• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
বান্দরবানে কেএনএফের সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির বৈঠক
বান্দরবানের রুমায় শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) দ্বিতীয় দফায় বৈঠক হয়েছে আজ। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকাল ১০টায় রুমা উপজেলার বেথেল পাড়া কমিউনিটি সেন্টারে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে কেএনএফের সদস্যদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে ও পুনর্বাসন করতে আলোচনা হয়। এ সময় শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সভাপতি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লার নেতৃত্বে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির মুখপাত্র কাঞ্চন জয় তঞ্চঙ্গ্যা, মনিরুল ইসলাম মনু, উজ্জ্বল তঞ্চঙ্গ্যা, সি অং খুশী, সিং ইয়ং ম্রোসহ ১৩ সদস্য এবং কেএনএফের মুখপাত্র লাল জং ময় বমের নেতৃত্বে কেএনএফের ৮ সদস্য বৈঠকে অংশ নেয়। কেএনএফের অন্য সদস্যরা হলেন- কেএনএফের সেন্ট্রাল কমিটি ও টিম লিডার, কেএনএফ’স রিপ্রেজেন্টেটিভ ফর পিস ডায়ালগ-এর সাধারণ সম্পাদক মি. লালজংময় সাংগঠনিক সম্পাদক লালসাংলম, উপদেষ্টা লালএংলিয়ন, এক্সেকিউটিভ মেম্বার পাস্টর ভানলিয়ান, গ্রাহাম বম, উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য রুয়াললিন বম, সাংপাহ খুমি, আজৌ লুসাই।  বৈঠক শেষে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির সভাপতি ও বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা বলেন, কেএনএফের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। তারা যথেষ্ট আন্তরিক, তারা বিভিন্ন বিষয় উত্থাপন করেছে। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে তাদেরকে বোঝানোর চেষ্টা করেছি। তবে বৈঠক আরও হবে। একদিনে তো আর সব সমাধান হবে না। আশা করি আলোচনার মাধ্যমে আস্তে আস্তে সমাধানের পথ খুঁজে পাবো। তবে আমাদের আজকের আলোচনা সফল হয়েছে। উল্লেখ্য, এর আগে গত ৫ নভেম্বর রুমার মুনলাই পাড়ায় কেএনএফের সঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটির প্রথম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও কেএনএফ সদস্যদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠা কমিটি গঠন করেন বান্দরবান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩০

আরটিভিতে আজ যা দেখবেন
শুক্রবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২৬ মাঘ ১৪৩০। একনজরে জেনে নিন আরটিভির আজকের আয়োজন- দুপুর ২টা ১০মিনিটে ‘পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা ছায়াছবি’। সন্ধ্যা ৫টা ৩০মিনিটে ‘নির্বাচিত নাটক’। রাত ৮টায় ‘শুক্রবারের বিশেষ নাটক’। রাত ৯টা ২০মিনিটে ধারাবাহিক নাটক- ‘শান্তি মলম ১০ টাকা’। রচনা ও পরিচালনা- হিমু আকরাম। অভিনয় করেছেন- সালাহউদ্দিন লাভলু, ডাক্তার এজাজ, সিদ্দিকুর রহমান, আরফান আহমেদ, প্রান রায়, মুকিত জাকারিয়া, ফারুক আহমেদ, আমিন আজাদ, উর্মিলা শ্রাবন্তি কর, তানজিকা আমিন, মুনিরা মিঠু, তাহমিনা সুলতানা মৌ, হোসনে য়ারা পুতুল, মাসুদ রানা মিঠু, শফিক খান দিলু প্রমুখ। রাত ১০টায় প্রতি শুক্র, শনি, রবি, সোমবার ধারাবাহিক নাটক- ‘চিটার এন্ড জেন্টেলম্যান’। রচনা ও পরিচালনায়- সঞ্জিত সরকার। অভিনয়ে করেছেন- মীর সাব্বির, নাদিয়া আহমেদ, আখম হাসান, উর্মিলা শ্রাবন্তি কর, সাজু খাদেম, নাবিলা ইসলাম, আরফান আহমেদ, প্রাণ রায়, আইরিন তানি, ডাঃ এজাজ, তাহমিনা সুলতানা মৌ, ফারুক আহম্মেদ, ওলিউল হক রুমি, রিমি করিম, শ্যামল জাকারিয়া, তারেক স্বপন, আব্দুল্লা রানা, মিলন ভট্ট, হোসনে আরা পুতুল, শফিক খান দিলু, বিনয় ভদ্র, মিলি বাসার, আমিন আজাদ, পারভেজ আক্তার, অনামিকা, সিলভিও তন্ময় সোহেল প্রমুখ। রাত ১০টা ৪৫মিনিটে ‘রাতের সংবাদ’। রাত ১১টা ২৫মিনিটে টকশো ‘এই মুহূর্তে বাংলাদেশ’। রাত ১২টায় ‘দূর পরবাসে’। রাত ১টায় ‘মধ্যরাতের সংবাদ’।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩৭

