• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্কোয়াড চূড়ান্ত, বিমানের টিকিট পাচ্ছেন যারা 
আর মাত্র দেড় মাস পরেই যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েটি বিশ্বকাপের নবম আসর। এই আসরকে কেন্দ্র করে স্কোয়াড গোছাতে মাঠে নেমে পড়েছে দলগুলো। বাংলাদেশও তার ব্যতিক্রম নয়, শক্তিশালী দল তৈরি করতে ব্যস্ত সময় পারছে গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর নির্বাচক প্যানেল। বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের স্কোয়াড প্রায় চূড়ান্ত বিসিবির। শুধু কয়েক জায়গায় বার বার চিন্তা করছে নির্বাচক, কোচ ও অধিনায়ক। শ্রীলঙ্কার সিরিজের মাঝ পথে দল থেকে বাদ পড়েছিলেন ওপেনার লিটন কুমার দাস। তবে আসন্ন বিশ্বকাপে তার ওপরেই ভরসা রাখছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তার সঙ্গী হিসেবে দেখা মিলবে সৌম্য সরকারের। বাড়তি ওপেনার হিসেবে দলে জায়গা পাচ্ছেন তরুণ তানজিদ তামিম। লঙ্কানদের বিপক্ষে তৃতীয় ওয়ানডে ম্যাচে সৌম্যর বদলি হিসেবে খেলতে নেমে ৮১ বলে ৮৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে কোচ এবং টিম ম্যানেজমেন্টের বিশ্বাস অর্জন করেছেন তানজিদ হাসান তামিম। তিনে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত, এরপর তাওহীদ হৃদয় এবং সাকিব আল হাসানের জায়গা নিশ্চিত। ফিনিশারের ভূমিকা পালনের জন্য মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের পাশাপাশি তরুণ জাকের হোসেনকে দলে রাখতে চায় নতুন নির্বাচক প্যানেল। বিপিএলের পর লঙ্কানদের বিপক্ষে দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছিলেন এই ডান হাতি ব্যাটার। বাংলাদেশের স্কোয়াডে তিন পেসার অটোচয়েজ। যেখানে রয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদ। তবে পেস বিভাগে শক্তি বাড়াতে লড়াই হচ্ছে তানজিম হাসান সাকিব ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের মধ্যে। দীর্ঘ দিন ধরেই পেস বোলিং অলরাউন্ডারের অভাব ভালোভাবেই টের পাচ্ছে টাইগাররা।  তবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট হওয়ায় বিশ্বকাপ দলে সাইফউদ্দিনই এগিয়ে রয়েছে। কারণ, নতুন বলে সুইং এবং ডেথ ওভারে এই ডান বোলারের ইয়োরকার দেওয়ার দক্ষতা যেকোনো দলের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। অন্যদিকে স্পিন বিভাগে মূল ভূমিকায় থাকবেন সাকিব আল হাসান। তার সঙ্গে দেখা যাবে লেগ স্পিন অলরাউন্ডার রিশাদ হোসেন ও অফ স্পিন অলরাউন্ডার শেখ মাহেদী। বিপিএল এবং লঙ্কানদের বিপক্ষে যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছেন এই দুই ক্রিকেটার। ফলে ১৫ সদস্যের স্কোয়াডের ১৪ জন ক্রিকেটার চূড়ান্ত। তবে ১৫ নম্বর সদস্য কে হবে তা নিয়ে বিশেষভাবে চিন্তা করছে নির্বাচকরা। একটি জায়গার জন্য লড়াই করছেন তানজিম হাসান সাকিব, শামীম হোসেন পাটেয়ারী ও আফিফ হোসেন ধ্রুব। তবে সাইফউদ্দিনকে দিয়ে চার পেসার নিশ্চিত হওয়ায় এই লড়াই থেকে পিছিয়ে পড়েছেন তানজিম সাকিব। তাই মিডিল অর্ডারের অভাব পূরণের জন্য শামীম ও আফিফের মধ্যে একজনকে বেঁছে নিতে চাইবে টিম ম্যানেজমেন্ট। তবে আফিফের বিপিএলের ব্যর্থতা এবং দীর্ঘ দিন জাতীয় দলের বাইরে থাকায় শামীমের জায়গা অনেকটাই নিশ্চিত। এ ছাড়াও কোচ হাথুরুসিংহের অপছন্দের তালিকায় রয়েছেন আফিফ। ফলে সব কিছু মিলিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হয়তো মিস করতে চলেছে এই বাঁহাতি ব্যাটার। বাংলাদেশের সম্ভাব্য বিশ্বকাপ স্কোয়াড: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার, সাকিব আল হাসান, তাওহীদ হৃদয়, মাহমদুউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলি, রিশাদ হোসেন, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান, শরিফুল ইসলাম, তানজিদ হাসান তামিম, শেখ মাহেদী ও শামীম পাটোয়ারী।  
