• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
রঙিন থেকে সাদাকালো, আহা জীবন!
রাজধানীর বেইলি রোডের একটি ছয়তলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ জনে। এর মধ্যে ৪০ জনের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে এবং পরিবারের কাছে ৩৮টি মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। বিষয়টি নাড়া দিয়েছে দেশবাসীকে। এ ঘটনায় শোকে কাতর শোবিজ অঙ্গনের তারকারাও। ঢালিউড থেকে টিভি ইন্ডাস্ট্রির তারকারা সবাই শোক প্রকাশ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছেন। অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব সমবেদনা জানিয়ে লিখেছেন, বেইলি রোড অগ্নিকাণ্ডে আহত-নিহতদের প্রতি সমবেদনা। মহান আল্লাহ সবার পরিবারকে এই শোক সইবার শক্তি দিন। শোকস্তব্ধ অভিনেত্রী রুনা খান। কিছু বলার ভাষা নেই তার। শুধু লিখেছেন, গভীর শোক।  আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খান নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে লেখেন, ঢাকার বেইলি রোডের ভয়াবহ আগুনে নিহতদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করছি ও আহতদের প্রতি গভীর সমবেদনা। চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক লিখেছেন, ৪৬ জন মানুষের মৃত্যু আপনার কাছে খুব অল্প মনে হচ্ছে??? একবার ভাবুন তো এই ৪৬ জনের সঙ্গে কতশত হাজার জনের সখ্যতা,ভালোবাসার সম্পর্ক ছিল! ভাবুন, আসুন সাবধান হই,বিবেকবান হই,সৎ হই,মানুষ হওয়ার চেষ্টা করি! মহান আল্লাহ সবাই কে হেফাজত করুন।   জনপ্রিয় অভিনেতা দেবাশীষ বিশ্বাস বেইলি রোডের দুটো তছবি দিয়ে ক্যাপশনে লেখেন, রঙিন থেকে সাদাকালো! আহা জীবন!   ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণ বেইলি রোডের আগুনে পুড়ে যাওয়া ভবনের আগে ও পরের ছবি দিয়ে ক্যাপশনে লেখেন, ‘বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি। আশা করি এই ঘটনা থেকে আমরা কিছু শিখতে পারব।’ জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী লেখেন, ‘বেইলি রোড’। শেষে দুঃখিত ও প্রার্থনার ইমোজি।   প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটে রাজধানীর বেইলি রোডে ছয়তলা ভবনে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের মোট ১৩টি ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করে এবং রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। রাত ২টা ২০ মিনিটের দিকে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান এবং ঘটনাস্থলকে ‘ক্রাইম সিন’ ঘোষণা দিয়ে ভবনটির সামনে হলুদ ফিতা আটকে দেন। বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য ভবনের সামনে অবস্থান নেয়। ভবনটিতে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ছাড়াও, স্যামসাংয়ের শোরুম, গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার, ইলিন, খানাস ও পিৎজা ইন আছে বলে জানা গেছে।
০১ মার্চ ২০২৪, ১৪:১৬

ফাগুন হাওয়ায় রঙিন ভালোবাসা
