• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
অ্যাননটেক্সের ঋণ / সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশে সংকট বাড়বে জনতা ব্যাংকের
অডিটে ঋণ কেলেঙ্কারি ও জালিয়াতির প্রমাণ পাওয়ায় রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংককে ৩ হাজার ৩৫৯ কোটি টাকার সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ অনুযায়ী, জালিয়াতির শিকার রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটিকে অ্যাননটেক্সের কাছে পাওনা ৬ হাজার ৫২৮ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ হিসেবে শ্রেণিকরণ করতে হবে। ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা গত ১ এপ্রিল এক চিঠিতে এসব নির্দেশ দিয়েছে। জনতা ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জনতা ব্যাংকের মোট খেলাপি ঋণ ২৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি দাঁড়াবে এবং তা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটিকে আরও সংকটে ফেলবে। সম্প্রতি শেষ হওয়া ফাংশনাল অডিটের ফলাফল অনুযায়ী, অ্যাননটেক্সকে ৩ হাজার ৩৫৯ কোটি টাকার সুদ মওকুফ সুবিধা অনুমোদন দিয়েছিল জনতা ব্যাংক এবং ২০২২ সালের জুনে কোম্পানিটির ঋণ নিয়মিত হিসেবে রেকর্ড করেছিল। এক দশকেরও বেশি সময় আগে অনুমোদিত মূল ঋণের সঙ্গে জড়িত জালিয়াতি এবং কেলেঙ্কারির বিষয়টিও অডিটে উঠে এসেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ম অনুযায়ী, অনিয়ম ও কেলেঙ্কারির মাধ্যমে দেওয়া ঋণ পুনঃতফসিল করা যাবে না এবং সুদ মওকুফ করা যাবে না। অ্যাননটেক্সের ঋণকে নিয়মিত ঋণ হিসেবে রেকর্ড করে জনতা মূলত তার খেলাপি ঋণ কৃত্রিমভাবে কমিয়েছে, যদিও এখন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হবে। গত ১ এপ্রিল জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে পাঠানো চিঠিতে ঋণের শ্রেণিকরণ ও এর বিপরীতে যথাযথ প্রভিশন রাখতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, তারপর বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি) প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে জনতাকে ঋণ আদায়ে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। জনতা ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, ৬ হাজার ৫২৮ কোটি টাকার বিপরীতে জনতাকে শতভাগ প্রভিশন রাখতে হবে, যদিও ব্যাংকটির বোর্ড এখনো তার অনুমোদন দেয়নি। যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মেজবাউল হক বলেন, অডিটে জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ অনুমোদনের প্রমাণ পাওয়ার পর বাংলাদেশ ব্যাংক এ নির্দেশনা দিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পাঁচ বছরের জোরাজুরির পর গত বছরের জুলাইয়ে জনতা ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা খতিয়ে দেখতে অডিট প্রতিষ্ঠান আহসান কামাল সাদেক অ্যান্ড সিওকে নিয়োগ দেয়। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. আব্দুল জব্বার।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ২২:১৬

তীব্র তাপপ্রবাহ বইছে চার জেলায়, বাড়বে অস্বস্তি
বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং দিনাজপুর, চাঁদপুর, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলাসহ ঢাকা বিভাগের ১৩ জেলা এবং রাজশাহী বিভাগের ৮ জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতি শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সন্ধ্যা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়। এদিন সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের কোনো সম্ভাবনা নেই। বৃহস্পতিবার বিকেলে চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।  সংস্থাটি বলছে, সারাদেশে শুক্রবার দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে। রাত থেকে আগামী রোববার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যা পর্যন্ত তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বৃদ্ধি পেতে পারে। এ ছাড়া বর্ধিত ৫ (পাঁচ) দিনের আবহাওয়ার অবস্থা পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই বলে জানায় আবহাওয়া অফিস।
