে ফুল লেংথ ডেলিভারিতে জাকিরের ব্যর্থ ড্রাইভ উইকেটরক্ষকের গ্লাভসে যেতেই জোরাল আবেদন। তবে তাতে সাড়া দেননি ফিল্ড আম্পায়ার। রিপ্লেতে দেখা যায়, বল ও ব্যাটের মাঝে স্পষ্ট দূরত্ব ছিল। মূলত জাকিরের ব্যাট মাটিতে আঘাত করার শব্দেই বিভ্রান্ত হন লঙ্কানরা।  দিনের প্রথম ঘণ্টায় কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩০ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ৩০ ওভারে ৮৫/১। জাকির ৪৯* ও তাইজুল ৮*।   অল্পের জন্য বাঁচলেন জাকির ১০: ৩২, এপ্রিল ১ তৃতীয় দিনের ষষ্ঠ ওভারেই কঠিন পরীক্ষায় পড়েছিলেন জাকির। কুমারার অফ স্টাম্পের লেংথ ডেলিভারি আলতোভাবে জাকিরের ব্যাটের বাইরের কানা ছুঁয়ে যায়। এরপর সামনে এগিয়ে বল ধরেন দ্বিতীয় স্লিপে থাকা কামিন্দু মেন্ডিস। তবে অল্পের জন্য ঘটেনি বিপদ।  শঙ্কা থাকায় টিভি আম্পায়ারের কাছে যায় বিষয়টি। রিপ্লেতে দেখা যায়, হাতে জমা পড়ার আগেই বল মাটি স্পর্শ করেছে। ২২ ওভারে বাংলাদেশ ৭২/১; জাকির ৪২* ও তাইজুল ৩*   ৪৭৬ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ ০৯: ৫৭, এপ্রিল ১  শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংস : ৫৩১ বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস : ১৫ ওভারে ৫৫/১ বাংলাদেশের জন্য কাজটা কতটা কঠিন হবে, তা দ্বিতীয় দিনের স্কোরকার্ডই আভাস দিচ্ছে।   নাইটওয়াচম্যান তাইজুলকে নিয়ে তৃতীয় দিন শুরু করবেন জাকির। ২৮ রানে অপরাজিত এই ওপেনার, অন্যদিকে ৯ বল খেলে রানের খাতা খুলতে পারেননি তাইজুল। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে তৃতীয় দিনের মতো স্বাগতম।   সংক্ষিপ্ত স্কোর (দ্বিতীয় দিন শেষে) : ০৯: ৫৬, এপ্রিল ১ শ্রীলঙ্কা প্রথম ইনিংস : ৫৩১ বাংলাদেশ প্রথম ইনিংস : ১৫ ওভারে ৫৫/১ (জয় ২১, জাকির ২৮*, তাইজুল ০*; ভিশ্ব ৩-১-১২-০, আসিথা ৪-০-২১-০, কুমারা ৪-৩-৪-১, জায়াসুরিয়া ৪-১-১৩-০)  
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:১২

‘৩২৫’ রানের লিড নিয়ে মধ্যাহ্নবিরতিতে শ্রীলঙ্কা
সিলেট টেস্টের তৃতীয় দিনের শুরুটা ভালোই হয়েছিল বাংলাদেশের। লঙ্কানদের দ্বিতীয় ইনিংসের ১২৬ রানের মাথায় ফার্নান্দোকে ফিরিয়েছিলেন খালেদ আহমেদ। তবে সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে প্রথম সেশনটা নিজেদের করে নিয়েছে সফরকারীরা। এতে ৩২৫ রানের লিড নিয়ে মধ্যাহ্নবিরতিতে গেছে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভার দল। রোববার (২৪ মার্চ) ৫ উইকেটে ১১৯ রান নিয়ে তৃতীয় দিন শুরু করে লঙ্কানরা। এ সময়ে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ২৩ এবং ২ রানে বিশ্ব ফার্নান্দো অপরাজিত ছিলেন। তবে স্কোরবোর্ডে ৭ রান জড়ো করতেই ধাক্কা খায় সফরকারীরা।  