শেখ হাসিনা না থাকলে দেশের শান্তি বিনষ্ট হতো : তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার শক্তিশালী নেতৃত্ব না থাকলে অনেকের ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তে দেশের শান্তি বিনষ্ট হতো। তার কারণেই আমরা সব ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত মোকাবিলা করে দেশের শান্তি বজায় রাখতে পেরেছি। বুধবার (৩১ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মিরপুর হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার সাড়ে তিন বছরের মাথায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে আবার দেশের দখল নিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি। স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির প্রেতাত্মারা এখনও দেশের আনাচে-কানাচে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে রয়েছে। সুযোগ পেলেই তারা মাথাচাড়া দেয়। তাদের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের হাত ধরে এদেশ স্বাধীন হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর ডাকে বীর মুক্তিযোদ্ধারা ঝাঁপিয়ে না পড়লে এ দেশকে আমরা হানাদার মুক্ত করতে পারতাম না। বাংলাদেশ স্বাধীন না হলে এখনও আমাদের দাসত্ব করতে হতো। মোহাম্মদ আরাফাত বলেন, নতুন প্রজন্মের কাছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা তুলে ধরতে হবে। তাদের বোঝাতে হবে এত সহজে আমরা স্বাধীনতা পাইনি। তাহলে তারা স্বাধীনতাকে এত সহজে অন্য কারও হাতে হরণ করতে দেবে না। তিনি আরও বলেন, এই যুগেও আমাদের একেক জনের মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তৈরি হতে হবে। যেকোনো পরিস্থিতিতে দেশের শত্রুর বিপক্ষে শক্তভাবে দাঁড়াতে হবে। দেশের শত্রুদের বিরুদ্ধে শক্তভাবে দাঁড়াতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:৪৩

ফের শান্তি সমাবেশে ফিরছে আ.লীগ
ফের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশের কর্মসূচিতে দিয়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। আগামী ২৭ জানুয়ারি শান্তি সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন দলটি। গত ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় ও টানা চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠনের পর এটি হবে আওয়ামী লীগের প্রথম শান্তি সমাবেশ। জানা গেছে, ২৭ জানুয়ারি বিকেল ৩টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ব্যানারে এই শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন দলের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সমাবেশে বক্তব্য দেবেন কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা। আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, ২৭ জানুয়ারি বিএনপি রাজধানীতে জনসমাগমের চেষ্টা করছে। এমন অবস্থায় ওই দিন রাজপথ নিজেদের দখলে রাখতেই পাল্টা শান্তি সমাবেশ করবেন তারা। এ সমাবেশ সফল করতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভাও করবে। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ২০২২ সাল থেকে আন্দোলন কর্মসূচি শুরু করে বিএনপি ও তার মিত্ররা। ওই বছর ১০ ডিসেম্বর থেকে বিএনপির পাল্টা কর্মসূচি পালন করে আসছিল আওয়ামী লীগ। গত বছরের জুলাইয়ে বিএনপি ও সমমনাদের সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন শুরু হলে নির্বাচন পর্যন্ত রাজপথ দখলে রাখতে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশের কর্মসূচি জোরালো হয়, যা গত বছরের ২৮ অক্টোবর পর্যন্ত হয়েছিল।  সেই সময়ে রাজধানীসহ সারাদেশেই বিএনপির কর্মসূচির দিন পাল্টা শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করেছিল আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনগুলো। সংসদ নির্বাচনের আগেও বিএনপি ও তার মিত্ররা নির্বাচন বর্জনের আহ্বানে লিফলেট বিতরণ করে কয়েক দিন। কিন্তু সে সময় আওয়ামী লীগ পাল্টা কোনো কর্মসূচি দেয়নি। সর্বশেষ আগামী ২৬ ও ২৭ জানুয়ারি কালো পতাকা মিছিলের কর্মসূচি দেয় বিএনপি। তারই পাল্টা কর্মসূচি হিসেবে শান্তি সমাবেশ করবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। 
২৪ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:২৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়