• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যুক্তরাজ্যে উপনির্বাচনে ঋষি সুনাকের ভরাডুবি
যুক্তরাজ্যে দুটি জেলায় উপনির্বাচনে বড় ‘ধাক্কা’ খেলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। দুই আসনে উপনির্বাচনে জয়ী হয়েছেন লেবার পার্টি নেতা। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বার্তা সংস্থা এপি। শুক্রবার উপনির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এতে দেখা যায়, দক্ষিণ-পশ্চিম ইংল্যান্ডের কিংসউডের হাউস অব কমন্সের আসনে জয়ী হয়েছেন লেবার পার্টির প্রার্থী ড্যামিয়েন ইগান। দেশটির কেন্দ্রের ওয়েলিংবরোক শহরের আসনটি জিতেছেন দলটির নেতা জেন কিচেন। এপির প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালের জাতীয় নির্বাচনে এ দুই আসনে বড় ব্যবধানে জিতেছিলেন রক্ষণশীলরা। বৃহস্পতিবারের বিশেষ নির্বাচনে তাদের ভরাডুবি হয়েছে। নির্বাচনে লেবার পার্টির দু’জন নেতাকে বিজয়ী করেছেন ব্রিটিশ ভোটাররা। জানা গেছে, গত মাসে কিংসউডের আসন ছেড়েছেন কনজারভেটিভ দলের নেতা ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী ক্রিস স্কিডমোর। এদিকে যৌন অসদাচরণের অভিযোগে ওয়েলিংবরোকের সাবেক সংসদ সদস্য পিটার বোনকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:৪২

নিজ এলাকাতেই ভরাডুবি কেন্দ্রীয় কৃষকলীগ নেতার!
সিরাজগঞ্জ-৩ (তাড়াশ-রায়গঞ্জ) আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থী কেন্দ্রীয় কৃষকলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন সুইটের নিজ এলাকাতেই ভরাডুবি হয়েছে। রায়গঞ্জের ব্রহ্মগাছা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে গিয়ে নিজ ইউনিয়নেই ভরাডুবি হয়েছে এ প্রার্থীর।   নৌকার প্রার্থী অধ্যাপক ডা. আব্দুল আজিজের নিকট নিজ ইউনিয়নেই দুই হাজারের অধিক ভোটের ব্যবধানে হেরেছেন আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও নির্বাচনে ঈগল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সহসভাপতি সাখাওয়াত হোসেন সুইট। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রহ্মগাছা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম সরোয়ার লিটন বলেন, এই ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড কেন্দ্রেই স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রায় ১৪শ ভোটে হেরেছেন। পুরো ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ডা. মো. আব্দুল আজিজের নিকট স্বতন্ত্র প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন সুইট দুই হাজারের অধিক ভোটে হেরেছেন। সাখাওয়াত হোসেন সুইট বাংলাদেশ কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি। তিনি এই আসন থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন। নৌকার মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ঈগল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন। এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল আজিজ ১ লাখ ১৭ হাজার ৬৪২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন সুইট ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৭০৮ ভোট। এছাড়াও দুজন মৃত ভোটারের স্বাক্ষর জমা দেওয়ায় কৃষকলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন সুইটের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিলেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। পরে তিনি আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পান। প্রসঙ্গত, এই আসনে মোট ভোটার ৪ লাখ ১৪ হাজার ৮৪৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৮ হাজার ৪৬৩ জন, নারী ভোটার ২ লাখ ৬ হাজার ৩৭৫ এবং তৃতীয় লিঙ্গের দুজন। ২০১৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসন থেকে মোট সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এদের সবাইকে পরাজিত করে নৌকার প্রার্থী ডা. আব্দুল আজিজ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সিরাজগঞ্জ-৩ (তাড়াশ-রায়গঞ্জ) আসনটি থেকে ডা. মো. আব্দুল আজিজ (নৌকা), সাখাওয়াত হোসেন সুইট (ঈগল) জাকির হোসেন (লাঙ্গল) ও গোলাম মোস্তফা (নোঙ্গর) প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে জাকির হোসেন (লাঙ্গল) কয়েকদিন আগে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। 
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:২০

