• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১
logo
প্রায় ১৯ বছর পর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে পা রাখলেন ক্রিকেটাররা
এক সময়ের দেশের ক্রিকেটের তীর্থস্থান বলা হতো বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামকে। বাংলাদেশের ক্রিকেটের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত এ স্টেডিয়াম নানা ইতিহাসের সাক্ষী। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আসরের বিভিন্ন রেকর্ডে ঠাই হয়ে আছে ইতিহাসের পাতায়। টেস্টে বাংলাদেশের পথচলা, প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি ও প্রথম পাঁচ উইকেট শিকারের ইতিহাসও রচনা হয়েছিল এ মাঠেই।  গুগল নিউজে ফলো করুন আরটিভি অনলাইন স্মৃতি বিজড়িত এই স্টেডিয়ামের শেষ ক্রিকেট ম্যাচটি ছিল ২০০৫ সালের ৩১ জানুয়ারি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডেতে লড়েছিল টাইগাররা। এরপর ক্রিকেটের ঠিকানা বদলে যায় মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে। ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামটি এই প্রজন্মের ক্রিকেটারদের কাছে বড্ড অচেনা। দীর্ঘ ১৯ বছর পর আবারও বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেটের কার্যক্রম। উপলক্ষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে ক্রিকেটারদের ফিটনেস যাচাই। যার জন্য মাঠটির অ্যাথলেটিক ট্র্যাকটিকে বেছে নিয়েছে বিসিবি। দেশের ক্রিকেটের ইতিহাসে যা নতুন। বিসিবির ট্রেইনার ইফতেখার ইসলাম ইফতির ভাষ্য, ‘এটা তাদের কাছে নতুন মনে হয়েছে। তার জন্য আমার কাছে মনে হয় তাদের ভিন্নতা কাটিয়ে উঠতে কিছুটা সময় লাগবে।’ গরমের তীব্রতা এড়াতে একেবারে ভোরে শুরু হয় এ সেশন। সকাল ৬ টা থেকে দেড় ঘণ্টা প্রত্যেক ক্রিকেটারকে ১৬০০ মিটার দৌড়াতে হয়। রানিং টেস্টে দেন তিন ফরম্যাটে থাকা ৩৫ জন ক্রিকেটার। ইফতি আরও জানালেন, ‘অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাক বেছে নেওয়ার কারণ আসলে টাইমিংয়ের একটা বিষয় আছে। আমরা যদি আন্তর্জাতিকভাবে অনুসরণ করি তাহলে বেশ কিছু টেস্টিং মেথড আছে, আমরা আজ ১৬শ মিটার টাইম-ট্রায়াল নিলাম। অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে যদি নেই তাহলে প্রপার টাইমিংটা হয়। কারণ, ওইভাবেই হিসাব করা হয়। এটা ওদের কাছে নতুন মনে হয়েছে। সব মিলিয়ে ভালো।’ রানিংয়ে প্রথম ভাগে সেরা হন তানজিম হাসান সাকিব। দ্বিতীয় ভাগে সেরা ছিলেন নাহিদ রানা। এই আয়োজনে অনুপস্থিত ছিলেন সাকিব আল হাসান, তাসকিন, মোস্তাফিজ ও সৌম্য।  
২০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১৬

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনাল আজ
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল আজ (শনিবার)। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।  বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের ফাইনালে জামালপুরের মাদারগঞ্জ চরগোলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মুখোমুখি হবে রংপুরের মিঠাপুকুর তালিমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বঙ্গমাতা গোল্ডকাপের ফাইনালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিপক্ষ লালমনিরহাটের পাটগ্রাম টেপুরগাড়ি বি কে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ম্যাচ দুটি হবে বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে। খেলা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে। মন্ত্রণালয় জানায়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১০ সাল থেকে স্বাধীনতার মহানায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এবং ২০১১ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রেরণাধাত্রী সহধর্মিণীর নামে ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ চালু করেছে। ২০২৩ সালে ৬৫ হাজার ৩৫৪টি স্কুলের ১১ লাখ ১১ হাজার ০১৮ জন ছাত্র ও ৬৫ হাজার ৩৫৪টি স্কুলের ১১ লাখ ১১ হাজার ০১৮ জন ছাত্রী এ ফুটবল টুর্নামেন্টে ইউনিয়ন থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত অংশ নিয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামের হলরুমে টুর্নামেন্ট উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী রুমান আলী জানান, শনিবার বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে এ টুর্নামেন্ট দুটির ২০২৩ এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে। প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।
২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:৪১

