• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দ্বিতীয় দিনের মতো উচ্ছেদ অভিযান চলছে বঙ্গবাজারে  
রাজধানীর বঙ্গবাজারে বহুতল নতুন ভবন নির্মাণের জন্য দ্বিতীয় দিনের মতো উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের এই অভিযানে ভেঙে ফেলা হচ্ছে অস্থায়ী সব দোকান।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকেই এই কার্যক্রম শুরু করে সিটি কর্পোরেশন।  সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বঙ্গবাজারের সামনের অংশে একটি ভেকু দিয়ে বাঁশের কাঠামো সরিয়ে ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত থেকে বিষয়টি দেখভালের দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সময় বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীকে সেখানে উপস্থিত থেকে মোবাইলে উচ্ছেদ অভিযানের দৃশ্য ধারণ করতে দেখা যায়। তবে বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি কেউ। এর আগে গতকাল (১৫ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বঙ্গবাজারের অস্থায়ী দোকানগুলো উচ্ছেদের কার্যক্রম শুরু হয়। সংস্থাটির সম্পত্তি বিভাগের উদ্যোগে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। গত বছরের ৪ এপ্রিল ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ভস্মীভূত হয়ে যায় রাজধানীর সবচেয়ে পুরোনো ও জনপ্রিয় পাইকারি কাপড়ের মার্কেট বঙ্গবাজার। পুড়ে যাওয়া বঙ্গবাজারের আধুনিকায়ন করে সেখানে ব্যবসায়িক পরিবেশ সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি)। সেখানে ১.৭৯ একর জায়গার ওপর ১০ তলাবিশিষ্ট একটি আধুনিক ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা সিটি কর্পোরেশনের। সেইসঙ্গে বঙ্গবাজারের নাম পরিবর্তন করে রাখা হচ্ছে বঙ্গবাজার পাইকারি নগর বিপণিবিতান।  পরিকল্পনা অনুযায়ী, ১০ তলা বিশিষ্ট ভবনটিতে গ্রাউন্ড ফ্লোর ও বেজমেন্ট ছাড়াও থাকবে মোট আটটি ফ্লোর। ভবনে থাকবে তিন হাজার ৪২টি দোকান। প্রতিটি দোকানের আয়তন হবে ৮০-১০০ স্কয়ার ফুট। ভবনটিতে থাকবে আটটি লিফট। এর মধ্যে চারটি থাকবে ক্রেতা-বিক্রেতাদের জন্য। আর বাকি চারটি কার্গো লিফট থাকবে মালামাল ওঠানো-নামানোর জন্য। এছাড়া থাকছে গাড়ি পার্কিং, খাবারের দোকান, সমিতির অফিস, নিরাপত্তাকর্মী এবং সেখানকার কর্মীদের আবাসন ব্যবস্থা। ভবনটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৩৮ কোটি টাকা। ডিএসসিসির সংশ্লিষ্ট দপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১০ তলাবিশিষ্ট আধুনিক এ ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে মোট ৩৮৪টি, প্রথম তলায় ৩৬৬টি, দ্বিতীয় তলায় ৩৯৭টি, তৃতীয় তলায় ৩৮৭টি, চতুর্থ তলায় ৪০৪টি, পঞ্চম তলায় ৩৮৭টি, ষষ্ঠ তলায় ৪০৪টি ও সপ্তম তলায় ৩১৩টি দোকান থাকবে। এ ছাড়া, অষ্টম তলায় দোকান মালিক সমিতির অফিস, কর্মচারী ও নিরাপত্তাকর্মীদের আবাসনের ব্যবস্থা রাখা হবে। ভবনের পার্কিংয়ে একসঙ্গে প্রায় ১৮৫টি গাড়ি ও ১১০টি মোটরসাইকেল পার্কিং করা যাবে। ভবনটিতে ২২টি খাবারের দোকান রাখা হবে। সেইসঙ্গে নকশায় আরও ৮১টির বেশি দোকান রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে।  বঙ্গবাজারের পুরাতন মার্কেটটি মূলত বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স, আদর্শ ইউনিট, মহানগর ইউনিট ও গুলিস্তান ইউনিট নিয়ে গঠিত ছিল। গত ৪ এপ্রিল ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মার্কেটগুলো পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়। এছাড়া, মহানগর শপিং কমপ্লেক্স, এনেক্সকো টাওয়ার, বঙ্গ হোমিও মার্কেট এবং বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেটের কিছু অংশেও আগুন ছড়িয়ে পড়ে। ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডে তিন হাজার ৮৪৫ ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হন বলে তদন্ত প্রতিবেদনে উঠে আসে। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ৩০৩ কোটি টাকার আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয় প্রতিবেদনে। এতোদিন পর্যন্ত পুড়ে যাওয়া মার্কেটের ফাঁকা স্থানে শামিয়ানা ও ছোট ছোট চৌকি বসিয়ে কোনোমতে ব্যবসা পরিচালনা করছিলেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা।  
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৯

প্রথমবারের মতো সালমানের বাড়িতে রণবীর-আলিয়া
বলিউডের তারকাদের বাড়ির অনুষ্ঠান মানেই জমকালো আয়োজন। গত ১১ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সালমান খানদের বাড়িতে আয়োজিত হয়েছিল উৎসবের। আর সেখানে প্রথমবারের মতো স্ত্রী আলিয়া ভাটকে নিয়ে হাজির হন রণবীর কাপুর। প্রতি বছর সালমান খানের বোন অর্পিতা খানের বাড়িতে ঈদের পার্টির আয়োজন করা হয়। এদিন বলিপাড়ার সব নামি তারকাদের ঢল নামে খানদের অনুষ্ঠানে। পাশাপাশি বেশ খোশমেজাজেই ছিলেন সালমান।   শোনা যায়, এই প্রথমবার নাকি সালমানের বাড়িতে পা রাখলেন রণবীর-আলিয়া দম্পতি। ইতোমধ্যে অভিনেতার বাড়ির কর্মচারীর সঙ্গে তোলা তাদের ছবি মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়েছে নেটদুনিয়া। এরপর থেকেই চর্চায় মেতেছেন নেটিজেনরা। তবে কি দীর্ঘদিনের মন কষাকষি মিটল সালমান-রণবীরের?  এমনিতে কাপুর পরিবারের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে সালমানের। আলিয়াকেও বেশ পছন্দ করেন এই অভিনেতা। কিন্তু একমাত্র রণবীরের সঙ্গেই কোনো সম্পর্ক ছিল না সালমানের।    জানা গেছে, ক্যাটরিনা-সালমানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে রণবীরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোর কারণেই নাকি দূরত্ব রেখেছিলেন তিনি। তবে এবার আলিয়ার মধ্যস্থতায় কি স্বাভাবিক হলো তাদের সম্পর্ক? এমন প্রশ্ন রীতিমতো রহস্যের জাল বুনেছে তাদের ভক্তদের মনে। এদিকে অনেকের ধারণা, ‘অ্যানিম্যাল’ সিনেমার দ্বিতীয় কিস্তি ‘অ্যানিম্যাল পার্ক’-এ নাকি দেখা যেতে পারে সালমানকে। যদিও এই বিষয়ে সালমান-রণবীরের তরফে কোনো তথ্য প্রকাশ্যে আসেনি।  
১৩ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:২৩

‘তাদের তো আসলেই আমার কথা শোনার মতো যোগ্যতা-ই নেই’
ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় নায়িকা অপু বিশ্বাস। আগের মত তেমন ভাবে সিনেমা না করলেও এই নায়িকা ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শোরুম উদ্বোধনে। সেসবের প্রচারণায়। তবে বিষয়টি ভালো চোখে দেখেন না অনেকেই। তারা একে ফিতা কাটা বলে ব্যঙ্গ করেন। এবার মুখ খুললেন অপু। ট্রলকারীদের অযোগ্য আখ্যা দিলেন। তিনি মনে করেন মূলত ভাইরাল হতেই তাকে নিয়ে অনেকে কথা বলেন। সম্প্রতি দেবাশীষ বিশ্বাসের উপস্থাপনায় এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন অপু। সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে কেন অপুকে ‘ফিতা কাটা নায়িকা’ বলা হয়? জবাবে অপু বলেন, যাদেরকে এই বিষয়ে আমি জবাব দেব তাদের তো