• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
সামিরা খান মাহির এ কী হাল!
ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামিরা খান মাহি। সামাজিকমাধ্যমে বেশ সরব তিনি। পেশাগত ও ব্যক্তিগত মুহূর্তগুলো সেখানে প্রকাশ করেন। এবার এমন এক ছবি প্রকাশ করলেন যাতে যারপরনাই অবাক হতে হয়।   মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) নিজের ফেসবুকে যে ছবি প্রকাশ করেছেন মাহি সেখানে দেখা গেছে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে ভিক্ষা করছেন অভিনেত্রী। পরনে পুরোনো সাদা শাড়ি, হাতে ভিক্ষার থালা। ক্যাপশনে লিখেছেন, আজ আমাকে ভিক্ষা দে, মানবতা আর কিছু চাই না আমি, পেটের ক্ষুধা তৃষ্ণায় ভাত চাই না, আমাকে মানবতা ভিক্ষা দে। ছবিটি দেখে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। কেননা এটি একটি নাটকের দৃশ্য। নাম ‘ফকির থেকে কোটিপতি’। রচনা ও পরিচালনায় প্রীতি দত্ত। নাটকটিতে মাহির বিপরীতে রয়েছেন নিলয় আলমগীর। নাটকটি নিয়ে মাহি বলেন, এটা আসলে ঈদের একটি নাটক। আমি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছি। নানা চরিত্র ও গেটআপ নিতেও আমার ভালো লাগে। একটা চ্যালেঞ্জ থাকে। এখানে আসলে গল্পের প্রয়োজনেই ভিক্ষুকের লুক নিয়েছি। তবে ছবিটি পোস্ট করার পর দেখলাম আমি এমন লুকে কেন, এটা জানার আগ্রহ সবার। আসলে এমন বেশ কিছু চরিত্রেই আমি এবারের ঈদে হাজির হচ্ছি। পর্দায় চরিত্রকে জীবন্ত করে তুলতে জুড়ি নেই সামিরা খান মাহির। এক লহমায় দর্শক বন্দি হন তার সৌন্দর্য ও অভিনয় নৈপুণ্যের মায়াজালে। ছোটপর্দায় এরইমধ্যে নিজেকে সেরা প্রমাণ করেছেন তিনি। পাশাপাশি ওটিটিতেও প্রশংসিত হয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে

নায়িকা নয়, শাকিবের মা হয়ে আসছেন মাহি!
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় দুই তারকা শাকিব খান-মাহিয়া মাহি। ‘ভালোবাসা আজকাল’ সিনেমায় প্রথমবার জুটি বেঁধেছিলেন তারা। ২০১৩ সালে মুক্তি পায় সিনেমাটি। এর সাত বছর পর ২০২০ সালে ফের একসঙ্গে হাজির হয়েছিলেন ‘নবাব এলএলবি’ সিনেমায়। চার বছর আবারও একসঙ্গে কাজ করলেন তারা। তবে এবার নায়িকা নয়, শাকিবের মা হয়ে পর্দায় আসছেন মাহি।  হিমেল আশরাফ পরিচালিত ‘রাজকুমার’ সিনেমায় শাকিবের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন মাহি। যদিও প্রযোজনা সংস্থার পক্ষ থেকে বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছে। যা সিনেমার বিশেষ চমক হিসেবে থাকছে। বিষয়টি নিয়ে চুপ আছেন মাহিও। ঘনিষ্ঠসূত্রে জানা গেছে, শাকিবের মায়ের চরিত্রে মাহি এবং বাবা হয়ে পর্দায় আসবেন তারিক আনাম খান। শুরু থেকেই ‘রাজকুমার’ সিনেমা নিয়ে বেশ কিছু চমকের কথা বলেছেন নির্মাতা হিমেল। ধারণা করা হচ্ছে— মাহিও সেই চমকেরই একটি অংশ হবেন।   এদিকে বিষয়টি নিয়ে চিত্রনায়িকার ঘনিষ্ঠসূত্র জানায়, ‘রাজকুমার’ সিনেমায় মাহি থাকছেন এটা নিশ্চিত। এমন রূপে তাকে আগে কেউ দেখেননি। এমনকি এই চরিত্রেও নয়। বলা যায়— তাকে চেনাটাই দর্শকের জন্য কঠিন হবে। গেল বছরের শেষে ঢাকায় শুরু হয় বিগ বাজেটের সিনেমা ‘রাজকুমার’র শুটিং। এরপর পাবনা, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, সাজেকসহ আমেরিকার নিউইয়র্কের বিভিন্ন লোকেশনে দৃশ্যধারণ করা হয়েছে সিনেমাটির। জানা গেছে, পারিবারিক সম্পর্ক এবং একজন স্বপ্নবাজ তরুণের বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রার গল্পকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে ‘রাজকুমার’। আসন্ন ঈদে বাংলাদেশের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, লন্ডন, মধ্যপ্রাচ্য, কানাডা, ইন্ডিয়াসহ বিভিন্ন দেশে মুক্তি দেওয়া হবে সিনেমাটি। প্রসঙ্গত, আগামী ২৮ মার্চ শাকিবের জন্মদিন উপলক্ষে দুবাইয়ের বুর্জ খলিফাতে প্রদর্শিত হবে ‘রাজকুমার’  সিনেমার ট্রেলার। সিনেমায় শাকিবের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন আমেরিকান অভিনেত্রী কোর্টনি কফি। 
