• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯.৮১ শতাংশ
চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশের মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯.৮১ শতাংশে পৌঁছেছে। ফেব্রুয়ারিতে যা ছিল ৯ দশমিক ৬৭। মার্চে মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৮১ শতাংশের অর্থ হলো ২০২৩ সালের মার্চে যে পণ্য ১০০ টাকায় কিনতে হয়েছিল, এ বছরের মার্চে তা ১০৯ টাকা ৮১ পয়সায় কিনতে হয়েছে। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত মাসিক ভোক্তা মূল্যসূচকে এ তথ্য জানা গেছে। বিবিএস জানায়, বছরের শুরুতে দেশে হঠাৎ বেড়ে যাওয়া খাদ্য মূল্যস্ফীতি গত ফেব্রুয়ারিতে কিছুটা কমলেও মার্চে আবার বেড়েছে। এ মাসে সার্বিক খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯.৮৭ শতাংশ। ফেব্রুয়ারিতে যেটি ছিল ৯.৪৪ শতাংশ। এদিকে ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক খাদ্য-বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৩৩ শতাংশ, যা মার্চে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৬৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া মার্চে গ্রামাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ০.২০ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৬৮ শতাংশে। এর মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৯.৮৬ শতাংশ ও খাদ্য-বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ৯.৪১ শতাংশ। আর শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ০.৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯.৯৪ শতাংশে। এর মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৯.৯৮ শতাংশ ও খাদ্য-বহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ৯.৭১ শতাংশ। গত সপ্তাহে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে তিন কারণে বাংলাদেশের উচ্চ মূল্যস্ফীতি বহাল থাকবে বলে জানানো হয়েছিল। বিশ্বব্যাংকের ভাষ্য, বাংলাদেশে এখনো উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। চলতি অর্থবছরও এ উচ্চ মূল্যস্ফীতি বহাল থাকবে। এ মূল্যস্ফীতি বাড়ার পেছনে তিনটি মূল কারণ থাকতে পারে বলে মনে করে তারা। এ তিনটি কারণ হলো ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন, বিদেশি মুদ্রার সংকটের কারণে আমদানি সংকোচন ও জ্বালানি সংকট বহাল থাকবে, যার কারণে বিদ্যুতের দাম আরো বাড়তে পারে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতির রাশ আরো টেনে ধরা দরকার বলেও সংস্থাটি অভিমত দিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটান অঞ্চলের প্রধান আবদুল্লায়ে সেক বলেন, সুদের হার বৃদ্ধি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতির এই ভঙ্গি সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২৬

৯৫ শতাংশ কারখানা বোনাস দিয়েছে  
পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে ৯৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ পোশাক কারখানা শ্রমিকদের বোনাস দিয়েছে বলে জানিয়েছে শিল্প পুলিশ।  মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সকাল পর্যন্ত ৭৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ কারখানা মার্চের বেতন পরিশোধ করেছে বলেও জানায় পুলিশ।  শিল্পাঞ্চল পুলিশের পাঠানো এক প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া যায়। তারা বলছে, এই পরিসংখ্যান এই পরিসংখ্যান বিজিএমইএ, বিকেএমইএ, বিটিএমএ ও বেপজার সদস্য, পাটকল ও অন্যান্য কারখানার। এসব সংগঠনের সদস্যভুক্ত দেশে মোট কারখানা আছে ৯ হাজার ৪৬৯টি। এর বাইরেও দেশে অনেক কারখানা আছে। তাদের হিসাব এই পরিসংখ্যানে নেই। শিল্প পুলিশের পাঠানো পরিসংখ্যানে কোন সংগঠনের সদস্য কতগুলো কারখানা বেতন ও বোনাস পরিশোধ করেছে, সেই হিসাবও আছে। এতে দেখা গেছে, বিজিএমইএ’র সদস্য কারখানাগুলোর মধ্যে মোট ৭৭ দশমিক ৯৬ শতাংশ কারখানা বেতন পরিশোধ করেছে।  বিকেএমইএর সদস্য কারখানাগুলোর মধ্যে ৭৩ দশমিক ১৬ শতাংশ কারখানা, বিটিএমএ’র ৮২ দশমিক ৭১ শতাংশ, বেপজার ৮৮ দশমিক ১৮ শতাংশ, পাটকলগুলোর মধ্যে ৬৫ শতাংশ ও অন্যান্য কারখানার মধ্যে ৭৪ দশমিক ১৪ শতাংশ কারখানা বেতন পরিশোধ করেছে। অন্যদিকে বোনাস পরিশোধের ক্ষেত্রে দেখা যায়, বিজিএমইএ’র সদস্য কারখানাগুলোর মধ্যে ৯৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ কারখানা, বিকেএমইএ’র ৯৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ, বিটিএমএ’র ৯৭ দশমিক ১২ শতাংশ, বেপজা’র ৯৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ, পাটকলগুলোর মধ্যে ৯৫ শতাংশ আর অন্যান্য কারখানাগুলোর মধ্যে ৯৫ দশমিক ২০ শতাংশ কারখানা বোনাস পরিশোধ করেছে। শিল্প পুলিশের তথ্যানুসারে, গতকাল পর্যন্ত সাভার-আশুলিয়া, গাজীপুর, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ, খুলনা, কুমিল্লা ও সিলেটের তৈরি পোশাক ও বস্ত্র খাতের ২ হাজার ৫৩৪ কারখানার মধ্যে ১ হাজার ৯টি মার্চের বেতন দিয়েছে। উৎসব ভাতা দিয়েছে ২ হাজার ১৮৩টি কারখানা। কারখানামালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ, বিকেএমইএ ও বিটিএমএর শীর্ষ নেতাদের দাবি, বেতন ও উৎসব ভাতা নিয়ে বড় সমস্যা নেই; আজকের মধ্যে সব কারখানা বেতন-ভাতা পরিশোধ করবে। রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানার মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি এস এম মান্নান কচি জানান,  যেসব কারখানা বেতন-ভাতা দেয়নি, তারা মঙ্গলবার পরিশোধ করবে। যেসব কারখানায় বেতন-ভাতা পরিশোধ নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছিল, সেগুলোর সমস্যা আমরা সমাধান করেছি। মিরপুরের একটি কারখানার মেশিন (যন্ত্রপাতি) বিক্রি করে আমরা শ্রমিকদের বেতন-ভাতা দিয়েছি।   
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৭

মার্চে ১০ শতাংশ বেড়েছে রপ্তানি আয়
চলতি বছরের মার্চে পণ্য রপ্তানি করে আয় হয়েছে ৫১০ কোটি ২৫ লাখ ডলার। এ সময় রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি প্রায় ১০ শতাংশ।  মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। মার্চের রপ্তানি ১০ শতাংশ বাড়লেও মাসিক লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ১৪ বিলিয়ন ডলারের চেয়ে শূন্য দশমিক ৮৮ শতাংশ কম। এ ছাড়া একক মাস হিসাবে মার্চে রপ্তানির নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। মূলত তৈরি পোশাক পণ্যের চালান বৃদ্ধি পাওয়ায় রপ্তানি আয় বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে (জুলাই-মার্চ) ৪৩ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪ দশমিক ৩৯ শতাংশ বেশি। তৈরি পোশাক, কৃষি, প্লাস্টিক খাতে রপ্তানি আয় বেড়েছে। অর্থবছরের ৯ মাসে তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় সাড়ে ৫ ভাগ।