আসলেই আমার কথা শোনার মতো যোগ্যতা-ই নেই। তারপরও বলছি- একজন অভিনেতা-অভিনেত্রীর কাজই হচ্ছে মানুষকে বিনোদন দেওয়া। একজন অপু বিশ্বাসের ক্যারিয়ারের খুব অল্প দিনের নয়। অনেক পথ পেরিয়ে আমি এখানে এসেছি। আমি এ অঙ্গনে এসেই যে নায়িকা হয়ে গেছি- তা কিন্তু নয়। অনেক উত্থান-পতন পেরিয়ে আমি কিন্তু নায়িকা হয়েছি। আমাকে নিয়ে যারা এ ধরনের মন্তব্য করছে, আমি বলবো- তারা না বুঝেই এসব করছে। শুধু আমি নয়, এটা অনেকেই করে। এটা (ফিতা কাটা) তো কাজ। এটা না করার কিছু নেই। অপু বিসশ্বাস আরও বলেন, আমাকে এসব অনুষ্ঠানে নিয়ে যাওয়া হয় প্রচারণার জন্য। আমি গেলে তাদের প্রচারণাটা বেশি হয়। ফলে মানুষের চোখে পড়ে। অন্যরা তো এমন কাজের সুযোগ পান না। অন্যদের নিলে তো এমন প্রচারণা হয় না। তাদেরকে তো কেউ চায় না। ফলে এসব মানুষ আমাকে নিয়ে এমন নেগেটিভ মন্তব্য করে। শুধু তা-ই নয়, আমাকে নিয়ে কথা বলে অনেকেই ভাইরাল হতে চায়। যাহোক এসব কথায় আমি কান দিতে চাই না। এসব কথা নিয়ে ভাবার সময় আমার নেই। আমি আমার কাজ দিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।    প্রসঙ্গত, গেল বছর ঈদে অপু বিশ্বাসের সিনেমা মুক্তি পেলেও এবার তার কোনো ছবি নেই। এ নায়িকার সবশেষ ছবি মুক্তি পায় গেল ফেব্রুয়ারিতে। ‘ট্র্যাপ’ও ‘ছায়াবৃক্ষ’নামের ছবি দুটিতে দেখা গিয়েছিল তাকে।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩০

‘আ.লীগের মতো ককটেল পার্টিতে বিশ্বাসী নয় বিএনপি’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপি রমজানে কতগুলো ইফতার পার্টি করেছে তা গণনার জন্য সরকার লোক নিয়োগ করেছে। বিএনপি রমজানের পবিত্রতা বজায় রাখতে ইফতার মাহফিলে বিশ্বাস করে। আওয়ামী লীগের মতো ককটেল পার্টিতে বিএনপি বিশ্বাসী নয়।  ‘বিএনপি রমজানে এক হাজার ইফতার পার্টি করেছে’ প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্যের জাবাবে শুক্রবার (১২ এপ্রিল) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এ মন্তব্য করেন।  তিনি বলেন, ঈদ মানে আনন্দ-খুশি। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষ আনন্দ উপভোগ করতে পারেনি। উন্নত মানের খাবার কেনার সঙ্গতি ছিল না। অত্যন্ত কষ্টে দিন যাপন করছে দেশের মানুষ। অথচ, আওয়ামী লীগ কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছে। তাদের নেতাকর্মীদের আনন্দের শেষ নেই। বিএনপির এই নেতা বলেন, ঈদকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন অব্যবস্থাপনার কারণে সড়ক দুর্ঘটনায় অনেকের মৃত্যু হয়েছে। হতাহত হয়ে মৃত্যু শোক যেন ঈদের খুশির আনন্দকে ম্লান করে দিয়েছে। মানুষ আগুনে পুড়ে, পানিতে ডুবে ও সড়ক দুর্ঘটনায় মরলেও সেতুমন্ত্রীর কিছু যায় আসে না। ওবায়দুল কাদের সাহেব ও বাকি মন্ত্রীদের মনে স্বস্তি থাকলেও সাধারণ মানুষের মনে স্বস্তি নেই। রিজভী বলেন, বিএনপির জনগণের স্বার্থের দিকে দৃষ্টি দেওয়া একটি রাজনৈতিক দল। তাদেরকে এতো নিপিড়ন ও নির্যাতন করার পরেও তারা জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছি। যতই নির্যাতন ও হুমকি আসুক গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি রাজপথে আছে এবং থাকবে।  
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:০০

‘আমাকে কেনার মতো ধনী এখনও তারা হননি’
দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির দাপুটে অভিনেতা প্রকাশ রাজ। ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি বৈচিত্র্যময় চরিত্রে অভিনয় করে দর্শকদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন এই অভিনেতা। তবে খলনায়ক চরিত্রে অভিনয় করে বেশ খ্যাতি কুড়িয়েছেন প্রকাশ। শুধু অভিনয় নয়, রাজনীতির মাঠেও বিচরণ রয়েছে প্রকাশ রাজের। ২০১৭ সালে প্রকাশ রাজের সাংবাদিক বন্ধু গৌরি লঙ্কেশকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এরপর নরেন্দ্র মোদির কড়া সমালোচনা করেন এই অভিনেতা।  পরবর্তীতে সময়ের সঙ্গে বিজেপিবিরোধী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন তিনি। এমনকি ২০১৯ সালে স্বতন্ত্র থেকে লোকসভা নির্বাচনে অংশ নিয়েও পরাজিত হন প্রকাশ রাজ। কিছুদিন ধরে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে— সেই বিজেপিতেই নাকি যোগ দিতে যাচ্ছেন প্রকাশ রাজ। বিশেষ করে গতকাল এই বিষয়টি নিয়ে জোর চর্চা হয়েছে নেটদুনিয়ায়। অবশেষে এ নিয়ে মুখ খুললেন প্রকাশ রাজ। গতকাল এক্সে একটি পোস্ট শেয়ার করে প্রকাশ রাজ লেখেন, ‘আমার মনে হয়, তারা চেষ্টা করেছে। তারা উপলদ্ধি করেছে, আমাকে কেনার মতো ধনী (আদর্শিক) তারা না। আপনারা কী মনে করেন বন্ধুরা!’ প্রকাশ রাজকে নিজেদের দলে নেওয়ার জন্য বেশ কিছু রাজনৈতিক দলই চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু তাতে নারাজ এই অভিনেতা। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছিলেন প্রকাশ রাজ। সে সময় অভিনেতা বলেছিলেন, ‘আমার কাছে তিন-তিনটি রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে লোকসভা ভোটের প্রার্থী হওয়ার প্রস্তাব এসেছে। আমি সাফ না করে দিয়েছি। কারণ ওরা আমাকে চেয়েছিল, আমার রাজনৈতিক দর্শন বোঝার চেষ্টাই করেনি। আমি এসবের ফাঁদে পড়তে চাই না। প্রসঙ্গত, ১৯৮৮ সালে কন্নড় ভাষার চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রুপালি পর্দায় পা রাখেন প্রকাশ রাজ। কন্নড়, তামিল, তেলেগু, মালায়ালাম, হিন্দি ও ইংরেজি ভাষার অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। পাশাপাশি নিজের অভিনয়গুণে একাধিকবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করেছেন প্রকাশ রাজ।  সূত্র : নিউজ ১৮
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৩২

দেশে প্রথমবারের মতো চালু হলো ওমরাহ কার্ড
দেশে প্রথমবারের মতো মাস্টারকার্ড ব্র্যান্ডেড মাল্টি-কারেন্সি প্রিপেইড ওমরাহ কার্ড চালু করেছে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড। এই কার্ডের মাধ্যমে যারা পবিত্র ওমরাহ করতে সৌদি আরব যাবেন তারা খুব সহজেই দেশ থেকে অর্থ বৈধ উপায়ে সঙ্গে নিয়ে যেতে পারবেন।  জানা গেছে, এই কার্ড শুধু সৌদি আরবই নয়, মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোতেও ব্যবহার করা যাবে। যেমন, এটিএম বুথ থেকে অর্থ উত্তোলনসহ অনলাইনের মাধ্যমে ওমরাহর সংক্রান্ত যাবতীয় খরচাদি যেমন ভ্রমণ, খাবার, বাসস্থান, চিকিৎসা সেবা ইত্যাদির জন্য নিরাপদে পেমেন্ট করার সুবিধা পাবেন ব্যবহারকারীরা। এ কার্ড দিয়ে বাংলাদেশেও সব ধরনের লেনদেন করা যাবে। সম্প্রতি রাজধানীর একটি পাঁচতারকা হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে এই কার্ডের উদ্বোধন করেন ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, ন্যাশনাল ব্যাংকই প্রথমবারের মতো ১৯৯৭ সালে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান মাস্টারকার্ডকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশে ক্রেডিট কার্ড ব্যবসার প্রচলন ঘটায়। যা পরবর্তীতে