• ঢাকা মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
logo
দেশের বাজারে আরও কমলো স্বর্ণের দাম 
চলতি মাসে তিন দফা বাড়ানোর পর স্বর্ণের দাম কিছুটা কমায় বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। নতুন দাম নির্ধারণের তিন দিন না যেতেই এবার আবার স্বর্ণের দাম কমালো দেশের বাজারে স্বর্ণের মূল্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।  জানা গেছে, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম আরও ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম হয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম কমার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম কমানো হয়েছে।  মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে বলে বাজুস। এদিন বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরবর্তীতে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের দাম কমেছে। তাই সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশন সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করেছে, যা মঙ্গলবার বিকেল ৪টা থেকে কার্যকর হবে। নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম তিন হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে এক লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম তিন হাজার ৯ টাকা কমিয়ে এক লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৫৬৬ টাকা কমিয়ে ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম দুই হাজার ৭৬ টাকা কমিয়ে ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অবশ্য স্বর্ণের অলঙ্কার কিনতে এর থেকে বেশি অর্থ গুনতে হবে ক্রেতাদের। কারণ বাজুসের নির্ধারণ করা দামের ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ করে স্বর্ণের অলঙ্কার বিক্রি করা হয়। সেইসঙ্গে ভরি প্রতি মজুরি ধরা হয় ন্যূনতম তিন হাজার ৪৯৯ টাকা। ফলে মঙ্গলবার থেকে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের অলঙ্কার কিনতে ক্রেতাদের গুনতে হবে এক লাখ ২৫ হাজার ৬০৪ টাকা।  
১ ঘণ্টা আগে

গরমে এসি ও ফ্যানের বাজারে আগুন
রাজধানীসহ সারা দেশে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন। গড় তাপমাত্রা  প্রায় ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঘরের ভেতরে-বাইরে কোথাও স্বস্তি নেই। বাইরে বের হলে যেন আগুনের আঁচ লাগে শরীরে। ঘরের ছোট ছোট বাচ্চারা কান্না করে গরমে। রাতে ঘুমাতে পারে না। গরমে দুর্বিষহ এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে মানুষ ভিড় করছে এসি ও ফ্যান দোকানে।  কয়েক দিন আগেও ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকানগুলোয় এসির ক্রেতা ছিল না তেমন। তবে তাপমাত্রা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যাওয়ায় দোকানে দোকানে বেড়েছে ক্রেতা। সেই সঙ্গে বেড়েছে ফ্যান ও এসির দামও। তাপপ্রবাহকে পুঁজি করে গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে এসির দাম বেড়েছে টনপ্রতি ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা। দাম বেড়েছে ফ্যানেরও।  সোমবার (২২ এপ্রিল) রাজধানীর গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেট, পল্টন, বিজয়নগরসহ কয়েকটি স্থানে ঘুরে এসব দৃশ্যের দেখা মেলে। ব্যবসায়ীরা জানান, দাম বাড়ার পেছনে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানিগুলোর হাত নেই। তাদের মতে ডিলাররাই নানা অজুহাতে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন।   গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেটে একটি দোকানে এসি কিনতে ভিড় জমে যায় ক্রেতাদের। কারও এক টন কারও প্রয়োজন দুই টনের এসি। তারা দরদাম ঠিক করছেন। কেউ দাম শুনে এসি না কিনেই চলে যাচ্ছেন।  মহাখালী থেকে আসা ক্রেতা মাহবুব হোসেন বলেন, গরমে অসহ্য হয়ে পড়েছি। ফ্যানের বাতাসে কাজ হয় না। তাই এসি কিনতে এসেছি। তবে এসির দাম অনেক বেশি। দুই সপ্তাহ আগে যে এসি ৪৫ থেকে ৫২ হাজারের মধ্যে পাওয়া যেত এখন সেটা ৬০ হাজার টাকার বেশি। এসি কিনতে আসা রুকন মিয়া বলেন, দেড় টনের এসি কিনতে বাজারে এসে দেখলাম দাম বেশ চড়া। ভেবেছিলাম দাম কমলে দুদিন পর নেব, কিন্তু যে গরম পড়েছে তাতে এসিটাও খুব জরুরি। তাই তাড়াতাড়ি দুটনের একটি এসি নিয়ে নিলাম। তবে এলাকার খুচরা দোকানগুলোর চেয়ে এখানকার পাইকারি দোকানে এসির দাম কিছুটা কম আছে।   