• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
সেহরিতে মসজিদের মাইকে অনবরত ডাকাডাকি, যা বললেন আহমাদুল্লাহ 
মহান রব্বুল আল-আমিনের অধিকতর নৈকট্য লাভের শ্রেষ্ঠ সময় ও পরকালীন পাথেয় অর্জনের অভাবনীয় মাস রমজান। ধর্মপ্রাণ মুসুল্লিরা গভীর রাতে উঠে সেহরি খাওয়ার মধ্য দিয়ে রোজা পালন শুরু করেন। সেহরিতে পাড়ামহল্লার মসজিদের মাইকের ডাক মুসুল্লিদের ঘুম ভাঙাতে সাহায্য করে। তবে কারও কারও জন্য এই ডাক মারাত্মক বিরক্তিকরও। গভীর রাতে ঘণ্টাব্যাপী মসজিদের মাইকে ইসলামী সংগীত পরিবেশন, কিছুক্ষণ পরপর মুসুল্লিদের সতর্ক করা, সময় বলে দেওয়া প্রভৃতি শিশু, বৃদ্ধ, ঋতুবতী নারী, অসুস্থ ব্যক্তি কিংবা অমুসলিমদের জন্য মারাত্মক ঘুমের ব্যাঘাত। সামাজিকমাধ্যমে এ নিয়ে ব্যাপক আলাপ-আলোচনাও হচ্ছে। এবার এ বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার শায়েখ আহমাদুল্লাহ। তার ফেসবুক পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো—    ‘ভোররাতে সাহরির সময় মসজিদের মাইকে অতিরিক্ত ডাকাডাকি এবং গজল গাওয়ার প্রথা বন্ধ হওয়া উচিত।একটা সময় মানুষের প্রয়োজনেই হয়তো ডাকাডাকির এই প্রথা চালু হয়েছিল। কিন্তু এখন প্রতিটা বাড়িতেই ঘুম ভাঙানোর মতো দু-চারটা এলার্ম ঘড়িবিশিষ্ট মোবাইল ফোন আছে। এ সময়ে এসে ঘুম ভাঙানোর জন্য মাইকের মাত্রারিক্ত ডাকাডাকি নিষ্প্রয়োজন; বরং বিরক্তিকর।  কারণ, সাহরির ওই সময়টা তাহাজ্জুদ এবং দোয়া কবুলের সময়। ওই সময় মাইকের আওয়াজ ইবাদতকারীদের ইবাদতে ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। তাছাড়া ঋতুবতী নারী, অসুস্থ, শিশু এবং অমুসলিমদের ঘুমেরও ব্যাঘাত সৃষ্টি করে মাইকের আওয়াজ।  যেখানে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটিয়ে উচ্চস্বরে কোরআন তেলাওয়াত করতে নিষেধ করেছেন স্বয়ং রাসুল (সা.), সেখানে অনেক সময় ধরে মাইক বাজানো কতটা যুক্তিসঙ্গত এবং ইসলাম-সঙ্গত? হ্যাঁ, সাহরির শুরুতে এবং শেষে এক-দুবার ডেকে দেওয়া যায়। কিন্তু লাগাতার ডাকাডাকি, গজল, হামদ-নাত গাওয়া মোটেও কাম্য নয়। আমাদের এইসব কর্মকাণ্ডের জন্য অনেকে ইসলামের প্রতি বিতৃষ্ণ হয়ে যায়। অনেকে হয়তো আজানের কথা বলবেন— ফজরের আজানের কারণেও তো ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। আসলে আজান এবং সাহরির ডাকাডাকি দুটো ভিন্ন জিনিস।  আজান ইসলামের শিআর। তাছাড়া আজান খুবই সংক্ষিপ্ত সময় নিয়ে হয় এবং ফজরের আজান গভীর রাতেও দেওয়া হয় না। এ কারণে দুটোকে এক করে দেখার সুযোগ নেই। ইসলাম পরিমিতিবোধের ধর্ম। ইসলামের এই পরিমিতিবোধ সমাজের সকল স্তরে প্রয়োগ হলে আমাদের জীবন সহজ এবং সাবলীল হবে।’
২৮ মার্চ ২০২৪, ০৯:৫৩

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সেই মাইক এখন কোথায়
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ। পূর্ব ঘোষণা মোতাবেক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সারা দিয়ে জনসমুদ্রে পরিণত হলো তৎকালীন রেসকোর্স ময়দান। গোটা জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন তার ভাষণ শোনার জন্য। পাকিস্তানি সামরিক সরকারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে সেদিন ১০ লাখ জনতার মাঝে উপস্থিত হন বঙ্গবন্ধু। শোনান বাঙালির চিরমুক্তির সেই অমর কবিতা- ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম, স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ কিন্তু যে মাইক্রোফোনে ভেসে বঙ্গবন্ধুর সেই বজ্রকণ্ঠ দাবানলের মতো ছড়িয়েছিল বাংলার পথে-প্রান্তরে, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও সেই মাইক্রোফোন, মাইক ও স্ট্যান্ড প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণে সেদিন রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় সাউন্ড সিস্টেমের দায়িত্ব পালন করে কল-রেডী। ৭ মার্চের ৩ দিন আগে বঙ্গবন্ধু সমাবেশে মাইকের জন্য তার ধানমন্ডির বাসায় ডাক দেন কল-রেডীর মালিক হরিপদ ঘোষ ও দয়াল ঘোষকে। স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাতের অন্ধকারে লুকিয়ে মাঠে মাইক লাগান তারা। মাইক লাগিয়ে কাপড় দিয়ে ঢেকে দেন, যেন পাকিস্তানি সৈন্যরা বুঝতে না পারে। পরদিন সেই মাইকেই বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু। কল-রেডীর বর্তমান কর্ণধার হরিপদ ঘোষের ছেলে সাগর ঘোষ। তিনি বলেন, উৎকণ্ঠিত পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে শুধু টাকার জন্য সাড়া দেয়নি কল-রেডী। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে পাকিস্তানি স্বৈরশাসকের হুমকির মুখে রাতের অন্ধকারে সেদিন প্রায় ১০ লাখ মানুষের সেই ঐতিহাসিক সমাবেশে মাইকের আয়োজন করে কল-রেডী। বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ভাষণের সাক্ষী হতে পেরে কল-রেডী গর্ববোধ করে। এদিকে দীর্ঘ সময়ে সরকারিভাবে যথাযথ সম্মান বা গুরুত্ব না পাওয়ার ক্ষোভে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ দেওয়া মাইক্রোফোনটি নিলামে বিক্রির চিন্তাভাবনা করছেন প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান কর্ণধাররা। সাগর ঘোষের ভাই বিশ্বনাথ ঘোষ বলেন, দেশে যথাযথ মর্যাদা না পাওয়ায় ঐতিহাসিক সেই মাইক নিলামের জন্য ইতোমধ্যে জার্মানি পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে সেটি বিদেশে নিলামে তোলার প্রস্তুতি চলছে। এদিকে ‘১৯৭১: গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর’ ট্রাস্টের সভাপতি অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে ব্যবহৃত একটি মাইক্রোফোন গণহত্যা জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে। তখন তো অনেকগুলো মাইক ছিল। সেই মাইক্রোফোনকে বলা হতো ‘বুলেট’। আমাদের জাদুঘরের সংগ্রহে এমন একটা আছে। যেহেতু অনেকগুলো ছিল, ফলে তাদের কাছে আরও থাকতে পারে। সেগুলো যাচাই করে সংরক্ষণ করা উচিত। তবে কল-রেডীর পরিচালক সাগর ঘোষের দাবি, এই মাইকের কোনো অংশ এখনো তারা কাউকে দেননি। ফলে গণহত্যা জাদুঘরে কীভাবে গেল সেটি তারা জানেন না। সেটি আসল কিনা, তা নিয়েও তাদের সন্দেহ রয়েছে। ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন,৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু যে মাইক্রোফোনে ভাষণ দিয়েছিলেন, সেই মাইক্রোফোনটি আমাদের কাছে আছে। এছাড়া বিভিন্ন ঐতিহাসিক ভাষণের সাক্ষী হয়ে থাকা আরও কিছু মাইক্রোফোন, স্ট্যান্ড, এমপ্লিফায়ারসহ অন্যান্য সরঞ্জাম রয়েছে, যেগুলো ইতিহাসের সাক্ষী। কিন্তু এগুলো সংরক্ষণের জন্য কোনো প্রতিষ্ঠান থেকেই আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি। আমরা আমাদের মত কিছু রেখে দিয়েছি, কিছু নষ্ট হয়ে গেছে। মাইক্রোফোনটি নিলামের জন্য বিদেশে পাঠানোর যে তথ্য বিশ্বনাথ ঘোষ দিয়েছেন, সে বিষয়ে প্রশ্ন করলে সাগর বলেন, আমার ভাই যেটা বলেছেন, ঠিক আছে। এখানে থাকলে তো নষ্ট হয়ে যাবে। যদি সরকার বা কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে এটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়, তবে এনে দেব। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের সেই নিদর্শন সংরক্ষণ করা জরুরি বলে মনে করেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহরিয়ার কবির। তিনি বলেন, কল-রেডীর ইতিহাস তো সবাই জানে। শুধু ৭ মার্চ নয়, আমাদের আন্দোলন সংগ্রামের নানান অধ্যায়ে তারা জড়িয়ে আছে। তাদের কাছে যে নির্দশনগুলো আছে, সেগুলো যাচাই করে যদি প্রকৃতই হয়— তবে সেগুলো সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া উচিত। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর, জাতীয় জাদুঘর এবং গণহত্যা জাদুঘরের কেউ দায়িত্ব নিয়ে এই নিদর্শন সংরক্ষণ করা উচিত। উল্লেখ্য, শুধু ৭ মার্চের ভাষণ নয়, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে কল-রেডীর মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়িয়ে ভাষণ দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু। তার আগে, ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬৬ সালের ৬ দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনের সভা-সমাবেশেও কল-রেডীর মাইকে বক্তব্য দিয়েছেন নেতারা।
