• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বৃষ্টির সঙ্গে পড়ল ২৫০ গ্রাম ওজনের শিলা
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে শিলাবৃষ্টিতে খেতের ফসল ও ঘরবাড়ির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঝরে পড়েছে অনেক গাছের আম। অনেক বাড়ির ঘরের চালের টিন ফুটো হয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ভোরের দিকে ঘণ্টাব্যাপী থেমে থেমে শিলাবৃষ্টি হয়। ক্ষতিগ্রস্তরা জানান, আজ ভোরে থেমে থেমে বড় আকৃতির শিলা ঝরেছে। এসব শিলার কোনো কোনোটির ওজন ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম পর্যন্ত। শিলার আঘাতে বসতঘরের চালা ফুটো হয়ে গেছে অনেক পরিবারের। মিরসরাই উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা প্রতাপ চন্দ্ররায় গণমাধ্যমকে বলেন, ভোরে বৃষ্টি ও বজ্রপাতের সঙ্গে শিলাবৃষ্টি পড়েছে। এতে বোরো ধানসহ বিভিন্ন ফসলের কিছু ক্ষতি হয়েছে বলে শুনেছি। ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৫৩

রাতেই যেসব অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের চার অঞ্চলের ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সন্ধ্যায় নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, পাবনা, কুষ্টিয়া, সিরাজগঞ্জ এবং ফরিদপুর অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।   এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।   পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
১৫ এপ্রিল ২০২৪, ২০:৫৮

তাপমাত্রা আরও বাড়বে, বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
এখনো দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও ৩৯ ডিগ্রির মধ্যে বিরাজ করছে। দেশের ৬ বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে  মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ। এরই মাঝে দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস। সংস্থাটি জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় তাপপ্রবাহ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আগামী পাঁচ দিনে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। একই সঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে।  শুক্রবার (১২ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার (৩ দিন) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে। শনিবার (১৩ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে এই সময়ে রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বিস্তার লাভ করতে পারে। পাশাপাশি উল্লেখিত সময়ে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। রোববার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি এই সময়ে বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। তবে এই সময়েও বিরাজমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। পাশাপাশি সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী ৫ দিনে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দেশের পূর্বাংশে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:৩৭

ঈদে মোশাররফ করিম-তানিয়া বৃষ্টির ‘কপাল মন্দ’
দেশের জনপ্রিয় দুই অভিনয়শিল্পী মোশাররফ করিম ও তানিয়া বৃষ্টি। ক্যারিয়ারে অসংখ্য হিট নাটক-সিনেমা উপহার দিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে বেশ কিছু নাটকে কাজ করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তানিয়া বৃষ্টিও। এবার আসন্ন ঈদে আরটিভির পর্দা মাতাবেন এই দুই তারকা।   জানা গেছে, ‘কপাল মন্দ’ নামের একটি নাটকে দেখা যাবে মোশাররফ করিম-তানিয়া বৃষ্টিকে। নাটকটি নির্মাণ করেছেন পরিচালক তাইফুর জাহান আশিক। আর নাটকের গল্প, সংলাপ ও চিত্রনাট্য লিখেছেন রশিদুর রহমান।  নাটকের গল্পে দেখা যাবে— কপাল মন্দ নিয়ে দুনিয়াতে এসেছে সিদ্দিক। জীবনে যাই করতে যায়, সেটারই ফলাফল হয় উল্টো।   পরীক্ষার সময় অসুখ হয়, ইন্টারভিউ দিতে গেলে দুর্ঘটনা ঘটে। জুতা কিনলে দুই মাপের দুইটা হয়ে যায়। শার্ট কিনলে রং উঠে। প্যান্ট কিনলে ছোট হয়। মাছ কিনলে পঁচা হয়। সব কিছুতেই তার কপাল মন্দ। সিদ্দিককে নিয়ে সবাই মজা করে। ভালো ছাত্র হলেও ফাইনাল পরীক্ষার সময় বার বার অসুস্থ হওয়ায় ফেল করতে করতে আর লেখাপড়াই হয়নি সিদ্দিকের।  রাস্তার পাশে সরকারি জায়গায় সিদ্দিকের বাবা সিরাজ বেপারির ভাতের হোটেল। আর সিদ্দিক তার বাবার ভাতের হোটেলের ম্যানেজার। বাবার দোকান হলেও সিদ্দিকের কৃপণ বাবা তাকে এক বিন্দুও ছাড় দেয় না। তবে তার বাবা মারা যাওয়ার পর এই দোকানের মালিক সিদ্দিকই হবে। তবুও সিদ্দিকের সঙ্গে কর্মচারীর মত ব্যবহার করে তার বাবা। মাঝে মাঝে সিদ্দিক ভাবে তার বাবা মারা যায় না কেন।     সিদ্দিকের স্ত্রী ফাতেমা। সিদ্দিক খুবই ভালো ছেলে হলেও কপাল মন্দের কারণে এখন ফাতেমারও কপাল মন্দ। স্ত্রীকে ভালোবেসে ফাতু বলে ডাকে সিদ্দিক। কিন্তু সিরাজ বেপারি কৃপণ হলেও ফাতেমাকে নিজের মেয়ের মতোই আদর করে। ফাতেমাও তার খুব যত্ন নেয়।   কিন্তু সিদ্দিক ও ফাতেমা পাঁচ বছরের সংসার কিন্তু তাদের কোনো সন্তান হয়নি। এই বিষয়েও সিদ্দিক ধরেই নিয়েছে কপাল মন্দ লোকের সন্তান হয় না।     সন্তান লাভের আশায় বউকে নিয়ে এক কবিরাজের কাছে যায়। গিয়ে দেখে ওই কবিরাজকে তার ছেলে খুন করেছে নিজে কবিরাজ হওয়ার জন্য। মন্দ কপাল নিয়ে ফিরে আসে স্বামী-স্ত্রী। বাসায় এসে জানতে পারে মেইন রোড আরও প্রশস্ত করবে সরকার। রাস্তার পাশেই তাদের দোকান, তাই সেটাও ভাঙা হবে। এতো এতো সমস্যা মাথায় নিয়ে সিদ্দিক হতাশ হয়ে সিদ্ধান্ত নেয়— তার স্ত্রীকে সে অন্য জায়গায় বিয়ে দিবে। তারপর সে যাযাবর হয়ে পথে পথে ঘুরবে। সিদ্দিকের মুখে এমন কথা শুনে তার স্ত্রী বাবা খেপে যায়। এভাবেই এগিয়ে যায় নাটকের গল্প। মোশাররফ করিম-তানিয়া বৃষ্টি অভিনীত ‘কপাল মন্দ’ নাটকটির শেষ দেখতে হলে চোখ রাখতে হবে আরটিভির পর্দায়। ঈদের দ্বিতীয় দিন রাত ৮টা ৩০মিনিটে নাটকটি প্রচারিত হবে আরটিভিতে। 
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:১৬