১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:০৪

বৃষ্টি হলেও তাপমাত্রা বাড়বে
মাসের অর্ধেক পার না-হতেই তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এ পরিস্থিতিতে চলমান এই তাপপ্রবাহ নিয়ে দুঃসংবাদ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হলেও তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যাবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়াবিদরা।  মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ। তিনি বলেন, আগামী ২০ এপ্রিলের পরে গরমের তীব্রতা আরও বৃদ্ধির পূর্বাভাস দেওয়া হচ্ছে। ২০ তারিখের পর বিভিন্ন জায়গায় গরম আরও বাড়বে। কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৪১ ডিগ্রি হতে পারে। বজলুর রশিদ বলেন, যে বৃষ্টিপাত হবে তাতে গরমের তীব্রতা কমবে না। গরমের তীব্রতা কমে আসার জন্য যে ধরনের বৃষ্টিপাত প্রয়োজন, সেটির সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। শুধু তাই নয়, এপ্রিল শেষেও স্বস্তিদায়ক খবর নেই দেশবাসীর জন্য। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আগামী জুলাই মাস পর্যন্ত বিরাজমান থাকতে পারে তাপপ্রবাহ। আবহাওয়াবিদ বজলুর রশীদ বলেন, আগে এপ্রিল-মে মাস পর্যন্ত তাপপ্রবাহ থাকতো। এখন তা বেড়ে জুন-জুলাই পর্যন্ত বিরাজ করে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আবহাওয়ার এই বৈরী আচরণ বলে মনে করছেন আবহাওয়াবিদরা। আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকে দেশের গড় তাপমাত্রা বেড়েছে এক থেকে দেড় ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকায় গড়ে বেড়েছে প্রায় তিন ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো। তাপপ্রবাহ থেকে শিশুদের রক্ষায় রোদে না নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তাপদাহের প্রভাবে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে শিশু রোগী ভর্তি বাড়ছে এরই মধ্যে। এদিকে আবহাওয়া অফিসের আগামী দুদিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, মঙ্গল ও বুধবার রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকা বিভাগের কিছু জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ ঝড়ো বৃষ্টি হতে পারে। তবে এতে তাপদাহ তেমন কমবে না। এই দুদিনে রাত ও দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকলেও এরপর থেকে আবার বাড়তে শুরু করবে।  
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:৪৬

ঈদের দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা কম, বাড়বে গরম
টানা কয়েক দিন গরমের পর গত দু’দিন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও হয়েছে ঝড়। বৃষ্টির ফলে গরম কমায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে জনমনে। গতকাল সকাল থেকেও বিভিন্ন স্থানে ছিল মেঘলা আকাশ। তবে বৃষ্টির এমন পরিস্থিতি বেশি সময় স্থায়ী হবে না বলে জানালেন আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বুধ ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই; বরং বাড়বে গরম। আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) থেকে দেশের আকাশ পরিষ্কার থাকবে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তাপমাত্রা থাকবে স্বাভাবিক। এর পর থেকে তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে। সেই হিসাবে ঈদের দিন (বুধ কিংবা বৃহস্পতিবার) বৃষ্টি হবে না, বরং ভ্যাপসা গরম থাকবে। আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির বলেন, ঈদের দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা খুবই কম। তাপমাত্রা থাকবে বেশি। গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা থাকবে। আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাসে দুই থেকে চারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এক থেকে দুটি তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ হতে পারে। সে সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠতে পারে।  