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৬:৪৮

বিয়ে, বিনোদন ও মাহফিলের মাইক নিয়ে যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ
পৃথিবীর অন্যতম বায়ু ও শব্দদূষণের শহরের নাম ঢাকা। দৈনিক গড়ে ১৪ ঘণ্টা সময় ধরে অসহনীয় মাত্রায় শব্দদূষণ হয় ঢাকায়। বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, বিয়ে-বিনোদন, মাহফিলে মাইকের শব্দ গণপরিবহন, প্রাইভেট কার, বাইক, রিক্সার অযাচিত হর্ন শব্দ দূষণের অন্যতম কারণ। আর এসব কারণে কষ্ট পোহাতে হয় শিশু, বৃদ্ধসহ সব ধরণের মানুষকে। সোমবার (২০ ফেব্রুয়ারি) শব্দদূষণের বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছেন জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ। পোস্টে তিনি বলেছেন, সম্মানিত ওয়াজ মাহফিলের আলোচক ও আয়োজকবৃন্দ, এসএসসি, দাখিল ও বেফাক পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে মাহফিলের মাইক নিয়ন্ত্রণ করুন। সম্ভব হলে মাইক প্যান্ডেলের মধ্যে সীমিত রাখুন, অথবা বাহিরের মাইকের ভলিউম কমিয়ে রাখুন। কোন অবস্থাতেই  দূর-দুরান্ত পর্যন্ত মাইক লাগিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত মাহফিল করবেন না।  তিনি বলেন, আমাদের অসচেতনতা যেন ইসলামের ব্যাপারে মানুষকে বীতশ্রদ্ধ করে না তোলে। মুসলিম জীবনে ওয়াজ ও নসীহার গুরুত্ব অপরিসীম। তবে সবকিছুই হওয়া উচিত ইসলামের নির্দেশনা মেনে। ওয়াজ-নসীহার মতো একটি ইবাদত যেন অন্যের কষ্টের কারণ না হয়, এ বিষয়টি আমাদের গুরুত্ব দিয়ে ভাবা উচিত।  তিনি আরও বলেন, এর পাশাপাশি বিয়ে-বিনোদন, রাজনৈতিক প্রচারণা, গাড়ির অযাচিত হর্নসহ যে কোন শব্দদূষণ সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় ব্যাঘাত ঘটে, তা থেকে আমাদের বিরত থাকা উচিত। দেশের একজন জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক ও সামাজিক সক্রিয় কর্মী শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি  আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন।
২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:০২

জিতলেন তিন পুরস্কার, গ্র্যামির মঞ্চ থেকেই আটক কিলার মাইক
সংগীত দুনিয়ার সবচেয়ে সম্মানজনক আসর গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ৬৬তম গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডস। বছরজুড়ে সেরা গান, সুর, অ্যালবাম ও সেরা সংগীত তারকাদের সম্মানিত করা হয়েছে আয়োজনটির মধ্য দিয়ে। এ বছর গ্র্যামি মঞ্চে পারফরম্যান্স করে দর্শক মাতিয়েছেন এসজেডএ, বিলি জোয়েল, জনি মিচেল, ডুয়া লিপা, লুক কম্বস এবং বার্না বয়ের মতো তারকারা। এই অনুষ্ঠান সঞ্চালনার দায়িত্বে ছিলেন ট্রেভর নোয়া। এবারের ৬৬তম আসরে তিন তিনটি পুরস্কার জিতে নিলেন র‌্যাপ সংগীতশিল্পী কিলার মাইক। কিন্তু সাফল্যের স্বাদ সম্পূর্ণ উপভোগ করার আগে হাতকড়া পরতে হলো তাকে। অনুষ্ঠান চলাকালীন কিলারকে হাতকড়া পরিয়ে থানায় নিয়ে যায় লস অ্যাঞ্জেলসের পুলিশ। স্থানীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, কেন কিলারকে আটক করা হলো সে বিষয়ে কিছু জানায়নি পুলিশ। তবে গ্র্যামির অনুষ্ঠানের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই বলে ফোর্বস জানিয়েছে। কিলারের আসল নাম মাইকেল সান্তিয়াগো রেন্ডার। পেশার খাতিরে নাম পরিবর্তন করেন তিনি। বর্ণবিদ্বেষ এবং পুলিশি অত্যাচারের বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যেই সোচ্চার হতে দেখা যায় কিলারকে। রোবাবার রাতে ‘সায়েনটিস্টস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্রস’-এর জন্য ‘বেস্ট র‌্যাপ সং’ এবং ‘বেস্ট র‌্যাপ পারফরম্যান্স’ বিভাগে জয়ী হন কিলার। তা ছাড়া তার ‘মাইকেল’ অ্যালবামটি ‘বেস্ট র‌্যাপ অ্যালবাম’ বিভাগে পুরস্কার পায়।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:১৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়