• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাপ্পি লাহিড়ীর ব্যবহৃত সোনার মালিকানা এখন কার কাছে?
ভারতের আশির দশকের জনপ্রিয় গায়ক বাপ্পি লাহিড়ী। ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট গান শ্রোতা-দর্শকদের উপহার দিয়েছেন তিনি। শুধু গান নয়, তার ফ্যাশনের জন্যও বেশ জনপ্রিয় ছিলেন এই সঙ্গীতশিল্পী। ২০২২ সালে স্লিপ অ্যাপনিয়ায় মারা যান বাপ্পি। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর।    ভারতে ‘গোল্ড ম্যান’ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন বাপ্পি। সোনার গয়নার প্রতি ভীষণ ঝোঁক ছিল তার। হাতে চওড়া ব্রেসলেট, গলায় নানান মাপের সোনার গয়না পরে থাকতেন তিনি। তবে বাপ্পির মৃত্যুর পর সেই সব গয়না কোথায় রাখা আছে? বদলে গিয়েছে কি এর মালিকানা? এমন প্রশ্ন রীতিমতো রহস্যের জট বেঁধেছে তার ভক্তদের মনে।    ভারতীয় গণমাধ্যমের সূত্র অনুযায়ী, ২০১৪ সালেই এক এফিডেবিট করে গিয়েছিলেন বাপ্পি। সেখানে উল্লেখ ছিল, তার কাছে মোট ৭৫৪ গ্রাম স্বর্ণ রয়েছে। সেসময় যার বাজারমূল্য ছিল ভারতীয় মুদ্রায় ৩৮ লাখ ৭১ হাজার ৭৯০ টাকা। পাশাপাশি লেখা ছিল— বাপ্পির মৃত্যুর পর তার যাবতীয় সোনার গয়নার দায়িত্ব পাবেন গায়কের ছেলে বাপ্পা ও মেয়ে রিমা।  জানা গেছে, বাপ্পির মৃত্যুর পর তার ইচ্ছাকে মর্যাদা দিয়ে রিমা ও বাপ্পার কাছেই সেই সোনার গয়নাগুলো গচ্ছিত রাখা আছে। তবে সেগুলো খুবই যত্নসহকারে নিজেদের কাছে রেখে দিয়েছেন তারা। বিক্রি করেননি দুই ছেলেমেয়ের কেউই। মূলত স্মৃতি হিসেবে সেটা পরিবারের কাছে গচ্ছিত রয়েছে। মৃত্যুর আগে এক সাক্ষাৎকারে বাপ্পি জানিয়েছিলেন, গোল্ড ইজ মাই গড! আমি ছিলাম প্রেসলির বড় ভক্ত। আমি সবসময় ভাবতাম আমি যদি কখনও সাফল্য পাই, তাহলে আমি নিজের ইমেজ আলাদাভাবে তৈরি করব। ভগবানের আশীর্বাদে সোনা দিয়ে সেটা করতে পেরেছি। অনেক লোকই ভাবেন আমি মানুষকে দেখানোর জন্য গয়না পরি। কিন্তু সেটা সত্যি নয়। আমি সোনা পড়তে ভালোবাসি। সূত্র : টিভি নাইন
৩০ মার্চ ২০২৪, ১৫:২৪

অ্যান্টার্কটিকার মালিকানা দাবি ইরানের
অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে নিজেদের মালিকানা দাবি করেছে ইরান। দেশটির নৌবাহিনীর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি সম্প্রতি এক টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছেন, অ্যান্টার্কটিকার মালিক ইরান সরকার এবং সেখানে সামরিক স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা আছে তাদের। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ প্রচারিত সেই সাক্ষৎকারে ইরানের নৌবাহিনীর এই কমান্ডার বলেন, ‘দক্ষিণ মেরুতে আমাদের সম্পত্তির অধিকার আছে। সেখানে আমাদের পতাকা উত্তোলন এবং সামরিক ও বৈজ্ঞানিক কাজ করার পরিকল্পনা করছি।’ সাক্ষাৎকারটি গত সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে দিয়েছিলেন শাহরাম ইরানি। ইরানের একটি টেলিভিশন চ্যানেলেও সেটি প্রচারিত হয়েছিল। তবে সেসময় আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর নজর এড়িয়ে গিয়েছিল সাক্ষাৎকারটি।   সম্প্রতি ফক্স নিউজে সেটি প্রচারিত হয়েছে। তারপর থেকেই এ নিয়ে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে পশ্চিমা রাজনীতি ও সংবাদমাধ্যমগুলোতে।   চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে জর্ডানে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত হন। এরপর ইরাক ও সিরিয়ায় অবস্থিত ইরান সংশ্লিষ্ট লক্ষ্যবস্তুগুলোতে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এমন পরিস্থিতিতে ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডারের এই দাবি নতুন করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।   এদিকে কাতারে রাখা ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ৬০০ কোটি ডলার বাজেয়াপ্তের আদেশ সম্প্রতি তুলে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের দাবির সঙ্গে এই সিদ্ধান্তের সংযোগ নিয়েও ভাবছেন অনেকে।   এ প্রসঙ্গ তুলে ফক্স নিউজ ডিজিটাল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের একজন মুখপাত্রের কাছে জানতে চান, অ্যান্টার্কটিকায় সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করতে সেই অর্থ ব্যয় করতে পারবে কি না ইরান। জবাবে পররাষ্ট্র দপ্তরের ওই মুখপাত্র বলেছেন, সেরকম কোনও সুযোগ নেই। কাতারে রাখা ইরানের তহবিল অ্যান্টার্কটিকায় কোনও কাজে ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এই তহবিলের অর্থ শুধুমাত্র খাদ্য, ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং কৃষি পণ্যের মতো মানবিক ও জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হবে।  
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:২৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়