• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০
logo
এক মাস পর ভারত থেকে ফের আলু আমদানি শুরু
এক মাস বন্ধের পর দিনাজপুরের হিলি বন্দর দিয়ে আবারও ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু হয়েছে।  শনিবার (৯ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ভারতীয় আলুবোঝায় ট্রাক হিলি স্থলবন্দরে প্রবেশ করে।  প্রথম দিনে ভারতীয় ৩টি ট্রাকে ৬৯ টন আলু আমদানি হয়েছে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে।  হিলি স্থলবন্দরের আলু আমদানিকারক কবির হোসেন বাবু বলেন, আমরা ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আলু আমদানি করেছিলাম। কিন্তু আলু আমদানিতে লোকসান দেখা দেওয়ায় এক মাস আলু আমদানি বন্ধ রাখি। বর্তমানে দেশি আলুর বাজার একটু বেশি হওয়ায় বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য আবারও আলু আমদানি শুরু করেছি। প্রথম দিনে আমরা ৬৯ টন আলু আমদানি করেছি। হিলি উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের উপ-সহকারি ইউসুফ আলী বলেন, দেশে আলুর বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে গত মাসের ১ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে আলু আমদানির অনুমতি দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। হিলি বন্দরের ৫২ জন আমদানিকারক ৩৫ হাজার টন আলু আমদানির অনুমতি পায়। এরপর ৩ ফেব্রুয়ারি ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু করেন আমদানিকারকরা। মাত্র ৪ দিন (৭ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত আলু আমদানি হয়। এরপর আর কোনো আলু আমদানি হয়নি এ বন্দর দিয়ে। আবার নতুন করে ৫৬ জন আমদানিকারক ১ হাজার ৩৮০ টন আলু আমদানির অনুমতি পেয়েছে।  এ ছাড়াও আমদানিকারক এবং আলু আমদানির সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পারে বলেও জানান তিনি। 
০৯ মার্চ ২০২৪, ২০:৩৭

সোনামসজিদ বন্দর দিয়ে এসেছে ৬৩০ টন আলু
ভারত থেকে আলু আমদানির প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বাজারে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে বাজারগুলোতে আলুর দাম কমেছে কেজি প্রতি ৮-১০ টাকা।  চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত ৬৩০ টন আলু এসেছে ভারত থেকে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সোনামসজিদ স্থলবন্দর পরিচালনার দায়িত্বে থাকা পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের ম্যানেজার অপারেশন কামাল হোসেন। তিনি জানান, বৃহস্পতিবার আবারও ভারত থেকে আলু আমদানি শুরু হয়েছে। প্রথম দিন একটি ট্রাকে ২৮ টন আলু এসেছিল। এরপর শনিবার ১৫ ট্রাকে ৩৭০ টন আলু এসেছে। রোববার বিকেলে ৯ ট্রাকে ২৩২ টন আলু এসেছে বন্দরে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত ৬৩০ টন আলু এসেছে।
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৪৪

আমদানির খবরে ২০ টাকায় নেমেছে আলু
ভরা মৌসুমেও দাম নিয়ন্ত্রণ না হওয়ায় ভারত থেকে আবারও আলু আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এর প্রেক্ষিতে শনিবার দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আসার কথা ভারতীয় আলু। এদিকে আমদানির খবরেই স্থানীয় পাইকারি বাজারে পড়ে গেছে আলুর দাম। এক দিনের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে আবারও কমেছে দেশি আলুর দাম। আগের দিনের তুলনায় কেজি প্রতি ৫ টাকা কমে বর্তমানে দেশি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা দরে। এতে স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে হিলি বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়। বাজারে কথা হয় হাবিবুর রহমান নামে স্থানীয় এক ক্রেতার সঙ্গে। তিনি বলেন, আলুর দাম আজ অনেকটা কম দেখছি। গত কয়েক দিন আগেও ৩৫ থেকে ৪০ কেজি দরে আলু কিনেছি। আজ ২০ টাকা কেজি দরে কিনলাম। হিলি বাজারের আলু বিক্রেতা রায়হান কবির বলেন, আজ শনিবার হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আলু আমদানি হবে। সেই খবরে মোকামে আলুর দাম কমে গেছে। আমরা বর্তমানে ২০ থেকে ২৮ টাকার মধ্যে আলু বিক্রি করছি। তবে পেঁয়াজের দাম কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ৭৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। রমজানের আগে যদি পেঁয়াজ আমদানি না হয় তাহলে পেঁয়াজের দাম আরও বৃদ্ধি পাবে।  উল্লেখ্য, সরবরাহ কমের অজুহাতে দেশে আলুর দাম বেড়ে গেলে বাজার নিয়ন্ত্রণে গত বছরের ৩০ অক্টোবর সরকার আমদানির অনুমতি দেয়। আমদানির মেয়াদ ছিল গত ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। পরে ব্যবসায়ীদের আবেদনের ভিত্তিতে সময়সীমা আরও ১৫ দিন বাড়িয়ে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত নির্ধারণ করা হয়। ১৫ ডিসেম্বর থেকে বন্দর দিয়ে আলু আমদানি বন্ধ রয়েছে। নতুন করে আমদানি শুরুর খবরে কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে বন্দরে। হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বন্দর দিয়ে ৩৫ হাজার টন আলু আমদানি করা হবে। ৫০ জন আমদানিকারকের মাধ্যমের আলু আমদানি করছে সরকার। আমদানি করা এসব আলু বাজারে ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি করা হবে।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:১৬

