• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
রঙ বাংলাদেশের ঈদ আয়োজন
বছরের সবচেয়ে বড় উৎসব রমজানের ঈদ। রোজা শুরুর আগে থেকেই আরম্ভ হয়ে গেছে উদযাপনের প্রস্তুতি। ঈদের আনন্দকে আরও বেশি উৎসব মুখর ও রঙিন করে তুলতে দেশের শীর্ষসারির ফ্যাশন ব্র্যান্ড রঙ বাংলাদেশ প্রস্তুতি নিয়েছে ব্যাপক। প্রতিবারের মতো এবারও থিমনির্ভর কালেকশন তৈরি করেছে রঙ বাংলাদেশ। এ বছরের মূল থিম ক্লাসিক্যাল ফোর এলিমেন্টস। আগুন, পানি, মাটি ও বাতাস গ্রিক মিথোলজি মতে এই চার উপাদানে গঠিত হয়েছে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড। প্রতিটি উপাদানের রয়েছে আলাদা প্রতীক ও সত্তার। প্রকৃতির চোখে এসবের রঙও রয়েছে আলাদা। মাটি, আগুন, পানি ও বাতাসের এর নানান রূপ-বৈচিত্র্যের চমৎকার বিন্যাস ঘটানো হয়েছে এই আয়োজনের রঙ ও নকশায়। তাই প্রতিটি পোশাক হয়ে উঠেছে আকর্ষণীয়, নান্দনিক ও উৎসবমুখী। এ ছাড়াও পাখির রঙ, আলপনা ও জিওমেট্রিক থিমে সামগ্রী তৈরী করা হয়েছে এবারের ঈদে।  পোশাক নকশায় গুরুত্ব পেয়েছে বাংলাদেশের সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় আবহ। এরসাথে সময়, প্রকৃতি, আবহাওয়া আর আন্তর্জাতিক ট্রেন্ডকেও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এবারের ঈদ কালেকশন তৈরি করা হয়েছে আরামদায়ক কাপড়ে। বিভিন্ন ধরনের কটন, স্লাব কটন, জ্যাকার্ড কটন, লিনেন, হাফসিল্ক, জর্জেট, ভিসকস, বারফি কাপড় দিয়ে পোশাকগুলো করা হয়েছে। মূল রং হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছে মেরুন, নীল, ফিরোজা, আকাশী, ব্রাউন, লাল, লাইট অরেঞ্জ, কফি, ডিপ সবুজ। পোশাকের নকশাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে নানা ভ্যালু অ্যাডেড মিডিয়ার ব্যবহারে। নানান আধুনিক ও ঐতিহ্যগত প্যাটার্নের কাট এন্ড সুইং ছাড়াও রয়েছে স্ক্রীন প্রিন্ট, ব্লক প্রিন্ট, হাতের কাজ, এমব্রয়ডারি ও কারচুপি কাজের ব্যবহার। কেবল বড়দের নয়, ঈদে ছোটদের পোশাককে সমান গুরুত্ব দিয়ে তৈরি করা হয়েছে বাচ্চাদের আকর্ষণীয় পোশাক। রয়েছে পরিবারের সবার জন্যে একই ধরণের ম্যাচিং পোশাক। ফলে বাবা-মা, মা-মেয়ে, বাবা-ছেলে এমনকি পরিবারের সবাই একই ডিজাইন বা থিমের পোশাক পড়ে উদযাপন করতে পারবে এবারের ঈদ উৎসব। এছাড়াও আমাদের সাব ব্র্যান্ড হিসাবে থাকছে: তরুণ প্রজন্মের পছন্দকে মাথায় রেখে তৈরী করা ওয়েস্ট রঙ এর পোশাক, বয়োজ্যেষ্ঠদের আপন ভুবন শ্রদ্ধাঞ্জলি আর শিশুতোষ ফ্যাশনের আনন্দময় জগত রঙ জুনিয়র এর ঈদ আয়োজন। সকল ক্রেতাসাধারণের কথা বিবেচনা করে পোশাকের মূল্যও রাখা হয়েছে ক্রয়সাধ্যের মধ্যে। এছাড়াও আছে অনেক রকম অফার, আপনজনকে উপহার দিতে রয়েছে ঈদি গিফট ভাউচার। ঈদ আয়োজনকে ঘিরে যেকোন অনুষ্ঠান বা আয়োজনের জন্য সবাই মিলে একই রকম পোশাক পরতে পাইকারী দামেও পাওয়া যাবে রঙ বাংলাদেশ এর পোশাক। কর্পোরেট প্রোগ্রাম বা যেকোন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সব ধরনের আয়োজনেই রঙ বাংলাদেশ এর পোশাক ক্রেতাকে করবে আকর্ষণীয়। রঙ বাংলাদেশ এর ঢাকা ও ঢাকার বাহিরের সকল আউটলেটেই পাওয়া যাবে এই ঈদ আয়োজনের সামগ্রী। এছাড়া ঈদ আয়োজনের সকল পণ্যই পাবেন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে। ভিজিট করুন www.rang-bd.com অথবা রঙ বাংলাদেশের ফেসবুক পেজ www.facebook.com/rangbangladesh। আপনার অর্ডার করা পছন্দসই 'রঙ বাংলাদেশ' এর পণ্য সম্পূর্ণ সুরক্ষায় পৌছে যাবে আপনার ঘরে । যেকোন প্রয়োজনে ফোন/হোয়াটসঅ্যাপে রয়েছে সাহায্যকারী 01777744344 এবং 01799998877 নম্বরে। এবারের সংগ্রহে আছে- মেয়েদের পোশাক: শাড়ি, থ্রি-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, কুর্তি, টিউনিক, টপস, ওড়না, রেডি ব্লাউজ, ব্লাউজপিস, আনস্টিচড থ্রি-পিস, গাউন ইত্যাদি। ছেলেদের পোশাক: পাঞ্জাবি, পায়জামা, কাতুয়া, কাবলি সেট, শার্ট, টি-শার্ট, পোলো টি-শার্ট, টুপি, উত্তরীয়, ইত্যাদি । ছোটদের পোশাক: থ্রি-পিস, সিঙ্গেল কামিজ, ফ্রক, স্কার্ট টপস, পাঞ্জাবি, শার্ট, টি-শার্ট। আছে টিনএজারদের উপযোগী টপস্। এছাড়া আরো রয়েছে জুয়েলারী, মেয়েদের ব্যাগ, পার্স, লেডিস জুতা, মানিব্যাগ, বেডকাভার, পিলোকাভার, টেবিল ম্যাট, ফ্লোর ম্যাট, শো-পিস, জুট আইটেম। উপহার সামগ্রী হিসাবে রয়েছে নানা ডিজাইনের ব্যাগ ও মগ।  
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৯

জেব্রার মতো গরুকে রঙ করছে জাপানি কৃষকরা
জাপানের ইয়ামাগাতা প্রিফেকচারের কৃষকরা তাদের গবাদি পশুকে জেব্রার মতো ডোরা দিয়ে রং করছে। কিন্তু কেন? গরুকে কেন তারা জেব্রার মতো ডোরা দিচ্ছেন। কৃষকরা বলছেন, গরুকে এমনভাবে রং করছেন যাতে রক্ত চোষা পোকামাকড় এবং মাছি দূরে থাকে। এমনই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে টোকিওয়ের সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।   ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গরুকে জেব্রা সাজানোর পেছনে যৌক্তিক কারণ রয়েছে। তা হলো গরুকে মাছি ও মথ থেকে বাঁচানো। পরীক্ষাটি ইতিমধ্যেই ভাল ফলাফল দেখাচ্ছে। জেব্রার রং দেওয়া গরুগুলোকে পোকামাকড় কম আক্রমণ করে। যা দেখেই খুশি সেখানকার খামারিরা। ডোরা আঁকা গবাদিপশু তাদের রং না করা অংশের তুলনায় রং করা অংশে কম আক্রমণের শিকার হচ্ছে।  খামারিদের অভিযোগ ছিল, গরুকে রক্তচোষা মথ ও মাছি বেশি আক্রমণ করে। এতে গরুর প্রজননের ওপর প্রভাব পড়ে। মাছির ভয়ে গরু চরতে দিতেও ভয় পেতেন তারা। ইয়ামাগাতা অঞ্চলের কৃষি প্রচার বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, গরুকে জেব্রার রং দেওয়ার পর কৃষকদের দুশ্চিন্তা কমেছে। এতে গরু নিশ্চিন্তে মাঠে চরতে পারছে। গরুর পালকে রক্ষার জন্য খামারিরা রীতিমতো বিজ্ঞানীদের দ্বারস্থ হন। তারা তিন বছর গবেষণা করে দেখেন, জেব্রার মতো ডোরাকাটা গরুকে মাছি বা রক্ত চোষা পোকামাকড় আক্রমণ করে কম। জেব্রা সাজানোর ফলে মাছির আক্রমণ কেন কম হয়, তার কোনো বৈজ্ঞানিক কারণ ব্যাখ্যা করেননি গবেষকেরা।  এদিকে স্থানীয় মেইনিচি পত্রিকা জানিয়েছে, ইয়ামাগাতার গরু খামারিরা দীর্ঘদিন ধরেই গরুকে জেব্রা সাজানোর এই চর্চা ধরে রেখেছেন। এ জন্য মৃদু ব্লিচ বা স্প্রে পেইন্ট ব্যবহার করেন তারা। 
০২ এপ্রিল ২০২৪, ০১:২২

রঙ নিয়ে মানুষের এমন ট্রল করা আমাকে ভাবায় : মাহি