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল শনিবার
আগামী শনিবার (২০ এপ্রিল) বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় ফাইনালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। বুধবার (১৭ এপ্রিল) বিকেলে আর্মি স্টেডিয়ামের হল রুমে এক সংবাদ সম্মেলনে টুর্নামেন্টের বিস্তারিত তুলে ধরেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী এমপি। তিনি বলেন, দল ও খেলোয়াড় সংখ্যা বিবেচনায় ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ ও ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টে’ বিশ্বের সর্ববৃহৎ ফুটবল টুর্নামেন্টে পরিণত হয়েছে।  প্রতিমন্ত্রী জানান, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১০ সাল থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এবং ২০১১ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণীর নামে ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ চালু করেছে।  ২০২৩ সালে ৬৫ হাজার ৩৫৪টি স্কুলের ১১ লাখ ১১ হাজার ১৮ জন ছাত্র ও ৬৫ হাজার ৩৫৪টি স্কুলের ১১ লাখ ১১ হাজার ১৮ জন ছাত্রী এ টুর্নামেন্টে ইউনিয়ন থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত অংশগ্রহণ করেছে। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৬:৫৯

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্ট ‘গিনেস বুকে’ স্থান পাবে : প্রতিমন্ত্রী
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী বলেছেন, অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা বিবেচনায় ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ ও ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামন্ট’ বিশ্বের সর্ববৃহৎ ফুটবল টুর্নামেন্টে পরিণত হয়েছে। দেশের এ অনন্য কৃতিত্ব ও গৌরবকে ‘গিনেস বুকে’ স্থান করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি এ ব্যাপারে গণমাধ্যমের  সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।   বুধবার (১৭ এপ্রিল) বিকেলে বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামের হল রুমে টুর্নামেন্ট উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১০ সাল থেকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ এবং ২০১১ সাল থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রেরণাধাত্রী সহধর্মিণীর নামে ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট’ চালু করেছে। ২০২৩ সালে ৬৫ হাজার ৩৫৪টি স্কুলের ১১ লাখ ১১ হাজার ১৮ জন ছাত্র ও ৬৫ হাজার ৩৫৪টি স্কুলের ১১ লাখ ১১ হাজার ১৮ জন ছাত্রী এ ফুটবল টুর্নামেন্টে ইউনিয়ন থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত অংশগ্রহণ করেছে। রুমানা আলী জানান, আগামী ২০ এপ্রিল বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে এ টুর্নামেন্ট দুটির ২০২৩-এর ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত উপস্থিত ছিলেন।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ২১:৫৩

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৯ হাজার ৩২৪ মোটরসাইকেল পারাপার
ঈদযাত্রায় ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে বাস, ট্রাক, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাস চলাচলের পাশাপাশি মোটরসাইকেল চলাচল সংখ্যাও কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।  ফলে টাঙ্গাইলের যমুনা নদীর ওপর নির্মিত উত্তরবঙ্গের ঘরমুখো মানুষের একমাত্র যাতায়াতের প্রবেশদ্বার বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ হাজার ৩২৪টি মোটরসাইকেল পারাপার হয়েছে। বুধবার (১০ এপ্রিল) সকালে বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আহসানুল কবীর পাভেল এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  মো. আহসানুল কবীর পাভেল জানান, বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ হাজার ৩২৪টি মোটরসাইকেল পারাপার হয়েছে। তারমধ্যে উত্তরবঙ্গগামী মোটরসাইকেল চলাচলের সংখ্যা বেশি ছিল। এতে টোল আদায় হয়েছে মোট ৪ লাখ ৬৬ হাজার ২০০ টাকা। তিনি আরও জানান, মোটরসাইকেল পারাপারে দুর্ভোগ লাঘবে সেতু পূর্ব ও পশ্চিমে পাড়ে পৃথক ৪টি টোল বুথ বসানো হয়েছে। এতে মোটরসাইকেল আরোহীদের এবার কোনো ধরণের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না।
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৩০

