• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
ভাসানচরে পৌঁছাল আরও ১ হাজার ১৪১ রোহিঙ্গা
কক্সবাজারের টেকনাফ ও উখিয়ার ৩৩টি রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ২৪তম ধাপে নোয়াখালীর ভাসানচরে গেল ১ হাজার ১৪১ জন রোহিঙ্গা। এর মধ্যে ভাসানচর থেকে বেড়াতে যাওয়া ১১০ জন রয়েছে। শুক্রবার (১ মার্চ) দুপুর ৩টার দিকে নৌবাহিনীর চারটি জাহাজে তারা চট্টগ্রাম থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরে পৌঁছান। এর আগে, গত বৃহস্পতিবার রাতে রোহিঙ্গাদের প্রথমে উখিয়া কলেজ মাঠে নিয়ে আসা হয়। এরপর শুক্রবার দুপুরের দিকে তাদের চট্টগ্রামে পাঠানো হয়। সেখান থেকে নৌবাহিনীর জাহাজে তারা ভাসানচর পৌঁছান। এ নিয়ে ভাসানচর আশ্রয়ণকেন্দ্রে রোহিঙ্গা নাগরিকের সংখ্যা ‌দাঁড়াল ৩৬ হাজারে।   বিষয়টি নিশ্চিত করেন ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাওসার আলম ভূঁইয়া। তিনি বলেন, নতুন রোহিঙ্গাদের নৌবাহিনীর বানৌজা তিমি, বানৌজা টুনা, বানৌজা ডলফিন, বানৌজা পেঙ্গুইন জাহাজে করে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। এরপর নৌবাহিনীর পন্টুন সংলগ্ন হ্যালিপ্যাডে নিয়ে যাওয়া হয়। পরবর্তীতে সেখান থেকে গাড়ির মাধ্যমে বিভিন্ন ক্লাস্টারে বসবাসের জন্য হস্তান্তর করা হয়। উল্লেখ্য, ২০২০ সালের চার ডিসেম্বর কক্সবাজার থেকে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রথম দফায় এক হাজার ৬৪২ জন রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা হয়েছিল। পরে বিভিন্ন ধাপে ৩৬ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্থানান্তর করা হয়।
০১ মার্চ ২০২৪, ২২:১১

ভাসানচরে বিস্ফোরণ : আরও এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর ভাসানচরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণের ঘটনায় সোহেল নামে সাড়ে ৫ বছর বয়সী আরও এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত চার রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হলো। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির মৃত্যু হয়।  চমেক হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান বলেন, সবশেষ মারা যাওয়া রোহিঙ্গা শিশু সোহেলের শ্বাসনালি ও শরীরের ৫২ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এর আগে, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সকালে ভাসানচরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৮১ নম্বর ক্লাস্টারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ৫ শিশুসহ ৯ জন রোহিঙ্গা দগ্ধ হয়। প্রথমে হাসপাতালে নেওয়ার পথে রাসেল নামে আড়াই বছর বয়সী এক রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু হয়। এরপর ২৬ ফেব্রুয়ারি চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোবাশ্বেরা (৪) ও রবি আলম (৫) নামে দুই শিশুর মৃত্যু হয়।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৫৮

ভাসানচরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের আহত এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। ওই সময় রোহিঙ্গা নারী, শিশুসহ অগ্নিদগ্ধ হয়েছে ৯ জন।  শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্রগ্রাম নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। এর আগে, একই দিন সকাল সোয়া ৮টার দিকে ৮১নং ক্লাস্টারে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।  নিহত মোহাম্মদ রাসেল (৪) ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আজিজুল হকের ছেলে।   আহতরা হচ্ছেন, ওই ক্লাস্টারের সফি আলমের মেয়ে মোবাশ্বেরা (৩), আবদুল হাকিমের ছেলে বশির উল্যাহ (১৫), আবদুর শুক্কুরের মেয়ে রশিদা (৩), আজিজুল হকের মেয়ে জোবায়েদা (১১), আমেনা খাতুন (২৪), মোহাম্মদ তৈয়বের ছেলে সফি (১২), সফি আলমের ছেলে রবিউল (৫), আজিজুল হকের ছেলে সোহেল (৫)।   খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সকালে ক্যাম্পের ৮১ নং ক্লাস্টারের আব্দুর শুকুরের কক্ষের বারান্দায় থাকা গ্যাসের সিলিন্ডার লিকেজ হয়। একপর্যায়ে গ্যাসের সিলিন্ডারটি বিকট শব্দে বিষ্ফোরণ ঘটে। এতে ৫ শিশু সহ ৯ জন আহত হয়। পরে অন্য রোহিঙ্গারা এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করায় কোনো অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে নি। পরে অগ্নিদগ্ধদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।  নোয়াখালীল পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান শিশু মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, আহত শিশুকে নোয়াখালীর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্রগ্রাম মেডিকেলে নেওয়ার পথে সন্ধ্যার দিকে তার মৃত্যু হয়। তাদের মধ্যে আরও ৬ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে মেডিকেলে ভর্তি করা হচ্ছে।   
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:১০

ভাসানচরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, অগ্নিদগ্ধ ৯
নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় রোহিঙ্গা নারী, শিশুসহ অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন ৯ জন।  শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল সোয়া ৮টার দিকে ৮১নং ক্লাস্টারে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।  আহতরা হলেন ওই ক্লাস্টারের সফি আলমের মেয়ে মোবাশ্বেরা (৩), আবদুল হাকিমের ছেলে বশির উল্যাহ (১৫), আবদুর শুক্কুরের মেয়ে রশিদা (৩), আজিজুল হকের মেয়ে জোবায়েদা (১১), আমেনা খাতুন (২৪), মোহাম্মদ তৈয়বের ছেলে সফি (১২), সফি আলমের ছেলে রবিউল (৫), আজিজুল হকের ছেলে সোহেল (৫) ও তার ছেলে রাসেল (৩)। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সকালে ক্যাম্পের ৮১ নং ক্লাস্টারের আব্দুর শুকুরের কক্ষের বারান্দায় থাকা গ্যাসের সিলিন্ডার লিকেজ হয়। একপর্যায়ে গ্যাসের সিলিন্ডারটি বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ৫ শিশুসহ ৯জন আহত হয়। পরে অন্য রোহিঙ্গারা এগিয়ে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করায় কোনো অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেনি। অগ্নিদগ্ধদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে।  ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাওসার আলম ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আহতদের সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রামে মেডিকেলে পাঠানো হয়েছে। 
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়