দলীয় ১২৬ রানের মাথায় ফার্নান্দোকে ফিরিয়ে টাইগার শিবিরে স্বস্তি এনে দেন খালেদ। এই পেসারের অফ স্ট্যাম্পের বাইরের বলে খোঁচা মারতে চেয়েছিলেন ফার্নান্দো। তবে তা ভাগ্যসহায় হয়নি। স্লিপে দুর্দান্ত এক ক্যাচ নেন মিরাজ। ফের ঠিকই ঘুরে দাঁড়ায় লঙ্কানরা। প্রথম ইনিংসের মতো উইকেটে খুঁটি গেড়ে বসেছেন সিলভা ও কামিন্দু মেন্ডিস। নিজের ১৪তম ওভারে ননস্ট্রাইক প্রান্তে থাকা মেন্ডিসকে মানকাড করতে চেয়েছিলেন খালেদ। রানিং নিয়ে পপিং ক্রিজে পৌঁছানোর পর স্ট্যাম্পের দিকে বল ছুঁড়ে মারেন এই পেসার। তবে তাতে খুব একটা লাভ হয়নি। বল স্ট্যাম্পে আঘাত হানেনি। কিছুটা বাইরে দিয়ে চলে গেছে। এতে বেঁচে যান ৪৯ রানে থাকা মেন্ডিস। এক বল ব্যবধানেই নিজের হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন লঙ্কান এই ব্যাটার। সপ্তম উইকেট ইতোমধ্যেই একশর বেশি রানের জুটি গড়ে ফেলেছেন সিলভা ও কামিন্দু। তাদের ব্যাটে ভর করে ৩০০ ছাড়ায় লঙ্কানদের লিড। অন্যদিকে টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তে আছেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা। সিলভা ৮৫ ও মেন্ডিস ৫০ রানে অপরাজিত থেকে মধ্যাহ্ন বিরতিতে গেছেন। মধ্যাহ্নবিরতির আগে ৬ উইকেটে লঙ্কানদের সংগ্রহ ২৩৩ রান। এর আগে, সিলেট টেস্টের প্রথম ইনিংসে লঙ্কানদের দেওয়া ২৮০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে প্রথম ইনিংসে ১৮৮ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫ উইকেটে ১১৯ রান তুলে সফরকারীরা। এতে ২১১ রানের লিড নিয়ে দ্বিতীয় দিন শেষে চালকের আসনে বসে শ্রীলঙ্কা।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১২:৪৯

দ্বিতীয় সেশনেই ঘুরে দাঁড়ালো শ্রীলঙ্কা
সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের প্রথম সেশনেই পেসার খালেদ আহমেদের তোপের মুখে পড়েছিল শ্রীলঙ্কা। দ্রুতই তিন উইকেট শিকার করে স্বাগতিকদের চোখ ধাঁধানো শুরু এনে দেন এই পেসার। শুরুর দিকে টপ-অর্ডারের ৩ উইকেট হারানোর পর ৫ উইকেটে ৯২ রান নিয়ে মধ্যাহ্নবিরতিতে যায় সফরকারীরা।  তবে অধিনায়ক ধনঞ্জায়া ডি সিলভা এবং কামিন্দু মেন্ডিসের নৈপুণ্যে শুরুর সেই ধাক্কা সামলে দ্বিতীয় সেশনেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে লঙ্কানরা। এই জুটির কল্যাণে দ্বিতীয় সেশন শেষে ৫ উইকেটে ২১৭ রান নিয়ে চা বিরতিতে গেছে সফরকারীরা।চা বিরতির আগে টাইগার বোলারদের সামলে দুজনে মিলে স্কোরবোর্ডে তুলেছেন ১৬০ রান।  এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪৯ ওভারে লঙ্কানদের সংগ্রহ ৫ উইকেট হারিয়ে ২১৭ রান। এর আগে, টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ফিল্ডিংয়ে নেমে অধিনায়কের সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে শুরুতেই প্রমাণ করেন পেসাররা। সবুজ উইকেটে নতুন বলে একের পর এক দুর্দান্ত ডেলিভারি দিতে থাকেন খালেদ-শরিফুলরা। টাইগার পেসারদের সুইংয়ে রীতিমত খাবি খায় লঙ্কানরা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। খালেদের অফ-স্ট্যাম্পের বাইরে এক আউট সুইংয়ে ড্রাইভ করতে গিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন ওপেনার নিশান মাদুশকা। মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে ক্যাচ দিয়ে শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন এই ওপেনার। এরপর শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন কুশল মেন্ডিস ও দিমুথ করুনারত্নে জুটি। তবে এই জুটিকে স্বস্তি দেয়নি