শীতের শেষে আড়মোড়া ভেঙে জেগে উঠেছে প্রকৃতি। প্রকৃতিজুড়ে চলছে ফুলে ফুলে সেজে ওঠার প্রস্তুতি। গাছে গাছে উঁকি দেওয়া কচিপাতা জানান দিচ্ছে দখিন দুয়ারে হাজির হয়েছে বসন্ত। আজ পয়লা ফাল্গুন। শুরু হলো ঋতুরাজ বসন্তের দিন। ফাগুন হাওয়ায় ভালোবাসাও কড়া নাড়ছে দরজায়। এ যেন বসন্ত হাওয়ায় রঙিন ভালবাসা। আজ ফাগুন হাওয়ায় হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা ছড়িয়ে পড়বে হৃদয় থেকে হৃদয়ে। কোকিলের কুহুতান মন মাতাবে আজ। ‘ফাগুন হাওয়ায় হাওয়ায় করেছি যে দান/ আমার আপনহারা প্রাণ; আমার বাঁধনছেঁড়া প্রাণ।’ ফাগুনে কবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রাণও হয়েছিল আপনহারা। বসন্ত হাওয়ায় প্রাণে সঞ্চার হয় ভালবাসা-প্রেম, আর জেগে ওঠে প্রকৃতিও। প্রকৃতিও যেন তার ভালবাসা উজার করে দেয়। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি। ভ্যালেন্টাইনস ডে বা ভালোবাসা দিবস। বসন্তের দিনও আজ। ফাগুনের মৃদু হাওয়ায় আজ হৃদয় আপ্লুত হবে প্রাণভরা ভালোবাসায়। হাতে হাত আর চোখে চোখ রেখে, প্রেমিক-প্রেমিকা একে অপরকে বলবে ‘ভালবাসি’, বড় বেশি ভালবাসি তোমাকে। বাসন্তী রঙা শাড়ির সঙ্গে খোঁপায় গুঁজে রাখা ফুল ছড়াবে ভালবাসার সৌরভ। প্রেমিকার স্পর্শে প্রেমের স্নিগ্ধতায় বিভোর হবে মন। লাল আর বাসন্তী রঙে নিজেদের সাজিয়ে বসন্ত ও ভালোবাসার উচ্ছলতা ও উন্মাদনা চলবে সর্বত্র। বিগত কয়েক বছর ধরে একই দিনে উদযাপিত হয়ে আসছে পয়লা ফাল্গুন ও বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। ভালবাসার প্রতীক ফুলের দোকানে দিনভর ভিড় থাকে তরুণ-তরণীর। একে অপরের জন্য কিনে নেন গোলাপ, গাঁদাসহ নানা ধরনের রঙিন ফুল। দিনটিতে তরুণ-তরুণীরা মাতিয়ে তোলে রাজধানীর সর্বত্র। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, চারুকলার পেছনের সবুজ প্রাঙ্গণ, বইমেলা, ধানমন্ডি লেক, বনানী লেক, বোটানিক্যাল গার্ডেন, রমনা পার্কসহ পুরো নগরী ফুলে ফুলে ভালোবাসা ও ফাল্গুন উদযাপনে রঙিন হয়ে উঠে। তবে শুধু প্রেমিক-প্রেমিকার জন্য নয়, আজ ভালবাসা সবার জন্য। বাবা, মা, ভাই, বোন,বন্ধু-বান্ধব সবার প্রতি ভালবাসা প্রকাশের দিন। প্রতি বছরের মতো এবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বকুলতলায় হবে জাতীয় বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদ আয়োজিত ‘বসন্ত উৎসব’। বসন্তের নাচ, গান ও কবিতার পাশাপাশি প্রতিবাদী নাচ, গান ও আবৃত্তিরও আয়োজন করেছে জাতীয় বসন্ত উৎসব উদযাপন পরিষদ।  যন্ত্রসংগীতে উৎসবের সূচনা হবে সকাল ৭টা ১৫ মিনিটে। ১০টায় আনন্দ শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে শেষ হবে সকালের পর্বের অনুষ্ঠান। শোভাযাত্রাটি চারুকলা থেকে বের হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ঘুরে আবার চারুকলায় ফিরে আসবে। এরপর বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে বেঙ্গল পরম্পরার যন্ত্রসংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু পরের পর্বের আয়োজন। বিকাল ৩টায় শুরু হবে শিল্পকলা একাডেমির বসন্ত উৎসব । রমনা পার্কের শতায়ু অঙ্গণে এই আয়োজনে থাকবে আলোচনা সভা ও নৃত্য পরিবেশনা।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:১১

পাবনায় সাড়া ফেলেছে রঙিন ফুলকপি
