• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ভিকারুননিসার ১৬৯ শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল
২০২৪ সালে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের স্কুল শাখার ১৬৯ জন শিক্ষার্থীর ভর্তি বাতিল করা হয়েছে।  বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টের এক প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মাউশির পরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এক আদেশে বলা হয়েছে, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃক ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ঊর্ধ্বসীমা নির্ধারণ করে আবার তা অনুসরণ না করে ১ জানুয়ারি ২০১৭ সালের পূর্বে জন্মগ্রহণকারী (প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রেরিত সংযুক্ত তালিকায় বর্ণিত) শিক্ষার্থীদের ভর্তি করাটা ছিল বিধি বহির্ভূত। এমতাবস্থায়, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণিতে বিধি বহির্ভূত ১ জানুয়ারি ২০১৭ সালের পূর্বে জন্মগ্রহণকারী ভর্তিকৃত, প্রতিষ্ঠান কর্তৃক প্রেরিত সংযুক্ত তালিকায় বর্ণিত ২০১৫ সালে জন্মগ্রহণকারী ১০ জন এবং ২০১৬ সালে জন্মগ্রহণকারী ১৫৯ জনসহ মোট ১৬৯ জন শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিল করতে জরুরিভিত্তিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরকে অবহিত করার জন্য অনুরোধ করা হলো। ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী মাউশি থেকে নির্দেশনা পাওয়ার বিষয়টি গণমাধ্যমে স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, এ বিষয়ে পরবর্তী সময়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩৭

শিক্ষার্থীদের দিয়ে ভিকারুননিসা ঘেরাওয়ের হুমকি সেই শিক্ষকের
চাকরিতে পুনর্বহাল না করলে শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের দিয়ে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ঘেরাওয়ের হুমকি দিয়েছেন সাময়িক বরখাস্ত শাখা প্রধান শাহ আলম খান। তথ্যমতে, গত ৪ জানুয়ারি নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রথম শ্রেণিতে কয়েকজন শিক্ষার্থী ভর্তির অভিযোগে ভিকারুননিসা স্কুল অ্যান্ড কলেজের মূল ক্যাম্পাসের দিবা শাখার প্রধান শাহ আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। একই সঙ্গে পুরো ঘটনা তদন্ত করতে তিন সদস্যের একটি গঠন করা হয়। তবে এখন পর্যন্ত তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন জমা দেয়নি। এদিকে বরখাস্ত হওয়া সত্ত্বেও শিক্ষক শাহ আলম স্কুলের সব ধরনের কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করছেন। একইসঙ্গে যারা তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন, তাদের হুমকি দিচ্ছেন তিনি। এ ছাড়া দ্রুত সময়ের মধ্যে চাকরিতে পুনর্বহাল না করলে নিজ শাখার শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নিয়ে ভিকারুননিসা ঘেরাও করারও হুমকি দিয়েছেন শাহ আলম। তার এ ধরনের হুমকিতে ভীতসন্তস্ত্র হয়ে পড়ছেন অন্যান্য শিক্ষকরা। বিষয়টি নিয়ে অধ্যক্ষের কাছে মৌখিকভাবে অভিযোগও জানিয়েছেন তারা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ভিকারুননিসা স্কুলের একজন জ্যেষ্ঠ শিক্ষক বলেন, ভর্তিতে অনিয়ম নিয়ে যে অভিভাবক ও শিক্ষকরা অভিযোগ করেছেন, তাদেরকে নানান ভাবে হুমকি দিচ্ছেন শাহ আলম। এ ছাড়া স্কুলের বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপে তাদের দেখে নেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেছেন শিক্ষকরা। তারা বলছেন, শিক্ষক শাহ আলমের বিরুদ্ধে স্থায়ী ব্যবস্থা না নেওয়া পর্যন্ত তার স্কুলে আসা বন্ধ করতে হবে।  এ বিষয়ে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কেকা রায় চৌধুরী বলেন, শিক্ষক শাহ আলমকে সাময়িক বরখাস্ত করে তাকে অধ্যক্ষের কার্যালয়ে সংযুক্ত করা হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী সাময়িক বরখাস্ত হলে তাকে স্কুলে আসতে হবে, সে জন্যই তিনি স্কুলে আসছেন।  হুমকি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ ধরনের অভিযোগের বিষয়ে আমার জানা নেই। কাউকে তিনি এ ধরনের হুমকি দিয়ে থাকলে তারা স্কুলের অধ্যক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ জানাতে পারেন।  