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৫৫

এপ্রিলে ভোক্তা ঋণের সুদ সাড়ে ১৪ শতাংশ
এপ্রিল থেকে ঋণের সুদহার ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ করা হয়েছে। তবে ভোক্তা ঋণে গুনতে হবে ১৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ সুদ। রোববার (৩১ মার্চ) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক সার্কুলারে এ তথ্য জানানো হয়। বর্তমানে যে পদ্ধতির ওপর ভিত্তি করে ঋণের সুদহার নির্ধারিত হচ্ছে, তা হলো ‘এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট এসএমএআরটি’ বা ‘স্মার্ট’ তথা– সিক্স মান্থ মুভিং এভারেজ রেট অব ট্রেজারি বিল হিসেবে পরিচিত। প্রতি মাসের শুরুতে এই হার জানিয়ে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, এখন থেকে ‘স্মার্ট’র সঙ্গে ৩ শতাংশ হারে মার্জিন বা সুদ যোগ হবে, যা এতদিন ছিল ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ। আর প্রি-শিপমেন্ট রপ্তানি ও কৃষি ও পল্লী ঋণের ‘স্মার্ট’ হারের সঙ্গে সর্বোচ্চ ২ দশমিক হারে মার্জিন যোগ হবে। যা আগে ছিল ২ দশমিক ৫০ শতাংশ। সেই হিসাবে, এপ্রিলে বড় অঙ্কের ঋণে সর্বোচ্চ ১৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ শতাংশ সুদ নিতে পারবে ব্যাংকগুলো। আর প্রি-শিপমেন্ট রপ্তানি ঋণ এবং কৃষি ও পল্লী ঋণের সর্বোচ্চ সুদহার হবে ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ। তবে ব্যক্তিগত ও গাড়ি কেনার ঋণে ব্যাংক সুদ নিতে পারবে ১৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ। কারণ সিএমএসএমই, ব্যক্তিগত ও গাড়ি কেনার ঋণে অতিরিক্ত ১ শতাংশ তদারকি বা সুপারভিশন চার্জ নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। এর আগে, ঋণ ও ভোক্তা ঋণের সুদহার মার্চে ছিল যথাক্রমে ১৩ দশমিক ১১ শতাংশ এবং ১৪ দশমিক ১১ শতাংশ। তার আগে ফেব্রুয়ারিতে ছিল ১২ দশমিক ৪৩ শতাংশ এবং ১৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ। জানুয়ারিতে এই সুদহার ছিল ১১ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং ১২ দশমিক ৮৯ শতাংশ। সাধারণত গাড়ি, আবাসন, শিক্ষা, ফ্রিজ, টিভি ও কম্পিউটার ইত্যাদি কেনার জন্য ব্যাংক থেকে ব্যক্তিগত যে ঋণ নেওয়া হয় সেগুলো মূলত ভোত্তা ঋণ।
৩১ মার্চ ২০২৪, ২০:৪৭

প্রাথমিকে ২৫ ও মাধ্যমিকে ৫১ শতাংশ পারিবারিক শিক্ষা ব্যয় বেড়েছে
২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে দেশে পারিবারিক শিক্ষা ব্যয় প্রাথমিক স্তরে বার্ষিক ২৫ শতাংশ এবং মাধ্যমিক স্তরে ৫১ শতাংশ বেড়েছে। গণসাক্ষরতা অভিযান পরিচালিত ‘বাংলাদেশে বিদ্যালয় শিক্ষা মহামারী উত্তর টেকসই পুনরুত্থান’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। শনিবার (৩০ মার্চ) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরেন গণসাক্ষরতা অভিযানের উপপরিচালক ও গবেষক দলের সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান। গবেষণার তথ্য বলছে, ২০২২ সালে দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিশুর শিক্ষার জন্য বার্ষিক পারিবারিক গড় ব্যয় ছিল ১৩ হাজার ৮৮২ টাকা, যেখানে গ্রাম ও শহরে কিছু ভিন্নতা রয়েছে। একই সময়ে মাধ্যমিক স্তরের একজন শিক্ষার্থীর জন্য পারিবারিক ব্যয় ছিল ২৭ হাজার ৩৪০ টাকা। উভয় স্তরেই প্রধানত ব্যয় হয়েছে প্রাইভেট টিউটরের বেতন ও গাইডবই বা নোটবই