এসির পরিবেশক প্রতিষ্ঠান সরকার এন্টারপ্রাইজের শেয়ারহোল্ডার এসি দামের বিষয়ে বলেন, তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় গত এক সপ্তাহ ধরে এসির চাহিদা বেড়েছে। গত বছরের তুলনায় এ বছর শুরু থেকেই প্রতিটি এসির দাম ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা বেশি। এছাড়া ডলার সংকটের কারণে এলসি খুলতে দেরি হওয়ায় পণ্য আসতে দেরি হয়েছে। তিনি আরও বলেন, গত মাসের শুরুতে যে এসির দাম ৩৫ হাজার ছিল, ১৫-২০ দিনের ব্যবধানে দাম বেড়ে হয়েছে ৩৮ হাজার টাকা। বাধ্য হয়ে ক্রেতারা বেশি দামে কিনছেন। অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে গিয়ে পণ্য পর্যাপ্ত থাকছে না। ফলে কিছুসংখ্যক ক্রেতা ফেরতও যাচ্ছেন।  এদিকে, এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতিটি চার্জার ফ্যানের দাম বেড়েছে। মান ও আকারভেদে দাম বেড়েছে ৩০০-৫০০ টাকা। বেশি বেড়েছে বিদেশ থেকে আমদানি করা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্যান।   
১৫ ঘণ্টা আগে

নোয়াখালীর চৌমুহনী বাজারে আগুনে পুড়ল ২৫ দোকান
নোয়াখালীর অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র বেগমগঞ্জের চৌমুহনী বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১৭টি জুয়েলারি, ৭টি কাপড় ও ১টি মনিহারী দোকানসহ ২৫টি দোকান পুড়ে গেছে। পরে ফায়ার সার্ভিসের ৭ ইউনিট সাড়ে ৫ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। রোববার (২১ এপ্রিল) রাত পৌনে ৮টার দিকে চৌমুহনী বাজারের বাদমতলা রোডের মসজিদ মার্কেটে এ ঘটনা ঘটে।  স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাত পৌনে ৮টার দিকে চৌমুহনী বাজারের বাদমতলা রোডের মসজিদ মার্কেটের ভূঞা হোসিয়ারি কাপড় দোকানে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে ২৫টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ঘটনাস্থলে পানি সংকট ও ঘনবসতি থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা কঠিন হয়ে যায়। অগ্নিকাণ্ডে কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন ব্যবসায়ীরা।    এ বিষয়ে নোয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক ফরিদ আহমেদ বলেন, ভূঞা হোসিয়ারি কাপড় দোকানে হঠাৎ এসির আগুন থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এসিতে বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটে এ আগুনের সূত্রপাত হয়। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সাড়ে ৫ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৭টি আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।     
২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:০৬

নোয়াখালীর চৌমুহনী বাজারে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
নোয়াখালীর অন্যতম প্রধান বাণিজ্যকেন্দ্র বেগমগঞ্জের চৌমুহনী বাজারে ভয়াবহ আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। এরই মধ্যে আগুনে ১৫-১৬টি দোকান সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে।  রোববার (২১ এপ্রিল) রাত পৌনে ৮টার দিকে চৌমুহনী বাজারের বাদমতলা রোডের মসজিদ মার্কেটে এ আগুন লাগার এ ঘটনা ঘটে। রাত পৌনে ১০টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নিয়ন্ত্রণে নোয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট কাজ করছে।  স্থানীয় বাসিন্দা সবুজ জানান, রাত পৌনে ৮টার দিকে চৌমুহনী বাজারের বাদমতলা রোডের মসজিদ মার্কেটের ভূঞা হোসিয়ারি কাপড় দোকানে প্রথমে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে পানি সংকট ও ঘনবসতি থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে বিঘ্ন ঘটে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। অগ্নিকাণ্ডে প্রায় কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। আনুমানিক ৫০টি দোকান আগুনে পুড়ে গেছে।   এ বিষয়ে নোয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক ফরিদ আহমেদ বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি ১৫-১৬টি দোকান আগুনে পুড়ে গেছে। তবে অগ্নিকাণ্ডের কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত শেষে বলা যাবে। আগুন এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিট কাজ করছে।
