• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বুয়েট প্রশাসনকে এবার ছাত্রলীগের আল্টিমেটাম
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অসাংবিধানিক, মৌলিক অধিকার পরিপন্থি ও শিক্ষাবিরোধী সিদ্ধান্ত বলে আখ্যা দিয়ে প্রতিবাদ সমাবেশ করছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এতে বুয়েটের ২১ ব্যাচের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাহিম রাব্বির আবাসিক হলের বরাদ্দকৃত সিট বাতিল ঘোষণার প্রতিবাদ জানিয়েছে ছাত্রলীগ। সেই সঙ্গে রাব্বির সিট ফেরত দিতে বুয়েট প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে ছাত্র সংগঠনটি।   রোববার (৩১ মার্চ) দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে প্রতিবাদ সমাবেশে ছাত্রলীগের পক্ষে এ আল্টিমেটাম দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের সভাপতি রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি। তিনি বলেন, আমাদের এক ভাই ৭ মার্চের ভাষণে অনুপ্রাণিত হয়ে স্বাধীনতা দিবসের প্রোগ্রামে অংশ নেওয়ায় তার হলের সিট কেঁড়ে নেওয়া হয়েছে। আমরা বুয়েট প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমাদের ভাই রাব্বির সিট ফেরত দেওয়ার দাবি জানাই। অন্যথায়, যারা স্বাধীনতার বিপক্ষে কথা বলে তাদের বিরুদ্ধে কথা বলা হবে, তাদেরকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।  তিনি আরও বলেন, জামিনে মুক্ত সিলেটের টাঙ্গুয়ার হাওরে শিবির ও জঙ্গি সদস্যরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন, তাদেরকে বাধা দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু বুয়েট শিবিরসহ অন্যান্য নিষিদ্ধ সংগঠনের কমিটি থাকলেও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোনো প্রোগ্রামে অংশ নিলেই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। আমাদের দাবি, বুয়েট ক্যাম্পাসে নিয়মতান্ত্রিক ছাত্র রাজনীতি চালু করতে হবে। প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সঞ্চলনা করছেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালি আসিফ ইনান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি তিতুমীর কলেজ, বাঙলা কলেজ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ইউনিট ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সমাবেশে সমবেত হয়েছেন।  
৩১ মার্চ ২০২৪, ১৪:১১

যুদ্ধাহত ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারে ফল-মিষ্টি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী
মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছার নিদর্শন হিসেবে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ফল ও মিষ্টি পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু এবং প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার রাজধানীর মোহাম্মদপুরে গজনবী রোডে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১) গিয়ে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী পৌঁছে দেন। যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা প্রতিটি জাতীয় দিবস ও উৎসবে তাদের স্মরণ করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। মুক্তিযোদ্ধারা বঙ্গবন্ধু কন্যার দূরদর্শী নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা প্রকাশ করেন। একইসঙ্গে স্বাধীনতার সঠিক ইতিহাস নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ এবং দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। বিশেষভাবে তারা  উল্লেখ করেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সরকার রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকলে দেশের প্রান্তিক মানুষের কল্যাণ হয় এবং মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারবর্গ ভালো থাকেন। এসময় তারা মুক্তিযোদ্ধাদের বর্ধিত হারে ভাতা প্রদান, চিকিৎসা এবং আবাসনের সুব্যবস্থা করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। মুক্তিযোদ্ধারা মনে করেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ একদিন বঙ্গব্ন্ধুর স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ এবং আত্মমর্যাদাশীল ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ হিসেবে বিশ্বের বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। এসময় যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যরা এবং উপস্থিত সবাই প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করেন।  
২৬ মার্চ ২০২৪, ১২:৪২