বাবদ। ২০২৩ সালের প্রথম ৬ মাসে পারিবারিক শিক্ষা ব্যয় ২০২২ সালের তুলনায় প্রাথমিক স্তরে বার্ষিক ২৫ শতাংশ এবং মাধ্যমিক স্তরে ৫১ শতাংশ বেড়েছে। গবেষণার সুপারিশে বলা হয়, প্রাইভেট টিউটরিং, কোচিং, বাণিজ্যিক গাইডবই এবং বিভিন্ন স্কুল ফি-র ক্রমবর্ধমান খরচ পরিবারগুলোর ওপর উল্লেখযোগ্য চাপ সৃষ্টি করেছে, যা বৈষম্য এবং শিক্ষাবঞ্চিত হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দিয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা এবং পরিবারের ওপর অর্থনৈতিক বোঝা কমানোর লক্ষ্যে শিক্ষায় ন্যায়সঙ্গত সুযোগের জন্য পরিকল্পিত পদক্ষেপ নিতে হবে। এডুকেশন ওয়াচের চেয়ারপারসন ও জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ প্রণয়ন কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী খলীকুজ্জমান আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক ও সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী, গবেষণা দলের প্রধান ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক মনজুর আহমদ, গবেষণার পর্যালোচক আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী, গবেষক দলের সদস্য সৈয়দ শাহাদাত হোসাইন, মো. আহসান হাবিব বক্তব্য রাখেন।
৩০ মার্চ ২০২৪, ২১:৫৮

নারীবাদী ৯০ শতাংশ নির্মাতাকে প্রতারক বললেন অনুরাগ
সবসময় খোলামেলা কথা বলতেই ভালবাসেন ভারতের চলচ্চিত্র নির্মাতা-প্রযোজক অনুরাগ কাশ্যপ। ফলে প্রায়ই তাকে পরতে হয় তোপের মুখে। আন্তর্জাতিক নারী দিবসের আগে নারীবাদী নির্মাতাদের নিয়ে বিষ্ফোরক মন্তব্য করলেন তিনি। তার মতে, নারীবাদী ৯০ শতাংশ নির্মাতাই নাকি প্রতারক। অনুরাগ বলেন, যে নির্মাতাদের নারীবাদী, সমাজবাদী ও বিপ্লবী বলে মনে হচ্ছে…আমি বলছি, তারা ৯০ শতাংশই প্রতারক। তারা সবাই ভান করছেন। এত বছর ধরে এত স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতাদের একত্র করার চেষ্টার পরে, আমি বুঝতে পেরেছি যে স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতারা সবচেয়ে খারাপ। একই অনুষ্ঠানে অনুরাগ আরও বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, নির্মাতাদের সব ধরনের চলচ্চিত্র নির্মাণের অধিকার থাকা উচিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে বেশির ভাগ চলচ্চিত্র নির্মাতাকে চিনি, এমনকি সবচেয়ে “ঝামেলাপূর্ণ” ব্যক্তিদেরও জানি। বাণিজ্যিক চলচ্চিত্র নির্মাতারা, “কেজিএফ” ও “সালার”-মতো চলচ্চিত্রের পেছনের লোকেরা দুই ধরনের। সেখানে সুবিধাবাদী ও সৎ দুই ধরনের মানুষ থাকে। একদল, ভালো সিনেমা তৈরি করে, আরেক দল টাকা উপার্জন করতে চায়। এর আগেও অনুরাগ বাংলা ছবি নিয়ে নানা মন্তব্য করেছিলেন। শুধু তাই নয়, পরিচালক এও বলেছিলেন যে বাংলা ছবির মান ক্রমশ কমছে। এর আগে যে ছবি হত এখন তার একাংশ হয় না। বলিউডের মান কমছে, কিন্তু বাংলা ছবি সাংঘাতিক মাত্রায় নামছে। সেই নিয়েও এখানের পরিচালকরা আওয়াজ তুলেছিলেন।
০৮ মার্চ ২০২৪, ২০:৫৫

গণপরিবহনে ৩৫ শতাংশ নারী আসন রাখার দাবি
গণপরিবহনে নারীদের জন্য ৩৫ শতাংশ আসন সংরক্ষিত রাখার দাবিতে সমাবেশ ও র‌্যালি করেছে সেভ দ্য রোড নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। শুক্রবার (৮ মার্চ) দুপুর ১২টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে সেভ দ্য রোডের মহাসচিব শান্তা ফারজানা বলেন, নির্মম বাস্তবতা হলো, গণপরিবহনে নারীরা হয়রানির শিকার হচ্ছেন। প্রতিদিন কমপক্ষে শতাধিক নারী নিপীড়িত হচ্ছেন কেবলমাত্র সড়ক পরিবহন নীতিমালা যথাযথভাবে বাস্তবায়ন না হওয়ায়। আমরা আন্তর্জাতিক নারী দিবসে সব গণপরিবহনে ৩৫ শতাংশ নারী আসন নিশ্চিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। সমাবেশে উপস্থিত বিশিষ্টজনরা সেভ দ্য রোডের দাবির সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেন। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক শুভঙ্কর দেবনাথ, শ্রমিক নেতা ও মানবাধিকার কর্মী আনিসুর রহমান, সেভ দ্য রোডের ভাইস চেয়ারম্যান সোনিয়া দেওয়ান প্রীতি, বিকাশ রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিদুল মল্লিক, রাজনীতিবিদ সেলিম আহমাদ, সমাজসেবক আবদুল্লাহ আল মামুন, মনোয়ারা বেগম প্রমুখ।
০৮ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৭

রাবির ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, উপস্থিতি ৮২.১ শতাংশ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথমবর্ষে বিজ্ঞান শাখার বিভিন্ন বিভাগ অন্তর্গত ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকাল ৯টায় গ্রুপ-১ এর ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শুরু হয়ে চারটি গ্রুপের এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা বিকেল সাড়ে ৪টায় শেষ হয়। ভর্তি পরীক্ষায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। এবার ‘সি’ ইউনিটে মোট ৭৬ হাজার ৩৫৪ জন আবেদনকারীর মধ্যে চারটি গ্রুপের ভর্তি পরীক্ষায় মোট উপস্থিত ছিলো ৮২ দশমিক ১ শতাংশ শিক্ষার্থী। ভর্তি পরীক্ষার দ্বিতীয়দিনে আজ (বুধবার) মানবিক শাখার বিভিন্ন বিভাগ অন্তর্গত ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় উপস্থিতি বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ‘সি’ ইউনিটের চারটি গ্রুপের মধ্যে সকাল ৯টা থেকে ১০টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত গ্রুপ-১ এর ভর্তি পরীক্ষায় ৮২ দশমিক ০৩ শতাংশ, বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত গ্রুপ-২ এর ভর্তি পরীক্ষায় ৮১ দশমিক ৯০ শতাংশ, দুপুর ১টা থেকে ২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত গ্রুপ-৩ এর ভর্তি পরীক্ষায় ৮২ দশমিক ০৭ শতাংশ এবং বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত গ্রুপ-৪ এর ভর্তি পরীক্ষায় ৮২ দশমিক ৪৭ শতাংশ ভর্তিচ্ছু উপস্থিত ছিলেন। ভর্তি পরীক্ষায় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে এ দিন সকাল সাড়ে ৯টায় ড. কুদরাত-এ-খুদা একাডেমিক ভবনের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার ভর্তি পরীক্ষার মোট আবেদন সংখ্যা এবং পরীক্ষার নিয়মাবলি সম্পর্কে সংবাদকর্মীদের অবহিত করেন। এ ছাড়া সকলের সহযোগিতায় বাকি পরীক্ষাগুলোও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন সম্ভব হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।  এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়টির উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সুলতান-উল-ইসলাম, উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক তারিকুল হাসান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক অবায়দুর রহমান প্রামাণিক, ‘সি’ ইউনিটের প্রধান সমন্বয়ক অধ্যাপক নাসিমা আখতার, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক আসাবুল হক, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সাউদ, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডেসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।  