• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ব্যক্তিগত জীবন সবসময় আড়ালে রাখতে পছন্দ করি : জয়া আহসান
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত ও দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ইতোমধ্যে ঢালিউড-টালিউড মাতিয়ে অভিনয়ের দ্যুতি ছড়িয়েছেন বলিউডেও। পর্দায় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে নিজেকে ফুটিয়ে তোলেন এই নায়িকা। সাবলীল অঙ্গভঙ্গি আর অভিনয় দক্ষতায় বরাবরই দর্শকদের হৃদয় ছুঁয়ে যান তিনি। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যমে নিজের কাজ ও ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলেছেন জয়া। এ সময় অভিনেত্রী জানান, ব্যক্তিগত জীবন সবসময় আড়ালে রাখতেই পছন্দ করেন তিনি।  ক্যারিয়ারে একাধিক সাফল্যের পালক যুক্ত হয়েছে জয়ার মুকুটে। তবে কাজের জায়গায় সফলতা পেলেও ব্যক্তিজীবনে সিঙ্গেলই রয়ে গেছেন তিনি। যদিও একসময় ভালোবেসে মডেল ফয়সালের সঙ্গে ঘর বেঁধেছিলেন জয়া।  তবে বিয়ের ১৩ বছরের মাথায় জয়া-ফয়সালের সংসারে বেজে ওঠে বিচ্ছেদের সুর।  ২০১১ সালে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই তারকা দম্পতি। বিবাহবিচ্ছেদের পর পুরোদমে ক্যারিয়ারেই ফোকাস করেন জয়া। মনোযোগী হন অভিনয়ে। বাংলাদেশ-ভারত দুই জায়গাতেই সমানতালে কাজ করে যাচ্ছে তিনি। তবে ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে একেবারেই কথা বলতে পছন্দ করেন না জয়া। এ প্রসঙ্গে জয়া বলেন, জয়া আহসান বলেন, সাধারণত এই সময়ে নারীরা নিজের মূল ফোকাস থেকে সরে যায়। কিন্তু আমি কাজেই মনোযোগ দিয়েছিলাম। আমার কাজ আমাকে সান্ত্বনা দেয়। যার ফলে আমি কাজকে এতটা ভালোবাসি। অভিনেত্রী আরও বলেন, সেলিব্রিটিদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহল অনেক বেশি। মানুষ সবসময়ই আমার সম্পর্কের বিষয়ে জানতে চান। কিন্তু এ বিষয়-ব্যক্তিগত জীবন আমি সবসময়ই আড়ালে রাখতেই পছন্দ করি। 
০৫ মার্চ ২০২৪, ১১:২০

ব্যক্তিগত লোভের আগুনে পুড়েছে বেইলি রোড
গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রীতিমতো হাহাকার। বেইলি রোডের আগুনে পুড়ে ৪৬ জনের মৃত্যুতে প্রায় সবাই শোকে মুহ্যমান, প্রতিবাদে উত্তাল। কিন্তু কেন এই অনিয়ম? কেন বিস্ফোরণ? কেন কর্তৃপক্ষ সিঁড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার রাখলো? কেন ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে হোটেল বানানো হলো? এরকম হাজারো প্রশ্ন আজ মানুষের সামনে৷ সবাই খুব অবাক হওয়ার প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন। যেন এরকম ঘটনা জীবনে প্রথম দেখলেন। আমার মনে হচ্ছে, সবাই অবাক হয়ে দায়িত্ব পালন শেষ করছেন।  অবশ্য অবাক আমিও। তবে কারণ ভিন্ন। যদি সব কিছু মিলিয়ে বলি, তাহলে বলতে হবে মানুষের এত অবাক হওয়া দেখেই আমি অবাক। এখন অবাক বন্ধুরা যদি বলেন, আমার অবাক হওয়ার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে। আমি খুব যে প্রতিবাদ করবো তা নয়। কারণ কোন অনিয়ম আজকাল আর আমাকে অবাক করতে পারে না। কেউ একজন খুব হন্তদন্ত হয়ে এসে বললেন, আগুনে পুড়ে...  জন মারা গেছেন। অথবা সড়ক দুর্ঘটনায়...  