• ঢাকা মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
৪ সাংবাদিকের ওপর হামলা, ছাত্রলীগ নেতাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে ১৪৪ ধারা ভেঙে বিবদমান জমি দখলের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে ছাত্রলীগ নেতার নেতৃত্বে ৪ সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। শনিবার (১৬ মার্চ) রাত ১০টার দিকে পাঁচবিবি থানায় মামলা করেন বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার পাঁচবিবি উপজেলা প্রতিনিধি জুয়েল শেখ। আহত সাংবাদিকরা হলেন-মামলার বাদী দৈনিক বাংলাদেশ সমাচারের পাঁচবিবি উপজেলা প্রতিনিধি জুয়েল শেখ, মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের জয়পুরহাট সংবাদদাতা ও দৈনিক বিজনেস বাংলাদেশ এর জেলা প্রতিনিধি আল মামুন, পাঁচবিবি উপজেলা প্রতিনিধি দৈনিক সংবাদ সারা বেলা’র বাবুল হোসেন, ও দৈনিক মুক্ত সকালের জয়পুরহাট প্রতিনিধি আব্দুর রাজ্জাক। মামলার বিবরণ দিয়ে জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রাশেদুজ্জামান জানান, পাঁচবিবি উপজেলার পিরপাল গ্রামের দরিদ্র আদিবাসী ও স্থানীয় এক প্রভাবশালী ব্যক্তির মধ্যে জমিজমা নিয়ে বিবাদ চলছিল। বিষয়টি নিয়ে মামলা হলে আদালতের নির্দেশে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। শনিবার দুপুরে ওই প্রভাবশালী ব্যক্তি তার লোকজনদের নিয়ে ওই বিবদমান সম্পত্তি দখল করতে যান, এমন খবর পেয়ে ওই সাংবাদিকরা ঘটনাস্থলে যান। সেখানে গিয়ে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের একপর্যায়ে ওই প্রভাবশালীর পক্ষ নিয়ে স্থানীয় মহিপুর সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হকের নেতৃত্বে ৯ জন যুবক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ওই সাংবাদিকদের বেধড়ক মারপিট করে আহত করেন। তাদের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে বিকেলে পাঁচবিবি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। পরে তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য জয়পুরহাট জেলা আধুনিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয় এবং রাতে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়।  এ ব্যাপারে অভিযুক্তদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করে জেলা প্রেসক্লাব সভাপতি রাশেদুজ্জামান ও পাঁচবিবি উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি রুহুল আমিন জানান, অবিলম্বে মামলা গ্রহণ করে অভিযুক্তদের বিচারের সম্মুখীন করতে হবে। পাঁচবিবি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ফয়সাল বিন আহসান জানান, মামলা গ্রহণ করা হয়েছে। আসামিদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে বলেও জানান ওসি।  
১৭ মার্চ ২০২৪, ১১:২৬

অবন্তিকার মৃত্যু : কুমিল্লায় জবির সহকারী প্রক্টর এবং সহপাঠীর বিরুদ্ধে মামলা 
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকাকে আত্মহত্যার প্ররোচণার অভিযোগে কুমিল্লায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।  শনিবার (১৬ মার্চ) রাতে অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এতে সহপাঠী আম্মান সিদ্দিকী ও সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামসহ বেশ কয়েকজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। অবন্তিকার মা তাহমিনা শবনম বলেন, পরিকল্পিতভাবে আমার মেয়েকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। জানিনা মামলা করে কতটুকু বিচার পাব। তবে আমার প্রত্যাশা থাকবে দায়ীরা যেন উপযুক্ত শাস্তি পায়। কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি ফিরোজ হোসেন বলেন, রাত ৯টার দিকে মামলাটি গ্রহণ করা হয়েছে। আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। বিষয়টি যেহেতু চাঞ্চল্যকর এবং আলোচিত তাই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 
১৬ মার্চ ২০২৪, ২৩:২৪

মানিকগঞ্জে স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
