• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
রেস্টুরেন্টে অভিযানে গ্রেপ্তার ৪৪৪ জন
রাজধানীর বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে অভিযান চালিয়ে ৪৪৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ। বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানির ঘটনার পর এই অভিযান শুরু হয়। পাশাপাশি রেস্টুরেন্টে অগ্নিনির্বাপক যন্ত্র না থাকা, ফুটপাতে গ্যাসের সিলিন্ডার ও রান্নার চুলা রাখাসহ বিভিন্ন অভিযোগে গ্রেপ্তার ৪৪৪ জনকে জরিমানা করেছেন আদালত। সোমবার (৪ মার্চ) ডিএমপি অধ্যাদেশে গ্রেপ্তার দেখিয়ে ৪৪৪ জনকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হয়। এরপর শুনানি শেষে বিভিন্ন অঙ্কের জরিমানা করেন আদালত। জরিমানার টাকা দেওয়ার শর্তে তারা ছাড়াও পান। আদালতে নন-জিআর শাখা সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। আদালত সূত্রে জানা যায়, রেস্টুরেন্টের সামনে ফুটপাতের ওপর গ্যাস সিলিন্ডার ও গ্যাসের চুলা পাশাপাশি রেখে রান্না করে জনসাধারণের চলাচলের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার জন্য তাদেরকে ডিএমপি অধ্যাদেশের ১০০ ধারায় গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করা হয়। পরে তাদেরকে জরিমানা করেন আদালত। জরিমানা পরিশোধ সাপেক্ষে সবাই মুক্তি পেয়েছেন। এদিন চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের হাজতখানার সামনে গ্রেপ্তার আসামিদের ছাড়াতে স্বজনদের ভিড় দেখা যায়। আইনজীবীর মাধ্যমে জরিমানা দিয়ে আসামিদের নিয়ে যান তারা।
০৪ মার্চ ২০২৪, ২০:০৬

রাজধানীর রেস্টুরেন্টে নজর রাখছে গোয়েন্দা পুলিশ : ডিবিপ্রধান
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশর (ডিবি) অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানিয়েছেন, রাজধানীর বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশও নজর রাখছে। যেসব রেস্টুরেন্টে অগ্নিঝুঁকি রয়েছে, নিরাপত্তা নেই তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সোমবার (৪ মার্চ) রাজধানীর মিন্টো রোডে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা জানান। ডিবিপ্রধান বলেন, গ্রিন কোজি কটেজে আগুনে নিহতের তালিকায় একজন পুলিশ কর্মকর্তার মেয়ে বুয়েটের শিক্ষার্থী রয়েছেন। এই এক আগুনে কত মায়ের কোল খালি হয়েছে। যার সন্তান মারা যায় সেই শোক বোঝেন। হারুন অর রশীদ বলেন, মানুষ মারা যাওয়ার পর শোক করি, কান্না করি, জ্ঞান দেই। আসলে প্রতিটি সংস্থার যে দায়িত্ব আছে, সেগুলো যদি পালন করতাম, তাহলে এমন ঘটনা ঘটতো না। তাই আমরা প্রতিটি রেস্টুরেন্টে খোঁজ নিচ্ছি। ডিবিপ্রধান আরও বলেন, ঢাকা শহরে এমন কোনো রেস্টুরেন্ট আছে কি না যেগুলোতে অগ্নিনিরাপত্তা মানা হচ্ছে না, দ্রুত বের হওয়ার রাস্তা আছে কি না, বাতাস চলাচলের রাস্তা আছে কি না- আমরা সবকিছুর খোঁজ নিচ্ছি। কোনো অনিয়ম পেলে যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবো। আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, এমন দুর্ঘটনার পেছনে গাফিলতি থাকেই। ঘটনা ঘটার পর আমরা গাফিলতি খুঁজি। নিয়মকানুন না মেনে যত্রতত্রভাবে ভবন বানানো হচ্ছে। এসব ভবনের খোঁজখবর যদি আগে থেকে নিয়ে রাখা হতো তাহলে এমন ঘটনা ঘটতো না। বঙ্গবাজার, নিমতলী, বনানীর এফ আর টাওয়ারে মতো এমন ঘটনা বারবার ঘটতো না।  
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৮:২৩

