• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
মেসির নাম বলে অপহরণকারীর হাত থেকে রক্ষা পেলেন বৃদ্ধা
গত অক্টোবরে ইসরাইলে হামলা চালিয়েছিল ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। হামলার পাশাপাশি দুই শতাধিক ব্যক্তিকে অপহরণও করে তারা। এ সময় মেসির নাম বলে অপহরণকারীদের হাত থেকে রক্ষা পান ৯০ বছর বয়সী বৃদ্ধা ইস্টার কুনিও। সম্প্রতি এই ঘটনা নিয়ে কথা বলেছেন কুনিও। জানা গেছে, সেদিন কিব্বুতজ শহরে নিজের বাসায় ছিলেন কুনিও। হঠাৎ করে তার বাসায় হামলা চালায় হামাসের সদস্যরা। তারা কুনিও ও তার পরিবারের সদস্যদের অপহরণ করে ফিলিস্তিনে নিয়ে যাওয়ার চিন্তা করেছিল। তখন মেসির নাম বলায় বেঁচে যান ৯০ বছরের ওই বৃদ্ধা। ফুয়েন্তে ল্যাটিনাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কুনিও বলেন, আমি তাকে বললাম আমার সাথে কথা না বলতে কারণ আমি তাদের ভাষা বুঝি না। আমি তখন স্প্যানিশ ভাষায় কথা বলি, যা আর্জেন্টিনারও ভাষা। তখন সে আমাকে জিজ্ঞেস করে আর্জেন্টিনা কি? তখন আমি বলি, তুমি কি ফুটবল দেখো? ‘সে জানায় ফুটবল দেখতে পছন্দ করে, তখন আমি তাকে বলেছিলাম যে আমি মেসির দেশ থেকে এসেছি। এটা শুনে সে  অবাক হলো কিছুটা, আমাকে বলে সে মেসিকে ভালোবাসে।  এরপর সে অস্ত্রটা আমাদের কাঁধে রাখে এবং তার বন্দুক আমাকে দেয়। এরপর আমাকে শান্তির চিহ্ন দেখাতে বলে এবং আমার সঙ্গে ছবি তোলে।’  যুদ্ধের মাঝে কুনিওর পরিবারের কয়েকজন ছাড়া পেলেও এখনও আটকে আছে তার নাতিরা । নাতিদের উদ্ধারে মেসির কাছে সাহায্যের আবেদনও জানিয়েছেন ইস্টার, এখন আমার আকুতি, মেসি এটা যদি দেখে এবং কোনোভাবে সে যদি জানে যে তার কারণে আমার জীবন বেঁচেছে।  ‘আমি তাকে বলবো, সে যেন আমার নাতিদের উদ্ধারে সাহায্য করে, তারা এখনো অপহৃত। তারা ভালো ছেলে। তাদের নাম ডেভিড ও এরিয়েল।’
০৯ মার্চ ২০২৪, ১২:৪১

আরটিভিতে সংবাদ প্রকাশ : বৃদ্ধা ফাতেমা বেগমের পাশে বিজিবি
আরটিভিতে সংবাদ প্রকাশের পরপরই ভাগ্যের দরজা খুলে বৃদ্ধা ফাতেমা বেগমের। সংবাদ প্রকাশের ঠিক দু-দিনের মাথায় আর্থিক সহযোগিতা করে পানছড়ি ৩ বিজিবি।  ঠিক দু-দিন আগেই আরটিভিতে প্রকাশিত হয় বয়োবৃদ্ধা ফাতেমা বেগমের কয়লা তৈরির গল্প। হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে প্রতিবন্ধী বৃদ্ধ স্বামীর সংসারে হাল ধরেছিলেন তিনি। আর সে থেকেই ৩৫ বছর ধরে কয়লা বানিয়ে সংসার চালান এ সংগ্রামী নারী।  তার এমন অভাবের গল্প নজরে আসে পানছড়ি ৩ বিজিবির। ঠিক দুদিনের মাথায় সহযোগিতার হাত বাড়ায় জোন কমান্ডার লে. কর্ণেল এ কে এম আরিফুল ইসলাম। ১০ হাজার টাকার একটি খাম তুলে দেন ফাতেমা বেগমের হাতে। শুধু তাই নয় এলাকার হতদরিদ্র ও দুঃস্থ আরও দুটি পরিবারকে ঢেউটিন এবং একটি বিদ্যালয়ের আর্থিক সংস্কার করার জন্য নগদ অর্থ প্রদান করেন ৩ বিজিবি। বিজিবির এমন উপহার পেয়ে খুশি বৃদ্ধা ফাতেমা বেগমসহ সকলেই। এ বিষয়ে ফাতেমা বেগম বলেন, বিজিবির এমন উপহারে আমি খুব খুশি হয়েছি। এখন আরও বেশি করে কয়লা উৎপাদন করে ভালো পরিমাণ আয় করতে পারবো। ৩ বিজিবি জোন কমান্ডার এ কে এম আরিফুল ইসলাম বলেন, আমাদের এমন সামাজিক কার্যক্রম সবসময়ই অব্যাহত থাকবে। আমরা চাই সকলেই ভালোভাবে বেঁচে থাকুক এ পৃথিবীতে। এ সময় মেডিকেল অফিসার ক্যাপ্টেন মো. মশিউর রহমানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:১২