শহীদ বুদ্ধিজীবীর স্বীকৃতি পেলেন মধুদা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত মধুর ক্যান্টিনের মধুসূদন দে শহীদ বুদ্ধিজীবীর স্বীকৃতি পেয়েছেন। মূলত তিনি ছিলেন একজন চা দোকানি। কিন্তু পর্যায়ক্রমে এই চা দোকানি নিজেকে স্বাধিকার আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের ভূমিকার সঙ্গে যুক্ত করে নেন। ছাত্রদের কর্মসূচি থেকে শুরু করে নানাভাবে তিনি সহযোগিতা করেন। রোববার (২৪ মার্চ) প্রকাশ করা হয়েছে আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা। তালিকা প্রকাশ করেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। এ নিয়ে চার দফায় ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হলো। তাতে নাম আছে মধুর ক্যান্টিনের মধুসূদন দের। তালিকা সম্পর্কে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকার ক্ষেত্রে আমরা দু-এক জায়গায় ব্যতিক্রম করেছি। যিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুদা, যিনি শিক্ষক, লেখক ও গবেষক নন‌। তবে এমন‌ একজন মানুষ তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবাই তাকে চেনেন। দেশের স্বাধীনতাসংক্রান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক যত আন্দোলন হয়েছে, সবগুলোতেই তার ভূমিকা ছিল। মন্ত্রী বলেন, মধুদা সাধারণ একজন চায়ের দোকানদার ছিলেন। প্রশ্ন উঠতে পারে তিনি আবার বুদ্ধিজীবী হয় কী করে। দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে যত নেতাকর্মী দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন, মধুদা তাদের সহযোগিতা করেছেন। বিনা পয়সায় চা খাইয়েছেন। মিটিং মিছিল করে সহযোগিতা করেছেন। মন্ত্রী আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত তার একটা সনদও আছে, যেখানে বঙ্গবন্ধু তাকে (মধুদা) বুদ্ধিজীবী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। তালিকায় মধুসূধন দে বা মধুদার বাবার নাম লেখা হয়েছে আদিত্ত্ব চন্দ্র দে, মায়ের নাম লেখা হয়েছে যোগমায়া দে। গ্রাম বা মহল্লা-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, থানা-রমনা, জেলা-ঢাকা।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৭

আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ
আরও ১১৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এ নিয়ে চার দফায় ৫৬০ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা প্রকাশ করা হল। এদের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষক, রাজনীতিক, সমাজকর্মী, চিকিৎসক, আইনজীবী, চাকরিজীবী, প্রকৌশলী, নাট্যকার, সংগীতশিল্পী এবং সংস্কৃতিকর্মী। রোববার (২৪ মার্চ) এ তালিকা প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। তালিকাটি প্রকাশ করেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। চতুর্থ দফার শহীদ বুদ্ধিজীবী তালিকায় ৩ জন সাহিত্যিক, একজন বিজ্ঞানী, একজন চিত্রশিল্পী, ৫৪ জন শিক্ষক, ৪ জন আইনজীবী, ১৩ জন চিকিৎসক, ৩ জন প্রকৌশলী, ৮ জন সরকারি ও বেসরকারি কর্মচারী, ৯ জন রাজনীতিক, ১৩ জন সমাজসেবী রয়েছেন। এছাড়া সংস্কৃতিসেবী এবং চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত এবং শিল্পকলার অন্যান্য শাখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৯ জন ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকায়। প্রসঙ্গত, প্রথমে ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল ১৯১ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ২০২২ সালের ২৯ মে দ্বিতীয় তালিকায় ১৪৩ জন এবং সর্বশেষ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হয় আরও ১০৮ জন শহীদ বুদ্ধিজীবীর তালিকা।  
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:২৭

আজ বাদ জোহর সাদি মহম্মদের জানাজা
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন কিংবদন্তি রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সাদি মহম্মদ। বুধবার (১৩ মার্চ) রাতে মারা যান তিনি। বাসার একটি কক্ষ থেকে প্রখ্যাত এই সঙ্গীতশিল্পীর  ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।   বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) বাদ জোহর রাজধানীর মোহাম্মদপুর জামে মসজিদে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।  জানাজা শেষে মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থানে দাফন করা হবে সাদি মহম্মদকে। তবে তার মরদেহ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নেওয়া হবে না বলে জানান তার পারিবারিক সদস্য গাউসুল আলম শাওন।   নৃত্যশিল্পী ও সাদি মহম্মদের পারিবারিক বন্ধু শামীম আরা নীপা গণমাধ্যমে বলেন, মা মারা যাওয়ার পর থেকেই একটা ট্রমার মধ্যে চলে যান সাদি মহম্মদ। মানসিকভাবে ঠিক স্বাভাবিক ছিলেন না। মা হারানোর বেদনা সম্ভবত তিনি নিতে পারেননি। এভাবেই চলছিল। বুধবার রোজা রাখলেন। ইফতারও করলেন। এরপরই তিনি নীরবে না ফেরার দেশে পাড়ি জমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মনে করছি। একাধারে রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী, শিক্ষক ও সুরকার হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন সাদি মহম্মদ। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রবীন্দ্রসংগীতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন এই গায়ক। বেশকিছু চলচ্চিত্র ও নাটকে গান করেছেন তিনি।   
১৪ মার্চ ২০২৪, ১০:২১

