• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
রমজানে যত দিন খোলা থাকবে প্রাথমিক বিদ্যালয়
দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০ রমজান পর্যন্ত খোলা থাকবে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুব রহমান তুহিন। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) দুপুরে ফেসবুক পোস্টে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, রমজানে স্কুল বন্ধ রাখার বিষয়ে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর ফলে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্কুল খোলা রাখতে বাধা রইল না। এরপরেই মাহবুব রহমান তুহিন দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ১০ রমজান পর্যন্ত খোলা রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।  গত ৮ ফেব্রুয়ারি ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি আংশিক সংশোধন করে রমজানে ১৫ দিন মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুল খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরপর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালায়ও জানায়, রমজানে ১০ দিন ক্লাস চলবে। মন্ত্রণালয়ের এমন সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক। পরে রমজানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়ে জারি করা মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রজ্ঞাপন দুই মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট। এ আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৪:৫২

শিক্ষকরা অনিয়মিত, শিক্ষার্থীরা নিয়মিত যে বিদ্যালয়ে
যে বিদ্যালয়ে দিনের শুরুতে গাওয়া হয় না জাতীয় সংগীত, সে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কীভাবে মনে-প্রাণে বিশ্বাস করবে এই গানটিই আমাদের বাংলাদেশের পরিচয়। জাতীয় সংগীতেই শেষ নয়, বিদ্যালয়ে নিয়মিত উপস্থিত থাকেন না শিক্ষকরাও। কোমলমতি শিশুদের হাজিরাও ডাকা হয় বিকেলে। শিক্ষকদের এমন আচরণে শিশুরাই বা কি শিখবে!  খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলা থেকে প্রায় ৪ কিলোমিটার দূরের ফাতেমা নগর এলাকায় অবস্থিত বিদ্যালয়টি। পাহাড়ি-বাঙালির সংমিশ্রণে গড়া এই গ্রামটিতে ১৯৮০ সালে গড়ে উঠেছে বড় পানছড়ি দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। প্রাথমিক বিদ্যালয় যে শিশুদের সুশিক্ষায় গড়ার প্রথম কারিগর সেটি হয়তো ভুলেই গেছেন ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। শিক্ষকদের নানা অজুহাত আর অনিয়মেই ধ্বংস হচ্ছে শিশুদের মেধা। প্রতিটি বিদ্যালয়ে দিনের শুরুতে জাতীয় সংগীত গাওয়ার মধ্য দিয়েই পাঠদান শুরু হয়। অথচ এই বিদ্যালয়ের পাঠদান শুরু হয় জাতীয় সংগীত ছাড়াই। যেখানে শিশুদের হাজিরা ডাকার কথা ক্লাসের শুরুতেই, সেখানে হাজিরা ডাকা হয় বিকেল ৩টায়। নানা অজুহাত আর ক্ষমতার বলে শিক্ষকরাও নিয়মিত আসেন না বিদ্যালয়ে। বসে বসেই সরকারি অর্থ গুনছেন তারা। এতে নষ্ট হচ্ছে কোমলমতি শিশুদের মেধা বিকাশ। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ জাতীয় সংগীত গাওয়া হয় না বিদ্যালয়ে। আবার হাজিরা ডাকা হয় বিকেলে। এ ছাড়াও শিক্ষকরা নিয়মিত আসেন না বিদ্যালয়ে। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সাংবাদিকদের একটি দল মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) হাজির হয় বড় পানছড়ি দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। তখন বিকেল ৩টা। বিদ্যালয়ে দেখা যায় ৬ শিক্ষকের মাঝে শুধুমাত্র ১ জন শিক্ষক উপস্থিত। তার কাছে বাকিদের কথা জানতে চাইলে জানান ১ জন এসে চলে গেছে, ২ জন ট্রেনিংয়ে, ১ জনের স্বামী অসুস্থ এবং বাকি ১ জন ডেপুটেশনে।  