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩ কোটি ৩০ টাকার টোল আদায়
বঙ্গবন্ধু সেতুতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ কোটি ৩০ টাকার টোল আদায় হয়েছে। বুধবার (১০ এপ্রিল) সকালে বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আহসানুল কবীর পাভেল এ তথ্য জানান।  তিনি বলেন, সোমবার রাত ১২টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু সেতুতে ৪৭ হাজার ৭৫৫টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৩০ লাখ ৯৯ হাজার ৪০০ টাকা। এরমধ্যে টাঙ্গাইলের সেতু অংশে ৩৩ হাজার ১৩১টি যানবাহন উত্তরবঙ্গে প্রবেশ করেছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ১৬ লাখ ৭৮ হাজার ৫৫০ টাকা। এ ছাড়া সিরাজগঞ্জের সেতু পশ্চিম অংশে ১৪ হাজার ৬২৪টি যানবাহন ঢাকার দিকে প্রবেশ করেছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার ৮৫০ টাকা। যানবাহন পারাপারের মধ্যে বাস ১২ হাজার ৯২৬টি, ট্রাক ৭ হাজার ৯২০টি, মোটরসাইকেল ৯ হাজার ৩২৪টি, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাসসহ অন্যান্য যানবাহন রয়েছে ১৭ হাজার ৫৮৫টি।  আহসানুল কবীর পাভেল আরও বলেন, ঢাকা ও উত্তরবঙ্গের ঘরমুখো মানুষ এবং যানবাহনগুলো নির্বিঘ্নে সেতু পারাপার হচ্ছে এবং স্বাভাবিক গতিতে যান চলাচল করছে।  
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৪

বঙ্গবন্ধু সেতুতে একদিনে সাড়ে ৪৩ হাজার গাড়ি পার
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ফাঁকা হচ্ছে ঢাকা। নাড়ির টানে বাড়ির পথে মানুষ। উত্তরবঙ্গসহ কয়েকটি রুটের ঘরমুখো এসব যাত্রীদের বহন করা বাস এসে ভিড়ছে বঙ্গবন্ধু সেতুতে। একে একে পার হচ্ছে গাড়ি। ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে এ সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় এ সেতুর ওপর দিয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে দিগুণেরও বেশি গাড়ি চলাচল করেছে। আজকেও প্রচুর গাড়ি পার হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল হক পাভেল। তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় স্বাভাবিকের তুলনায় দিগুণেরও বেশি গাড়ি পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে তিন কোটি টাকারও বেশি। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সকালে বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্র জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সেতু পার হয়েছে ৪৩ হাজার ৪২৭টি যানবাহন। এরমধ্যে ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী লেনে ২৭ হাজার ২৩২ ও উত্তরবঙ্গ থেকে ঢাকামুখী লেনে ১৬ হাজার ১৯৫ গাড়ি চলাচল করেছে। একদিনে টোল আদায় হয়েছে তিন কোটি তিন লাখ ৬৬ হাজার ৮৫০ টাকা। এর মধ্যে পূর্ব টোলপ্লাজায় এক কোটি ৭১ লাখ ৪ হাজার ৯৫০ টাকা ও পশ্চিম টোলপ্লাজায় আদায় হয়েছে এক কোটি ৩২ লাখ ৬১ হাজার ৯০০ টাকা। এদিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। যাত্রীদের পাশাপাশি সড়কে বাসের সংখ্যাও বেড়েছে, এতে যানজটও বাড়ছে। এতে চরম দুর্ভো‌গে পড়েছেন ঈদে ঘরে ফেরা মানুষ। গভীর রাতে শুরু হওয়া এ যানজট ২৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব মহাস‌ড়কের টাঙ্গাইল সদরের আশেকপুর বাইপাস থেকে সেতু টোলপ্লাজা পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার সড়কে এ যানজটের সৃ‌ষ্টি হয়েছে। এর আগে ভোরে সেতুর উপর ২২ নম্বর পিলারের কাছে এক‌টি ডাবল ডেকার বাস বিকল হয়ে যাওয়ার পর সে‌টি উদ্ধারে ৫‌ মি‌নিট টোল আদায় বন্ধ ছিল। এতে মহাসড়কে প‌রিবহনের চাপ আরও বেড়ে যায়। বঙ্গবন্ধু সেতু কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, সোমবার (৮ এপ্রিল) সেতুর ওপর বাস বিকল ও সেতুতে টোল আদায় বন্ধ থাকার কারণে যানজট সৃষ্টি হয়। পরে রাত যত গভীর হয়েছে যানজটের আকার তত বেড়েছে। এ ছাড়াও সেতুর ওপর প‌রিবহনের দীর্ঘ সারি তৈ‌রি হয়েছে। এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ওসি) মীর মো. সাজেদুর রহমান জানান, মহাসড়কে প‌রিবহনের খুব চাপ রয়েছে। এতে পরিবহনগুলো খুবই ধীরগ‌তিতে চলাচল করছে। এ ছাড়া সেতুর ওপর এক‌টি বাস নষ্ট হওয়ায় ৫‌ মি‌নিট বন্ধ ছিল প‌রিবহন চলাচল। পরিবহনগুলো রাস্তায় দাঁড়িয়ে যাত্রী তোলার কারণেও অন‌্য প‌রিবহনগুলোতে ধীরগ‌তির সৃ‌ষ্টি হয়েছে। এদিকে হাইওয়ে পুলিশের গাজীপুর রিজিওনের পুলিশ সুপার মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমরা এক দেড় সপ্তাহ আগে পরিকল্পনা নিয়েছি মহাসড়কের ওপর যত্রতত্র কোনো গাড়ি দাঁড়িয়ে যাত্রী তুলতে পারবে না। এখন তার বাস্তবায়ন করছি। গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত আমাদের হাইওয়ে পুলিশ তারা বিভিন্ন জায়গায় কাজ করছে। বিভিন্ন জায়গায় অ্যাম্বুলেন্স আছে। সিসিটিভি ও ড্রোনের মাধ্যমে মনিটরিং করতেছি, যেখানেই অসঙ্গতি পাওয়া যাচ্ছে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আজকে ৬০ শতাংশের বেশি পোশাক কারখানা ছুটি হয়েছে। শ্রমিকদের একটি বড় চাপ আছে, এ কারণেই গাড়ির সংখ্যা বেশি। কোথাও গাড়ি থেমে নেই, চলছে। বিশেষ করে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে গাড়ি চলছে, কোথাও থেমে নেই।
০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৩৪