সেই সঙ্গে থাকবে কালবৈশাখীর দাপট। আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলতি মাসে দুই থেকে চারটি মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এক থেকে দুটি তীব্র থেকে অতিতীব্র তাপপ্রবাহ হতে পারে। সে সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে উঠতে পারে। সেই সঙ্গে থাকবে কালবৈশাখীর দাপট। আবহাওয়াবিদ মো. মনোয়ার হোসেন বলেন, এপ্রিলজুড়েই সারাদেশে তাপপ্রবাহ থাকবে। ভৌগোলিক অবস্থা আর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের কারণেই আবহাওয়ার এ পরিবর্তন। তিনি বলেন, গত বছর চরম তাপপ্রবাহ ছিল। গত এপ্রিলে সারাদেশে দুই সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে তাপপ্রবাহ ছিল।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৪৮

ঈদের আগে ট্রেনের ভাড়া বাড়বে কি না, জানালেন মন্ত্রী
আসন্ন ঈদের আগে কোনোভাবেই রেলের ভাড়া বাড়বে না বলে জানিয়েছন রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম। ‘পহেলা এপ্রিল থেকে রেলওয়ের ভাড়া বাড়ছে’ বিভিন্ন গণমাধ্যমে এমন সংবাদ প্রকাশের পর রোববার (১৭ মার্চ) দুপুরে গণমাধ্যমকে বিষয়টি পরিষ্কার করেন রেলমন্ত্রী। জিল্লুল হাকিম আরও বলেন, রেলের ভাড়া বাড়ানোর বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ঈদ কেনো, নিকট ভবিষ্যতেও রেলের ভাড়া বাড়বে না। এর আগে, বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) সরদার সাহাদাত আলীকে উদ্ধৃত করে রেলের ভাড়া বৃদ্ধির বিষয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়। এদিকে, রোববার রাজবাড়ীতে এক অনু্ষ্ঠানে রেলমন্ত্রী বলেন, আগামী এক বছরের মধ্যে দেশে ৮০০ বগি আমদানি করা হবে। নতুন ইঞ্জিনও আনা হবে। রেলের আধুনিকায়নে নতুন প্রকল্প নিয়ে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে। জিল্লুল হাকিম বলেন, রেলের বগির সংকট রয়েছে। পুরনো বগি মেরামত করে আসন্ন ঈদ পার করা হবে। তবে স্বল্প সময়ের মধ্যেই নতুন বগি এবং কিছু ইঞ্জিন কেনা হবে।
১৭ মার্চ ২০২৪, ১৯:২৩

হার্টের রিংয়ের দাম বাড়বে না 
হৃদপিন্ডের স্ট্যান্ট বা রিংয়ের দাম বাড়বে না বলে জানানো হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে হার্টের রিং ও ওষুধের দাম নিয়ে আলোচনার জন্য ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। বৈঠক শেষে হার্টের রিংয়ের দাম আর বাড়বে না বলে সাংবাদিকদেরকে নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম।  সচিব বলেন, আজ ওষুধের দাম নিয়ে আমরা পুরোপুরি আলোচনা করতে পারিনি। সময়ের স্বল্পতা ছিল। তবে স্ট্যান্টের দাম নিয়ে আলোচনা করেছি। এখানে এই খাতের অংশীজনরা ছিলেন। আমরা বলেছি যে স্ট্যান্টের দামের বিষয়ে সরকার যেমন জনগণের স্বার্থ দেখছে, তেমনই ব্যবসায়ীদের স্বার্থ দেখবে। তিনি বলেন, আবার যারা স্ট্যান্ট ব্যবহার করছেন, তাদের ওপর যেন বাড়তি কোনো চাপ না পড়ে, অস্বাভাবিক দামে কিনতে না হয়, সেটাও দেখতে হবে। এসব বিষয় সমন্বয় করে আজকের বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। জাহাঙ্গীর আলম বলেন, স্ট্যান্টের দাম আগে যেটা ছিল, সেটাই আমরা রেখেছি। আর লাভ করতে গেলে একটা মার্কার প্রাইস দিতে হয়। তাদের প্রশাসনিক খরচ, ভ্যাট ও ট্যাক্স মিলিয়ে মার্কার প্রাইস এক দশমিক দুই শতাংশ নির্ধারণ করা আছে। তাছাড়া আমদানি মূল্যের সঙ্গে একটা কমিশন যুক্ত করা আছে। কাজেই স্ট্যান্টের দাম আগে যেটা ছিল, সেটাই থাকবে। প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গে সমন্বয় করে এই দাম নির্ধারণ হয়েছিল। আমি মনে করি— সরবরাহকারী ও ভোক্তা দুই পক্ষই এতে লাভবান হবে। এদিকে, স্ট্যান্ট আমদানিকারকদের একটা অংশ আজকের বৈঠকে অনুপস্থিত ছিল উল্লেখ করে স্বাস্থ্যসচিব বলেন, মূলত আমেরিকা ও ইউরোপ থেকে হার্টের রিং আমদানি করা হয়। বাংলাদেশে আমেরিকা থেকে আসা স্ট্যান্টের ব্যবহার ৭৫ শতাংশ। বাকিটা আসে ইউরোপ থেকে। ইউরোপের পণ্যের ডিস্ট্রিবিউটাররা আজকের বৈঠকে অংশ নেননি। তবে তাদের সঙ্গেও আমরা কথা বলব।