• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আবহাওয়া নিয়ে নেই সুসংবাদ, তীব্র তাপদাহ আরও বাড়তে পারে
দেশের একটি বিভাগ ছাড়া সব বিভাগেই বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপদাহ। এরকম তাপদাহ আগামী তিনদিন অব্যাহত থাকতে পারে। এরপর তাপদাহ আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।  বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক। তিনি বলেন, আবহাওয়া নিয়ে সহসাই কোনো সুসংবাদ নেই। দেশের ওপর দিয়ে চলমান মৃদু ও মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। এদিকে বুধবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে।  এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত পূর্বাভাসে আরও বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এছাড়া চুয়াডাঙ্গা ও বাগেরহাট জেলা সমূহের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল থেকে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) পর্যন্ত চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে।  এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। বিরাজমান তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি দেশের কিছু কিছু জায়গা হতে প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শুক্রবার সকাল থেকে শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল পর্যন্ত সিলেট বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি, বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। 
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:০০

ভাড়া বাড়তে পারে মেট্রোরেলের 
উদ্বোধনের পর খুব অল্প সময়ের মধ্যেই রাজধানীবাসীর প্রিয় পরিবহনে পরিণত হয়েছে মেট্রোরেল। রাজধানীর চিরাচরিত যানজট এড়িয়ে স্বল্প সময়ের মধ্যে বেশি দূরত্ব অতিক্রম করা যায় বলে বাসের তুলনায় বেশি ভাড়া দিয়ে হলেও মেট্রোরেলে যাত্রা করতে পছন্দ করেন বেশির ভাগ মানুষ। সহজ যাতায়াতের জন্য মেট্রোরেলের সূচি বর্ধিত করারও দাবি অনেকের। একটি পক্ষ আবার ভাড়া আরও কিছুটা কমানোর প্রত্যাশা করে। এরই মধ্যে মেট্রোরেল যাত্রীদের জন্য হতাশাজনক একটি খবর, ভাড়া আরও বাড়তে পারে।   কারণ, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) শর্ত মেনে মেট্রোরেলের বিদ্যমান ভাড়ার ওপর ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট বসাতে চাইছে  জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। মেট্রোর ভাড়ার ওপর এই ভ্যাট আরোপ নিয়ে একাধিক বৈঠক বসে এনবিআর ও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের মধ্যে। এনবিআর ও মেট্রোরেল কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে সবশেষ বৈঠকটি হয় গত ফেব্রুয়ারি মাসে। সেখানে অবশ্য এনবিআরের প্রস্তাব নাকচ করে দেয় মেট্রো কর্তৃপক্ষ। পরে মেট্রো কর্তৃপক্ষ টিকিটের ওপর ভ্যাট না বসানোর যুক্তি দেখিয়ে এনবিআর চেয়ারম্যানকে চিঠিও দেয়। বৈঠকে ভ্যাট আরোপের পক্ষে এনবিআর যুক্তি দেখায় যে আইন অনুযায়ী, যে কোনো শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেলের টিকিটে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের বিধান আছে। আর মেট্রোরেল যেহেতু পুরোপুরি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত একটি গণপরিবহন, তাই মেট্রোর ভাড়াতেও ভ্যাট আরোপ হওয়া উচিত। কিন্তু এর বিপরীতে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) যুক্তি, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রেলের টিকিটে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের আইন থাকলেও ওইসব ট্রেনে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শ্রেণি ছাড়াও সাধারণ শ্রেণি আছে। যাত্রীরা তাদের পছন্দ অনুযায়ী শ্রেণি নির্বাচন করে ন্যায্যমূল্যে টিকিট কেনার সুযোগ পেয়ে থাকেন। কিন্তু মেট্রোরেলের পুরোটাই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। সেখানে সব যাত্রীর একই টিকিট কাটতে হয়। এ ছাড়া মেট্রোরেল এখন পুরোপুরি গণপরিবহন, যেখানে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ভ্রমণ করেন। ভাড়ার ওপর ভ্যাট বসাতে ডিএমটিসিএলের অনীহায় নিজেদের অবস্থান থেকে সবশেষ পিছিয়ে আসে এনবিআর। তবে জানা গেছে, মেট্রোরেলের ভাড়ার ওপর ভ্যাট বসানো নিয়ে এখনও আলোচনা চলছে। ঈদের পর আবারও আলোচনায় বসবে দুপক্ষ। সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবেন এনবিআর চেয়ারম্যান। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত মেট্রোরেলের ভাড়ার ওপর ভ্যাট মওকুফ আছে। কিন্তু এ সুবিধা আর অব্যাহত রাখতে আগ্রহী নয় এনবিআর। ২০২৪-২৫ অর্থবছরেই এ সুবিধা তুলে দিতে চায় সংস্থাটি। সূত্র বলছে, নতুন অর্থবছরের (২০২৪-২০২৫) বাজেট ঘোষণার পর অর্থাৎ আগামী জুলাই মাস থেকে মেট্রোরেলের টিকিটের ওপর ১৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট আরোপ করা হতে পারে। ডিএমটিসিএলের ভাড়ার তালিকা অনুযায়ী, বর্তমানে রাজধানীর উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশন পর্যন্ত মেট্রোরেলের ভাড়া ১০০ টাকা। আর যেকোনো দূরত্বে সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা। এ ভাড়ার সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট যুক্ত করলে সর্বনিম্ন ভাড়া বেড়ে দাঁড়াবে ২৩ টাকা। আর উত্তরা উত্তর স্টেশন থেকে মতিঝিল স্টেশন পর্যন্ত ভাড়া হবে ১২০ টাকা। ২০২৫ সালের মধ্যে মেট্রোরেলের কমলাপুর স্টেশন চালু হবে বলে আশা করছে ডিএমটিসিএল।
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:১৭

বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা
সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (২ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।  রোববার (৩ মার্চ) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে। সোমবার (৪ মার্চ) অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে। পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
০২ মার্চ ২০২৪, ২২:৩৩

রমজানের আগেই বাড়তে শুরু করেছে ব্রয়লার মুরগির দাম
পবিত্র রমজান মাসকে সামনে রেখেই বাড়তে শুরু করেছে ব্রয়লার মুরগির দাম। গত বছরের রমজানে ব্রয়লার মুরগির দাম আড়াইশ’ টাকা ছাড়িয়েছিল। বর্তমানে ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ২০০ থেকে ২১০ টাকা করে। গত বছরের তুলনায় দাম এখনও কিছুটা কম রয়েছে। তবে গত এক সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগির দাম প্রতিকেজিতে  ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়েছে। গত রমজানের আগে দাম বেশি বেড়ে যাওয়ায় মুরগি উৎপাদনকারী বড় চার প্রতিষ্ঠানকে ডেকে মূল্য নির্ধারণ করে দেয় সরকার। এরপর বাজারে মুরগির দাম কমেছিল। ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, গতবারের মতো এবারও যাতে রোজা ও শবে বরাতের আগে বাজারে অস্থিরতা তৈরি না হয়, সে জন্য কর্তৃপক্ষের তদারক করা প্রয়োজন। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে ফার্মের মুরগির উৎপাদন হয়েছিল ৩১ কোটি ৯৭ লাখ। সরকারের হিসাবে গত ১০ অর্থবছরে মুরগির উৎপাদন ক্রমেই বেড়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব পড়ার আগপর্যন্ত দেশের বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগির দাম মোটামুটি ১৫০ টাকার মধ্যে ছিল। এরপর থেকে মুরগির বাজার ওঠানামার মধ্যে আছে। কখনও খামারিরা লোকসান করছেন, আবার কখনও ক্রেতাদের বেশি দামে মুরগি কিনতে হচ্ছে। দেড় মাস আগেও কমবেশি ৭০ টাকায় প্রতিটি ব্রয়লারের বাচ্চা বিক্রি হয়েছে। ব্রয়লারের বাচ্চার দাম সাধারণত ৩০ টাকার মতো থাকে। নতুন করে দাম বেড়ে যাওয়ায় খামারিরা খামারে বাচ্চা তোলা কমিয়ে দিয়েছেন। আর এ কারণেই এখন বাজারে ব্রয়লার মুরগির সরবরাহ কমে গেছে। এর ফলে বাড়ছে ব্রয়লার মুরগির দাম।  খামারি শাহিন আলম বলেন, বর্তমানে চড়া দামে কিনতে হচ্ছে ব্রয়লার মুরগির বাচ্চা। দুই হাজার পিস বাচ্চা কিনতে চাইলে এক হাজার পাওয়া যাচ্ছে। আর বাচ্চাগুলো কোম্পানিগুলোর নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। ব্রয়লার মুরগির বাচ্চার দাম ৭০ থেকে ৭৫ টাকাও পড়ছে কখনও কখনও। এতে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে মুরগি। এ বিষয়ে প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, হঠাৎ করেই মুরগির বাচ্চার দাম বাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। মাংস ও ডিমের দাম বাড়লেই সাধারণ মানুষ কথা বলে। বাজারে দাম নিয়ে হইচই হয়। তবে যখন ৩০ টাকার মুরগির বাচ্চা ৮০ টাকায় বিক্রি করা হয় তখন কেউ কথা বলে না। কারণ অনেকেই বিষয়টি জানেন না। তিনি বলেন, কম দামে ডিম ও মুরগির মাংস খেতে সবারই ইচ্ছে থাকে। কিন্তু খামারির খরচ যে বাড়ল, তা দেখার কেউ নেই। মুরগি-ডিমের বাজারে অস্থিরতা কমাতে হলে মুরগির খাদ্য ও বাচ্চার দাম স্থিতিশীল রাখা দরকার।  
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৮:০৯

