• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দ্বিতীয় সন্তানের মা-বাবা হচ্ছেন আনুশকা-বিরাট
ভারতীয় জনপ্রিয় তারকা দম্পতি আনুশকা শর্মা ও বিরাট কোহলি। একজন রুপালি পর্দা মাতান। অন্যজন দাপিয়ে বেড়ান ক্রিকেটের মাঠ। দীর্ঘদিন প্রেমের সম্পর্কে থাকার পর ২০১৭ সালে গাঁটছড়া বাঁধেন তারা। সংসার জীবনের দীর্ঘ পাঁচ বছরের মাথায় প্রথম সন্তানের বাবা-মা হন এই তারকা দম্পতি।  এবার জানা গেল, দ্বিতীয় সন্তানের মা-বাবা হচ্ছেন আনুশকা-বিরাট। খবরটি নিশ্চিত করেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার এবি ডি ভিলিয়ার্স। একটি ইউটিউব চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানান তিনি। যদিও এই গুঞ্জনে এখন পর্যন্ত মুখ খোলেননি আনুশকা-বিরাট।  এবি ডি ভিলিয়ার্স বলেন, বিরাটের দ্বিতীয় সন্তান আসছে। সে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছে। এটি তার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার মনে হয়, অধিকাংশ মানুষের প্রথম অগ্রাধিকার তার পরিবার। এদিকে দ্বিতীয় সন্তানের বাবা-মা হওয়ার বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেননি বিরাট কিংবা আনুশকা। তবে শোবিজ অঙ্গনে দীর্ঘদিন ধরেই উড়ছে গুঞ্জনটি।  প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১১ জানুয়ারি কন্যাসন্তানের মা হন আনুশকা।  সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে  
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:১০

সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মা-বাবা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে একই পরিবারের তিনজনকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।  মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) জেলার তাড়াশ পৌর এলাকার বাড়োয়ারি বটতলা এলাকায় নিহতদের নিজ বাড়ি থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।  নিহতরা হলেন তাড়াশ পৌর এলাকার কালিচরণ সরকারের ছোট ছেলে বিকাশ দাস (৪৫), তার স্ত্রী স্বর্ণা দাস (৪০) ও তাদের মেয়ে তাড়াশ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্রী তুষি দাস (১৫)। তাড়াশ থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) নুর আলম বলেন, সিরাজগঞ্জের তাড়াশ পৌরসভা এলাকার বারোয়ারী বটতলা মহল্লায় বিকাশ দাসের বাড়িটি রোববার থেকে তালাবদ্ধ ছিল। কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না বিকাশ, তার স্ত্রী ও তার মেয়ে তুষির। তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনগুলোও বন্ধ ছিল। সন্দেহ হলে পুলিশকে জানায় স্বজনরা। গভীর রাতে রুমের তালাভেঙে প্রবেশ করে তাদের গলাকাটা মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ডটি ঘটানো হয়েছে। নিহতদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্যরা।
৩০ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:২৮

কন্যাসন্তানের জন্ম, হাসপাতালে রেখে পালাল মা-বাবা
দাম্পত্য জীবনে তিন কন্যাসন্তান। আবার কন্যাসন্তান প্রসব করলে তালাক দেবেন স্বামী। কিন্তু এবারও জন্ম হয়েছে কন্যাসন্তানের। তাই হাসপাতালে রেখেই পালিয়ে গেলেন মা-বাবা। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ওই ঘটনা ঘটে। বিকেলে বিষয়টি জানাজানি হয়। হাসপাতালের তথ্য অনুযায়ী, প্রসব বেদনা উঠলে আজ সকাল ৭টার দিকে আলমডাঙ্গা উপজেলার কেষ্টপুর গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী পাপিয়া খাতুনকে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। সেখানেই কন্যাসন্তান প্রসব করেন। পরে তাকে ভর্তি করা হয় গাইনি ওয়ার্ডে। কিছুক্ষণ পর কন্যাসন্তানকে আলমডাঙ্গা উপজেলার ছত্রপাড়া গ্রামের বিলকিস বানু নামে এক নারীর কাছে রেখে পালিয়ে যান আলমগীর-পাপিয়া দম্পতি ও পরিবারের সদস্যরা।  খবর পেয়ে হাসপাতালে আসেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা-তুজ-জোহরা, জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক সিদ্দিকা সোহেলী রশীদ ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী। পরে নবজাতকটি সদর হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স মালেকা খাতুনের তত্বাবধানে রাখা হয়। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা-তুজ-জোহরা ওই নবজাতকের নাম দেন ‘পুষ্প’।  চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) ওয়াহেদ মাহমুদ রবিন বলেন, ওই দম্পতির তিন কন্যাসন্তান রয়েছে। আবারও কন্যাসন্তান হলে স্বামী তালাক দেবে বলে জানায় পাপিয়া। তাই আবারও কন্যাসন্তান জন্ম নেওয়ায় তাকে ফেলে পালিয়ে যায় ওই দম্পতি। আপাতত হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স মালেকা খাতুনের তত্বাবধানে রয়েছে নবজাতক।  চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ সেকেন্দার আলী বলেন, ওই দম্পতি হাসপাতালে যে নাম ও ঠিকানা দিয়েছেন তা যাচাই করা হয়েছে। তারা ভুল তথ্য দিয়েছেন। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ ও ছবি দেখে ওই নারী ও তার স্বজনদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা-তুজ-জোহরা বলেন, নবজাতক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তত্বাবধানে রয়েছে। প্রচলিত আইন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 
২৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়