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৪

নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বাড়বে : শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এমপি বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে স্মার্ট কারিকুলাম গড়ে তোলা হয়েছে। নতুন কারিকুলামে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বাড়বে। শুক্রবার (৯ ফ্রেব্রুয়ারি) বিকেলে চট্টগ্রাম নগরীর প্যারেড গ্রাউন্ডে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।  গতানুগতিক শিক্ষার বাইরে গিয়ে কর্মমুখী শিক্ষার গুরুত্ব দিয়ে মন্ত্রী বলেন, যে দক্ষতাগুলো ছাড়া কোনো কাজ করাই সম্ভব না, অর্থাৎ প্রেজেন্টেশন করার সক্ষমতা, দলগতভাবে কাজ করার সক্ষমতা, পুঁথিগত বিদ্যা বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বাইরে সার্বজনীন দক্ষতা নিতে পারে, সেটা মাথায় রেখেই আমাদের নতুন কারিকুলাম। তিনি বলেন, আমাদের মেয়েরা গতকাল ভারতের সঙ্গে যৌথ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফুটবলে। এটি আমাদের অবশ্যই ধরে রাখতে হবে। মাত্র দুদিন আগে রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন যে, যাতে করে মাধ্যমিক পর্যায়ে আমাদের ছেলেমেয়েরা ফুটবল খেলার সুযোগ পায়, ক্রিকেট খেলায় সুযোগ পায়। এজন্য আমরা সারাদেশে প্রতিযোগিতা শুরু করতে যাচ্ছি। সেখানে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন একটু এগিয়ে গেছে। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এরই মধ্যে এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শুরু করেছে। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, মেয়রের কাছে অনুরোধ রাখবো, চট্টগ্রামের সব খেলার মাঠ যেন শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে। মাঠে মেলার প্রয়োজন নাই, আমাদের খেলার প্রয়োজন। একটা নির্দিষ্ট সময় মেয়েদের খেলার জন্য ব্যবস্থা থাকার প্রয়োজন আছে। কারণ দেশের ৫০ শতাংশ নারী। তাদেরও মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য গুরুত্বপূর্ণ। এতে ছেলেদের সঙ্গে মেয়েরাও এগিয়ে যাবে। তাহলে হবে একটি সুষম উন্নয়ন। সভাপতির বক্তব্যে সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, চসিকের ৮২টি স্কুলে ৬৫ হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা ক্রীড়া, বিতর্ক ও সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে এগিয়ে যাক। এজন্য চসিকের ইতিহাসে শিক্ষার্থীদের জন্য সবচেয়ে বড় এ আয়োজন। আমরা চাই চট্টগ্রামের কোনো শিশু শিক্ষা বঞ্চিত না থাকুক। এ সময় চসিকের স্কুলগুলোকে এমপিওভুক্ত করার জন্য শিক্ষামন্ত্রীর কাছে অনুরোধ জানিয়ে মেয়র বলেন, আমাদের স্কুলগুলো এমপিওভুক্ত হলে আরও স্বল্প বেতনে আরও বেশি শিক্ষার্থীকে পড়াতে পারবো। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, আফরোজা কালাম, চসিকের শিক্ষা স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, করপোরেশনের সচিব খালেদ মাহমুদ, মেয়রের একান্ত সচিব ও প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবুল হাশেম, চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ মো. মোজাহিদুল ইসলাম চৌধুরী এবং চসিকের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:১৫