২১ এপ্রিল ২০২৪, ২৩:২৮

বাজারে বৈশাখী হাওয়ায় বেড়েছে ইলিশ-পোলট্রি মুরগির দাম
ঈদুল ফিতরের ছুটিতে ফাঁকা রাজধানী ঢাকা। ফলে অনেকটাই ক্রেতাশূন্য হয়ে পড়েছে রাজধানীর বাজারগুলো। একদিন পরই বাংলা নববর্ষ। ঈদ ও  নববর্ষ এই দুই উৎসব ঘিরে রাজধানীর বাজারগুলোতে ইলিশের চাহিদা ও দাম উভয়ই বেড়েছে। বর্তমানে ইলিশ ধরা পড়ছে কম; বাজারে এর সরবরাহ কমেছে। খুচরা বাজারেই ইলিশের দাম বাড়তি। এছাড়া কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে ব্রয়লার মুরগির দাম। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজার, হাতিরপুল ও মিরপুরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে ৫-১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে শাক-সবজির দাম। আর কেজিতে ২০-৪০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে মুরগির দাম। জাটকা ও ১ কেজির কম ইলিশ বিক্রি হচ্ছে। বড় ইলিশ নেই বললেই চলে।প্রতিকেজি জাটকা বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়। ৭০০ গ্রাম ইলিশ ১২০০-১৩০০ টাকা, আর ১০০০ হাজার টাকায় মিলছে ৫৫০-৬০০ গ্রাম  ইলিশ। ছোট চিংড়ি প্রতিকেজি ৬০০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মিরপুরের ১১ নম্বর, ৬ নম্বর ও মুসলিম বাজারে কয়েকটি মাছের দোকান খোলা রাখতে দেখা গেছে। ইলিশ, চিংড়ি, রুইসহ অল্প কিছু মাছ বিক্রি হচ্ছে। সবজি ও মুরগির বাজারে ক্রেতা ছিল কম। ৬ নম্বর বাজারের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, ঈদের ছুটিতে মানুষ শহরে না থাকায় শুক্রবারও বাজারে ক্রেতা নেই। যে কয়েকটি দোকান খোলা আছে  সেগুলোতেও তেমন পণ্য নেই। তারা দোকানে অলস সময় পার করছেন। চাঁদ রাতে ২৫০ টাকা দরে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হলেও ১ দিনের ব্যবধানে, কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছে এর দাম। মুসলিম বাজারে এক বিক্রেতা  বলেন, আজকে মুরগি আসে নাই, অল্প কয়েকটা মুরগি আছে। রেট ২৬০ টাকা, পরিচিতদের কাছে ২৫০ টাকায় ও বিক্রি করছি। এছাড়া লাল লেয়ারের দাম বেড়েছে প্রায় ২০-৩০ টাকা। প্রতিকেজি লাল লেয়ার ৩৮০ টাকা, আর সোনালী মুরগি ৩৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খাসির   মাংস ১১৫০-১২০০ টাকা ও প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০টাকায়। বাজারে  মানভেদে প্রতি কেজি বেগুন ৫০-৬০ টাকা, করলা ৪০-৭০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৪০ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা,  শসা ৩০-৪০ টাকা ও লতি ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি পেঁপে ৩৫-৪০ টাকা, খিরাই ৩০-৪০ টাকা, গাজর ৪০ টাকা, টমেটো ৩৫-৪০ টাকা ও পটোল বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা, প্রতি কেজি মিষ্টি কুমড়া বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, চিচিঙ্গা ৩৫ থেকে ৫০ টাকা, প্রতিকেজি আলু ৪০ টাকা। এছাড়া প্রতি পিস লাউয়ের জন্য ৪০-৫০ টাকা ও প্রতি হালি লেবুর জন্য গুণতে হচ্ছে ৫০-৬০ টাকা।   দাম বেড়েছে কাঁচা মরিচেরও। পাইকারিতে কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায় ও খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়। এ ছাড়া বাজারে লালশাকের আঁটি ১৫ টাকা, পাটশাক ১৫ টাকা, পুঁইশাক ৩০ টাকা, কলমি ১৫ টাকা ও পালংশাক ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাজধানীর কারওয়ান বাজারের সবজি বিক্রেতা আনিস বলেন, ঈদের কারণে সবজির ট্রাক আসেনি। ফলে আগের সবজি বিক্রি করতে হচ্ছে। তাই দাম বেড়েছে। বাজারে দাম বেড়েছে আদা, রসুন ও পেঁয়াজের। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। আর কেজিতে ১০-২০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে প্রতিকেজি  দেশি রসুন ১৫০ টাকায় ও আমদানিকৃত রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। আদা আগের বাড়তি দামেই ২০০ থেকে ২২০ টাকায় কেজি বিক্রি   হচ্ছে। আর মাছের বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেশিরভাগ বাজারেই নেই মাছ। ঈদের কারণে মাছ আসতে পারেনি বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তবে যাও এসেছে, সেগুলোর দামও চড়া।