‘মন্ত্রিসভার পরিধি বাড়তে পারে’
জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে নির্বাচনের পর বর্তমান মন্ত্রিসভার পরিধি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভি মান্টিটস্কির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি। বর্তমান মন্ত্রিসভার পরিধি বাড়ছে কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, এটা প্রধানমন্ত্রী বলতে পারেন। তবে এখানে সময়মতো কিছু জায়গায় যেমন—শ্রম মন্ত্রণালয় ও সংস্কৃত মন্ত্রণালয় (যেখানে এখনও মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী দেওয়া হয়নি) এগুলোতে কোনো না কোনো সময় মন্ত্রী আসবে। তিনি বলেন, আমার মনে হয় সংরক্ষিত মহিলা আসনগুলো আসার পরে, মন্ত্রী আসতে পারে। সেই হিসেবে এর পরে চিন্তাভাবনা। প্রধানমন্ত্রীর এখতিয়ারে তিনি এটা করবেন। গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের পর ১১ জানুয়ারি টানা চতুর্থবারের মতো আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন মন্ত্রিসভা গঠন করা হয়। তাতে প্রধানমন্ত্রীসহ নতুন মন্ত্রিসভার সদস্য ৩৭ জন। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী ছাড়া ২৫ জন মন্ত্রী ও ১১ জন প্রতিমন্ত্রী রয়েছেন।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫৪

রাতে বাড়তে পারে শীতের অনুভূতি
সাধারণত দেশে সবচেয়ে বেশি শীত অনুভূত হয় জানুয়ারি মাসে। কিন্তু এবার ফেব্রুয়ারিতেও দেশের অনেক এলাকায় শীতের তীব্রতা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এখন দেশের ১৯ জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। মাসের বাকি সময়টাতেও কম-বেশি শীত থাকবে। দিনে সূর্য উঁকি দিলেও মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত এখনও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশায় ছেয়ে থাকছে চারপাশ। এতে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এখনও ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে অবস্থান করছে। সেই সঙ্গে দেশের বেশ কিছু জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। যা প্রশমিত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল সন্ধ্যা ৬টায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে উত্তরের সীমান্তঘেঁষা জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়, ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। পাশাপাশি ঢাকায় সর্বনিম্ন ১৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) দেশের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং অন্যত্র তা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এতে রাতে বাড়তে পারে শীতের অনুভূতি। পাশাপাশি আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পাশাপাশি মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক স্বাক্ষরিত সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগামীকাল সোমবার ও পরদিন মঙ্গলবার (১২-১৩ ফেব্রুয়ারি) দেশের বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। এই দু’দিনে সারাদেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এ ছাড়া আগামী পাঁচ দিনে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির প্রবণতা রয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এবার ডিসেম্বরে সারাদেশেই শীতের তীব্রতা তুলনামূলক কম ছিল। ডিসেম্বরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো বেশি ছিল। কিন্তু জানুয়ারির শুরু থেকেই শীতের তীব্রতা বাড়তে থাকে। জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম ছিল। এ ছাড়া গত মাসে দেশের বিভিন্ন এলাকায় মোট চার দফায় মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। এমনকি দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকায় একসঙ্গেও শৈত্যপ্রবাহ ছিল কয়েক দিন। চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের ৮ তারিখ (গত বৃহস্পতিবার) থেকে আবার শৈত্যপ্রবাহ বইছে দেশের ১৯ জেলায়।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:১৬

