• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মাওলানা লুৎফুর রহমানের দাফন সম্পন্ন
দাফন সম্পন্ন হয়েছে প্রখ্যাত মুফাসসিরে কুরআন, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামি বক্তা ও বাংলাদেশ মাজলিসুল মুফাসসিরিনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা লুৎফর রহমানের।    সোমবার (৪ মার্চ) সকাল ৯টার দিকে তৃতীয় জানাজা শেষে রামগঞ্জ উপজেলায় নিজবাড়ির প্রাঙ্গণে তার দাফন সম্পন্ন হয়। এর আগে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার করপাড়া ইউনিয়নের গাজীপুর রাজ্জাকিয়া জনকল্যাণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে তার দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।    জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের জেনারেল সেক্রেটারি মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহসেক্রেটারি এ টি এম মাসুম, বাংলাদেশ মাজলিসুল মুফাসসিরিনের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি রুহুল আমিন ও শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি ড. রেজাউল করিমসহ বিপুলসংখ্যক মুসল্লি।  রোববার (৩ মার্চ) দুপুর ২টা ৫৪ মিনিটে রাজধানীর ইবনে সিনা হাসপাতালে মাওলানা লুৎফুর রহমান মারা যান। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি সকাল পৌনে ১০টায় লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার নিজবাড়িতে ব্রেনস্ট্রোক করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে বাড়ির লোকজন তাকে লক্ষ্মীপুর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান তিনি ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আনা হয়। প্রখ্যাত এ আলেমে আল্লামা লুৎফর রহমান একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামি বক্তা। একজন স্বনামধন্য বক্তা হিসেবে দেশে-বিদেশে তার অনেক পরিচিতি রয়েছে। ব্যক্তিজীবনে মাওলানা লুৎফর রহমান ৫ কন্যা ও ২ ছেলের পিতা। আল্লামা লুৎফুর রহমান ১৯৪০ সালে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার করপাড়া ইউনিয়নের বদরপুর গ্রামের জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কর্মজীবনে রাজখালি আলিয়া মাদরাসার অধ্যক্ষ হিসেবে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। পাশাপাশি সামাজিক উন্নয়ন অগ্রগতিতে সবসময় নিজেকে উৎসর্গ করেন। 
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৩:২৫

মাওলানা লুৎফুর রহমান মারা গেছেন
বাংলাদেশ মাজলিসুল মুফাসসিরিনের কেন্দ্রীয় সভাপতি ও প্রখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা লুৎফর রহমান মারা গছেনে (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রোববার (৩ মার্চ) দুপুর ২টা ৫৪ মিনিটে রাজধানীর ইবনে সিনা হাসপাতালে তিনি মারা যান। গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার ছোট ছেলে আবু সালমান মোহাম্মদ আম্মার। এর আগে, গত ১৪ ফেব্রুয়ারি সকাল পৌনে ১০টায় লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার নিজবাড়িতে ব্রেনস্ট্রোক করেন মাওলানা লুৎফুর রহমান। সঙ্গে সঙ্গে বাড়ির লোকজন তাকে লক্ষ্মীপুর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান তিনি ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছেন। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আনা হয়। প্রখ্যাত এ আলেমে আল্লামা লুৎফর রহমান একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ইসলামি বক্তা। একজন স্বনামধন্য বক্তা হিসেবে দেশে-বিদেশে তার অনেক পরিচিতি রয়েছে। ব্যক্তিজীবনে মাওলানা লুৎফর রহমান ৫ কন্যা ও ২ ছেলের পিতা।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪০

মাওলানা সা’দকে আজকের মধ্যে ভিসা দেওয়ার দাবিতে আলটিমেটাম
৫৭তম বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে মাওলানা সাদ কান্দলভিকে আজকের মধ্যে ভিসা দেওয়ার দাবিতে আলটিমেটাম দিয়েছে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ নামের একটি সংগঠন।  বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ আলটিমেটাম দেন সংগঠনটির নেতারা। সংগঠনটির নেতারা বলেন, ৫ বছর আগে সম্পাদিত চুক্তি অনুসারে ইজতেমার ২ পর্বের আয়োজকরা সমান সুযোগ সুবিধা পাওয়ার কথা ছিলো। বাস্তবে ১ম পর্বের আয়োজকরা সকল সুযোগ ভোগ করলেও ২য় পর্বের আয়োজকরা সুযোগ সুবিধা পাচ্ছে না। আর ১ম পর্বের আয়োজকরা তাদের সর্বোচ্চ মুরব্বিকে নিয়ে ইজতেমা করার সুযোগ পেলেও ২য় পর্বের আয়োজকদের এ সুযোগ থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের বিদেশি খিত্তা গেটে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক মুফতি মুয়াজ বিন নূর এবং মুফতি আজিমউদ্দিন। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মিজানুর রহমান, মুফতি আরিফ হোসেন, মাওলানা আনাস, সৈয়দ মাসুম, আতাউর রহমান, আতাউল্লাহসহ অনেক সাধারণ মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৪০