যাকে উপস্থিত পাওয়া যায়, তিনি ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আলম। তিনি জানান, আমি সকালে আসি। এসে দাপ্তরির কাজও আমিই করি আবার শিশুদের পাঠদানও আমিই করি। কোনো শিক্ষক সকালে এসে আবার চলে যায় দুপুরের আগেই। তাদেরকে নিষেধ করেছি। ওরা ওদের মতো করে আসে আবার চলে যায়। একটি শ্রেণিতে ১ ঘণ্টায় ক্লাস হয়েছে ৫টি বিষয়ের ওপর। এমন মন্তব্যসহ শিক্ষকদের নানা অনিয়ম তুলে ধরে ওই এলাকার মো. আব্দুল জলিল জানান, এই বিদ্যালয়ের পাশেই আমার দোকান। আমি বহুদিন যাবৎ দেখছি যে কোনো শিক্ষক ৯টায় আসলে ১০টায় চলে যায়। আবার ১০টায় আসলে ১১টায় চলে যায়। তারা নিয়মিত স্কুলেও আসে না এবং যাওয়ারও কোনো নিয়ম থাকে না। বাচ্চাদের জিজ্ঞাসা করলে বলে জাতীয় সংগীত হয় না, ক্লাসও ঠিকমতো হয় না। তারপর ১ ঘণ্টায় ১ জন শিক্ষক ৫টা ক্লাস নিছে। কীভাবে নিয়েছে তা আমার মাথায় ধরে না। এ ছাড়াও বিদ্যালয়েই রয়েছে পরিত্যক্ত এক ভবন। সেটি যেকোনো মুহূর্তেই ধসে পড়তে পারে বলে জানায় এলাকাবাসীরা। শিক্ষার এমন নাজেহাল অবস্থা আর কতোদিন। অভিযুক্তদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান কোমলমতি শিশুদের স্বজনরা। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মো. শুক্কুর আলী জানান, শিক্ষকরা নিয়মিত স্কুলে আসেন না। জাতীয় সংগীত গাওয়া হয় না। স্কুলে অনিয়ম হচ্ছে। শিক্ষকরা যে যার মতো করে চলে যায়। স্কুল যেন সঠিকভাবে চলে এ বিষয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। পানছড়ি উপজেলার সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এডিন চাকমা জানান, তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেয়েছি। আমরা সরকারেরর নীতিমালায় বিভাগীয় ব্যবস্থা নেবো।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৮

নীলফামারীতে তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রি, বিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির মতো পড়ছে কুয়াশা। এতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা।  সোমবার (২২ জানুয়ারি) নীলফামারীর সৈয়দপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত দুই সপ্তাহ ধরে জেলার তাপমাত্রা ৯ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছে। এ কারণে জেলার সব প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দুদিন পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে আসায় সোমবার বিদ্যালয় ছুটির এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার হাফিজুর রহমান ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ এম শাহজাহান সিদ্দিক। তারা জানান, এই কনকনে শীতের মধ্যে শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাতায়াত খুবই কষ্টকর হয়ে পড়েছে। তাপমাত্রা আবারও ১০ ডিগ্রির নিচে নামলে শিক্ষার্থীদের স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিয়ে বিদ্যালয়ের ছুটি বাড়ানো হবে।  এ দিকে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া লোকজন ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। রাস্তাঘাট, হাটবাজার, রেলস্টেশন, বাস টার্মিনালসহ লোকালয়ে মানুষজনের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। সরকারি-বেসরকারি অফিসে চাকরিজীবীরা আসলেও কাজকর্মে চলছে স্থবিরতা। জীবিকার তাগিদে নিম্ন আয়ের মানুষরা বের হলেও কাজ না পেয়ে পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। রিকশা-ভ্যানচালক, দিনমজুর, কৃষি শ্রমিকরা পড়েছেন চরম বিপাকে। এ ব্যাপারে নীলফামারীর জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ জানান, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে আসায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। পরিবেশের উন্নতি হলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এ ছাড়া শীত মোকাবিলায় পর্যাপ্ত সরকারি সহায়তা প্রস্তুত রয়েছে। শীতবস্ত্র হিসেবে জেলার ৬ উপজেলা ও চার পৌরসভায় তিন দফায় ৩৬ হাজার ৮৮০টি কম্বল পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:৫৪

যে জেলার সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ৩ দিন বন্ধ ঘোষণা
