• ঢাকা শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শান্তিপূর্ণ ও অসহিংস আন্দোলন চলবে : মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অধিকার ও স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থনকে গভীরভাবে মূল্যায়ন করি, যার মধ্য দিয়ে প্রকৃতভাবে নির্দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের মাধ্যমে নিশ্চিত করা যেতে পারে। যতক্ষণ না পর্যন্ত আমরা এটা অর্জন করতে না পারি, ততক্ষণ জনগণের শান্তিপূর্ণ ও অসহিংস আন্দোলন চলবে। রোববার (২৪ মার্চ) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে অনুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলে ইংরেজি ভাষায় লিখিত বক্তব্যে কূটনীতিকদের তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, গভীরভাবে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটকাল অতিক্রম করছে বাংলাদেশ। রাষ্ট্র আবারও ফ্যাসিবাদী শাসনের কবলে পড়েছে। গত ৭ জানুয়ারি যা হয়েছে, তা কোনো নির্বাচন নয়। বরং জাতির গণতান্ত্রিক প্রত্যাশাকে অপমান করা হয়েছে। কূটনীতিকদের সম্মানে অনুষ্ঠিত বিএনপির ইফতার আয়োজনে ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাসের কর্মকর্তারা অংশ নেন। স্বাগত বক্তব্যে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আয়োজিত ইফতারে অংশগ্রহণ করায় আগত কূটনীতিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন  বিএনপির মহাসচিব। ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বাহিনীর অমানবিক হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে বিএনপি গভীরভাবে অবহিত বলে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল, গণহত্যা বন্ধে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠী ও জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, দুই রাষ্ট্রের কৌশলেই এই সংকটের সমাধান হতে পারে। ইফতারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, শামসুজ্জামান দুদু প্রমুখ অংশগ্রহণ করেন। সঞ্চালনা করেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে জানান, ইফতারে জাতিসংঘ, এনডিআই, আইআরআইসহ ৩৮টি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য রয়েছেন, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ কুক, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স হেলেন ল্যাফেইব, অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্দির সিম্পসন, পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ, জার্মান অ্যাম্বাসেডর আখিম ট্রোসটার ও ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার ড. বিনয় জর্জ প্রমুখ।
২৪ মার্চ ২০২৪, ২০:৫৪

ময়মনসিংহ-কুমিল্লার ভোট শান্তিপূর্ণ হয়েছে : সিইসি
কিছু অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়া ময়মনসিংহ এবং কুমিল্লা সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকারের ২৩১টি নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। শনিবার (৯ মার্চ) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ভোটগ্রহণ শেষে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন। সিইসি বলেন, ২৩১টি নির্বাচন হয়েছে। অধিকাংশই উপনির্বাচন। ময়মনসিংহে পূর্ণাঙ্গ, কুমিল্লা সিটিতে মেয়র পদে উপনির্বাচন সকাল ৮টায় নির্বাচন শুরু হয়েছে এবং বিকেল ৪টায় শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় দু-চারটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। ১৮টি অপ্রীতিকর ঘটনায় ৫৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, কুমিল্লায় উল্লেখযোগ্য দু-একটি ঘটনা ঘটেছে। আমরা নির্বাচনটা ম্যানেজ করার জন্য নির্বাচন কমিশনারদের দায়িত্ব বণ্টন করে দিয়েছি। তিনি আরও বলেন, আমাদের দৃষ্টিতে নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ হয়েছে। কোনো অভিযোগ আমরা এখনও পাইনি যে, প্রভাব খাটানো হয়েছে বা হস্তক্ষেপ করা হয়েছে। কেন্দ্রের বাইরে গোলাগুলি হয়েছে। তবে কেন্দ্রের ভেতরে ভোট প্রভাবিত হয়নি। এ সময় নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান বলেন, প্রত্যেক প্রার্থীই কম বেশি শক্তি প্রয়োগ করেছে। ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। যারা এই কাজটি করেছে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমরা বলেছিলাম, যাকে পাওয়া যায় তাকেই যেন গ্রেপ্তার করা হয়। পরবর্তীতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে। পরবর্তীতে কোনো অভিযোগ পাইনি। কুমিল্লায় বিকেল ৩টা পর্যন্ত ৩৫ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে। নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ময়মনসিংহে ৪৯ শতাংশ ভোট পড়েছে। বিকেল ৪টার পরও সেখানে একটা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছে। আমরা শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু ভোট চেয়েছিলাম। ভোটকেন্দ্রের বাইরে যে ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটা হয়। সার্বিকভাবে আমরা বলতে পারি ভোট শান্তিপূর্ণ হয়েছে।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১৯:৩৯