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের শাহাদাৎবার্ষিকী যথাযথ মর্যাদায় পালিত
রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ২০০৯ সালের ২৫-২৬ ফেব্রুয়ারিতে সংঘটিত বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডে শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের ১৫তম শাহাদাৎবার্ষিকী যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়েছে। দিনটি উপলক্ষে রবিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বনানীস্থ সামরিক কবরস্থানে শহীদদের কবরে পুস্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শাহাদত বরণকারী সেনা কর্মকর্তাদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন রাষ্ট্রপতির পক্ষে তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জনাব আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান, বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিবের পক্ষে অতিরিক্তি সচিব মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী এবং শহীদ পরিবারের সদস্যরা।  এ সময় পুস্পস্তবক অর্পণ শেষে শহীদদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয় এবং কর্মরত সামরিক সদস্যরা স্যালুট প্রদান করেন। পরে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। এ সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা, জেসিও এবং অন্যান্য পদবির সেনাসদস্য, শহীদ পরিবারের সদস্য ও নিকটাত্মীয় এবং গণমাধ্যম ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও এদিন সকল সেনানিবাসের কেন্দ্রীয় মসজিদে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে সব স্তরের সেনাসদস্যদের উপস্থিতিতে মিলাদ মাহফিল ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫১

