• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
জুমাতুল বিদায় মসজিদে মসজিদে মুসল্লিদের ঢল 
পবিত্র রমজান মাসের শেষ শুক্রবার আজ। মুসলিম উম্মাহর কাছে দিনটি ‘জুমাতুল বিদা’ নামে পরিচিত। রমজান আর জুমা একত্রে মিলিত হয়ে এ দিনটিকে করে তুলেছে মহিমান্বিত। আর আজকের তাৎপর্যপূর্ণ এই দিনে মসজিদে মসজিদে ছিল মুসল্লিদের ঢল।  রমজান মাসের শেষ শুক্রবার (৫ এপ্রিল) পবিত্র জুমাতুল বিদার এই দিনে নামাজের আগেই মুসল্লিদের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে ঢাকার অধিকাংশ মসজিদ।  আজানের পরপরই শুরু হয় খুতবা। আলোচনায় আবারও মনে করিয়ে দেওয়া হয়, পবিত্র এ মাসের ফজিলতের কথা। রমজানের শেষ শুক্রবারে কাধে কাধ মিলিয়ে নামাজ পড়েছেন মুসল্লিরা। রাজধানীর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জুমাতুল বিদা উপলক্ষে নামাজের পর বিশেষ মোনাজাত করা হয়। নামাজ পূর্ব বয়ানে খতিব মাওলানা মুফতি রুহুল আমীন পবিত্র মাহে রমজান, শবেকদর, জুমাতুল বিদার তাৎপর্য সম্পর্কে বিস্তর আলোচনা করেন। জাকাত ও ফিতরা আদায়ের প্রয়োজনীয়তার ব্যাপারে উপস্থিত মুসল্লিদের গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা দেন। নামাজ শেষে খতিব দেশ, জাতি ও মুসলিম উম্মাহর ঐক্য এবং শান্তিকামনা করে মোনাজাত করেন।  এ সময় মুসল্লিদের আমিন-আমিন ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে যায় পুরো মসজিদ। কান্নায় ভেঙে পড়েন অনেক মুসল্লি। রমজান মাসের শেষ জুমার এ দিনটিকে মুসলিম বিশ্ব ‘জুমাতুল বিদা’ হিসেবে পালন করে থাকে। প্রতিবারের মতো এবারও বাংলাদেশে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে এ বিশেষ দিন পালিত হলো।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৬

রোজার প্রথম জুমায় বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের ঢল
পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম জুমায় মসজিদে মসজিদে মুসল্লিদের ঢল দেখা গেছে। মুসল্লিদের উপস্থিতিতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ রাজধানীর প্রতিটি মসজিদ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। বেলা সোয়া ১২টার পর থেকেই মুসল্লিদের ঢল নামে মসজিদে। দুপুর পৌনে ১টা বাজতে না বাজতেই কানায় কানায় পূর্ণ হয় মসজিদের ভেতর বাহির প্রাঙ্গণ।  দূর-দূরান্ত থেকে নামাজ পড়তে মসজিদে ছুটে আসেন মুসল্লিরা। মসজিদের ভেতরে জায়গা না পেয়ে রাস্তায় নামাজ পড়েন মুসল্লিরা। শুক্রবার (১৫ মার্চ) রমজানের প্রথম জুমায় প্রতিটি মসজিদেই এমন দৃশ্য দেখা গেছে। একজন মুসল্লি বলেন, রোজার প্রথম জুমা আজ, তাই তাড়াতাড়ি চলে এলাম। আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে কবুল করে নেন। আরেক মুসল্লি বলেন, রমজান মাসের জুমায় সওয়াবের পরিমাণ অনেক বেশি। তাই কাজ শেষ করে চলে এসেছি।  মগবাজার থেকে এসেছেন একজন মুসল্লি তিনি বলেন, সাধারণত জুমার নামাজ এলাকার মসজিদেই পড়ি। তবে রমজানের প্রথম জুমাটা বায়তুল মোকাররমে পড়তে চেয়েছিলাম, তাই চলে এলাম। নিরাপত্তা জোরদারে ও  অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে পল্টন মোড় থেকে বায়তুল মোকাররম পর্যন্ত সতর্ক অবস্থানে দেখা গেছে পুলিশ সদস্যদের।
১৫ মার্চ ২০২৪, ১৩:৫৬