সুপ্রিম কোর্ট বার নির্বাচন / শান্তিপূর্ণ ভোট হলেও আটকে গেছে ফল
টানা দুদিন শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ হলেও গণনা নিয়ে হট্টগোল ও মারধরে ঘটনায় আটকে গেছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির (সুপ্রিম কোর্ট বার) নির্বাচনের ফল। বুধবার (৬ মার্চ) সকাল থেকে শুরু হওয়া ভোট বৃহস্পতিবার বিকালে শেষ হয়। কিন্তু তার একদিন অর্থাৎ শুক্রবার বিকেল পর্যন্ত ফল ঘোষণা করা হয়নি। জানা গেছে, ভোটগ্রহণ শেষে বৃহস্পতিবার রাতে রাত ১০টায় গণনা শুরু হয়। এ সময় রাতেই গণনা শেষ করে ফল ঘোষণার দাবি জানান বিএনপি-জামায়াতপন্থি জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থীসহ স্বতন্ত্রদের অনেকেই। কিন্তু বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ মনোনীত প্যানেল থেকে অনেক প্রার্থী শুক্রবার বিকালে ভোট গণনার দাবি জানান। এই নিয়ে বাগবিতণ্ডার এক পর্যায়ে দুই পক্ষ হট্টগোল এবং হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে রাতে আর ভোট গণনা হয়নি। নির্বাচন পরিচালনা-সংক্রান্ত উপকমিটির আহ্বায়ক জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবুল খায়ের দুপুরে গণমাধ্যমকে বলেন, ভোট গণনা হয়নি। ব্যালট সিলগালা অবস্থায় পুলিশের তত্ত্বাবধানে রয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে গণমাধ্যমকে জানানো হবে। এবার আওয়ামী লীগ সমর্থিত বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ মনোনীত প্যানেল থেকে সভাপতি পদে আবু সাঈদ সাগর, সম্পাদক শাহ মঞ্জুরুল হক, সহ-সভাপতি পদে রমজান আলী শিকদার ও দেওয়ান মো. আবু ওবাঈদ হোসেন সেতু, কোষাধ্যক্ষ পদে মোহাম্মদ নুরুল হুদা আনসারী, সহ-সম্পাদক পদে মো. হুমায়ুন কবির ও মোহাম্মদ হুমায়ন কবির প্রার্থী হয়েছেন। এই প্যানেল থেকে সাতটি সদস্য পদে প্রার্থী হয়েছেন মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান ভূইয়া, মাহমুদা আফরোজ, মো. বেলাল হোসেন, খালেদ মোশাররফ, মো. রায়হান রনি, সৌমিত্র সরদার ও রাশেদুল হক খোকন। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল থেকে সভাপতি পদে এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন, সম্পাদক মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল, সহ-সভাপতি মো. হুমায়ুন কবির ও সরকার তাহমিনা বেগম, কোষাধ্যক্ষ মো. রেজাউল করিম এবং সহ-সম্পাদক পদে মাহফুজুর রহমান ও মো. আব্দুল করিম প্রার্থী হয়েছেন।  এ ছাড়া সাতটি সদস্য পদে আছেন ফাতিমা আক্তার, সৈয়দ ফজলে এলাহী, মো. শফিকুল ইসলাম শফিক, মো. রাসেল আহমেদ, মো. আশিকুজ্জামান নজরুল, মহিউদ্দিন হানিফ ও মো. ইব্রাহিম খলিল। এই দুই প্যানেলের বাইরে সভাপতি পদে মো. ইউনুছ আলী আকন্দ ও মো. খলিলুর রহমান বাবলু (এম কে রহমান) স্বতন্ত্র হিসেবে লড়ছেন। আর সম্পাদক পদে নাহিদ সুলতানা যুথী ও ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভুইয়া এবং কোষাধ্যক্ষ পদে মো. সাইফুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৯

শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশি হামলা নিষ্ঠুরতার বহিঃপ্রকাশ : ফখরুল
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণতন্ত্র মঞ্চের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশি হামলার ঘটনা ‘দখলদার সরকারের চরম নিষ্ঠুরতার বহিঃপ্রকাশ।’ বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে সচিবালয় অভিমুখে গণতন্ত্র মঞ্চের বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জে মঞ্চের নেতা জোনায়েদ সাকিসহ নেতা-কর্মীদের আহত হওয়ার ঘটনায় বিএনপি মহাসচিব রাতে এক বিবৃতিতে এই মন্তব্য করেন। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে ডামি নির্বাচন দাবি করে ফখরুল বলেন, দখলদার আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী মানুষের ভোটের অধিকার ও গণতান্ত্রিক অধিকারগুলো ক্ষুণ্ণ করে জনগণসহ বিরোধী দলগুলোর ওপর আরও তীব্র মাত্রায় দমনপীড়ন চালাচ্ছে, নির্মম নিষ্ঠুরতা দেখাচ্ছে। আজকে আরও একটি নির্মম বহিঃপ্রকাশ ঘটলো গণতন্ত্র মঞ্চের শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের বর্বরোচিত হামলা, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতা জোনায়েদ সাকিসহ ৫০ জনের বেশি নেতা-কর্মীকে পিটিয়ে আহত করা এবং একজন নেতাকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেপ্তার করার মধ্য দিয়ে। পুলিশি এ হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং গ্রেপ্তারদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছি। জনগণের শক্তির কাছে অবৈধ আওয়ামী শাসকগোষ্ঠীকে অচিরেই মাথা নত করতে হবে জানিয়ে বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও আওয়ামী অবৈধ সরকারের ভয়াবহ দুঃশাসনে এখন পরাধীন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাত থেকে রেহাই পেতে সাধারণ মানুষ কোথাও আশ্রয় খুঁজে পাচ্ছে না। এ অবস্থার পরিবর্তন হয়ে তারা অচিরেই মাথা নত করবে। 
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২১:৫১

বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেবে না সরকার : কাদের
সড়ক, পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বাধা দেবে না সরকার। তবে আন্দোলনে সহিংসতার উপাদান যুক্ত হলে বাধা আসবে। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, তাদের আন্দোলনে যদি সহিংস তৎপরতা, সন্ত্রাস, অগ্নিসন্ত্রাস যুক্ত হয় তবে বাধা আসবে। তারা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি দিলে আমরা বাধা দিবো কেন? তিনি বলেন, দেশে বিরোধী দলের রাজনীতির মূল ইস্যুই হচ্ছে যত দোষ নন্দ ঘোষ সরকারের। বিএনপি নেতা মঈন খান মার্কিন দূতাবাসে গিয়ে নালিশ করেছেন দেশে মানবাধিকার নেই, গণতন্ত্র নেই। এ হচ্ছে আমাদের প্রধান বিরোধীদলের অবস্থা। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি নেতাদের কাছে জানতে চাই, ৫৪ দলের সরকারবিরোধী যে ঐক্যজোট, এ জোটের শরিকরা কোথায়? সেই ঐক্য কোথায়? জগাখিচুড়ি ঐক্যজোট কোথায়? তিনি বলেন, সবাই জানে নির্বাচনে কারা জিতেছে। নির্বাচনে অংশ না নিয়েই বিএনপি জিতে গেলো? ‘নির্বাচনে আওয়ামী লীগ হেরেছে, বিএনপি জিতেছে’- এটা পাগলের প্রলাপ ছাড়া আর কি? চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের সংঘর্ষের প্রসঙ্গে কাদের বলেন, ব্যবস্থা হচ্ছে, নতুন করে চিন্তা ভাবনা করছি। দলে সিদ্ধান্ত হয়েছে, এসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে যত কঠোর হওয়া দরকার হবে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনসহ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতারা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৪৩