ঈদের দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা কম, বাড়বে গরম
টানা কয়েক দিন গরমের পর গত দু’দিন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও হয়েছে ঝড়। বৃষ্টির ফলে গরম কমায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে জনমনে। গতকাল সকাল থেকেও বিভিন্ন স্থানে ছিল মেঘলা আকাশ। তবে বৃষ্টির এমন পরিস্থিতি বেশি সময় স্থায়ী হবে না বলে জানালেন আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বুধ ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই; বরং বাড়বে গরম। আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) থেকে দেশের আকাশ পরিষ্কার থাকবে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তাপমাত্রা থাকবে স্বাভাবিক। এর পর থেকে তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে। সেই হিসাবে ঈদের দিন (বুধ কিংবা বৃহস্পতিবার) বৃষ্টি হবে না, বরং ভ্যাপসা গরম থাকবে। আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, ঈদের দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা খুবই কম। তাপমাত্রা থাকবে বেশি। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা থাকবে। আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাসে দুই থেকে চারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এক থেকে দুটি তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ হতে পারে। সে সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠতে পারে।  সেই সঙ্গে থাকবে কালবৈশাখীর দাপট। আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাসে দুই থেকে চারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এক থেকে দুটি তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ হতে পারে। সে সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠতে পারে। সেই সঙ্গে থাকবে কালবৈশাখীর দাপট। আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, এপ্রিলজুড়েই সারাদেশে তাপপ্রবাহ থাকবে। ভৌগোলিক অবস্থা আর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কারণেই আবহাওয়ার এ পরিবর্তন। তিনি বলেন, গত বছর চরম তাপপ্রবাহ ছিল। গত এপ্রিলে সারাদেশে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে তাপপ্রবাহ ছিল।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৪৮

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জায়গায় ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকাসহ দেশের নয় অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (৮ এপ্রিল) সকাল ১০ থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য এ পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এতে বলা হয়- যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী এবং কুমিল্লা অঞ্চলের ওপর দিয়ে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে সোমবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৬

যেসব অঞ্চলে বৃষ্টির আভাস
ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (৬ এপ্রিল) দুপুর ১টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। শনিবার দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। এদিন রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে, যা পরের দিন রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এ ছাড়া রোববার রাত এবং সোমবার (৮ এপ্রিল) দিনে তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৫

তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
গেল কয়েক দিন ধরে বাড়ছে গরমের পরিমাণ। এ পরিস্থিতিতে বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অফিস। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দেশের তিন বিভাগে দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এ অবস্থায় আবহাওয়া অফিস বলছে, শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এর পরের ২৪ ঘণ্টা সিলেট বিভাগে এ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে। এ সময় দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। এ ছাড়া আগামীকাল শনিবার (৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।
০৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪৫

দুপুরের মধ্যে যেসব অঞ্চলে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের পাঁচ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (১ এপ্রিল) দুপুর ১টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় রাজশাহী ও পাবনা অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদুতাপ প্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিস্তার লাভ করতে পারে। পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
০১ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৭

বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস নিয়ে দুঃসংবাদ
টানা দুদিন বৃষ্টির পরও বিশ্বজুড়ে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউ এয়ারের তথ্য অনুযায়ী ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘ঝুঁকিপূর্ণ’।  সোমবার (২৫ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টার পর ১৭৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা। একইসময়ে ১৯৭ স্কোর নিয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকার প্রথম স্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। ১৯৪ ও ১৭৫ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর ও আলজেরিয়ার আলজেরিয়ার্স। এরপর যথাক্রমে ১৭৫ স্কোর নিয়ে পাঁচ নম্বরে মিশরের কাইরো রয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের এ তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়। তথ্যমতে, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। একইভাবে একিউআই স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং স্কোর ৩০১ থেকে ৪০০ এর মধ্যে থাকলে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়। বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর। ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালীর সংক্রমণ এবং বিষণ্ণতার ঝুঁকি।
২৫ মার্চ ২০২৪, ০৯:৪৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়