টাইগারদের পেস আক্রমণ ত্রয়ী। একপাশে শরিফুল-খালেদের সুইং অন্যপাশে নাহিদ রানার গতির ঝড়ে সংগ্রাম করতে হয় তাদের। খালেদ নৈপুণ্যেই ভাঙে এই জুটি। এই পেসারের লাফিয়ে উঠা ডেলিভারিতে গালি পয়েন্টে জাকির হাসানের হাতে তুলে দেন মেন্ডিস। একই ওভারে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন করুণারত্নেও। বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৪১ রানের মাথায় ৩ উইকেট খুইয়ে ধুঁকতে থাকে সফরকারীরা। পরের ওভারেই বিপদ বাড়ে লঙ্কানদের। রান-আউটের ফাঁদে পড়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। অফসাইডে বল ঢেলে দিয়ে দ্রুত সিঙ্গেল নিতে চেয়েছিলেন চান্দিমাল। কিন্তু টাইগার দলপতির সরাসরি এক থ্রোতে ফিরতে হয় ম্যাথিউসকে। শরিফুলের হাত ধরে আসে এর পরের ব্রেকথ্রু। এই পেসারের লেগ স্ট্যাম্পের বল সামাল দিতে পারেননি চান্দিমাল। ফলে ৬৭ রানেই অর্ধেক উইকেট হারিয়ে ফেলে সফরকারীরা।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৬:১৮

খালেদের তোপে প্রথম সেশনে দিশেহারা শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশি পেসারদের তোপে সিলেট টেস্টের প্রথম দিনের প্রথম সেশনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। সফরকারীদের টপ ও মিডল-অর্ডার রীতিমতো তাসের ঘরের মতো ভেঙে দিয়েছেন পেসার খালেদ আহমেদ। মধ্যাহ্নভোজের বিরতির আগেই লঙ্কানদের অর্ধেক দলকে সাজঘরে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ। শুক্রবার (২২ মার্চ) টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন টাইগার অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। ফিল্ডিংয়ে নেমে অধিনায়কের সিদ্ধান্তকে সঠিক বলে শুরুতেই প্রমাণ করেন পেসাররা। সবুজ উইকেটে নতুন বলে একের পর এক দুর্দান্ত ডেলিভারি দিতে থাকেন খালেদ-শরিফুলরা। টাইগার পেসারদের সুইংয়ে রীতিমত খাবি খায় লঙ্কানরা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। খালেদের অফ-স্টাম্পের বাইরে এক আউট সুইংয়ে ড্রাইভ করতে গিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন ওপেনার নিশান মাদুশকা। মেহেদী হাসান মিরাজের হাতে ক্যাচ দিয়ে শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন এই ওপেনার। এরপর শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন কুশল মেন্ডিস ও দিমুথ করুনারত্নে জুটি। তবে এই জুটিকে স্বস্তি দেয়নি টাইগারদের পেস আক্রমণ ত্রয়ী। একপাশে শরিফুল-খালেদের সুইং অন্যপাশে নাহিদ রানার গতির ঝড়ে সংগ্রাম করতে হয় তাদের। খালেদ নৈপুণ্যেই ভাঙে এই জুটি। এই পেসারের লাফিয়ে উঠা ডেলিভারিতে গালি পয়েন্টে জাকির হাসানের হাতে তুলে দেন মেন্ডিস। একই ওভারে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন করুরারত্নেও। বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৪১ রানের মাথায় ৩ উইকেট খুইয়ে ধুঁকতে থাকে সফরকারীরা। পরের ওভারেই বিপদ বাড়ে লঙ্কানদের। রান-আউটের ফাঁদে পড়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস। অফসাইডে বল ঢেলে দিয়ে দ্রুত সিঙ্গেল নিতে চেয়েছিলেন চান্দিমাল। কিন্তু টাইগার দলপতির সরাসরি এক থ্রোতে ফিরতে হয় ম্যাথিউসকে। শরিফুলের হাত ধরে আসে এর পরের ব্রেকথ্রু। এই পেসারের লেগ স্টাম্পের বল সামাল দিতে পারেননি চান্দিমাল। ফলে ৬৭ রানেই অর্ধেক উইকেট হারিয়ে ফেলে সফরকারীরা। প্রথম সেশনের ২২ ওভারই করেছেন পেসাররা। মধ্যাহ্নভোজের আগে লঙ্কানদের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ৯২ রান। ক্রিজে আছেন কামিন্দু (১২) ও ডি সিলভা (২৫)।