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫০

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে লড়ছেন যারা
আগামী ১৯ এপ্রিল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। ২০২৪-২৬ মেয়াদের এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে দুটি প্যানেল। একটিতে আছেন মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল। অন্যটিতে সোনালি দিনের নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার।  নির্বাচনে লড়ছেন যারা মিশা-ডিপজল পরিষদে সহসভাপতির পদে লড়বেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডি এ তায়েব, সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল। এ ছাড়াও কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন, ফিরোজ মিয়া। অন্যদিকে, মাহমুদ কলি-নিপুণ প্যানেলে সহসভাপতি পদে লড়বেন ড্যানি সিডাক ও অমিত হাসান, সহ-সাধারণ সম্পাদক বাপ্পি সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে অভিনেতা আজাদ খান।   এ ছাড়া কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো. সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও সাইফ খান নির্বাচন করছেন।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:১৬

মক্কা-মদিনায় ঈদের নামাজ পড়াবেন যারা
পবিত্র কাবা শরিফ ও মদিনার মসজিদে নববিতে ঈদুল ফিতরের নামাজ পড়ানোর জন্য দুজন প্রসিদ্ধ ইমামের নাম ঘোষণা করেছেন।   হারামাইন কর্তৃপক্ষ জানায়, মক্কার মসজিদে হারাম তথা কাবা শরিফে ঈদুল ফিতরের নামাজে ইমামতি ও খুতবা প্রদান করবেন প্রসিদ্ধ ইমাম ও খতিব শায়েখ সালেহ আল হুমাইদ।  এ ছাড়া মদিনার মসজিদে নববিতে ইমামতি ও খুতবা প্রদান করবেন নববিরই  প্রসিদ্ধ ইমাম শায়েখ আহমেদ হুজাইফি।  পবিত্র এই দুই মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে স্থানীয় সময় বুধবার (১০ এপ্রিল) সকাল ৬টা ২০ মিনিটে। এদিকে, বাংলাদেশের আকাশে কোথাও পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা না যাওয়ায় বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। তবে, বাংলাদেশেরও বিভিন্ন জেলায় সৌদির সঙ্গে মিল রেখে আজ (বুধবার) ঈদ উদযাপিত হচ্ছে।  
১০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২১

মসজিদুল হারাম ও নববীতে রমজানের শেষ জুমা পড়াবেন যারা
রমজানের শেষ জুমার নামাজ আজ শুক্রবার (৫ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এদিন সৌদি আরবের মক্কার মসজিদুল হারামে জুমার নামাজে ইমামতি করবেন হারামাইন শরিফাইন পরিচালনা পর্ষদের প্রধান শায়খ আব্দুর রহমান আস-সুদাইস। অন্যদিকে মদিনার মসজিদে নববীতে জুমার নামাজে ইমামতি করবেন মসজিদটির ইমাম ও খতিব শায়েখ বুয়াইজান। মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীবিষয়ক ওয়েবসাইট হারামাইন শরিফাইন থেকে এ তথ্য জানায়। জানা গেছে, মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে বেশ কয়েকজন ইমাম ও খতিব রয়েছেন। তারা হারামাইন শরিফাইনের পরিচালনা পর্ষদের সূচি অনুযায়ী জুমা ও পাঁচ ওয়াক্তের নামাজ পর ইমামতি করেন। রমজানে শেষ জুমায় অংশ নিতে মসজিদুল হারাম ও নববীতে মুসল্লিদের ঢল নামবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীতে নামাজ পড়ার বিশেষ ফজিলত রয়েছে। হযরত আবূ দারদা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘মসজিদে হারামে এক নামাজ এক লাখ নামাজের সমান, আমার মসজিদে (মসজিদে নববী) এক নামাজ এক হাজার নামাজের সমান এবং বাইতুল মাকদাসে এক নামাজ ৫০০ নামাজের সমান।’-(মাজমাউয যাওয়াইদ, ৪/১১)