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:৪৪

তবে কি ছেলেকে গায়ক বানাতে চান মাহি
দিন কয়েক আগেই স্বামী রকিব সরকারের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদ হয়েছে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। দাম্পত্য জীবনের ইতি টানার পর থেকেই কাজ ও ছেলে ফারিশকে নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তিনি।  কাজের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বেশ সরব মাহি। প্রায় সময়ই ছেলের সঙ্গে বিভিন্ন খুনসুটির ছবি কিংবা ভিডিও ভক্তদের সঙ্গে শেয়ার করেন তিনি। এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না।    সম্প্রতি নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে ছেলের সঙ্গে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেছেন মাহি। ছবিগুলোতে দেখা যায়— ছেলেকে গিটারের কর্ড বোঝাচ্ছেন এই নায়িকা।   ছবির ক্যাপশনে ভালোবাসার কিছু ইমোজি ছাড়া আর কিছু লেখেননি মাহি। ফারিশের সঙ্গে চিত্রনায়িকার এই ছবিগুলো একটি স্টুডিওতে তোলা। তবে কি ছেলেকে গায়ক বানাতে চান মাহি? এমন প্রশ্ন রীতিমতো ঘুরপাক খাচ্ছে নেটিজেনদের মনে।  সোশ্যাল মিডিয়ায় মাহির পোস্ট করা ওই ছবিগুলোতে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তার ভক্তরা। আবার চিত্রনায়িকাকে কটূ কথা বলতেও পিছপা হননি অনেকে।   এর আগে, গেল ফেব্রুয়ারির ১৬ তারিখ রাতে ফেসবুকে একটি ভিডিও বার্তায় রকিবের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন মাহি। তবে ঠিক কী কারণে তাদের বিচ্ছেদ হয়েছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট কিছু জানাননি তিনি।   প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের ব্যবসায়ী রকিবের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন মাহি । তবে এটা তার দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। ২০২৩ সালের ২৮ মার্চ একটি পুত্র সন্তান জন্ম দেন মাহি। ছেলের নাম রাখেন ফারিশ।  
২৩ মার্চ ২০২৪, ১২:১৯

নিপুণের মন্তব্যের কড়া জবাব দিলেন মাহি
সময়টা ২০১২ সাল, ‘ভালোবাসার রঙ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায় নিজের নাম লেখান মাহিয়া মাহি। এরপর বেশকিছু দর্শকপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। তার ক্যারিয়ারের একযুগ। জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয়ার পর এবার চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে ভাবছেন। এবারের নির্বাচনে মিশা-ডিপজলের প্যানেলে দেখা যেতে পারে এই নায়িকাকে।  