• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শ্যামবাজারে লঞ্চের আগুন নিয়ন্ত্রণে 
রাজধানীর শ্যামবাজারে বুড়িগঙ্গা নদীর ঘাটে এমভি বাঙালি নামে লঞ্চে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিটের চেষ্টায় দুপুর ১টা ৪৫ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর ১২টা ৫৫ ‍মিনিটে লঞ্চটির তিনতলায় আগুন লাগে। বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তর থেকে মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম জানান, আগুনের খবর পেয়ে শ্যামবাজার ঘাটে পাঁচটি ইউনিট পাঠানো হয়। তারা আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে।  তবে, আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে এখনও কিছুই জানতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে জানতে চাইলে তালহা বিন জসিম বলেন, আগুন লাগার সময় লঞ্চটিতে কোনো যাত্রী না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। আর্থিক ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপারে পরে বিস্তারিত জানা যাবে। 
২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০৫

নিয়ম ভাঙায় সদরঘাটে লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে ৫ জনের প্রাণহানি
বড় কোন খারাপ খবর না থাকায় ঈদুল ফিতরের দিন ভালোই কাটছিল দেশের মানুষের। কিন্তু বিকেল হতেই রাজধানীর সদরঘাটের একটি লঞ্চের ধাক্কায় আরেকটি লঞ্চের ছিঁড়ে তার আঘাতে নিহত বিল্লাল, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী মুক্তা, তিন বছরের মেয়ে মাইশাসহ ৫ জনের মৃত্যুর খবরে এক অন্যরকম পরিস্থির সৃষ্টি হয়। ঘটনাটি কোন দুর্ঘটনা নয়। দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা একটি অন্যায় চর্চার ফল। নিয়ম ভেঙে সদরঘাটে লঞ্চ ভেড়ানোর চেষ্টা করতে গিয়ে ছিঁড়ে যাওয়া লঞ্চের রশির আঘাতে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে বলে মনে করেন এ দুর্ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) এ ঘটনায় গঠিত তিন সদস্যের তদন্ত কমিটির সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।  এদিন রাতে এ বিষয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন কমিটির আহ্বায়ক বিআইডব্লুউটিএর পরিচালক রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, আমরা ছুটির দিন শুক্রবারই ঘটনাস্থল পরিদর্শনসহ কয়েকজনের সাথে কথা বলেছি। প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছে নিয়মের কোনো তোয়াক্কা না করে একটি লঞ্চ বার্থিং করতে গিয়ে তীরে থাকা অপর একটি লঞ্চের রশি ছিঁড়ে যায়। এই ছিঁড়ে যাওয়া রশির আঘাতেই পাঁচজনের মৃত্যু হয়। এসব লঞ্চের মধ্যে যাত্রী পেতে অসুস্থ প্রতিযোগিতাও চলে।  রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশসহ প্রত্যক্ষদর্শীদের পাশাপাশি গ্রেপ্তার ব্যক্তিদেরও জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে। গ্রেপ্তার হয়ে যারা পুলিশ হেফাজতে রিমান্ডে আছে তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতের অনুমতি লাগবে। এ ব্যাপারে আজকালের মধ্যে আমরা জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চেয়ে আদালতে আবেদন করব। তিনি জানান, নির্ধারিত পাঁচ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার চেষ্টা থাকবে। ঘটনার দিন ফায়ার সার্ভিস ঘটনার বর্ণনায় বলেছে, এমভি তাসরিফ-৪ ও এমভি পূবালী-১ রশি দিয়ে ১১ নম্বর পন্টুনে বাঁধা ছিল। এ দুটি লঞ্চের মাঝখান দিয়ে এমভি ফারহান-৬ নামের আরেকটি লঞ্চ ঢোকানোর সময় এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের রশি ছিঁড়ে যায়। ছিঁড়ে যাওয়া ওই রশির আঘাতেই পন্টুনে থাকা ওই পাঁচ যাত্রীর মৃত্যু হয়। বিআইডব্লিউটিএ ইতোমধ্যে এমভি ফারহান-৬ ও তাসরিফা-৪ এর রুট পারমিট বাতিল করেছে। ঘটনার দিনই দুই লঞ্চের চালক ও ম্যানেজারসহ মোট ৫ জনকে আটক করে পুলিশ। পাঁচজন হচ্ছেন- ফারহান-৬ লঞ্চের মাস্টার আব্দুর রউফ হাওলাদার (৫৪), দ্বিতীয় মাস্টার সেলিম হাওলাদার (৫৪) ও ম্যানেজার ফারুক খান (৭০) এবং তাসরিফ-৪ লঞ্চ এর মাস্টার মিজানুর রহমান (৪৮) ও দ্বিতীয় মাস্টার মনিরুজ্জামান (২৮)। শুক্রবার আদালত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের তিন দিন করে পুলিশ হেফাজতের অনুমতি দিয়েছে। বৃহস্পতিবারই তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। কমিটিকে পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এর আগে, রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালে  লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে তার আঘাতে পিরোজপুরের মোটবাড়িয়ার বিল্লাল হোসেন (২৫), তার স্ত্রী মুক্তা (২৬) ও শিশু মেয়ে সাইমা (৩), ঠাকুরগাঁও সদরের নিশ্চিতপুরের রবিউল (১৯) এবং পটুয়াখালী সদরের মো. রিপন হাওলাদার(৩৮) নিহত হন। ঈদের আনন্দের মধ্যে এঘটনা প্রতিটি গ্রামেই বিষাদের ছায়া ফেলেছে।
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪৯

সদরঘাটে দুর্ঘটনা / ২ লঞ্চের চালক ও ম্যানেজারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
রাজধানীর সদরঘাটে পাঁচ যাত্রী নিহত হওয়ার ঘটনায় দুই লঞ্চের চার মাস্টার ও এক ম্যানেজারকে মামলায় আসামি করা হয়েছে। মামলার এজাহারে অবহেলা ও বেপরোয়া গতিতে লঞ্চ চালানোর অভিযোগ আনা হয়েছে। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) বিষয়টি নিশ্চিত করেন নৌ-পুলিশের ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস। এ ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। তারা হলেন- এমভি তাসরিফ-৪ লঞ্চের প্রথম শ্রেণির মাস্টার মো. মিজানুর রহমান (৪৮) ও দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. মনিরুজ্জামান (২৪) এবং এমভি ফারহান-৬ লঞ্চের প্রথম শ্রেণির মাস্টার মো. আব্দুর রউফ হাওলাদার (৫৪), দ্বিতীয় শ্রেণির মাস্টার মো. সেলিম হাওলাদার (৫৪) ও ম্যানেজার মো. ফারুক খান (৭৬)। গৌতম কুমার বিশ্বাস বলেন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় বৃহস্পতিবার দিনগত মধ্যরাতে ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্ম পরিচালক (নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা) ইসমাইল হোসাইন বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় পাঁচজনকে আসামি করা হয়েছে। তিনি বলেন, মামলার এজাহারে অবহেলাজনিত বেপরোয়া গতিতে লঞ্চ চালিয়ে মৃত্যু ঘটানোর অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে। এর আগে, রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালে বার্দিং করার সময় তাসরিফ লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে তার আঘাতে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একই পরিবারে মা-বাবাসহ তাদের শিশু মেয়ে রয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার বিল্লাল হোসেন (২৫), তার স্ত্রী মুক্তা (২৬) ও শিশু মেয়ে মাইশা (৩), ঠাকুরগাঁও সদরের নিশ্চিতপুরের রবিউল (১৯) এবং পটুয়াখালী সদরের মো. রিপন হাওলাদার(৩৮)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা নদী বন্দর (সদরঘাট) এর যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক) জয়নাল আবেদীন। তিনি বলেন, সদরঘাটের ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মরদেহ মিডফোর্ড হাসপাতালে রাখা আছে। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ঢাকা থেকে ভোলাগামী তাশরিফ-৪ লঞ্চের ধাক্কায় ৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। লঞ্চটি ঘাটে বেঁধে রাখা ছিল, হঠাৎ রশি ছিঁড়ে যাত্রীদের ধাক্কা দিলে এ ঘটনা ঘটে। সদরঘাট ফায়ার স্টেশনের অ্যাম্বুলেন্সযোগে আহতদের মিটফোর্ড হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হয়। পরে তারা মারা যান। এদিকে এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া এমভি তাসরিফ-৪ ও এমভি ফারহান-৬ লঞ্চ দুটির রুট পারমিট বাতিল করা হয়েছে।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৯

সদরঘাটে দুর্ঘটনায় ২ লঞ্চের চালক ও ম্যানেজারসহ আটক ৫
রাজধানীর সদরঘাটে এক লঞ্চের ধাক্কায় আরেক লঞ্চের পাঁচ যাত্রী নিহত হওয়ার ঘটনায় দুই লঞ্চের চালক এবং ম্যানেজারসহ পাঁচজনকে আটক করেছে নৌপুলিশ। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিষয়টি নিশ্চিত করেন নৌপুলিশের ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার গৌতম কুমার বিশ্বাস। আটকরা হলেন ফারহান লঞ্চের দুই চালক ও ম্যানেজার এবং এমভি তাসরিফের দুই চালক। গৌতম কুমার বিশ্বাস বলেন, সদরঘাটে লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় ফারহান লঞ্চের দুই চালক ও ম্যানেজার এবং এমভি তাসরিফের দুই চালকসহ মোট ৫ জনকে আটক করা হয়েছে। তিনি বলেন, তাদের আটকের পর ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ বিষয়ে মামলার পর বিস্তারিত জানানো হবে। এদিকে এ ঘটনায় তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এর আগে, রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালে বার্দিং করার সময় তাসরিফ লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে তার আঘাতে ৫ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একই পরিবারে মা-বাবাসহ তাদের শিশু মেয়ে রয়েছেন। বৃহস্পতিবার বিকেল সোয়া ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন, পিরোজপুরের মোটবাড়িয়ার বিল্লাল হোসেন (২৫), তার স্ত্রী মুক্তা (২৬) ও শিশু মেয়ে সাইমা (৩), ঠাকুরগাঁও সদরের নিশ্চিতপুরের রবিউল (১৯) এবং পটুয়াখালী সদরের মো. রিপন হাওলাদার(৩৮)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা নদী বন্দর (সদরঘাট) এর যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক) জয়নাল আবেদীন। তিনি বলেন, সদরঘাটের ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মরদেহ মিডফোর্ড হাসপাতালে রাখা আছে। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ঢাকা থেকে ভোলাগামী তাশরিফ-৪ লঞ্চের ধাক্কায় ৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। লঞ্চটি ঘাটে বেঁধে রাখা ছিল, হঠাৎ রশি ছিঁড়ে যাত্রীদের ধাক্কা দিলে এ ঘটনা ঘটে। সদরঘাট ফায়ার স্টেশনের অ্যাম্বুলেন্সযোগে আহতদের মিটফোর্ড হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হয়। পরে তারা মারা যান।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৫০

লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে নিহত ৫, তিনজনই একই পরিবারের
রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালে বার্দিং করার সময় তাসরিফ লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে তার আঘাতে ৫ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে একই পরিবারে মা-বাবাসহ তাদের শিশু মেয়ে রয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- পিরোজপুরের মোটবাড়িয়ার বিল্লাল হোসেন (২৫), তার স্ত্রী মুক্তা (২৬) ও শিশু মেয়ে সাইমা (৩), ঠাকুরগাঁও সদরের নিশ্চিতপুরের রবিউল (১৯) এবং পটুয়াখালী সদরের মো. রিপন হাওলাদার(৩৮)। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা নদী বন্দর (সদরঘাট) এর যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক) জয়নাল আবেদীন। তিনি বলেন, সদরঘাটের ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মরদেহ মিডফোর্ড হাসপাতালে রাখা আছে। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। নৌ পুলিশের সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ জানান, ঢাকা থেকে ভোলাগামী তাশরিফ-৪ লঞ্চের ধাক্কায় ৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। লঞ্চটি ঘাটে বেঁধে রাখা ছিল, হঠাৎ রশি ছিঁড়ে যাত্রীদের ধাক্কা দিলে এ ঘটনা ঘটে। সদরঘাট ফায়ার স্টেশনের অ্যাম্বুলেন্সযোগে আহতদের মিটফোর্ড হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হয়। পরে তারা মারা যান।  
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২২

সদরঘাটে লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে নিহত ৫
রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালে বার্দিং করার সময় তাসরিফ লঞ্চের দড়ি ছিঁড়ে তার আঘাতে পাঁচজন নিহত হয়েছেন।  বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।  জানা গেছে, নিহতদের মধ্যে একজন নারী, তিনজন পুরুষ এবং একজন শিশু। নৌপুলিশের সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ঢাকা থেকে ভোলাগামী তাশরিফ-৪ লঞ্চের ধাক্কায় ৫ জন যাত্রী গুরুতর আহত হন। লঞ্চটি ঘাটে বেঁধে রাখা ছিল, হঠাৎ রশি ছিঁড়ে যাত্রীদের ধাক্কা দিলে এ ঘটনা ঘটে। সদরঘাট ফায়ার স্টেশনের অ্যাম্বুলেন্সযোগে আহতদের মিটফোর্ড হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া হয়। পরে তারা মারা যান।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:৪৮

চাঁদপুরে লঞ্চের কেবিন থেকে মরদেহ উদ্ধার
ঢাকা থেকে চাঁদপুর ঘাটে আসা যাত্রীবাহী একটি কেবিন থেকে জয়নাল নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) বোগদাদিয়া-৭ লঞ্চের নিচতলার ১০৩ নম্বর কেবিনে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের বাড়ি শরিয়তপুর জেলায়। তিনি ঢাকায় একটি টেইলার্সে কাজ করতেন। ওই কেবিনে জয়নাল একাই ছিলেন। লঞ্চের মাষ্টার কলিমুল্লাহ জানান, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা থেকে চাঁদপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসা লঞ্চটি পৌনে ১২টায় চাঁদপুর ঘাটে আসে। এরপর যাত্রীরা লঞ্চ থেকে নেমে পড়ে। কিন্তু নিচতলার ১০৩ কেবিনের যাত্রী বের হয়নি। পরে দরজায় অনেকবার নক করা হলেও সাড়া না পেয়ে জানালা খুলে তাকে নিচে পড়ে থাকতে দেখা যায়। বিষয়টি নৌ থানা পুলিশকে অবহিত করলে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের সহায়তার তাকে উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। লঞ্চের টালিখাতায় তিনি জয়নাল নাম অন্তভুক্ত করেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করে চাঁদপুর নৌ থানার এসআই জহির জানান, জয়নাল কেবিনে একা থাকায় পূর্নাঙ্গ পরিচয় পাওয়া যায়নি। তার আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে।  চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মো. মুনসুর আহমেদ জানান, হাসপাতালে নিয়ে আসার পূর্বেই রোগীর মৃত্যু হয়। মৃত্যুর কারণ এখনই বলা যাচ্ছে না। লাশ হাসপাতালেই রয়েছে।
১৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়