• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বিদেশিদের প্রভুত্ব মানবে না আ.লীগ : কাদের
আওয়ামী লীগ বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে কাজ করবে, প্রভুত্ব মানবে না বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। কাদের বলেন, ব্যর্থতাই বিএনপিকে বেসামাল ও বেপরোয়া করেছে। তাদের নেতিবাচক মানসিকতা সরকারের ওপরে চাপাচ্ছে। যা বাস্তবে দেখি না। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের শেষ কথায় বিএনপি আশাবাদী হতে পারেনি তাই চুপ থাকার কৌশল নিয়েছে। মার্কিন প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষেও বিএনপি কোনো প্রতিক্রিয়া জানায়নি। আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, তারা (বিএনপি) বলেছিল নির্বাচন হবে না। নির্বাচন হলে পাঁচ দিনও টিকবে না। কিন্তু নির্বাচনের পর এখনও আর তাদের প্রতিক্রিয়া নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তাদের যে চায় সেটি তারা পায়নি। তারা শুনতে চেয়েছিল সরকারের ওপরে নিষেধাজ্ঞা আসবে। ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতাদের মিথ্যাচারের ভাঙা রেকর্ড শুনতে শুনতে কান ঝাঁজরা হয়ে গেছে। এখন তাদের গলার জোর একটু কমে গেছে। মুখে বিষটা আরও উগ্রো হয়ে গেছে। বিদেশি ঋণ পরিশোধের বিষয়ে তিনি বলেন, ঋণ পরিশোধে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত খেলাপি হয়নি, এবারও হবে না। তবে ঋণ আগের চেয়ে বাড়তে পারে। ব্রিফিংয়ে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীমসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।  
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৩৫

বিএনপি বিদেশিদের কাছে নালিশ দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে : কাদের
বিএনপি জনগণের চেয়ে বিদেশিদের কাছে নালিশ দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে ফেনীর দাগনভূঁইয়া সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে যে ভুল করেছে, এর খেসারত তাদের অনেকদিন দিতে হবে। অচিরেই টের পাবে তারা রাজনীতিতে নিজেদের কতটা সংকুচিত করে ফেলেছে। তিনি বলেন, উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক থাকবে না। আমরা কাউকে দল থেকে মনোনয়ন দিচ্ছি না। সব কিছু ওপেন। ওপেন হলে নির্বাচন কেমন হবে... স্বতন্ত্র দিয়েই জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এতে নির্বাচনে সংকট হয়নি। আর সমালোচনা যারা করার, তারা করবেই। দেশেও করবে, বিদেশেও করবে। এসময় সেতুমন্ত্রী বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক আপাতত ছয় লেনের হবে। ভবিষ্যতে আরও বর্ধিত করার বিষয়ে ভাবতে হতে পারে। এসময় ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনীর জেলা প্রশাসক শাহিনা আক্তার, ফেনী  পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী, দাগনভূঁইয়ার উপজেলা চেয়ারম্যান দিদারুল কবির রতনসহ  স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৪৭

‘নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের মন্তব্য গুরুত্ব দিচ্ছি না’
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে জানিয়ে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মোহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের মন্তব্য গুরুত্ব দিচ্ছি না। ভোট নিয়ে কে কী বলছে তা দেখা বা শোনার মতো সময় হয়নি। আর সেটা কমিশনের কাজের মধ্যেও পড়ে না।  মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে আগারগাঁওয়ে ইসি ভবনের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর এসব কথা বলেন। যুক্তরাষ্ট্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছে, ‘নির্বাচন ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হয়নি’, যুক্তরাজ্য বলেছে, ‘ডেমোক্রেটিক প্রসেস ইনকমপ্লিট ছিল’- এ বিষয়ে ইসির বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের বক্তব্য গতকাল (সোমবার) প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানিয়েছেন। এর বাইরে আমার কোনো বক্তব্য নেই। ভোট নিয়ে নির্বাচন কমিশন ও বিদেশি একাধিক রাষ্ট্রের বিপরীতমুখী প্রতিক্রিয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের দৃষ্টিতে নির্বাচন কেমন হলো, কী হলো না হলো সেসব বিষয়ে এরই মধ্যে (সোমবার) প্রধান নির্বাচন কমিশনার কথা বলেছেন। এর বাইরে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। আমরা আমাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেছি। আমাদের যা করার সেভাবেই করেছি। বিধিসম্মতভাবে করেছি, নিয়মতান্ত্রিকভাবে সবকিছু হয়েছে। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, বিদেশিদের মধ্যে যারা বলছেন নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি, কেন এমনটি বলছেন তা তাদের জিজ্ঞেস করতে পারেন। কে কী বলল সেটা দেখার তো আমরা সময় পাই না। সেটা দেখা আমাদের কাজের মধ্যেও পড়ে না। আমরা আমাদের কাজ করে যাব। এ সময় তিনি বলেন, নির্বাচন অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খুব ভালো ছিল। সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ হয়েছে। নির্বাচন নিয়ে সন্তুষ্টি জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, সন্তুষ্ট বা অসন্তুষ্ট কোনোটাই বলব না। নিয়মমাফিক যা যা করা দরকার তাই করেছি। অনিয়ম যেটা ছিল সেটা আমরা গ্রহণ করিনি, যেটা নিয়ম ছিল সেটা করেছি, সেভাবেই ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।
০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:৫১

বিদেশিদের জানাতেই বিএনপির ‘হরতাল’!
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণকে বাধাগ্রস্থ করতে হরতালের আশ্রয় নিয়েছে বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো। ৪৮ ঘন্টার হরতাল ডাক দিয়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কূটনীতিকরা বলছেন, এ হরতাল কেবল বিদেশিদের জানাতে দেওয়া হয়েছে। এটা ভোটের ওপর কোন প্রভাব ফেলবে না।  গত একমাস ধরে গণসংযোগের নামে লিফলেট বিতরণে সাধারণ মানুষের সাড়া না পেয়ে শেষমেষ হরতালকে অস্ত্র হিসেবে বেঁছে নিয়েছে নির্বাচন বর্জনকারি দলগুলো। বাংলাদেশের রাজনৈতিক আন্দোলনের ইতিহাসে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কোনো হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি কখনই পালন না হলেও এবারই প্রথম বিএনপি শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে হরতাল ডেকে রীতিমত হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কিন্তু বিএনপির এই হরতাল কি আদৌও নির্বানের দিন ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে যেতে কোনো বাধা সৃষ্টি বা প্রভাব ফেলতে পারবে না বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বরং নির্বাচন প্রতিহতের কথা বলে হরতাল ডেকে বিএনপি তার সমমনা রাজনৈতিক দলগুলো মূলত সাংবিধানিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান নিয়েছে। আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের নির্ভাচন ঘিরে যে ভিসানীতি প্রয়োগের ক্যাটাগরির কথা বলেছে তাতে বিএনপি ও তার সমমনা দলগুলো এই ক্যাটাগরিতে পড়তে যাচ্ছে বলে মনে সংশ্লিষ্টরা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বার বার বলে আসছে, তারা বাংলাদেশে একটি শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়। শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে যারা বাধা দিবে তাদের বিরুদ্ধে ভিসানীতি প্রয়োগ করা হবে। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক কূটনীতিক মোহাম্মদ জমির বলেন, এসব হরতালের কোনো প্রভাব ভোটারদের উপর পড়বে না। ভোটররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট কেন্দ্রে যাবে। ভোট দিতে যাবে। হরতাল দিয়ে ভোটারদের কেন্দ্র বিমুখ করা যাবে না।  জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ, এটার কোনো প্রভাব পড়বে না। একটা কিছু করতে হবে এ জন্য তারা এটা করেছে, হরতাল ডেকেছে। ছুটির দিনে হরতার হয় না সেটা তারা ভালো করে জানে। তবে কথা হচ্ছে, তারা এই যে হরতার ডাকলো, এটা মানুষ জানলো, বিদেশীরাও জানলো বিরোধীরা কিছু একটা করছে।  তিনি বলেন, আমার মনে হয় তাদের কে কিছু একটা করতে হবে এজন্য তারা করেছে। কারণ ওকোনো হরতালই তো তারা করতে পারেনি। হরতাল করতে গেলে তো জনগণের সম্পৃক্ততা থাকতে হয়। কর্মীদের অংশগ্রহণ থাকতে হয়। এখানে এমনকিছু দৃশ্যমান নয়। কিছু একটা করতে হবে, সেকারণে এটা করা। যদি একেবারেই কিছু একটা না করে তাহলে কি মনে হতো, তাই করেছে। এর কোনে প্রভাব কোনোভাবেই ভোটে পড়বে না।  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি প্রয়োগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বেশি গুরুত্ত্ব দেই। গণমাধ্যমও এটা গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তারাও (যুক্তরাষ্ট্র) ওরকম এটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে, কিছু একটা করতে হবে, করেছে। এখন দেখছে এসব করে কোনো লাভটাব হয় না। তারাও বুঝতে পেরেছে ভিসাটিসা বন্ধ করে বাংলাদেশে কিছু হবে না। এটা না বুঝার তো কোনো কারণ নেই। কিছু একটা করতে হবে বলে তারা একসময় করেছিল। কিন্তু এখন তারা ঠিকই বুঝতে পারছে এটা সম্ভব না। সেই হিসাবে তারা কি করবে এটা আমি জানি না। তবে আমার মনে হয় না, সেই ধরণের কোনো পদক্ষেপ নিবে। সেই জন্য এটাকে গুরুত্ত্ব দেওয়ার কিছু নেই।
০৫ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:৪৯

‘ড. ইউনূসের সাজায় বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হবে না’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সিলেট-১ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার আইন অনুযায়ী হয়েছে। এতে কোনও দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক খারাপ হবে না। কারণ প্রত্যেক দেশই আইনকে সম্মান করে। আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থনের সব সুযোগ তিনি পেয়েছেন। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর ধোপাদিঘির পাড়ে প্রধান নির্বাচনি কার্যালয়ে প্রবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমাদের জাতীয় সম্পদ। তিনি শান্তিতে নোবেল পুরস্কারজয়ী। আমরা তাকে অত্যন্ত সম্মান করি। কিন্তু পৃথিবীতে বহু সম্মানিত লোক আছেন, যারা ক্রাইম করেন। তারা শাস্তিও পান। ড. ইউনূস অপরাধ করেছেন। আমি যেটা জানি, তিনি শ্রমিকদের টাকা দেননি। তাদের ঠকিয়েছেন। সেজন্য শাস্তি পেয়েছেন। এটি আদালতের ব্যাপার। আইন অনুযায়ী তার বিচার হয়েছে।  তিনি আরও বলেন, শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেইসঙ্গে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ১৫ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মান করি। পৃথিবীতে অনেক নোবেলজয়ী অন্যায় করেছেন, অপরাধ করেছেন। এজন্য তাদেরও শাস্তি হয়েছে। এতে কোনও দেশের সঙ্গে কোনও দেশের সম্পর্ক নষ্ট হয়নি। কারণ প্রত্যেক দেশই আইনকে শ্রদ্ধা করে। ফলে ড. ইউনূসের সাজা হওয়ায় আমাদেরও কোনও সমস্যা হবে না। নির্বাচন নিয়ে বিবিসির প্রতিবেদন নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলবে কি না এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, না আপনারা দেখেন যে, বিবিসি বিভিন্ন রকম প্রতিবেদন দেয়; প্রায়ই তারা দেয়। তারা বলল, বাংলাদেশে কোভিডের কারণে ৫ থেকে ১০ কোটি লোক মারা যাবে। এত লোক মারা যায়নি। ওরা একটা বলার জন্য দেয়, এটা মিডিয়া। আপনার মিডিয়ার লোক, মিডিয়া অনেক সময় রকমারি কিছু বলেন, যাতে আকর্ষণ হয়। বাংলাদেশের এই নির্বাচনটা অনেকেই নিয়ে আলোচিত করছে। আপনারাও রকমারি কিছু একটা দিয়েন। আমার মনে হয় না কোনো রিপোর্টের ভিত্তিত্বে কোনো সরকার সিদ্ধান্ত নিবে। আমাদের সব দেশের সঙ্গেই সুর্ম্পক রয়েছে, এ ক্ষেত্রে একটা দুটো রিপোর্ট নিয়ে আমরা। 
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০২:৫১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়