• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ফজরের নামাজ পড়তে বেরিয়ে ফিরলেন লাশ হয়ে
টাঙ্গাইলে ঘাটাইলে ফজরের নামাজ পড়তে বেরিয়ে ট্রাকচাপায় প্রাণ হারিয়েছেন ওয়াদিওর রহমান ওরফে বাবলু ডাক্তার নামে এক বৃদ্ধ (৭০)।  রোববার (৭ এপ্রিল) ভোরে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ঘাটাইল উপজেলার আঠারদানা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবু ছালাম মিয়া।  নিহত বাবলু ডাক্তার উপজেলার দিঘর ইউনিয়নের আঠারোদানা এলাকার বাসিন্দা। নিহতের পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, বাবলু ডাক্তার সেহেরি শেষ করে ফজরের নামাজ পড়তে বাড়ি থেকে বের হন। বাড়ির সামনের টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়ক পার হয়ে মসজিদে যাওয়ার সময় একটি দ্রুতগামী মিনিট্রাক তাকে চাপা দিয়ে চলে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। পরে পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা তার মরদেহ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যায়।
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৮:১৮

রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে নেওয়ার ঘটনায় বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের হাসানপুর স্টেশন সংলগ্ন তেজের বাজার এলাকায় গত রোববার লাইনচ্যুত হয় জামালপুরগামী বিজয় এক্সপ্রেস ট্রেনের ৯টি বগি। দুর্ঘটনার পর ১৫ ঘণ্টা চট্টগ্রামের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ থাকে। এদিকে সোমবার রাতে বিশেষ ক্ষমতা আইনে লাকসাম রেলওয়ে থানায় মামলা দায়ের করা হয়। এ ঘটনায় ৪ কিশোরকে গ্রেপ্তার করে রেলওয়ে পুলিশ।  মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) দুপুরে ‌আটককৃতদের আদালতে সোপর্দ করার পর তারা ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেওয়ার পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তারা হলেন- চৌদ্দগ্রাম উপজেলার চিওড়া ইউনিয়নের তেলীগ্রাম পূর্বপাড়ার কাজী আমির হোসেনের ছেলে কাজী সামির হোসেন (১৫), একই গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে আল আমিন (১৬), আব্দুল হামিদের ছেলে সাকিবুল হাসান তাহিব (১৪) ও আব্দুল মালেকের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন রিয়াদ (১৩)।  লাকসাম রেলওয়ে থানার ওসি মুরাদ উল্যাহ বাহার বলেন, রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে ফেলায় জড়িত থাকার তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে ৪ কিশোরকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের তিনজনই চৌদ্দগ্রামের ধোরকরা কাদেরিয়া মাদরাসার ছাত্র। পুলিশের ভাষ্য, দুর্ঘটনাস্থলের পাশে (তেজেরবাজার এলাকার ভেঙ্গিরপুল) পাওয়া একটি কালো ব্যাগের ভেতরে জন্মনিবন্ধন ও আইডি কার্ড পাওয়া যায়। এরই সূত্র ধরে চৌদ্দগ্রাম থেকে চার কিশোরকে আটক করা হয়।  তিনি আরও বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে কিশোররা জানান ঘটনার দিন তারা ভেঙ্গিরপুর এলাকায় রেলের ৩টি ফিসপ্লেট খুলে নিয়ে যায়। কেন খোলা হয়েছে এর জবাবে কিশোরার জানায়, তারা এ প্লেটগুলো বিক্রি করে সামনের ঈদের আতশবাজি ফুটিয়ে আনন্দ করবে।
১৯ মার্চ ২০২৪, ২৩:১৩

মাটি খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে এলো অবিস্ফোরিত মর্টারশেল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মাটি খোঁড়ার সময় মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত একটি অবিস্ফোরিত মর্টারশেল উদ্ধার করা হয়েছে। সোমবার (৪ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার উত্তর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী চাঁনপুর গ্রামের হাসেম মিয়ার বাড়ি থেকে ওই মর্টারশেলটি উদ্ধার করা হয়। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান। জানা যায়, উপজেলার সীমান্তবর্তী চাঁনপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পের পশ্চিম পাশে হাসেম মিয়ার বাড়িতে মাটিকাটার কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। এ সময় মাটির নিচ থেকে বড় আকারের একটি মর্টারশেল বেরিয়ে আসে। বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়। পরে পুলিশ সেটিকে নিজেদের হেফাজতে নেয়। আখাউড়া থানার ওসি নূরে আলম জানান, এটি ১৯৭১ সালের যুদ্ধে ব্যবহার হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই সময় শেলটি অবিস্ফোরিত থাকে। পুলিশ শেলটিকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে নিরাপদ স্থানে রেখেছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কুমিল্লা সেনানিবাসের বোমা বিস্ফোরক দলকে খবর দেওয়া হয়েছে।
০৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:৫২

