• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অধ্যাপক জিয়া রহমানের মৃত্যুতে বঙ্গবন্ধু পরিষদের শোক প্রকাশ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য অধ্যাপক জিয়া রহমানের আকস্মিক মৃত্যুতে ‘বঙ্গবন্ধু পরিষদ’ গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন। পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক শোক প্রকাশ করে বলেন, অধ্যাপক জিয়া রহমান ছিলেন একজন ছাত্রবান্ধব শিক্ষক ও নিবেদিতপ্রাণ গবেষক। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধ বিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এবং অপরাধ বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেশ-বিদেশে পরিচিত ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ এই শিক্ষক ছিলেন উদার, অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন মানুষ। তিনি কেন্দ্রীয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রেসিডিয়ামের অন্যতম সদস্য ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন, হল প্রাধ্যক্ষ, শিক্ষক সমিতি, একাডেমিক কাউন্সিলসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে অত্যন্ত দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করি এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সহানুভূতি জানাই।  উল্লেখ্য, অধ্যাপক জিয়া রহমান শনিবার (২৩ মার্চ) ভোরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১১:৪৩

ঢাবির অধ্যাপক ড. জিয়াউর রহমানের মৃত্যুতে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর শোক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যান অধ্যাপক জিয়া রহমানের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। প্রতিমন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় প্রয়াতের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। অধ্যাপক জিয়া রহমান শনিবার (২৩ মার্চ) ভোররাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় তিন দশকের চাকরিজীবনে শিক্ষক সমিতি ও বিভিন্ন প্রশাসনিক পদে দায়িত্ব পালন করেছেন জিয়া রহমান। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে তিনি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন নির্বাচিত হন।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৫:৩৭

আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে গভীর দুঃখ ও শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  শনিবার (১৬ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে এক শোক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের এই নেতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু, চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরীসহ অনেকেই। এর আগে, এদিন ভোরে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আব্দুল হাইয়ের মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক মেয়ে ও দুই ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। পরিবার সূত্র প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে, মরদেহ দেশে আসার পরে সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। উল্লেখ্য, জেলা আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান এ নেতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে ঝিনাইদহে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পতাকা তুলেছিলেন। তিনি  ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। নবম জাতীয় সংসদে মৎস‌ ও প্রাণী সম্পদ প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বরেন‌।  
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৪

রাজিয়ার মৃত্যুতে স্বামীর অভিযোগ, বিচার চেয়েছেন চেয়ারম্যানের কাছে
সন্তান প্রসবের কয়েক ঘণ্টা পরই মারা যান বাংলাদেশের হয়ে সাফজয়ী নারী ফুটবলার রাজিয়া সুলতানা। তবে তার মৃত্যু নিয়ে অভিযোগ তুলেছেন স্বামী ইয়াম রহমান। তিনি অভিযোগ করেছেন পরিবারের অবহেলার শিকার রাজিয়া, মৃত্যুর আগে তার সঙ্গে কথা বলতে চাইলে রাজিয়ার মা বাধা দেন। ইয়ামও পেশায় একজন ফুটবলার। ফুটবলার হিসেবেই বাফুফে ভবন-সংলগ্ন টার্ফে তাদের পরিচয়। তারপর দেড় বছর প্রেম করে ২০২০ সালের ১০ সেপ্টেম্বর বিয়ে করেন তারা। রাজিয়ার অকাল মৃত্যু সবকিছু শেষ করে দিয়েছেন ইয়ামের। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) স্ত্রী রাজিয়ার দাফন শেষে দেশের একটি বেসরকারি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ইয়াম। তিনি বলেন, বিকেলে রাজিয়ার দাফন শেষ করে এখনো কবরের পাশে বসে আছি। কি থেকে কী হয়ে গেলো। আমার স্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে হয়তো সে বেঁচে যেতো। কিন্তু তাকে নেওয়া হয়নি। রাজিয়ার মা ও ভাইয়ের ওপর অভিযোগ করে ইয়াম বলেন, আমি এখানে এসে শুনলাম, রাজিয়া আমার সঙ্গে একটু কথা বলার জন্য তার মাকে অনুরোধ করেছিল ফোনে ধরিয়ে দিতে। তার মা সেটাও দেয়নি। আমি স্থানীয় চেয়ারম্যান, মেম্বারের কাছে এর বিচার চেয়েছি। নিজের বাচ্চার ভবিষ্যৎ নিয়ে তিনি বলেন, আমার বাড়ি চট্টগ্রামে। মা আসতেছেন। তিনি এখন পথে। তিনি আসলেই শিশু সন্তানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি বাচ্চাকে আমার ভাবির কাছে বগুড়ায় দিয়ে আসবো। রাজিয়া সুলতানা ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত জাতীয় বিভিন্ন বয়সভিত্তিক ফুটবল দলে খেলেছেন। ২০১৮ সালে সাফ জেতা অনূর্ধ্ব-১৮ দলের সদস্যও ছিলেন তিনি। জাতীয় দলেও ডাক পেয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, মা হওয়ার পরও ফুটবল খেলা চালিয়ে যেতে চেয়েছিলেন রাজিয়া। গত বছর জাতীয় দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন যে টুর্নামেন্ট আয়োজন করেছিল তখন সে খেলেছে এবং ওই সময়ই আমাকে সুঃসংবাদ দিয়েছিল আমি বাবা হতে চলেছি। ‘তখন রাজিয়া বলেছিল তার ফুটবল খেলার কী হবে। আমি তাকে বলেছিলাম, বাচ্চা হওয়ার পর আবার খেলবা। এখন নিজেই সবকিছু থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেলো’।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৬

গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, ভাষাসৈনিক ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিকেলে পৃথক বার্তায় তারা এই শোক প্রকাশ করেন। শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যু দেশের আইন অঙ্গনের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় তার অবদান জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে। রাষ্ট্রপতি তার শোকবার্তায় প্রয়াতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও তার পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। এদিকে গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে পৃথক বার্তায় শোক প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী প্রয়াতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন ও গুণগ্রাহীদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। এর আগে, সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান গোলাম আরিফ টিপু। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪১

গোলাম আরিফ টিপুর মৃত্যুতে প্রধান বিচারপতির শোক
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট গোলাম আরিফ টিপু এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। শুক্রবার (১৫ মার্চ) এক শোকবার্তায় তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। এর আগে সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর ল্যাব এইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান গোলাম আরিফ টিপু। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। বার্ধক্য ও ঠান্ডাজনিত কারণে তিনি মারা গেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর (এডমিন) মোখলেসুর রহমান বাদল। গোলাম আরিফ টিপু ১৯৩১ সালের ২৮ আগস্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কমলাকান্তপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা আফতাব উদ্দিন আহমদ ছিলেন জেলা রেজিস্ট্রার। ৯ ভাই-বোনের মধ্যে টিপু দ্বিতীয়। তিনি কালিয়াচর বিদ্যালয় থেকে ১৯৪৮ সালে মাধ্যমিক ও রাজশাহী কলেজ থেকে ১৯৫০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। একই কলেজ থেকে আইন বিষয়ে স্নাতক সম্পন্নের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৫৪ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি আইনজীবী, মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা আন্দোলন কর্মী ছিলেন।  এ ছাড়া তিনি ১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় সংগঠিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর (অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যাদায়) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৫২ সালে রাজশাহীতে বাংলা ভাষা আন্দোলন মূলত তার নেতৃত্বে সংগঠিত হয়। তিনি রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের রাজশাহী অঞ্চলের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ভাষা আন্দোলনে বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০১৯ সালে একুশে পদকে ভূষিত করে।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৫:৫৮

ফুটবলার রাজিয়ার মর্মান্তিক মৃত্যুতে ক্রীড়ামন্ত্রীর শোক
সন্তান প্রসবের পর স্ট্রোক করে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দলের সদস্য রাজিয়া সুলতানার (২০) মৃত্যু হয়েছে। পুত্রসন্তান জন্ম দেওয়ার পর প্রসবকালীন জটিলতায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেছেন তিনি। রাজিয়ার এমন মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে ক্রীড়াঙ্গনে। যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন আইসিসি সভায় যোগ দিতে দুবাই রয়েছেন। দেশের বাইরে থাকলেও তিনি রাজিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। শোকবার্তায় মন্ত্রী মরহুমার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।  শোকবার্তায় ক্রীড়ামন্ত্রী বলেন, ফুটবলার রাজিয়া খাতুন নারী ফুটবলে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। তার অকাল মৃত্যু নারী ফুটবলে এক অপূরণীয় ক্ষতি। দেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে তার যে অনবদ্য অবদান তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। ২০১৮ সালে ভুটানে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৮ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নেপালকে ১-০ গোলে হারিয়ে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। সেই দলের অন্যতম সদস্য  ছিলেন রাজিয়া খাতুন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে  প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পেয়েছিলেন সংবর্ধনা ও ১০ লাখ টাকা। এরপর সিনিয়র দলের সঙ্গে ক্যাম্প করার সুযোগও পান রাজিয়া। তবে ফর্ম খারাপ যাওয়ায় ২০১৯ সালে ক্যাম্প থেকে বাদ পড়েন তিনি। পরে ফুটবল থেকে সরে যান।  বাংলাদেশের নারী ফুটবল মূলত সাফকেন্দ্রিক। লিগ ফুটবল ছিল না আগে। কয়েক বছরে চালু করা হলেও তা অনিয়মিত। যে কারণে জাতীয় দল ছাড়া খেলার এবং রোজগারের তেমন সুযোগ নেই নারী ফুটবলারদের।  দীর্ঘদিন খেলার বাইরে থাকায় অনেকে ফিটনেস হারান, কারো ফর্ম পড়ে যায়, অনেকে আবার ফুটবলে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। রাজিয়ার ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে। 
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৬