জন নিহত। আমার প্রতিক্রিয়া হয় " ও আচ্ছা " বড় জোর খোঁজ নেই নিহতের তালিকায় পরিচিত কেউ আছে কী না। থাকলে একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ি, এই তো..  "মানুষের স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি নেই" এই বিষয়টাতো অনেক আগেই নিশ্চিত হয়েছে। কেন নেই এনিয়ে হাজারটা বিতর্ক হতে পারে। কিন্তু নেই যে এনিয়ে কারও সন্দেহ থাকার কথা নয়। দিন দিন অনিশ্চিত হচ্ছে জীবন। রাস্তা দিয়ে হেঁটে বাসায় ফিরছেন, আপনার মাথায় ইট পড়তে পারে। রাস্তার পাশে চায়ের দোকানে বসে চা পান করছেন, আপনার ওপর একটি চলন্ত ট্রাক এসে আছড়ে পড়তে পারে। আপনি রিকশার করে বাসায় ফিরছেন, মুহূর্তে রাশি রাশি আগুন আপনাকে গ্রাস করতে পারে। কত কী যে হতে পারে সে তালিকা অনেক দীর্ঘ।  আজকাল প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর কারণ বিশ্লেষণ করলেও দেখা যায় এর বেশিরভাগই এখন আর শুধু  প্রাকৃতিক নেই। প্রায় প্রত্যেকটা দুর্যোগের পেছনে মনুষ্য প্রভাবকের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। বেইলি রোডের সাম্প্রতিক আগুনসহ আমার দেখা অভিজ্ঞতা থেকে বলতে চাই, আমাদের দৈনন্দিন যত দুর্ঘটনা এর বেশিরভাগের পেছনে মানুষের হাত রয়েছে। মানুষের জীবনের ঝুঁকি  মানুষই ডেকে আনছে।  ডেকে আনছে না বলে বলা ভাল মানুষই মানুষ মারছে। আবার যদি বিপরীত দিক থেকে সত্যের কাছে আসি, তাহলে বলতে হবে মানুষ নিজেই নিজের প্রাণ রক্ষা করছে না। শুধু প্রাণই বা বলি কেন?  মানুষই ধ্বংস করছে, নিজের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতির পুরোটাই।  পাঠক আমার কথায় আরেক দফা অবাক হলেন?  আচ্ছা হোন আপাতত। বিস্তারিত ব্যাখ্যায় একটু পরে আসছি। তার আগে ভাবুনতো এই বেইলি রোডের ভবনে কেন সরু সিঁড়ি? কেন সিঁড়ি জুড়ে সিলিন্ডার?  বারবার নোটিশ দেয়ার পরেও কেন ভবন নিরাপদ হলো না? তারা যে কথা শুনলো না, সেটা কেউ কেন দেখলো না? কেন ভবনে আগুন লাগলে বের হওয়ার জরুরি পথ নেই?   প্রতিটি প্রশ্নের ভিন্ন ভিন্ন উত্তর আছে। আমি কিন্ত সবগুলো বিশৃঙ্খলার একটি কারণ খুঁজে পাই। যে কারণটি না ঘটলে পুরো দুর্ঘটনাটিই হতো না। সেটি হচ্ছে মানুষের লোভ। অর্থাৎ স্বাভাবিক যে পাওনা তার চেয়ে জোর করে বেশি আদায়ের ইচ্ছা।  আমার কথা মিলিয়ে নিন। ভবন মালিক ছোট জায়গায় বেশি প্রতিষ্ঠান বানিয়ে ভাড়া আদায়ের লোভ করেছে৷ ছোট ঘরে বেশি মানুষ ডেকে লাভ করার লোভ করেছে রেস্ট্রুরেন্ট মালিক। তাকে দেয়া নোটিশ অবহেলা করার শাস্তি না দিয়ে ব্যবসায়ী এবং ভবন মালিকের কাছ থেকে সুবিধা নেয়ার লোভ করেছে দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা। মোটামুটি পুরো দুঘর্টনাটাই একটা লোভ বাস্তবায়নের  সমন্বয়। বেইলি রোডের ঘটনাটি বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা নয়। মানুষের লোভ চর্চার যে গতি, আমারতো মনে হয় সেই তুলনায় দুর্ঘটনা অনেক কম। মানুষই বিপদজনক করে রেখেছে তার চারপাশ। প্রতিদিন এরকম দু-একটি  দুর্ঘটনা হলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।  