‘২০৫০ সালে বিশ্বে ক্যানসার রোগী বাড়বে ৭৭ শতাংশ’
বিশ্বজুড়ে ২০৫০ সালের মধ্যে ক্যানসার আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা সাড়ে ৩ কোটিতে পৌঁছাতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। ১৮৫টি দেশের ৩৬ ধরনের রোগ বিশ্লেষণ করে এই পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইন্টারন্যাশনাল এজেন্সি ফর রিসার্চ অন ক্যানসার। এমন খবর জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএন। সিএনএন জানিয়েছে, ২০২২ সালে বিশ্বে ক্যানসার আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২ কোটি, সেই হিসাবে পরবর্তী ২৮ বছরে এই সংখ্যা ৭৭ শতাংশ বেড়ে যাবে। গবেষকরা বিশ্লেষণ করে দেখেছেন, ২০২২ সালে বিশ্বে ফুসফুসের ক্যানসারের প্রভাব ছিল বেশি। ২০২২ সালে ২৫ লাখ ফুসফুসের ক্যানসার শনাক্ত হয়। যা ছিল মোট শনাক্তের ১২ দশকি ৪ শতাংশ। এরপরই রয়েছে কোলোরেক্টাল, প্রোস্টেট পাকস্থলীর ক্যানসার ও নারীদের স্তন ক্যানসার। বিশ্বে ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্তদেরই মৃত্যুর হার বেশি। ২০২২ সালে ক্যান্সারে মারা যাওয়াদের ১ দশমিক ৮ শতাংশের মৃত্যু হয় এই ক্যানসারে, যা মোট মৃত্যুর প্রায় ১৯ শতাংশ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ক্যানসার গবেষণা এজেন্সি আরও বলছে, উন্নত দেশগুলোতে আক্রান্তদের সংখ্যা দেখা যায় বেশি। যেমন— মানব উন্নয়ন সূচকে (এইচডিআই) এগিয়ে থাকা দেশগুলোতে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জীবনযাত্রার মান উন্নত। আগামীতে সেখানে ১২ নারীর মধ্যে একজনের ক্যানসার শনাক্ত হবে। আর মারা যাবেন ৭১ জনের মধ্যে একজন। অপরদিকে মানব উন্নয়ন সূচকে পিছিয়ে থাকা দেশগুলোতে স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও জীবনযাত্রার মান তেমন উন্নত নয়। সেখানে ২৭ জনে একজন নারীর স্তন ক্যানসার ধরা পড়বে। পাশাপাশি প্রতি ৪৮ জনে একজনের মৃত্যুর হবে। মূলত দেরিতে রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার সুযোগের অভাবে এসব দেশে শনাক্তের হার কম, কিন্তু মৃত্যুর হার বেশি। গবেষকরা বলছেন, ক্যানসারে আক্রান্তদের চিকিৎসায় রেডিয়েশন বা রেডিও থেরাপি ও স্টেম সেল ট্রান্সপ্লান্টের মত সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রেও উন্নত দেশ আর অনুন্নত দেশের বৈষম্য রয়েছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অসংক্রামক রোগ বিভাগের পরিচালক বেন্তে মিক্কেলসেন বলেন, বিশ্বজুড়ে ক্যানসারে আক্রান্তদের প্রতি বৈষম্য ও আর্থিক সুরক্ষার অভাবের ওপর আলো ফেলেছে এই গবেষণা। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের দেশগুলো ক্যানসারের প্রাথমিক সেবা ও চিকিৎসা দিতে অক্ষম। আগামী বছরগুলোতে ক্যান্সার বাড়ার কারণ সম্পর্কে গবেষকরা নতুন সমীক্ষায় দেখিয়েছেন, স্থূলতা, তামাক ও অ্যালকোহল ব্যবহার এবং বায়ু দূষণের মতো পরিবেশগত কারণসহ বিভিন্ন কারণে ক্যান্সার আক্রান্ত বাড়বে। গত জানুয়ারিতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটি। সেখানে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে ক্যানসারে মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। কিন্তু ক্যানসারের নির্দিষ্ট ধরনগুলোতে আক্রান্ত বাড়ছে। আমেরিকান ক্যান্সার সোসাইটি জানিয়েছে, কমবয়সীরা এখন বেশি ক্যানসারে আক্রান্ত হচ্ছে। ৫৫ বছরের কম বয়সী প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্যানসার আক্রান্তের হার ১৯৯৫ সালে ছিল ১১ শতাংশ। কিন্তু ২০১৯ সালে তা বেড়ে হয়েছে ২০ শতাংশ। গবেষেণায় দেখা গেছে, ১৯৯১ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে দেশটিতে ক্যানসারে মৃত্যু কমেছে ৩৩ শতাংশ। তামাকের কম ব্যবহার, শুরুতেই শনাক্ত হওয়া এবং চিকিৎসায় দ্রুত উন্নতির ফলে মৃত্যু হ্রাস পেয়েছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:২৪

এই ৪ খাবার ফ্রিজে রাখলেই বাড়বে বিপদ!
