• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ব্যায়াম করতে গিয়ে ফাটল কপাল, চার সেলাই নিয়ে ফিরলেন মমতা
ব্যায়াম করতে গিয়ে পড়ে গিয়ে গুরুতর চোট পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যার এ ঘটনায় কপাল ফেটে বেশ রক্তক্ষরণ হয়েছে তার। অবশ্য চিকিৎসা শেষে রাতেই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান। তবে, কপালে চারটি সেলাই পড়েছে তার।  তৃণমূল কংগ্রেসের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা।  প্রতিবেদনে বলা হয়, কলকাতার কালীঘাটের বাসভবনে ট্রেডমিলে ব্যায়াম করছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ সময় হঠাৎ পড়ে গিয়ে কপালে গুরুতর আঘাত পান তিনি। সঙ্গে সঙ্গে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতার পিজি হাসপাতালে। আহত হলে তাকে  নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে রাতেই হাসপাতাল থেকে ছুটি নিয়ে বাড়িতে ফেরেন তিনি। তবে তাঁকে বাসায় বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। হাসপাতালে উড বার্ন ওয়ার্ডের সাড়ে ১২ নম্বর কেবিনে ভর্তি হন মমতা। গঠন করা হয় ৮ চিকিৎসকের মেডিকেল বোর্ড। আঘাতের গুরুত্ব বিবেচনা করে তার কপালে চারটি সেলাই করেন চিকিৎসকরা। এরপর শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য মাথায় ব্যান্ডেজ অবস্থায় হুইল চেয়ারে করে পিজি হাসপাতাল থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরো সায়েন্সেস হাসপাতালে। সেখানে সিটি স্ক্যান করা হয় মমতার।  এরপর সেখান থেকে রাতেই তিনি নিজের গাড়িতে করে ফিরে আসেন কালীঘাটের বাড়িতে। ওই গাড়িতেই ছিলেন ভাতিজা অভিষেক ব্যানার্জি এবং ভাতৃবধু কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক ব্যানার্জি জানিয়েছেন, আপাতত বাড়িতেই থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী এবং সেখানে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে থাকবেন তিনি।  মমতার আঘাত পাওয়ার খবরে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে। হাসপাতালে ছুটে যান রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী শোভন দেব চট্টোপাধ্যায়, কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনসহ তৃণমূলের নেতারা।  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্রুত আরোগ্য কামনায় বার্তা পাঠিয়েছেন ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। এ ছাড়া বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মগুমদার, কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীসহ তৃণমূল নেতা-কর্মী থেকে কলকাতার বিশিষ্টজনেরা তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।
১৫ মার্চ ২০২৪, ০২:৪৭

মমতা ব্যানার্জিকে নিয়ে সৃজিতের বায়োপিক!
ওপার বাংলার দর্শকপ্রিয় নির্মাতা সৃজিত মুখার্জি। অনেকে তাকে বায়োপিক কিং বলেও আখ্যা দিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের এই বায়োপিক কিং এবার নাকি বানাবেন রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির বায়োপিক, এমন কথা মিডিয়াপাড়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে। ২০২৪ ভারতের লোকসভা ভোটের আগেই কেন এমন ভাবনা সৃজিতের, তা জানার আগ্রহ অনেকেরই। পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে মমতার সঙ্গে ‘ওয়ান ম্যান আর্মি’ কথাটা একদম মিলে যায়। তার অনেক অনুরাগীই এখন তাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান।  