মানিকগঞ্জে স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে আসামিদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়।  বুধবার (১৩ মার্চ) বেলা ১১টায় মানিকগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক জয়শ্রী সমাদ্দার আসামিদের উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।  দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার ইয়াহিয়া আমিন, যশোরের ঝিকরগাছার আমিনুর রহমান, মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার মনিরুজ্জামান রনি, ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডের জাহিদুল ইসলাম ও জহিুরুল ইসলাম। মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর আসামিরা ধানমন্ডির শংকর বাসস্ট্যান্ড থেকে একটি বাসে যাত্রীবেশে প্রায় ৪৪ কেজি স্বর্ণ পাচারের উদ্দেশে বেনাপোল যাচ্ছিল। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-২ মানিকগঞ্জ সদর থানার পুলিশের সহায়তায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের তরা এলাকায় চেকপোস্ট বসায়। এ সময় বাস থেকে নেমে আসামিরা দৌড়ে পালানোর চেষ্টা করে। পরে তাদের র‌্যাব ও পুলিশ আটক করে। দেহ তল্লাশি করে ২২৭টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। যার ওজন প্রায় ৪৪ কেজি। এ ঘটনায় সদর থানায় মামলা হয়। তদন্ত শেষে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। আদালত এই মামলায় ১৫ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেন।  
১৩ মার্চ ২০২৪, ২১:৪৫

ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা 
নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর শিল্পকলা একাডেমি এলাকার দারুল আজহার মডেল মাদরাসার তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রকে (১০) বলাৎকারের অভিযোগে ওই মাদরাসার শিক্ষক মো. ইলিয়াছের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে।  অভিযুক্ত শিক্ষক মো. ইলিয়াছ কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চর এলাহী ইউনিয়নের গাংচিল গ্রামের হাজী মুরশিদুর রহমানের ছেলে। সোমবার (১১ মার্চ) বিকেলে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি।  গতকাল রোববার দুপুরে এ ঘটনায় নির্যাতিত শিশুর মা বাদী হয়ে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে সুধারাম মডেল থানায় মামলা এ মামলা দায়ের করেন।  এর আগে গত ৬ মার্চ বিকেলে মাদরাসার ওই শিক্ষকের রুমে বলাৎকারের ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী শিশুর স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, ভিকটিম দারুল আজহার মডেল মাদরাসার ছাত্র ছিল। মাদরাসার হুজুর মাওলানা আবদুর জলিলের ইউনিটে থেকে পড়ালেখা করছিল ভিকটিম। গত এক মাস পূর্ব থেকে ওই মাদরাসার শিক্ষক মো. ইলিয়াছ ভিকটিমকে বিভিন্ন অজুহাতে নিজ রুমে ডেকে নিয়ে একাধিকবার জোরপূর্বক বলাৎকার করে এবং বিষয়টি কাউকে জানালে মারধরের হুমকি দেয়। সর্বশেষ গত ৬ মার্চ বিকেলে পুনরায় শিক্ষক মো. ইলিয়াছ ভিকটিমকে তার রুমে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক বলাৎকার করে। এতে শিশুটির পায়ুপথে রক্তক্ষরণ দেখা দিলে ব্যথার যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে বিষয়টি মুঠোফোনে তার মাকে অবহিত করে। পরে ভিকটিমের মা মাদরাসায় গিয়ে ঘটনাটির বিচার চাইলে মাদরাসা পরিচালনা কমিটি কোনো বিচার না করে উল্টো অভিযুক্ত শিক্ষককে বাঁচাতে তার কাছ থেকে একটি মুচলেকা নিয়ে তাকে মাদরাসা ছেড়ে যেতে সহযোগিতা করে। মুচলেকায় ওই শিক্ষক ভিকটিমসহ আরও একাধিক ছাত্রের সঙ্গে অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে স্বীকার করেন। দারুল আজহার মডেল মাদরাসার পরিচালক আবু সালমান বলেন, ঘটনাটি জানার পর আমরা ওই শিক্ষকের পরিবারকে ডেকে তাদের উপস্থিতিতে বিষয়টি জানার চেষ্টা করি। পরবর্তীতে তিনি বলাৎকার ছাড়া ওই ছাত্রের সঙ্গে অন্যান্য খারাপ আচরণের কথা স্বীকার করেন এবং মুচলেকায় উল্লেখ করে স্বাক্ষর করেন। তার বিরুদ্ধে যেকোন আইনি প্রক্রিয়ায় মাদরাসা কর্তৃপক্ষ সহযোগিতা করবেন বলেও জানান এ পরিচালক। এ বিষয়ে সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি বলেন, মামলার বিষয়টি জানতে পেরে আসামি গা ঢাকা দিয়েছে। তবে তাকে গ্রেপ্তারে পুলিশ চেষ্টা চালাচ্ছে।  
১১ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫৪

সুপ্রিমকোর্ট বার নির্বাচনে মারামারি / যুথি-কাজলসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে মারামারির ঘটনায় রাজধানীর শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় স্বতন্ত্র থেকে সম্পাদক প্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি, বিএনপির প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।  শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে সহকারি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুর রহমান চৌধুরী সাইফ তাকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর রাতেই বিএনপির ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মামলায় অন্য আসামিরা হলেন, অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ (৫৫), অ্যাডভোকেট  শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার উসমান, অ্যাড. আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমী ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল (৪০), অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও  অ্যাডভোকেট সোহাগ। এ ছাড়া মামলায় ৩০/৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২৪-২৫ সালের নির্বাচনে দুইদিনে ৭ হাজার ৮৮৩ জন আইনজীবীর মধ্যে ৫ হাজার ৩১৯ আইনজীবী ভোট দেন। এই দুই প্যানেলের বাইরে সভাপতি পদে ইউনুছ আলী আকন্দ এবং সাবেক অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এম কে রহমান নির্বাচন করছেন। এছাড়া সম্পাদক পদে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন সাদা ও নীল প্যানেলের বাইরে অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি ও ফরহাদ উদ্দিন আহমেদ ভূইয়া। কোষাধ্যক্ষ পদে স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচন করছেন অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম।
০৯ মার্চ ২০২৪, ১১:২৪

অগ্নিকাণ্ডের মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির আশ্বাস আইনমন্ত্রীর
অগ্নিকাণ্ডের মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে অংশ নেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা জানান। আইনমন্ত্রী বলেন, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্ত শেষে আদালতে মামলা শুরু হলে দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য প্রসিকিউশনকে যে নির্দেশ দেওয়া প্রয়োজন, সেটা দেওয়া হবে। এ সময় মামলা জট নিরসনের বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন আনিসুল হক। তিনি বলেন, বক্তব্যের শুরুতেই ডিসিদের কাছে মামলা জটের বিষয়ে সহযোগিতা চেয়েছি। মামলা জট নিরসনের জন্য তারা যেন সহযোগিতা করে। বাজার ব্যবস্থার বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, পণ্য মজুত করে কেউ বাজার অস্থিতিশীল করলে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী। এজন্য ১৯৭৪ সালে স্পেশাল পাওয়ার অ্যাক্ট করা হয়েছিল। কেউ বাজার ব্যবস্থাকে অস্থিতিশীল করলে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডিসি সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বক্ত্যব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যারা গুজব ছড়ায় তাদেরকে চিহ্নিত করে তালিকা তৈরি করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবারের জেলা প্রশাসক সম্মেলনের আলোচ্যসূচিতে থাকছে ৩৫৬ প্রস্তাব। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২২টি প্রস্তাব পড়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ থেকে। সম্মেলনে সর্বমোট অধিবেশন ৩০টি। এরমধ্যে কার্য-অধিবেশন ২৫টি।
০৫ মার্চ ২০২৪, ১৫:২৫

গাজীপুরে কাস্টমস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে কাস্টমসের উপকমিশনার বিল্লাল হোসেন ও তার স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌসের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুদক। সোমবার (৪ মার্চ) দুদকের গাজীপুর জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের উপপরিচালক বায়েজিদুর রহমান খান বাদী হয়ে মামলা দুটি করেন। বিল্লাল হোসেন বর্তমানে রংপুর কাস্টমস হাউজে ও তার স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস মহাখালী ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউটে কর্মরত। মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, বিল্লাল