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:১৪

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম হলেন যারা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের কলা-আইন-সামাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও চারুকলা ইউনিটের ফল প্রকাশিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল এ ফলাফল প্রকাশ করেন। কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের মানবিক বিভাগ থেকে প্রথম হয়েছেন প্রিয়ন্তী মন্ডল। তিনি খুলনার সরকারি মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন। পরীক্ষায় মোট ১২০ নম্বরের মধ্যে তিনি ১০৫ দশমিক ২৫ নম্বর পেয়েছেন। এবার বিজ্ঞান ইউনিটে প্রথম হয়েছেন প্রতীক রসূল। তার সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বর ১১১.২৫। ভর্তি পরীক্ষায় তার রোল নম্বর ছিল ১১০০৭৩৭। তিনি নটর ডেম কলেজের শিক্ষার্থী। চারুকলা ইউনিটে প্রথম হয়েছেন মো. বাঁধন তালুকদার। তার সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বর ৯৮.১৬। তার পরীক্ষার রোল নাম্বার ৫১০৬৩৮৯। তিনি বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আবদুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী।   ব্যবসায় শিক্ষা ইউনিটে প্রথম হয়েছেন অথৈ ধার। তার সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বর ১০৫.৫০। ভর্তি পরীক্ষায় তার রোল নম্বর ছিল ৩২০৩৪৫১। তিনি চট্টগ্রাম গভ কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী।   
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭:৪১

‌‘ইন্ডিয়া আউট যারা বলছে, তারাই জনগণ থেকে আউট হয়ে গেছে’
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, যারা আজকে ভারতবিরোধী স্লোগান দিচ্ছে, বলছে ইন্ডিয়া আউট তারা আসলে বাংলাদেশের জনগণ থেকে আউট হয়ে গেছে । তারাই পাকিস্তানপন্থী, পাকিস্তানি যে আদর্শ সেটা প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। বুধবার (২৭ মার্চ) বিআইডব্লিউটিএ ভবনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় আয়োজিত ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক নেতৃত্ব এবং দেশের উন্নয়ন’ শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার এই মাসেও আমরা দেখছি আবারও পানিঘোলা করার চেষ্টা করা হচ্ছে। ভারত সরকার, ভারতবাসী মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদেরকে যেভাবে সহায়তা করেছে, আমরা যদি সেটা ভুলে যাই, তাহলে আমরা কী ধরনের মানুষ হলাম। এক কোটি মানুষ ভারতের শরণার্থী শিবিরে স্থান পেয়েছিল। তারা তাদের খাইয়েছে, পরিয়েছে, শিক্ষা দিয়েছে, চিকিৎসা দিয়েছে, ট্রেনিং দিয়েছে, অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে সাহায্য করেছে। সম্মিলিত মিত্রবাহিনী হিসেবে তারা সরাসরি অপারেশনে গেছেন। তিনি বলেন, ১৭ হাজার ভারতীয় সৈন্য এ মাটিতে ঘুমিয়ে আছে। হানাদার বাহিনীর হাত থেকে আমাদের মাতৃভূমিকে রক্ষা করার জন্য তারা যে অবদান রেখেছে, এটা কি আমরা ভুলে যাব! আর আজকে এই দেশ থেকে ইন্ডিয়া আউট, ভারত আউট কর্মসূচি দেওয়া হচ্ছে এটা খুবই দুঃখজনক। যারা ভারতবিরোধী স্লোগান দিচ্ছে, ইন্ডিয়া আউট