এ বিষয়ে মাহি বলেন, নির্বাচনে মিশা ভাইয়ের প্যানেল থেকেই অংশ নেব। কারণ, এই প্যানেলে গুণী সব শিল্পীরা আছেন। তাই এ প্যানেলের প্রতি দুর্বলতা বেশি। আমার যে কোনো বিপদে যাকে আমি পাশে পাব তাদেরকেই তো সবসময় সাপোর্ট করব। যখন যে সমস্যা হয়েছে মিশা ভাইদের ফোন করা মাত্রই তারা এগিয়ে এসেছেন। রিয়াজ ভাইকেও পাশে পেয়েছি। কিন্তু অন্য কাউকে কখনো পাশে পাইনি। শিল্পী সমিতির নির্বাচন করলে মাহিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হতো না— জাতীয় নির্বাচনের সময় মাহিকে নিয়ে এমন মন্তব্য করেছিলেন চিত্রনায়িকা নিপুণ। বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন অভিনেত্রী। মাহি বলেন, নিপুণ আপা সিনিয়র শিল্পী, তিনি যেহেতু বলেছেন সেজন্যই নির্বাচন নিয়ে বেশি চিন্তা ভাবনা করছি। তার এ কথার জন্য নির্বাচনে আসার সম্ভাবনা বেশি। আমার নির্বাচনে কাউকে পাশে পাইনি। একমাত্র ফেরদৌস ভাই ফোন করেছিলেন। তিনি অনেক বড় মনের পরিচয় দিয়েছিলেন। সে সময় সবচেয়ে আমার বড় শক্তি সাংবাদিক ভাইয়েরা পাশে ছিল। পুরো বাংলাদেশ সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে আমার কার্যক্রম দেখেছে। এখন সহকর্মীদের চেয়ে অনেক আপন লাগে সাংবাদিকদের।’ মাহি জেনেছেন ডিপজল মিশা ছাড়াও আরেকটি প্যানেলে নিপুণের সঙ্গে অমিত হাসান আছেন। মাহি বলেন, তারাও আমাকে ফোন করেছিলেন। কিন্তু ওই সময় ফোন ধরতে পারিনি। পরে অবশ্যই তাদের সঙ্গে কথা বলব। জানি না তারা আমাকে কী বলবেন। কিন্তু মিশা ভাই আমাকে ফোন করেছিলেন। আমাকে তাদের প্যানেলে চায়। তাই আমি নির্বাচন করলে তাদের সঙ্গে করব। আগামী ২৭ এপ্রিল শিল্পী সমিতির নির্বাচনে তিনটি প্যানেল হতে যাচ্ছে। একটি ডিপজল-মিশা প্যানেল, অন্যটি সাধারণ সম্পাদক পদে নিপুণের সঙ্গে সভাপতি পদে অমিত হাসানের কথা শোনা যাচ্ছে। আরেকটি প্যানেলে সভাপতি পদে ড্যানি সিডাক থাকার কথা শোনা যাচ্ছে।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৬:২২

আমার জীবনে যা যা হয়েছে তা আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল : মাহি
সময়টা ২০১২ সাল, ‘ভালোবাসার রঙ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড় পর্দায় নিজের নাম লেখান মাহিয়া মাহি। এরপর বেশকিছু দর্শকপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। তার ক্যারিয়ারের একযুগ। কিন্তু কখনও ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন ছিলেন না এই অভিনেত্রী। তবে জীবনে বড় একটি ধাক্কা খেয়ে এখন ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন মাহি। নতুন ভাবনায় এই ‘অগ্নি’ কন্যা।                                          সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, চলতি বছর থেকে আমি যত সিনেমা করব সব ভালো প্রজেক্ট। আমি আর কোন নরমাল কাজ করব না। জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে মানুষের একেক রকেমর একেক অভিজ্ঞতা হয়। প্রত্যেকটা শিল্পী যদি বড় রকমের ধাক্কা না খায় তাহলে সে প্রকৃত শিল্পী হতে পারে না। এটা আমার কাছে এই সময়ে মনে হচ্ছে। এখন আমি কাজ নিয়ে যেভাবে সিরিয়াস, ক্যারিয়ার নিয়ে যেভাবে চিন্তা করছি ১২ বছরে ক্যারিয়ার নিয়ে এত চিন্তা করিনি। মাহি আরও বলেন, আমার কাছে মনে হয়েছে এখন আবার আমার জিরো থেকে সবকিছু শুরু করি। নতুন করে শুরু করে ‘অগ্নি’ ও ‘পোড়ামন’ সিনেমার সময়ে যে রকম জনপ্রিয়তা ছিল, সে রকম আরও একবার কিভাবে অর্জন করা যায় কিংবা সেটা কিভাবে ছাড়িয়ে যাব তা নিয়ে রাত-দিন যেভাবে চিন্তা করি আমার কাছে মনে হয়, আমার জীবনে যা যা হয়েছে তা আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল। তাহলে হয়ত নতুন করে জীবনটা আরও আগে শুরু করতে পারতাম। আমি কখনোই ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন ছিলাম না। তবে আমার ভাগ্য খুবই ভালো। সে জন্যই আপনাদের সামনে এখনো বসে আছি। কখনোই আমি বেশি প্রফেশনাল ছিলাম না। এখন যেভাবে চিন্তা করছি, সেটা যদি আগে থেকে চিন্তা করতাম তাহলে আমার অবস্থা আরও অনেক ভালো থাকত। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে জাজ মাল্টিমিডিয়ার চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ মন্তব্য করে বলেছিলেন, মাহি যদি ক্যারিয়ার নিয়ে সচেতন থাকত তাহলে শাকিব খানকে টপকে যেত। একথা মাহি নিজেও মনে করেন। তিনি বলেন, নিজেকে শাকিব খানের সঙ্গে তুলনা করব না। কারণ, তিনি অনেক বড় মাপের একজন শিল্পী। অনেক যুগ পর এ রকম শিল্পী আসে। তবে আজিজ ভাই যেটা বলেছেন সেটা উড়িয়ে দেয়া যাবে না। আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে মিশা-ডিপজল প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য পদে মাহির অংশ নেয়ার কথা রয়েছে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নির্বাচনে আসলে মিশা ভাইয়ের প্যানেল থেকেই অংশ নেব। কারণ, এই প্যানেলে গুণী সব শিল্পীরা আছেন। তাই এ প্যানেলের প্রতি দুর্বলতা বেশি। আমার যে কোনো বিপদে যাকে আমি পাশে পাব তাদেরকেই তো সবসময় সাপোর্ট করব। যখন যে সমস্যা হয়েছে মিশা ভাইদের ফোন করা মাত্রই তারা এগিয়ে এসেছেন। রিয়াজ ভাইকেও পাশে পেয়েছি। কিন্তু অন্য কাউকে কখনোই পাশে পাইনি। শিল্পী সমিতির নির্বাচন করলে মাহিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে হতো না—জাতীয় নির্বাচনের সময় চিত্রনায়িকা মাহিকে নিয়ে এমনই মন্তব্য করেছিলেন আরেক চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার ভাষ্যমতে, মাহি শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নিলে অভিজ্ঞতা অর্জন করে তা জাতীয় নির্বাচনে কাজে লাগাতে পারত। তার এমন মন্তব্যর পর শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ভাবছেন মাহি। তিনি বলেন, তিনি (নিপুণ) সিনিয়র শিল্পী, যেহেতু বলেছেন এ জন্যই নির্বাচন নিয়ে বেশি চিন্তা ভাবনা করছি। তার এ কথার জন্য নির্বাচনে আসার সম্ভাবনা বেশি। আমার নির্বাচনে কাউকে পাশে পাইনি। একমাত্র ফেরদৌস ভাই ফোন করেছিল। তিনি অনেক বড় মনের পরিচয় দিয়েছিলেন। যোগ করে ‘তবুও ভালবাসি’ সিনেমার এই নায়িকা বলেন, সে সময় সবচেয়ে আমার বড় শক্তি সাংবাদিক ভাইয়েরা পাশে ছিল। পুরো বাংলাদেশ সাংবাদিক ভাইদের মাধ্যমে আমার কার্যক্রম দেখেছেন। এখন সহকর্মীদের চেয়ে অনেক আপন লাগে সাংবাদিকদের।  
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:২২

এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিইনি : মাহি
চলতি বছরের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ট্রাক মার্কায় লড়াই করেছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে জয়ের মুখ দেখেননি তিনি। বিপক্ষ দলের কাছে বিপুল ভোটে হেরে যান এই নায়িকা। এবার শোনা যাচ্ছে, আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নেবেন মাহি। চলচ্চিত্র শিল্পীদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৭ এপ্রিল। এরই মধ্যে প্যানেল সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। মিশা সওদাগর-মনোয়ার হোসেন ডিপজল নেতৃত্বাধীন প্যানেল থেকে মাহি নির্বাচন করবেন বলে শোনা যাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে আরটিভির সঙ্গে মাহির কথা হলে তিনি বলেন, মিশা ভাই আমাকে নির্বাচন করার জন্য প্রস্তাব দিয়েছেন। তবে আমি এখনও কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিইনি। আর একটু ভেবেচিন্তে তারপর সিদ্ধান্ত নিতে চাচ্ছি। তাছাড়া এখন আমি নতুন করে বেশ কিছু কাজ নিয়ে ব্যস্ত আছি।  