হোসেন ও তার স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌসের সম্পদের তথ্য চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন থেকে সম্পদ বিবরণী জারি করা হয়। পরে তিনি ২০২০ সালে ২৭ ডিসেম্বর সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন। তার দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে উপকমিশনার বিল্লাল হোসেনের নামে ৫১ লাখ ৩৮ হাজার ৮১৬ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক প্রমাণ পান। আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখার অপরাধে বিল্লাল হোসেনের নামে দুর্নীতি দমন কমিশন মামলা করে। এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে বিল্লাল হোসেনের স্ত্রী চিকিৎসক জান্নাতুল ফেরদৌসের নামে ৫৫ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনসহ এক কোটি ১৩ লাখ এক হাজার ৮৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক প্রমাণ পেয়েছেন অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা। ওই সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয় বহির্ভূত অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিল্লাল হোসেনের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌসের নামেও আরেকটি মামলা করা হয়।
০৫ মার্চ ২০২৪, ০৬:৪০

শিল্পী সমিতির বনভোজনে হাতাহাতির ঘটনায় মামলা
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এবারের বনভোজন যেন বিতর্কে মোড়া। খাবার ব্যবস্থাপনায় অব্যবস্থাপনা, অনেক গুণী শিল্পীকে দাওয়াত না দেওয়ার অভিযোগ, জায়েদ খানের সদস্যপদ স্থগিত, এক সিনেমার অভিনয় শিল্পীকে সদস্য পদ দেওয়া ছাড়াও সর্বশেষ সদ্য সমাপ্ত পিকনিকে শিল্পীদের মধ্যে হাতাহাতি ও মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এখানেই শেষ নয়, এই মারামারির ঘটনা এবার গড়াল মামলায়। শিল্পী সমিতির সদস্য নিশু তার মেয়েকে নির্যাতনের অভিযোগ এনে মামলা করেছেন কয়েক জনের বিরুদ্ধে। সমিতি বরাবর অভিযোগ জানানোর একদিন পার হয়ে গেলেও সমাধান না পেয়ে মামলা করেছেন বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী এই শিল্পী। এক প্রশ্নের জবাবে নিশু আরটিভিকে বলেন, বিষয়টি আমি শিল্পী সমিতিকে অবগত করেছি। এ নিয়ে নিপুণকে ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। শাহনূর ও জেসমিন আমাকে কল করেছিল। তারা বলেছিলেন আমরা দেখতেছি। তারপর আর খবর নেই। একদিন পার হয়ে গেছে। নিপুণ একটি বার ফোন করতে পারত কিন্তু করেনি। এটা আমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছে।  যোগ করে তিনি বলেন, আমি বিচার চেয়ে মামলা করেছি। এ নিয়ে মঙ্গলবার (৪ মার্চ)  সংবাদ সম্মেলন করব তখনই বিস্তারিত বলব। আজ আমি ঈদের একটি নাটকের শুটিংয়ে ব্যস্ত আছি যে, কারণে কথা বলতে পারছি না। আক্ষেপ করে এই শিল্পী বলেন, ঘটনা ঘটার একদিন পার হয়ে গেলেও কেউ আমাকে সহযোগিতা করেনি। মামলা করার পর সবাই এখন সহযোগিতা করতে চাচ্ছে। আমি এখন আর তাদের সহযোগিতা নেব না। শিল্পী সমিতি আমাকে সহযোগিতা করেনি। কোন থানায় এবং কার কার নামে মামলা করেছেন তা আগাম জানাতে চায়নি এই শিল্পী। সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তুলে ধরবেন বলে জানিয়েছেন। সেদিনকার ঘটনার বর্ণনা দিয়ে নিশু বলেন, বড়রা সবাই চেয়ার খেলা খেলতেছে সেখানে চেয়ারে গিয়ে আমার মেয়ে বসে। মেয়েকে না করেছিলাম ওখানে যেতে কিন্তু ও খেলার জন্য যায়। ছোট মানুষ ওতটা বুঝে না শখ করে গিয়েছে খেলতে। পেছনে আঁখি নামের একজন ভদ্র মহিলা ছিল নাচের, আমি তাকে চিনি না। আর ছিলেন স্বপ্না। আমার বাচ্চা চেয়ারে বসা মাত্রই ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিয়েছে। ফেলে দেওয়ার জন্য আমার মেয়ে উচ্চস্বরে কথা বলা মাত্রই থাপ্পড় দেয়। এরপর অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়। আমি এগিয়ে গেলে আমাকে মাথায় পেছন দিয়ে আঘাত করে ওরা। তখন আমার মেয়ে ওদের ধরতে এগিয়ে যায়। তারপর আবার আমার মেয়ের গায়ে হাত দেয় আঁখির ছেলে। ৩৫ বছরের এক যুবক আমার বাচ্চা মেয়ের গায়ে হাত দেয়। যিনি গায়ে হাত দিয়েছেন তিনি শিল্পী সমিতির সদস্য না। কিন্তু আমার মেয়ের দুটি পরিচয়। প্রথমত নায়িকা নিশুর মেয়ে, দ্বিতীয়ত শাবনূরের ভাতিজি। আমি শিল্পী সমিতির