১২ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:৫২

বাজারে আসছে রাজা চার্লসের প্রতিকৃতি সম্বলিত নতুন ব্যাংক নোট
জুন মাসে বাজারে আসছে রাজা চার্লসের প্রতিকৃতি সম্বলিত নতুন। ৫ পাউন্ড , ১০ পাউন্ড , ২০ পাউন্ড এবং ৫০ পাউন্ড ব্যাংক নোটে রাজার প্রতিকৃতি দেখা যাবে। এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, নতুন নোটের পাশাপাশি রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের আমল থেকে চলে আসা নোটগুলোর ব্যবহার অব্যাহত থাকবে।     ইতোমধ্যেই রাজা চার্লসের ছবি সম্বলিত ৫০ পেন্সের (এক পাউন্ডের অর্ধেক) কয়েন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে; ৪৯ লাখ নতুন এসব কয়েন পোস্ট অফিসের মাধ্যমে সারাদেশে পাঠানো হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী এসব কয়েনে রাজার মুখের বাঁ-দিকের অবয়ব দেখা গেছে। ব্রিটেনে ঐতিহ্যগতভাবে প্রত্যেক রাজতন্ত্রের শুরুতে এটি পরিবর্তিত হয়। এতদিন প্রচলিত সব কয়েনে রানির মুখের ডানদিক থাকত। নতুন এ কয়েন ‍উৎপাদন করেছে রয়্যাল মিন্ট। বাজারে নতুন নোট ছাড়ার এসব ঘোষণা এলেও কয়েক বছর ধরেই ইংল্যান্ডে নগদ অর্থের ব্যবহার কমছে। প্রথমদিকে লেনদেন সহজ করতে ও পরে কোভিড মহামারীতে ডিজিটাল লেনদেন বেড়ে যায়। ক্যান্সার নির্ণয়ের পর থেকে বড় জনসাধারণের ব্যস্ততায় অংশ নিচ্ছেন না রাজা চার্লস, তবে ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি নোটগুলি দেখাতে নিয়ে গিয়েছিলেন। আপাতত এমন বৈঠকের মতো ব্যক্তিগত কাজ গুলো চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। উল্লেখ্য, গত ৮ সেপ্টেম্বর ৯৬ বছর বয়সে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর তার বড়ছেলে তৃতীয় চার্লস রাজা হন। এরপর থেকেই দেশটির রীতি অনুযায়ী কয়েন, ব্যাংকনোট, জাতীয় সংগীত এমনকি পাসপোর্টে পরিবর্তন নিয়ে আসার কথা জানানো হয়।
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪০

ব্রাজিলে বাণিজ্য মানে দক্ষিণ আমেরিকার বাজারে ঢোকার সুযোগ
তৈরি পোশাক ও পাট রপ্তানির জন্য ব্রাজিলে ডিউটি ফ্রি অ্যাকসেস অর্থাৎ শুল্কমুক্ত সুবিধা চেয়েছে বাংলাদেশ। এখন ৩০-৩৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ব্রাজিলের বাজারে যেতে হয়। তবে বিশ্লেষক, কর্মকর্তা ও অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, এই দুটি বিষয়ে বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্ভাবনা অনেক বেশি। তারা বলছেন, ব্রাজিলের মার্কেটে ঢোকা মানে দক্ষিণ আমেরিকার অন্য বাজারে ঢোকার সুযোগ তৈরি হওয়া। গত অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ২ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে। আর রফতানি করেছে মাত্র ১৭৮ মিলিয়ন ডলারের পণ্য। এর মধ্যে ব্রাজিল থেকে তুলা আমদানিতে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ।  রোববার (৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ  জানিয়েছেন, বৈঠকে তিনি তুলা আমদানি বাড়ানো ছাড়াও ব্রাজিলে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক কমানোর কথা বলেছেন। এছাড়া স্পেশাল ইকনোমিক জোনে ব্রাজিলের বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করতে আহবান জানিয়েছেন। প্রসঙ্গত, এখন ৩০-৩৫ শতাংশ শুল্ক দিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাককে ব্রাজিলের বাজারে যেতে হয়। ঢাকা সফররত ব্রাজিলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাউরো ভিয়েরোর সাথে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর বৈঠকে হয়েছে। ব্রাজিল বাংলাদেশে গরুর মাংস রপ্তানিতে আগ্রহী হলেও বাংলাদেশ চাইছে জীবন্ত গরু আমদানির সুযোগ। পাশাপাশি ব্রাজিল যেন তাদের বাজারে তৈরি পোশাক ও পাটের শুল্কমুক্ত রপ্তানি সুবিধা দেয়, বাংলাদেশ সেই দাবিও জানিয়েছে। ব্রাজিল আগে থেকেই বাংলাদেশে স্বল্পমূল্যে মাংসজাত পণ্য, বিশেষ করে গরুর মাংস রপ্তানির জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে আসছিল। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, ‌‘ব্রাজিল কম দামে মাংস উৎপাদন ও রপ্তানি করতে পারে। সে বিষয়ে তারা বলেছে। কোরবানি সামনে রেখে আমি বলেছি সস্তা হলে লাইভ ক্যাটল (জীবন্ত গরু) আনার ব্যবস্থা করা যায় কি না। তারা দেখবে বলেছে।’ ব্রাজিলের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করা গেলে দক্ষিণ আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি দেশের বাজারে বাংলাদেশ প্রবেশের সুযোগ পাবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। ব্রাজিলে বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রদূত জুলফিকার রহমান বলেন,  ‘ব্রাজিল অনেক বড় অর্থনীতির দেশ এবং এর বিশাল বাজারে ঢোকার সুযোগ পেলে বাংলাদেশ লাভবানই হবে। এটি এতদিন উপেক্ষিতই ছিলো।’ আর অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলছেন, ‘দূরত্বজনিত কারণে বাণিজ্যে খরচ বৃদ্ধিসহ কিছু চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও ব্রাজিলের বাজারের মাধ্যমে দক্ষিণ আমেরিকার অন্য বাজারগুলোতেও যেতে পারবে বাংলাদেশ। এছাড়া বাংলাদেশে সরকার যে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল করছে সেখানে ব্রাজিল বিনিয়োগ করলে দূরত্ব জনিত পরিবহন খরচ অনেকাংশ কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।’ ব্রাজিল-সহ দক্ষিণ আমেরিকার আরও কয়েকটি দেশের সাথে বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদন করতে আগ্রহী এবং এটি হলে বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, ‘ব্রাজিলে কিছু পণ্যের ওপর ট্যারিফ বিধিনিষেধ আছে। প্রেফারেন্সিয়াল ট্রেড এগ্রিমেন্ট করা গেলে শুল্ক সমস্যার সমাধান হবে। আর মনে রাখতে হবে যে ব্রাজিলের মার্কেটে ঢোকা মানে দক্ষিণ আমেরিকার অন্য বাজারে ঢোকার সুযোগ তৈরি হওয়া।’
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৪৯

আরটিভি নিউজে সংবাদ প্রচারের পর হিলির মুরগির বাজারে অভিযান
সম্প্রতি আরটিভি নিউজে ‘হিলি বাজারে বেড়েছে মুরগির দাম’ এমন সংবাদ প্রচারের পর দিনাজপুরের হিলিতে মুরগির বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় দুই মুরগি ব্যবসায়ীকে ১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।  রোববার (৭ এপ্রিল) দুপুরে এই অভিযান পরিচালনা করেন হাকিমপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট লায়লা ইয়াসমিন।  এ সময় মহব্বত আলী ও শাহিন নামের দুই মুরগি ব্যবসায়ীকে ২০০৯ এর ৩৮ ধারায় ৫০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়। সেই সঙ্গে সকল মুরগি ব্যবসায়ীকে মূল্য তালিকা রাখার জন্য বলা হয়।  হাকিমপুর সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট লায়লা ইয়াসমিন বলেন, রমজান মাস এবং ঈদকে সামনে রেখে হিলিতে বাজারে মুরগির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই নিয়মিত অভিযানের মাধ্যমে এই দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে আমরা চেষ্টা করছি। জনস্বার্থে এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।    
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:০৯

হিলিতে আলু আমদানি স্বাভাবিক, খুচরা বাজারে বেড়েছে দাম
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও আশপাশের বাজারগুলোতে বাড়তেই আছে দেশি আলুর দাম। তিন দিনের ব্যবধানে কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৪ থেকে ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে হিলির খুচরা বাজারে প্রতি কেজি বড় আলু ৪ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩২ থেকে ৩৪ টাকা এবং ছোট জাতের আলু ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৩৬ থেকে ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।  বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে হিলির কাঁচাবাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।  