অন্যান্য ব্যাংক অনুসরণ করে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার প্রথমবারের মতো দেশে মাস্টারকার্ড ব্র্যান্ডেড মাল্টি কারেন্সি প্রিপেইড ওমরাহ কার্ডের প্রচলন শুরু করেছে ন্যাশনাল ব্যাংক। উল্লেখ্য, অন্যান্য সময়ের তুলনায় পবিত্র হজ পালন করতে ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় এখন ওমরাহর দিকে ঝুঁকছেন অনেক মানুষ। এ থেকেই ওমরাহ প্রিপেইড কার্ড চালু করার বিষয়টি বিবেচনায় আনে ন্যাশনাল ব্যাংক। তবে, ওমরাহ প্রিপেইড কার্ডটি পবিত্র হজ পালনের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যাবে। এছাড়া এই কার্ডের গ্রাহকদের জন্য কোনরূপ লোডিং ফি নেই। গ্রাহকদের কথা বিবেচনা করে এই কার্ডে কোনো ধরনের বার্ষিক কার্ড ফি বা লুকানো ফি রাখা হয়নি। কার্ড ইস্যু করার আবেদন প্রক্রিয়াও অনেক সহজ। কার্ডটি ইস্যু করার ক্ষেত্রে গ্রাহকের টিআইএন ও ট্যাক্স রিটার্ন কাগজ জমা দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কেবলমাত্র নির্দিষ্ট একটি ফরম পূরণের মাধ্যমে এবং ন্যূনতম তথ্য ও পাঁচ হাজার টাকা প্রাথমিকভাবে জমা দিয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের যেকোনো শাখা বা উপশাখা থেকে এই কার্ড ইস্যু করা যাবে।  
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১০:২৯

জেব্রার মতো গরুকে রঙ করছে জাপানি কৃষকরা
জাপানের ইয়ামাগাতা প্রিফেকচারের কৃষকরা তাদের গবাদি পশুকে জেব্রার মতো ডোরা দিয়ে রং করছে। কিন্তু কেন? গরুকে কেন তারা জেব্রার মতো ডোরা দিচ্ছেন। কৃষকরা বলছেন, গরুকে এমনভাবে রং করছেন যাতে রক্ত চোষা পোকামাকড় এবং মাছি দূরে থাকে। এমনই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে টোকিওয়ের সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।   ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গরুকে জেব্রা সাজানোর পেছনে যৌক্তিক কারণ রয়েছে। তা হলো গরুকে মাছি ও মথ থেকে বাঁচানো। পরীক্ষাটি ইতিমধ্যেই ভাল ফলাফল দেখাচ্ছে। জেব্রার রং দেওয়া গরুগুলোকে পোকামাকড় কম আক্রমণ করে। যা দেখেই খুশি সেখানকার খামারিরা। ডোরা আঁকা গবাদিপশু তাদের রং না করা অংশের তুলনায় রং করা অংশে কম আক্রমণের শিকার হচ্ছে।  খামারিদের অভিযোগ ছিল, গরুকে রক্তচোষা মথ ও মাছি বেশি আক্রমণ করে। এতে গরুর প্রজননের ওপর প্রভাব পড়ে। মাছির ভয়ে গরু চরতে দিতেও ভয় পেতেন তারা। ইয়ামাগাতা অঞ্চলের কৃষি প্রচার বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, গরুকে জেব্রার রং দেওয়ার পর কৃষকদের দুশ্চিন্তা কমেছে। এতে গরু নিশ্চিন্তে মাঠে চরতে পারছে। গরুর পালকে রক্ষার জন্য খামারিরা রীতিমতো বিজ্ঞানীদের দ্বারস্থ হন। তারা তিন বছর গবেষণা করে দেখেন, জেব্রার মতো ডোরাকাটা গরুকে মাছি বা রক্ত চোষা পোকামাকড় আক্রমণ করে কম। জেব্রা সাজানোর ফলে মাছির আক্রমণ কেন কম হয়, তার কোনো বৈজ্ঞানিক কারণ ব্যাখ্যা করেননি গবেষকেরা।  এদিকে স্থানীয় মেইনিচি পত্রিকা জানিয়েছে, ইয়ামাগাতার গরু খামারিরা দীর্ঘদিন ধরেই গরুকে জেব্রা সাজানোর এই চর্চা ধরে রেখেছেন। এ জন্য মৃদু ব্লিচ বা স্প্রে পেইন্ট ব্যবহার করেন তারা। 
০২ এপ্রিল ২০২৪, ০১:২২

দেশে প্রথমবারের মতো সরকারিভাবে চালু হচ্ছে ইন্টার্নশিপ