জেলখানার গল্পে বেরিয়ে এলো খুনের রহস্য
দুই বছর আগে নিখোঁজ হয় ছেলে। মা-বাবা ধরেই নিয়েছিলেন তাদের সন্তান হারিয়ে গেছে। অনেকটা ভুলেই গিয়েছিলেন সন্তান হারানোর বেদনা। তবে দুই বছর পর জানতে পারলেন তাদের সন্তানকে খুন করা হয়েছে। পুতে রাখা হয়েছে একটি মাদ্রাসার সেপটিক ট্যাঙ্কের পাশে। আর জেলখানার গল্প থেকে ওই খুনের রহস্য জানতে পেরেছে তারা। শুক্রবার (১ মার্চ) নাটোরের গুরুদাসপুর পৌরসভার খলিফাপাড়া মাফিজুল ইসলামের খুনের কথা জানতে পারে তার পরিবার।  শনিবার (২ মার্চ) সকাল থেকে ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে পুলিশ। জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৭ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ ছিলেন পৌরসভার খলিফাপাড়া মাফিজুল ইসলাম। প্রায় দুই বছর পর পরিবারটি জানতে পারে, তাকে খুন করা হয়েছে। পুঁতে রাখা লাশ রয়েছে চাঁচকৈড় পুরানপাড়ার একটি বালিকা মাদ্রাসার সেপটিক ট্যাঙ্কের পাশে। আসামিদের বরাত দিয়ে  র‌্যাব জানিয়েছে, বিস্কুট ফ্যাক্টরিতে চাকরির সময় নিহত মাফিজুল ইসলামের সঙ্গে মাদ্রাসার নৈশপ্রহরীর মেয়ের পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিষয়টি নিয়ে আবু তাহের খলিফার কাছে অভিযোগ করে জামাতা আল হাবিব সরকার। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আবু তাহের কৌশলে মাফিজুলকে ২০২২ সালের ১৭ এপ্রিল তার বাসায় ডেকে নেয়। রাতে তাকে নিজের কর্মস্থল চাঁচকৈড় বালিকা দাখিল মাদ্রাসায় নিয়ে যায়। সেখানে মাফিজুলকে হাত-পা বেঁধে ও মুখে স্কচটেপ দিয়ে হত্যা করে তারা।  হত্যাকাণ্ডের পর লাশ প্লাস্টিকের বস্তায় ভরে মাটিতে পুঁতে রাখে। ছেলে নিখোঁজের ঘটনায় মাফিজুলের মা গুরুদাসপুর থানায় একই বছরের ৭মে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছিলেন। এ হত্যাকাণ্ডের পর দম্পতির পারিবারিক কলহ বেড়ে যায়। এক পর্যায়ে স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক ও নারী নির্যাতনের মামলা করে মেয়েটি। এ মামলায় জেলহাজতে রয়েছে আল হাবিব। এরপর হাবিব কারাগারে থাকা অবস্থায় গুরুদাসপুরের খলিফাপাড়ার জাকির মুন্সির (৪০) সঙ্গে তার বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। এক পর্যায়ে হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি তাকে জানায় সে। জাকির জামিনে মুক্তি পেয়ে মাফিজুলের পরিবারকে ঘটনাটি খুলে বলে। পরে পুলিশকে জানান পরিবারের সদস্যরা। পুলিশ বিষয়টি আমলে নিয়ে অভিযুক্ত মেয়ে ও তার বাবা আবু তাহেরকে আটক করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা পুলিশের কাছে স্বীকার করে তারা। এ ঘটনায় র‌্যাব গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি ও ছায়াতদন্ত শুরু করে। র‌্যাব-৫ নাটোর ক্যাম্পের সদস্যরা আসামি আশরাফুলকে শনিবার সিরাগঞ্জের গোলচত্বর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। গুরুদাসপুর থানার ওসি উজ্জ্বল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, লাশ উত্তোলনের জন্য আদালতের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছেন। এ ঘটনায় মাদ্রাসার নৈশপ্রহরী আবু তাহের খলিফা (৫৫), তার মেয়ে (২৮), মেয়ের স্বামী আল হাবিব সরকার (৩৫) ও স্বজন আশরাফুল ইসলামকে (৪২) গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে শুক্রবার রাতে নিহত মাফিজুলের মা মাইনুর বেগম বাদী হয়ে গুরুদাসপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় গ্রেপ্তার চারজনসহ আরও তিন থেকে চারজনকে সন্দেহভাজন আসামি করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তি দাবি করেছেন নিহত মাফিজুলের মা মাইনুর বেগম।  শনিবার (২ মার্চ) আদালতের অনুমতি না মেলায় মরদেহ উত্তোলন করতে পারেনি পুলিশ। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মাজাহারুল ইসলাম বলেন, রোববার মরদেহ উত্তোলন করা হবে।  
০৩ মার্চ ২০২৪, ০৯:৩১

