• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৪৪ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে আরও ১৪৪ জন বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। এরা লিবিয়ায় অনিয়মিত অভিবাসী হিসেবে ছিলেন। গত বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আইওএম লিবিয়ার স্বেচ্ছাসেবী মানবিক প্রত্যাবর্তন সহায়তা কর্মসূচির আওতায় ১৪৪ বাংলাদেশি অনিয়মিত অভিবাসীকে বেনগাজি থেকে ঢাকায় ফেরত পাঠানো হয়েছে। এর আগে, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি একই দেশ থেকে দেশে ফিরেছিলেন ১৪৪ বাংলাদেশি। এদিকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সালের জুলাই থেকে এ বছরের ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ১ হাজার ৩৯০ জন অনিয়মিত বাংলাদেশিকে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। এসব বাংলাদেশি অভিবাসী লিবিয়ার ত্রিপোলি ও বেনগাজির বিভিন্ন কেন্দ্রে আটক ছিলেন। জানা যায়, লিবিয়া ফেরত প্রত্যেক বাংলাদেশিকে পকেট মানি হিসেবে কিছু নগদ অর্থ ও উপহার হিসেবে খাদ্যসমগ্রী দিয়েছে আইওএম। গত সপ্তাহে আইওএম জানিয়েছিল, চলতি বছরের ২ মাসে ৯ হাজার ৩০০ জন অনিয়মিত অভিবাসীকে নিরাপদে নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। তবে জাতিসংঘের এই স্বেচ্ছাপ্রত্যাবাসন কর্মসূচির মাধ্যমে লিবিয়ায় অবস্থানরত অনিয়মিত অভিবাসীর সংখ্যা কতটা কমছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা। লিবিয়ার মানবাধিকার পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, অনিয়মিত অভিবাসীদের প্রত্যাবাসনে আইওএমের এই পদক্ষেপ যথেষ্ট নয়। ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত লিবিয়া থেকে মধ্য-ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে অন্তত ৭০ হাজার ৯০৬ বাংলাদেশি ইউরোপে প্রবেশ করেছেন বলে বলছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সীমান্ত সুরক্ষা সংস্থা ফ্রন্টেক্স।
০২ মার্চ ২০২৪, ২১:১৬

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৪৪ অনিয়মিত বাংলাদেশি
লিবিয়ার বেনগাজি শহরের বিভিন্ন স্থানে আটক ১৪৪ অনিয়মিত বাংলাদেশিকে ঢাকায় প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৪টায় বুরাক এয়ারের একটি চার্টার্ড ফ্লাইট যোগে বেনগাজি থেকে ঢাকায় ফেরেন তারা।  এ নিয়ে ২০২৩ সালের জুলাই থেকে এ পর্যন্ত মোট ১৩৯০ বাংলাদেশি নাগরিককে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। তারা ত্রিপলি ও বেনগাজি শহরের বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারসহ বিচ্ছিন্ন স্থানে আটক ছিলেন।  ভোরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা প্রত্যাবাসন করা অসহায় বাংলাদেশি নাগরিকদের অভ্যর্থনা জানান। বিমানবন্দরে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে প্রত্যাবাসনকৃতদের প্রত্যেককে পকেটমানি হিসেবে ৬ হাজার টাকা ও কিছু খাদ্যসামগ্রী উপহার দেওয়া হয়। এসময় বিমানবন্দরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (কল্যাণ) মোস্তফা জামিল খান লিবিয়া ফেরত অভিবাসীদের খোঁজখবর নেন। তিনি অভিবাসীদের লিবিয়াতে তাদের ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা প্রতিবেশী ও আত্মীয়-পরিজনের সাথে আলোচনা করার পরামর্শ দেন। কেউ যেন টাকা খরচ করে বা দালালের খপ্পরে পড়ে অবৈধ পথে বিদেশে পা না বাড়ায়, সে বিষয়ে পরিচিত সবাইকে সচেতন করতে অভিবাসীদের অনুরোধ করেন মোস্তফা জামিল খান।  উল্লেখ্য, লিবিয়ায় বিপদগ্রস্তসহ বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে দেশে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে বাংলাদেশ দূতাবাস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আর্ন্তজাতিক অভিবাসন সংস্থা একসাথে নিরলসভাবে কাজ করছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৫৫

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে লিবিয়া ও থাই রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত লিবিয়ার রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুত্তালিব এস সুলাইমান ও থাইল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত মাকাওয়াদি সুমিতমোর। সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। সাক্ষাতে লিবিয়ার পুনর্গঠনে বাংলাদেশ পাশে থাকবে বলে উল্লেখ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এ সময় লিবিয়ায় বাংলাদেশি চিকিৎসক, নার্স, প্রকোশলী, কৃষিবিদসহ দক্ষ পেশাজীবী ও জনশক্তি এবং ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের কাজের সুযোগের বিষয়ে দেশটির রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলাপ করেন তিনি। অন্যদিকে, থাই রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাতে ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট, চট্টগ্রাম-ইয়াঙ্গুন কোস্টাল শিপিং, ওষুধ, চামড়াজাত ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি, এলএনজি আমদানি বিষয়ে আলোচনা করেন ড. হাছান মাহমুদ।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৭

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ১৩৯ বাংলাদেশি
লিবিয়ার বেনগাজি শহরের বিভিন্ন স্থানে আটকে থাকা আরও ১৩৯ বাংলাদেশিকে (অনিয়মিত) ফিরিয়ে আনা হয়েছে।  বুধবার (৩১ জানুয়া‌রি) বুরাক এয়ারের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে তাদের ঢাকায় আনা হয়।  লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপলিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় তাদের দেশ আনা হয়। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা অভ্যর্থনা জানান। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার পক্ষ থেকে তাদের প্রত্যেককে পকেট মানি হিসেবে ৬ হাজার টাকা ও কিছু খাদ্যসামগ্রী উপহার দেওয়া হয়।  এ সময় অভিবাসীদের উদ্দেশে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (কল্যাণ) মোস্তফা জামিল খান বলেন, কেউ যেন টাকা খরচ করে বা দালালের খপ্পরে পড়ে অবৈধ পথে বিদেশে পা না বাড়ায় সে বিষয়ে পরিচিত সবাইকে সচেতন করতে হবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, গত বছরের জুলাই থেকে এখন পর্যন্ত মোট ১ হাজার ২৪৫ জন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। উল্লেখ্য, লিবিয়ায় বিপদগ্রস্তসহ বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদে দেশে প্রত্যাবাসনের ব্যবস্থা করতে বাংলাদেশ দূতাবাস, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:০৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়