প্রথম তারাবিতে মুসল্লিদের ঢল
রহমত, বরকত, ক্ষমা ও জাহান্নাম থেকে মুক্তির পয়গাম নিয়ে এসেছে পবিত্র রমজান মাস। তারাবি নামাজের মধ্য দিয়ে সোমবার (১১ মার্চ) শুরু হয়েছে মাহে রমজানের আনুষ্ঠানিকতা। প্রথম তারাবিকে কেন্দ্র করে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ পাড়া-মহল্লার মসজিদেও মুসল্লিদের ঢল নেমেছে। ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ পাড়া-মহল্লার মসজিদেও তিল ধারণের জায়গা নেই। কোনো কোনো মসজিদের আঙিনা ছাড়িয়ে রাস্তায় জায়নামাজ, চাদর ও পাটি বিছিয়েও মুসল্লিদের তারাবির নামাজ আদায় করতে দেখা গেছে। প্রতি বছরের মতো এবারও রমজান মাসে মসজিদে খতমে তারাবি পড়ানোর বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। নির্দেশনা অনুযায়ী, তারাবির নামাজে প্রথম ৬ রমজানে কোরআন শরীফের দেড় পারা এবং পরবর্তী ২১ দিন এক পারা করে পাঠ করতে হবে। সারাদেশের মুসল্লি, ইমাম-খতিব ও মসজিদ কমিটিকে একই পদ্ধতিতে তারাবি নামাজ আদায় করতে আহ্বান জানিয়েছেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দ্বীনি দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগ। সন্ধ্যায় রমজানের চাঁদ দেখা যাওয়ার পর থেকেই রাজধানীসহ সারাদেশেই বিরাজ করছে রোজার আমেজ। ভোরে সেহরি খেয়ে এবারের প্রথম রোজা রাকবেন মুসল্লিরা।
১১ মার্চ ২০২৪, ২৩:৩০

সৌদিতে রমজানের চাঁদ দেখতে মুসল্লিদের আহ্বান
পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখতে মুসল্লিদের আহ্বান জানিয়েছে সৌদি আরবের সুপ্রিম কোর্ট। গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। সৌদি আরবে শাবান মাসের ২৯ দিন শেষ হচ্ছে আগামীকাল রোববার। সে অনুযায়ী এদিন সন্ধ্যার আকাশে রমজানের চাঁদ দেখা যেতে পারে। তাই স্থানীয় বাসিন্দাদের চাঁদ দেখার আহ্বান জানিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে, মুসল্লিরা খালি চোখ এবং দূরবীক্ষণ যন্ত্রের মাধ্যমে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখার চেষ্টা করবেন। যদি কেউ চাঁদ দেখতে পান তাহলে নিকটস্থ কোর্টের কাছে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  এদিকে পবিত্র রমজান মাস শুরু হওয়ার আগেই মসজিদে ইফতারি খাওয়া নিষিদ্ধ করে সৌদি আরব।  দেশটির ইসলামবিষয়ক মন্ত্রণালয় একটি নোটিশ জারি করেছে। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ আরব এ খবর জানায়। এতে বলা হয়, ইফতারি পণ্য নিয়ে মসজিদে যাওয়া যাবে না। মসজিদের পরিচ্ছন্নতার কথা বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের ইফতারির জন্য মসজিদের উন্মুক্ত স্থানে একটি যথাযথ জায়গা খুঁজে বের করতে হবে। তবে অস্থায়ী কোনো রুম বা তাঁবু স্থাপন করা যাবে না। সেই সঙ্গে ইফতারি ক্রয়ের জন্য ইমাম ও মুয়াজ্জিনরা যেন কোনো অর্থ সংগ্রহ করতে পারবে না। মসজিদের ভেতর কোনো ধরনের ক্যামেরা ব্যবহার বা ছবি না তোলা যাবে না। সেইসঙ্গে মসজিদের ভেতর ক্যামেরা স্থাপন করে তা সরাসরি সম্প্রচার না করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
০৯ মার্চ ২০২৪, ২০:৫১

মসজিদে মসজিদে মুসল্লিদের ঢল
সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা এবং ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে শবেবরাত। মুসলমানদের কাছে এই রাত ভাগ্য রজনী হিসেবেও বিবেচিত হয়। তাই মসজিদগুলোতে মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ ও ক্ষমার আশায় ঢল নেমেছে মুসল্লিদের। কোরআন তেলাওয়াত, নফল নামাজ, জিকির, দোয়া ও মোনাজাত করে সময় পার করছেন তারা। আরবি শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে শবেবরাত বলে গণ্য করা হয়। সে হিসেবে রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সারাদেশে শবে বরাত পালন করছে মুসলমানরা।  এদিন সন্ধ্যায় সরেজমিনে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, পুরান ঢাকা, মালিবাগ, মগবাজার, ফার্মগেট, ধানমন্ডিসহ বেশ কয়েকটি এলাকার মসজিদ ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ মসজিদ মুসল্লিদের উপস্থিতিতে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে গেছে। শিশু থেকে শুরু করে বয়স্কসহ সব বয়সী মানুষের উপস্থিতিতে ছিল চোখে পড়ার মতো। কেউ কোরআন তেলাওয়াত করছেন, কেউ নফল নামাজ আদায় করছেন, কেউবা করছেন জিকির। আবার কেউ কেউ দোয়, মোনাজাতে আল্লাহর কাছে রহমত কিংবা ক্ষমা প্রার্থনা করছেন।  এদিকে শবেবরাত উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ওয়াজ, দোয়া মাহফিল, পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত, হামদ নাতসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সন্ধ্যা থেকেই এসব কার্যক্রম শুরু হয়। বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে রাত ৮টা ৫০ মিনিটে ‘পবিত্র কুরআন ও হাদিসের আলোকে লাইলাতুল বরাতের শিক্ষা ও করণীয়’ শীর্ষক ওয়াজ করেন মাদারীপুর জামেআতুছ সুন্নাহ শিবচরের মুহতামিম হযরত মাওলানা নেয়ামত উল্লাহ ফরিদী। রাত সাড়ে ১২টায় ‘আত্মশুদ্ধি ও আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে করণীয়’ শীর্ষক ওয়াজ করবেন ঢাকার বাদামতলীর শাহাজাদ লেন জামে মসজিদের খতিব শায়খুল হাদিস মুফতি নজরুল ইসলাম কাসেমী। আর রাত ৩টা ১৫ মিনিটে ‘নফল নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত’ শীর্ষক ওয়াজ করবেন বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মো. মিজানুর রহমান। ভোর সাড়ে ৫টায় আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শবেবরাতের আনুষ্ঠানিকতা শেষ হবে। মোনাজাত পরিচালনা করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মো. মিজানুর রহমান।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৬:০১

আখেরি মোনাজাত শেষ, ফিরতি পথে মুসল্লিদের ঢল
তুরাগতীরের ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাত শেষ হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছেন লাখো মুসল্লি। এখন সবাই ঘরমুখো হয়েছেন। এতে সড়কে যানবাহনে সংকট দেখা দিয়েছে। মোনাজাতের সুবিধার জন্য গাড়ি প্রবেশ করতে না দেওয়ায় এতে ভোগান্তি সৃষ্টি হয়েছে। এই অবস্থায় আশপাশের সড়কে অবস্থান নিয়েছেন অপেক্ষমাণ যাত্রীরা। তবে অনেকেই গাড়ির অপেক্ষা না করে হেঁটে রওনা দিয়েছেন। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টা ২০ মিনিটে মোনাজাত শুরু হয়ে শেষ ১১ ৪৪ মিনিটে। এর পরেই সড়ক, ট্রেন এবং নৌপথে ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। দ্বিতীয় পর্বের আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে কয়েক দিন আগে থেকেই মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন ইজতেমা মাঠে। শুক্রবার ইজতেমার প্রথমদিন জুমার জামাতে অংশ নিয়েছেন লাখো মুসল্লি। এতে ইমামতি করেন মাওলানা সা’দের বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সা’দ কান্ধলভী। এ লক্ষ্যে বুধবার দুপুর থেকেই জামাতবদ্ধ দেশি-বিদেশি মুসল্লিরা ইজতেমা ময়দানে আসতে শুরু করেন। সেই স্রোত মোনাজতের আগ পর্যন্ত অব্যহত থাকে। ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে বিশ্বের শতাধিক দেশের প্রায় ১২-১৪ হাজার বিদেশি মেহমান আখেরি মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন বলে ধারণা করেছেন আয়োজক কমিটির শীর্ষ মুরব্বিরা। বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত অর্ধশতাধিক দেশের ৩ হাজার ২৬৩ জন বিদেশি মেহমান ময়দানে তাদের জন্য নির্ধারিত নিবাসে অবস্থান নিয়েছেন বলে জানান তারা। রোববার ফজরের পর বয়ান কর‌বেন ভার‌তের মুফতি মাকসুদ তার বক্তব্য বাংলা তরজমা কর‌বেন মাওলানা আব্দুল্লাহ। এরপর হেদা‌য়ে‌তি বয়ান। হেদা‌য়ে‌তি বয়া‌নের শে‌ষে হেদায়েতের কথা ও দোয়া। মোনাজাত প‌রিচালনা কর‌বেন মাওলানা সাদ কান্ধলভীর বড় ছে‌লে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ। এদিকে ইজতেমার প্রথম পর্বের মতো দ্বিতীয় পর্বেও থাকছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের সব এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নজরদারি চলছে। বাংলাদেশের ৬৪ জেলা থেকেই মানুষ অংশ নিয়েছেন দ্বিতীয় পর্বের এ ইজতেমায়। তারা জেলাভিত্তিক নির্ধারিত খিত্তায় অবস্থান নিয়েছেন। শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত শুধু দেশ নয়, দেশের বাইরে থেকেও ইজতেমায় অংশ নিতে এসেছেন অনেক অতিথি। সৌদি আরব, পাকিস্তান, ভারত, ইরাক, তুরস্ক, এশিয়া, আফ্রিকা ও ইউরোপসহ ৫৪টি দেশ থে‌কে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত ৬ হাজার ৩৬ জন বি‌দে‌শি মুস‌ল্লি ইজ‌তেমার ময়দা‌নে এসেছেন। এদিকে আগত মুসল্লিদের বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা দিতে দ্বিতীয় পর্বেও জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ, টঙ্গী সরকারি হাসপাতালসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান মেডিক্যাল ক্যাম্প স্থাপন করেছে। বৃহস্পতিবার বাদ ফজর মুসল্লিদের উদ্দেশে এস্তেকবালি (স্বাগত) বয়ান করেন নিজামুদ্দিন মারকাজের মাওলানা শরিফ আহমেদ। তার বয়ান বাংলায় অনুবাদ করেন বাংলাদেশের মাওলানা শেখ আব্দুল্লাহ মনসুর। বাদ জোহর বয়ান করেন পাকিস্তানের মাওলানা হারুনুর রশিদ। তার বয়ান বাংলায় অনুবাদ করেন মাওলানা আজিম উদ্দিন। বাদ আসর বয়ান করেন ইজতেমা আয়োজক কমিটির শীর্ষ মুরব্বি ওয়াসিফুল ইসলাম। বাদ মাগরিব বয়ান করেন ভারতের মাওলানা আব্দুস সাত্তার। তার বয়ান বঙ্গানুবাদ করেন মাওলানা মুফতি জিয়া বিন কাশেম। ইজতেমা ময়দানে এবারও আসতে পারেননি তাবলিগ জামাতের শীর্ষ মুরব্বি মাওলানা সা’দ আহমদ কান্ধলভী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইজতেমা আয়োজক কমিটির সদস্য হাজি মনির হোসেন। তিনি গণমাধ্যমকে জানান, মাওলানা সা’দ সাহেবের বিষয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে চার সদস্যবিশিষ্ট কমিটির আলোচনা হয়েছে। আশানুরূপ কোনো খবর এখোনো পাওয়া যায়নি। তবে ইজতেমায় মাওলানা সা’দের তিন ছেলে এসেছেন। তারা হলেন, মাওলানা ইউসুফ বিন সা’দ কান্ধলভী, মাওলানা সাঈদ বিন সা'দ কান্ধলভী ও মাওলানা ইলিয়াস বিন সা’দ কান্ধলভী।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৯