যে ৪ কারণে তীব্র শীত, যেদিন থেকে বাড়তে পারে তাপমাত্রা
তীব্র শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চলসহ পুরো দেশ। বইছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। আবহাওয়াবিদরা এর পেছনে চারটি কারণকে দায়ী করছেন। তারা বলছেন, একদিকে রোদের দেখা নেই, পড়ছে ঘন কুয়াশা। অন্যদিকে কনকনে বাতাস বইছে। কমেছে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য। ফলে শীতের অনুভূতি বেড়ে যাওয়ায় সব প্রক্রিয়াই বিরাজ করছে দেশে।  এ ছাড়া সিলেটে ৪ ডিগ্রির নিচে, রাজশাহীতে ৮ ডিগ্রির নিচে, রংপুরে ৬ ডিগ্রির নিচে, ময়মনসিংহে ৪ ডিগ্রির নিচে, খুলনা ও বরিশালে ৮ ডিগ্রির নিচে এবং চট্টগ্রাম বিভাগে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য ৫ ডিগ্রিতে নেমে এসেছে। শীতের অনুভূতি বাড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে এটি।  বর্তমানে পশ্চিমা বাতাসের গতিবেগও বেড়ে ঘণ্টায় ১২ কিলোমিটার পর্যন্ত ওঠে যাচ্ছে। বিরাজ করছে দুপুর পর্যন্ত, কোথায় কোথাও দিনভর ঘন কুয়াশা। তারপরও নেই সূর্যের উজ্জ্বল কিরণ। বিশেষ করে কনকনে পশ্চিমা বাতাসে যেন মাঘের শীতের আমেজ পাওয়া যাচ্ছে। আবহাওয়া অফিস বলছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়ের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে, যার বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত। আগামী দু’দিনে আবহাওয়ার তেমন পরিবর্তন নেই। সোমবার (১৫ জানুয়ারি) দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে, তবে পরদিনই ফের কমার আভাস রয়েছে।  আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলাসহ রংপুর বিভাগের (পঞ্চগড়, দিনাজপুর, লালমনিরহাট, নীলফামারী, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও, রংপুর ও কুড়িগ্রাম জেলা) ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ জানান, রোববারও কয়েকটি জেলা শৈত্যপ্রবাহের আওতায় চলে আসতে পারে। আগামী দুই থেকে তিনদিন আবহাওয়া পরিস্থিতি প্রায় একইরকম থাকবে। তিনি আরও বলেন, আগামী ১৮ ও ১৯ জানুয়ারি বৃষ্টি সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি হলে কুয়াশা কেটে গেলেও সে সময় শীত আরও বাড়তে পারে। এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বনিম্ন ৮ শতাংশ ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে দিনাজপুরে। সর্বোচ্চ ২৬ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে টেকনাফে।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৯:২৪