২৩ ফেব্রুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে
আজ শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের আজকের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্ট জনদের জন্ম, মৃত্যুদিনসহ উল্লেখযোগ্য আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়- ঘটনাবলি: ৬২৪ -  ঐতিহাসিক খন্দকের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। ১৭৬৮ -  হায়দ্রাবাদের নিজামের সঙ্গে চুক্তি করে কর্নেল স্মিথে ব্রিটিশ আধিপত্য বিস্তার করে। ১৭৯৯ -  ফরাসী সেনা কমান্ডার নেপোলিয়ান বোনাপার্ট মিশর দখলের পর শ্যামে হামলা চালায়। ১৮৩১ -  সাপ্তাহিক ‘সংবাদ সুধাকর’ প্রকাশিত হয়। ১৮৭১ -  লন্ডনে ইউরোপীয় সরকারগুলোর প্রতিনিধিদের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় । ১৮৮৬ -  বিশিষ্ট রসায়নবিদ চার্লস মার্টিন হল মূল্যবান এ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনের সুত্র আবিষ্কার করেন । ১৮৮৭ -  উচ্চমাত্রার ভূমিকম্প আঘাত করেছিল ফ্রান্সে, যাতে প্রায় ২০০০ লোক মারা যায়। ১৮৯৮ -  একটি খোলা চিঠি লেখার দায়ে ফ্রান্সে এমিল জোলাকে কারাবাস দেওয়া হয়। ১৯১৭ -  রাশিয়ার পিটার্সবার্গে প্রথম আন্দোলনের মাধ্যমে ফেব্রুয়ারি বিদ্রোহের সূত্রপাত হয়। ১৯১৮ -  সোভিয়েত লাল ফৌজ প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১৩ -  মেক্সিকোর পদচ্যুত রাষ্ট্রপতি ফ্রান্সিসকো মাদেরো গুলিতে নিহত হন। ১৯১৯ -  বেনিতো মুসোলিনি ইতালিতে ফ্যাসিবাদী দল গঠন করে। ১৯৪৭  - ‘দি ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর স্ট্যানডারডাইজেশন’ (ISO) প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৪৮ -  পাকিস্তানের গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দানের দাবি তোলেন ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত কিন্তু প্রত্যাখ্যাত হয়েছিল । ১৯৫২ -  ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ প্রাঙ্গণে প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ শুরু করে রাত্রির মধ্যে তা সম্পন্ন। ১৯৬৯ -  সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করে। ১৯৬৯ -  গণঅভ্যুত্থানের মুখে প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান পদত্যাগে বাধ্য হন। ১৯৯১ -  থাইল্যান্ডে সামরিক অথ্যুত্থান ঘটে। ১৯৯৭ -  স্কটল্যান্ডের ইডেনবার্গের রোর্সালন ইনস্টিটিউটের গবেষকগণ সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ ক্লোন ভেড়া ডলির জন্মের কথা প্রকাশ করেন । জন্ম: ১৬৩৩ - ইংরেজ সৈনিক ও রাজনীতিক স্যামুয়েল পেপয়স জন্মগ্রহণ করেন । ১৬৮৫ -  জার্মান বংশোদ্ভূত ইংরেজ অর্গানবাদক ও সুরকার জর্জ ফ্রিডেরিক হান্ডেল জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৪০ -  অস্ট্রীয় অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ কার্ল মেনগের জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৬৮ -  আমেরিকান সমাজবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ ও সমাজ সেবী ডব্লিউ. ই. বি. ডু বইস জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৭৪ -  এস্তোনিয়া আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও ১ম রাষ্ট্রপতি কনস্টানটিন পাটস জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৮৩ -  জার্মানি সুইস মনোবিজ্ঞানী ও দার্শনিক কার্ল জাস্পেরস জন্মগ্রহণ করেন। ১৮৯৯ -  জার্মান লেখক ও কবি এরিক কাস্টনের জন্মগ্রহণ করেন। ১৯১৩ -  খ্যাতনামা জাদুকর পি সি (প্রতুলচন্দ্র) সরকার জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৪ -   নোবেল পুরস্কার বিজয়ী দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত আমেরিকান পদার্থবিদ অ্যালান ম্যাকলিয়ড করমাক জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪০ -   আমেরিকান অভিনেতা পিটার ফন্দা জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৮ -   ইংরেজ পরিচালক ও প্রযোজক বিল আলেকজান্ডার জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৪ -   ইউক্রেনীয় রাজনীতিবিদ ও ৩য় প্রেসিডেন্ট ভিক্টর য়ুশ্চেনকো জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৫ -   আমেরিকান ব্যবসায়ী ও ডেল প্রতিষ্ঠিত মাইকেল সল ডেল জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৪ -   দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার হার্শেল গিবস জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮১ -   ইংরেজ ফুটবলার গ্যারেথ ব্যারি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯২ -   ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার সাসেমিরো জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৪ -   আমেরিকান অভিনেত্রী হ্যানা ডাকোটা ফ্যানিং জন্মগ্রহণ করেন। মৃত্যু: ০৬৬৫ -  বিশিষ্ট সাহাবী আবু মুসা আশরায়ী (র:) ইন্তেকাল করেন। ১৭৬৬ -  পোলিশ রাজা স্টানিস্লাও লেসযচয্য়ন্সকি মৃত্যুবরণ করেন। ১৭৯২ -  ইংরেজ চিত্রশিল্পী জশুয়া রেনল্ডস মৃত্যুবরণ করেন । ১৮২১ -  ইংরেজ কবি জন কিটস মৃত্যুবরণ করেন । ১৮৪৮ -  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ষষ্ঠ রাষ্ট্রপতি জন কুইন্সি অ্যাডামস মৃত্যুবরণ করেন । ১৮৫৫ -  জার্মান গণিতবিদ ও বিজ্ঞানী ইয়োহান কার্ল ফ্রিডরিশ গাউস মৃত্যুবরণ করেন । ১৯৩৪ -  মৃত্যুবরণ করেন এডওয়ার্ড ইলগার, তিনি ছিলেন ইংরেজ সুরকার ও শিক্ষাবিদ। ১৯৪৫ -  মৃত্যুবরণ করেন আলেক্সেই নিকলাইয়েভিচ তল্স্তোয়, তিনি ছিলেন সোভিয়েত রুশ লেখক। ১৯৪৭ -  আয়ুর্বেদীয় চিকিৎসক হাকীম হাবিবুর রহমান মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৫৫ -  ফরাসি কবি, লেখক ও নাট্যকার পল ক্লাউডেল মৃত্যুবরণ করেন । ১৯৬৫ -  ইংরেজ কমিক অভিনেতা, লেখক ও চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যান লরেল মৃত্যুবরণ করেন । ১৯৬৯ -  ভারতীয় অভিনেত্রী মধুবালামৃত্যুবরণ করেন । ১৯৭৩ -  নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান ডাক্তার ডিকিনসন ডাব্লিউ রিচার্ডস মৃত্যুবরণ করেন । ১৯৭৬ -  নোবেলশান্তি পুরস্কার বিজয়ী রানে কাস্যাঁ মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৯৮ -  ভারতীয় ক্রিকেট খেলোয়াড় রমন লাম্বা মৃত্যুবরণ করেন । ২০০৮ -  স্লোভেনীয় অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ ও ২য় প্রেসিডেন্ট জানেয ডরনোভসেক মৃত্যুবরণ করেন ।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:১২