কিছু অনিয়ম হলেও নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে : জাপান
কিছু অনিয়ম থাকলেও বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ম মেনে শান্তিপূর্ণভাবেই অনুষ্ঠিত হয়েছে; এমন বিবৃতি দিয়েছে ঢাকায় অবস্থিত জাপানের দূতাবাস। বুধবার (১০ জানুয়ারি) বিকেলে বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে তিন ধাপের একটি বিবৃতি দেন ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের প্রেস সেক্রেটারি কোবায়াসি মাকি। বিবৃতির প্রথম ধাপে বলা হয়, ৮ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। ওই নির্বাচনে জাপানের পক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত তাদের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত ওয়াতানাবে মাসাতোর নেতৃত্বে একটি পর্যবেক্ষক দল নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করে। যেখানে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জাপান দূতাবাসের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি একজন বহিরাগত বিশেষজ্ঞও ছিলেন। বিবৃতির দ্বিতীয় ধাপে নির্বাচনকে স্বাগত জানিয়ে জাপান দূতাবাস বলে, যদিও সাধারণ নির্বাচনে কিছু অনিয়মের প্রতিবেদন পাওয়া গেছে, তবুও নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে। জাপানের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী নির্বাচন প্রক্রিয়া যথাযথ পদ্ধতি অনুযায়ী পরিচালিত হয়েছে বলেও মন্তব্য করা হয়। তবে জাপান দূতাবাস থেকে আফসোস করা হয় যে, সাধারণ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন জায়গায় হতাহতসহ বিভিন্ন সহিংসতার ঘটনা পাওয়া গেছে। তৃতীয় ধাপে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ-জাপানের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে জানায় জাপান। বলা হয়, জাপান আশা করে, বাংলাদেশ জাপানের কৌশলগত অংশীদার হিসাবে ও একটি গণতান্ত্রিক জাতি হিসাবে আরও উন্নয়নের প্রচেষ্টায় অগ্রগতি করবে।
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ০৩:৩৭

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হওয়ায় আমরা খুশি : জার্মান রাষ্ট্রদূত
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ঢাকায় নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত আখিম ট্রোসটার বলেছেন, শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আমরা খুশি। বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে নতুন বছরে আমরা বাংলাদেশের পাশে থাকব।   মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘মিট অ্যান্ড গ্রিট’ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন। জার্মান রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জার্মানির উন্নয়ন সহযোগিতা আগামী দিনে আরও বাড়বে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি। এ সময় তিনি সবাইকে ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, শুভ নববর্ষ। অন্যদিকে নির্বাচন নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেন, এখনই নির্বাচন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাই না। এ বিষয়ে সপ্তাহখানেকের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বিবৃতি ইস্যু করা হবে। এদিন অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশ্বের সব দেশই প্রশংসা করেছে। তারা বলেছে, সুষ্ঠু, সুন্দর ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হয়েছে। অনুষ্ঠানে মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুকসহ বিভিন্ন দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এস এম মাকসুদ কামালসহ বিশিষ্টজন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন। এর আগে, গত ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। ২৯৮টি আসনের বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ জয় পেয়েছে ২২২টি আসনে। এ ছাড়া স্বতন্ত্র ৬২টি এবং জাতীয় পার্টি ১১টি আসনে জয় পেয়েছে।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৫৮