২২ মার্চ ২০২৪, ১৫:১২

তৃতীয় ওয়ানডের আগে শ্রীলঙ্কা শিবিরে দুঃসংবাদ
বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয়টিতে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট মাঠে ছেড়েছিলেন দিলশান মাদুশঙ্কা। সে সময়ই তাকে নিয়ে শঙ্কা ছিল। এবার সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডে থেকেই ছিটকে গেলেন এই পেসার। রোববার (১৭ মার্চ) এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি)। টাইগারদের বিপক্ষে সিরিজে ফেরার ম্যাচে ব্যক্তিগত সপ্তম ওভারের মাঝপথে মাঠে ছেড়েছিলেন তিনি। এরপর সেই ওভারের বাকি দুটি বল শেষ করেন জানিথ লিয়ানাগে। জানা গেছে, শুধু ওয়ানডেই না, এই সফরেই অনিশ্চিত লঙ্কান এই পেসার। ইতোমধ্যে দেশেও ফিরেছেন তিনি। তার এমআরআই রিপোর্ট ভালো আসেনি। দেশেই পুনর্বাসন প্রক্রিয়ার কাজ শুরু করবেন তিনি। এদিকে এই ইনজুরির কারণে আইপিএলের প্রথম ভাগেও অনিশ্চিত লঙ্কান এই পেসার। আসন্ন আইপিএলে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলার কথা রয়েছে মাদুশঙ্কার। বিবৃতিতে এসএলসি জানিয়েছে, দিলশান মাদুশাঙ্কা এবারের সফরে আর খেলছে না। তিনি দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ইনজুরিতে পড়ার পর রিহ্যাব প্রক্রিয়ায় অংশ নিচ্ছেন তিনি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ইনজুরি নিয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন মাদুশঙ্কা। তিনি হ্যামস্ট্রিং চোটে পড়েছেন। এমআরআই করে আমরা এই ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছি।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৮

কাল ম্যাচ, এখনও স্কোয়াডই ঘোষণা করেনি শ্রীলঙ্কা!
ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি শেষে ওয়ানডে সিরিজে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। আগামী বুধবার (১৩ মার্চ) মাঠে গড়াবে এই সিরিজের প্রথম ম্যাচ। তবে এখনও ওয়ানডে সিরিজের স্কোয়াডই ঘোষণা করেনি শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড। বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ সফরে কেবল টি-টোয়েন্টি স্কোয়াড ঘোষণা করেছিল লঙ্কানরা। ২০ ওভারের এই ফরম্যাট শেষে কেটে গেছে প্রায় তিনদিন। চট্টগ্রামে অনুশীলনে ব্যাটার পাথুম নিসাঙ্কা, অলরাউন্ডার চামিকা করুণারত্নদের দেখা গেছে। তবে ওয়ানডে স্কোয়াড নিয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানায়নি লঙ্কানরা। জানা গেছে, নুয়ান থুসারা ও মাথিশা পাথিরানারা টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে দেশে ফিরেছেন। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে দলীয় অনুশীলন শেষে সংবাদ সম্মেলনে যোগ দেন লঙ্কান কোচ ক্রিস সিলভারউড। সেখানে তার কাছে ওয়ানডে স্কোয়াড এখনও ঘোষণা না হওয়ার কারণ জানতে চাওয়া হয়।  জবাবে সিলভারউডের ভাষ্য, সত্যি বলতে আমার কোনো ধারণা নেই। আমি প্রেস রিলিজ সামলাই না। আমি দুর্ভাগ্যজনকভাবে উত্তর দিতে পারছি না। এদিকে পুরো স্কোয়াডে না জানালেও পরে জানালেন, চোট কাটিয়ে নিসাঙ্কা ফিরেছেন। আফগানিস্তানের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। এ ছাড়া বোলিং আক্রমণে থাকা দিলশান মাধুশঙ্কা, প্রমোদ মাধুশান, আসিথা ফার্নান্ডোরা এই সিরিজে থাকছেন। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডে মাঠে গড়াবে ১৩ মার্চ। এরপর ১৫ ও ১৮ মার্চ হবে শেষ দুই ওয়ানডে। প্রথম দুটি ম্যাচ শুরু হবে বেলা দুইটায়। অন্যদিকে শেষ ম্যাচটি সকাল ১০টায় মাঠে গড়াবে। এর আগে, প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৩ রানের হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ৮ উইকেটের জয়ে ঘুরে দাঁড়ায় স্বাগতিকরা। কিন্তু তৃতীয় ও সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে এক নুয়ান থুসারার তাণ্ডবে গুঁড়িয়ে যায় বাংলাদেশ। এবার ওয়ানডে সিরিজে ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্য টাইগারদের। অন্যদিকে চট্টগ্রাম যাত্রা শেষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে আবারও ফিরবে সিলেটে। সেখানে ২২ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে দুই ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। প্রথম টেস্ট শেষ হলে তিনদিনের বিরতি দিয়ে ফের চট্টগ্রামে ফিরে দ্বিতীয় টেস্ট খেলবে। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে ৩০ মার্চ থেকে গড়াবে সিরিজের শেষ টেস্ট।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪৮

‘টাইমড আউট’ উদযাপন নিয়ে যা বলল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশ–শ্রীলঙ্কার দ্বৈরথ মানেই যেন ভিন্ন উত্তেজনা! সেই নিদহাস ট্রফির নাগিন ডান্স থেকে শুরু। এরপর ওয়ানডে বিশ্বকাপে যোগ হয়েছে নতুন উপাদান। এই দ্বৈরথে নতুন উপাদান অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউসের ‘টাইমড–আউট’। শনিবার (৯ মার্চ) সিলেটে টি-টোয়েন্টি সিরিজে আরও একবার সেই উত্তাপ ছড়াল। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে তাওহীদ হৃদয়ের সঙ্গে বাদানুবাদে জড়িয়েছিলেন লঙ্কান ক্রিকেটাররা। এরপর ট্রফি নিয়ে পুরো সদলবলে টাইমড-আউট উদযাপন করেছেন তারা। এরপর বিষয়টি নিয়ে খোলামেলা মন্তব্য করেন টাইগার দলপতি নাজমুল হোসেন শান্ত। এবার লঙ্কানদের হয়ে বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়েছেন সিরিজসেরা হওয়া কুশল মেন্ডিস। ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে কুশল মেন্ডিসের ভাষ্য, কেউ একজন টাইমড আউটের উদযাপন করছিল, তাকে দেখে বাকিরাও অনুসরণ করেছে। জানি না কেন। কেউ চাইলে একটা কিছু উদযাপন করতেই পারে। আমরা ওরকম কিছু উদ্দেশ নিয়ে করিনি। সবাই খুশি মনে উদযাপন করছিল। এদিকে বিষয়টি নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন শ্রীলঙ্কার সহকারী কোচ নাভিদ নাওয়াজও। তার ভাষ্যমতে, এটি কোনো ট্রেডমার্ক উদযাপন নয় এবং দু’দলেরই এমন মুহূর্ত থেকে বেরিয়ে আসা উচিত। আমরা (টাইমড আউটের ঘটনা থেকে) মুভ অন করেছি। আমার মনে হয় হিট অব দ্য মোমেন্টের কারণে এই উদযাপন করা হয়েছে, আর এটাকে ভুলভাবে নেওয়া হয়েছে। দুই দলেরই উচিত, এটা ভুলে যাওয়া। এটা মোটেও শ্রীলঙ্কার ট্রেডমার্ক উদযাপন না। নাভিদ যোগ করেন, দুই দলের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। পরিবেশ দারুণ। প্রত্যেকে তাদের শতভাগ উজাড় করে দেয় খেলায়। কখনো কখনো আবেগের স্ফুরণও ঘটে। মাঠের বাইরে সবার মধ্যে সম্পর্কটা বন্ধুত্বপূর্ণ। বাউন্ডারি লাইনের মধ্যে সবাই যার যার দেশের হয়ে কঠোর লড়াই করে। তবে খেলার সঙ্গে শৃঙ্খলা রাখাটাও জরুরি। আমি শ্রীলঙ্কা দলের কাছেও এটা চাই, বাংলাদেশের কাছেও একই প্রত্যাশা। এর আগে, টাইগার অধিনায়ক শান্ত বলেন, আগ্রাসীভাবে হ্যান্ডেল করার কিছু নাই। ওরা ওই টাইমড আউট নিয়েই তো দেখাইছে? আমার মনে হয় ওরা এখনও (সেই আউটের চিন্তা থেকে) বের হইতে পারে নাই। এটা থেকে বের হয়ে বর্তমানে থাকা উচিত। আমরা খেলার নিয়মের বাইরে কিছু করি নাই। একটু বেশিই মাতামাতি করছে, তো করুক, এটা নিয়ে আমরা চিন্তিত না।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩১

রিশাদ-তাসকিন ঝড় সামলে সিরিজ জিতলো শ্রীলঙ্কা
    রিশাদ-তাসকিন ঝড় সামলে সিরিজ জিতলো শ্রীলঙ্কা ১৮: ৪৩, ৯ মার্চ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৩ রানে হেরেছিল বাংলাদেশ। এরপর দ্বিতীয়টিতে ৮ উইকেটের জয়ে ঘুরে দাঁড়ায় টাইগাররা। তবে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ব্যাটারদের হতাশাজনক পারফরম্যান্সে ২৮ রানের শোচনীয় পরাজয় দেখেছে বাংলাদেশ। শনিবার (৯ মার্চ) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় সফরকারীরা। জবাবে ব্যাটারদের ব্যর্থতায় ২ বল বাকি থাকতে ১৪৬ রানেই গুটিয়ে গেছে লাল-সবুজেরা। বিস্তারিত পড়ুন : থুসারার ফাইফারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের   থুসারার ফাইফার...  ১৮: ২৮, ৯ মার্চ নিজের শেষ ওভারে এসে জোড়া ছক্কা হজম করেছিলেন থুসারা। তবে এই স্পেলের শেষ বলে গিয়ে ফাইফারের দেখা পেয়েছেন এই পেসার। চতুর্থ লঙ্কান হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে পঞ্চম উইকেট নিয়েছেন তিনি।   ৭ ছক্কায় রিশাদের ফিফটি ১৮:১৫, ৯ মার্চ টপ-অর্ডার ও মিডল-অর্ডারের ব্যর্থতার দিনে ব্যাট হাতে আলো ছড়িয়েছেন স্পিনার রিশাদ হোসেন। দলীয় বিপর্যয়ের মুহূর্তে ব্যাট করতে নেমে ২৬ বলে ৭ ছক্কায় ফিফটি করেছেন এই স্পিনার। ১৬ ওভারে ১১৫/৭।   প্রথমবার... ৩২/৬ এই প্রথমবার এতো কম রানের মাথায় ৬ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। এর আগে, ২০১১ সালে মিরপুরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩৯ রানে ৬ উইকেট হারিয়েছিল টাইগাররা।   ষষ্ঠ উইকেট...  ৮ ওভার শেষে লঙ্কানদের স্কোর ছিল ৫৪/২। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের স্কোর ৩১/৫! এমন বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন জাকের আলী ও মেহেদী হাসান জুটি। তবে হাসারাঙ্গার গুগলিতে লেগ বিফোরের ফাঁদে কাঁটা পড়েছেন জাকের। সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নিয়েও শরফুদ্দৌলার সিদ্ধান্ত বহাল থেকেছে। ৮ দশমিক ১ ওভারে ৩২/৬!    থুসারার চতুর্থ... ১৭:২৫, ৯ মার্চ লঙ্কান এই পেসারকে যেন পড়তেই পারছে না টাইগার ব্যাটাররা। থুসারার চতুর্থ শিকার হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন সৌম্য সরকার। তা-ও আবার বোল্ড! কিছুটা ঘুরিয়ে খেলতে গিয়ে উইকেট বিলিয়ে দিয়েছেন এই ওপেনার। এতে ২৪ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলেছে বাংলাদেশ!   থুসারার হ্যাটট্রিক, বিপাকে বাংলাদেশ ১৭:১৫, ৯ মার্চ শুরুটা অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তে। এরপর হৃদয় এবং সবশেষে মাহমুদউল্লাহ! ৩ বল ব্যবধানে ১৫/১ থেকে বাংলাদেশ ১৫/৪!  লিটনের উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়া লাল-সবুজ শিবিরকে আরও হতাশায় ডুবান শান্ত। থুসারার চমকপ্রদ ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফেরেন শান্ত। ঠিক পরের বলে ভাঙল তাওহিদ হৃদয়ের স্টাম্পও। এবার লেংথের সিম ডেলিভারি বুঝে উঠতেই পারেনি মিডল-অর্ডার এই ব্যাটার। এরপর হ্যাটট্রিকও পেয়েছেন থুসারা। তার লেংথ থেকে নিচু বলে স্কয়ারড-আপ হয়ে ফিরেছেন মাহমুদউল্লাহ। রিভিউ নিয়েও ফায়দা হয়নি। আম্পায়ার্স কলের ফাঁদে পড়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেছেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটার। ফলে পঞ্চম লঙ্কান বোলার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক পেয়েছেন থুসারা।    ধনাঞ্জয়ায় ফিরলেন লিটন ১৭:০২, ৯ মার্চ ওভার শেষ না করেই উঠে যান ম্যাথুস। ধারাভাষ্যকাররা ধারণা করছিলেন, কুঁচকিতে টান পড়েছে এই অলরাউন্ডারের। এরপর তার অসম্পন্ন ওভার করতে আসেন ধনাঞ্জয়া। এসেই লিটনকে ফিরিয়েছেন তিনি। ধনাঞ্জয়ার অফ স্টাম্পের ডেলিভারিতে ওপরে ক্যাচ তুলেছেন লিটন। ৭ রানে লিটন ফিরলে ১৩ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ।   ইতিহাস গড়তে টাইগারদের লক্ষ্য ১৭৫ ১৬:৪০, ৯ মার্চ ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৩ রানে হারের পর দ্বিতীয়টিতে ৮ উইকেটের জয়ে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। এবার সিরিজ নির্ধারণী অলিখিত ফাইনালে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৭৪ রানের সংগ্রহ গড়েছে সফরকারীরা। বিস্তারিত পড়ুন : ইতিহাস গড়তে বাংলাদেশের সামনে বড় লক্ষ্য   রিশাদের দ্বিতীয়... ৩ বলের মধ্যে দুটি বাউন্ডারি! শানাকার চারের পর ম্যাথুসের ছক্কা; তবে এরপরই ঘুরে দাঁড়িয়ে নিজের দ্বিতীয় শিকার তুলে নিয়েছেন এই স্পিনার। শেষ পর্যন্ত ৪ ওভারে ২/৩৫ বোলিং ফিগার নিয়ে শেষ করলেন রিশাদ।  ১৮ ওভারে ১৫৩/৬।    