সেনবাগে পিকআপ চাপায় বৃদ্ধা নিহত
নোয়াখালীর সেনবাগে পিকআপ চাপায় নুর জাহান আক্তার নামের এক বৃদ্ধা নিহত হয়েছেন।  বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যার পরে কেশারপাড় ছমিরমুন্সীর সড়কে কেশারপাড় ক্লাব ঘর নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।  স্থানীয় লোকজন আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে সেনবাগ সরকারি হসপাতালে ভর্তি করলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।  পুলিশ লাশ উদ্ধার করে। ঘাতক চালক পালিয়ে গেলেও গাড়িটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে।    নিহত বৃদ্ধা উপজেলার অজুনতলা ইউনিয়নের ইদিলপুর চারআনি বাড়ির আওয়ামী লীগ নেতা ইউনুছের স্ত্রী। ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে এলাকায় শোকের ছাড়া নেমে আসে।  খবর পেয়ে সেনবাগ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করেছে।  ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করে সেনবাগ থানার ওসি মো. নাজিম উদ্দিন জানান, এ ঘটনায় পিকআপটিকে জব্দ করা হয়েছে। লাশটি পুলিশি হেফাজতে রয়েছে।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২০:৪১

নাতির সঙ্গে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিলেন ১১৮ বছর বয়সী বৃদ্ধা
পঞ্চগড়ে নাতির সঙ্গে কেন্দ্রে এসে রহিমা বেওয়া (১১৮) নামে এক বৃদ্ধা ভোট দিয়েছেন।  তার বাড়ি পঞ্চগড় পৌরসভার রামের ডাংগা এলাকায়। তিনি রহিমা ওই এলাকার মৃত নজিরউদ্দিনের স্ত্রী।  রোববার (৭ জানুয়ারি) সকালে পঞ্চগড় সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে নাতি বিপ্লবকে সঙ্গে নিয়ে ভোট দিতে আসেন তিনি। বিপ্লব জানান, আমার দাদি ভোটকেন্দ্রে আসার জন্য বারবার আকুতি করছিল। দাদির আকুতি দেখে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসি। ভোট দেওয়ার পর দাদি খুব আনন্দিত । দাদি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। প্রিসাইডিং কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় দাদি গোপন কক্ষে সিল মেরে ভোট প্রদান করেন। রহিমা বেওয়ার সঙ্গে আসা মেয়ে ও তার ছেলের বউ জানান, গতকাল (শনিবার) থেকে রহিমা বেগম ভোটের কথা সবাইকে বলছে। আমরাও এসেছি। কারণ, এমনিতেই ১১৮ বছরের মানুষ মনের দিক থেকেও অসুস্থ হয়। তাকে হাতে ধরে নিয়ে প্রয়োজনীয় কাজ সারতে হয়। এজন্য তার অসুস্থতার কথা ভেবে আমরা রহিমার সঙ্গে এসেছি। ভোট দেওয়া প্রতিটি নাগরিকের কর্তব্য। কেন্দ্রটির প্রিসাইডিং কর্মকর্তা আহসানুর রহমান শাহ সাংবাদিকদের জানান, আমরা রহিমা বেগমকে দ্রুত ভোট প্রদানে সহযোগিতা দিয়েছি। ১১৮ বছর বয়সে কোনো বৃদ্ধার ভোট দিতে আসা আসলে বিরল।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৪৩

নাতির কোলে চড়ে ভোট দিলেন বৃদ্ধা অফুলা