দেশে প্রথমবারের মতো সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সর্বপ্রথম চালু হতে যাচ্ছে ইন্টার্নশিপ। ইন্টার্নশিপে আগ্রহী হাজারের অধিক প্রার্থীর আবেদন থেকে বাছাই করা ১০ জনকে এ সুযোগ দেওয়া হতে যাচ্ছে। সোমবার (১ এপ্রিল) সচিবালয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ইন্টার্নশিপ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হবে।   এ সময় নতুন মনোনয়নপ্রাপ্ত ইন্টার্নদের আনুষ্ঠানিকভাবে বরণ করা হবে।  এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জনপ্রশাসন মন্ত্রী মো. ফরহাদ হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।  এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর সংস্থার প্রধানরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, ইন্টার্নশিপ নীতিমালা ২০২৩ এর অধীনে বাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সর্বপ্রথম ইন্টার্নশিপ চালু করছে। বিভিন্ন ধাপ অতিক্রম করে এক হাজার ৯৪ জন আবেদনকারীর মধ্য থেকে ১০ জনকে ইন্টার্ন করতে চূড়ান্ত করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ছয় জন নারী ও চার জন পুরুষ ইন্টার্ন রয়েছেন।  ইন্টার্নদের প্রশিক্ষণ আগামী ৩০ জুন সমাপ্ত হবে বলেও জানান এ কর্মকর্তা।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৬

পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা
ভাতা বাড়ানো ও বকেয়া ভাতা পরিশোধসহ চার দফা দাবিতে পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতি পালন করছেন পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা। একযোগে সারা দেশে এই কর্মসূচির কারণে ব্যাহত হচ্ছে বিভিন্ন হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম।  আন্দোলনরত চিকিৎসকরা বলছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে তারা। এ অবস্থায় রাজধানীর হাসপাতালগুলোতে রোটেশন ডিউটি করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছেন পোস্টেড চিকিৎসকরা। এদিকে বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) আন্দোলনরত চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর। মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দেবেন বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। প্রসঙ্গত, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেইনিদের ভাতা ৫০ হাজার টাকা করার দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন চিকিৎসকরা। গত বছর ওই ভাতার পরিমাণ ২০ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২৫ হাজার টাকা করা হয়। কিন্তু এতে তারা সন্তুষ্ট নন। অন্যদিকে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ভাতা পান ১৫ হাজার টাকা। তাদের দাবি সেটি ৩০ হাজার টাকা করার।  আন্দোলনরত চিকিৎসকদের চার দফা দাবির মধ্যে এফসিপিএস, রেসিডেন্ট, নন-রেসিডেন্ট চিকিৎসকদের বকেয়া ভাতা পরিশোধ করার বিষয়টিও আছে। এছাড়া বিএসএসএমইউর অধীনে ১২টি প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের রেসিডেন্ট এবং ননরেসিডেন্ট চিকিৎসকদের ভাতা আবার চালু করা এবং চিকিৎসক সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ ও বাস্তবায়ন করার দাবি চিকিৎসকদের। আন্দোলনরতরা বলছেন, তাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে। ২৫ মার্চ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাদের আশানুরূপ আলোচনা না হাওয়ায় কর্মসূচি বৃদ্ধি করে ২৯ তারিখ পর্যন্ত করা হয়েছে।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১২:৫২

নোবিপ্রবিতে তৃতীয়বারের মতো গবেষণায় হাতেখড়ি অনুষ্ঠিত
নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) সায়েন্স ক্লাবের আয়োজনে নবীন শিক্ষার্থীদের নিয়ে গবেষণায় হাতেখড়ি অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২৪ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকি। বিশেষ অতিথি নোবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক ড. বিপ্লব মল্লিক, সায়েন্স ক্লাবের উপদেষ্টা ও ফার্মেসি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, অণুজীববিজ্ঞান বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উপ-উপদেষ্টা এবং বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ড. মফিজুল ইসলাম।   অনুষ্ঠানে কি-নোট স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাজমুল আহসান। অন্যান্য স্পিকারদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবির ফার্মেসি বিভাগের প্রভাষক আব্দুল বারেক এবং বায়োটেকনোলজি এন্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক আব্দুল কাদের। গবেষণা নিয়ে বিস্তারিত ধারণা দিতে এই আয়োজনকে মোট ৬টি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়। যার মধ্যে ছিলো-গবেষণার সংক্ষিপ্ত পরিচয়, বৈজ্ঞানিকভাবে গবেষণার ধারণা প্রদর্শন, বৈজ্ঞানিক পোস্টার প্রদর্শন, রেফারেন্সিং এর সংক্ষিপ্ত ধারণা এবং 'দ্যা আর্ট অব সায়েন্টিফিক কমিনিউকেশন। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে গ্রীন ক্যাম্পাস ইনিশিয়েটিভ নিয়ে আয়োজিত প্রজেক্টের উপর প্রেজেন্টেশন দেওয়া হয়।   কি-নোট স্পিকারের বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাজমুল আহসান গবেষণা এবং গবেষণার প্রকারভেদ, কখন কিভাবে গবেষণা শুরু করবে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তিনি বলেন, বিজ্ঞান অনুমান নির্ভর তথ্যের বদলে সবসময় নির্ভরযোগ্য তথ্যে বিশ্বাসী। গবেষণা চিন্তার বিকাশ ঘটাতে সহযোগিতা করে। গবেষণা অজানা জিনিসকে জানতে সাহায্য করে তবে মানবতার বৃহত্তর কল্যাণে তার ফলাফল বিভিন্ন ভাবে প্রকাশ করতে হয়। সব গবেষণার ইতিবাচক ও নেতিবাচক প্রভাব থাকে এমনকি বিজ্ঞানেরও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সেই সীমাবদ্ধতাকে কাটিয়ে উঠতে হবে গবেষণার মাধ্যমে।  তিনি আরও বলেন, গবেষণার জন্য আগ্রহ, সুযোগ সুবিধা ও অর্থ ৩টি জিনিসের সমন্বয় দরকার। কোনো একটি ফিল্ডে গবেষণা করতে হলে সেই ফিল্ড সংশ্লিষ্ট পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখতে হবে। এ ছাড়াও তিনি প্রাথমিক গবেষণা ও ব্যবহারিক গবেষণার বিভিন্ন দিক, গবেষণায় চ্যালেঞ্জ ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। নোবিপ্রবি উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকি বলেন, কোন বিষয় নিয়ে গবেষণা করবো এটা ঠিক করাটা খুবই জরুরি। তুমি কি নিয়ে গবেষণা করতে চাও, টাইটেলটা কি হবে এটা মাথা থেকে আসতে হবে। এটা যদি কপি পেস্ট করো তাহলে সেটা প্লেগারিজম এ ধরা পড়ে যাবে। উপ-উপাচার্য আরও বলেন, এখন দেখা যায় অনেকে টাকা দিয়ে তার রিসার্চ পেপার পাবলিশ করায়। বলতে গেলে অনেক ভালো মানের জার্নালে তারা টাকা দিয়ে পেপার পাবলিশ করিয়ে নেয়। তবে এখনো অনেক জার্নাল আছে যেখানে সৎভাবে পেপার পাবলিশ হয়। তোমাদের কাছে আমার অনুরোধ গবেষণা হয়তো তোমাকে টাকা দিবে না, কিন্তু জ্ঞান দিবে। এটার জন্য পাগলামি লাগে। যার যত বেশি পাগলামি গবেষণার প্রতি সে তত বেশি এগিয়ে যাবে।
২৫ মার্চ ২০২৪, ১৪:১৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়