বেইলি রোডের ঘটনাটব আসলে দীর্ঘদিনের অনিয়ম প্রবণ বাংলাদেশ একটি খণ্ড চিত্র মাত্র। এই দায় সরকার চাপানো সহজ হয়তো। সেই সহজ কাজটি আমরা করছিও ইনিয়ে বিনিয়ে। কিন্তু ভাবুনতো চাইলে কী দ্রুত একটি জনগোষ্ঠীর চিন্তার ত্রুটি সারাতে পারবে কেউ? কীভাবে মানুষ সভ্য চিন্তা করতে পারবে সেটা নিয় আলোচনা হতে পারে। কিন্ত এত মরদেহ সামনে নিয়ে সেই গুরুগম্ভীর আলোচনায় যাওয়াটা কতটুকু সমীচিন সেটাও ভাববার বিষয়। বিপদ আরও আছে, ধরুণ আপনি মাথা ঠাণ্ডা করে ভাবতে চান "কেন বেইলি রোডের আগুন"?  দেখবেন মাথাঠাণ্ডার আগেই কাছাকাছি আরেকটি একই রকম ঘটনা এসে হাজির।  অনেকের মনে হতে পারে আমি বুঝি ধান ভানতে শিবের গীত ধরেছি। বিষয়টি মোটেও তা নয়। চিন্তা করে দেখুনতো আমারা কী লোভের চর্চা করতে গিয়ে আমাদের মানবিক বোধ  হারিয়ে ফেলছি না? কারণ আমাদের তো লক্ষ্য যে কোন দামে পকেটে প্রচুর টাকা আসতে হবে। তাই কেউ ব্যবসা করে আবার কেউ চাকরির ছল করে অন্যের অর্থ ছিনিয়ে নিচ্ছি। আমরা যারা ছিনতাই করছি কিম্বা ছিনতাই হচ্ছি প্রত্যেকেই বিষয়গুলো জানি। তার চেয়ে বড় কথা আমরা প্রায় সবাই কোন না ভাবে লোভীর তালিকায় ঢুকে পড়ছি। এটা ব্যক্তির মনস্তত্ত্ব। এখানে মানুষ নিজেই নিজেকে না আটকালে কোন আইন বা কর্তৃপক্ষ দিয়ে তার চিন্তা বদলে দেয়া প্রায অসম্ভব।  এই লোভই যত অশান্তির গোড়া। আগুন ছাড়া আর যত দুর্ঘটনা আছে, এর কোনটিই আগুনের অশান্তির চেয়ে কম নয়। কিন্ত আমরা ক্রমাগত বিচার বিবেচনা না করে শুধু নিজের চাহিদা বাড়াচ্ছি। বিষয়টা অনেকটা এরকম যে, সব আমাকে পেতে হবে। আমি যোগ্য কী যোগ্য না সেটা ভাবার সময় নেই। সামনে শুধু দৌড়। সব কিছুতেই অশ্লীল অসম প্রতিযোগিতা। তা সে রাস্তায় পরিবহন চালানো হোক, কিম্বা বই মেলায় বই প্রকাশ করা হোক। সবকিছু আমার হতে হবে। তা সে তদবির করে হোক, সোস্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়িয়ে হোক, কিম্বা গ্রেনেড ফাটিয়ে হোক। মানুষ বা প্রকৃতি বাঁচবে না মরবে, কী হবে ভবিষ্যতে তা ভাবার সময় নেই।  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং নিয়মিত গণমাধ্যমে সবখানেই বেইলি রোডের আগুন এখনও সরব। নানা তথ্য আসছে। যে কোন দুর্ঘটনার পর এমনই আসে। এরপর তদন্ত কমিটি হয়। তারপর আবার কাছাকাছি রকম আরেকটি ঘটনা চলে আসে। আমরা সবাই সেটা নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে পড়ি। বেইলি রোডের ক্ষেত্রেও তাই হবে। দুর্ঘটনায় পড়া ভবনের মালিক  পরে আরও ভবন বানাবেন, রেস্টুরেন্ট বানাবেন৷ অতপর আবারও একটি আগুন লাগবে। এভাবেই চলতে থাকবে৷ আমরাও অপেক্ষা করবো আরেক বেইলি রোড অথবা চুড়িহাট্টার৷ কিন্তু লোভ কমাবো না কিম্বা লোভীদের থেকে সতর্ক হবো না।  লেখক: গণমাধ্যমকর্মী
০৩ মার্চ ২০২৪, ১২:৪৬

সরকারি অধিদপ্তরের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত জমি দখলের অভিযোগ
গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার টেংরাখোলায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত জমিতে বাজারের স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমনকি অবকাঠামো নির্মাণে আদালতের নিষেধাজ্ঞা টাঙানো থাকলেও তা আমলে নেওয়া হয়নি। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সরেজমিনে দেখা যায়, মুকসুদপুরের দক্ষিণ চণ্ডীবরদী গ্রামের মৃত গিয়াসউদ্দিন সরদারের ছেলে এস এম পলাশ মাহমুদের দাবিকৃত জমিতে টেংরাখোলা বাজারে ওয়েট মার্কেটের জন্য আধাপাকা ভবন নির্মাণ করছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।  