• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জঙ্গিবাদ নির্মূলের শপথ শাহবাজ শরীফের
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আত্মঘাতী হামলায় দুই সেনা সদস্যকে হত্যার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ। গত শুক্রবারের ওই ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী দেশ থেকে জঙ্গিবাদ নিশ্চিহ্ন করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর মিডিয়া শাখা ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্স (আইএসপিআর) জানিয়েছে, ডেরা ইসমাইল খান জেলায় নিরাপত্তা বাহিনীর একটি গাড়ি বহরের কাছে আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়। এতে হতাহতের ওই ঘটনা ঘটে। আরব নিউজ পাকিস্তান লিখেছে, ওই ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে কেউ দায় স্বীকার করেনি। তবে একই অঞ্চলে এর আগের হামলার ঘটনার দায় স্বীকার করেছিল পাকিস্তান তালেবান। বোমা হামলার নতুন ঘটনার নিন্দা জানিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটি থেকে জঙ্গিবাদ নির্মূলে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শরীফ। আফগানিস্তানের সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলে জঙ্গিবাদের তৎপরতার মধ্যে এই হামলা হয়েছে। ২০২২ সালের নভেম্বরে যুদ্ধবিরতি প্রত্যাহার করে পাকিস্তানি তালেবানরা। ওই ঘটনার পর থেকে সহিংসতা বেড়েছে। ২০২১ সালে আফগানিস্তানে তালেবান ক্ষমতা দখলের পর থেকে সাহসী হয়ে উঠেছে পাকিস্তানি তালেবান, বা তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি)।
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৬:০৮

শপথ নিয়েছে শাহবাজ শরিফের নতুন মন্ত্রিসভা
পাকিস্তানের নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ নতুন মন্ত্রিসভা শপথ নিয়েছে। দেশটির কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় এবার ১৯ জন জায়গা পেয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৮ জন পূর্ণমন্ত্রী, একজন প্রতিমন্ত্রী।  সোমবার (১১ মার্চ) দেশটির প্রেসিডেন্ট হাউজে এই শপথ অনুষ্ঠান হয়। এর আগে, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ প্রেসিডেন্টের কাছে ১৯ সদ্যের একটি তালিকা দেন। একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী প্রাথমিকভাবে মন্ত্রিসভার আকার ছোট করেছেন। তবে দ্বিতীয় ধাপে সংখ্যা আরও বাড়বে। শাহবাজ শরিফের ১৯ সদস্যের মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন একজন নারী। প্রতিমন্ত্রী হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করবেন। পাকিস্তানের তথ্য মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, নতুন মন্ত্রিসভায় খাজা মুহাম্মদ আসিফকে প্রতিরক্ষা, প্রতিরক্ষা উৎপাদন ও এভিয়েশন, মোহাম্মদ ইসহাক দারকে পররাষ্ট্র, মুহাম্মদ আওরঙ্গজেবকে অর্থ ও রাজস্ব, মহসিন নাকভিকে স্বরাষ্ট্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪২

ফের পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন পিএমএল-এনের সভাপতি শাহবাজ শরিফ। এতে তিনি ২৪তম প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন দেশটির। শাহবাজ শরিফ ২০১ ভোট পেয়েছেন। ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে প্রার্থী ওমর আইয়ুব খান পেয়েছেন ৯২ ভোট। রোববার (৩ মার্চ) দেশটির জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক এ ঘোষণা দেন। খবর দ্য ডন। এর আগে দুপুর ১২টার দিকে দেশটির ১৬তম সাধারণ নির্বাচনের প্রায় দু’মাস পর জাতীয় পরিষদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। এই অধিবেশনের কেন্দ্রে ছিল ২৪তম প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে সরাসরি ভোটগ্রহণ পর্ব। এবারের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের পেছনে পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি), মুতাহিদা কওমি মুভমেন্ট-পাকিস্তান (এমকিউএম-পি), ইস্তেহকাম-ই-পাকিস্তান পার্টিসহ ৭টি দলের সমর্থন পেয়েছেন।  