সত্যিই কি মমতা বব্যানার্জির বায়োপিক বানাচ্ছেন সৃজিত? পরিচালক সে কথা পরিষ্কারভাবে না জানালেও এক সাক্ষাৎকারে তাকে বলতে শোনা যায়, মমতার জীবন নিয়ে খুব ভালো সিনেমা হবে। সৃজিত ছোটবেলা থেকে যেগুলো পড়ে এসেছেন, সেই ভালোলাগার জায়গাগুলোকে ফুটিয়ে তুলেছেন সিনেমার পর্দায়। ফেলুদা পড়তে ভালো লাগত তাই বানিয়েছেন দার্জিলিং জমজমাট-ছিন্নমস্তার অভিশাপ। বানিয়েছেন মিশর রহস্য, কাকাবাবুর প্রত্যাবর্তন। জুলিয়েট-সিজারকে ফুটিয়ে তুলেছেন জুলফিকারে। রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের নিয়ে বায়োপিকের কথা উঠলে সৃজিত বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। তিনি বলেন, বায়োপিক বানানোর সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো ছবিতে সব সত্যি দেখানো যায় না। কিছু অধ্যায় চেপে যেতে হয়। সৃজিত জানান, তিনি নিজের সিনেমা বানানোর সময়ে এমন পরিবেশ চান, যেখানে শেষ বক্তব্য থাকবে তারই। কেউ নাক গলাবে না তার পরিচালনা নিয়ে। আর তাই বেশ কিছু রাজনৈতিক নেতার বায়োপিক বানানোর প্রস্তাব তার কাছে এলেও তিনি হাতে নেননি ওগুলো।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৪৩

অরিজিতের স্বপ্ন পূরণে পাশে দাঁড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা
বরাবরই সংগীতশিল্পী অরিজিতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারের ২৯তম কলকাতা ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে মুখ্যমন্ত্রীর ভাবনায় কিফ চলচ্চিত্র উৎসবের থিম সং গেয়েছিলেন অরিজিৎ।  অরিজিতের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন একটি স্কুল ও একটি হাসপাতাল তৈরি করবেন তিনি। সেই কারণেই জমি খুঁজছেন সংগীতশিল্পী। গেল বছর মে মাসে অরিজিতের স্বপ্ন পূরণে পাশা থাকার আশ্বাস দিয়েছিলেন মমতা। জানা গেছে, জঙ্গিপুরে নিজের খরচে একটি হাসপাতাল স্কুল তৈরি করতে চান অরিজিৎ। দীর্ঘদিন ধরেই মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে জিয়াগঞ্জেই থাকছেন এই গায়ক। সেখানকার মানুষদের সার্বিক উন্নতির জন্য বেশ কিছু পরিকল্পনা রয়েছে তার। আর অরিজিতের সেই স্বপ্ন পূরণে এবার তাকে জমি দিয়েছে রাজ্য সরকার।   শুধু তাই নয়, ইতোমধ্যে, সব রকমভাবে অরিজিতের পাশে দাঁড়ানোর জন্য জেলা প্রশাসনকে নির্দেশও দিয়েছেন মমতা। এমনকি অরিজিতের স্বপ্নের হাসপাতাল গড়তে জঙ্গিপুরের তৃণমূল সাংসদ খলিলুর রহমানকেও সব ধরনের সহায়তার জন্য নির্দেশ আগেই দিয়েছেন এই মুখ্যমন্ত্রী।    বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) মালদহ সফর সেরে মুর্শিদাবাদে পৌঁছান মমতা। জেলা সফরের একটি সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় মমতা বলেন, অরিজিৎ খুব ভালো গান গায়। তাকে জঙ্গিপুরে জমির জন্য অনুমোদন করে দিয়েছি। কারণ অনেক বড় স্কুল থেকে শুরু করে, আরও অনেক কিছু করছে। আমরা খুশি, আমরা তাকে অগ্রিম অভিনন্দন জানাই।     মুম্বাইয়ের বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে নিজের গ্রামেই স্ত্রী ও ছেলেদের সঙ্গে থাকেন বিশ্বখ্যাত গায়ক। তার গানের পাশাপাশি তার সরল জীবনযাপন, পরোপকারিতা, তার ব্যবহারেরও মুগ্ধ করে মানুষকে। অরিজিতের বিশ্বাস, পরিপূর্ণ মানব মনের বিকাশের জন্য শিক্ষা,  খেলাধুলার উপর জোর দিতে হবে। আর তাই নিজ থেকেই অনেক উদ্যোগই নিচ্ছেন তিনি। পাশে দাঁড়াচ্ছে সরকারও। বিভিন্ন সময়ে মুখ্যমন্ত্রীর মুখেও তার প্রশংসা শোনা যায়। সূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস    
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৮

রামমন্দির উদ্বোধনে গেলেন না মমতা
অযোধ্যায় সোমবার (২২ জানুয়ারি) রামমন্দির উদ্বোধনের দিন অনুষ্ঠানে যোগ দেননি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। বরং এদিন তিনি কলকাতায় সংহতি মিছিলের আয়োজন করেন। আজ বেলা তিনটায় কড়া নিরাপত্তার বেষ্টনীতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সংহতি যাত্রায় অংশ নেন। সংহতি যাত্রা শুরু হয় হাজরাপার্ক থেকে আর শেষ হয় পার্ক সার্কাসে গিয়ে। সংহতি মিছিলে যোগ দেন হিন্দু, মুসলিম, শিখ, বৌদ্ধ, পারসি, ইহুদি ধর্মের প্রতিনিধিরা।  এরপর মমতা পার্ক সার্কাসে আয়োজিত সভায় বলেন, ‘আমরা এই রাজ্যে ধর্মের নামে বিভেদ চাই না। আমরা যেন একসাথে থাকি। আমরা ধর্মে ধর্মে বিভেদে চাই না।’ মিছিলে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন তৃণমূল এমপি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল কাউন্সিলর কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়, কাউন্সিলর অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়, মন্ত্রী সুজিত বসু, মন্ত্রী জাভেদ খান প্রমুখ।  