কুয়েতে শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত
‘অমর একুশে ফেব্রুয়ারি, ২১ আমার অহংকার’ এই প্রতিপাদ্যে শহীদ ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করেছে বাংলাদেশ দূতাবাস কুয়েত।  জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও অর্ধনমিত করেন এবং দূতাবাসে নির্মিত অস্থায়ী শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে বীর শহীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান।  দূতাবাসের মাল্টি পারপাস হলে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত ও একমিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়।  কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান এর সভাপতিত্বে ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাণী পাঠ করেন ডিফেন্স এ্যাটাশে বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান, আবুল হোসেন (মিনিস্ট্রি), কাউন্সেলর (রাজনৈতিক) ও দূতালয় প্রধান মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান। অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কাউন্সেলর (পাসপোর্ট ও ভিসা) ইকবাল আক্তার, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স কুয়েতের কান্ট্রি ম্যানেজার আবু বক্কর সিদ্দিক, সোনালী ব্যাংক প্রতিনিধি লুৎফর রহমান, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক, শ্রমিক লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, প্রবাসী সংবাদকর্মী, কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশি ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫১

কলাগাছ ও বাঁশের তৈরি শহীদ মিনারেই শ্রদ্ধা
বরগুনার আমতলীর ২০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার না থাকায় কলাগাছ ও বাঁশ দিয়ে অস্থায়ী মিনার নির্মাণ করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়েই শহীদ মিনার নির্মাণ করেছে। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে ওই শহীদ মিনারে তারা পুস্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। জানা গেছে, আমতলী উপজেলায় ২২৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ২০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ও শহীদ দিবস উদ্যাপন করতে বাঁশ ও কলাগাছ দিয়ে অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ করেছে। সরেজমিন দেখা গেছে, কাউনিয়া ইব্রাহিম একাডেমি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, চিলা হাসেম বিশ্বাস মাধ্যমিক বিদ্যালয়, তারিকাটা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শাখারিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কেওয়াবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাঁশ ও কলাগাছ দিয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ করে পুস্পস্তবক অর্পণ করেছে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। ইউএনও মুহাম্মদ আশরাফুল আলম গণমাধ্যমকে বলেন, উপজেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই, তারা অস্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ বানিয়ে শহীদ দিবস পালন করা হয়েছে।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০২:৪০

খাতায় শহীদ মিনার এঁকে ভাষাশহীদদের স্মরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তঘেঁষা উপজেলা শিবগঞ্জ। এ উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ২৪০টি। যেখানে ৬০ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। তবে অনেক বিদ্যালয়েই নেই শহীদ মিনার। ফলে ভাষাশহীদদের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শনের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এসব শিক্ষার্থীরা। তবে শহীদ মিনার না থাকা সত্ত্বেও ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার কমতি নেই কোমলমতি শিক্ষার্থীদের। শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে খাতায় শহীদ মিনার এঁকে তারা ভাষাশহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়েছে। অনেক বিদ্যালয়ে প্রতীকী শহীদ মিনার স্থাপন করে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার মিঠিপুর-জগনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বিদ্যালয়, চন্ডিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মর্দানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে নেই শহীদ মিনার। তাই ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারেনি কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। এজন্য শ্রেণিকক্ষে সাদা কাগজে শহীদ মিনার এঁকে দিবসটিকে স্মরণ করছে। চন্ডিপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, আশপাশে কোথাও শহীদ মিনার নেই। স্কুলেও নেই। পাশের বাজারে শহীদ মিনার আছে কিন্তু মহাসড়ক পার হতে হয়। স্কুলের ৪০০ কোমলমতি শিক্ষার্থীর মহাসড়ক পারাপারে সমস্যা হয়। এজন্য স্কুলেই একটি প্রতীকী শহীদ মিনার তৈরি করে ভাষাশহীদদের প্রতি কীভাবে শ্রদ্ধা জানাতে হয় তা শিশুদের দেখিয়েছি। শিবগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা পরিমল কুমার সিংহ গণমাধ্যমকে জানান, উপজেলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে মোট ২৪০টি। এরমধ্যে মাত্র ২৫-৩০টি প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার আছে। বাকিগুলোতে নেই। আমরা আগামী ১৫ মার্চের মধ্যে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণ করার উদ্যোগ নিয়েছি।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০২:২৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়