• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
শিক্ষা-সেবা-গবেষণায় প্রাধান্য দেবে বিএসএমএমইউ : নতুন উপাচার্য
বিএসএমএমইউর ইতিহাসে অবিশ্বাস্য এক সংবর্ধনার আয়োজন। শাহবাগ মোড় থেকে বি-ব্লকের প্রধান ফটক পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-চিকিৎসক, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফুল ছিটিয়ে ও ঢোলের বাদ্যে বরণ করে নেন নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নুরুল হককে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ১২তম উপাচার্য হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। এর আগে তিনি জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক ছিলেন এবং সেই সময়ে মানুষের অন্ধত্ব নিবারণে অনেকগুলো মৌলিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের দায়িত্ব পালনেরও অভিজ্ঞতা রয়েছে দেশ সেরা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সদ্য নিয়োগ পাওয়া এই উপাচার্যের। এ ছাড়াও তিনি ঢাকা মেডিকেল ও মিটফোর্ড হাসপাতালের অধ্যাপক ছিলেন দীর্ঘদিন। ন্যাশনাল আই কেয়ারের লাইন ডিরেক্টর ছিলেন, এরপর ডিরেক্টর ছিলেন আরও পাঁচ বছর। সবশেষে প্রধানমন্ত্রী স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আড়াই বছর। তার একইসঙ্গে ক্লিনিক্যাল অভিজ্ঞতা এবং অ্যাডমিনিস্ট্রেশনেরও অভিজ্ঞতা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মিল্টন হলে দায়িত্ব গ্রহণ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে ডা. দীন মোহাম্মদের কর্মপরিকল্পনা, অনিয়ম-দুর্নীতি প্রতিরোধে ভূমিকাসহ বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলেন। ডা. দীন মোহাম্মদ বলেন, বিএসএমএমইউতে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সবাইকে নিয়ে সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বিশ্বমানের আধুনিক ও স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।  তিনি আরও বলেন, কারো অন্যায় আবদার গ্রহণযোগ্য হবে না, দেওয়া হবে না প্রশ্রয়। দায়িত্বশীল প্রত্যেককেই রাখা হবে নজরদারিতে। প্রয়োজনে সরিয়ে দেয়ারও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।  বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে ডা. দীন মোহাম্মদ তার কর্মপরিকল্পনার বিষয়ে বলেন, আমার চাওয়া হলো আদর্শ শিক্ষক তৈরি করা। যারাই এখান থেকে শিক্ষক হয়ে বের হবেন, তারা যেন আদর্শ শিক্ষক হয়, তারা যেন তাদের দায়িত্বের প্রতি কমিটেড হয়, সেই ধরনের শিক্ষকই আমরা তৈরি করতে চাই। এরসঙ্গে খুবই ওতপ্রোতভাবে জড়িত হলো গবেষণা। মেডিকেল প্রফেশন কখনোই সামনের দিকে এগোবে না যদি মানসম্মত গবেষণা না থাকে। যতদিন আমি ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করব ততদিন গবেষণার দিকটাও আমি প্রাধান্য দেবো। এক কথায় চিকিৎসা শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা ও গবেষণা এ তিন বিষয় প্রাধান্য দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, এটা যেহেতু জাতির পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত একটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং দেশের প্রথম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, আমি চাই এটি একটি গৌরবোজ্জ্বল বিশ্ববিদ্যালয় হবে, কোনোকিছুর প্রভাবমুক্ত ও দুর্নীতিমুক্ত একটি প্রশাসন হবে, এখানে বিশ্বমানের স্বাস্থ্য সেবা হবে। আমি চাই মানুষ যেন এখানে এসে বঞ্চিত না হয়, চিকিৎসা সেবার নামে প্রতারিত না হয়। এ বিষয়গুলো অবশ্যই আমি নিশ্চিত করবো। এ ছাড়াও নিজেকে শেখ হাসিনার প্রতিনিধি উল্লেখ করে তিনি বলেন, সর্বশক্তি নিয়োগ করে মানুষের প্রত্যাশা পূরণে কাজ করে যাবো। প্রসঙ্গত, সোমবার (১১ মার্চ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোহাম্মদ কামাল হোসেনের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। তাতে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮’ এর ১২ ধারা অনুসারে অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হককে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি পদে নিয়োগ করা হলো। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, চার বছরের জন্য তিনি নিয়োগপ্রাপ্ত হলেন। ভিসি পদে তিনি তার অবসর অব্যাবহিত পূর্ব পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি পাব্নে। তিনি বিধি অনুযায়ী উপাচার্যের পদ-সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। ভিসি হিসেবে 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৬' এর ১৪ ধারা অনুযায়ী তার দায়িত্বাবলি পালন করবেন। রাষ্ট্রপতি ও আচার্য প্রয়োজনে যেকোনও সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন। জনস্বার্থে জারি করা এ আদেশ ২৯ মার্চ থেকে কার্যকর হবে। বিএসএমএমইউ’র বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন বিশিষ্ট চোখ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক দীন মোহাম্মদ নুরুল হক। চোখের চিকিৎসক হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সর্বোচ্চ সম্মাননা ডা. আলীম মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন তিনি। আগামী ২৮ মার্চ অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদের মেয়াদ শেষ হবে। অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক আন্তর্জাতিক মানের চক্ষু বিশেষজ্ঞ। পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে। তার জন্মস্থান কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার হোসেন্দী এলাকায়।
২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৭

যেকোনো মূল্যে সিন্ডিকেট সভা চান বিএসএমএমইউ উপাচার্য
বিদায়ী উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদের ব্যক্তিগত সহকারী ডা. রাসেল আহমেদ ও শিপনসহ কয়েকজনকে মারধর করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়া ও উপাচার্যের শেষ সিন্ডিকেট মিটিংকে কেন্দ্র করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) থমথমে পরিবেশ বিরাজ করেছে।  এরই মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে প্রশাসন। তবে যেকোনো মূল্যে শেষ সিন্ডিকেট মিটিং করে এডহকে নিয়োগ দেওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ী করে যেতে চান বিদায়ী উপাচার্য। রোববার (২৪ মার্চ) সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ জায়গাগুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক দায়িত্বরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, আজ বিদায়ী উপাচার্যের শেষ সিন্ডিকেট মিটিং হওয়ার কথা। এটিকে কেন্দ্র করে যেন কোনোরকম অস্বাভাবিক পরিস্থিতি রোধে সকাল থেকে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। যেকোনো মূল্যে শেষ সিন্ডিকেট মিটিংটি সম্পন্ন করে যেতে চান উপাচার্য। জানা গেছে, ডা. মিল্টন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট মিটিং অনুষ্ঠিত হয়। তবে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে এবার উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ সিন্ডিকেট মিটিং করতে চান বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন সেন্টার হলে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ডা. হাবিবুর রহমান দুলাল কথা বলেননি। এর আগে শনিবার (২৩ মার্চ) উপাচার্যের শেষ মেয়াদে এডহকে নিয়োগ দেওয়া ব্যক্তিদের চাকরি স্থায়ীকরণ বন্ধ ও নিয়োগ বাণিজ্যের প্রতিবাদে উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করে আওয়ামী লীগপন্থি স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) সংগঠনের শিক্ষকরা। এ সময় ওই চিকিৎসকদের বের করে দেওয়া হয়।  
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৪:১০