এ দিকে ভর্তি পরীক্ষার দ্বিতীয়দিনে বুধবার মানবিক শাখার বিভিন্ন বিভাগ অন্তর্গত ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চারুটি গ্রুপে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য আবেদন করেছেন মোট ৭৪ হাজার ৭৮৫ জন শিক্ষার্থী। এবারের ১০০ নম্বরের এক ঘণ্টাব্যাপী ভর্তি-পরীক্ষায় ৮০টি বহুনির্বাচনী প্রশ্ন থাকছে। প্রতিটি প্রশ্নের মান থাকবে ১ দশমিক ২৫ শতাংশ। আর প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০ দশমিক ২৫ শতাংশ করে কাটা যাবে। পরীক্ষায় নূন্যতম পাশ নম্বর থাকবে ৪০। ভর্তি পরীক্ষায় তিনটি ইউনিট মিলে বিশেষ কোটাসহ মোট আসন রয়েছে ৪ হাজার ৪৩৮টি।
০৫ মার্চ ২০২৪, ২২:৫১

দেশের ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস নেই
দেশের ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস ও ২২ শতাংশ বাসের রুট পারমিট নেই বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।  মঙ্গলবার (৫ মার্চ) ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে টিআইবি কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়। সংস্থাটির দাবি, বাসকর্মী-শ্রমিকেরা মনে করেন— দেশের ১৮ দশমিক ৯ শতাংশ বাসের নিবন্ধন, ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস, ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ বাসের ট্যাক্স-টোকেন ও ২২ শতাংশ বাসের রুট পারমিট নেই। মূলত বাসের যাত্রী, মালিক, বাসকর্মী ও শ্রমিকদের ওপর চালানো এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য উপস্থাপন করে টিআইবি। জরিপে অংশগ্রহণকারী ৭৫ দশমিক ৮ শতাংশ যাত্রী, ৪৮ শতাংশ শ্রমিক এবং ৫১ দশমিক ৮ শতাংশ মালিক বাসের মাত্রাতিরিক্ত গতিকে দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। টিআইবির গবেষক মুহা. নূরুজ্জামান ফারহাদ, ফারহানা রহমান ও মোহাম্মদ নূরে আলম গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করেন।  প্রতিবেদনে বলা হয়, বাস শ্রমিকদের দৈনিক প্রায় ১১ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। যাদের মধ্যে ৮২ শতাংশের কোনো নিয়োগপত্র নেই, ৬৯ দশমিক ৩ শতাংশের নেই নির্ধারিত মজুরি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২২ দশমিক ২ শতাংশ কর্মী বা শ্রমিকদের মতে, চালকেরা মদ্যপান বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করে গাড়ি চালান এবং কন্ডাক্টর, হেলপার বা সুপারভাইজার বাসে দায়িত্ব পালন করেন। নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগের অভাবে চলন্ত বাসে চালকেরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, ফলে অনেক সময় প্রাণহানিসহ দুর্ঘটনা ঘটে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। উল্লেখ্য, সড়কে বাণিজ্যিকভাবে চলাচলকারী প্রত্যেকটি বাসের জন্য নিবন্ধন ও তিন ধরনের সনদ বাধ্যতামূলক রয়েছে। তবে প্রায় ৪১ দশমিক বাসকর্মী ও শ্রমিকদের মতে, সংশ্লিষ্ট কোম্পানির এক বা একাধিক বাসের নিবন্ধনসহ কোনো না কোনো সনদের ঘাটতি আছে।  
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৮:১৪

দেশের ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস নেই