রাজধানীর ওয়ারীতে আবাসিক ভবনে রেস্টুরেন্টে অভিযান
রাজধানীর ওয়ারীতে আবাসিক ভবনে থাকা রেস্টুরেন্টগুলোতে অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। সোমবার (৪ মার্চ) বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটের দিকে এ অভিযান শুরু হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার মো. ইকবাল হোসাইন। তিনি জানান, অবহেলা, তাচ্ছিল্য ও বিপজ্জনকভাবে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করে যারা আবাসিক ভবনে রেস্টুরেন্ট করেছেন তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে। অভিযানের শুরুতে র‌্যাংকিং স্ট্রিটের ‘আই লাভ মেজ্জান’ রেস্টুরেন্ট পরিদর্শন করা হয়। রেস্টুরেন্টের ভেতরে কিচেনের পাশে এক্সিট থাকলেও তা বন্ধ পাওয়া গেছে। সেখানে বিভিন্ন মালামাল রেখে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে রাখতে দেখা যায়। প্রসঙ্গত, গত বৃহস্প‌তিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়ে এখনও ১১ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে তারা কেউই শঙ্কামুক্ত নন। আর জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৭৫ জনকে। গ্রিন কোজি কটেজ নামে ৭ তলা ওই ভবনের একটি তলা ছাড়া বাকি সবকটি তলায় ছিল রেস্তোরাঁ। ভবনটিতে ছিল না জরুরি বহির্গমন সিঁড়ি, তার ওপর ভবনের মূল সিঁড়িতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা ছিল গ্যাসের সিলিন্ডার। ফলে আগুন লাগার কিছুক্ষণের মধ্যেই ভয়াবহ আকার ধারণ করে তা। আর মর্মান্তিক এক ঘটনার সাক্ষী হয় দেশবাসী। এ ঘটনার পরই রেস্তোরাঁ ও ভবনে অগ্নিনিরাপত্তার বিষয়টি আবার সামনে আসে। এরই প্রেক্ষিতে নিরাপত্তা নিশ্চিতে অভিযানে নেমেছে পুলিশ।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৭:১৩

এবার ওয়ারীতে রেস্টুরেন্টে আগুন
রাজধানীর ওয়ারির পেশওয়ারাইন রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (১ মার্চ) রাত ১০টার পর ওই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগে।  ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেলের ওয়্যারহাউজ ইনস্পেক্টর আনোয়ারুল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।  তিনি জানান, আগুন লাগার পর সূত্রাপুর ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। রাস্তায় জ্যামের কারণে সিদ্দিকবাজার থেকে আরও ২টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।  ফায়ার সার্ভিস জানায়, রাত ১০টা ১৪ মিনিটে ওয়ারির পেশওয়ারাইন রেস্টুরেন্টের কিচেনে আগুন লেগেছিল। খবর পেয়ে ১০টা ৩২ মিনিটে ফায়ার সার্ভিস সেখানে পৌঁছায়। ফায়ার সার্ভিসের মোট ৫টি ইউনিটের চেষ্টায় ১৬ মিনিটের মাথায় এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করে রেস্টুরেন্টের আগুন নেভানো হয়েছে।
০২ মার্চ ২০২৪, ০১:২৪