জেল থেকে বেরিয়ে কিশোর গ্যাং গড়ে তোলেন জুলফিকার
‘দে ধাক্কা’ ও ‘ডায়মন্ড’ নামে দুটি কিশোর গ্যাং তৈরি করে রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও আশপাশের এলাকায় অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিলেন জুলফিকার আলী ও তার সহযোগীরা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) মোহাম্মদপুরের হাউজিং সোসাইটিতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ। গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. জুলফিকার আলী (৩৭), তার অন্যতম সহযোগী মো. হারুন অর রশিদ (৩৮), মো. শামছুদ্দিন বেপারী (৪৮), কৃষ্ণ চন্দ্র দাস (২৮) ও মো. সুরুজ মিয়া (৩৯)। তাদের কাছ থেকে বিদেশি পিস্তল, ম্যাগজিন, দুটি চাপাতি ও সাতটি ছুরি উদ্ধার করা হয়েছে। র‌্যাব জানায়, জুলফিকার অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। পরে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে একটি ওয়ার্কশপে কাজ শুরু করেন। কিছুদিন ওয়ার্কশপে কাজ করার পর নারায়ণগঞ্জে পিকআপ ভ্যানে হেলপারের কাজ শুরু করেন। এ অবস্থায় মালামাল চুরির দায়ে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ থানায় তার নামে মামলা হয়। এরপর তিনি পালিয়ে সৌদি চলে যান। এরপর ২০২১ সালে দেশে আসার পর গ্রেপ্তার হয়ে দুই মাস জেল খেটে জামিনে বের হন। জেলে বসে হারুনের সঙ্গে জুলফিকারের সখ্যতা গড়ে ওঠে।  জুলফিকার জামিনে মুক্ত হয়ে হারুনকে নিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে টিউবওয়েলের মিস্ত্রি হিসেবে কাজ শুরু করেন। এক পর্যায়ে মাদক সেবনের আড্ডার মাধ্যমে কৃষ্ণ শামছুদ্দিন ও সুরুজসহ বেশ কয়েকজনের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা হয়। তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে ২০২২ সালে জুলফিকার ‘ডায়মন্ড’ নামে একটি কিশোর গ্যাং তৈরি করেন। পরে ‘দে ধাক্কা’ নামে আরও একটি কিশোর গ্যাং তৈরি করেন তিনি। কিশোর গ্যাং বাহিনী দুটিকে দিক-নির্দেশনা দিয়ে মোহাম্মদপুর এলাকায় বিভিন্ন অপকর্ম করতে থাকেন জুলফিকার। র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, গ্যাং দুটির সদস্যরা নিজেদের আধিপত্য জানান দিতে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দিতেন। তাদের নির্দেশনা দেওয়াসহ দেশি-বিদেশি অস্ত্র সরবরাহ করতেন জুলফিকার। কিশোর গ্যাং দুটির সদস্যরা এলাকায় নিয়মিত মোটরসাইকেল ব্যবহার করে ছিনতাই, মাদক, ভূমি দখল, চাঁদাবাজিসহ নানান অপরাধ করতেন। এ ছাড়া তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সময় প্রতিপক্ষ কিশোর গ্যাং সদস্যদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়তেন।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২১

‘ফলাফল দিয়ে মূল্যায়ন থেকে বেরিয়ে আসতেই নতুন শিক্ষানীতি’
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, ফলাফল দিয়ে মূল্যায়ন করা থেকে বেরিয়ে আসতেই নতুন শিক্ষানীতি। নতুন কারিকুলামের বড় একটি অংশ থাকবে খেলাধুলা। বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় রাজশাহী মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে ৫২তম জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে ‘খেলাধুলায় স্মার্ট দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ’ স্লোগানে অনুষ্ঠিত ৫২তম শীতকালীন জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ঢাকা থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এক ধরনের মানসিকতা হয়েছে যে শুধুমাত্র ফলাফল দিয়েই মূল্যায়ন হবে। এটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কারণ, শুধু ফলাফল দিয়ে সার্বজনীন উন্নয়ন হয় না। আমরাও সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্যই নতুন কারিকুলাম হয়েছে। আমরা আশা করছি সেটা যথাসময়ে বাস্তবায়ন করতে পারবো।  মন্ত্রী বলেন, খেলাধুলাকে আমদের শিক্ষাকার্যক্রমের মধ্যেই সান্নিধ্য করব। নতুন শিক্ষানীতির একটি বিশাল অংশ অ্যাক্টিভিটি লার্নিংয়ের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা শিক্ষার অর্জন করবে। সেখানে খেলাধুলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।   এবারের আয়োজনে প্রায় ৭ লাখ প্রতিযোগিতায় প্রাথমিকভাবে অংশগ্রহণ করে। বাছাই প্রক্রিয়া শেষে এখন প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করছে ৮২৪ জন শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে ৪২৪ জন ছাত্র ও ৩ ৮৪ জন ছাত্রী ১৩টি বিভিন্ন ইভেন্টে এ অংশগ্রহণ করবে।  অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীরসহ অন্যান্যরা। 
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:০৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়