দেশের সড়কে বাণিজ্যিকভাবে চলাচলকারী ১৮ দশমিক ৯ শতাংশ বাসের নিবন্ধন, ২৪ শতাংশ বাসের ফিটনেস, ১৮ দশমিক ৫ শতাংশ বাসের ট্যাক্স টোকেন ও ২২ শতাংশ বাসের রুট পারমিট নেই। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে ধানমন্ডির টিআইবি কার্যালয়ে এ বিষয়ে গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি জানায়, প্রত্যেকটি বাসের জন্য নিবন্ধন ও ৩ ধরনের সনদ বাধ্যতামূলক থাকলেও ৪০ দশমিক ৯ শতাংশ বাসকর্মী ও শ্রমিকদের মতে, সংশ্লিষ্ট কোম্পানির এক বা একাধিক বাসের নিবন্ধনসহ কোনো না কোনো সনদের ঘাটতি আছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, বাস শ্রমিকরা দৈনিক প্রায় ১১ ঘণ্টা কাজ করতে হয়। যাদের মধ্যে ৮২ শতাংশের কোনো নিয়োগপত্র নেই, ৬৯ দশমিক ৩ শতাংশের নেই নির্ধারিত মজুরি। এতে বলা হয়েছে, ৪২ দশমিক ৫ শতাংশ সিটি সার্ভিস শ্রমিকদের মতে তাদের বাস সার্ভিস অতিরিক্ত ভাড়া নেয়। ২৪ দশমিক ৪ শতাংশ আন্তঃজেলা বাস শ্রমিকদের মতে তাদের বাস অতিরিক্ত ভাড়া নেয়। ১৮ দশমিক ৪ শতাংশ শ্রমিক বলছে, তাদের কোম্পানি ভাড়ার বিপরীতে কোনো টিকেট দেয় না। ৪৩ দশমিক ২ শতাংশ আন্তঃজেলা বাস কোম্পানিতে টিকিট বাতিল ও মূল্য ফেরতের কোনো নীতিমালা নেই। এতে আরও বলা হয়, সিটি সার্ভিসের ৮৯ দশমিক ২ শতাংশ শ্রমিকদের মতে তাদের কোম্পানির বাস নিয়ম অনুযায়ী, বাসের টায়ার, ইঞ্জিন ওয়েল, ব্রেক সংক্রান্ত সরঞ্জামাদি পরিবর্তন ও রক্ষণাবেক্ষণ করে না। ৪০ দশমিক ৪ শতাংশ সিটি বাস সার্ভিসের কর্মীদের মতে তাদের বাদ নকশা পরিবর্তন করে অতিরিক্ত আসন সংযোজন করা হয়েছে। প্রতিবেদনে টিআইবি জানায়, ৩৫ দশমিক ২ শতাংশ নারী বাস যাত্রী যাত্রাপথে কোনো না কোনো সময়ে যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন বা হতে দেখেছেন। ৮৩ দশমিক ২ শতাংশ নারী সহযাত্রী দ্বারা, ৬৪ দশমিক ৩ হেলপার দ্বারা, ৪০ দশমিক ৬ কন্ডাকটর দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন। এতে বলা হয়, ২২ দশমিক ২ শতাংশ কর্মী বা শ্রমিকদের মতে, চালকেরা মদ্যপান বা নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করে গাড়ি চালান এবং কন্ডাক্টর, হেলপার বা সুপারভাইজার বাসে দায়িত্ব পালন করেন। নির্দেশনার যথাযথ প্রয়োগের অভাবে চলন্ত বাসে চালকেরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করে, ফলে অনেক সময় প্রাণহানিসহ দুর্ঘটনা ঘটে। জরিপে অংশগ্রহণকারী ৭৫ দশমিক ৮ শতাংশ যাত্রী, ৪৮ শতাংশ শ্রমিক এবং ৫১ দশমিক ৮ শতাংশ মালিক বাসের মাত্রাতিরিক্ত গতিকে দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ মনে করেন।  টিআইবি সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান এবং গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের সঙ্গে বিআরটিএর প্রকাশিত তথ্যের গরমিলের  দাবি করেছে। বিআরটিএর তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৫ হাজার ২৪ জন এবং যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্যানুযায়ী এ সংখ্যা ৭ হাজার ৯০২ জন। প্রতিবেদনে জানানো হয়, অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, পরিবহন শ্রমিকদের খারাপ আচরণ বা যৌন হয়রানির শিকার হলে ৯২ দশমিক ৯ শতাংশ যাত্রী কোনো অভিযোগ করেননি। ৫২ দশমিক ৯ শতাংশ যাত্রী বলছেন, অভিযোগ জানানোর কোনো ব্যবস্থা নেই।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৩:৩১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়