বলছে, তারা আজকে বাংলাদেশের জনগণ থেকে আউট হয়েছে। তারা পাকিস্তানপন্থী এবং পাকিস্তানের আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তিনি আরও বলেন, ভারত সহযোগিতা করেছে বলেই ভারতবিরোধী স্লোগান এবং রাজনীতিতে যখনই পরাজিত হয়ে যায় এবং জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়, তখনই ভারতবিরোধী স্লোগান শুরু করে। ভারতবিরোধী স্লোগান মানেই তো সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি। এর মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা লুকিয়ে আছে। এ সাম্প্রদায়িকতার জন্য কিন্তু আমরা মুক্তিযুদ্ধ করিনি। এ সাম্প্রদায়িকতার জন্য ৩০ লাখ মানুষ জীবন দেয়নি। এ সাম্প্রদায়িকতার জন্য লাখ লাখ মা ও বোনের আত্মত্যাগ নেই। আমরা একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে চাই। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ থাকলে দেশে এগিয়ে যাবে বর্তমান বাস্তবতা সেটি প্রমাণ করে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করলে যে বাংলাদেশ এগিয়ে যায় আজকে ২০২৪ সাল সেটি প্রমাণ করছে। ভারত আউট মানেই হলো সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে আহ্বান জানানো। আমরা তো সেই জায়গায় ফিরে যেতে চাই না। প্রতিমন্ত্রী বলেন, যারা বঙ্গবন্ধুকে সাধারণ করতে চায়; তারা বাংলাদেশের উন্নয়নটাকে, দেশের এগিয়ে যাওয়াটাকে সহ্য করতে পারেন না। বঙ্গবন্ধুর ‘সোনার বাংলা’ সারা পৃথিবীতে কেন বিস্ময়কর একটি জায়গায় চলে গেল, কেন এটি উন্নয়নের রোল মডেল হলো, এটা তাদের বড় কষ্ট। তারা এই উন্নয়ন চায় না, তারা সবসময় প্রভুত্ববাদের বেড়াজালে আবদ্ধ থাকতে চায়। দেশের উন্নয়ন এবং স্বাবলম্বী হওয়া তারা চায় না। এ জন্য বিভিন্নভাবে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করার চেষ্টা করে। বাকশাল একটি দেশের উন্নয়ন কর্মসূচি। সেই কর্মসূচিকে রাজনীতিকরণ তারা করে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এর শুধু একটাই কারণ-দেশের স্বাধীনতা সুখ যেন আমরা না পাই।  তিনি বলেন, দেশ স্বাধীনের পর ১৯৭২ সালে আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট বাংলাদেশ সম্পর্কে একটি কমিটি গঠন করে দিলো। ১০ সদস্যের ওই কমিটিতে ৭ জন নোবেল লরিয়েট ছিলেন। ওই কমিটি বাংলাদেশের ভবিষ্যতর সম্পর্কে গবেষণা করল। তারা গবেষণা করে দেখল এই দেশের কোন ভবিষ্যৎ নেই। এই দেশকে সাহায্য সহযোগিতা করে কোন লাভ হবে না। এটা অসুস্থ একটা রোগী। এটাকে আর বাঁচানো সম্ভব না। তখন তারা বলল-বাংলাদেশের দিকে না তাকিয়ে অন্য কোনো দেশের দিকে তাকাতে। হেনরী কিসিঞ্জার বলেছিল- বাংলাদেশ একটি তলাবিহীন ঝুড়ি। তাদের এই থিওরির বিপরীতে দাঁড়িয়ে এই দেশকে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশে পরিণত করেছিলেন। এবং যেই জায়গায় নিয়ে গেছেন, সেই জায়গাগুলো এখনও আমরা ছুঁয়ে দেখতে পারি নাই। এ কারণেই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়েছিল। এই হত্যাকাণ্ড শুধু একটি পারিবারিক হত্যাকাণ্ড নয়। হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নেয়ার জন্য, একটি দেশকে হত্যা করার জন্য। তিনি আরও বলেন, আজকে তারই রক্তের উত্তরাধিকার দেশরত্ন শেখ হাসিনা সেই কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন। ’৭৫-এর পরে অনেক পানি গড়িয়ে গেছে। আমরা যদি ’৭৫-এর এবং মুক্তিযুদ্ধে সেই জায়গায় ফিরে যেতে চাই- হবে না। কারণ, সমাজ অনেক বিশৃঙ্খলা হয়ে গেছে। শিক্ষায় বিশৃঙ্খলা হয়েছে, অর্থনীতিতে বিশৃঙ্খলা হয়েছে। সবকিছুতে ভেজাল ঢুকে