বিএসএমএমইউ উপাচার্য নিজ কার্যালয়ে অবরুদ্ধ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) উত্তেজনা বিরাজ করছে। কর্মচারী নীতিমালার দাবিতে এরই মধ্যে উপাচার্যের অফিসের সামনে অবস্থান নিয়েছেন কর্মচারীরা। আন্দোলনকারীরা বলছেন, তারা উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করেছেন। শনিবার (১৬ মার্চ) সকাল ৯টা থেকে উপাচার্যের কার্যালয়ের সামনে তারা অবস্থান নেন। সেখানে এখন চলছে হট্টগোল।  এর আগে ১৪ মার্চ বিএসএমএমইউতে দুই দফা হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এতে আহত হন দুজন। এমন উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করেছে। তবে বিএসএমএমইউ’র মিডিয়া সেল বিষয়টিকে সাধারণ ঝামেলা বলছে। এদিকে নাম প্রকাশ করা শর্তে এক কর্মকর্তা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে আলাদা আলাদা সিন্ডিকেট আছে। তাদের অন্তকোন্দলে বাড়ছে সমস্যা। এ বিষয়ে কর্মচারী নেতা দিপু বলেন, আমরা উপাচার্যকে তার রুমে অবরুদ্ধ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি কর্মচারী নীতিমালা চাই। বর্তমান প্রশাসন গত তিন বছর ধরে টালবাহানা করে সময় কাটাচ্ছে। বর্তমান উপাচার্যের মেয়াদ ২৮ মার্চ শেষ হবে। অথচ তিনি এখনো বলছেন- ‘তোমরা কাজে যাও আমি দেখবো’। উপাচার্যের বিরুদ্ধে কথা না রাখার অভিযোগ করে তিনি বলেন, এই উপাচার্যের সময়কালে সবশেষ সিন্ডিকেটের সভা ২০ তারিখ। সেটা সব অবৈধ কাজের মধ্যে করে নিয়ে যাচ্ছে। শুধু আমাদের ন্যায্য দাবি নিয়ে টালবাহানা। অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ অবরুদ্ধ নয় দাবি করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে জনসংযোগ বিভাগে কর্মরত সুব্রত বিশ্বাস বলেন, একটা জটলা রয়েছে। কর্মচারীরা কিছু দাবি-দাওয়া নিয়ে এসেছেন। তবে অবরুদ্ধ করা হয়েছে তা সঠিক নয়। জনসংযোগ বিভাগের এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন আন্দোলনরতরা। তারা জানান, উপাচার্য ভেতরে আছেন। আমরা এখানে ৪০০-৫০০ জন কর্মচারী অবস্থান নিয়েছি। জনসংযোগ বিভাগ টাকা খেয়ে ভিসির অনৈতিক কাজে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে অভিযোগ উঠেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম না মেনে গত তিন বছরে চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন পদে প্রায় দুই হাজার এডহকে নিয়োগ দেওয়া হয়। অর্থের বিনিময়ে নিয়োগ পাওয়া এসব ব্যক্তিদের চাকরি স্থায়ী করতে আবার নিয়ম ভাঙছেন বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ। এ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি ও বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) নেতাদের একাংশ। এ ঘটনায় বর্তমান উপাচার্য ডা. শারফুদ্দিন আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমরা অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের একটি মিটিং করছিলাম। সেখানে কিছু পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশের কথা ছিল। এরমধ্যে কিছু চিকিৎসক এসে বললেন এই মিটিং করার দরকার নেই। এর মধ্যেই বাইরে শুনি কিছু মানুষ হই হুল্লোড় করছে। তারা চাচ্ছে যেহেতু আমার শেষ সময়, আমি যেন কোনো কিছু না করি। আমিও আমার শেষ সময়ে কোনো ধরনের ঝামেলায় জড়াতে চাই না, তাই আমি মিটিং স্থগিত করেছি।
১৬ মার্চ ২০২৪, ১৪:৪৩

বিএসএমএমইউ উপাচার্যের গাড়িতে হামলা, আহত ২
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের গাড়িতে হামলা করেছে দুবৃর্ত্তরা। সোমবার (৮ জানুয়ারি) উপাচার্যের একান্ত সচিব-২ উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দেবাশীষ বৈরাগী এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতেও এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে গত ৫ জানুয়ারি উপাচার্যের গাড়িতে এ হামলা চালানো হয়। এ বিষয়ে ৬ জানুয়ারি মিরপুর মডেল থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। সাধারণ ডায়েরিতে বলা হয়, উপাচার্য ৫ জানুয়ারি একটি বেসরকারি টেলিভিশনের আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে আনুমানিক বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটের দিকে ফিরছিলেন। ফেরার পথে মনিপুর স্কুলের একটু সামনে তার গাড়িকে লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।  এ ঘটনায় গাড়ির সামনের গ্লাস ভেঙে যায়। এতে উপাচার্যের একান্ত সচিব-২ দেবাশীষ বৈরাগী ও গাড়ি চালক মো. শাহিনুর আলম সামান্য আহত হন। প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয় জিডিতে।
০৮ জানুয়ারি ২০২৪, ১২:০৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়