এস এম পলাশ মাহমুদ অভিযোগ করেন, তার জমিতে অবকাঠামো নির্মাণ বন্ধ করতে অনুরোধ করার পরও কেউ তার কথা শোনেনি। বরং জমির দখল ছেড়ে দিতে নানা রকম হুমকিও দিচ্ছে প্রভাবশালীরা। পলাশ জানান, হাটবাজার বসানোর অভিপ্রায়ে ১৯৬৩ সালে আমার দাদা মৃত আজহার সরদারের কাছ থেকে বর্তমান টেংরাখোলা বাজার সংশ্লিষ্ট ৭০ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ করে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার। কিন্তু কোন টাকা পরিশোধ করেনি। পরবর্তীতে ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সরকার জমিটি অবমুক্ত করে দেয়। এরপর থেকেই আমরা এই জমিতে দোকানপাট তুলে ভোগদখল করে আসছি। কিন্তু স্থানীয় প্রভাবশালীরা প্রশাসনের যোগসাজশে জমি থেকে দোকানপাট উচ্ছেদ করতে আসলে আমি আইনি সহায়তা নিই। তিনি বলেন, জমির মালিকানা নিশ্চিত করতে ২০০৫ সালে সরকারকে বিবাদী করে মামলা করি আমরা। ২০০৯ সালে সেই মামলার রায় আমাদের পক্ষে দেন যুগ্ম-জেলা জজ আদালত। তারই প্রেক্ষিতে বাবা হয়ে ওয়ারিশ সূত্রে ১৮.৫৬ শতাংশ জমি আমার মালিকানায়। কিন্তু গেলো বছরের ২৩ মার্চ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে আমার দোকানঘর ভেঙে ফেলে বাজারের অবকাঠামো নির্মাণের হুমকি দেন পৌর মেয়র। এর প্রেক্ষিতে আমি আবার আদালতের শরণাপন্ন হই। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে অন্যদের নালিশি ভূমিতে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞাসহ আমার বর্তমান দখল বজায় রেখে স্থিতি অবস্থা জারি করেন সিনিয়র সহকারী জজ আদালত। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে বিজ্ঞাপন টানানো থাকলেও নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পকে ওয়েট মার্কেট নির্মাণের অনুমতি দেন পৌর মেয়র ও ইউএনও। বিষয়টি জেলা প্রশাসককে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। আমার জমি প্রভাবশালীদের অবৈধ হস্তক্ষেপ বন্ধে সবার সহযোগিতা কামনা করছি। এ বিষয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে মুকসুদপুর পৌরসভার মেয়র আশরাফুল আলম শিমুল বাজার নির্মাণের সঙ্গে সব ধরনের দায়বদ্ধতা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ওয়েট বাজার নির্মাণের প্রজেক্ট প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের, এখানে পৌরসভার কোনো হাত বা নিয়ন্ত্রণ নেই। সহকারী ভূমি কর্মকর্তা (এসিল্যান্ড) অমিত কুমারের পরামর্শে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমাম রাজি টুলু এ জমি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে বরাদ্দ দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, এটি সরকারি খাস জমি। আমি আইন-আদালত ভালো বুঝি না তাই অবকাঠামো নির্মাণে আদালতের নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে কিছু বলতে পারবো না। মুকসুদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমাম রাজি টুলুও এটাকে সরকারি খাস জমি বলে দাবি করে বলেন, খাস জমি রক্ষা করার দায়িত্ব প্রশাসনের। তাই আমি একে রক্ষা করার চেষ্টা করছি। কিন্তু পরক্ষণেই জমিটি ব্যক্তিগত নামে রেজিস্ট্রেশন হবার কথা স্বীকার করে ইউনএও বলেন, ভুল করে সরকারের জমি ব্যক্তির নামে রেকর্ড হয়েছে। এটা ফিরে পেতে আমরা মামলা করেছি। আশা করি রায় পক্ষে পাব। তবে আদালতের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও কেন এই জমিতে কাজ শুরু হলো? -এমন প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যান ইউএনও ইমাম রাজি টুলু।  