গেছে। এই ভেজালকে পরিশুদ্ধ করা কঠিন কাজ। এর মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এই দেশটাকে স্বাধীন করেছিলেন। এই স্বাধীনতার জন্য অনেকেই সংগ্রাম করেছেন। কারও কথায় স্বাধীনতা আসেনি। এই বাংলার সম্পদ দিয়ে লন্ডন শহর তৈরি করা হয়েছে, এই বাংলার সম্পদ দিয়ে কলকাতা শহর তৈরি করা হয়েছে। এই বাংলার সম্পদ দিয়ে ইসলামাবাদ তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এই দেশের মানুষের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয়নি। বঙ্গবন্ধু সেটা জানতেন এবং সেই পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন। আমার সম্পদ দিয়ে আমার অধিকার তিনি প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিলেন। দেশের সম্পদ যারা লুণ্ঠন করেছিলেন, এই লুণ্ঠনকারীরা এদেশকে বাংলার অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে দিতে চাইবে না। বঙ্গবন্ধু সেটি করেছিলেন।  তিনি বলেন, বাংলাদেশ কারও একার দেশ না। এই দেশ ১৬ কোটি মানুষের দেশ। বঙ্গবন্ধু এই দেশটিকে আমাদেরকে উপহার দিয়েছেন। আমাদের দায়িত্ব হল এই দেশটিকে মাথা উঁচু করে দাঁড় করানো। আত্মসম্মান নিয়ে দাঁড় করানো। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর ভাইস চ্যান্সেলর হলো অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম এবং বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শেখ মো. শরীফ উদ্দিন মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
২৭ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৩

‘জনগণের আমানতকে যারা খেলা মনে করে তাদের মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত’
জনগণের আমানত, দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা ও অর্থনীতিকে যারা খেলা মনে করে তাদের মৃত্যুদণ্ডের মতো সাজা হওয়া উচিত বলে মনে করেন আদালত।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুরে হলমার্ক কেলেঙ্কারি মামলার রায়ের পর্যবেক্ষণে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. আবুল কাশেমের আদালত এ কথা বলেন।  হলমার্ক কেলেঙ্কারি দেশের ব্যাংকিং ইতিহাসে এক বিস্ময়কর ঘটনা উল্লেখ করে বিচারক বলেন, এসব অপরাধীদের মৃত্যুণ্ডের মতো সাজা হওয়া উচিত। কিন্তু সংশ্লিষ্ট আইনে সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। এর আগে, এই মামলায় হলমার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. তানভীর মাহমুদ ও তার স্ত্রী গ্রুপের চেয়ারম্যান জেসমিন ইসলামসহ ৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। দণ্ডপ্রাপ্ত অপর আসামিরা হলেন প্রতিষ্ঠানটির সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান, নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল মতিন, জেনারেল ম্যানেজার তুষার আহম্মেদ, ম্যাক্স স্পিনিং মিলসের মালিক মীর জাকারিয়া, প্যারাগণ গ্রুপের এমডি সাইফুল ইসলাম রাজা, নকশী নিটের এমডি আব্দুল মালেক এবং টি অ্যান্ড ব্রাদার্সের পরিচালক তসলিম হাসান।  ২০১২ সালের ৪ অক্টোবর আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, অর্থ আত্মসাৎ, পরস্পরের যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অর্থের অপব্যবহার এবং পাচারের অভিযোগে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করে দুদক।  
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪৪

এবারের জি সিনে অ্যাওয়ার্ড পুরস্কার পেলেন যারা