পানি থেকে ফল প্রায় সবই রাখা হয় ফ্রিজে। দুধ-মিষ্টি, তাজা শাকসবজি থেকে রান্না করা খাবারও ফ্রিজে রেখে দিলে সেটা বেশ কয়েক দিন পর্যন্ত ভালো থাকে। কিন্তু তা সত্ত্বেও সব ধরনের খাবার ফ্রিজে রাখা যায় না। এমন ৪টি খাবার রয়েছে, যা ফ্রিজে রাখলেই ডেকে আনবে বিপদ। প্রথমত, ওই খাবারের পুষ্টিগুণ ফ্রিজের তাপমাত্রায় এসে সম্পূর্ণরূপে নষ্ট হয়ে যায়। পাশাপাশি ওই খাবারগুলো বিষে পরিণত হয়।  কোন খাবার এগুলো, জেনে নিন- কাঁচা পেঁয়াজ কেটে ফ্রিজে রাখলে এতে দ্রুত পচন ধরে। এর গায়ে প্রচুর ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়। পেঁয়াজ পুরোটা প্রয়োজন না হলে বাকিটা পেঁয়াজ রান্না ঘরের কোনও কোণে রেখে দিন। ফ্রিজে রাখবেন না। রসুন ছাড়াতে বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়, তার সঙ্গে সময়ও যায় অনেক। কাজকে সহজ করতে একসঙ্গে অনেকটা পরিমাণ রসুন ছাড়িয়ে ফ্রিজে রেখে দেন। এটি বিপজ্জনক। খোসা ছাড়ানো রসুন ফ্রিজে রাখলে এবং তা পরবর্তীকালে খেলে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে। তাই রান্নার আগে রসুন ছাড়িয়ে নিন। রসুন ও পেঁয়াজের মতো আদাও ফ্রিজে রাখা উচিত নয়। বিশেষত, খোসা ছাড়িয়ে আদা ফ্রিজে রাখলে এতে পচন ধরে যায়। এরপর ওই আদা খেলে কিডনি ও লিভার ফেলিয়রের সমস্যা দেখা দিতে পারে।  বেঁচে যাওয়া ভাত ফেলতে ইচ্ছে করে না। তাই তুলে রাখেন ফ্রিজে। কিন্তু ফ্রিজে ভাত সংরক্ষণ করা উচিত নয়। এই ভাত খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা ও খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়বে। ফ্রিজে ভাত ২৪ ঘণ্টার বেশি রাখবেন না। 
৩১ জানুয়ারি ২০২৪, ১৪:১৩

বাড়বে শৈত্যপ্রবাহ, কমবে তাপমাত্রা 
দেশের উত্তরাঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহের বিস্তার হতে পারে। এছাড়া সারাদেশের তাপমাত্রা দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘন কুয়াশার কারণে আজ বিমান চলাচল, নৌপরিবহন ও সড়কে যান চলাচল বিঘ্নিত হতে পারে। চট্টগ্রাম ও বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আংশিক মেঘলা আকাশ থাকলেও আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে অন্যান্য এলাকায়।  রংপুর বিভাগ ও নওগাঁ জেলায় বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। গতকাল দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় দিনাজপুরে, ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়, ৮ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই শৈত্যপ্রবাহের এলাকা আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমে শীতের অনুভূতি বাড়ার আশঙ্কার কথাও জানিয়েছে অধিদপ্তর। রাজধানীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা গতকাল ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়েছে। গতকাল ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত বুধবার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা খানিকটা কমতে পারে। এমনটা দুই দিন থাকার পর তাপমাত্রা আবার বাড়তে শুরু করবে। ৩১ জানুয়ারি দক্ষিণাঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলের বেশ কিছু জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। ১ ও ২ ফেব্রুয়ারিও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার (২৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সন্ধ্যা থেকে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুদ্ধ থাকতে পারে। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং তা কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন এবং সড়ক পরিবহন চলাচল ব্যাহত হতে পারে। এছাড়া, সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আগামী পাঁচদিনের শেষের দিকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
২৬ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:২৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়