বিশ্ব ইজতেমা / তুরাগতীরে মুসল্লিদের ঢল
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) শুরু হতে যাচ্ছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে মুসল্লিরা আসতে শুরু করেছেন। তাদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সরেজমিনে দেখা গেছে, ইজতেমায় অংশ নিতে বুধবার (৩১ জানুয়ারি) থেকেই বাস, ট্রাকসহ বিভিন্ন যানবাহনে চড়ে মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। এরইমধ্যে ইজতেমার মাঠে মুসল্লিদের ঢল দেখা গেছে। তারা নিজ নিজ জেলার খিত্তায় অবস্থান নিতে শুরু করেছেন। মূল মাঠে জায়গা না পেয়ে কেউ কেউ সড়কে অবস্থান নিয়েছেন।  এদিকে মুসল্লিদের সুযোগ সুবিধায় পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, টয়লেট ও পয়ঃনিষ্কাশনসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছে কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে মুসল্লিদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মুসল্লিরা জানান, দেশ-বিদেশের মুসল্লির পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে টঙ্গীর তুরাগ নদের তীর। মহান আল্লাহকে রাজি-খুশি করে যেন পরকালে শান্তি পেতে পারি এ নিয়তে তারা ইজতেমায় এসেছেন।  আয়োজকরা বলছেন, ইজতেমার প্রথম দিন (শুক্রবার) দুপুর দেড়টার দিকে কাকরাইলের মুরব্বি মাওলানা জোবায়ের জুমার নামাজে ইমামতি করবেন। এ ছাড়া নামাজের মিম্বর থেকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের ইমাম এবং বয়ানের মঞ্চে বয়ানকারী অবস্থান করেন। এখান থেকেই আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করা হবে। ইজতেমার নিরাপত্তায় মুসল্লিদেরও সহযোগিতা চেয়ে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো-  ১. ইজতেমায় নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবেন, প্রয়োজনে সহযোগিতা নিবেন। ২. নির্ধারিত খিত্তায় অবস্থান করবেন এবং অপরিচিত ও সন্দেহভাজন ব্যক্তি, কোনো পোটলা, ব্যাগ বা সন্দেহজনক বস্তুর উপস্থিতি দেখামাত্র তাৎক্ষণিকভাবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদেরকে অবহিত করবেন। ৩. টাকা, মূল্যবান সামগ্রীসহ একাকী বিক্ষিপ্তভাবে ঘোরাফেরা করবেন না। সবসময় টাকা ও মূল্যবান সামগ্রী নিজ হেফাজতে রাখবেন। টাকা ও মূল্যবান সামগ্রী চুরি বা হারিয়ে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অবহিত করবেন। ৪. হকার ও ভ্রাম্যমাণ ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে খাদ্য বা পানীয় গ্রহণে অজ্ঞান পার্টি ও মলম পার্টির কবলে পড়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হতে পারে। ৫. মুসল্লিদেরগণের নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন চলাচলের সুবিধার্থে ইজতেমা চলাকালে প্রধান সড়কসমূহ ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় তাঁবু