এবারের নির্বাচনে মিশা সওদাগর (সভাপতি পদপ্রার্থী) ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল (সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী) থাকবেন এক প্যানেলে। অন্যদিকে, ভোটের মাঠ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিদায়ী কমিটির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন। সে কারণে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী নিপুণ আক্তার। নিজের প্যানেলের সভাপতির খোঁজে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন তিনি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি অনন্ত জলিলের একটি বক্তব্য ঘিরে সমালোচনায় পড়েন প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু ও আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান শামসুল আলম। অনন্ত জানান, ইলিয়াস কাঞ্চন, শাকিব খান ও ফেরদৌস আহমেদ শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অনাগ্রহ জানানোর পর তাকে সভাপতি পদে নির্বাচনের প্রস্তাব দেন নিপুণ, সঙ্গে প্রযোজক মোহাম্মদ ইকবাল, খোরশেদ আলম খসরু, সামসুল আলম প্রমুখ। ফলে একটি প্রশ্ন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। তা হলো, নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনার কেন এক প্রার্থীর হয়ে সভাপতি খোঁজার মিশনে নামবেন? জবাব দিলেন খসরু। তার ভাষ্য, আসলে এই ঘটনা অনেক আগের। তখনও আমি নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পাইনি। ফলে এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। এখন আমি দায়িত্বপ্রাপ্ত। সুতরাং নিরপেক্ষ থেকে সুষ্ঠু নির্বাচনের সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।
১৪ মার্চ ২০২৪, ২২:২৬

এবার শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নেবেন মাহিয়া মাহি
চলতি বছরের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ট্রাক মার্কায় লড়াই করেছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে জয়ের মুখ দেখেননি তিনি। বিপক্ষ দলের কাছে বিপুল ভোটে হেরে যান এই নায়িকা। এবার শোনা যাচ্ছে, আসন্ন শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নেবেন মাহি।      চলচ্চিত্র শিল্পীদের সংগঠন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বিবার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২৭ এপ্রিল। এরই মধ্যে প্যানেল সাজাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা।  মিশা সওদাগর-মনোয়ার হোসেন ডিপজল নেতৃত্বাধীন প্যানেল থেকে মাহি নির্বাচন করবেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। এদিকে তাদের প্যানেল প্রস্তুত হলেও নিপুণের প্যানেলে সভাপতি প্রার্থী কে হচ্ছেন সেটা এখনও স্পষ্ট নয়।  ঢালিপাড়ায় গুঞ্জন রয়েছে— সভাপতির খোঁজে রীতিমতো মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন নিপুণ। কিন্তু এখন পর্যন্ত কাউকে নির্ধারণ করতে পারেননি এই নায়িকা। ইলিয়াস কাঞ্চন, ফেরদৌস, অনন্ত জলিল, শাকিব খানের দারস্থ হলেও চারজনই ফিরিয়ে দিয়েছেন নিপুণকে। তারা কেউই নির্বাচন করবেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।  নিপুণের প্যানেলের সভাপতি হিসেবে সবশেষ নাম উঠেছে আরশাদ আদনানের। তিনিও নির্বাচন করবেন না বলে জানান। প্রযোজকের ভাষ্য, আমি কোনো শিল্পী সমিতির নির্বাচন করব না। সমিতির কোনো পদে যাওয়ার ইচ্ছা নেই। আমি মুক্তভাবে কাজ করতে পছন্দ করি। চলচিত্রের জন্য কাজ করতে পছন্দ করি। কাজ করতে গেলে সমিতিতে থাকা দরকার বলে মনে করি না। জানা গেছে, গত ৪ মার্চ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। ভোট গ্রহণ ও প্রাথমিক ফল প্রকাশ ২৭ এপ্রিল। এ দিন সকাল ১০টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে।
