• ঢাকা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাবা হচ্ছেন ‘সুপারম্যান’
বাবা হচ্ছেন সুপারম্যান খ্যাত অভিনেতা হেনরি ক্যাভিল। সম্প্রতি নিজেই দিয়েছেন এই সুখবর। জানিয়েছেন, জীবনের এই মুহূর্ত তারা খুব উপভোগ করছেন। বিনোদনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এন্টারটেইনমেন্ট ডেইলির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়। হেনরি ক্যাভিল এবং তার বান্ধবী নাটালি ভিসকুসো প্রায় তিন বছর ধরে একত্রে রয়েছেন। ভক্তরা প্রথম এই ব্যাপারে জানতে পারেন, যখন নাটালি একটি কালো ড্রেস পরে হেনরির সঙ্গে ডেটে যান। সেখানে তার বেবিবাম্প স্পষ্ট নজরে পড়ে। তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়। এরপর হেনরি নিজেই খোলাশা করেছেন। সম্প্রতি নিউ ইয়র্ক সিটিতে ‘দ্য মিনিস্ট্রি অব আনজেন্টালম্যানলি ওয়্যারফেয়ার’ এর সেই প্রিমিয়ারি প্রথম সন্তান নিয়ে অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন এই হলিউড অভিনেতা। অভিনেতা বলেন, তিনি এবং নাটালি দু’জনেই বেশ উত্তেজিত।
১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:২১

অত্যাচার সইতে না পেরে ছেলেকে পুলিশে দিলেন বাবা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন বৃদ্ধ বাবা-মা। আদালতে দ্বারস্থ হওয়ার পর পুলিশ তাকে আটক করে।  রোববার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে নাদিম নামের ওই ছেলেকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম। এর আগে শনিবার রাতের দিকে আসামির অবস্থান শনাক্ত করে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। আটক নাদিম মোগড়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী বাউতলা এলাকার মো. রেনু মিয়ার ছেলে। বৃদ্ধ বাবা রেনু মিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ছেলের অত্যাচার আর নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে পুরো রমজান মাস স্ত্রীকে নিয়ে বাড়িতে থাকতে পারি নাই। এ সময় অন্যের বাড়ি বাড়ি গিয়ে রাত্রিযাপন করতে হয়েছে। এমনকি কয়েকবার আমাকে আমার ছেলে হত্যার চেষ্টাও করছে। এলাকায় কয়েকদিন পরপর ঝামেলা সৃষ্টি করে বেড়ায় সে। মাদকাসক্ত এই ছেলের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছি। পরে পুলিশ তাকে আটক করেছে।’ এ বিষয়ে আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম বলেন, নাদিম গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত আসামি ছিলেন। আদালতের নির্দেশে আমরা তাকে আটক করি। 
১৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৪৮

আরটিভির ঝিনাইদহ প্রতিনিধি শিপলু জামানের বাবা আর নেই
আরটিভির ঝিনাইদহ প্রতিনিধি ও ঝিনাইদহ টেলিভিশন সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক শিপলু জামানের বাবা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সদর উদ্দিন মিয়া ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।  চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, হৃৎযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। ডায়বেটিসসহ বিভিন্ন রোগে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন তিনি।  বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সদর উদ্দিন মিয়া ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ উপজেলা পরিবেশক সমিতির সভাপতি ও কালিগঞ্জ মোটর মালিক সমিতির যুগ্মসাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন। এ ছাড়াও তিনি ঝিনাইদহ বাস মিনিবাস মালিক গ্রুপের সাবেক সড়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। ছাত্র জীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতি করতেন সদর উদ্দিন মিয়া।  বাদ জুম্মা শহীদ নূর আলী কলেজ মাঠে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। আর রাত আটটায় কালিগঞ্জ পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড ছয়লা গ্রামের বাড়িতে দ্বিতীয় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর পারিবারিক কবর স্থানে তার দাফন সম্পন্ন হবে। স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন তিনি। ছোট ছেলে সুমন জামান লন্ডন প্রবাসী। তিনি বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন।  আরটিভি পরিবারসহ বিভিন্ন সংগঠন ব্যবসায়ী সদর উদ্দিন মিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছে। 
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৩৩

গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ঋতাভরীর বাবা নির্মাতা উৎপলেন্দু
গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ঋতাভরীর বাবা নির্মাতা উৎপলেন্দু চক্রবর্তী। ভারতের এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন তিনি। জানা গেছে, বাড়িতে খাট থেকে পড়ে কোমরের হাড় ভেঙে গেছে তার। বর্তমানে উৎপলেন্দু চক্রবর্তীর বয়স ৭৬।  একটি সূত্র জানায়, বুকে এবং ফুসফুসে সংক্রমণও রয়েছে উৎপলেন্দু চক্রবর্তীর। দীর্ঘদিন ধরে এই নির্মাতাকে দেখাশোনা করছেন অর্ঘ্য মুখোপাধ্য়ায়। তিনিই হাসপাতালে ভর্তি করেছেন উৎপলেন্দু চক্রবর্তীকে।   ডিজিটাল এক্সরে ও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা গেছে, খাট থেকে পড়ে যাওয়ায় উৎপলেন্দু চক্রবর্তীর ফিমার বোনে চিড় ধরেছে।  দীর্ঘদিন ধরেই দুই মেয়ে— ঋতাভরী চক্রবর্তী ও চিত্রাঙ্গদা শতরূপা এবং স্ত্রীর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই উৎপলেন্দু চক্রবর্তীর। বর্তমানে অসুস্থতা আর অর্থাভাবে নানানমুখী কষ্টে ভুগছেন এই নির্মাতা।   বর্তমানে ঠিকভাবে হাঁটাচলার শারীরিক ক্ষমতাও নেই উৎপলেন্দু চক্রবর্তীর। তিনি ‘চোখ’ সিনেমার জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন। অথচ, সেই নির্মাতার থেকে এখন বিচ্ছিন্ন তার সিনেমার জগতের মানুষেরাও।   গত দেড় বছর ধরে ভারতের রাজ্য সরকারের কাছ থেকে পাওয়া ফ্ল্যাটে একাই থাকেন নির্মাতা উৎপলেন্দু চক্রবর্তী। দুই-তিন আগে রিজেন্ট পার্কের সেই বাড়িতেই খাট থেকে পড়ে যান বর্ষীয়ান এই নির্মাতা। এরপরেই তাকে ভর্তি করানো হয় হাসপাতালে। এখন উৎপলেন্দু চক্রবর্তীর চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করছে রাজ্য সরকারই।  সূত্র : আনন্দবাজার 
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৪৩