শান্তিপূর্ণ ভোটের জন্য জনগণকে বঙ্গবন্ধু পরিষদের অভিনন্দন
শান্তিপূর্ণ ভোটের জন্য জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছে বঙ্গবন্ধু পরিষদ। রোববার (৭ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক এক যুক্ত বিবৃতিতে এ অভিনন্দন জানানো হয়। এতে বলা হয়, বিএনপি-জামায়াত কর্তৃক ভোটকে বাধা দেওয়ার সব অপচেষ্টা সত্ত্বেও সারাদেশের ভোটকেন্দ্রগুলোতে মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ও নির্বিঘ্নভাবে ভোট দিয়েছে। অত্যন্ত বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া সারাদেশে ভোট অত্যন্ত সুষ্ঠু ও চমৎকার পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে।  ‘সারাদেশ থেকেও এখন পর্যন্ত কোনো বড় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড, গোলযোগ বা সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি। বিদেশি পর্যবেক্ষকরাও বলেছেন, ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া ঠিক ছিল এবং কাউকে ভোট দিতে জোর করা হয়নি। বঙ্গবন্ধু পরিষদের পক্ষ থেকে এ জন্য জনগণকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। তারা দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সব ষড়যন্ত্রকে ব্যর্থ করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সমর্থন জানিয়েছেন। দেশের সাফল্যের তালিকায় এটি একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য ঘটনা।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:২৭

সারাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট হচ্ছে : আইজিপি
সারাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। রোববার (৭ জানুয়ারি) পুরান ঢাকার কবি নজরুল সরকারি কলেজ কেন্দ্রে ভোট পরিদর্শন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন। আইজিপি বলেন, সারাদেশ থেকে আমাদের কাছে খবর এসেছে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দুই-একটি কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তিনি বলেন, সারাদেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে। মানুষ উৎসবের সঙ্গে ভোট দিচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সবাই পেশাদারিত্বের সঙ্গে প্রতিটি কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করছে। তিনি আরও বলেন, প্রতিটি কেন্দ্রে উল্লেখযোগ্যহারে ভোটার উপস্থিতি লক্ষ করা গেছে। আমরা দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই, আপনারা নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে আসুন। ভোট প্রদান করা প্রতিটি নাগরিকের অধিকার। যারা ভোটারদের বাধা দেবে, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আইজিপি বলেন, আমরা আশা করছি সারাদেশে মানুষ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে। যদি কোনো ভোটার নাশকতার বা কোনো হয়রানির শিকার হন, তারা যদি ৯৯৯-এ কল করেন, আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেব। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদসহ পুলিশের অন্যান্য সদস্যরা। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার আনসার, এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ পুলিশ, ৪৬ হাজার ৮৭৬ বিজিবি, দুই হাজার ৩৫০ কোস্টগার্ড এবং ৭০০ এর বেশি র‌্যাব টহলে থাকবে। তাদের সঙ্গে ভোটের মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এ ছাড়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরাও মাঠে থাকবে। প্রতিকেন্দ্রে থাকবেন ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা সদস্য। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। এবারের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হবে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৪৯

নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হচ্ছে : সেনাপ্রধান
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। নির্বাচনের পরে সহিংসতার পরিবেশ সৃষ্টি হলে কমিশনের চাওয়া অনুযায়ী পেশাদারিত্বের সঙ্গে, নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। রোববার (৭ জানুয়ারি) রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে ভোট দেওয়া শেষে এ কথা জানান তিনি। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার আনসার, এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ পুলিশ, ৪৬ হাজার ৮৭৬ বিজিবি, দুই হাজার ৩৫০ কোস্টগার্ড এবং ৭০০ এর বেশি র‌্যাব টহলে থাকবে। তাদের সঙ্গে ভোটের মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এ ছাড়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরাও মাঠে থাকবে। প্রতিকেন্দ্রে থাকবেন ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা সদস্য। এবারের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হবে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে, বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:২১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়