রঙিন ফুলকপি চাষ করে পাবনায় আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন ঈশ্বরদী উপজেলার কৃষক সফিকুল ইসলাম ও ফিরোজা খাতুন দম্পতি। রঙ্গিন এ ফুলকপি সাড়া ফেলছে এলকার সাধারণ মানুষ ও কৃষকদের মাঝে। তাদের উৎপাদিত রঙিন ফুলকপিতে পাবনা-ঈশ্বরদী শহর এমনকি জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে সবজির দোকান ছেয়ে গেছে। জানা যায়, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের কৃষিবিদদের সহযোগিতায় পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়ার চরমিরকামারী মাথালপাড়া গ্রামের কৃষক সফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী ফিরোজা খাতুন রঙিন ফুলকপি চাষ করেন। সংস্থার কৃষি অফিসারদের সহযোগিতায় ঢাকার বীজ ভান্ডারে থেকে বীজ সংগ্রহ করেন।   কৃষক সফিকুল জানান, রঙিন ফুলকপি আবাদে বিঘা প্রতি খরচ হয় ৫০ হাজার টাকা। তবে ফুলকপি পাওয়া যায় প্রায় দুই থেকে আড়াই লাখ টাকার। স্বল্প সময়ে, কম খরচে লাভের পরিমাণ খুব বেশি। এই রঙিন ফুলকপির স্বাদ সাদা কপির চাইতে ভালো। বাজারে চাহিদা ও দামও অনেক বেশি। খুচরা বাজারে প্রতি কেজি সাদা ফুলকপি ৩০ টাকা দরে বিক্রি হলেও রঙিন ফুল কপি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে। কৃষক সফিকুল আরও জানান, তারা স্বামী স্ত্রী মিলে এবারই প্রথম এই নতুন জাতের রঙিন ফুলকপি আবাদ করে তিনি বেশ লাভবান হচ্ছেন। তাছাড়া প্রচুর মানুষ বিভিন্ন জায়গা থেকে এসে কপি দেখার জন্য ভিঁড় করেন। বেশ ভালোই লাগে। জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশনের কৃষিবিদ আব্দুল মজিদ সম্রাট জানান, তাদের সংস্থার পক্ষ থেকে কৃষক সফিকুল ইসলামকে সব সময়ই পরামর্শ ও টেকনিক্যাল সাপোর্ট দিয়ে আসছেন। এতে একদিকে তার আর্থিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। সেই সাথে তার পরিবারের পুষ্টি চাহিদাও পূরণ হচ্ছে। ভবিষ্যতে তার যে কোনো সহযোগিতা লাগলে পাশে থাকবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি আরও বলেন, এগুলো জাপানি জাতের ফুল কপি। আমাদের দেশে মাত্র দুই বছর আগে আবাদ শুরু হয়। পাবনাতে সাধারণ সাদা কপিই চাষ হয়, এবারই প্রথম এই রঙিন কপি চাষ করা হয়েছে। আগামীতে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় এমন রঙিন কপি আবাদ করে এখানকার কৃষক আরো বেশি লাভবান হবেন বলে আশা করছেন তারা। এদিকে জেলার সবজির বাজারে ক্রেতারা আসার সঙ্গে সঙ্গেই আকৃষ্ট হচ্ছেন রঙিন এই ফুলকপি দেখে। প্রথমবার এমন ফুলকপি কিনে হাসিমুখে বাড়ি ফিরছেন ক্রেতারা।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:১৯

পুষ্টিগুণে ভরপুর রঙিন ফুলকপি : বাকৃবি অধ্যাপক
কেবল দেখতেই সুন্দর নয়, পুষ্টিগুণেও ভরপুর রঙিন ফুলকপি। এমনকি ক্যানসার সৃষ্টিকারী কোষ ধ্বংস করতেও সক্ষম  জানিয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশিদ। অধ্যাপক ড. মো. হারুন অর রশিদ বলেন, রঙিন ফুলকপি চাষের বড় সুবিধা হচ্ছে কোনো প্রকার কীটনাশক ব্যবহার না করে শুধু জৈবসার প্রয়োগ করেই সর্বোচ্চ ফলন পাওয়া যায়। তাই মারাত্মক ক্ষতিকর ভারী ধাতুর প্রভাব এতে নেই বললেই চলে। তিনি বলেন, বাজারে সাদা, হলুদ, বেগুনি ও সবুজ রঙয়ের ফুলকপি পাওয়া যায়। প্রচলিত সাদা ফুলকপির চেয়ে এসব রঙিন ফুলকপিতে পুষ্টিগুণ অনেক বেশি থাকে। হলুদ ফুলকপিতে ভিটামিন ‘এ’ এর বিকল্প হিসেবে ক্যারোটিনয়েড