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিবের মৃত্যুতে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর শোক
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। আজ এক শোকবার্তায় প্রতিমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন ও তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইহসানুল করিম শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার (১০ মার্চ) সন্ধ্যায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এ বিষয়ে বিএসএমএমইউর উপাচার্য ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, গত দেড় মাস ধরে শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপসহ বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যা নিয়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত সপ্তাহে বিএসএমএমইউতে আসেন তিনি। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, প্রেস সচিব ইহসানুল করিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৫ সাল থেকে সচিব পদমর্যাদায় প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব হিসেবে কাজ করছিলেন ইহসানুল করিম। ২০২২ সালের ১৯ জুন দুই বছরের জন্য নতুন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান তিনি। ইহসানুল করিম রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব এবং বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন।
১১ মার্চ ২০২৪, ০০:১০

বেইলি রোড ট্র্যাজেডি : পাঁচজনের মৃত্যুতে ভিকারুননিসায় একদিনের ছুটি চলছে
রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ডে এক শিক্ষকসহ প্রাক্তন-বর্তমান চার শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় রোববার (৩ মার্চ) একদিনের ছুটি চলছে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে। এ ছাড়া সোমবার (৪ মার্চ) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির সব শাখায় নিহতদের জন্য দোয়া কামনা এবং কালো ব্যাজ ধারণ করা হবে। এর আগে, শুক্রবার (১ মার্চ) কলেজ থেকে শোক প্রকাশ করে এক বিজ্ঞপ্তিতে ছুটির এ ঘোষণা দেন প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নিহত সবার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে রোববার (৩ মার্চ) প্রতিষ্ঠানের সব শ্রেণির পাঠদান, পরীক্ষাসহ অন্যান্য কার্যক্রম বন্ধ থাকবে এবং সোমবার সব শাখায় নিহতদের আত্মার মাগফেরাতের জন্য দোয়া কামনা এবং কালো ব্যাজ ধারণ করা হবে। নিহত সবার নাম-পরিচয়ও উল্লেখ করা হয় বিজ্ঞপ্তিতে। অগ্নিকাণ্ডে নিহতরা হলেন ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের মূল প্রভাতি (৭ম-১০ম) শাখার শিক্ষক লুৎফুন নাহার করিম (লাকী) ও তার মেয়ে জান্নাতিন তাজরী (সাবেক ছাত্রী), অষ্টম শ্রেণির মূল প্রভাতী শাখার সাদিয়া আফরিন আলিশা, ফওজিয়া আফরিন রিয়া (সাবেক ছাত্রী) এবং লামিসা ফারিয়া (সাবেক ছাত্রী)। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে রাজধানীর বেইলি রোডে অবস্থিত গ্রিন কোজি কটেজ ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া অন্তত ২২ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১১:০৫

আসিফের মৃত্যুতে বাড়িতে চলছে স্বজনদের আহাজারি
রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত আরিফুর রহমান আসিফের বাড়ির নোয়াখালীর সেনবাগে ডমুরুয়া ইউনিয়নের মইশায় পশ্চিম পাড়া কালাম মেম্বার বাড়ি। তিনি ওই বাড়ির মৃত আবুল খায়েরের ছেলে। তারা ৫ ভাই এর মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট। ঢাকার শান্তিনগরে একটি গ্রিল ওয়ার্কশপে শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার দিন তিনি হোটেলে কাজ করার জন্য গিয়েছিলেন।  নিহত আসিফের ফুফাতো ভাই মো. নুরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহতের মরদেহ বাড়ি আসার পথে আমরা দাফনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। খবর পাওয়ার পর থেকে বাড়িতে চলছে স্বজনদের আহাজারি। তিনি জানান, নিহতের লাশ ঢাকা থেকে অ্যাম্বুলেন্সে বাড়ি আসতাছে। আমরা দাফনের জন্য বাড়ির সামনে তাকিয়া জামে মসজিদের পাশে কবর করা হয়েছে। শতশত নারী পুরুষ আরিফুর রহমান আসিফকে শেষবারের মতো এক নজর দেখার জন্য ওই বাড়িতে ভিড় করেছেন। নিহত আসিফের পিতা-মাতা না থাকলেও বাড়ির ও প্রতিবেশীদের আহজারিতে চলছে শোকের মাতম।
০১ মার্চ ২০২৪, ১৯:০৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়