হিলি বাজারে আলু কিনতে আসা মাজহারুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে আলু আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। অপর দিকে দেশের কৃষকের নিকটও আলু প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। তাহলে এই ভরা মৌসুমে কেন আলুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। তাহলে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে। আমরা সাধারণ মানুষ কম দামে পণ্য কিনতে পারবো।  হিলি বাজারের আলু বিক্রেতা মনিরুল ইসলাম মনি বলেন, দেশের মোকামে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে। কৃষকরা আলু খুচরা বাজারে বিক্রি করছেন না। তারা বেশির ভাগ আলু স্টক করে রেখে দিচ্ছেন। যার ফলে খুচরা বাজারে আলুর সংকট দেখা দিয়েছে, সেই সঙ্গে দামও বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা বর্তমানে দেশি আলু প্রকারভেদে ৩২ থেকে ৪০ টাকার মধ্যেই বিক্রি করছি। তবে ভারত থেকে আমদানিকৃত আলু হিলির বাজারে ক্রেতারা কিনতে চায় না, ফলে আমরা দেশি আলুই বিক্রি করছি।  হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, চলতি সপ্তাহের ৫ কর্ম দিবসে ভারতীয় ৫৭ ট্রাকে ১ হাজার ৫০৮ টন আলু আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। 
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৯:১২

পোশাকশিল্প : ১৪ বছরে নতুন বাজারে ১০ গুণ রপ্তানি বেড়েছে
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, গত ১৪ বছরে নতুন বাজারে দশ গুণ রপ্তানি বেড়েছে। ২০২১ সাল থেকে চলতি মাসের এখন পর্যন্ত ৩৯৩টি নতুন কারখানা বিজিএমইএর সদস্যপদ গ্রহণ করেছে।  বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) ‘রোডম্যাপ টু রিকভারি’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন উন্মোচন অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানান তিনি।  বিজিএমইএ কার্যালয়ে ওই অনুষ্ঠানে ফারুক হাসান বলেন, চলমান ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বৈশ্বিক অর্থনীতি একটি সংকটময় মুহূর্ত অতিক্রম করছে। তবে সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী মূল্যস্ফীতি কমে আসায় এবং পোশাকের খুচরা বিক্রিতে কিছুটা গতি সঞ্চার হওয়ায় চলতি জানুয়ারি-মার্চ সময়ে আমাদের রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি ফিরে এসেছে। বিশেষ করে ইউরোপ ও আমেরিকায় রপ্তানি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, নানান সংকটে বেশকিছু কারখানা বন্ধ হয়ে গেলেও একই সময় অনেক নতুন কারখানা ও নতুন বিনিয়োগ এসেছে। আমরা বিজিএমইএ’র দায়িত্ব নেওয়ার পর দিন থেকে ৩৯৩টি নতুন কারখানা বিজিএমইএর সদস্য পদ গ্রহণ করেছে। এটি নিঃসন্দেহে একটি বড় অনুপ্রেরণা। এ সময় তিনি আরও বলেন, নতুন বাজারগুলোতে আমাদের রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে, যা বিগত ১৪ বছরে ১০ গুণ, অর্থাৎ ৮৪৯ মিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ৮.৩৭ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। চলতি অর্থবছরের ৮ মাসে নতুন বাজারগুলোতে আমাদের পোশাক রপ্তানি ১০.৮৩ শতাংশ বেড়েছে, বিশেষ করে তুরষ্কে ৬৩.৩৫ শতাংশ, সৌদি আরবে ৪৭.১৯ শতাংশ, চীনে ৪৪.৭৬ শতাংশ, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ৩৬.৫৪ শতাংশ, রাশিয়ায় ২৫.৬৫ শতাংশ, অষ্ট্রেলিয়ায় ২১.২৯ শতাংশ, দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৭.১৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি এসেছে। পোশাক খাতে ভার্চুয়াল মার্কেটের সম্ভাবনার ওপর গুরুত্ব দিয়ে ফারুক হাসান বলেন, কৌশলগত কারণে ভার্চুয়াল মার্কেটে আমাদের উপস্থিতি বাড়ানো প্রয়োজন। এই উপলব্ধি থেকে আমরা একটি গবেষণা কাজ সম্পন্ন করেছি, যার প্রতিবেদনটিও আমরা এরইমধ্যে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করেছি। ভার্চুয়াল মার্কেটে আমাদের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে বিটুবি ও বিটুসি উভয় ক্ষেত্রে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদী পদক্ষেপ নিতে হবে, যার মধ্যে কিছু নীতি সহায়তা ও নীতি সংস্কারের বিষয়ও রয়েছে। 
০৪ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:০০
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়