কিশোর গ্যাং / ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে লাইফ সাপোর্টে হামলার শিকার চিকিৎসক বাবা
কিশোর গ্যাং সদস্যদের হাত থেকে ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন ৬০ বছর বয়সী কোরবান আলী নামে এক দন্তচিকিৎসক বাবা। বর্তমানে একটি বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের কারণে কোরবান আলীর অবস্থা সংকটাপন্ন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) চট্টগ্রাম নগরের আকবর শাহ থানার ফিরোজ শাহ কলোনি এলাকায় কিশোর গ্যাং সদস্যদের হাত থেকে এক পথচারীকে বাঁচাতে ৯৯৯-এ কল করার অপরাধে ডা. কোরবান আলীর ছেলে আলী রেজা রানাকে মারধর করার সময় এ ঘটনা ঘটে।  অভিযুক্ত ওই কিশোর গ্যাং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি গোলাম রসুল নিশানের অনুসারী ও ছাত্রলীগকর্মী বলে জানিয়েছে পুলিশ। হামলার পর প্রথমে ডা. কোরবান আলীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে ‘মেডিকেল সেন্টার’ নামে নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে হাসপাতালটির আইসিইউতে লাইফ সাপোর্ট আছেন তিনি।  ভুক্তভোগীর স্বজন জসিম উদ্দিন বলেন, ‘ডা. কোরবান আলীর অবস্থা বর্তমানে সংকটাপন্ন। চিকিৎসকরা রোববার রাতেই তাকে ‘ক্লিনিক্যালি ডেড’ ঘোষণা করেছেন। তবে তার লাইফ সাপোর্ট এখনো খোলা হয়নি। যেকোনো সময় কৃত্রিম লাইফ সাপোর্ট অটো শাটডাউন হয়ে যেতে পারে।’ জসিম উদ্দিন আরও বলেন, ‘কয়েক দিন আগে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলেন ভুক্তভোগী ডাক্তারের ছেলে আলী রেজা রানা। এমন সময় একদল কিশোর একজন পথচারীকে পেটাচ্ছিল। তাদের মার সহ্য করতে না পেরে লোকটি বাঁচাও বলে চিৎকার করছিল। লোকটিকে কিশোর দলের মার থেকে বাঁচাতে জরুরি সেবা ৯৯৯ ফোন দেন রানা। পরে পুলিশ এসে তাদের মধ্যে কয়েকজনকে ধরে নিয়ে যায়।’ জসিম উদ্দিন জানান, এই ঘটনার জেরে শুক্রবার রাতে রানার বাসার সামনে এসে প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দেয় কিশোর গ্যাং সদস্যরা। এরপর গত শুক্রবার বাসার পাশের দোকানে ইফতারি কিনতে গেলে কয়েকজন কিশোর গ্যাং সদস্য রানার ওপর হামলা চালায়। এ সময় রানাকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তার বাবা কোরবান আলীর ওপরও হামলা চালায় কিশোর গ্যাং। হামলায় কোরবান আলী মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হন। আকবর শাহ থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, হামলাকারীরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি গোলাম রসুল নিশানের অনুসারী। এ ঘটনায় ৮-১০ জনকে আসামি করে একটি মামলা হয়েছে। আমরা মামলাটি তদন্ত করছি। তবে এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ২০:১৭

শবে কদরের রাতে ছেলের খুনিকে ক্ষমা করলেন বাবা
শবে কদরের রাতে নিজের ছেলের খুনিকে ক্ষমা করে দিয়ে আলোচনায় এসেছেন সৌদি আরবের আতি আল-মালিকি নামের এক ব্যক্তি।  রোববার (৭ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে দুবাই ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজ। এতে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের মক্কার বাসিন্দা আতি আল-মালিকির ছেলে আবদুল্লাহকে হত্যা করে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন এক ব্যক্তি। চলতি মাসের ১৭ তারিখে ওই আসামির মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দিন ধার্য ছিল। কিন্তু দণ্ড কার্যকরের আগেই খুনিকে ক্ষমা করে দিয়েছেন নিহতের বাবা। এর বিনিময়ে কোন ক্ষতিপূরণও নেননি তিনি। এরই মধ্যে আল-মালিকির ক্ষমা করার ঘোষণার মুহূর্তটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। এক্সের ওই ভিডিওতে দেখা যায়, রমজান মাসের পবিত্রতম রাত শবে কদরে অভিযুক্তকে ক্ষমা করার সিদ্ধান্ত জানাচ্ছেন সন্তান হারানো বাবা। ঘোষণা শেষ হওয়া মাত্রই উপস্থিত অনেকে তাকে জড়িয়ে ধরে ওই বাবার সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেন।   الشيخ عاطي بن عطيه المالكي يعفو عن قاتل إبنه . شاهر ضيف الله الحارثي لوجه الله الكريم بيض الله وجهك وجزاك الله خير فمن عفى وأصلح فأجره على الله سبحانه والله يعتق رقابكم من النار pic.twitter.com/BP7Yyqy5Uz — موسى المالكي (@moussa_saudi) April 5, 2024 প্রসঙ্গত, সৌদি আরবের নিয়মে হত্যার বদলে হত্যা। অর্থাৎ, হত্যার অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্তকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়া ব্যক্তির পরিবার চাইলে ক্ষতিপূরণ নিয়ে কিংবা ক্ষতিপূরণ ছাড়াই অপরাধীকে ক্ষমা করে দিতে পারেন।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:২৭