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৩:৪৬

আমাকে এখন সবাই ট্রাক বলে ডাকে : মাহি
দ্বিতীয় স্বামী রকিব সকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর বর্তমানে ছেলে ফারিশকে নিয়ে একাই থাকছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। পাশাপাশি কাজও করছেন তিনি। বর্তমানে বেশ কিছু কাজ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন এই নায়িকা। নির্বাচনে হেরে যাওয়া, স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ— বলা যায়, এসব নিয়ে বেশ ভেঙেই পড়েছিলেন মাহি। তবে সবকিছু সামাল দিয়ে কাজে মনোযোগী হয়েছেন তিনি।  সম্প্রতি ভালুকাতে একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন মাহি। সেখানে স্টেজ পারফর্ম করেন তিনি। অনুষ্ঠানে মাহি বলেন, ট্রাকের নির্বাচন করতে করতে নিজের নামই ভুলে গেছি। আমাকে এখন সবাই ট্রাক বলে ডাকে। মঞ্চে পারফর্ম করার আগে উপস্থিত সবাইকে মাহি প্রশ্ন করেন— আপনারা সবাই কি আমাকে চেনেন? কী নাম আমার? জবাবে কেউ কেউ মাহিয়া মাহি বলে চিৎকার করেন। আবার অনেকেই তাকে ট্রাক ট্রাক বলে চিৎকার করতে থাকেন। এমন পরিস্থিতিতে মাহি বলেন, ট্রাকের নির্বাচন করতে করতে নিজের নামই ভুলে গেছি। এখন আমার নামও ট্রাক হয়ে গেছে। আজকে এখানে এসেছি শুধু ট্রাক মার্কার জন্য।  প্রসঙ্গত, চলতি বছরের দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে রাজশাহী-১ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ট্রাক মার্কায় নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন মাহি। তবে জয়ের মুখ দেখেননি এই নায়িয়া। বিপক্ষ দলের কাছে বিপুল ভোটে হেরে যান মাহি।   
১২ মার্চ ২০২৪, ১২:০৪

ভালো প্রস্তাব পেলে ফিরিয়ে দেব না : মাহি
বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচনায় রয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি ও তার স্বামী রকিব সরকার। দ্বিতীয় বিয়ের পর স্বামী ও একমাত্র ছেলে ফারিশকে নিয়ে বেশ ভালোভাবেই দিন কাটছিল চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। কিন্তু অভিনেত্রীর সেই সংসারেও বেজে ওঠে ভাঙনের সুর। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে বসেন মাহি। এরপর স্বামীর পদবিও মুছে ফেলেন তিনি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা।  বিচ্ছেদের ঘোষণা দেওয়ার পর ফের কাজে মনোযোগ দিয়েছেন মাহি। সম্প্রতি বেশ কিছু কাজ নিয়ে বেশ ব্যস্ত আছেন। এর মাঝেই জানিয়েছেন ফের কাজে জানিয়েছেন ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেবন না। সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মাহি বলেন, অনেক প্রস্তাব ছিল আমার কাছে। বড় নির্মাতা ও ভালো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আমার সঙ্গে কাজ করতে চেয়েছিল। আমি রাজি হলে অন্তত পাঁচটি ভালো সিনেমা করতে পারতাম। কিন্তু সেটা হয়ে ওঠেনি আমার কারণেই। বাছ-বিচার ছাড়াই সবাইকে ফিরিয়ে দিচ্ছিলাম। এখন ঘোর থেকে বাস্তবে ফিরেছি। ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেব না। এখন একের পর এক কাজ করতে চাই। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি।