পাকিস্তানে প্রধানমন্ত্রী হতে হলে কোনো প্রার্থীকে জাতীয় পরিষদের ৩৩৬ সদস্যের মধ্যে ১৬৯ জনের ভোট পেতে হয়। যদি প্রধানমন্ত্রী পদে দুইয়ের অধিক প্রার্থী থাকেন এবং কোনো প্রার্থীই সংখ্যাগরিষ্ঠতা (১৬৯ ভোট) পেতে ব্যর্থ হন; তবে আবারও ভোট নেয়ার বিধান রয়েছে। প্রথম দফায় সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া দুজন পরবর্তী দফায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। যিনি ৫১ শতাংশ ভোট পাবেন, তিনি পাকিস্তানের নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন। দেশটির জাতীয় পরিষদে মোট ৩৩৬টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে ৭০টি আসন সংরক্ষিত। নারীদের ৬০টি ও সংখ্যালঘুদের জন্য ১০টি। তবে সংরক্ষিত আসনের সদস্য নির্বাচন ছাড়াই আজ প্রধানমন্ত্রী পদে ভোট হয়। মিয়া মুহাম্মদ শাহবাজ শরীফ জন্ম ২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৫১। ২০২২ সালের ১০ এপ্রিল অনাস্থা ভোটে হেরে ইমরান খান ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ১১ এপ্রিল তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এর আগে তিনি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বিশিষ্ট রাজনৈতিক শরীফ পরিবারের সদস্য, তিনি মিয়া শরীফ এবং পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের ভাই, যিনি পাকিস্তান মুসলিম লীগের (এন) সভাপতিও ছিলেন। শাহবাজ শরীফ ১৯৮৮ সালে পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদে নির্বাচিত হন এবং ১৯৯০ সালে জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত হন। ১৯৯৩ সালে তিনি আবার পাঞ্জাব অধিবেশনে নির্বাচিত হন এবং বিরোধীদলীয় নেতা হন। ১৯৯৭ সালে তৃতীয়বারের মত নির্বাচন করে শরিফ ২০০৫ সালে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ১৯৯৯ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর শরিফ কিছু বছর সৌদি আরবে স্ব-নির্বাসনে যান এবং ২০০৭ সালে পাকিস্তানে আসেন। ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে প্রদেশের পিএমএল-এন বিজয়ী হওয়ার পর শরীফ দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব নিন। ২০১৩ সালে তিনি তৃতীয়বার পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৪

প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন জারদারি, প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ
অবশেষে পাকিস্তানে নওয়াজ-শাহবাজের পিএমএল-এন এবং বিলওয়াল ভুট্টো জারদারির পিপিপি জোট সরকার গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছেছে। এ ছাড়া নতুন প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) কো-চেয়ারম্যান আসিফ আলি জারদারি।  দীর্ঘ আলোচনার পরে মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) গভীর রাতে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে তারা। উভয় দলের শীর্ষ নেতারা জানিয়েছেন, তারা ‘জাতির স্বার্থে’ আবারও জোট সরকার গঠন করছেন। পিপিপি চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো-জারদারি উভয় দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) এবং পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) এখন সম্পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে এবং আমরা পরবর্তী সরকার গঠনের অবস্থানে রয়েছি। কে পাচ্ছেন কোন পদ : বিলওয়াল জানিয়েছেন, জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী হবেন শাহবাজ শরিফ এবং উভয় দলের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হবেন তার বাবা আসিফ আলী জারদারি। সিনেটের চেয়ারম্যান হিসেবে পিএমএল-এন নেতা ইসহাক দারের মনোনয়ন সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে বিলাওয়াল বলেন, এ বিষয়ে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে প্রতিটি দল আলাদাভাবে এর ঘোষণা দেবে। তিনি বলেন, যদি অতীতের দিকে তাকাই, তাহলে আমরা আগের মেয়াদের তুলনায় অনেক দ্রুত ঐকমত্যে পৌঁছেছি এবং জোটের ঘোষণা দিয়েছি। একই সংবাদ সম্মেলনে পিএমএল-এন নেতা শাহবাজ শরিফ বলেন, তিনি পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিয়ে সরকার গঠন করতে আহ্বান জানিয়েছিলেন। কিন্তু তারা যথেষ্ট আসন দেখাতে পারেনি। তিনি বলেন, পরবর্তী সরকার গঠনের জন্য আমাদের কাছে পর্যাপ্ত সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে। এসময় বিলাওয়াল এবং আসিফ আলী জারদারিকে তাদের সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। শাহবাজ বলেন, উভয় দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, প্রেসিডেন্ট পদে জারদারিকে যৌথ প্রার্থী হিসেবে মাঠে নামানো হবে। পিপিপি মন্ত্রিসভায় যোগ দেবে কি না এমন এক প্রশ্নের জবাবে পিএমএল-এন নেতা বলেন, প্রথম দিন থেকেই