চলতি বছরের জি সিনে অ্যাওয়ার্ডের আসর বসেছিল গত ১০ মার্চ। এদিন জমকালো আয়োজনে তারকাদের হাতে সেরা অভিনেতা-অভিনেত্রীর পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এবার সেরা অভিনয়শিল্পীর অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন শাহরুখ খান ও রানি মুখার্জি। অন্যদিকে সানি দেওল এবং কিয়ারা আদভানি পেয়েছেন ভিউয়ার্স চয়েজ অ্যাওয়ার্ড। জি সিনে অ্যাওয়ার্ডের অনুষ্ঠানে শাহরুখ থেকে শুরু করে সানি দেওল, আলিয়া ভাট, কিয়ারা আদভানিসহ সাজপোশাকে রীতিমতো নজর কেড়েছেন তারকারা।  সোমবার (১১ মার্চ) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রানির সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেন কিয়ারা। ক্যাপশনে অভিনেত্রী লেখেন, সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার পেলাম আমার পছন্দের অভিনেত্রীর সঙ্গে। ধন্যবাদ জি সিনে অ্যাওয়ার্ড আমায় সেরা অভিনেত্রী ভিউয়ার্স চয়েজ অ্যাওয়ার্ড দেওয়ার জন্য। যারা যারা আমায় ভোট দিয়েছেন তাদের ধন্যবাদ। শুধু তারাই নন, এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রফির সঙ্গে একটি ছবি পোস্ট করেন কার্তিক আরিয়ানও। পারফর্মার অব দ্য ইয়ারের পুরস্কার জিতেছেন তিনি।  গেল বছর একসঙ্গে তিনটি ব্লকবাস্টার হিট সিনেমা উপহার দিয়েছিলেন শাহরুখ। তার ২০২৩ মুক্তি পাওয়া তার অভিনীত সিনেমা ‘জওয়ান’ এবারের জি সিনে অ্যাওয়ার্ডে একাধিক খেতাব জয় করেছে। সিনেমাটি সেরা ফিল্ম, সেরা মিউজিক, সেরা ভিএফএক্স, সেরা অ্যাকশন, ইত্যাদি পুরস্কার পেয়েছে।   অন্যদিকে ‘পাঠান’ সিনেমার ‘ঝুমে জো’ গানটির জন্য সেরা প্লেব্যাক সিঙ্গার অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন অরিজিৎ সিং। আর এই সিনেমার ‘বেশরম রং’ গানের জন্য সেরা প্লেব্যাক সিঙ্গার নারীর পুরস্কার পেয়েছেন শিল্পা রাও। সেরা অভিনয়শিল্পী পপুলার চয়েজ—   শাহরুখ খান (জওয়ান এবং পাঠান), সেরা অভিনেতা ভিউয়ার্স চয়েজ: সানি দেওল (গদর ২), সেরা অভিনেত্রী পপুলার চয়েজ: রানি মুখার্জী (মিসেস চ্যাটার্জি ভার্সেস নরওয়ে), সেরা অভিনেত্রী ভিউয়ার্স চয়েজ: কিয়ারা আদভানি (সত্যপ্রেম কী কথা), পারফর্মার অব দ্য ইয়ার: কার্তিক আরিয়ান (সত্যপ্রেম কী কথা) এবং অনন্যা পাণ্ডে (খো গয়ে হাম কাহা)। সেরা ফিল্ম— জওয়ান, সেরা মিউজিক: জওয়ান, সেরা ভিএফএক্স: রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট (জওয়ান), সেরা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক: অনিরুদ্ধ (জওয়ান), সেরা মিউজিক ডিরেক্টর: অনিরুদ্ধ (জওয়ান), সেরা ডায়লগ: সুমিত আরোরা (জওয়ান), সেরা প্লেব্যাক সিঙ্গার: অরিজিৎ সিং এবং শিল্পা রাও (পাঠান), সেরা লিরিক্স: কুমার (চালেয়া জওয়ান), সেরা কোরিওগ্রাফি: বস্কো মার্টিস (পাঠান), সেরা কস্টিউম ডিজাইন: মণীশ মালহোত্রা (রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি), সেরা গল্প: অ্যাটলি (জওয়ান)।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৩:১৪

বইমেলায় যারা পেলেন গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার
রাজধানীতে আয়োজিত এবারের অমর একুশে বইমেলা শেষ হলো শনিবার। সমাপনী অনুষ্ঠানে ২০২৩ সালে প্রকাশিত বিষয় ও মানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশের জন্য গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। মূলত, মানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশ, নান্দনিক স্টল এবং শৈল্পিক ও গুণমান বিচারে এই পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।      