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৩৮

ভাবির ব্যক্তিগত ভিডিও সংগ্রহ করে প্রতারণা, দেবর গ্রেপ্তার
নোয়াখালীর কবিরহাটে এক গৃহবধূকে ব্ল্যাকমেইল করে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি ও অনৈতিক প্রস্তাবের অভিযোগে দেবরকে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় ভিডিওসহ একটি মোবাইল জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার মোশারফ হোসেন টিটু (২২) কবিরহাট থানার সুন্দলপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের লাতু সওদাগর বাড়ির মৃত মিয়াধনের ছেলে। সে পেশায় একজন মোবাইল মেকানিক। শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে আসামিকে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হবে। এর আগে, গতকাল বিকেলের দিকে জেলা শহর মাইজদী সুপার মার্কেটের ফুড ফিয়েস্তা চাইনিজ রেস্টুরেন্ট সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।    পুলিশ জানায়, একজন গৃহবধূর অভিযোগের ভিত্তিতে মোশারফকে গ্রেপ্তার করা হয়। গৃহবধূর স্বামী ওমান প্রবাসী। তার প্রতিবেশী মোশারফ হোসেন টিটু একজন মোবাইল মেকানিক এবং সম্পর্কে ভুক্তভোগী নারীর দেবর হয়। অনুমান দেড় বছর পূর্বে গৃহবধূর মোবাইল ফোনে সমস্যা দেখা দিলে তার মোবাইল ফোনটি ঠিক করে দেয়ার জন্য মোশারফ নেন। কিছুদিনের মধ্যেই ফোনটি ঠিক করে দেন মোশারফ।  খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গৃহবধুর স্বামী প্রবাসী হওয়ায় তিনি তার স্বামীর অনুরোধে নিজে একটি ব্যক্তিগত ভিডিও তৈরি করে তার স্বামীকে পাঠান এবং পরবর্তীতে ভিডিওটি ডিলিট করে দেন। কিন্তু ভিডিওটি মোবাইলের রিসাইকেল বিনে গিয়ে জমা হয়, সেটা গৃহবধুর জানা ছিল না। টিটু মোবাইল ঠিক করার সময় ভাবির মোবাইল সেটের রিসাইকেল বিন চেক করে ভিডিওটা পেয়ে তার মোবাইলে নিয়ে যায়। গত ৮ জানুয়ারি রাতে টিটু ভাবির মোবাইলে কল দিয়ে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করার ভয় দেখিয়ে ২ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে। ভুক্তভোগী এত টাকা দিতে পারবেনা বললে সে তাকে তারে সঙ্গে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাব দেয়।  জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দিন আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অভিযুক্ত যুবক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। এরপর ভুক্তভোগী গৃহবধূ তার স্বামীর পরামর্শে পুলিশ সুপারের বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায়  সুধারাম মডেল থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:১৩

ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে চ্যাটজিপিটিতে!