একজন সদস্য হওয়া সত্ত্বেও সমিতি থেকে বিচার পাইনি। শনিবার (২ মার্চ) পালিত হয় শিল্পী সমিতির বনভোজন। পিকনিকের হাতাহাতির এই ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। ৩ মিনিট ৩ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, এক কিশোরীর সঙ্গে অকথ্য ভাষায় কথা বলছেন একজন। এরপরই পরিস্থিতি মোড় নেয় ঝগড়ায়। দুইজনের বাগবিতণ্ডায় শেষ পর্যন্ত ঝগড়া পৌঁছায় হাতাহাতিতে। এতে এফডিসিতে থাকা শিল্পী সমিতির পিকনিকে উপস্থিতরা ঝগড়া ও হাতাহাতি ঠেকাতে এগিয়ে আসেন। রোববার (৩ মার্চ) রাতে এমন ভিডিও নেট দুনিয়ায় প্রকাশ পেতেই মুহূর্তে তা ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে নেটিজেনদের মধ্যে। ভাইরাল ভিডিওতে নিশুকে বলতে শোনা যায়, আমার বাচ্চা এমন একটি জায়গায় অসম্মানিত হবে সেটি আসলে মেনে নেওয়া যায় না। আমার মনে হয় না শিল্পী সমিতি এ বিষয়ে কোন উদ্যোগ নেবে। আমার সিনেমা দরকার নেই, আমার বাচ্চা আগে। আমি ভুলে যাব আমার সিনেমার ক্যারিয়ারের ২২ বছর। শিল্পী সমিতির কাছে আমার কোনো প্রত্যাশাই নেই। কারণ, ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর আমি নিপুণকে কল দিলাম কিন্তু সে কল ধরল না। এ ঘটনা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা চলছে নেটদুনিয়ায়। অনেকে শিল্পী সমিতির এ পিকনিককে ‘সার্কাস পার্টি’ হিসেবে কটাক্ষ করেছেন। অনেকে হাতাহাতির সঙ্গে জড়িত শিল্পীদের ব্যঙ্গ করে বলেছেন, ‘এরা নাকি আবার শিল্পী।’ অনেকের আবার মন্তব্য, ‘জায়েদ খানের সাংগঠনিক দক্ষতাই ভালো ছিল।’
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৬:৫৬

সিরাজগঞ্জে স্ত্রীসহ ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের দুই মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সিরাজগঞ্জে এক ইউনিয়ন ভূমি উপসহকারী ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রোববার (৩ মার্চ) দুদকের পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক ফেরদৌস রায়হান বকসী মামলাটি দায়ের করেন। অভিযুক্ত সেলিম রেজা (৪৫) চৌহালী উপজেলার উমারপুর ইউনিয়ন ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা। তিনি জেলার বেলকুচি উপজেলার সগুনা ইউনিয়নের চর জোকনালা গ্রামের জহির উদ্দিনের ছেলে। বর্তমানে তিনি সিরাজগঞ্জ পৌরসভার মাছুমপুর মহল্লার বাসিন্দা। সোমবার (৪ মার্চ) সকালে দুদকের পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয় সূত্রে ও মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালে সেলিম রেজার বিরুদ্ধে ঘুষ ও দুর্নীতি করে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ ওঠে। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে তার সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। সেলিম রেজা তার সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর সম্পদ ও অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে ৫৩ লাখ ৪৭ হাজার ৯২৪ টাকা মূল্যের সম্পদ গোপন করেন, যা দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৬ (২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এছাড়া তিনি ৪৫ লাখ ৭২ হাজার ৪৫০ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দখলে রেখেছেন, যা দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অপরদিকে তার স্ত্রী আফরোজা বেগম (৪২) তার সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর সম্পদ ও অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে ৩৫ লাখ ১১ হাজার ৫৫৫ টাকা মূল্যের সম্পদ গোপন ও ৫৬ লাখ ২৬ হাজার ৫৫৫ টাকা মূল্যের জ্ঞাত আয়ের উৎস বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও দখলে রেখেছেন। এ পরিস্থিতিতে দুদকের পাবনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক ফেরদৌস রায়হান বকসী বাদী হয়ে ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা সেলিম রেজা ও তার স্ত্রী আফরোজা বেগমের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেন। মামলার বাদী ফেরদৌস রায়হান বকসী বলেন, সেলিম রেজা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে অবৈধ সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এ কারণে তাদের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করা হয়েছে। চৌহালী উপজেলার উমারপুর ইউনিয়ন ভূমি উপসহকারী কর্মকর্তা সেলিম রেজা বলেন, আমার যা স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ রয়েছে, তা আয়কর বিবরণীতে উল্লেখ আছে। এগুলো দুদক অফিসে জমা দিয়েছিলাম। তবে আমার ও আমার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে কিনা তা জানা নেই।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৫

