• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যেসব মাইলফলক স্পর্শ করলো হায়দ্রাবাদ-বেঙ্গালুরু ম্যাচ
চলতি আইপিএলের ৩০তম ম্যাচে হায়দ্রাবাদের মুখোমুখি হয়েছিল বেঙ্গালুরু। দুই ইনিংস মিলিয়ে ৫৪৯ রান আইপিএলের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড এবং সেই সঙ্গে এক ম্যাচে ৮১টি বাউন্ডারির মাইলফলকও স্পর্শ করেছে এদিন। তবে শেষ পর্যন্ত ২৫ রানে হেরে গেছেন বিরাট কোহলিরা। প্রথম ইনিংসে আইপিএলের ইতিহাসে রেকর্ড সর্বোচ্চ ২৮৭ রান করে হায়দ্রাবাদ। ৪৯ বলে ৯টি চার আর ৮টি ছক্কায় সেঞ্চুরি করেন অস্ট্রেলিয়ান তারকা ট্রাভিস হেড। ৩১ বলে ৬৭ রান করেন দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ব্যাটসম্যান হেইনরিচ ক্লাসেন। মাত্র ১০ বলে ৩৭* রান করেন আবদুল সামাদ। ১৭ বলে ৩২ রান করেন এইডেন মার্করাম। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৭ উইকেটে ২৬২ রান করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। দলের হয়ে ৩৫ বলে ৫টি চার আর ৭টি ছক্কায় ৮৩ রান করেন দীনেশ কার্তিক। ২৮ বলে ৭টি চার আর ৪টি ছক্কায় ৬২ রান করেন অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি। ২০ বলে ৪২ রান করে ফেরেন সাবেক অধিনায়ক বিরাট কোহলি।  এই ম্যাচে ৪০ ওভারে দুই দল মিলে ৩৮টি ছক্কা আর ৪৩টি চার মিলে টি-টোয়েন্টিতে রেকর্ড ৮১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৫৪৯ রান করে; যা আইপিএলের ইতিহাসে রেকর্ড। এর আগে আসরের অষ্টম ম্যাচে হায়দ্রাবাদের রাজিব গান্ধী স্টেডিয়ামে হায়দ্রাবাদের মুখোমুখি হয় মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। সেই ম্যাচে দুই দল মিলে ৩৮টি ছক্কার বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৫২৩ রান করে;যা টি-টোয়েন্টিতে কোনো ম্যাচ সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ছিল। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ছক্কার আগের রেকর্ডটি হয়েছিল আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লিগে। ২০১৮ সালে বালখ লেজেন্ডস ও কাবুল জাওয়ানানের ম্যাচে হয়েছিল ৩৭টি ছক্কা। আর আইপিএলে এক ম্যাচে আগে সবচেয়ে বেশি ছক্কা ছিল ৩৩টি। আইপিএলে এক ম্যাচে সবচেয়ে বেশি ৬৯টি বাউন্ডারির রেকর্ডও হয়েছে হায়দ্রাবাদ-মুম্বাইয়ের ম্যাচটিতে। এই ম্যাচে বাউন্ডারি হয়েছে ৬৯টি। এর আগে ২০১০ সালে চেন্নাই ও রাজস্থানের ম্যাচটিতেও হয়েছিল সমান সংখ্যক বাউন্ডারি। তবে সোমবার হায়দ্রাবাদ-বেঙ্গালুরু ম্যাচে ৮১টি বাউন্ডারির বিশ্ব রেকর্ড হয়। চার-ছক্কা থেকে আইপিএলে সবচেয়ে বেশি রান হয়েছে এই ম্যাচে ৪০০ রান। এর আগে গত ১৭ মার্চ হায়দ্রাবাদ-মুম্বাই ম্যাচে বাউন্ডারি থেকে আসে ৩৫২ রান। 
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৫৫

নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলেন মুমিনুল হক
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ব্যাট হাতে পুরোপুরি ব্যর্থ টাইগারদের টপ অর্ডার। তবে ব্যাট হাতে একাই লড়াই করেছেন অভিজ্ঞ ব্যাটার মুমিনুল হক। সিলেট টেস্টের পর চট্টগ্রামেও রান পেয়েছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। সেই সঙ্গে টেস্টে চার হাজার রানের এলিট ক্লাবে প্রবেশ করেছেন মুমিনুল। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টের আগে ৬০ ম্যাচের ১১২ ইনিংসে ৩৯৭৫ রান ছিলো মুমিনুলের। ৪ হাজার রান থেকে  ২৫ রান দূরে ছিলেন তিনি। টেস্টের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে ৩৩ রান করেন মুমিনুল। এই ইনিংস খেলার পথে টেস্ট ক্যারিয়ারে ৪ হাজার ক্লাবে নাম লেখান তিনি। মুমিনুলের আগে বাংলাদেশের হয়ে ৪ হাজার রান ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন মুশফিকুর রহিম (৫৬৭৬), তামিম ইকবাল (৫১৩৪) ও সাকিব আল হাসান (৪৪৬৯)। এ ছাড়াও বাংলাদেশের তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে টেস্টে লঙ্কানদের বিপক্ষে ১ হাজার রান পূর্ণ করেন মুমিনুল। এর আগে মুশফিকুর রহিম (১৭ টেস্টে ১৩৪৬ রান) এবং মোহাম্মদ আশরাফুল (১৩ টেস্টে ১০৯০ রান) এই তালিকায় নাম তোলেন। ২০১৩ সালের মার্চে গল টেস্ট দিয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক হয় মুমিনুলের। এখন পর্যন্ত ৬১ টেস্টের ১১৩ ইনিংসে ১২টি সেঞ্চুরি ও ১৭টি হাফ-সেঞ্চুরিতে ৩৮ দশমিক ৫৩ গড়ে ৪০০৮ রান করেছেন তিনি। টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ড মুমিনুলেরই।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৫৫

নতুন মাইলফলক স্পর্শ করলেন সৌম্য সরকার
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে  ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি সৌম্য সরকার। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে ৬৮ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন তিনি। সেই সঙ্গে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দুই হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই টাইগার ওপেনার।  শুক্রবার (১৫ মার্চ) টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই লিটনকে হারায় টাইগাররা। এরপর দেখেশুনে থিতু হয়ে, তবেই ব্যাট চালিয়েছেন সৌম্য। চল্লিশের পর থেকে কিছুটা সময় নিলেও ফিফটির ল্যান্ডমার্ক স্পর্শ করেছেন এই অলরাউন্ডার। চার মেরে পূর্ণ করেছেন নিজের অর্ধশতক। ৫২ বলে স্পর্শ করেছেন ফিফটি।  এদিন আরও একটি মাইলফলক স্পর্শ করেছেন সৌম্য সরকার। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে নিজের দুই হাজার রান পূরণ করেছেন তিনি। ফিফটির মতো এবারও মাইলফলকে গিয়েছেন চার মেরে। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডে খেলার আগে তার রান ছিল ১৯৪৪। ৫৬ রান করে সেটা নিয়ে গিয়েছেন ২ হাজারের ঘরে। তবে শেষ পর্যন্ত ৬৮ রানে থামতে হয়েছে সৌম্যকে।  বাংলাদেশে হয়ে সবচেয়ে দ্রুত সময়ে দুই হাজার রান স্পর্শ করেছেন সৌম্য সরকার। এই মাইলফলক স্পর্শ করতে তাকে খেলতে হয়েছে ৬৪ ইনিংস। এর আগে ৬৫ ইনিংসে জায়গাটি দখল করে রেখে ছিলেন লিটন দাস ও শাহরিয়ার নাফিস। এরপরই রয়েছেন সাকিব আল হাসান। ৬৯ ইনিংস দুই হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন টাইগার পোস্টারবয়।
১৫ মার্চ ২০২৪, ২০:৫৫

রানে ফিরেই যে নতুন মাইলফলক ছুঁলেন সাকিব
বিপিএলের দশম আসরের শুরুটা ভালো করতে পারেননি সাকিব আল হাসান। কারণ, চোখের সমস্যার জন্য ব্যাটিংয়ে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। তবে নাম যেহেতু তাই ফিরে আসতেও সময় নেন নি এই টাইগার অধিনায়ক। সবশেষে দুই ম্যাচে ব্যাট হাতে নিজের আগ্রাসী রূপ দেখিয়েছেন সাকিব। সেই সঙ্গে স্পর্শ করেছন নতুন মাইলফলক। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৬ বলে ২৭ রানের মারকুটে ইনিংস খেলেন সাকিব। এই সুবাদে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ৭ হাজার রানের ক্লাবে পৌঁছে গিয়েছেন এই বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে টাইগার ওপেনার তামিম ইকবাল আগেই ছিলেন এই ক্লাবে। এবার যুক্ত হলেন সাকিব।  আর এই ৭ হাজার রান করার মধ্যে দিয়ে সাকিব গড়েছেন আরও এক রেকর্ড। টি-টোয়েন্টির স্বীকৃত ম্যাচে ৭ হাজার রান এবং ৪০০ উইকেট সংগ্রাহকের তালিকায় প্রবেশ করেছেন সাকিব। এর আগে এই ক্লাবে ছিলেন মাত্র একজন ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার আন্দ্রে রাসেল এই ক্লাবে ছিলেন আগে থেকেই এবার যুক্ত হলেন সাকিব। চলতি বিপিএলে সাত ম্যাচ খেলে ব্যাট হাতে মাত্র ৬৫ রান করলেও বোলিংয়ে দাপট দেখিয়েছেন সাকিব। ৭ ম্যাচে ১১ উইকেট নিয়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন তিনি। তার উপরে রয়েছেন এক ম্যাচ বেশি খেলা মাহেদী । ১৩ উইকেট শিকার করেছেন তিনি। আট ম্যাচ খেলে ১৫ উইকেট শিকার করে প্রথম স্থান দখল করেছে শরিফুল ইসলাম।  
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২৩

সাকিবকে পিছনে ফেলে সাউদির নতুন মাইলফলক 
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির দৌড়ে সাউদির সঙ্গে সাকিবের লড়াইটা ছিল হাড্ডাহাড্ডি। তবে নিউজিল্যান্ড সিরিজে খেলতে না পারায় টাইগার অলরাউন্ডারকে অনেকটাই পিছনে ফেলেছেনে এই কিউই পেসার। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) অকল্যান্ডে পাকিস্তানের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথমটিতে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে তার উইকেট সংখ্যাকে নিয়ে গেছেন ১৫১ তে। এর মধ্যদিয়ে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম বোলার হিসেবে ১৫০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করলেন তিনি।  গত বছরের মার্চে সাউদিকে ছাড়িয়ে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি বনেছিলেন সাকিব আল হাসান। ঘরের মাঠে আইরিশদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেট নিয়ে সাউদিকে ছাড়িয়ে যান সাকিব। তখন সাকিবের উইকেট ছিল ১৩৬, সাউদির ১৩৪। এরপর জুলাই মাসে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুই ম্যাচের সিরিজে আরও ৪ উইকেট নিয়ে সংখ্যাটা ১৪০ এ নিয়ে যান সাকিব। আগস্টে আরব আমিরাতের বিপক্ষে ৬ উইকেট নিয়ে সাউদিও নিজের উইকেট সংখ্যা ১৪০ করেন। পরে একই মাসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে সাকিবকে ছাড়িয়ে সাউদি।  জুলাইয়ের পর আর টি-টোয়েন্টি খেলেননি সাকিব। চোটের কারণে সর্বশেষ নিউজিল্যান্ড সিরিজেও খেলতে পারেনি। তাই সাকিবের উইকেট ১৪০ দাঁড়িয়ে গেছে। অন্যদিকে সাউদি নিজের সংখ্যাটা দিনকে দিন বাড়িয়ে নিচ্ছেন। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সাউদি ও সাকিবের পরই সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি আফগান লেগ স্পিনার রশিদ খান। ৮২ ইনিংসে তার উইকেট ১১৬টি। তালিকার চতুর্থ স্থানে থাকা ইশ সোধির ঝুলিতে রয়েছে ১০২ উইকেট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলা মালিঙ্গা এখনো আছেন তালিকার পঞ্চম স্থানে। ৮৩ ইনিংসে তার উইকেট ১০৭টি।
১২ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:২৮

জনগণের ভোট বর্জন ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ১২ দল 