খাটাবেন না কিংবা অন্য কোনোভাবে সড়ক ও পার্শ্ববর্তী এলাকা ব্যবহার করবেন না। ৬. অসুস্থ হলে ইজতেমার জন্য নির্ধারিত অস্থায়ী হাসপাতাল ও নিকটবর্তী হাসপাতাল, স্বাস্থ্যসেবা কর্মী বা প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সহায়তা গ্রহণ করবেন। ৭. গুজব শুনলে বা কোনো প্রকার দুর্ঘটনা ঘটলে ধৈর্য ধরে সাহসিকতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করবেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সহযোগিতা করবেন। ৯. ট্রেনে নাশকতা সম্পর্কে তথ্য জানতে পারলে তাৎক্ষণিকভাবে নিকটবর্তী থানা অথবা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অবহিত করবেন। ১০. রান্না করার সময় আগুন থেকে দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে সতর্ক থাকবেন। খিত্তা এলাকায় বা নিজেদের অবস্থানস্থলে ধূমপান করবেন না। খিত্তায় সবসময় পানি মজুত রাখুন। ১১. ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে চলাচল নির্বিঘ্ন রাখার উদ্দেশ্যে ঢাকা মহানগরীর প্রগতি সরণি থেকে টঙ্গী ফ্লাইওভার পর্যন্ত, গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী ফ্লাইওভার থেকে চৌরাস্তা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার প্রধান সড়কের ৫০ গজের মধ্যে মাইক লাগাবেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে ট্রেনে কিংবা অন্য কোনো যানবাহনে চলাচল করবেন না। জরুরি প্রয়োজনে ইজতেমাস্থলের নিকটস্থ পুলিশ কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ- ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার, উত্তরা- ০১৩২০-০৪১৭৪০, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এয়ারপোর্ট)- ০১৩২০-০৪১৭৪১, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণখান)- ০১৩২০-০৪১৭৪২, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তরা)- ০১৩২০-০৪১৭৪৩, সহকারী পুলিশ কমিশনার (উত্তরা)- ০১৩২০-০৪১৭৫৪, সহকারী পুলিশ কমিশনার (এয়ারপোর্ট)- ০১৩২০-০৪১৭৫৭, সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-উত্তরা পশ্চিম জোন)- ০১৩২০-০৪৩৯৫৫, অফিসার ইনচার্জ, উত্তরা পূর্ব থানা- ০১৩২০-০৪১৭৮৯, অফিসার ইনচার্জ, উত্তরা, পশ্চিম থানা০১৩২০-০৪১৮১৭, অফিসার ইনচার্জ- তুরাগ থানা- ০১৩২০-০৪১৮৪৫ এবং ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম- ০১৭১১-০০০৯৯০। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ দক্ষিণ)- ০১৩২০-০৭০৩৩০, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ দক্ষিণ)- ০১৩২০-০৭০৬৪১, সহকারী পুলিশ কমিশনার (টঙ্গী জোন)- ০১৩২০-০৭০৬৫৮, অফিসার ইনচার্জ, টঙ্গী পশ্চিম থানা- ০১৩২০-০৭০৭৫১, ডিউটি অফিসার, টঙ্গী পশ্চিম থানা- ০১৩২০-০৭০৭৫৯, অফিসার ইনচার্জ, টঙ্গী পূর্ব থানা- ০১৩২০-০৭০৭২২, ডিউটি অফিসার্র, টঙ্গী পূর্ব থানা- ০১৩২০-০৭০৭৩০, ডিউটি অফিসার্র, টঙ্গী পূর্ব থানা- ০১৩২০-০৭০৭৩০, ইজতেমা কন্ট্রোল রুম (হটলাইন)- ০১৩২০-০৭২৯৯৯, কন্ট্রোল রুম, জিএমপি- ০১৩২০-০৭২৯৯৮ এবং ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম-০১৩২০-০৭১২৯৮। র‌্যাব র‌্যাব-১ কন্ট্রোল রুম- ০১৭৭৭৭১০১৯৯, র‌্যাব হেডকোয়ার্টার্স কন্ট্রোল রুম- ০১৭৭৭৭২০০২৯ এবং প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এ যোগাযোগ করুন। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারী ও মাওলানা জুবায়ের আহমদের অনুসারীরা আলাদা হয়ে যান। দুই গ্রুপ আলাদা করে একই জায়গায় ইজতেমার আয়োজন করছেন। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। প্রথম পর্ব শুরু হবে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ৪ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে। এরপর ৪ দিন বিরতি দিয়ে দ্বিতীয় পর্ব ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ১১ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে।
০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:২২

বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের জন্য পুলিশের জরুরি নির্দেশনা
গাজীপুরের টঙ্গীর তুরাগ তীরে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু হবে। ইতোমধ্যে ইজতেমার সার্বিক প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। মুসল্লিদের জন্য বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। একইসঙ্গে মুসল্লিদেরও কিছু বিষয় মেনে চলতে অনুরোধ জানিয়েছে পুলিশ।  মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) পুলিশ সদর দপ্তরের মিডিয়া শাখার এআইজি ইনামুল হক সাগর সই এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বেশ কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়।  মুসল্লিদের যেসব বিষয় মানতে হবে- ১. ইজতেমায় নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করবেন, প্রয়োজনে সহযোগিতা নিবেন।  ২. নির্ধারিত খিত্তায় অবস্থান করবেন এবং অপরিচিত ও সন্দেহভাজন ব্যক্তি, কোনো পোটলা, ব্যাগ বা সন্দেহজনক বস্তুর উপস্থিতি দেখামাত্র তাৎক্ষণিকভাবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদেরকে অবহিত করবেন।  ৩. টাকা, মূল্যবান সামগ্রীসহ একাকী বিক্ষিপ্তভাবে ঘোরাফেরা করবেন না। সবসময় টাকা ও মূল্যবান সামগ্রী নিজ হেফাজতে রাখবেন। টাকা ও মূল্যবান সামগ্রী চুরি বা হারিয়ে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অবহিত করবেন।  ৪. হকার ও ভ্রাম্যমাণ ফেরিওয়ালাদের কাছ থেকে খাদ্য বা পানীয় গ্রহণে অজ্ঞান পার্টি ও মলম পার্টির কবলে পড়ার ঝুঁকি সৃষ্টি হতে পারে।  ৫. মুসল্লিদেরগণের নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন চলাচলের সুবিধার্থে ইজতেমা চলাকালে প্রধান সড়কসমূহ ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় তাঁবু খাটাবেন না কিংবা অন্য কোনোভাবে সড়ক ও পার্শ্ববর্তী এলাকা ব্যবহার করবেন না।  ৬. অসুস্থ হলে ইজতেমার জন্য নির্ধারিত অস্থায়ী হাসপাতাল ও নিকটবর্তী হাসপাতাল, স্বাস্থ্যসেবা কর্মী বা প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সহায়তা গ্রহণ করবেন।  ৭. গুজব শুনলে বা কোনো প্রকার দুর্ঘটনা ঘটলে ধৈর্য ধরে সাহসিকতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করবেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সহযোগিতা করবেন।  ৯. ট্রেনে নাশকতা সম্পর্কে তথ্য জানতে পারলে তাৎক্ষণিকভাবে নিকটবর্তী থানা অথবা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অবহিত করবেন।  ১০. রান্না করার সময় আগুন থেকে দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে সতর্ক থাকবেন। খিত্তা এলাকায় বা নিজেদের অবস্থানস্থলে ধূমপান করবেন না। খিত্তায় সবসময় পানি মজুত রাখুন।  ১১. ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে চলাচল নির্বিঘ্ন রাখার উদ্দেশ্যে ঢাকা মহানগরীর প্রগতি সরণি থেকে টঙ্গী ফ্লাইওভার পর্যন্ত, গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী ফ্লাইওভার থেকে চৌরাস্তা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার প্রধান সড়কের ৫০ গজের মধ্যে মাইক লাগাবেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে ট্রেনে কিংবা অন্য কোনো যানবাহনে চলাচল করবেন না। জরুরি প্রয়োজনে ইজতেমাস্থলের নিকটস্থ পুলিশ কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ- ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার, উত্তরা- ০১৩২০-০৪১৭৪০, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এয়ারপোর্ট)- ০১৩২০-০৪১৭৪১, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণখান)- ০১৩২০-০৪১৭৪২, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (উত্তরা)- ০১৩২০-০৪১৭৪৩, সহকারী পুলিশ কমিশনার (উত্তরা)- ০১৩২০-০৪১৭৫৪, সহকারী পুলিশ কমিশনার (এয়ারপোর্ট)- ০১৩২০-০৪১৭৫৭, সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক-উত্তরা পশ্চিম জোন)- ০১৩২০-০৪৩৯৫৫, অফিসার ইনচার্জ, উত্তরা পূর্ব থানা- ০১৩২০-০৪১৭৮৯, অফিসার ইনচার্জ, উত্তরা, পশ্চিম থানা০১৩২০-০৪১৮১৭, অফিসার ইনচার্জ- তুরাগ থানা- ০১৩২০-০৪১৮৪৫ এবং ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম- ০১৭১১-০০০৯৯০। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপি) উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ দক্ষিণ)- ০১৩২০-০৭০৩৩০, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ দক্ষিণ)- ০১৩২০-০৭০৬৪১, সহকারী পুলিশ কমিশনার (টঙ্গী জোন)- ০১৩২০-০৭০৬৫৮, অফিসার ইনচার্জ, টঙ্গী পশ্চিম থানা- ০১৩২০-০৭০৭৫১, ডিউটি অফিসার, টঙ্গী পশ্চিম থানা- ০১৩২০-০৭০৭৫৯, অফিসার ইনচার্জ, টঙ্গী পূর্ব থানা- ০১৩২০-০৭০৭২২, ডিউটি অফিসার্র, টঙ্গী পূর্ব থানা- ০১৩২০-০৭০৭৩০, ডিউটি অফিসার্র, টঙ্গী পূর্ব থানা- ০১৩২০-০৭০৭৩০, ইজতেমা কন্ট্রোল রুম (হটলাইন)- ০১৩২০-০৭২৯৯৯, কন্ট্রোল রুম, জিএমপি- ০১৩২০-০৭২৯৯৮ এবং ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম-০১৩২০-০৭১২৯৮। র‌্যাব র‌্যাব-১ কন্ট্রোল রুম- ০১৭৭৭৭১০১৯৯, র‌্যাব হেডকোয়ার্টার্স কন্ট্রোল রুম- ০১৭৭৭৭২০০২৯ এবং প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এ যোগাযোগ করুন। উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্ধলভির অনুসারী ও মাওলানা জুবায়ের আহমদের অনুসারীরা আলাদা হয়ে যান। দুই গ্রুপ আলাদা করে একই জায়গায় ইজতেমার আয়োজন করছেন। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। প্রথম পর্ব শুরু হবে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ৪ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে। এরপর ৪ দিন বিরতি দিয়ে দ্বিতীয় পর্ব ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ১১ ফেব্রুয়ারি শেষ হবে।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়