ছোট পর্দার এই সময়ের অভিনেত্রী সামিরা খান মাহি। ইতোমধ্যে শোবিজে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন তিনি। নানান সময় ব্যক্তিজীবন ও কাজ নিয়ে আলোচোনায় এসেছেন তিনি। নতুন বছর ফের আলোচনায় উঠে এসেছেন তিনি। তবে কাজ দিয়ে নয়, মেকাপ ছাড়া তার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। আর এ নিয়েই চলছে নানা মন্তব্য। মাহির নো-মেকআপ লুক ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। তারপর থেকে তার গায়ের রং নিয়ে ট্রল করছেন নেটিজেনরা। যাকে বলা হয় বর্ণবৈষম্য। ভিডিওটি দেখে বোঝা যাচ্ছে কোন একটি নাটকের শুটিংয়ের ফাঁকে মেকাপ ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন মাহি। আর তখন তার এক সহকর্মী মজার ছলেই ভিডিও করে। পরে যা ভাইরাল হয়ে যায়। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নানা গ্রুপে নানা ক্যাপশন দিয়ে সেই সব ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। যেখানে অনেকেই মাহির গায়ের রঙ নিয়ে ট্রল করছেন। গায়ের রঙ নিয়ে কটূক্তি করায় কষ্ট পেয়েছেন মাহি। ফেসবুকে নাতিদীর্ঘ এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে সেই অনুভূতির কথা জানিয়েছেন তিনি। মাহি লিখেছেন, মাঝেমধ্যেই অভিনেত্রীদের স্কিন কালার নিয়ে নানা ধরনের নেতিবাচক মন্তব্য শোনা যায়। নিজের বাইরেও অনেকের পোস্টেই এমন মন্তব্য চোখে পড়ে। কিন্তু একজন অভিনেতার ক্ষেত্রে কিন্তু তেমনটা ঘটে না। এর কারণ আসলে অজানা। হয়ত আমরা অনেকেই মধ্যযুগীয় ধ্যান-ধারণা নিয়েই চলছি। ক্যারিয়ারের শুরু থেকে কাজকে গুরুত্ব দিয়েছেন জানিয়ে তিনি লিখেছেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে বরাবরই কাজকে গুরুত্ব দিয়েছি। এখন যে জায়গায় দাঁড়িয়ে সেখানেও অনেক চেষ্টা, কষ্ট, পরিশ্রম রয়েছে। মানুষের ভালোবাসা রয়েছে। কিন্তু তারপরও মাঝে মাঝে রঙ নিয়ে মানুষের এমন ট্রল করা আমাকে ভাবায়। যদিও গুটি কয়েক মানুষই কেবল এমনটা করে থাকে। অথচ একজন মানুষকে, একজন অভিনেত্রীকে তার কাজ দিয়ে বিচার করা উচিত। অন্য কোনো কিছু দিয়ে নয়। মাহি আরও লিখেছেন, কাজের সমালোচনা করুন, মাথা পেতে নেব। নিজেকে আরও শুধরানোর চেষ্টা করব। কিন্তু এভাবে গায়ের রঙ নিয়ে কথা বলে নিজের পরিচয় দেবেন না। আমি আপনাদের জন্য কাজ করছি, করে যাব। আপনাদের ভালোবাসায় থাকতে চাই, বাঁচতে চাই। এরআগে গেল বছর মাহি তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক যুবকের সঙ্গে ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করেন। প্রেমিক হিসেবে ঘোষণা না দিলেও তাদের অন্তরঙ্গতা প্রেমের কথাই বলছিল। অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করেন মাহি। প্রেমের বিষয়টি স্বীকার করে মাহি বলে ছিলেন ,কোভিডের আগে, ইনস্টাগ্রামে আমাদের পরিচয় হয়। কোভিডে যোগাযোগ বাড়ে, সেখানে থেকেই আমাদের মধ্যকার প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। ওর নাম সাদাত শাফি নাবিল। পারিবারিকভাবে ওদের গাড়ির ব্যবসা আছে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:২২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়