পার্থ বড়ুয়ার বাবা আর নেই
না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন ব্যান্ডদল সোলসের অন্যতম সদস্য ও জনপ্রিয় গায়ক পার্থ বড়ুয়ার বাবা বিমল কান্তি বড়ুয়া। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মগবাজারের নিজ বাসভবনে পরলোকগমন করেন তিনি। মৃত্যুর সময় তার বয়স হয়েছিল ৯০।  জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন বিমল কান্তি বড়ুয়া। বুধবার (৩ এপ্রিল) দুপুরে ঢাকার সবুজবাগের বৌদ্ধমন্দির তার বাবার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে অনিত্য সভা অনুষ্ঠিত হবে। গায়কের বাবার মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন তার ছেলে ও পার্থর ছোট ভাই দীপন বড়ুয়া। তিনি বলেন, ঢাকার বাসায়ই মারা গেছেন বাবা। তার মরদেহ বারডেমের হিমঘরে রাখার প্রস্ততি নেওয়া হচ্ছে। পার্থর গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার ইছামতী গ্রামে। সেখানেই তার বাবার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হবে।  এদিকে গত ১ মে রাতে ব্যক্তিগত কাজে যুক্তরাজ্যে গেছেন পার্থ। বাবার মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন এই গায়ক। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের এস্টেট অফিসার ছিলেন পার্থর বাবা বিমল কান্তি বড়ুয়া। পাশাপাশি বাংলাদেশ বুড্ডিস্ট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের একজন তিনি।   
০৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:০৭

বাবা হতে না পেরেও আক্ষেপ নেই অভিনেতা শুভাশিস মুখার্জির
ভারতীয় বাংলা সিনেমার অভিনেতা শুভাশিস মুখার্জি। কমেডিয়ান হিসেবে অসংখ্য সিনেমায় অভিনয় করেছেন। পর্দায় তার উপস্থিতি দর্শক সারিতে হাসির ঢেউ বয়ে যায়। রুপালি জগতের এই রঙিন মানুষের হৃদয়েও জমে আছে একরাশ বিষণ্নতা। সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম টিভি নাইনকে সাক্ষাৎকার দেন শুভাশিস। এ আলাপচারিতায় বিষণ্নতা বা পূর্ণতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে নিজের দুঃখটাকে ঢেকে রাখার চেষ্টা করেন এই অভিনেতা। শুভাশিস মুখার্জি বলেন, আমি সন্তানের বাবা হতে পারিনি তো কী হয়েছে! এই নিয়ে আমার কোনো দুঃখ নেই। দিব্যি আছি আমি আর ঈশিতা। শুভাশিস মনে করেন একজন আদর্শ জীবনসঙ্গী থাকা খুব দরকার। তার সেই আদর্শজীবন সঙ্গী হলেন তার স্ত্রী ঈশিতা। শুভাশিস মুখার্জি ১৯৮৬ সালে ঈশিতা মুখার্জিকে বিয়ে করেন। পরিচয় এবং প্রেমপর্ব মিলিয়ে প্রায় ৪ দশকের সম্পর্ক এ দম্পতির। প্রথম পরিচয়ের স্মৃতিচারণ করে শুভাশিস বলেন, কলকাতার ম্যাক্সমুলার ভবনে একটি নাটক করতে গিয়ে ঈশিতার সঙ্গে আমার প্রথম আলাপ। তারপর বন্ধুত্ব এবং প্রেম। পরে আমরা বিয়েটাও করলাম। স্ত্রীর প্রশংসা করে শুভাশিস মুখার্জি বলেন, ওর মতো মেয়ে হয় না। আমি ওকে পেয়ে সত্যিই নিজেকে ভাগ্যবান মনে করি। 
২৫ মার্চ ২০২৪, ২০:২৯