মেন্ডিসকে থামালেন তাসকিন ১৬:২৫, ৯ মার্চ ক্রিজে বেশ ভালোভাবেই থিতু হয়েছিলেন। মেহেদী হাসানের ব্যক্তিগত তৃতীয় ওভারে জোড়া বাউন্ডারি হাঁকিয়ে আরও আগ্রাসী হওয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন মেন্ডিস। শরিফুলের ওভারেও একই ভঙ্গিমায় খেললেন। তবে এর পরই তাকে প্যাভিলিয়নে ফেরালেন তাসকিন। ডেথে ওভারের শুরুর দিকেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। তাসকিনের ফাঁদে পা দিয়ে ৫৫ বলে ৮৬ রানে শর্ট মিডউইকেটে ক্যাচ দিয়ে আজকের অধ্যায়টা ইতি টেনেছেন লঙ্কান এই ব্যাটার। ১৬.৫ ওভারে ১৪০/৫।   মেন্ডিসকে রেখে ফিরলেন আসালাঙ্কা ১৬:২২, ৯ মার্চ বিরতি নিয়ে আক্রমণে এসেই সফল শরিফুল। তার ওভারের দ্বিতীয় বলে ডিপ ব্যাক-ওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে ছক্কা হাঁকান মেন্ডিস। পরের বলে নেন এক রান। এবার আসালাঙ্কার জন্য ফের শর্ট ডেলিভারি। এতে সফল তিনি। ডিপ স্কয়ার লেগে সহজ ক্যাচ নেন ফিজ। শ্রীলঙ্কা ১৩৩/৪   জুটি ভাঙলেন ফিজ ১৬:২০, ৯ মার্চ বোলিংয়ে কিছুটা বৈচিত্র আনতে গিয়ে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে কিছুটা এলোমেলোই ছিলেন ফিজ। তবে শেষ পর্যন্ত তার হাত ধরেই কাঙ্ক্ষিত ব্রেক-থ্রু পেয়েছে লাল-সবুজেরা। ফিজের শর্ট লেংথের ডেলিভারিতে আপার কাট করতে গিয়ে শরীফুলের হাতে ডিপ থার্ড অঞ্চলে ধরা পড়েছেন হাসারাঙ্গা। এতে লঙ্কান অধিনায়কের সঙ্গে ভেঙেছে তার ৩১ বলে ৫৯ রানের দুর্দান্ত জুটি। ১৩ ওভার শেষে ১১১/৩।    কুশল মেন্ডিসের ফিফটি বোলিংয়ে শুরুটা ভালো করলেও তা ধরে রাখতে পারেনি স্বাগতিকরা। ওয়েনিন্দু হাসানাঙ্গাকে সঙ্গে নিয়ে দ্রুত রান তুলতে থাকেন কুশল মেন্ডিস। ৩৫ বলে ফিফটি তুলে নেন মেন্ডিস।   কামিন্দু মেন্ডিসকে ফেরালেন রিশাদ ম্যাচের অষ্টম ওভারের চতুর্থ বলে রিশাদকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হন কামিন্দু মেন্ডিস। ১২ বলে ১২ রান করেন এই লঙ্কানরা। এতে দলীয় ৫২ রানে দুই উইকেট হারায় সফরকারীরা।     পাওয়ার প্লেতে এক উইকেটে ৪১ রান সিলভার বিদায়ের পর কামিন্দু মেন্ডিসকে সঙ্গে নিয়ে রান তুলতে থাকেন কুশল মেন্ডিস। দুজনের ব্যাটে ভর করে পাওয়ার প্লেতে ৪১ রান তুলতে পারে সফরকারীরা।   তাসকিনের প্রথম শিকার ম্যাচের শুরু থেকেই দাপুটে বোলিংয়ে লঙ্কানদের চেপে ধরে টাইগাররা। প্রথমে দেখে শুনে খেললেও চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে ডি সিলভাকে আউট করেন তাসকিন আহমেদ। ১২ বলে ৮ রান করে এই ডান হাতি ব্যাটার।   বাংলাদেশ একাদশ লিটন দাস (উইকেটরক্ষক), সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মেহেদী হাসান, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান।   শ্রীলঙ্কা একাদশ কুশল মেন্ডিস, কামিন্দু মেন্ডিস, সাদিরা সামারাবিক্রমা, চারিথ আসালঙ্কা, ওয়ানিন্দু হাসানাঙ্গা (অধিনায়ক), ডি সিলভা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস, দাসুন শানাক্কা, মাহিশ থিকশানা, বিনুরা ফার্নান্দো ও নুয়ান মুশারা।   টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কান বিপক্ষে তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে এই ম্যাচে টস জিতে লঙ্কানদের ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছে টাইগাররা।    
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৮:৪৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়