কুমিল্লার দেবীদ্বার উপজেলার গুনাইঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের বাসিন্দা বৃদ্ধা অফুলা বেগম (৯১)। বয়সের ভারে নিজে হাঁটাচলা করতে পারেন না। কিন্তু ভোট দেওয়ার আগ্রহ দেখে নাতি নিজেই কোলে করে কেন্দ্রে আনলেন দাদিকে। নাতির কোলে চড়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে পেরে বৃদ্ধা অফুলা বেগম উচ্ছ্বসিত। রোববার (৭ জানুয়ারি) সকাল সোয়া ১০টার দিকে ইউনিয়নের বনকৈট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন অফুলা বেগম। নাতি শাহ আলমের কোলে চড়ে সেখানেই ভোট দিতে আসেন তিনি। বনকৈট গ্রামের এই বাসিন্দা জানান, ৯১ বছর বয়সে বহুবার ভোট দিয়েছেন। এবারও শান্তিপূর্ণভাবে নাতির কোলে চড়ে ভোট দিতে পেরে ভালো লাগছে। নাতি শাহ আলম বলেন, ‘সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে দাদির খুব আগ্রহ দেখলাম। তাই নিজেই কোলে করে কেন্দ্রে নিয়ে আসলাম। নিজের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পেরে দাদি খুবই আনন্দিত’। কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার মিনহাজ উদ্দন বলেন, ‘সকাল থেকে উৎসব মুখর পরিবেশ ভোটগ্রহণ চলছে। এ কেন্দ্রে নারী-পুরুষ মিলে মোট ১ হাজার ৪৭০ জন ভোটার রয়েছে। বেলা সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ২০ শতাংশ পড়েছে।’ ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার আনসার, এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ পুলিশ, ৪৬ হাজার ৮৭৬ বিজিবি, দুই হাজার ৩৫০ কোস্টগার্ড এবং ৭০০ এর বেশি র‌্যাব টহলে থাকবে। তাদের সঙ্গে ভোটের মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এ ছাড়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরাও মাঠে থাকবে। প্রতিকেন্দ্রে থাকবেন ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা সদস্য। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। এবারের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হবে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবরোধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:৩৯

নাতির হাত ধরেই কেন্দ্রে এসে ভোট দিলেন ৯০ বছরের বৃদ্ধা
বর্তমানে দেশে জুড়ে চলছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। রোববার (৭ জানুয়ারি) ছেলে ও নাতির হাত ধরেই কেন্দ্রে এসে ভোট দেন ৯০ বছরের বৃদ্ধা জাহানারা বেগম।  এদিন সকাল ৯টায় খুলনা-৩ আসনের রায়েরমহল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট দিয়েছেন জাহানারা। পাশাপাশি ভোট দেওয়া শেষে আনন্দও প্রকাশ করেছেন তিনি। জানা গেছে, ছেলে শেখ আব্দুল কাদির নিয়ে এবং ১৪ বছর বয়সী নাতি শেখ মিনাজুল ইসলাম তাজ ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসেন জাহানারা বেগমকে। ভোট দিয়ে জাহানারা বেগম বলেন, রাতেই ছেলে ও নাতিকে বলে রেখেছি ভোট দিতে যাব। তাই সকাল সকাল উঠে ভোট দিতে আসি। সুন্দর পরিবেশে ভোট দিতে পেরে ভালো লাগছে।  