বাবা মুসলিম, মা হিন্দু— যে ধর্ম অনুসরণ করেন সারা
নবাব পরিবারে জন্ম সারা আলী খানের। তার আরেকটি পরিচয় হচ্ছে বলিউডের প্রতিষ্ঠিত অভিনেতা সাইফ আলি খানের মেয়ে তিনি। সারার মা অমৃতা সিংও ছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী। তবে তারা দুজন ভিন্ন ধর্মের অনুসারী।  যেহেতু সারার বাবা মুসলিম এবং মা হিন্দু। তাই তিনি কোন ধর্ম অনুসরণ করেন, সে বিষয়ে ভক্তদের আগ্রহের কোনো শেষ নেই। বাবা-মা ভিন্ন ধর্মের অনুসারী হওয়ায় ছোট থেকেই বিভিন্ন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে সারাকে। যদিও অভিনেত্রীর নামের টাইটেলে সবসময় ‘আলি খান’ পদবিই ব্যবহার করেন সারা।   মুসলিম পদবি ব্যবহার করলেও মাঝে মধ্যেই মন্দিরে যেতে দেখা যায় সারাকে। তাই তিনি কোন ধর্ম আসলে অনুসরণ করেন, সে নিয়ে ভক্তদের আগ্রহটা একটু বেশিই। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নিজের ধর্মীয় বিশ্বাস ও পদবি নিয়ে মুখ খুলেছেন সারা।  সারা জানান, অতীতে অভিনেত্রীর ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে প্রশ্নে উঠলে ভীষণ বিরক্ত হতেন তিনি। তবে এখন আর বিষয়গুলো নিয়ে ভাবেন না তিনি। সারা মনে করেন— এগুলো একান্তই ব্যক্তিগত বিষয়। কে কী ভাবছে, কী বলছে তাতে কিছু আসে যায় না তার।      অভিনেত্রী বলেন, আমার ধর্মীয় বিশ্বাস, কী পছন্দ, আমি কীভাবে বিমানবন্দরে যাব, এই সবই আমার একান্ত সিদ্ধান্ত। এজন্য আমি কখনই কাউকে জবাবদিহি করব না। এমনকি কোনো কর্মকাণ্ডের জন্যও কারও কাছে ক্ষমাও চাইব না। আমার ধর্ম নিয়ে অন্য কারও প্রশ্ন তোলার অধিকার নেই।  তিনি আরও বলেন, আমি একটি ধর্মনিরপেক্ষ, সার্বভৌম এবং গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছি। আমি কখনও অন্যায় নিয়ে খোলাখুলি কথা বলার প্রয়োজন মনে করি না। কারণ, অযথা কথা বলায় বিশ্বাস করি না আমি। তবে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস আছে। তাই শুধু আমার সঙ্গে নয়, যদি এমন ঘটনা আমার চারপাশের লোকদের সঙ্গেও হয়, তাহলে তখনও অবস্থান নেব আমি।    বিভিন্ন সময়ই সারার মসজিদ কিংবা মন্দিরে যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলেন সমালোচকরা। মন্দিরে গেলে সারার শাস্তি দাবি করেন নেটিজেনদের একাংশ। অন্যদিকে আবার মসজিদে গেলেও ক্ষমা চাইতে বলেন। মূলত এসবের জবাবেই এমন মন্তব্য করেছেন সারা।  
২১ মার্চ ২০২৪, ১৩:০১

সিলেটে ছেলের হাতে বাবা খুন
সিলেটের দক্ষিণ সুরমায় পারিবারিক কলহের জেরে ছেলের হাতে খুন হয়েছেন তপন মিয়া (৬৫) নামের এক ব্যক্তি। নিজ বসতঘরে বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে বালিশচাপা দিয়ে তাকে হত্যা করে ছেলে আনছার মিয়া (৩৬)। সোমবার (১৮ মার্চ) দুপুর দেড়টার দিকে দক্ষিণ সুরমার মোগলাবাজার থানাধীন সিলাম ইউনিয়নের রুস্তমপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় স্থানীয়দের সহায়তায় ঘাতক আনছার মিয়াকে গ্রেপ্তার করেছে মোগলাবাজার থানা পুলিশ। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন মোগলাবাজার থানার ওসি মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, পারিবারিক কলহের জেরে বাবা তপন মিয়াকে বালিশচাপা দিয়ে ছেলে আনছার মিয়া হত্যা করেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে সুরতহাল করে মরদেহ সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
১৯ মার্চ ২০২৪, ১৩:৫৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়