• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
আর্জেন্টিনায় নারী সাংবাদিককে ধর্ষণের অভিযোগে চার ফুটবলার আটক
নারী সাংবাদিককে ধর্ষণের অভিযোগে আর্জেন্টিনার প্রিমিয়ার ডিভিশনের ক্লাব ভেলেজ সার্সফিল্ডের ৪ ফুটবলারকে আটক করেছে পুলিশ। চলতি মাসের শুরুর দিকে ২৪ বছর বয়সী এক ক্রীড়া সাংবাদিককে হোটেল কক্ষে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে তাদের বিরুদ্ধে। এই তথ্য নিশ্চিত করে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে আর্জেন্টিনার গণমাধ্যমগুলো। প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, চার ফুটবলার হলেন উরুগুয়ের ৩৭ বছর বয়সী গোলকিপার সেবাস্টিয়ান সোসা। প্যারাগুয়ের ২৭ বছরের মিডফিল্ডার হোসে ফ্লোরেনটিন। আর্জেন্টিনার ২৭ বছরের ডিফেন্ডার ব্রাইয়ান কুফরে এবং ২১ বছরের স্ট্রাইকার আবিয়েল ওসোরিয়ো। সোমবার (১৮ মার্চ) তাদের চারজনকে পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে। পুলিশ জানিয়েছে, আপাতত তাদের ৪৮ ঘণ্টার জন্য আটক করা হয়েছে। এরপর তাদের আদালতে পেশ করা হবে। বিচারক সিদ্ধান্ত নেবেন, তাদের গ্রেপ্তার করা হবে কি না। গোটা ঘটনাটি নিয়ে সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। অভিযোগকারী নারী সাংবাদিক পুলিশকে জানিয়েছেন, ২ মার্চ উত্তর আর্জেন্টিনায় ভেলেজের সঙ্গে অ্যাটলেটিকো টুকুমেনের একটি খেলা ছিল। গোলশূন্য সেই খেলা শেষের পর সোসা তাঁকে নিজের ঘরে ডাকেন।  সেখানে বাকি তিন ফুটবলারও অপেক্ষা করছিলেন বলে অভিযোগ। এসময় তারা সবাই মিলে মদ্যপান করেন। সাংবাদিক পান করে সামান্য অপ্রকৃতিস্থ হয়ে খাটে শুয়ে পড়েন। তখন বাকিরা তাকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনা প্রকাশ হলে ক্লাবটি ওই চার ফুটবলারকেই সাসপেন্ড করেছে। তবে গোলকিপার সোসা এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।  নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে গত ৮ মার্চ তিনি লিখেছেন, যে কোনো মানুষের শরীর এবং যৌনতার অধিকারকে আমি শ্রদ্ধা করি। কখনোই কারো ওপর বলপ্রয়োগ করিনি। আশা করি আমি নিরপেক্ষ বিচার পাব।
১৯ মার্চ ২০২৪, ২০:০৯

ফুটবলার রাজিয়ার মর্মান্তিক মৃত্যুতে ক্রীড়ামন্ত্রীর শোক
সন্তান প্রসবের পর স্ট্রোক করে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল দলের সদস্য রাজিয়া সুলতানার (২০) মৃত্যু হয়েছে। পুত্রসন্তান জন্ম দেওয়ার পর প্রসবকালীন জটিলতায় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেছেন তিনি। রাজিয়ার এমন মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে ক্রীড়াঙ্গনে। যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান পাপন আইসিসি সভায় যোগ দিতে দুবাই রয়েছেন। দেশের বাইরে থাকলেও তিনি রাজিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। শোকবার্তায় মন্ত্রী মরহুমার রুহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।  