খাইবার পাখতুনখোয়ায় মাওলানা ফজলুর গাড়িবহরে হামলা
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খানে রাজনৈতিক সংগঠন জমিয়তে উলেমা-ই-ইসলাম-ফজল (জেইউআই-এফ) প্রধান মাওলানা ফজলুর রহমানের গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটেছে।  দলের মুখপাত্র মুফতি আবরার রোববার জিও নিউজকে এ খবর নিশ্চিত করেছেন। ইয়ারিক ইন্টারচেঞ্জ এলাকায় মাওলানা ফজলুর রহমানের গাড়িবহরে বিভিন্ন দিক থেকে গুলি চালানো হয়। জেইউআই-এফ প্রধান যখন ডেরা ইসমাইল খানের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন টোল প্লাজার কাছে তাঁর গাড়িবহরে হামলার ঘটনা ঘটে।  ফজলের নিরাপত্তা নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আশ্বস্ত করেন যে, মাওলানা ফজলুর রহমান নিরাপদে আছেন। জিও নিউজের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে ফজলের ভাই হামলার কথা অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, ঘটনার সময় জেইউআই-এফ প্রধান বাড়িতে ছিলেন। তিনি যোগ করে বলেন, মাওলানার গাড়ি ইয়ারিক ইন্টারচেঞ্জের কাছে জ্বালানি ভরার জন্য যখন থেমেছিলো তখন ঘটনাটি ঘটেছিল। খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কিছু অংশে ‘অস্থিতিশীল’ নিরাপত্তা পরিস্থিতির কারণে একাধিকবার নির্বাচন আয়োজন নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন মওলানা ফজলুর রহমান। জিও নিউজ এ তথ্য জানিয়েছে। গত ৫ ডিসেম্বর ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে মাওলানা ফজলুর রহমান বলেন, ডেরা ইসমাইল খান, ট্যাঙ্ক এবং লাক্কি মারওয়াতে অস্থিরতা চলছে এবং সেখানে কোনও পুলিশ নেই। এই অস্থির পরিস্থিতিতে কি নির্বাচন আয়োজন করা যাবে? চলতি সপ্তাহের শুরুতে ফজল হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছিলেন, নির্বাচনী প্রচারের সময় দলের কর্মীদের ওপর হামলা হলে প্রধান বিচারপতি কাজী ফয়েজ ঈসা ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সিকান্দার সুলতান রাজাকে দায়ী করা হবে। পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারকে সময়মতো নির্বাচন নিশ্চিত করার নির্দেশ দেওয়ার পর ২০২৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় নির্বাচন বিলম্বিত না হওয়ার বিষয়ে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে। জেইউআই-এফ প্রধানের উপর হামলার নিন্দা জানিয়ে দলটির নেতা হাফিজ হামদুল্লাহ এই ঘটনাকে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে বাধা দেওয়ার জন্য একটি ঘৃণ্য পদক্ষেপ বলে অভিহিত করেছেন। মাওলানা আবদুল গফুর হায়দারী বলেন, আমরা বলে আসছি, এ ধরনের (আইন-শৃঙ্খলা) পরিস্থিতিতে কীভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে? পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নেওয়াজের (পিএমএল-এন) সভাপতি শাহবাজ শরিফও ফজলের গাড়িবহরে হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। এদিকে, স্বরাষ্ট্র সচিব ঘটনার বিষয়টি আমলে নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের কাছ থেকে প্রতিবেদন চেয়েছেন। গত সেপ্টেম্বরে বেলুচিস্তানের মাসতুং এলাকায় এক বিস্ফোরণে জেইউআই-এফের জ্যেষ্ঠ নেতা হাফিজ হামদুল্লাহ আহত হন। এদিকে, জুলাই মাসে বাজাউরের খারে দলের কর্মী সম্মেলনকে লক্ষ্য করে আত্মঘাতী বোমা হামলায় কমপক্ষে ৪০ জন জেইউআই-এফ কর্মী নিহত হন।
০২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়