মন্ত্রিত্ব চায়নি বিলওয়ালের দল। তিনি বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হয় এবং পারস্পরিক পরামর্শের মাধ্যমে সমস্যাগুলোর সমাধান করা হয়। তবে এর মানে এই নয় যে, আমরা তাদের দাবি মেনে নিচ্ছি বা তারা আমাদের দাবি মেনে নিচ্ছে। তাদের নিজস্ব মতামত রয়েছে। কিন্তু মধ্যবিন্দুতে পৌঁছানোই আসল রাজনৈতিক সাফল্য। সাবেক প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পিএমএল-এন সুপ্রিমো নওয়াজ শরিফ এবং পিপিপির শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশনার ভিত্তিতে পরে মন্ত্রিত্ব সম্পর্কিত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:২৯

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন শাহবাজ শরিফ
নওয়াজ শরিফ নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান মুসলিম লীগ নওয়াজ (পিএমএল-এন) ও পাকিস্তান পিপলস পার্টিসহ (পিপিপি) কয়েকটি দল পাকিস্তানের জোট সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। নতুন সরকারের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন নওয়াজ শরিফের ছোট ভাই শাহবাজ শরিফ। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাকে মনোনীত করা হয়েছে।  মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে নওয়াজ শরিফ প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে ছোট ভাই শাহবাজকে মনোনীত করার ঘোষণা দেন। খবর জিও টিভির। প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, পিএমএল-এন থেকে প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হিসেবে নওয়াজ শরিফের নাম এতদিন আলোচনা হলেও সবাইকে চমকে দিয়ে শাহবাজকে মনোনীত করেছেন তিনি। একই সময় পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদের মুখ্যমন্ত্রী প্রার্থী হিসাবে দলের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও মেয়ে মরিয়ম নওয়াজকে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করেন তিনি। মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে দলগুলো তাদের বৈঠক শেষে  যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেছে। এদিন পিপিপির কো-চেয়ারম্যান আসিফ আলী জারদারি ও শাহবাজ শরিফ নতুন জোট সরকার গঠনের ঘোষণা দেন। এই দলগুলোর জোটই ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন সরকারকে উৎখাত করে। নির্বাচনের পর কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়াতে গত ১১ ফেব্রুয়ারি পাঞ্জাবের তত্ত্বাবধায়ক মুখ্যমন্ত্রী মহসিন নাকভির বাড়িতে পিএমএল-এন প্রেসিডেন্ট শেহবাজ শরীফ ও পিপিপি চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টোর মধ্যে এক বৈঠকের পর কেন্দ্র ও পাঞ্জাবে জোট সরকার গড়তে সম্মত হন তারা। তবে বিলাওয়াল ভুট্টোকে নতুন সরকারের প্রধানমন্ত্রী করার শর্ত দেওয়া হয়েছিল। এরপর সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ও মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি) কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকের পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায়। মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে বিলাওয়াল জানান, বিলওয়াল ভুট্টো এদিন জানান, কেন্দ্রীয় সরকার গঠনের ক্ষেত্রে পিপিপির যেহেতু ম্যানডেট নেই তাই তিনি প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী হচ্ছেন না। তবে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে পিএমএল-এনকে সাহায্য করবেন জানিয়ে পিপিপি প্রধান বলেন, পিপিপি তার ইশতেহার অনুযায়ী চলবে। আমরা সরকারের অংশ হবো না। এমনকি কেন্দ্রীয় সরকারে কোনো মন্ত্রীও আমাদের দল থেকে থাকবে না। তিনি বলেন, আমাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত হচ্ছে দেশকে সংকট থেকে বের করে আনা। আমাদের পাকিস্তানকে সমর্থন ও শক্তিশালী করতে হবে। তার ওই ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরই রাতে বৈঠকে বসেন পিএমএল-এন, পিপিপি, এমকিউএম-পি ও পাকিস্তান মুসলিম লিগ-কায়েদের (পিএমএল-কিউ) নেতারা। ওই বৈঠক শেষে জোট সরকার গঠনের ঘোষণা দেয়া হয়। এদিকে ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ জানিয়েছে, পিএমডব্লিএম’র সঙ্গে জোট গঠন করে কেন্দ্র ও পাঞ্জাবে সরকার গঠন করবেন তারা।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৪১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়