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় যত টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রাকে কেন্দ্র করে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখা যায়, উত্তরের যাত্রায় বেড়েছে যানবাহনের চাপ। দূরপাল্লার গণপরিবহনের পাশাপাশি মোটরসাইকেল ও ব্যক্তিগত যানবাহনও বেড়েছে। ফলে বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে বেড়েই চলছে যানবাহনের চাপ। বঙ্গবন্ধু সেতু‌তে ২৪ ঘণ্টায় প্রায় আড়াই কোটি টাকা টোল আদায় হয়েছে। সোমবার (৮ এপ্রিল) বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, যানজট নিরসনে সেতুর উভয় অংশে ৯টি করে ১৮ টোল বুথ স্থাপনসহ মোটরসাইকেলের জন্য চারটি বুথ স্থাপন করা হয়েছে। যানবাহনের চাপ বেড়েছে। বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিস সূত্র জানায়,  রোববার (৭ এপ্রিল) সকাল ৬টা থেকে সোমবার (৮ এপ্রিল) সকাল ৬টা পর্যন্ত (২৪ ঘণ্টায়) বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ২৯ হাজার ৭৮০ যানবাহন পারাপার হয়েছে এবং টোল আদায় হয়েছে দুই কোটি ৫০ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকা। এরমধ্যে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব অংশে ১৫ হাজার ৮৫ যানবাহন পারাপার হয়। এতে টোল আদায় হয়েছে এক কোটি ৮৫ লাখ ৪০ হাজার ৫০ এবং সিরাজগঞ্জের সেতু পশ্চিম অংশে ১৪ হাজার ৬৯৪ যানবাহন পারাপার হয়। এতে টোল আদায় হয়েছে এক কোটি ৩২ লাখ ৩৫ হাজার ১৫০ টাকা। সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল পারাপার হয়েছে দুই হাজার ৭১০। এদিকে আজ সকাল‌ থে‌কে মহাসড়‌কের কোথাও কোনো প‌রিবহ‌নের ধীরগ‌তি দেখা যায়‌নি। এলেঙ্গা হ‌তে বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত ১৩ কি‌লো‌মিটারের দুইলে‌নের সড়‌কটুকু নি‌য়ে দু‌শ্চিন্তা থাক‌লেও সে‌খানে যানচলাচ‌লে এখন পর্যন্ত কোনো সমস্যা হয়‌নি। ওই সড়ক ব্যবহার করে শুধুমাত্র ঢাকা থে‌কে ছেড়ে আসা প‌রিবহনগু‌লো উত্তরব‌ঙ্গের দি‌কে চলাচল কর‌ছে। আর উত্তরবঙ্গ থে‌কে ছে‌ড়ে আসা ঢাকাগামী প‌রিবহনগু‌লো এলেঙ্গা-বঙ্গবন্ধু সেতুর ১৩ কি‌লো‌মিটার সড়‌কে প্রবেশ কর‌তে দেওয়া হয়‌নি। ঢাকাগামী ওইসব প‌রিবহনগু‌লো ভূঞাপুর-এলেঙ্গা আঞ্চ‌লিক বিকল্প সড়ক ব্যবহার ক‌রে ঢাকার দি‌কে চলাচল কর‌ছে। এতে প‌রিবহনগু‌লো‌কে বাড়‌তি ১৫ কি‌লো‌মিটার সড়ক ঘু‌রে যে‌তে হ‌চ্ছে।  যাত্রীরা জানান, টাঙ্গাইল অং‌শের মহাসড়‌কে কোথাও কোনো যানজট পায়নি।
০৮ এপ্রিল ২০২৪, ১৩:৩০

বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়ছে
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঘরমুখী মানুষের চাপে বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়ছে।  রোববার (৭ এপ্রিল) ভোরে সরেজমিন দেখা গেছে, পরিবারের সঙ্গে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে গণপরিবহনের পাশাপাশি ট্রাক, পিকআপভ্যান, মোটরসাইকেলসহ ব্যাক্তিগত যানবাহনে বাড়ি ফিরছে উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। বিষয়টি নিশ্চিত করে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানি জানান, রাত থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম সংযোগ মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বাড়ছে। তবে যানচলাচলের গতি স্বাভাবিক রয়েছে। মহাসড়কের কোথাও যানজটেন সৃষ্টি হয়নি।  তিনি আরও বলেন, যানজট এড়াতে ও ঈদযাত্রা নিরাপদ করতে মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এদিকে, ঈদ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সেতুতে যানবাহন পারাপার ও টোল আদায় বেড়েছে। শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ২৮ হাজার ৭১০টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ থেকে দুই কোটি ৩৫ লাখ ৪৯ হাজার ৮০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। এরমধ্যে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব অংশে ১৬ হাজার ৪৭৪ যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয় এক কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার ৮০০ টাকা। এ ছাড়া সিরাজগঞ্জের সেতু পশ্চিম অংশে ১২ হাজার ২৩৬ যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে এক কোটি ১১ লাখ ৩১ হাজার টাকা টোল আদায় হয়েছে। এর আগে, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ২৪ হাজার ১৮ যানবাহন পারাপার হয়েছিল। এ থেকে টোল আদায় হয়েছিল ২ কোটি ১১ লাখ ১১ হাজার ৫৫০ টাকা। বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আহসানুল কবীর পাভেল জানান, ঈদের ছুটিতে যানজট নিরসনে সেতুর উভয় অংশে ৯টি করে ১৮টি টোল বুথ স্থাপনসহ মোটরসাইকেলের জন্য চারটি বুথ স্থাপন করা হয়েছে।  
০৭ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:৩৭

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় যত টাকা টোল আদায়
ঈদ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সেতুতে যানবাহন পারাপার ও টোল আদায় বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দুই কোটি ৩৫ লাখের বেশি টোল আদায় হয়েছে। শনিবার (৬ এপ্রিল) বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের দেওয়া তথ্যমতে, শুক্রবার (৫ এপ্রিল) সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু সেতু দিয়ে ২৮ হাজার ৭১০টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এ থেকে দুই কোটি ৩৫ লাখ ৪৯ হাজার ৮০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে। এরমধ্যে টাঙ্গাইলের বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব অংশে ১৬ হাজার ৪৭৪ যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয় এক কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার ৮০০ টাকা। এ ছাড়া সিরাজগঞ্জের সেতু পশ্চিম অংশে ১২ হাজার ২৩৬ যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে এক কোটি ১১ লাখ ৩১ হাজার টাকা টোল আদায় হয়েছে। এর আগে, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ২৪ হাজার ১৮ যানবাহন পারাপার হয়েছিল। এ থেকে টোল আদায় হয়েছিল ২ কোটি ১১ লাখ ১১ হাজার ৫৫০ টাকা। বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আহসানুল কবীর পাভেল জানান, ঈদের ছুটিতে যানজট নিরসনে সেতুর উভয় অংশে ৯টি করে ১৮টি টোল বুথ স্থাপনসহ মোটরসাইকেলের জন্য চারটি বুথ স্থাপন করা হয়েছে।
০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৩৭
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়