মিছিলের আগে মমতা কালীঘাট মন্দিরে গিয়ে পূজা দেন। এরপর তার সংহতি যাত্রার মাঝে পথিমধ্যে শিখ সম্প্রদায়ের গুরুদুয়ারা। পার্ক সার্কাসের গির্জা থেকে বেরিয়ে কাছের এক মসজিদে যান মমতা। এরপর পার্ক সার্কাস ময়দান গিয়ে সভায় বক্তব্য দেন মমতা।  রামমন্দির উদ্বোধনে ট্রাস্টের পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল; কিন্তু কয়েক দিন আগেই মমতা সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি অযোধ্যা যাচ্ছেন না। এমনকি রামমন্দির উদ্বোধনকে ‘ভোটের আগে গিমিক’ বলেও কটাক্ষ করেছিলেন মমতা। তৃণমূল নেতারা বলেছেন, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি ধর্ম নিয়ে রাজনীতির খেলা শুরু করেছে। এমন কথা শোনা গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠেও। তিনি বলেছেন, যত দিন তৃণমূল সরকার থাকবে, তত দিন আমি এই রাজ্যে ধর্ম নিয়ে বিভাজন হতে দেব না। আমরা সবাই একসঙ্গে থাকব। থাকব সব ধর্মের মানুষদের নিয়ে। মমতা বলেন, যখন বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল, আমি একা পথে নেমেছিলাম। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর কাছে গিয়েছিলাম। বলেছিলাম- কোনো প্রয়োজন আছে কিনা। ভয় না পেয়ে সমস্ত জায়গায় গিয়ে ত্রাণ দিয়ে এসেছিলাম। এসব অনেকেই ভুলে গিয়েছেন।  ‘জয় বাংলা, জয় সম্প্রীতি। সব ধর্ম ভাই ভাই। দেশকে ভাগ করতে দেব না। আমরা শান্তি চাই’- বলেন মমতা। রামমন্দির উদ্বোধনের দিন কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে থাকা স্কুল, কলেজ এবং অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোতে হাফ ছুটির সমালোচনা করে মমতা বললেন, নেতাজীর জন্মদিনে তাদের ছুটি দেওয়ার কথা বলেছিলাম। দেয়নি। আর আজ তারা ছুটি চাইছে। ছুটি দিচ্ছে। কারণ আজ নাকি ওদের স্বাধীনতা দিবস। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বিরোধী জোটের নাম ‘ইন্ডিয়া’ আমি দিয়েছি, অথচ বৈঠকে সম্মান পাই না। সিপিএম বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়ার’ বৈঠক নিয়ন্ত্রণ করে। আমি সেটা মানব না। এদিকে আজ সকালে পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলের নেতা বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী অযোধ্যায় রামমন্দিরের শুভ উদ্বোধনকে স্মরণে রাখতে কলকাতায় আয়োজন করেন ‘অকালবোধন যাত্রার।’ এই যাত্রায় ছিল অযোধ্যার রামমন্দিরের একটি ট্যাবলো। আর ছিল দুর্গা প্রতিমা। এই যাত্রায়ও প্রচুর মানুষের সমাগম হয়। 
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:০৩

শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানালেন মমতা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার (৮ জানুয়ারি) গঙ্গাসাগর মেলাসহ একাধিক সরকারি প্রকল্পের উদ্বোধন করে তিনি এই অভিনন্দন বার্তা দেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলাদেশের এই জয়ে আমার অভিনন্দন। অভিনন্দন রইল হাসিনাজি (শেখ হাসিনা) ও তার পরিবার এবং তার দল আওয়ামী লীগের প্রতি। যারা এবারে নির্বাচনে জয় পেয়েছেন তাদের সবার প্রতি। প্রত্যেককে আমার ও পশ্চিমবঙ্গবাসীর তরফ থেকে অভিনন্দন। হাসিনাজি যেন ভালো থাকেন, আমি সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা করি।’ এর আগে, রোববার (৭ জানুয়ারি) সারাদেশের ২৯৯টি আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা ২২৫টিতে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। সংসদের ৩০০টি আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি অর্থাৎ ১৫১টি বা তার বেশি আসনে যে দল জয়ী হন তারাই সরকার গঠন করেন। যেহেতু আওয়ামী লীগ ১৫১টির বেশি আসনে বিজয়ী হয়েছে। ফলে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন দলটি টানা চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করতে যাচ্ছে। এর আগে, ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৩৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়