থাকে। এমনকী কচুতে যে পরিমাণ ভিটামিন ‘এ’ থাকে তার চেয়ে বেশি পরিমাণ থাকে হলুদ ফুলকপিতে। বাহ্যিক আবরণের কোষ, ত্বক, দাঁত, ও অস্থির গঠনের জন্য ভিটামিন ‘এ’ জরুরি। বেগুনি রঙের ফুলকপিতে থাকে অ্যান্থোসায়ানিন। ক্যারোটিনয়েড ও অ্যান্থোসায়ানিনে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়া ক্যানসার সৃষ্টিকারী কোষ ধ্বংস করে, উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ‘শাকজাতীয় সবজি ও ফুলকপি ছাড়া অন্যান্য সবজিতে তেমন ফাইবার বা আঁশ থাকে না। ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ও হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। রঙিন ফুলকপিতে প্রচলিত সাদা ফুলকপির চেয়ে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি পরিমাণে থাকে’, যোগ করেন অধ্যাপক হারুন অর রশিদ। রঙিন ফুলকপির আরেকটি বিশেষত্ব হলো অন্যান্য সবজির তুলনায় আয়রন ও ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে, যা মানুষের রক্ত ও হাড় গঠন করে। রঙিন ফুলকপিতে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স (ভিটামিন বি১, বি২, বি৩, বি৫, বি৬ এবং বি১২) থাকে। ভিটামিন বি২ বা রিবোফ্লাভিন মুখ বা ঠোঁটের ঘা প্রতিরোধের জন্য খুবই উপকারী। তাছাড়া সবুজ ফুলকপি ভিটামিন ‘সি’ এর একটি ভালো উৎস। ফুলকপি পুষ্টিগুণসম্পন্ন একটি খাবার। তাই এটি সব বয়সী মানুষের জন্য বিশেষ করে শিশু, গর্ভবতী নারী ও বৃদ্ধদের জন্য আদর্শ একটি খাবার। এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক হারুন বলেন, বাইরের দেশে রঙিন ফুলকপি সালাদ হিসেবে কাঁচা খাওয়া হয়। তবে আমাদের দেশের মানুষ কাঁচা ফুলকপি খাওয়াতে অভ্যস্ত না হওয়ায় হালকা সিদ্ধ করে খেতে পারেন। হালকা সিদ্ধ করে খেলে এর পুষ্টিগুণ পুরোটাই বজায় থাকে। এরইমধ্যে দেশের বিভিন্ন জেলার কৃষকরা রঙিন ফুলকপি পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করে সফলতা পেয়েছেন। সাদা ফুলকপির চেয়ে দ্বিগুণ দাম পাওয়ায় দিন দিন রঙিন ফুলকপি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন তারা।  
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:১১

ইউটিউব দেখে রঙিন ফুলকপি চাষ করে সফল আসলাম আলী
ইউটিউব দেখে রঙিন ফুলকপি চাষ করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন পাবনা সদর উপজেলার বিল ভাদুরিয়া গ্রামের কৃষক আসলাম আলী। তার রঙিন ফুলকপিতে পাবনা শহরের এমনকি জেলার অন্যান্য হাটবাজারগুলোর সবজির দোকান ছেয়ে গেছে। লাভও পাচ্ছেন ভালো।  রঙিন ফুলকপি আবাদ করে তিনি বেশ লাভবান হচ্ছেন। তাছাড়া প্রচুর মানুষ বিভিন্ন জায়গা থেকে এসে কপি দেখার জন্য ভিঁড় করেন। বেশ ভালোই লাগে। পাবনা সদর উপজেলা কৃষি অফিসার শাহানা পারভীন লাবনী বলেন, উপজেলা কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে তারা কৃষক আসলামকে সব সময়ই পরামর্শ ও টেকনিক্যাল সাপোর্ট দিয়ে আসছেন।  আগামীতে কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় এমন রঙিন কপি আবাদ করে এখানকার কৃষক আরও বেশি লাভবান হবেন এমনটাই প্রত্যাশা স্থানীয়দের। 
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:১১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়