• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি ছাড়ার হাইকোর্টের রায়ে স্থিতাবস্থা
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি ও সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশান-২ নম্বরের বাড়িটি তিন মাসের মধ্যে ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। গত ১৯ মার্চ হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই রায় দেন। হাইকোর্টের দেওয়া সে রায়ের ওপর রোববার (২৪ মার্চ) ৮ সপ্তাহের স্থিতাবস্থা জারি করেছেন সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালত। এর ফলে সালাম মুর্শেদীর বাড়ি এখন যে অবস্থায় আছে সে অবস্থাতেই থাকবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। আদালতে আজ সালাম মুর্শেদীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সাঈদ আহমেদ রাজা। রিটের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার অনীক আর হক। এর আগে, ১৯ মার্চ আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি তিন মাসের মধ্যে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তরের আদেশ দেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে বাড়ি বুঝে পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে গণপূর্ত সচিবকে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করতেও বলা হয়। পরে হাইকোর্টের রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেন সালাম মুর্শেদী। রাজধানীর গুলশান-২ এ অবস্থিত পরিত্যক্ত সম্পত্তির ‘খ’ তালিকাভুক্ত বাড়িটি দখলে রাখার অভিযোগ তুলে অনুসন্ধানের নির্দেশনা চেয়ে ২০২২ সালের ৩০ অক্টোবর রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২০২২ সালের ১ নভেম্বর হাইকোর্ট রুল দিয়ে বাড়িসংক্রান্ত প্রয়োজনীয় নথিপত্র হলফনামা আকারে দাখিল করতে নির্দেশ দেন। এরপর রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) নথি দাখিল করে। পরে বাড়ি নিয়ে অভিযোগ অনুসন্ধান করে প্রতিবেদন দিতে দুদককে নির্দেশ দেওয়া হয়।
২৪ মার্চ ২০২৪, ১৬:২৯

অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই অভিনেত্রীর বিলাসবহুল বাড়ি
বর্তমানে বিভিন্ন জায়গাতেই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। এতে কারও দোকান পুড়ে যাচ্ছে তো কারও বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে। এবার আগুনে পুড়ে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে বৃটিশ মডেল-অভিনেত্রী কারা ডেলেভিনের বিলাসবহুল বাড়ি।  গত ১৪ মার্চ সকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে অবস্থিত কারা ডেলেভিনের  বিলাসবহুল বাড়িতে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় দুই ব্যক্তি আহত হয়েছেন।  যুক্তরাষ্ট্রের একটি গণমাধ্যমে জানায়, বাড়িটির পেছনে প্রচন্ড আগুনের শিখা দেখতে পান ফায়ারকর্মীরা। দুতলা বাড়িটির আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ৯৪ জন কর্মী ২ ঘণ্টা কাজ করেন। কিন্তু ততক্ষণে কারা ডেলেভিনের বাড়ির ছাদের পুরো অংশ পুড়ে ছাই হয়ে যায়। সেসময় যুক্তরাজ্যে ছিলেন এই অভিনেত্রী।    ইনস্টাগ্রাম পোস্টে কারা ডেলেভিন লেখেন, ‘আজ আমার হৃদয় ভেঙে গেছে। আমি এটি বিশ্বাস করি না। চোখের পলকে মানুষের জীবন বদলে যায়।’      স্টুডিও সিটিতে অবস্থিত কারা ডেলেভিনের বিলাসবহুল এই বাড়িটি। ২০১৯ সালে বাড়িটি কেনেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গণমাধ্যম পেজ সিক্স জানায়, বাড়িটির মূল্য ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।  প্রসঙ্গত, মডেলিংয়ের পাশাপাশি অভিনয়েও দক্ষ কারা ডেলেভিন। আলোচিত সুপারহিরো সিনেমা ‘সুইসাইড স্কোয়াড’ অভিনয় করেছেন তিনি। প্রখ্যাত ফরাসি পরিচালক লুক বেসোঁর সিনেমাতেও দেখা গেছে তাকে।  সূত্র : সিএনএন    
১৯ মার্চ ২০২৪, ০৯:৫১

সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায় পিছিয়ে মঙ্গলবার
খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায় ঘোষণার দিন পিছিয়ে আগামীকাল মঙ্গলবার দিন ঠিক করেছেন আদালত। সোমবার (১৮ মার্চ) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ দিন ধার্য করেন। আদালতে এ দিন সালাম মুর্শেদীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এম সাঈদ আহমেদ রাজা। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ। দুদকের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান। আর রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার অনীক আর হক।  গত ১৩ মার্চ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট একই বেঞ্চ রায় ঘোষণার আজ দিন ধার্য করেন। এর আগে গত ১০ মার্চ আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন নির্ধারণ করা হয়। গত ৩ মার্চ সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে শুনানি শেষ হয়। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি শুনানিতে রিটের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছিলেন, রাজউকের ও দুদকের হাইকোর্টে দাখিল করা প্রতিবেদনে প্রমাণিত হয়েছে গুলশানে সালাম মুর্শেদী যে বাড়িতে বাস করছেন সেটা রাষ্ট্রের সম্পত্তি। এই বাড়িতে তিনি এখন এক মুহূর্তও থাকতে পারেন না। তিনি বলেন, মানুষ অপহরণের মতো সালাম মুর্শেদী গুলশানের বাড়ি অপহরণ করে বাস করছেন। এই বাড়িতে তিনি প্রতি সেকেন্ড অবৈধভাবে বাস করছেন। এ সময় হাইকোর্ট রাজউকের আইনজীবীকে প্রশ্ন রেখে বলেছিলেন, সেটেলমেন্ট কোর্টের অর্ডার ছাড়া এই সম্পত্তি কীভাবে সালাম মুর্শেদীর কাছে হস্তান্তর করা হলো? ২০২৩ সালের ১ নভেম্বর সরকারের সম্পত্তি নিজের নামে লিখে বাড়ি বানানোর অভিযোগে সালাম মুর্শেদীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এই সম্পত্তি সম্পর্কিত সব কাগজপত্র ১০ দিনের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত বিভাগ ও সালাম মুর্শেদীকে নির্দেশ দেন আদালত।
১৮ মার্চ ২০২৪, ২০:০৫

সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি সরকারের সম্পত্তি : হাইকোর্ট
খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি সরকারের পরিত্যক্ত সম্পত্তি, এটা স্বীকৃত বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। বুধবার (১৩ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন। সালাম মুর্শেদীর আইনজীবীদের উদ্দেশ্য করে হাইকোর্ট বলেন, দুদকসহ অন্যান্য সংস্থার তদন্ত রিপোর্টে এটা প্রমাণিত যে, সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি সরকারের পরিত্যক্ত সম্পত্তি। এই সম্পত্তি কীভাবে সালাম মুর্শেদী পেলেন, কীভাবে তার কাছে হস্তান্তর হলো, এটা আমাদের দেখাতে হবে। এরপর আদালত সালাম মুর্শেদীর আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে বাড়ি নিয়ে রায় ঘোষণার জন্য আগামী ১৮ মার্চ দিন ধার্য করেন।  এর আগে গত ৩ মার্চ আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশান-২ নম্বরে অবস্থিত বাড়ি নিয়ে করা রিটের জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়। পরে এ বিষয়ে রায় ঘোষণার জন্য হাইকোর্ট ১০ মার্চ দিন ধার্য করেন। তবে, নির্ধারিত দিন ১০ মার্চ রায় ঘোষণা না করে পিছিয়ে ১২ মার্চ নির্ধারণ করা হয়। এ বিষয়ে রিট আবেদনকারীর পক্ষে সময়ের আরজির প্রেক্ষিতে শুনানি নিয়ে ১২ মার্চ দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। বিষয়টি দুই দিনের জন্য মুলতবি করেন। কিন্তু দুদকের আইনজীবীর সময়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে আজ বুধবার দিন ধার্য করেছিলেন আদালত।
১৩ মার্চ ২০২৪, ১৪:০৮