বাংলাদেশের দুটি বন্দর ব্যবহারের অনুমতি পেয়েছে ভারত
চালু হতে চলেছে ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষাকারী মৈত্রী সেতু। সেইসঙ্গে দুদেশের মধ্যে খুলছে যোগাযোগের নতুন দ্বার। আর এ সময়েই ভারতকে নিজেদের দুটি বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশ। এই প্রথম চট্টগ্রাম এবং মোংলা বন্দর ব্যবহার করার জন্য ভারতীয়দের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এর ফলে উত্তর–পূর্ব ভারতের অর্থনীতির পাশাপাশা দুদেশের যোগাযোগ ও সংস্কৃতি বিনিময় আরও শক্তিশালী হবে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর। মুম্বাইয়ে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্টের (আইআইএম) শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের এ অনুমতি পাওয়ার কথা প্রকাশ করেন জয়শংকর। পরে আইআইএম মুম্বাইয়ের ইউটিউব চ্যানেলে এই অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয়। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।  বাংলাদেশের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান কানেক্টিভিটির প্রশংসা করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আপনি যদি আজ বাংলাদেশে যান, তাহলে দেখবেন দুই দেশের মধ্যে ট্রেন চলছে... বাস চলছে...। প্রথমবারের মতো ভারতীয়দেরকে বাংলাদেশের বন্দরগুলো ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ায় এটি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের অর্থনীতিতে বিশাল প্রভাব ফেলবে।’ তিনি বলেন, এটা না হলে উত্তর-পূর্বাঞ্চলের মানুষকে শিলিগুড়ি দিয়ে এসে তারপর ভারতের পূর্বাঞ্চলের বন্দরগুলোতে যেতে হতো। তারা এখন চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করতে পারবে। এতে সময় এবং অর্থ দুটোই বাঁচবে।  এস জয়শঙ্কর আরও জানান, আগরতলা-আখাউড়া রেললাইনের ফলে বাংলাদেশ এবং ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোর মধ্যে ভ্রমণের সময় ও দূরত্ব কমে যাবে। বৃহত্তর বাজারে প্রবেশাধিকার, পণ্য পরিবহন ও (দুই দেশের) মানুষে মানুষে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। সেইসঙ্গে তিনি জানান, ভাষাগত ও সাংস্কৃতিক সংযোগ এবং সাহিত্য, সঙ্গীত ও শিল্পের প্রতি একই রকম অনুরাগ ভারত-বাংলাদেশের অভিন্ন ঐতিহ্যকে আরও শক্তিশালী করে।  উল্লেখ্য, চলতি মাসেই চালু হওয়ার কথা মৈত্রী সেতু। ভারত সফরে যাওয়ার কথা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদেরও। দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার কথাও আছে।
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৯:৩৫

কুয়াশার কারণে ঢাকায় নামলো ভারতীয় অভ্যন্তরীণ রুটের বিমান 
ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকার হযরত শাহজালাল (রাঃ) আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয়েছে ভারতীয় একটি যাত্রীবাহী বিমান। ইণ্ডিগো এয়ারের অভ্যন্তরীণ রুটের ওই বিমানটি ভারতের মুম্বাই থেকে গুয়াহাটি যাচ্ছিল।  শনিবার (১৩ জানুয়ারি) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।  প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মুম্বাই থেকে উড্ডয়নের পর বিমানটি গুয়াহাটিতে অবতরণ করতে ব্যর্থ হয়। এরপর এটি ফিরে এসে ঢাকায় অবতরণ করে। ঘন কুয়াশার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বিমানটিতে ছিলেন মুম্বাই যুব কংগ্রেসের সাবেক প্রধান সুরজ সিং ঠাকুর।এক্স-এর একটি পোস্টে তিনি লিখেছেন, আমি মুম্বাই থেকে গুয়াহাটিগামী একটি বিমানে উঠেছিলাম। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে ফ্লাইটটি গুয়াহাটিতে অবতরণ করতে পারেনি। পরবর্তী সময়ে এটি ঢাকায় অবতরণ করে। যাত্রীরা এখনো প্লেনের ভেতরেই আছেন। ৯ ঘণ্টা ধরে প্লেনের ভেতরে আটকে আছি।
১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৯:৫৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়