তীব্র শীতে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যাওয়ায় রংপুর জেলার সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান ৩ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। সোমবার (২২ জানুয়ারি) সকালে রংপুর জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. শহিদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ২২ জানুয়ারি থেকে ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত রংপুর জেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক শিক্ষা কার্যক্রম স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। এদিকে তীব্র শীতের কারণে সর্বশেষ আরও পাঁচ জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। জেলাগুলো হলো- নওগাঁ, নাটোর, পাবনা, নীলফামারী ও লালমনিরহাট। এর আগে, তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামলে সংশ্লিষ্ট জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। গত ১৬ জানুয়ারির নির্দেশনায় জানানো হয়, তীব্র শৈত্যপ্রবাহ হলে স্কুল-কলেজের মতো প্রাথমিক বিদ্যালয়ও বন্ধ থাকবে। কোনো জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যদি ১০ ডিগ্রির নিচে নামে স্কুল বন্ধ রাখা হবে।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৪৩

তাপমাত্রা দশের নিচে, কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা না পেয়ে বিদ্যালয় খোলা
নওগাঁয় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। মাঘের শুরুতে ঘনকুয়াশার সঙ্গে হাড় কাঁপানো কনকনে ঠান্ডায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরেই জেলায় ৯ থেকে ১১ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে। রোববার (২১ জানুয়ারি) সকাল ৬টা ও ৯টায় নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া অফিস জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাত ও দিনের তাপমাত্রা প্রায় কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত বেশি ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। এ দিকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা নামলে সেখানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করার কথা থাকলেও জেলায় সব প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা ছিল।  সকালে নওগাঁ শহরের কয়েকটি স্কুল ঘুরে দেখা যায়, নওগাঁ পৌর এলাকার মধ্যে অবস্থিত সব কয়েকটি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় খোলা। তবে স্কুলে শিক্ষার্থী উপস্থিতি ছিল কম। নওগাঁ কৃষ্ণধন (কেডি) সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হাসমত আলী বলেন, মঙ্গলবার জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থেকে একবার জানানো হয়েছিল বিদ্যালয় বন্ধ রাখতে হবে। তবে ওই নির্দেশনা দেওয়ার কিছুক্ষণ পরেই আবারও জানানো হয়, বিদ্যালয় খোলা থাকবে। বিদ্যালয় খোলা থাকলেও অধিকাংশ শিক্ষার্থীই বিদ্যালয়ে উপস্থিত হচ্ছেন না। তীব্র শীতের কারণে অনেক অভিভাবকই স্কুল বন্ধ রাখার জন্য অনুরোধ করছেন। কিন্তু ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা না পেলে স্কুল তো বন্ধ রাখা যায় না। নওগাঁ বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ শরিফুর রহমান বলেন, ‘শীতের কারণে বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী উপস্থিতি খুবই কম। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে থাকায় বুধবার ও বৃহস্পতিবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে স্কুল বন্ধ রেখেছিলাম। কিন্তু আজকে স্কুল খোলা আছে।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফর রহমান বলেন, তাপমাত্রা কোনো দিন কমছে, আবার কোনো দিন বাড়ছে। এ কারণে তারা সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন। গত মঙ্গলবার মাউশি থেকে নির্দেশনা আসে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে থাকলে স্কুল বন্ধ রাখা যাবে। এই ঘোষণা আসার পর গত বুধবার জেলার তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে ছিল। পরদিন গত বৃহস্পতিবার আবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত শুক্রবার আবার তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রির ওপরে ছিল। গতকাল আবার তাপমাত্রা কমে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামে। আজ আরও কমে হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি। লুৎফর রহমান বলেন, এখন হুট করে তো আর স্কুল বন্ধ দেওয়া যায় না। স্কুল বন্ধ করতে গেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। তারপর সেখান থেকে নির্দেশনা এলে স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা যাবে।
২১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৫:৫২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়