সালাম মুর্শেদীর বাড়ি নিয়ে রায় পিছিয়ে বুধবার
খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায় ঘোষণার দিন পিছিয়ে আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করেছেন আদালত। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের জন্যে এ দিন ধার্য করেন। আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। এর আগে গত ১০ মার্চ আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন নির্ধারণ করা হয়। গত ৩ মার্চ সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে শুনানি শেষ হয়। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি শুনানিতে রিটের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছিলেন, রাজউকের ও দুদকের হাইকোর্টে দাখিল করা প্রতিবেদনে প্রমাণিত হয়েছে গুলশানে সালাম মুর্শেদী যে বাড়িতে বাস করছেন সেটা রাষ্ট্রের সম্পত্তি। এই বাড়িতে তিনি এখন এক মুহূর্তও থাকতে পারেন না। তিনি বলেন, মানুষ অপহরণের মতো সালাম মুর্শেদী গুলশানের বাড়ি অপহরণ করে বাস করছেন। এই বাড়িতে তিনি প্রতি সেকেন্ড অবৈধভাবে বাস করছেন। এ সময় হাইকোর্ট রাজউকের আইনজীবীকে প্রশ্ন রেখে বলেছিলেন, সেটেলমেন্ট কোর্টের অর্ডার ছাড়া এই সম্পত্তি কিভাবে সালাম মুর্শেদীর কাছে হস্তান্তর করা হলো? ২০২৩ সালের ১ নভেম্বর সরকারের সম্পত্তি নিজের নামে লিখে বাড়ি বানানোর অভিযোগে সালাম মুর্শেদীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এই সম্পত্তি সম্পর্কিত সব কাগজপত্র ১০ দিনের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত বিভাগ ও সালাম মুর্শেদীকে নির্দেশ দেন আদালত।
১২ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৪

সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি নিয়ে রায়ের তারিখ নির্ধারণ
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে রোববার (১০ মার্চ) রায় ঘোষণা করবেন হাইকোর্ট। রোববার (৩ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায়ের তারিখ ধার্য করেন। এদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। রাজউকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন মাসুদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সাইফুদ্দিন খালেদ। এর আগে, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টে রিটের বিষয়ে শুনানি হয়েছিল। ওইদিন রিটের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার অনীক আর হক ও ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেন, রাজউক ও দুদকের হাইকোর্টে দাখিল করা প্রতিবেদনে প্রমাণিত হয়েছে গুলশানে সালাম মুর্শেদী যে বাড়িতে বাস করছেন, সেটি রাষ্ট্রের সম্পত্তি। এ সময় হাইকোর্ট রাজউকের আইনজীবীকে প্রশ্ন রেখে বলেন, সেটেলমেন্ট কোর্টের অর্ডার ছাড়া এই সম্পত্তি কীভাবে সালাম মুর্শেদীর কাছে হস্তান্তর করা হলো? পরে আদালত এ বিষয়ে শুনানির জন্য ৩ মার্চ দিন ধার্য করেন। গত ৮ ফেব্রুয়ারি  সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে জালিয়াতি হয়েছে বলে হাইকোর্টে দুদকের পক্ষ থেকে দাখিল করা অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। পরে আদালত তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে বাড়িসংক্রান্ত যাবতীয় নথি চায়। সে সময় দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বলেন, সালাম মুর্শেদীর বাড়িকে কেন্দ্র করে জাল জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে, এটা দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বাড়িটি নিয়ে মামলা হয়েছে। তদন্তে জানা যাবে কার কতটুকু দায় রয়েছে। এর আগে, গত ১৭ জানুয়ারি সালাম মুর্শেদীর দখলে থাকা গুলশানের বাড়ি নিয়ে দুদককে অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ৮ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেন আদালত। বাড়িটি নিয়ে জালিয়াতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুই সদস্যের কমিটি গঠন করেছিল দুদক। গত বছরের ১ নভেম্বর সরকারের সম্পত্তি নিজের নামে লিখে বাড়ি বানানোর অভিযোগে সালাম মুর্শেদীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে এই সম্পত্তি সম্পর্কিত সব কাগজপত্র ১০ দিনের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত বিভাগ ও সালাম মুর্শেদীকে নির্দেশ দেন আদালত।
০৩ মার্চ ২০২৪, ১৭:৫১

কালকিনিতে জিহাদের বাড়িতে শোক
ঢাকার বেইলি রোডে আগুনে পুড়ে মারা যাওয়া জিহাদ শিকদার (১৯) পরিবারে চলছে মাতম। স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে উঠেছে বাড়ির পরিবেশ। শেষবারের মতো তাকে দেখতে ভিড় করছেন এলাকার মানুষ। জিহাদের বাড়ি মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার কয়ারিয়া ইউনিয়নের আলিমাবাদ গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের জাকির শিকদারের ছেলে। স্থানীয়রা জানান, তিন বছর আগে জিহাদ শিকদার পরিবারের হাল ধরতে ঢাকার বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে কাজ নেন। তার আয়ে চলতো তাদের সংসার। এ বিষয়ে কালকিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উত্তম কুমার দাশ বলেন, জিহাদের মৃত্যুতে সমবেদনা জানানোর ভাষা নেই। তার পরিবার থেকে কোনো সহযোগিতা চাওয়া হলে সবসময় পাশে থাকবে প্রশাসন। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রিন কজি কটেজ ভবনে অগ্নিকাণ্ড ঘটে। এতে নারী-শিশুসহ ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরমধ্যে ৪১ জনের মরদেহ শনাক্ত হয়েছে। পরিচয় নিশ্চিত হয়ে হস্তান্তর করা হয়েছে ৩৮টি মরদেহ।
০১ মার্চ ২০২৪, ১৭:১৮

বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত আইন নিয়ে যা জানালেন আইনমন্ত্রী
নতুন করে বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত কোনো আইন প্রণয়ন করার পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, প্রয়োজনে বাড়ি ভাড়া আইনের বিধান পর্যালোচনা করা হবে।  বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। আইনমন্ত্রী বলেন, ভাড়াটিয়াদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত এবং বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের মধ্যে সংঘাত নিরসনের জন্য ‌‘বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন, ১৯৯১’ বর্তমানে বিদ্যমান রয়েছে। বাড়ি ভাড়া সংক্রান্ত নতুন কোনো আইন প্রণয়ন করার পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। তবে প্রয়োজনে বিদ্যমান আইনের বিধানসমূহ পর্যালোচনা করা হবে। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ২০০৯ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিচারকার্যে গতিশীলতা বাড়াতে নানাবিধ কার্যক্রম গ্রহণ করেন। এর ধারাবাহিকতায় ভবন নির্মাণসহ অন্যান্য প্রয়োজন নির্বাহের জন্য বিভিন্ন আইনজীবী সমিতি নিজেরাই নিজেদের আইনজীবী ভবন নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। নাটোর আইনজীবী ভবন নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। নাটোর আইনজীবী সমিতিকে বহুতল ভবন নির্মাণ কাজের জন্য ২০২৮-২০১৯ অর্থবছরে এক কোটি টাকা, ২০২২-২৩ অর্থ বছরে লাইব্রেরি ভবন নির্মাণের জন্য ২৫ লাখ টাকা এবং লিফট স্থাপনের জন্য ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৩২

গোলাপের মন্ত্রিপাড়ার বাংলোর বরাদ্দ বাতিল, বাড়ি ছাড়তে চিঠি
বরাদ্দ বাতিলের পাশাপাশি মন্ত্রিপাড়ার বাংলো ছাড়তে আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান মিয়াকে (গোলাপ) চিঠি দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে বাড়ির মালামাল সরিয়ে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে বাংলোর চাবি বুঝিয়ে দিতেও বলা হয়েছে। গত ১৫ ফেব্রুয়ারি গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা সরকারি আবাসন পরিদপ্তর এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারির পর ওই দিনই আবদুস সোবহানকে চিঠি দিয়ে বিষয়টি জানিয়ে দেওয়া হয়। বাংলোটি ইতোমধ্যে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরীকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৬ এপ্রিল আবদুস সোবহানকে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী হিসেবে দায়িত্ব দেওয়ার পর রাজধানীর ইস্কাটনে একটি সরকারি বাড়ি আবদুস সোবহানের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর আবদুস সোবহানকে আবারও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হলে একই বাড়িতে তাকে থাকতে দেওয়া হয়। কিন্তু ২০১৬ সালে ওই বাড়িটি ভেঙে সচিবদের জন্য তিনটি বহুতল ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হলে মন্ত্রিপাড়ায় মিন্টো রোডের ৪২ নম্বর বাংলোটি আবদুস সোবহানের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়। তখন থেকেই তিনি মন্ত্রিপাড়ার বাংলোয় থাকছেন। কিন্তু ২০১৯ সালে আওয়ামী লীগ ফের সরকার গঠনের পর আবদুস সোবহানকে আর প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী নিয়োগ দেওয়া হয়নি। বর্তমানে তিনি কোনো সরকারি পদেও নেই। তারপরেও তিনি মন্ত্রিপাড়ার বাংলোয় বাস করছেন। মন্ত্রী না হয়েও মন্ত্রিপাড়ার বাংলোয় থাকার বিষয়টি নতুন গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর নজরে আসলে বিষয়টি খতিয়ে দেখার নির্দেশনা দেওয়া হয়। পরে বাংলোর বরাদ্দ বাতিল করে বাড়ির মালামাল সরিয়ে ২৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবদুস সোবহানকে বাংলোর চাবি বুঝিয়ে দিতে বলা হয়েছে।  
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:৫১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়