শোকবার্তায় ক্রীড়ামন্ত্রী বলেন, ফুটবলার রাজিয়া খাতুন নারী ফুটবলে এক উজ্জ্বল নক্ষত্রের নাম। তার অকাল মৃত্যু নারী ফুটবলে এক অপূরণীয় ক্ষতি। দেশের নারী ফুটবলের উন্নয়নে তার যে অনবদ্য অবদান তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। ২০১৮ সালে ভুটানে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৮ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নেপালকে ১-০ গোলে হারিয়ে বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। সেই দলের অন্যতম সদস্য  ছিলেন রাজিয়া খাতুন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে  প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পেয়েছিলেন সংবর্ধনা ও ১০ লাখ টাকা। এরপর সিনিয়র দলের সঙ্গে ক্যাম্প করার সুযোগও পান রাজিয়া। তবে ফর্ম খারাপ যাওয়ায় ২০১৯ সালে ক্যাম্প থেকে বাদ পড়েন তিনি। পরে ফুটবল থেকে সরে যান।  বাংলাদেশের নারী ফুটবল মূলত সাফকেন্দ্রিক। লিগ ফুটবল ছিল না আগে। কয়েক বছরে চালু করা হলেও তা অনিয়মিত। যে কারণে জাতীয় দল ছাড়া খেলার এবং রোজগারের তেমন সুযোগ নেই নারী ফুটবলারদের।  দীর্ঘদিন খেলার বাইরে থাকায় অনেকে ফিটনেস হারান, কারো ফর্ম পড়ে যায়, অনেকে আবার ফুটবলে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। রাজিয়ার ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছে। 
১৪ মার্চ ২০২৪, ১৯:১৬

তেজগাঁও রেলস্টেশনে পড়ে ছিলেন কিংবদন্তি ফুটবলার মহসিন
প্রায় দুই দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন বাংলাদেশের কিংবদন্তি ফুটবলার মোহাম্মদ মহসিন। অবশেষে বাসায় ফিরেছেন তিনি। মহসিনের বাসায় ফেরার তথ্য নিশ্চিত করেছেন তার ছোট ভাই কোহিনূর পিন্টু।  বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) সকালে তেজগাঁও রেলস্টেশন থেকে জিআরপি পুলিশ তাকে খুঁজে পেয়ে রিকশায় করে বাসায় পাঠিয়ে দিয়েছেন। সকালেই ঠিকঠাক বাসার ঠিকানা অনুযায়ী রিকশাচালক মহসিনকে বাসায় পৌঁছে দিয়েছেন।  মহসিনের নিখোঁজ হওয়ার পর থানায় জিডিসহ বাসা সংলগ্ন এলাকা সহ আশপাশে পোস্টারিং করা হয় পরিবারের পক্ষ থেকে। সেই সূত্রে হয়তো কেউ মহসিনকে চিনতে পেরেছেন বলে মনে করছেন ভাই পিন্টু।  পিন্টু বলেন, মহসিন কীভাবে তেজগাঁও রেলস্টেশনে গেলো, বোধগম্য হচ্ছে না। ওর পুরো শরীরে ধুলোবালুতে একাকার। ওখানেই মনে হয় পড়ে ছিল। জিআরপি পুলিশ আমাকে ফোন করেছিল। ওরাই রিকশা করে বাসায় পাঠিয়েছে। বাসায় আসার পর ওকে জিজ্ঞেস করেও কোনও সদুত্তর পাইনি। এসে শুধু বলেছে ক্ষুধা পেয়েছে। এখন গোসল করিয়ে খাওয়ানোর পর ওষুধ দিয়ে ঘুম পাড়ানো হয়েছে। এমনিতে মানসিকভাবে অসুস্থ জাতীয় দলের সাবেক তারকা গোলকিপার মোহাম্মদ মহসিন। সবসময় মালিবাগের আয়শা কমপ্লেক্সের বাসাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের চোখে চোখে থাকতেন।  মঙ্গলবার হঠাৎ করেই অন্যদের নজর এড়িয়ে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফিরেননি।  ৮০ ও ৯০-এর দশকে আবাহনী-মোহামেডানে খেলা একসময়ের স্টাইলিশ গোলকিপার মহসিনকে না পেয়ে তার ছোট ভাই কোহিনুর ইসলাম পিন্টু রমনা থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন।     কানাডা থেকে এসে ঢাকার বাসায় দিনাতিপাত করছিলেন মহসিন। কিছু দিন আগেও চিকিৎসার অভাবে মহসিনের খারাপ অবস্থা ছিল। ক্রিকেট বোর্ড দায়িত্ব নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করলেও সেরে ওঠেননি।
০৭ মার্চ ২০২৪, ১৪:৩৪

আলোচিত হারমোসোর গোলেই অলিম্পিকে স্পেন
