• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিরোধের জেরে মসজিদে বৃদ্ধকে ছুরিকাঘাত
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পূর্ববিরোধের জেরে মসজিদের ভেতরে লিয়াকত আলী (৫৫) নামের এক বৃদ্ধকে ছুরিকাঘাত করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন।   শুক্রবার (২২ মার্চ) উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের সাঙ্গিয়ারগাঁও জামে মসজিদে জুমার নামাজ শেষে এ ঘটনা ঘটে।  লিয়াকত সাঙ্গিয়ারগাঁও গ্রামের বাসিন্দা। এ ঘটনায় অভিযুক্তরা একই এলাকার হেলাল মিয়াসহ আরও দুই-তিনজন।  পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছেন, লিয়াকত আলীর সঙ্গে হেলাল মিয়ার বিরোধ রয়েছে। এরই জেরে শুক্রবার সাঙ্গিয়ারগাঁও জামে মসজিদে জুমার নামাজ শেষে মসজিদের ভেতরেই হেলালসহ দু-তিনজন ওই লিয়াকতকে ঘেরাও করে। একপর্যায়ে তাকে ছুরিকাঘাত করে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।  জগন্নাথপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ঘটনার পর থেকে জড়িতরা পলাতক রয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
২৩ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৪

পাবনায় পূর্ব বিরোধের জেরে যুবক খুন
পাবনায় পূর্ব বিরোধের জেরে আবুল কাশেম (৩২) নামে এক যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে পাবনা পৌরসভার শালগাড়িয়ার তালবাগান এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ওসি রওশন আলী। স্থানীয়দের বরাতে ওসি জানান, কয়েকদিন আগে স্থানীয় খাদিজাতুল কুবরা জামে মসজিদের ওরশ অনুষ্ঠানে আবুল কাশেমের সঙ্গে কথাকাটাকাটি হয় একই এলাকার সামির হোসেন ও তার বাবা সুলতানের৷ পরে স্থানীয়রা সেটি মীমাংসা করে দেয়। রোববার বিকালে আবুল কাশেম সামিরের বাড়ির দিকে গেলে তার বাবা সুলতান সেটা দেখতে পান৷ পরে সুলতান বাড়ি থেকে একটি ছুরি এনে কাশেমকে আঘাত করতে শুরু করে। এ সময় সামিরের নেতৃত্বে আরও ৭-৮ জন যুবক সেখানে উপস্থিত হয়। তারা সবাই মিলে কাশেমকে এলোপাতাড়ি মারধর করতে থাকে। এক পর্যায়ে আবুল কাশেম মাটিতে লুটিয়ে পড়লে, সেখান থেকে পালিয়ে যান তারা৷ পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রওশন আলী বলেন, কাশেমের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।  জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু হয়েছে ইতোমধ্যে।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৪:০১

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে হামলা, আহত ৫ 
পটুয়াখালীর মহিপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে হামলায় নারী ও শিশুসহ অন্তত ৫ জন আহত হয়েছে। এদের মধ্যে কারিমা বেগম (৩৫) নামের এক নারীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল সেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।  শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টার দিকে মহিপুর থানার লতাচাপলী ইউনিয়নের খাজুরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে খাজুরা এলাকার সেলিম মোল্লার সঙ্গে ১৪ শতাংশ জমি নিয়ে একই এলাকার সোনাগাজীর বিরোধ চলে আসছিল। শুক্রবার সকালে সেলিম মোল্লার মেয়ে কারিমা বেগম ও জামাতা মিজানুর রহমান তাদের বাড়িতে বেড়াতে যায়। সকাল দশটার দিকে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই সোনাগাজী প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন লোক নিয়ে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে নজরুল ইসলাম (১৯), কারিমা বেগম (৩৫), রাহিমা বেগম (২৬), মহিদুল (২২) ও রাকিবুল (৫) নামের এক শিশু আহত হয়।  স্থানীয়রা তাৎক্ষণিক তাদের উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে নিয়ে আসলে কারিমা বেগমকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সেবাচিম হাসপাতালে প্রেরণ করে কর্তব্যরত চিকিৎসক।   সেলিম মোল্লার জামাতা মিজানুর রহমান জানান, আমরা সকালে বেড়াতে গিয়েছি। আমরা বাড়ির ভেতরেই ছিলাম কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই ৫০/৬০ জন সন্ত্রাসী আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। বর্তমানে আমার স্ত্রীকে বরিশাল নিয়ে এসেছি। তাকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। আর বাকি যারা আহত হয়েছে তারা কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।  এ বিষয়ে সোনাগাজী জানান, আমার জমিতে তারা সকালে মাটি কাটা শুরু করেছে। আমি বাধা দিলে তারাই আমার ওপর হামলা চালায়। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে মারধর করে।  মহিপুর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন তালুকদার জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো অভিযোগ পাইনি। তবে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৪

যশোরে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে একজন খুন 
যশোর সদর উপজেলার কচুয়া দিয়াপাড়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কাজী নাইমুর রহমান হিমেল নামে এক ব্যক্তি খুন হয়েছেন।  বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাতে প্রতিপক্ষের সঙ্গে বিবাদের সময় খুন হন তিনি। নাইমুরের স্ত্রী তামান্না রহমানের দাবি, তার স্বামীকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। নিহতের মা লুৎফুন নাহার জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধে প্রতিপক্ষ হিমেলকে এর আগেও কয়েকবার মারপিট করেছে। এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও যথাযথ বিচার দাবি করেন তিনি। যশোর কোতয়ালি থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করেছে পুলিশ।  তদন্ত শেষ হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে। 
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:৩৬

পূর্ব বিরোধের জেরে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জের লাখাইয়ে বুধ লাল দাস (৪২) নামের এক কৃষককে পূর্ব বিরোধের জেরে কুপিয়ে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (১০ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।  নিহত বুধ লাল দাস উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের হেলারকান্দি গ্রামের মহালাল দাসের ছেলে।  স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধ লাল দাস তার চাচাত ভাই প্রমোদ দাসসহ মেলা থেকে বাড়ি পথে মাধবপুর নামক স্থানে পতিত জায়গায় কয়েক জন লোক পূর্ব বিরোধের জেরে তাদেরকে আটক করে। পরে দা দিয়ে বুধ লাল দাসের মাথার বাম পাশে ও হাতে জখম করে। গুরুতর অবস্থায় তাকে হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। জন্টু লাল দাস চৌধুরী নামে নিহতের এক আত্মীয় জানান, সেচ প্রকল্প নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বাবুলদের সঙ্গে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে কয়েকবার বিচার-সালিসও হয়েছে। কিন্তু বাবুল গংরা প্রভাবশালী হওয়ায় সমাধান হয়নি। তিনি জানান, বুধবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ভরপূর্ণী মেলা থেকে আসার পথে মাধবপুর নামক স্হানে বাবুল মিয়া গংরা বুধ লাল দাসকে দা ও রামদা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করে। এ নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই। লাখাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল খায়ের হত্যার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, আসামিদেরকে গ্রেপ্তারের অভিযান চলছে। লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
১১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:১০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়