• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ারফোর্স ও বিমানবাহিনীর যৌথ মহড়া শুরু
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের অংশগ্রহণে ১০ দিনব্যাপী ‘এক্সারসাইজ কোপ সাউথ-২০২৪’ শীর্ষক যৌথ মহড়া শুরু হয়েছে। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি)  বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ঘাঁটি বঙ্গবন্ধুতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ মহড়া শুরু হয় বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)৷ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বঙ্গবন্ধু ঘাঁটির এয়ার অধিনায়ক এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ বদরুল আমিন। আইএসপিআর জানায়, এক্সারসাইজ কোপ সাউথ-২০২৪-এ মূলত আপদকালীন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলার পাশাপাশি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পরিবহন বিমানগুলোর সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরনের অনুশীলন করা হবে। এই মহড়ায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি সি-১৩০জে এবং প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের দুইটি সি-১৩০জে পরিবহন বিমান অংশগ্রহণ করছে। এ ছাড়াও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি এএন-৩২ পরিবহন বিমানকে মহড়ায় অংশগ্রহণের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বিমান বাহিনীর মোট ২৫০ সদস্য ও প্যাসিফিক এয়ার ফোর্সের ৭৮ জন সদস্য এতে অংশ নেবেন। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর ১২ জন প্যারাট্রুপারের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে ৩০ জন (১১ জন ফ্রি ফলার ও ১৯ জন স্ট্যাটিক জাম্পার) ও বাংলাদেশ নৌবাহিনী থেকে ৪০ জন প্যারাট্রুপার এই মহড়ায় অংশ নেবেন। 
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:০৫

বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি পেলেন বিমানবাহিনীর সদস্যরা
শান্তিকালীন সময়ে বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা, বিমানসেনা ও এমওডিসি (এয়ার) সদস্যদের পদক প্রদান করা হয়েছে। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বিমানবাহিনী সদর দপ্তরে এ পদক প্রদান অনুষ্ঠান হয়। বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে পদক বিতরণ করেন। সশস্ত্র বাহিনীতে বীরত্ব ও সাহসিকতাপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ সদস্যদের মধ্যে প্রতি বছর সর্বোচ্চ ৪০টি শান্তিকালীন পদক প্রদানের বিধান রয়েছে। এ অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনী সদস্যদের মধ্যে মোট ৩৮টি শান্তিকালীন পদক প্রদান করা হয়।  পদক প্রদান অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনী প্রধান বলেন, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মনোবল বৃদ্ধি ও প্রশংসনীয় কাজের প্রতি অধিকতর উৎসাহিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন বীরত্বপূর্ণ কাজের মূল্যায়নস্বরূপ ২০১৩ সালে শান্তিকালীন পদক প্রবর্তন করা হয়। এ স্বীকৃতি অন্যান্যদের মধ্যে অনুপ্রেরণা সৃষ্টি করবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে সহকারী বিমানবাহিনী প্রধান, বিমান সদরের পরিচালক, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিমানসেনা এবং অসামরিক সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫৭

নির্বাচনে সহায়তায় দুর্গম পাহাড়ে বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট বাক্স ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট জনবল বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টারের মাধ্যমে রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় অবস্থিত ভোটকেন্দ্রে প্রেরণ করা হয়েছে।  সংশ্লিষ্টরা জানান, ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর হেলিকপ্টার দ্বারা উড্ডয়ন কার্যক্রম পরিচালনা চলমান এবং সার্বিকভাবে প্রস্তুত রয়েছে। এদিকে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে নির্বাচন কমিশন ও বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে বুধবার থেকে নির্বাচনী মাঠে দায়িত্ব পালন শুরু করেছে সশস্ত্র বাহিনী। আরও পড়ুন : টাকা দিয়ে ভোট কিনছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী!   আইএসপিআর জানিয়েছে, সশস্ত্র বাহিনী ভোটগ্রহণের আগে, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরে শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে দেশব্যাপী বুধবার থেকে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশন ও স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা প্রদান করবে।  নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে সংবিধানের ১২৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে “ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ার” এর আওতায় সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা প্রতিটি জেলা, উপজেলা, মেট্রোপলিটন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ স্থান  ও অন্যান্য সুবিধাজনক স্থানে অবস্থান করবেন।  সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুরোধক্রমে ও সমন্বয়ের মাধ্যমে বাহিনীসমূহ এলাকাভিত্তিক মোতায়েন করা সম্পন্ন হয়েছে। সেনাবাহিনী ৬২টি জেলায় নিয়োজিত হয়েছে। উপকূলীয় দুটি জেলাসহ (ভোলা ও বরগুনা) সর্বমোট ১৯টি উপজেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।  আরও পড়ুন : ঘোড়ায় চড়ে ভোট চাইলেন সাঈদ খোকন   সমতলে সীমান্তবর্তী ৪৫টি উপজেলায় বিজিবি এককভাবে দায়িত্ব পালন করবে এবং সীমান্তবর্তী ৪৭টি উপজেলায় সেনাবাহিনী বিজিবির সাথে এবং উপকূলীয় ৪টি উপজেলায় কোস্ট গার্ডের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে যৌথভাবে দায়িত্ব পালন করবে।  বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হেলিকপ্টারের সহায়তায় দুর্গম পার্বত্য অঞ্চলের ভোটকেন্দ্র সমূহে প্রয়োজনীয় হেলিকপ্টার সহায়তা প্রদান করবে। এ ছাড়াও জরুরি প্রয়োজনে নির্বাচনী সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংখ্যক হেলিকপ্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে।  সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে যৌথ সমন্বয় সেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। 
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়