• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাজারে আসছে রাজা চার্লসের প্রতিকৃতি সম্বলিত নতুন ব্যাংক নোট
জুন মাসে বাজারে আসছে রাজা চার্লসের প্রতিকৃতি সম্বলিত নতুন। ৫ পাউন্ড , ১০ পাউন্ড , ২০ পাউন্ড এবং ৫০ পাউন্ড ব্যাংক নোটে রাজার প্রতিকৃতি দেখা যাবে। এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, নতুন নোটের পাশাপাশি রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের আমল থেকে চলে আসা নোটগুলোর ব্যবহার অব্যাহত থাকবে।     ইতোমধ্যেই রাজা চার্লসের ছবি সম্বলিত ৫০ পেন্সের (এক পাউন্ডের অর্ধেক) কয়েন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে; ৪৯ লাখ নতুন এসব কয়েন পোস্ট অফিসের মাধ্যমে সারাদেশে পাঠানো হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী এসব কয়েনে রাজার মুখের বাঁ-দিকের অবয়ব দেখা গেছে। ব্রিটেনে ঐতিহ্যগতভাবে প্রত্যেক রাজতন্ত্রের শুরুতে এটি পরিবর্তিত হয়। এতদিন প্রচলিত সব কয়েনে রানির মুখের ডানদিক থাকত। নতুন এ কয়েন ‍উৎপাদন করেছে রয়্যাল মিন্ট। বাজারে নতুন নোট ছাড়ার এসব ঘোষণা এলেও কয়েক বছর ধরেই ইংল্যান্ডে নগদ অর্থের ব্যবহার কমছে। প্রথমদিকে লেনদেন সহজ করতে ও পরে কোভিড মহামারীতে ডিজিটাল লেনদেন বেড়ে যায়। ক্যান্সার নির্ণয়ের পর থেকে বড় জনসাধারণের ব্যস্ততায় অংশ নিচ্ছেন না রাজা চার্লস, তবে ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি নোটগুলি দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলেন। আপাতত এমন বৈঠকের মতো ব্যক্তিগত কাজ গুলো চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। উল্লেখ্য, গত ৮ সেপ্টেম্বর ৯৬ বছর বয়সে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর তার বড়ছেলে তৃতীয় চার্লস রাজা হন। এরপর থেকেই দেশটির রীতি অনুযায়ী কয়েন, ব্যাংকনোট, জাতীয় সংগীত এমনকি পাসপোর্টে পরিবর্তন নিয়ে আসার কথা জানানো হয়।
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪০

আমিরকে জাতীয় দলে দেখতে চান না রমিজ রাজা
২০১০ সালে স্পট ফিক্সিংয়ের অভিযোগে সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন পাকিস্তানি পেসার মোহাম্মদ আমির। ১৪ বছর হলেও আমিরকে এখনও ক্ষমা করতে পারেননি সাবেক ক্রিকেটার রমিজ রাজা। তাই আমিরের জাতীয় দলে ফেরা কোনোভাবেই মানতে পারছেন না তিনি। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ২০১৬ সালে জাতীয় দলে ফিরেছিলেন এই পাকিস্তানি পেসার। ২০১৭ সালে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে ভারতকে হারানোর অন্যতম নায়ক ছিলেন আমির। তবে ২০২০ সালের পর অবসর ভেঙে জাতীয় দলে ফেরার পথে এই বাঁহাতি পেসার। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ সাবেক ক্রিকেটার রমিজ রাজা। গত মাসে আমির জানিয়েছেন, অবসর ভেঙে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফিরতে ইচ্ছুক তিনি। দলে চতুর্থ পেসার হিসেবে বিশ্বকাপে ভূমিকা রাখার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি। যার ফলশ্রুতিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ উপলক্ষে সামরিক প্রশিক্ষণের ক্যাম্পে ডাকা হয়েছে আমিরকে। মূল দলেও তার থাকার আভাস স্পষ্ট। এই বিষয়ে পাকিস্তানের একটি গণমাধ্যমে রমিজ রাজা বলেন, এই ব্যাপারে আমার মতামত খুবই সোজসাপ্টা। দেখুন ক্রিকেট শোধরানোর শপথ আমি নেইনি। তবে সমাজ ও ভক্তদের জন্য এটা বোঝা জরুরি। লর্ডস টেস্টে আমি তখন ধারাভাষ্য দিচ্ছিলাম।  ‘মানুষ তখন আমাকেও ঘৃণা করা শুরু করে দিয়েছিল। তাদের মধ্যে ফিক্সারদের সঙ্গে আমাকেও দেখা গেছে। যে সমালোচনার মুখে আমরা পড়েছিলাম কখনোই ভোলার নয়।’ তিনি আরও বলেন, আমিরের প্রতি সহানুভূতি থাকলেও কোনো দয়া নেই। সৃষ্টিকর্তা এই পথে না নেক, তবে আমার ছেলেও যদি এই কাজ করে তাকে আমি ত্যাজ্য করে দেবো।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৩