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৯

দ্বিতীয়বারের মতো পেছাল ভিকারুননিসার দুই শিক্ষকের রায়
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় দুই শিক্ষিকার রায়ের তারিখ দ্বিতীয়বারের মতো পিছিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ১২-এর বিচারক আবদুল্লাহ আল মামুনের আদালতে এ রায় ঘোষণার জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় এদিন রায় ঘোষণা করেননি আদালত। রায়ের নতুন তারিখ পড়বে বলে জানানো হয়। মামলার দুই আসামি হলেন নাজনীন ফেরদৌস ও জিনাত আক্তার। গত ২১ জানুয়ারি মামলাটি রায়ের জন্য ছিল। কিন্তু ওইদিনও রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তা পিছিয়ে ৮ ফেব্রুয়ারি ধার্য করেন আদালত। এর আগে গত ২৭ নভেম্বর একই আদালত রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামি পক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায় ঘোষণার জন্য ধার্য করেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৪ ডিসেম্বর অরিত্রীর আত্মহত্যার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় তার বাবা দিলীপ অধিকারী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এরপর ২০১৯ সালের ২০ মার্চ ওই দুই শিক্ষককে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। আসামিদের নির্দয় ব্যবহারে অরিত্রী আত্মহত্যায় প্ররোচিত হয় বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় শ্রেণিশিক্ষক হাসনা হেনাকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করা হয়। একই বছরের ১০ জুলাই ওই দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। ২৫ নভেম্বর এ মামলার বাদী ও অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারীর জবানবন্দির মধ্য দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপরে ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট অরিত্রী মা বিউটি অধিকারী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এ মামলার ১৮ সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ৩ ডিসেম্বর পরীক্ষা চলাকালে অরিত্রীর কাছে মোবাইল ফোন পান শিক্ষক। মোবাইল ফোনে নকল করেছে— এমন অভিযোগে অরিত্রীর মা-বাবাকে নিয়ে স্কুলে যেতে বলা হয়। দিলীপ অধিকারী তার স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে স্কুলে গেলে ভাইস প্রিন্সিপাল তাদের অপমান করে কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। অধ্যক্ষের কক্ষে গেলে তিনিও একই রকম আচরণ করেন। এ সময় অরিত্রী দ্রুত অধ্যক্ষের কক্ষ থেকে বের হয়ে যায়। পরে শান্তিনগরে বাসায় গিয়ে তিনি দেখেন, অরিত্রী তার কক্ষে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়নায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলছে।
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:১৩

ভিকারুননিসার দুই শিক্ষকের রায় পেছাল
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলায় দুই শিক্ষিকার রায়ের তারিখ পিছিয়েছেন আদালত।  রোববার (২১ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ-১২ এর বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে মামলাটির রায়ের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তারিখ পিছিয়ে দেন আদালত। মামলার দুই আসামি হলেন- নাজনীন ফেরদৌস ও জিনাত আক্তার। এদিন তারা আদালতে হাজিরা দেন। এর আগে ২৭ নভেম্বর ঢাকার ১২তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেছিলেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৪ ডিসেম্বর অরিত্রীর আত্মহত্যার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় তার বাবা দিলীপ অধিকারী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এরপর ২০১৯ সালের ২০ মার্চ ওই দুই শিক্ষককে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। আসামিদের নির্দয় ব্যবহারে অরিত্রী আত্মহত্যায় প্ররোচিত হয় বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় শ্রেণিশিক্ষক হাসনা হেনাকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করা