১০ মার্চ ২০২৪, ১৮:৩৪

সেদিন কী হয়েছিল জানালেন মাহি
সম্প্রতি একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে হাজির হন হালের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়েও না বলে রেগে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন তিনি। এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়। যা নিয়ে কদিন ধরেই চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। এবার বিষয়টি নিয়ে কথা বললেন অগ্নিকন্যা’খ্যাত এই চিত্রনায়িক। তিনি বলেন, সেখানে শুধু সাংবাদিকই নয়, অনেক ইউটিউবার ছিলেন। সবাই আমার ইন্টারভিউ নিতে ঘিরে ধরেছিল। কেউই স্থির থাকতে পারছিল না। চিৎকার-চেঁচামেচি, হইহুল্লোড় চলছিল। একবার পেছন থেকে কেউ মাইক্রোফোন এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কেউ অন্য পাশ থেকে। খুব বাজে একটা পরিস্থিত তৈরি হয়েছিল সেদিন। কেউ আবার গায়ের ওপর এসেও পড়ছিল। সেখানে দাঁড়ানোর মতোই পরিস্থিতি ছিল না, কথা বলা তো দূরের কথা। তাই বাধ্য হয়েই ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে হয়েছে আমাকে। মাহি আরও বলেন, এটা নিয়ে মানুষজন যেভাবে আলোচনা-সমালোচনা করছে, আসলে বিষয়টা কিন্তু তা না। এদিকে স্বামী রকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়েছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা মাহিয়া মাহি। বর্তমানে তারা আলাদাই থাকছেন। আর শিগগিরই তারা বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিকতাও সম্পন্ন করছেন বলে জানান মাহি।  বিচ্ছেদের ঘোষণার পরেও মাহি বলেছেন, স্বামী রকিবের প্রতি তার পূর্ণ সম্মান রয়েছে। এমনকি মাথায় পিস্তল ধরলেও রকিবকে নিয়ে কখনও খারাপ কিছু বলতে পারবেন না তিনি। অন্যদিকে রকিবও বলেছেন, স্ত্রী হিসেবে মাহির সম্মান রয়েছে তার কাছে। নিজের স্ত্রীকে কখনও হেয় করে কিছু বলতে পারবেন না তিনি। বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রকিব সরকার বলেন, গত বছরের জুন মাস থেকে আমরা আলাদা থাকতে শুরু করেছি। আমি ও মাহি উত্তরার বাসায় আলাদা থাকতাম। কেন আলাদা থাকতেন সেটাও জানিয়েছেন অভিনেত্রীর স্বামী বলেন, আমার মোবাইলে আসা আমারই পরিবারেরই একজনের একটি এসএমএসকে কেন্দ্র করে মাহির মন খারাপ হয়। এরপর সে আমার বাসা থেকে তার মায়ের বাসায় চলে যায়।’ রকিব সরকার আরও বলেন, মাহি বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর তাকে একাধিকবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি। একপর্যায়ে আমি নিজেই মাহির সঙ্গে তার মায়ের বাসায় উঠি। দুই পরিবারের সদস্যরা মিলেও মাহিকে বোঝাতে পারেনি। একবার বুঝে তো পরেরবারই উল্টে যায়। এভাবেই আমাদের আলাদা থাকার দিনগুলো পার হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত বোঝাতে ব্যর্থ হয়ে বিচ্ছেদের পথে। প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ২৪ মে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে বিয়ে করেছিলেন মাহি। এর কয়েক বছর পরেই ২০২০ সালে মে মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানান তিনি। পরে ২০২১ সালে রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান সরকার রকিবকে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি।
০৭ মার্চ ২০২৪, ২০:৪৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়