জাহানারা বেগমের নাতি তাজ বলেন, সকালে উঠে আমাদের আগে রেডি হয়ে বসে ছিল। পরে আমি আর আব্বু দুজনে দাদিকে ধরে ভোট দিতে কেন্দ্রে নিয়ে যাই। তবে ভোটার না হলেও কেন্দ্রে আসতে পেরে ভীষণ ভালো লাগছে আমার। শুধু জাহানার বেগমই নন, একই এলাকার ৯০ বছর বয়সী জ্যোৎস্না বিশ্বাসও ছেলে শংকর বিশ্বাসের সঙ্গে লাঠিতে ভর করে ভোট দিতে কেন্দ্রে আসেন। তবে একই বয়সী আকলিমা বেগম একাই কেন্দ্রে এসে ভোট দিয়েছেন। কেন্দ্রে দায়িত্বরতদের সহযোগিতায় ভোট দেওয়া শেষে গণমাধ্যমে তিনি বলেন, নির্বাচিত ব্যক্তি যেন তার পাশে থাকেন।  দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-৩ (দৌলতপুর-খালিশপুর-খানজাহান আলী) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস এম কামাল হোসেন, জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ফাতেমা জামান সাথী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এই আসনে ১১৬টি কেন্দ্রে ভোটার রয়েছেন ২ লাখ ৪৫ হাজার জন।  উল্লেখ্য, ইসির দেওয়া তথ্যমতে, নির্বাচন ঘিরে সারাদেশে পাঁচ লাখ ১৬ হাজার আনসার, এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ পুলিশ, ৪৬ হাজার ৮৭৬ বিজিবি, দুই হাজার ৩৫০ কোস্টগার্ড এবং ৭০০ এর বেশি র‌্যাব টহলে থাকবে। তাদের সঙ্গে ভোটের মাঠে থাকবে সশস্ত্র বাহিনী। এ ছাড়া আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সদস্যরাও মাঠে থাকবে। প্রতিকেন্দ্রে থাকবেন ১৫ থেকে ১৭ জন নিরাপত্তা সদস্য। এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৭ লাখ। এর মধ্যে ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন পুরুষ, ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন নারী এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ৮৫২। মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ১০৩টি। ভোটকক্ষ ২ লাখ ৬১ হাজার ৯১২টি। ভোট হচ্ছে ব্যালট পেপারে। এবারের নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ভোট হবে ২৯৯ আসনে। স্বতন্ত্র প্রার্থীর মৃত্যুর কারণে নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। নির্বাচনে ২৮টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এর মধ্যে দলীয় প্রার্থী ১ হাজার ৫৩৪ জন এবং স্বতন্ত্র ৪৩৬ জন। নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ২৬৬ জন প্রার্থী দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এ ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৬৫ জন প্রার্থী দিয়েছে জাতীয় পার্টি এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৩৫ জন প্রার্থী রয়েছেন ‘সোনালী আঁশ’ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে আসা তৃণমূল বিএনপি। এদিকে বিএনপিসহ ৬০টি দল নির্বাচন বর্জন করেছে। দলটি সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে সফলতা না পেয়ে নির্বাচনের দুই মাস আগ থেকে হরতাল-অবোরধের পথ বেছে নেয়। এতে সরকারকে চাপে ফেলতে না পেরে ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গত ২০ ডিসেম্বর ‘অসহযোগ আন্দোলনের’ ডাক দেয় দলটি। পাশাপাশি সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ জানায় দলটি।  
০৭ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৪৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়