বগুড়া-৭  / হঠাৎ ‘কোটিপতি’ রেজাউলের ভরাডুবি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাজাহানপুর) আসনে নৌকার প্রার্থীর কাছে শোচনীয়ভাবে হেরেছেন আলোচিত স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম ওরফে বাবলু। বেসরকারি ফলাফলে নৌকার প্রার্থী মোস্তফা আলম পেয়েছেন ৯১ হাজার ২৯ ভোট এবং রেজাউল পেয়েছেন মাত্র ২ হাজার ৭টি ভোট। অথচ ২০১৮ সালে একই আসন থেকে প্রায় ২ লাখ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। জানা গেছে, রেজাউল করিম একসময় পত্রিকার সাংবাদিক ছিলেন। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন করে ১৭ ভোট পেয়ে জামানত হারালেও ২০১৮ সালের নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে দাঁড়ান তিনি। কিন্তু ওই নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হওয়ায় ভাগ্য খুলে যায় তার। সমর্থন পান বিএনপির। শেষ পর্যন্ত ট্রাক প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৯০ হাজার ২৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন রেজাউল। এতেই আলাদিনের জাদুর চেরাগ হাতে পান রেজাউল। পাঁচ বছরে কোটিপতি ব্যবসায়ী বনে যান তিনি। স্ত্রীও হয়েছেন কোটিপতি।   একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনে হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, পাঁচ বছর আগে রেজাউল ও তার নির্ভরশীলদের মাসিক আয় ছিল মাত্র ৪১৭ টাকা। বর্তমানে তার নিজের ও নির্ভরশীলদের মাসিক আয় ৩ লাখ ২ হাজার ২৮ টাকা। তার স্ত্রীর এক টাকাও সঞ্চয় না থাকলে ও এখন তিনি প্রায় সোয়া কোটি টাকার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মালিক।  ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে রেজাউলের কাছে নগদ অর্থ ৩০ হাজার টাকা থাকলেও এখন তার হাতে আছে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা। স্ত্রীর আড়াই লাখ টাকা। শুধু তাই নয়, পাঁচ বছর আগে রেজাউলের বার্ষিক আয় ৫ হাজার টাকা থাকলেও এখন তার নিজের ও নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় ৩৬ লাখ ২৪ হাজার ৩৩৫ টাকা। আগে পুরোনো মোটরসাইকেলে চড়লেও এখন তার আছে ১ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকার বিলাসবহুল দুটি গাড়ি। সংসদ সদস্য হওয়ার আগে কোনো ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট না থাকলেও এখন রাজধানীর অভিজাত এলাকায় এক হাজার বর্গফুটের অ্যাপার্টমেন্টের মালিক রেজাউল।  এ ছাড়া একাদশ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার আগে রেজাউলের স্ত্রীর কোনো বাড়ি না থাকলেও এখন তিনি ১ কোটি ১ লাখ টাকার একটি বাড়ির মালিক। আছে ১০ ভরি স্বর্ণালংকার।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪২

শমসের মবিনের মতো তৈমুরেরও ভরাডুবি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বেসরকারি ফলাফলে নৌকার প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজীর কাছে বিপুল ভোটে হেরে গিয়েছেন তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার। আর এ নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেন গাজী। রোববার (৭ জানুয়ারি) রাতে আসনটির মোট ১২৮টি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এতে দেখা যায়, আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী গোলাম দস্তগীর গাজী পেয়েছেন ১ লাখ ৫৬ হাজার ৪৮৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহজাহান ভুইয়া কেটলি প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৭৫ ভোট। আর আলোচিত প্রার্থী তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার সোনালী আঁশ প্রতীকে পেয়েছেন মাত্র ৩ হাজার ১৯০ ভোট। নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৬১৬ জন। নির্বাচনে ১২৮ কেন্দ্রে ভোট প্রদান করেন ২ লাখ ১২ হাজার ৬২৪ জন ভোটার। সে হিসাবে ভোট পড়েছে ৫৫ দশমিক ১৪ শতাংশ। এদিকে সিলেট-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের কাছে বিপুল ভোটে হেরে গেছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী। আসনটিতে নুরুল ইসলাম নাহিদ পেয়েছেন ৫৮ হাজার ১২৬ ভোট। আর শমসের মবিন পেয়েছেন ১০ হাজার ৮৫৮ ভোট। এর আগে, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে ২৯৯টি আসনে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে। এ সময়ে কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন গোলযোগ হয়েছে। ৩০ থেকে ৩৫ জায়গায় ভোট কেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়েছে। কোথাও ভোটকেন্দ্রের পাশে ককটেল বিস্ফোরণেরও ঘটনা ঘটেছে। অনিয়মের কারণে সাতটি কেন্দ্রে ভোট বাতিল করা হয় এবং জাল ভোটে সহায়তা করার জন্য ১৫ ব্যক্তিকে দণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া কারচুপি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হয়েছে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী ছিল আওয়ামী লীগের। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২৩:২৬

শমসের মবিনের ভরাডুবি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-৬ আসন থেকে জয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।  রোববার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ওই আসনের সব কেন্দ্রের ঘোষিত ফলাফলে নুরুল ইসলাম নাহিদ পেয়েছেন ৫৮ হাজার ১২৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩৮৭ ভোট। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৮৫৮ ভোট। এর আগে, সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সারাদেশে ২৯৯টি আসনে বিরতিহীনভাবে ভোটগ্রহণ চলে। এ সময়ে কিছু জায়গায় বিচ্ছিন্ন গোলযোগ হয়েছে। ৩০ থেকে ৩৫ জায়গায় ভোটকেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পালটাধাওয়া হয়েছে। কোথাও ভোটকেন্দ্রের পাশে ককটেল বিস্ফোরণ হয়েছে। অনিয়মের কারণে সাতটি কেন্দ্রে ভোট বাতিল করা হয় এবং ১৫ ব্যক্তিকে জাল ভোটে সহায়তা করার জন্য দণ্ড দেওয়া হয়েছে। কারচুপি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন বেশ কয়েকজন প্রার্থী। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হয়েছে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী ছিল আওয়ামী লীগের। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি। সিলেট-৬ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ১৯২টি আর ভোটকক্ষ এক হাজার ৮৯টি। এ আসনে মোট ভোটার চার লাখ ৭২ হাজার ৭৪৯জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার দুই লাখ ৩৭ হাজার ৫০৯ জন ও নারী ভোটার দুই লাখ ৩৫ হাজার ২৩৯ জন।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:০১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়