ছবি এডিটিং থেকে কোডিং সব করা যায় চ্যাটজিপিটিতে। এ কারণে দিনকে দিন টেক উৎসাহীদের ভিড় জমছে এই চ্যাটবটে। কিন্তু সম্প্রতি বড় অভিযোগ উঠেছে ২০২৩ সালে আলোড়ন সৃষ্টিকারী আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এই টুল ও তার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে। সংবাদসংস্থা আর্সটেকনিকার প্রতিবেদন অনুযায়ী, চ্যাটজিপিটিতে ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। ইতোমধ্যে একজন ইউজারের ব্যক্তিগত কথোপকথন ফাঁসের একটি স্ক্রিনশট ভাইরাল হয়েছে। এরপর থেকেই সংস্থাটির বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ সামনে আনতে শুরু করেছেন ইউজাররা। তথ্য ফাঁস হওয়ার ঘটনা এরই মধ্যে স্বীকারও করেছে চ্যাটজিপিটির পেরেন্ট সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থাটি জানিয়েছে, ব্যক্তিগত কথোপকথন এবং ফাইল ফাঁস হয়েছে ইউজারদের। তাদের জালিয়াতি এবং নিরাপত্তা দল সক্রিয়ভাবে এই তথ্য ফাঁসের ঘটনাগুলোর তদন্ত শুরু করেছে। এই তদন্ত চ্যাটজিপিটির ‘অনাকাঙ্ক্ষিত বিষয়টি’ সম্পর্কে গভীরভাবে জানতে সাহায্য করবে। যার ওপর ভিত্তি করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। আর্সটেকনিকার প্রতিবেদন থেকে আরও জানা গেছে, ইউজারদের ব্যক্তিগত বহু কথোপকথন ফাঁস করেছে চ্যাটজিপিটি, যার মধ্যে অনেক সংবেদনশীল তথ্য রয়েছে। এর মধ্যে একটি ওষুধ সংস্থার তথ্যও রয়েছে। ওই সংস্থার যে অ্যাপ, স্টোর নম্বর এবং লগইন তথ্য রয়েছে তার সবই ফাঁস হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে প্রতিবেদনে। প্রতিবেদন অনুসারে আরও একটি কথোপকথন ফাঁস হয়েছে যেখানে অপ্রকাশিত গবেষণার তথ্য রয়েছে। গত বছর মার্চে চ্যাট টাইটেল ফাঁস হওয়ার খবরও সামনে আসে। তাই ইউজারদের এই ধরনের চ্যাটবট ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাবধান থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এই ঘটনা চ্যাটজিপিটির বেশ কিছু জরুরি সুরক্ষা ত্রুটিকেও চিহ্নিত করেছে। যেমন টু ফ্যাক্টর অথেন্টিফিকেশন না থাকা এবং সাম্প্রতিক লগইন তথ্য না দেখার সুবিধা। এর ফলে প্ল্যাটফর্মের সামগ্রিক সুরক্ষা নিয়ে চিন্তিত ইউজাররা। এদিকে গত কয়েক দিনে চ্যাটজিপিটিতে অনেক ফিচার যোগ হয়েছে, যা ইউজারদের কাজ আরও সহজ করে দিয়েছে। সেরকমই একটি ফিচার হল জিপিটি মেনশনস (GPT Mentions)। এর মাধ্যমে ইউজার নিজস্ব কাস্টম জিপিটি তৈরি করতে পারবেন। অর্থাৎ নিজের জন্য বট তৈরি করতে পারবেন ইউজাররা। তবে, এই ফিচার সবার জন্য নয়, যারা চ্যাটজিপিটি প্লাস সাবস্ক্রিপশন নিয়েছেন তাদের জন্য রোল আউট করা হয়েছে। এই ফিচারের মাধ্যমে প্রতিদিনের বিভিন্ন জটিল কাল সহজে AI-এর মাধ্যমে সেরে ফেলা যাবে। জিপিটি মেনশনস আসার ফলে চ্যাটজিপিটি ইউজারের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হওয়ার সাম্প্রতিক ঘটনা উদ্বেগ তৈরি করেছে তাদের মধ্যে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৫৫