শপিং শেষে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে ৩ বোনের মৃত্যু
‘রিয়ার মালয়েশিয়া যাওয়ার ফ্লাইট ছিল শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে। বিদেশ যাওয়ার আগের দিন রাতে বোনকে নিয়ে শপিং করতে যায় রিয়া। সেখানে শপিং শেষে রেস্টুরেন্টে গিয়ে আর ফেরেনি দুবোন। বৃহস্পতিবার রাতে বেইলি রোডের বহুতল ভবনে লাগা আগুনে মৃত্যু হয় আমার মায়েদের।’ শুক্রবার (১ মার্চ) গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এভাবেই বলছিলেন ফৌজিয়া আফরিন রিয়া ও সাদিয়া আফরিন আলিশার বাবা কোরবান আলী। দুমেয়েকে হারানো এই বাবা কান্নাজড়িতকণ্ঠে বলেন, ‘শপিং করতে যাওয়ার আগে আমার মেয়েরা বলেছিল, আন্টির সঙ্গে দেখা করে বাবা আমরা তাড়াতাড়ি ফিরবো।’ কোরবান আলী বলেন, ‘ফেব্রুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে তারা এলাকায় এসেছিল। কয়েক দিন বাড়িতে থেকে চলে গেছে। শুক্রবার (১ মার্চ) রাতে আমিসহ মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল। টিকিটও কেটেছিল। কিন্তু গত রাতেই মারা গেছে। নিমু তাদের খালাতো বোন। একই সঙ্গে গিয়ে আর ফেরেনি। আমার ঘর আনন্দে ভরে থাকতো। আজ আমার ঘর শূন্য।’ তথ্যসূত্র বলছে, বেইলি রোডের বহুতল ভবনে লাগা আগুনে মারা যাওয়া ৪৬ জনের মধ্যে দুজন হলেন রিয়া ও আলিশা। তারা কুমিল্লার লালমাই উপজেলার পেরুল দক্ষিণ ইউনিয়নের চরবাড়িয়া এলাকার হাজী কোরবান আলীর মেয়ে। ফৌজিয়া আফরিন রিয়া মালয়েশিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী। আর সাদিয়া আফরিন আলিশা ঢাকার ভিকারুননিসা নূন স্কুলের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। একই ঘটনায় মারা গেছেন তাদের খালাতো বোন নুসরাত জাহান নিমু। তিনি সদর উপজেলার হাতিগড়া এলাকার আব্দুল কুদ্দুসের মেয়ে ও ঢাকা সিটি কলেজের শিক্ষার্থী। তারা একই সঙ্গে শপিং করতে গিয়েছিলেন। ফাঁকে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে খেতে ঢোকেন। কান্না করতে করতে কোরবান আলী বলেন, যখন জীবিত মানুষ উদ্ধার শেষ হলো তখন আমার শরীর কাঁপছিল। আমি ঘামাচ্ছিলাম। বুকের ভেতর কেমন জানি হয়েছিল। আমার চোখে পানি আর বুক ভারী হয়ে আসছিল। রাত যখন ১০টার কাছাকাছি, তখন আমাদের মরদেহ বুঝিয়ে দেওয়া হলো। যে মেয়েকে সন্ধ্যায় ভালোভাবে বিদায় দিয়েছি তার পোড়া লাশ দিয়েছে আমাকে। আমি আমার দুই স্বপ্নের লাশ দিয়ে বাড়ি এসেছি। বিকালে পুকুর পাশের কবরস্থানে রেখে আসবো আমার দুই স্বপ্ন। তিনি সরকারকে দায়ী করে বলেন, আমরা যারা ঢাকায় থাকি, সবসময় আতঙ্কে থাকি। কেউ নিরাপদ নই। একটা দুর্ঘটনা ঘটলে সবাই নড়েচড়ে বসে। আবার কদিন পরে আগের মতো হয়ে যায়। তারা কেউ তেমন পুড়ে মারা যায়নি। শ্বাসকষ্টে মারা গেছে। তারা বের হতে পারেনি। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেছে ফায়ার সার্ভিস। কিন্তু ডিশ লাইনের ক্যাবল, ইন্টারনেট ক্যাবল আর বৈদ্যুতিক ক্যাবলের জন্য তাদের গাড়িও ঠিক জায়গায় স্থাপন করে পানি দিতে পারেনি। আর ফলাফল হলো লাশের পর মরদেহ।
০১ মার্চ ২০২৪, ১৮:২৪

‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে লাশ ডিআইইউ শিক্ষার্থী
রাজধানীর বেইলি রোডে ৭ তলা একটি বাণিজ্যিক ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। নিহতদের মধ্যে আছেন তুষার হালদার নামে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) সদ্য স্নাতক পাশ এক শিক্ষার্থীও। আগুন লাগার কিছুক্ষণ আগে ওই ভবনে অবস্থিত 'কাচ্চি ভাই' রেস্টুরেন্টে বন্ধুদের সঙ্গে খাবার খেতে ঢোকেন তিনি।   তুষার হালদার স্টার টেক নামে একটি আইটি কোম্পানিতে ভিডিও জার্নালিস্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর আগে দ্যা রিপোর্ট ডট লাইভে মাল্টিমিডিয়ায় কাজ করতেন তিনি। শুক্রবার (১ মার্চ) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে লাশ গ্রহণ করতে এসে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নিহত এ তরুণের বাবা দীনেশ হাওলাদার। তিনি জানান, তুষার ড্যাফোডিল থেকে সাংবাদিকতা বিভাগে অনার্স পাস করেছেন। গতকাল রাতে বাংলামোটরে অবস্থিত তার কর্মস্থল থেকে বের হয়ে বেইলি রোডে খাবার খেতে যান বন্ধুদের সঙ্গে। আর সেখানেই অগ্নিদুর্ঘটনার শিকার হয়ে প্রাণ হারান। জানা গেছে, তুষার হাওলাদারের বাড়ি ঝালকাঠি জেলায়। তিনি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন এবং সমাবর্তনের অপেক্ষায় ছিলেন।  
০১ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৭

রেস্টুরেন্টে খেতে এসে দুই সন্তানসহ প্রাণ গেলো মায়ের
রাজধানীর বেইলি রোডে কাচ্চি খেতে এসে আগুনে পুড়ে দুই সন্তানসহ প্রাণ গেছে মায়ের। নিহতের স্বজনের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিবেশ। বেইলি রোডে লাগা আগুনে পুড়ে মারা গেছেন পপি রায় (৩৫), তার মেয়ে আদিতা রায় (১২) এবং ছেলে সান রায় (৮)। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ২টার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিবেশ তাদের স্বজনের আহাজারিতে ভারী হয়ে ওঠে। নিহতের স্বজনরা জানান, দুই সন্তানকে নিয়ে রেস্টুরেন্টটিতে কাচ্চি খেতে গিয়েছিলেন পপি রায়। ভবনে লাগা আগুনে পুড়ে পপিসহ তার দুই সন্তান মারা গেছে। এখন তারা মরদেহের জন্য অপেক্ষা করছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গের সামনে মূর্ছা যাচ্ছেন আর আহাজারি করছিলেন নিহত পপি রায়ের মা বাসনা রানি। নিহত পপি পরিবারসহ রাজধানীর শান্তিবাগ এলাকায় বসবাস করতেন বলে জানান তার স্বজনরা। রাজধানীর বেইলি রোডের ওই বহুতল ভবনে লাগা ভয়াবহ আগুনে পুড়ে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। জানা যায় বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট ছিল ভবনটিতে।
০১ মার্চ ২০২৪, ০৪:১৩

বেইলি রোডে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট
রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১২ ইউনিট। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রেস্টুরেন্টটিতে আগুন লাগে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন। তিনি বলেন, রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার সংবাদ আসে। সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে আমাদের ১২টি ইউনিট কাজ করছে। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এদিকে প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, ভবনটির পাঁচতলা পর্যন্ত সব ফ্লোরে আগুন দেখা যাচ্ছে। মনে হচ্ছে ভেতরে অনেক লোক আটকা পড়েছে।
০১ মার্চ ২০২৪, ০০:৫৯

রাজধানীর উত্তরায় রেস্টুরেন্টে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৩ ইউনিট
রাজধানীর উত্তরায় আঞ্জুম রেস্টুরেন্টে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের তিনটি ইউনিট। সোমবার (৮ জানুয়ারি) সকাল ১০টা ৫৮ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, উত্তরায় আঞ্জুম রেস্টুরেন্টে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এখনও আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও হতাহতের কোনো খবর জানাতে পারেননি রাশেদ বিন খালিদ।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:১৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়