আলোচিত সেই নারী ফুটবলার জেনি হারমোসোর গোলে প্রথমবারের মতো অলিম্পিক ফুটবলে জায়গা হলো স্পেনের। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে উয়েফা ওমেন্স নেশন্স লিগের সেমিফাইনালে নেদারল্যান্ডসকে ৩-০ গোলে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে স্পেন।  এরই মাধ্যমে প্যারিস অলিম্পিকের চূড়ান্ত পর্বও নিশ্চিত করেন স্পেনের নারী ফুটবলাররা। যদিও উয়েফা নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন মুখোমুখি হবে ফ্রান্সের। যে ফ্রান্স অন্য সেমিফাইনালে জার্মানির মতো শক্তিশালী দলকে ২-১ গোলে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে।  এর আগে নারী ফুটবল বিশ্বকাপের ফাইনালে শিরোপা জেতার পর পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে বিজয়ী দলের ফুটবলার জেনি হারমোসোর ঠোটে চুমু দিয়ে বেশ বিতর্কের জন্ম দিয়েছিলেন স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি লুইস রুবিয়ালেস।  যে ঘটনার জের ধরে রয়্যাল স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতির পদ থেকে সরে দাঁড়াতে হয় তাকে। সেই জেনি হারমোসোই নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে গোল করে জয়যাত্রার সূচনা করেন। ৪১তম মিনিটে প্রায় এককভাবেই তিনি নেদারল্যান্ডস ডিফেন্ডারদের কাটিয়ে গোলটি করেন।  ৪৫তম মিনিটে ব্যালন ডি’অর বিজয়ী নারী ফুটবলার আইতানা বোনমাতি করেন দ্বিতীয় গোল।  ৭৭ মিনিটে লেফট ব্যাক ওনা ব্যাটল তৃতীয় গোল করে স্পেনের বিজয় নিশ্চিত করেন। স্পেন নারী দলের কোচ মন্তসি টমি বলেন, ‘আমি ও আমার স্টাফরা এই দলটির দায়িত্ব নিয়েছিলাম কঠিন এক সময়ে। যদিও কঠিন সময় পাড়ি দিয়ে এখন আমরা একধাপ এগিয়ে। আমরা খুবই গর্বিত যে, আমাদের কাজ সঠিকভাবে চালিয়ে নিতে পেরেছি। এ দলটি অলিম্পিক গেমসে খেলার যোগ্যতা রাখে। আগের সব জেনারেশনই চেষ্টা করেছে অলিম্পিক ফুটবলে খেলার, তারা পারেনি। অবশেষে আমরা চেষ্টা করে সফল হলাম।’
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৩৩

চলে গেলেন কৃতী ফুটবলার জহিরুল হক
দুদিন আগেই হৃদযন্ত্রের সমস্যা নিয়ে রাজধানীর ইবনে সিনা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন পঞ্চাশের দশকের জনপ্রিয় ফুটবলার জহিরুল হক। কিন্তু আর বাসায় ফেরা হলো না তার। শনিবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ৭টায় সেখানেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।  ১৯৩৫ সালের ৫ জানুয়ারি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন জহিরুল। শুক্রবারই ৮৯তম জন্মদিন পূর্ণ হয়। তখনও হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। জহিরুলের ছেলে রেজওয়ানুল হক জানিয়েছেন, গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। এদিন বাদ জোহর আনসার ক্যাম্পের পাশের মসজিদে জহিরুলের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় জানাজা হবে সন্ধ্যায় মণিপুরি পাড়ায় খেজুর-বাগান জামে মসজিদে। এরপর বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। পুরো নাম জহিরুল হক হলেও দেশের ফুটবল অঙ্গনে তিনি পরিচিত ছিলেন ‘মোহামেডানের জহির ভাই’ হিসেবে। ঢাকা মোহামেডানের জার্সিতে ১৯৬০ থেকে ১৯৭৬ পর্যন্ত খেলেছেন তিনি। ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটির কিংবদন্তি ফুটবলারদের একজনও তিনি। মোহামেডানের অধিনায়ক ছিলেন পাঁচবার। এ ছাড়া পূর্ব পাকিস্তান থেকে হাতে গোনা যে কজন ফুটবলার পাকিস্তান জাতীয় দলে খেলেছিলেন তাদেরই একজন ছিলেন জহিরুল হক। ২০০১ সালে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারও পেয়েছিলেন এই কৃতী ফুটবলার ।  ১৯৫৪ সালে তেজগাঁও ফ্রেন্ডস ইউনিয়ন ক্লাব দিয়ে ঢাকার ফুটবলে যাত্রা শুরু করেছিলেন তিনি। ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত এই ক্লাবে খেলে পরের দুই বছর খেলেন সেন্ট্রাল প্রিন্টিং অ্যান্ড স্টেশনারিতে। পুলিশ দলে খেলেন ১৯৫৯ সালে। পূর্ব পাকিস্তান দলে খেলেছেন ১৯৫৭-৬০ পর্যন্ত। ১৯৬০ সালে ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান দলের অধিনায়ক। পাকিস্তান জাতীয় দলের জার্সিতে ১৯৬১ সালে ঢাকা ও চট্টগ্রামে দুটি ম্যাচ খেলেন বার্মার সঙ্গে। ১৯৬২ সালে খেলেছেন মালয়েশিয়ার মারদেকা কাপে।  বাংলাদেশে জহিরুল হকের চেয়ে বেশি বয়সী ফুটবলার বেঁচে আছেন শুধু একজনই। তিনি হলেন পূর্ব পাকিস্তান দলের গোলকিপার রণজিত দাশ। তিনি এখন সিলেটে থাকেন।
০৬ জানুয়ারি ২০২৪, ১৭:২০

ফিফার বর্ষসেরা একাদশের মনোনয়ন পেলেন যে ২৩ ফুটবলার
বছরজুড়ে ফুটবলারদের পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে বর্ষসেরা একাদশ ঘোষণা করে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (ফিফা)। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। বর্ষসেরা স্কোয়াডের জন্য মনোনয়ন পেয়েছে ২৩ ফুটবলার। যেখানে জায়গা পেয়েছে লিওনেল মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। ইউরোপ ছাড়লেও এখনও খেলার ধার কমেনি বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা দুই ফুটবলারের। যুক্তরাষ্টের ক্লাব ইন্টার মায়ামির জার্সিতে মাঠ মাতাচ্ছেন মেসি, অন্যদিকে আল নাসরের জার্সিতে বিদায়ী বছরের সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদো। ফলে মাঠের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে ফিফার বর্ষসেরা স্কোয়াডের জন্য মনোনীত হয়েছেন দুইজনই।  ১৫ জানুয়ারি লন্ডনে আনুষ্ঠানিকভাবে মনোনীত ২৩ ফুটবলারের তালিকা থেকেই বর্ষসেরা একাদশ ঘোষণা করবে ফিফা। মেসি-রোনালদো ছাড়াও সেই তালিকায় রয়েছে করিম বেনজেমা, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, লুকা মদ্রিচের মতো তারকা ফুটবলাররা।  ফিফার মনোনীত ২৩ সদস্যের স্কোয়াডে গোলরক্ষক রয়েছেন তিনজন। তাদের মধ্যে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়া, ব্রাজিলিয়ান এডারসন ও বিশ্বকাপজয়ী এমিলিয়ানো মার্তিনেজ। সর্বোচ্চ ১০ জন জায়গা পেয়েছেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ এবং ৭ জন লা লিগার।   ২৩ সদস্যের প্রাথমিক স্কোয়াড  গোলরক্ষক : এডারসন, এমিলিয়ানো মার্তিনেজ ও থিবো কোর্তোয়া। ডিফেন্ডার : রুডিগার, জন স্টোনন্স, রুবেন দিয়াজ, ফন ডাইক, এদার মিলিতাও ও কাইল ওয়াকার। মিডফিল্ডার : লুকা মদ্রিচ, রদ্রি, বের্নার্দো সিলভা, ফেদেরিকো ভালভার্দে, জুড বেলিংহাম, কেভিন ডি ব্রুইন ও ইলকায় গুন্দোয়ান।  ফরোয়ার্ড : লিওনেল মেসি, ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, করিম বেনজেমা, আর্লিং হল্যান্ড, হ্যারি কেইন, কিলিয়ান এমবাপ্পে।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৩:৫৩
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়