হয়। একই বছরের ১০ জুলাই ওই দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। ২৫ নভেম্বর এ মামলার বাদী ও অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারীর জবানবন্দির মধ্য দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপরে ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট অরিত্রী মা বিউটি অধিকারী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এ মামলার ১৮ সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ৩ ডিসেম্বর পরীক্ষা চলাকালে অরিত্রীর কাছে মোবাইল ফোন পান শিক্ষক। মোবাইল ফোনে নকল করেছে— এমন অভিযোগে অরিত্রীর মা-বাবাকে নিয়ে স্কুলে যেতে বলা হয়। দিলীপ অধিকারী তার স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে স্কুলে গেলে ভাইস প্রিন্সিপাল তাদের অপমান করে কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। অধ্যক্ষের কক্ষে গেলে তিনিও একই রকম আচরণ করেন। এ সময় অরিত্রী দ্রুত অধ্যক্ষের কক্ষ থেকে বের হয়ে যায়। পরে শান্তিনগরে বাসায় গিয়ে তিনি দেখেন, অরিত্রী তার কক্ষে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়নায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলছে।
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৩

ভিকারুননিসার ২ শিক্ষকের মামলার রায় আজ
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী অরিত্রী অধিকারীকে আত্মহত্যার প্ররোচনা দেওয়ার মামলায় প্রতিষ্ঠানটির সাময়িক বরখাস্ত ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নাজনীন ফেরদৌস ও শাখাপ্রধান জিনাত আক্তারের বিরুদ্ধে রায় আজ ঘোষণা করা হবে। রোববার (২১ জানুয়ারি) ঢাকার ১২তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন এ রায় ঘোষণা করবেন। এর আগে ২৭ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য এদিন ধার্য করেন ঢাকার ১২তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আব্দুল্লাহ আল মামুন। আরও পড়ুন : চার মামলায় আমীর খসরুর জামিন শুনানি আজ   মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালের ৪ ডিসেম্বর অরিত্রীর আত্মহত্যার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় তার বাবা দিলীপ অধিকারী বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। এরপর ২০১৯ সালের ২০ মার্চ ওই দুই শিক্ষককে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক কামরুল হাসান তালুকদার। আসামিদের নির্দয় ব্যবহারে অরিত্রী আত্মহত্যায় প্ররোচিত হয় বলে অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় শ্রেণিশিক্ষক হাসনা হেনাকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করা হয়। একই বছরের ১০ জুলাই ওই দুই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। ২৫ নভেম্বর এ মামলার বাদী ও অরিত্রীর বাবা দিলীপ অধিকারীর জবানবন্দির মধ্য দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপরে ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট অরিত্রী মা বিউটি অধিকারী আদালতে সাক্ষ্য দেন। এ মামলার ১৮ সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আরও পড়ুন : হাছান মাহমুদের সঙ্গে ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক   মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৮ সালের ৩ ডিসেম্বর পরীক্ষা চলাকালে অরিত্রীর কাছে মোবাইল ফোন পান শিক্ষক। মোবাইল ফোনে নকল করেছে— এমন অভিযোগে অরিত্রীর মা-বাবাকে নিয়ে স্কুলে যেতে বলা হয়। দিলীপ অধিকারী তার স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে স্কুলে গেলে ভাইস প্রিন্সিপাল তাদের অপমান করে কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। অধ্যক্ষের কক্ষে গেলে তিনিও একই রকম আচরণ করেন। এ সময় অরিত্রী দ্রুত অধ্যক্ষের কক্ষ থেকে বের হয়ে যায়। পরে শান্তিনগরে বাসায় গিয়ে তিনি দেখেন, অরিত্রী তার কক্ষে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়নায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলছে।
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:৩৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়