ঘন কুয়াশায় বাড়তে পারে শীত
দিন দিন তীব্র হচ্ছে শীত। দিনের শেষে বিকেলে শীতের তীব্রতা বেশি অনুভূত হচ্ছে। দেশের উত্তরাঞ্চলে শীতের তীব্রতা বেশি। প্রতিবছর জানুয়ারি মাসে তাপমাত্রা নীচে নেমে এলেও, এবছর তার তুলনায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ থেকে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা যা এই সময়ের স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে ২ থেকে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। তবে সারা দেশে কুয়াশা ছড়িয়ে পড়ায় শীতের তীব্রতা বেড়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের মানুষ শীতে বেশি কষ্ট পাচ্ছে। এক কথায় উত্তরাঞ্চলে জেঁকে বসেছে শীত। সেই তুলনায় রাজধানীসহ অন্যান্য এলাকায় শীতের তীব্রতা কম। আরও পড়ুন : বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা   আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, বাংলাদেশের ওপর একটি ঘন কুয়াশার চাদর ছড়িয়ে পড়ছে। এরই মধ্যে তা দেশের অর্ধেকেরও বেশি এলাকা দখল করে নিয়েছে। ভারতের দিল্লি, বিহার ও পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে এই কুয়াশা। যার কারণে শীতের অনুভূতি বেড়ে গেছে। তবে আজ বুধবার (১০ জানুয়ারি) কুয়াশা দেশের বেশির ভাগ এলাকায় ছড়িয়ে পড়তে পারে। ফলে শীতের অনুভূতি আরও বাড়তে পারে। দুপুরের দিকে রোদের দেখা মিললে শীতের অনুভূতি কিছুটা কমতে পারে। তবে বিকেল থেকে আবারও শীত বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক বলেন, কুয়াশার কারণে দিনের বেলা রোদ কম দেখা যাচ্ছে। এতে ভূপৃষ্ঠের তাপমাত্রা খুব একটা কমছে না। যে কারণে শীতের অনুভূতি বেশি থাকছে। আরও পড়ুন : নবনির্বাচিত সংসদ সদস্যদের শপথ আজ   আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, দেশের বেশির ভাগ এলাকায় কুয়াশা বেড়ে যাওয়ার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসতে পারে। যে কারণে সড়ক, নৌ ও আকাশপথে চলাচলে সমস্যা হতে পারে। আগামী দু-তিন দিন কুয়াশা ও শীতের অনুভূতি দুই-ই বাড়তে পারে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে। আবহাওয়াবিদদের মতে, জানুয়ারি সবচেয়ে শীতলতম মাস। এ সময়ে বেশির ভাগ এলাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ থেকে ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকে। কিন্তু এবার ডিসেম্বরের মতো জানুয়ারিজুড়ে স্বাভাবিকের চেয়ে তাপমাত্রা বেশি রয়েছে। মাসের বাকি সময়ে একই রকম কম শীত থাকতে পারে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের হিসাবে, মঙ্গলবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহীতে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানী ঢাকায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশের অন্যান্য এলাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২ থেকে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত ছিল। আর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২১ থেকে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১০ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:০২

যে তারিখ থেকে বাড়তে পারে তাপমাত্রা
গত কয়েক দিন ধরেই শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে দেশের উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বিরাজ করছে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র তীব্র শীতের পাশাপাশি কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এ অবস্থায় আগামী দুই দিনের মধ্যে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ শাহিনুর ইসলাম।  বুধবার (৩ জানুয়ারি) গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, জানুয়ারি দেশের শীতলতম মাস। শীতকালে এই মাসে তাপমাত্রা সবচেয়ে কম থাকে। দেশের উত্তরাঞ্চলে ইতোমধ্যে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। তবে, আগামী শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) থেকে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে। এদিকে, বুধবার সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং শুক্রবার সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া একই সময়ে মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশে মাঝারি থেকে অতি ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং এটি দেশের কোথাও কোথাও দুপুর পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। অতি ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল, অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন এবং সড়ক যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটতে পারে।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ২২:৫৬

শিক্ষক নিবন্ধনের পাস নম্বর যত বাড়তে পারে
শিক্ষক নিবন্ধনের পাস নম্বর বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। বর্তমানে নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি ও লিখিত পরীক্ষায় পৃথকভাবে ৪০ শতাংশ নম্বর পেলে পাস ধরা হয়। তবে আগামীতে পাস নম্বর বাড়ানোর পরিকল্পনা করা হচ্ছে।  নাম প্রকাশ না-করার শর্তে এনটিআরসিএর একাধিক কর্মকর্তা জানান, বর্তমানে শূন্য পদের চাহিদা থেকে ২০ শতাংশ বেশি প্রার্থীকে উত্তীর্ণ করা হচ্ছে। তবে, ভবিষ্যতে যতগুলো শূন্যপদ থাকবে সেই সংখ্যক সনদ দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে পাস নম্বরও বাড়ানো হতে পারে।  এ ছাড়া গণহারে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দেওয়ার প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে এনটিআরসি। ভবিষ্যতে শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে এমন প্রার্থীদেরই পাস করানো হবে। সেক্ষেত্রে মৌখিক পরীক্ষাতেও কড়াকড়ি করা হতে পারে। এ বিষয়ে এনটিআরসিএ’র সচিব মো. ওবায়দুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা সবাইকে নিবন্ধন সনদ দিতে চাই না। বিষয়ভিত্তিক শূন্য পদের চাহিদা অনুযায়ী শিক্ষক নিবন্ধনের সনদ দিতে চাই। তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে শিক্ষক নিবন্ধনের পাস নম্বর ৫০ করার পরিকল্পনা করছি। এতে মেধাবীরাই পরীক্ষায় পাস করবে। আমরাও অধিক মেধাবী শিক্ষক পাব।
০৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১৮:০২
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়