শনিবার (২ মার্চ) বিকেলে সমাপনী অনুষ্ঠানে গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার হস্তান্তর করা হয়েছে। গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার পেলেন-২০২৩ সালে প্রকাশিত বিষয় ও গুণমানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশের জন্য কথাপ্রকাশকে ‘চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার-২০২৪’ দেওয়া হয়েছে। ‘মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৪’ পেয়েছে ৩টি প্রকাশনী সংস্থা। ২০২৩ সালে প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে শৈল্পিক ও গুণমান বিচারে সেরা বই বিভাগে মনজুর আহমদ রচিত একুশ শতকে বাংলাদেশ : শিক্ষার রূপান্তর গ্রন্থের জন্য প্রথমা প্রকাশন, মঈন আহমেদ রচিত যাত্রাতিহাস : বাংলার যাত্রাশিল্পের আদিঅন্ত গ্রন্থের জন্য ঐতিহ্য এবং আলমগীর সাত্তার রচিত কিলো ফ্লাইট প্রকাশের জন্য জার্নিম্যান বুকস এই পুরস্কার পেয়েছে। ২০২৩ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ বইয়ের মধ্য থেকে গুণমান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থ প্রকাশের জন্য ময়ূরপঙ্খিকে ‘রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার-২০২৪’ দেওয়া হয়েছে। ২০২৪ সালের অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্য থেকে নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুরস্কার পেয়েছে, অন্যপ্রকাশ (প্যাভিলিয়ন), নিমফিয়া পাবলিকেশন (২-৪ ইউনিট) এবং বেঙ্গল বুকস (১ ইউনিট)। এসব প্রতিষ্ঠানকে শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৪’ এর জন্য ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আজ ছিল অমর একুশে বইমেলার ৩১তম দিন। ছুটির দিন হিসেবে মেলা শুরু হয় সকাল ১১টায় এবং চলে রাত ৯টা পর্যন্ত । আজ নতুন বই এসেছে ১৪৯টি। এ পর্যন্ত (২রা ফেব্রুয়ারি থেকে ২রা মার্চ পর্যন্ত) নতুন বই এসেছে ৩৭৫১টি। সমাপনী অনুষ্ঠানে সম্প্রতি বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের স্মরণে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
০২ মার্চ ২০২৪, ২২:২৩

বিপিএলের সেরা পাঁচ রান সংগ্রাহক যারা
জমজমাট ফাইনালের মধ্য দিয়ে পর্দা নেমেছে বিপিএলের দশম আসরের। অবশেষে অধরা শিরোপার স্বাদ পেয়েছে ফরচুন বরিশাল। এদিকে ফাইনালের পরই নিশ্চিত হয়েছে ঘরোয়া এই টুর্নামেন্টের দশম আসরের সেরা পাঁচ রান সংগ্রাহক। এই তালিকায় এগিয়ে দেশি ক্রিকেটারই। আসরের মাঝ পর্যন্ত দেশি ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স নিয়ে নানান আলোচনা-সমালোচনা থাকলেও শেষ দিকে এসে আধিপত্য দেখিয়েছেন টাইগাররা। সেরা পাঁচের এই তালিকায় সবাই বাংলাদেশি। এবারের আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক চ্যাম্পিয়ন দলপতি তামিম ইকবাল। সেরা রান সংগ্রাহক হওয়ার পাশাপাশি এই টুর্নামেন্টের এক মৌসুমে নিজের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও ভেঙেছেন তিনি।  তালিকার সেরা পাঁচে আছেন তিন ফাইনালিস্ট ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস এবং তাওহীদ হৃদয়ও। একনজরে বিপিএলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক  ক্রিকেটার  ম্যাচ  রান  ব্যাটিং গড়  স্ট্রাইক রেট  সর্বোচ্চ  তামিম ইকবাল  ১৫  ৪৯২  ৩৫.১৪  ১২৭.১৩  ৭১  তাওহীদ হৃদয়  ১৪  ৪৬২  ৩৮.৫০  ১৪৯.৫১  ১০৮*  লিটন দাস  ১৪  ৩৯১   ২৭.৯৭   ১৩০.৭৭  ৮৫   তানজিদ হাসান তামিম  ১২  ৩৮৪  ৩২  ১৩৫.৬৯  ১১৬  মুশফিকুর রহিম  ১৫  ৩৭৯  ৩১.৫৮  ১২০.৩২  ৬৮  
০২ মার্চ ২০২৪, ১১:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়