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক, ৫ বিশেষ সহকারীসহ ১৫ পদে নিয়োগ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একজন ব্যক্তিগত চিকিৎসক, পাঁচজন বিশেষ সহকারীসহ ১৫টি পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) এ বিষয়ে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। চুক্তি ভিত্তিতে এসব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক পদে অধ্যাপক এ বি এম আবদুল্লাহকে পুনরায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাকে সরকারের সচিব পদমর্যাদায় এ পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীর পাঁচজন বিশেষ সহকারীর মধ্যে নীলুফার আহমেদ, ফেরদৌস আহমেদ খান ও শহীদ হোসাইনকে সরকারের সচিব পদমর্যাদায় নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এবং বিপ্লব বড়ুয়া ও মশিউর রহমানকে (হুমায়ুন) উপসচিব পদমর্যাদায় (গ্রেড-৫) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে নিয়োগ দেওয়া হয়। এ ছাড়া সচিব পদমর্যাদায় নজরুল ইসলামকে প্রধানমন্ত্রীর ‘স্পিচ রাইটার’, হাসান জাহিদ তুষারকে প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব (গ্রেড-৪), হাজি হাফিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২ (গ্রেড-৬), আবু জাফর রাজুকে প্রধানমন্ত্রীর প্রটোকল অফিসার-২ (গ্রেড-৬) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আফরোজা বিনতে মনসুর (গাজী লিপি) ও মোহাম্মদ আরিফুজ্জামান নূরন্নবীকে প্রধানমন্ত্রীর অ্যাসাইনমেন্ট অফিসার পদে (গ্রেড-৯) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এস এম গোর্কিকে প্রধানমন্ত্রীর জ্যেষ্ঠ ফটোগ্রাফার (গ্রেড-৫), আন্দ্রিয় স্কুকে প্রধানমন্ত্রীর ফটোগ্রাফার (গ্রেড-৯) এবং মো. রাশিদুল হাসানকে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে ‘কম্পট্রোলার’ পদে (গ্রেড-৯) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:২৪

ফের প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক হলেন এ বি এম আব্দুল্লাহ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ। সচিব পদমর্যাদায় এ বি এম আব্দুল্লাহকে চুক্তিতে এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। রোববার (২৮ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে জানানো হয়, প্রধানমন্ত্রীর (পারিতোষিক ও বিশেষ অধিকার) আইন, ১৯৭৫ এর ধারা ১৩ অনুযায়ী অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল অথবা তার সন্তুষ্টি সাপেক্ষে (যেটি আগে ঘটে) সরকারের সচিব পদমর্যাদা ও ৭৮ হাজার টাকা (নির্ধারিত) বেতনে প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক পদে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করা হলো। এই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের অন্যান্য শর্ত অনুমোদিত চুক্তিপত্র দ্বারা নির্ধারিত হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
২৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:৫০

ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, গ্রেপ্তার হতে পারেন রাখি
ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করার অভিযোগে বলিউডের অভিনেত্রী রাখি সাওয়ান্তের বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন সাবেক স্বামী আদিল খান দুরানি। সেই মামলায় রাখির জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন মুম্বইয়ের একটি আদালত। ৮ জানুয়ারি অতিরিক্ত দায়রা বিচারক, শ্রীকান্ত ওয়াই ভোসলে সাওয়ান্তের জামিনের আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছেন। তার দেওয়া বিস্তারিত আদেশ শুক্রবার প্রকাশ্যে এসেছে। আদালত পর্যবেক্ষণ করেছে যে রাখি সাওয়ান্তের কার্যকলাপ শুধু অপরাধমূলকই নয়, তার দ্বারা প্রকাশ্যে আনা বিষয়বস্তু অশ্লীল এবং যৌনতায় ভরা। ঘটনার তথ্য়, অভিযোগ ও পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেখা গেছে এই মামলায় রাখি আগাম জামিন পাওয়ার যোগ্য নন। বিচারক আরও দেখেছেন, রাখি সাওয়ান্তের এর আগেও অপরাধমূলক ইতিহাস রয়েছে। কারণ তার বিরুদ্ধে একই ধরনের অপরাধের জন্য আরও একটা মামলা বিচারাধীন ছিল। প্রসঙ্গত, দুরানির অভিযোগ ছিল, গত ২৫ আগস্ট রাখি একটা টেলিভিশন শোতে তার সঙ্গে সম্পর্কিত যৌনতাপূর্ণ বিষয়বস্তু মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রদর্শন করেছিলেন। মোট দুটি ভিডিও দেখানো হয়েছিল যেগুলো প্রতিটি প্রায় ২৫-৩০ মিনিটের।  পুলিশের কাছে, আদিল জানিয়েছিলেন, রাখি তার অশ্লীল ভিডিও সম্প্রচার করে তার গোপনীয়তার অধিকার লঙ্ঘন করেছেন। আদিলের অভিযোগের ভিত্তিতে মুম্বইয়ের আম্বোলি থানায় মানহানি ও তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ধারায় মামলা দায়ের হয়। তবে এই মামলায় রাখি সাওয়ান্তের আইনজীবী আলি কাশিফ খান মুম্বাই আদালতে আগাম জামিন চেয়েছিলেন। তার যুক্তি ছিল, যে ভিডিওটি দুরানি নিজেই তার ফোনে শুট করেছিলেন। যদিও তিনি এটা পুলিশের কাছে প্রমাণ করতে ব্যর্থ হন।  এদিকে পাবলিক প্রসিকিউটর আরসি সাভলে রাখি সাওয়ান্তের আবেদনের বিরোধিতা করে বলেন, তিনি শুধুই টিভি শোতে আপত্তিকর ভিডিওসংবলিত ফোনটি প্রদর্শন করেননি, বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে ওই ভিডিওগুলো শেয়ার করেছেন এবং লিঙ্কগুলো ফরোয়ার্ড করেছেন। যদিও আদালতে জামিন খারিজের পর কোনো প্রতিক্রিয়া দেননি 'ড্রামা কুইন' রাখি সাওয়ান্ত। এদিকে গত বছরের ২৯ নভেম্বর সাওয়ান্তকে গ্রেফতার থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সুরক্ষা দিয়েছিলেন আদালত। পরে উচ্চ আদালতে যাওয়ার জন্য রাখির অন্তর্বর্তী সুরক্ষা ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। তবে এবার আদালত রাখির আগাম জামিনের আবেদন খারিজ করে দেওয়ায় প্রশ্ন উঠছে, তবে কি রাখিকে এবার গ্রেফতার করা হবে?
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫৯
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়