১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতারা বলেছেন, আওয়ামী লীগের একতরফা ডামি নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। জনগণের এই ভোট বর্জন ইতিহাসের মাইলফলক হয়ে থাকবে। রোববার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাব ও পল্টন এলাকায় আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে ১২ দলীয় জোট আয়োজিত হরতাল ও গণকারফিউর সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্যে এসব কথা বলেন তারা। নেতারা বলেন, আওয়ামী লীগের এখনই নাকে খত দিয়ে পদত্যাগ করা উচিত। কারণ, জনগণ ভোটকেন্দ্রে যায়নি। দেশের মানুষ এ সরকারকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছে। জনগণের এ নীরব ‘ভোট প্রত্যাখ্যান’ জাতির বিজয় এবং ফ্যাসিবাদ সরকারের পরাজয়। নেতারা আরও বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের সেই ভোট ডাকাতির কলঙ্কজনক অধ্যায়ের পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। এ সরকার দেশ ও জনগণের জন্য একটি মহাবিপদ ডেকে এনেছে। তাই এ আওয়ামী লীগ সরকারকে বিদায় না করা পর্যন্ত জনগণের মুক্তি আসবে না। আমরা শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগ, তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনসহ একদফার যুগপৎ আন্দোলন চালিয়ে যাব। এ সময় জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) প্রেসিডিয়াম সদস্য নওয়াব আলী খান আব্বাস বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ভুল পথে হাঁটতে শুরু করেছে। জনগণ এই সরকারকে প্রত্যাখ্যান করে ভোট দিতে যায়নি। কারণ, এ সরকার ভোট চুরির মাধ্যমে আবারও ক্ষমতায় থাকতে চায়। আমরা এই সরকারের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকব। ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, গণদাবি উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বাচনের নামে তামাশা মঞ্চস্থ করছে। এই প্রহসনের নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশকে চরম মূল্য দিতে হতে পারে। ১২ দলীয় জোটের প্রধান সমন্বয়ক ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপার সহসভাপতি রাশেদ প্রধান বলেন, জনগণ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী তামাশা প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা ভোটকেন্দ্রে যায়নি। এর মধ্য দিয়ে তারা এই একতরফা নির্বাচন ও সরকারের প্রতি তাদের অনাস্থা জানিয়েছে। জনগণ হরতাল ও গণকারফিউ স্বতঃস্ফুর্তভাবে পালন করেছে। সরকারের মনে রাখা উচিত, বাংলার মজলুম মানুষেরা ‘পরাজয়’ মানে না। ইনশাআল্লাহ, জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত। বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন মো. ফারুক রহমান বলেন, দেশের মানুষ একতরফা নির্বাচনের ভোট বর্জন করে এ সরকারকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিয়েছে। জনগণের এই নীরব ভোট প্রত্যাখ্যানে জাতির বিজয় এবং এই সরকারের পরাজয় ঘটেছে। এতে আরও বক্তব্য রাখেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুল আহাদ, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির একাংশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দীন পারভেজ, ইসলামি ঐক্যজোটের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শওকত আমিন।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়