রাজা জিগমে খেসারের আমন্ত্রণে ভুটান গেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশ সফররত ভুটানের মহামহিম রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুকের রাজকীয় আমন্ত্রণে ভুটান গেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।  ২৮ মার্চ (বৃহস্পতিবার) বিকেলে ভুটানের মহামহিম রাজার সফরসঙ্গী হয়ে কুড়িগ্রাম জেলার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে সড়কপথে ভুটান যান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী।  এর আগে কুড়িগ্রাম সফরে এসে জিটুজিভিত্তিক প্রস্তাবিত ‘ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’-এর জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেছেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক। বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায় কুড়িগ্রাম জেলা সদরের ধরলা নদীর পূর্বদিকে মাধবরাম এলাকায় প্রায় ২০০ একর জমির ওপর অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ প্রশাসন ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ রাজাকে বিস্তারিত তুলে ধরেন। রাজা ওয়াংচুক সন্তুষ্ট হয়ে এ এলাকায় শিল্প কলকারখানাসহ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ তিনটি সমঝোতা স্মারকে সই করেন তিনি। এ সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী এম এ আরাফাত, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-২ আসনের সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা হামিদুল হক খন্দকার, বিপ্লব হাসান পলাশ এমপি, বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ও পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান সাবেক সিনিয়র সচিব শেখ ইউসুফ হারুন সাংবাদিকদের বলেন, ভুটানের রাজা প্রস্তাবিত এলাকায় শিল্প স্থাপনের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তিনি দুই দেশের যৌথ সমীক্ষা শেষে দ্রুত এ কাজ শুরু করার কথা জানান। তিনি আরও বলেন, ভুটানের রাজা শিগগিরই একটি টেকনিক্যাল টিম কুড়িগ্রামে প্রেরণ করবেন। অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ শুরু হলে তিনি আবারও এ জেলায় আসার ইচ্ছা পোষণ করেন। বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর, এরপর সড়কপথে কুড়িগ্রামে আসেন তিনি। অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে সোনাহাট স্থলবন্দরে বিজিবির পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয় তাকে। এরপর ভারতের আসাম রাজ্যের গোলকগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ভুটানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন তিনি।
২৯ মার্চ ২০২৪, ০৮:২০

কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করে সন্তুষ্ট ভুটানের রাজা
কুড়িগ্রাম সফরে এসে জিটুজিভিত্তিক প্রস্তাবিত ‘ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’-এর জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেছেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুর দেড়টায় কুড়িগ্রাম জেলা সদরের ধরলা নদীর পূর্বদিকে মাধবরাম এলাকায় প্রায় ২০০ একর জমির ওপর অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় জেলা প্রশাসন, জেলা পুলিশ প্রশাসন ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কয়েক স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করে। কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ রাজাকে বিস্তারিত তুলে ধরেন। রাজা ওয়াংচুক সন্তুষ্ট হয়ে এ এলাকায় শিল্প কলকারখানাসহ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ তিনটি সমঝোতা স্মারকে সই করেন তিনি। এ সময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী এম, এ আরাফাত, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-২ আসনের সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা হামিদুল হক খন্দকার, বিপ্লব হাসান পলাশ এমপি, বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ও পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান সাবেক সিনিয়র সচিব শেখ ইউসুফ হারুন সাংবাদিকদের বলেন, ভুটানের রাজা প্রস্তাবিত এলাকায় শিল্প স্থাপনের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তিনি দুই দেশের যৌথ সমীক্ষা শেষে দ্রুত এ কাজ শুরু করার কথা জানান। তিনি আরও বলেন, ভুটানের রাজা শিগগিরই একটি টেকনিক্যাল টিম কুড়িগ্রামে প্রেরণ করবেন। অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ শুরু হলে তিনি আবারও এ জেলায় আসার ইচ্ছা পোষণ করেন। আজ ঢাকা থেকে বিমানযোগে সৈয়দপুর, এরপর সড়কপথে কুড়িগ্রামে আসেন তিনি। অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন শেষে সোনাহাট স্থলবন্দরে বিজিবির পক্ষ থেকে গার্ড অব অনার দেওয়া হয় তাকে। এরপর ভারতের আসাম রাজ্যের গোলকগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ভুটানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন তিনি।
২৮ মার্চ ২০২৪, ২২:২৭

কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন ভুটানের রাজা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নাময়িগেল ওয়াংচুক চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফরের শেষ দিনে আজ কুড়িগ্রাম যাচ্ছেন। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় স্ত্রী জেৎসুন পেমাসহ ১৪ জন সফরসঙ্গী নিয়ে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণের পর সড়ক পথে দুপুর সাড়ে ১২টায় ভুটানের রাজার কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউজে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। এ সময় তিনি ধরলা নদীর তীরবর্তী কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকায় ভুটানের জন্য নির্ধারিত বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করবেন। দুপুর দেড়টায় অর্থনৈতিক অঞ্চলের জায়গা পরিদর্শন শেষে সড়ক পথে সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে ভারত হয়ে ভুটানের রাজার নিজ দেশে ফেরার কথা রয়েছে। সফরসূচি থেকে জানা গেছে, ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক গত ২৫ মার্চ বাংলাদেশ সফরে ঢাকায় পৌঁছান। ঢাকায় অবস্থানকালে কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠাসহ তিনটি সমঝোতা স্মারকে সই করেন তিনি। বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজা ওয়াংচুক ঢাকা থেকে বিমানে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন। সেখান থেকে সড়কপথে কুড়িগ্রাম যাবেন। সেখানে তিনি বাংলাদেশ ও ভুটান সরকারের যৌথ উদ্যোগে প্রস্তাবিত ‘ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল’-এর জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করবেন। এরপর তিনি জেলার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর পথে ভারত হয়ে ভুটান ফিরে যাবেন। জেলার বিশিষ্টজনরা বলছেন, ভুটানের রাজার কুড়িগ্রাম সফর বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। তার সফর জেলার আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও বাণিজ্যিক বিকাশে এক মাইলফলক সৃষ্টি করবে। যৌথ এই অর্থনৈতিক অঞ্চল চালু হলে কুড়িগ্রাম আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের জোন হিসেবে পরিচিতি লাভ করবে। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। দরিদ্রতম জেলার তকমা উঠে গিয়ে মানুষের জীবনমানের অভূতপূর্ব উন্নয়ন হবে। কুড়িগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আব্দুল আজিজ মিয়া বলেন, ‘অর্থনৈতিক অঞ্চল হলে কুড়িগ্রামে বেকারত্বের দুঃখ ঘুচে যাবে। বাইরে থেকে যদি ইনভেস্টমেন্ট হয়, বায়াররা আসেন তাহলে ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠবে, কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। ব্যাপক প্রচার ও প্রসার লাভ করলে এখানে মাল্টিপল ডেভলপমেন্ট হবে।’ কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সাইদুল আরীফ জানান, কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত জায়গায় ১৫ মিনিট অবস্থান করবেন ভুটানের রাজা। তারপর সড়ক পথে ভূরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে ভারত হয়ে ভুটানে ফিরে যাবেন তিনি। রাজার ভ্রমণের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।  
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৩:১৪

হেঁটে পদ্মাসেতুর রূপ উপভোগ করলেন ভুটানের রাজা
বাংলাদেশের সক্ষমতার প্রতীক পদ্মা সেতু ঘুরে দেখেছেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক। বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে পদ্মা সেতু পার হওয়ার সময় তিনি সেতুর মাঝামাঝি গাড়ি থেকে নেমে পড়েন। এরপর পদ্মা সেতুতে কিছুসময় হাঁটেন ভুটানের রাজা। পদ্মা সেতু প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী রজব আলী জানান, বুধবার সকালে ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুকের গাড়িবহর মাওয়ায় সেতুর সার্ভিস এরিয়া-২ পৌঁছালে সেতু কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসন তাদের অভ্যর্থনা জানান। এরপর জাজিরার পথে রওনা হওয়ার পর সেতুর মাঝামাঝি ১৮ নম্বর পিয়ারের কাছে গাড়ি থামিয়ে নেমে পড়েন ভুটানের রাজা। এরপর ১০ মিনিট তিনি সেখানে অবস্থান করেন এবং বসন্তের রোদের মধ্যে হেঁটে পদ্মাসেতু ও প্রমত্তা পদ্মার রূপ উপভোগ করেন। এ সময় ভুটানের রাজা ও তার সঙ্গে আসা দেশটির প্রতিনিধি দলের সদস্যদের সঙ্গে ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত। ভুটানের রাজার আগমন উপলক্ষে এদিন পুরো সড়ক পথে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে গত সোমবার ঢাকায় পৌঁছান ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক। সফরে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন। যেখানে তিনটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর এবং একটি চুক্তি নবায়ন হয়েছে। আগামী বৃহস্পতিবার বিকেলে ভুটানের রাজা বাংলাদেশ ত্যাগ করবেন।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৬

রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ও ভুটানের রাজা
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক।  মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বিকেল সোয়া ৫টায় তারা এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আগে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে সস্ত্রীক বঙ্গভবনে যান ভুটানের রাজা। এদিন সকাল ৬টায় দিনের প্রথম প্রহরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে শ্রদ্ধা জানান ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগুয়েল ওয়াংচুক। সস্ত্রীক তিনি স্মৃতিসৌধে উপস্থিত থেকে প্রথম প্রহরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তার আগে সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান ভুটানের রাজা। বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আওয়ামী লীগ সরকার গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসার পর এটি বাংলাদেশে কোনো দেশের শীর্ষ নেতার প্রথম সফর। সফরের শুরুর দিন রাজা ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন এবং জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
২৬ মার্চ ২০২৪, ২০:১০

শেখ হাসিনা-ওয়াংচুক বৈঠক, ৩ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ-ভুটানের মধ্যে তিনটি নতুন সমঝোতা স্মারক সই এবং পুরোনো একটি চুক্তি নবায়ন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সোমবার (২৫ মার্চ) শেখ হাসিনা ও ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুকের মধ্যে বৈঠক শেষে এই সই ও চুক্তি হয়। দুই দেশের পক্ষে বইতে সই করেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।  সমঝোতাগুলো হলো ভুটানের রাজধানীতে থিম্পুতে একটি বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট প্রতিষ্ঠা, কুড়িগ্রামে ভুটানের বিনিয়োগে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং ভোক্তা সুরক্ষায় প্রযুক্তিগত সহযোগিতাসংক্রান্ত চুক্তি।  এ ছাড়া নবায়ন হয়েছে সাংস্কৃতিক সহযোগিতাসংক্রান্ত একটি চুক্তি। এর আগে, এদিন সকালে ৪ দিনের সফরে বাংলাদেশ আসেন ভুটানের রাজা। পরে দুপুরে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছান ভুটানের রাজা। এ সময় টাইগারগেটে রাষ্ট্রীয় অতিথিকে স্বাগত জানান শেখ হাসিনা। পরে দুই শীর্ষ নেতা একান্ত বৈঠকে বসেন। 
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫৫

ঢাকায় পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা
চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফ‌রে ঢাকায় পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক। বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল সোয়া ১০টার দিকে ড্রুক এয়ার বা রয়েল ভুটান এয়ারলাইনসের একটি বিশেষ ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। জানা গেছে, জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুকের সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও রয়েছেন মন্ত্রীসভার সদস্য ও সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আছেন। ঢাকায় পৌঁছেই ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন এবং জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। আর পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গেও তার সৌজন্য সাক্ষাৎ হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রাজা জিগমে খেসারের উপস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে তিনটি সমঝোতা স্মারক সই হবে। মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) স্বাধীনতা দিবসের ভোরে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করবেন ভুটানের রাজা জিগমে খেসার। সকালে শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনিস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করবেন তিনি। বিকালে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বঙ্গভবনে সৌজন্য সাক্ষাতের পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে তার। এরপর বুধবার পদ্মা সেতু পরিদর্শনে যাবেন ভুটানের রাজা। পরে বাংলাদেশ স্পেশাল ইকোনমিক জোন পরিদর্শনে যাবেন নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে। কুড়িগ্রামে বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন করতে পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে বিমানে ঢাকা ত্যাগ করবেন ভুটানের রাজা। কুড়িগ্রামের আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিকালে সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ত্যাগ করবেন তিনি। সেখানে গার্ড অব অনার দেবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। তাকে বিদায় জানাবেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ নতুন মেয়াদে সরকার গঠনের পর প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সফরে ঢাকা আসছেন ভুটানের রাজা। তার সঙ্গী হিসেবে পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি মন্ত্রী ও সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাও থাকছেন।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১২:৫৪

পাঁচ দিনের সফ‌রে ঢাকা আসছেন ভুটানের রাজা
ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক পাঁচ দিনের সফ‌রে ঢাকায় আসছেন। আগামী ২৫ মার্চ এ সফর শুরু করবেন তিনি। বুধবার (১৩ মার্চ) ভুটানের রাজার বাংলাদেশ সফরসংক্রান্ত এক‌টি প্রজ্ঞাপন জা‌রি ক‌রেছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) আইন ২০২১ এর ধারা ২ এর দফা (ক) তে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ভুটানের রাজাকে আগামী ২৫ থেকে ২৯ মার্চ বাংলাদেশ সফর কালীন অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসাবে ঘোষণা করল। এর আগে ৯ জুলাই ভুটান থেকে ব্যাংকক যাওয়ার পথে ঢাকায় সংক্ষিপ্ত যাত্রাবিরতি করেন জিগমে খেসার নামগেল ওয়াংচুক। সে সময় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায় এক ঘণ্টা অবস্থান করেন ভুটানের রাজা।
১৫ মার্চ ২০২৪, ০০:১৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়