শিশু ধর্ষণের চেষ্টা / মামলা করায় বাড়ির রাস্তা বন্ধ করে দিলো আসামিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে প্রথম শ্রেণির শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টার মামলা করায় ভুক্তভোগী পরিবারকে একঘরে করে রাখা হয়েছে। আসামিরা বাদির বাড়ি থেকে বের হওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগী পরিবারটি বিষয়টি স্থানীয় চেয়ারম্যানকে জানালেও কোনো প্রদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে ভুক্তভোগী পরিবারটি। ঘটনাটি ঠাকরগাঁও সদর উপজেলার চিলারং ইউনিয়নের পাহাড়ভাঙ্গা উত্তর কুড়ালিপাড়া গ্রামের। মামলা সূত্রে জানা যায়, ১৬ জানুয়ারি বিকেলে পেঁয়ারা দেওয়ার লোভ দেখিয়ে প্রথম শ্রেণির শিশু শিক্ষার্থীকে বাড়িতে ডেকে নেয় প্রতিবেশী এক কিশোর (১৭)। ঘরে নিয়ে গিয়ে ওই শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। পরে শিশুটি বাড়িতে ফিরে বিষয়টি পরিবারকে জানায়। এ ঘটনায় ১৮ জানুয়ারি ওই কিশোরকে আসামি করে ঠাকুরগাঁও সদর থানায় নারী-শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করে ভুক্তভোগী শিশুটির বাবা।   পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত ওমর ফারুককে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে। আদালতে ওই শিশু শিক্ষার্থী ২২ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে ঘটনার বর্ণনাও করেছেন। ভুক্তভোগী পরিবারের অভিযোগ, আসামি জামিনে কারাগার থেকে বেরিয়ে আসার পরপরই তার পরিবারের লোকজন মামলাটি আপোসের জন্য চাপপ্রয়োগ করতে থাকে। আপোসে রাজি না হওয়ায় বাড়ির পশ্চিম পাশে যাতায়াতের রাস্তায় বাঁশের বেড়া দিয়ে বন্ধ করে রেখেছে। বিষয়টি স্থানীয় চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যকে জানালেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এ অবস্থায় আমরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছি। চিলারং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফজলুল হক বলেন, মামলার বাদী জানিয়েছে তাদের যাতায়াতের রাস্তা আসামির লোকজন বন্ধ করে দিয়েছে। বিষয়টি আমরা দেখছি। রাস্তা খুলে দেওয়ার জন্য আমরা কাজ করতেছি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের ঠাকুরগাঁও জেলা শাখা সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সদস্য সুচরিতা দেব গণমাধ্যমকে বলেন, আমি সেই জায়গায় গিয়েছিলাম এবং এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি যে এই জায়গাটি দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে এলাকাবাসী রাস্তা হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। তিনি আরও বলেন, এর মধ্যে সরকারি মাটি ভরাট করা হয়েছে। এই মামলার প্রেক্ষিতে রাস্তাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পরিবারটি এখন এক ঘরে হয়ে আছে। এখন পর্যন্ত যেহেতু রাস্তার তারা খুলে দেয় নাই আমরা ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসকের বরাবর স্মারকলিপি দেব। খুব তাড়াতাড়ি যেন সেই পরিবারের যাতায়াতের রাস্তাটি খুলে দেওয়া হয়। এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর থানা পুলিশের ওসি ফিরোজ ওয়াহিদ গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি স্থানীয় চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানো হয়েছে। আমরাও এ বিষয়টা নিয়ে কাজ করতেছি।  সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা বেলায়েত হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, বিষয়টি আমি সংবাদমাধ্যমে জানতে পেরেছি। তবে এখন পর্যন্ত কেউ এ বিষয়ে অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেব।
০২ মার্চ ২০২৪, ২৩:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়