• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
ঈদে মাকে অনেক বেশি মিস করি : দীঘি
শিশুশিল্পী হিসেবে বড় পর্দায় পা রাখেন অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। বেশকিছু সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। শিশুশিল্পী হিসেবে চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনবার অর্জন করেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এখনও দর্শকদের চোখে ভাসে সেই ছোট্ট দীঘির অভিনয় আর কানে বাজে তার মিষ্টি সংলাপ। দীঘি এখন আর শিশুশিল্পী নেই, দীর্ঘ বিরতি কাটিয়ে নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্রে নাম লিখিয়েছেন। চলছে ঈদুল ফিতরের আমেজ সর্বত্র। কেমন কাটল দিঘীর ঈদ? ঈদ নিয়ে আরটিভির সঙ্গে কথা হলো তার।   আরটিভি : ঈদ কোথায় করছেন? দীঘি: খুব সহজভাবেই ঈদ কাটছে আমার। আমি এখন পর্যন্ত ঢাকার বাইরে ঈদ করিনি। প্রতিবারই পরিবার, বন্ধুদের সঙ্গে ঢাকাতেই করেছি। এবারও করেছি। বাসায় আত্মীয়রা এসেছিল। বাসাতেই আড্ডা দিয়েছি সবার সঙ্গে। আরটিভি : ছোটবেলায়  ঈদ কেমন কাটত?   দীঘি : ছোটবেলার ঈদের দিনের পরিকল্পনাগুলোর কথা মনে পড়লে এখন হাসিই পায়। কিন্তু অন্যরকম এক ভালোলাগাও কাজ করে মনের মধ্যে। কত সহজ-সরল আর ভাবনাহীন ছিল শৈশবের ঈদ। সকালে গোসল সেরে বড়দের সালাম দিয়ে শৈশবের ঈদ শুরু হতো। বড়দের সালাম দিয়ে সালামির জন্য দাঁড়িয়ে থাকতাম! সালামি নিয়ে সে কত কত স্মৃতি, কত কী কিনতাম! তখন একমাত্র সালামির টাকাগুলোকেই নিজের টাকা মনে হতো। এ ছাড়া তেমন টাকাই হাতে পেতাম না। তাই সালামি হাতে পেয়েই নানান পরিকল্পনায় বসতাম। যদিও শেষ পর্যন্ত তেমন কিছুই করা হতো না সালামির টাকা দিয়ে।  আরটিভি : তারকা দীঘির ঈদ কীভাবে কাটে? দীঘি :  নায়িকা হওয়ার আগে থেকেই আমি ঈদে বাসাতেই থাকি। ঈদের পরের দিন কাছের কিছু বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিই। তবে মজা লাগে যখন ভক্তরা এসে সেলফি নেয়। বিষয়টি আমি খুব ইনজয় করি। নায়িকা হিসেবে যতটা না আমাকে ভালোবাসে তার থেকে বেশি ভালোবাসে তারা সেই ছোট্ট দীঘিকে।  আরটিভি : ঈদে কোন বিষয়টি কষ্ট দেয়? দীঘি : ঈদ মানে আনন্দ, পরিবারের সবার সাথে যতই মজা, আনন্দ করি না কেন ঈদে আমারকে খুব কষ্ট দেয় একটি বিষয়। সেটি হলো আমার মা। কারণ, ঈদে আমার সঙ্গে আমার মা থাকে না। বড় হওয়ার পর মায়ের সাথে আর ঈদ করা হয়নি। শৈশবে ঈদের দিনে মায়ের হাতের রান্না খেতাম মজা করে। জগতের সব মায়ের মতো আমার মাও রান্না করতেন অনেক মজা করে। আজ মা নেই। তাই এখন ঈদের দিনের সব রান্না আমিই করি। ঈদে মাকে অনেক বেশি মিস করি।
১১ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:৫৯

‘মা নেই, তাই ঈদের দিনের সব রান্না আমিই করি’
ঈদ মানেই আনন্দ। প্রতিবছর ঈদকে ঘিরে নানান আয়োজনে মেতে ওঠে সবাই। শপিং থেকে শুরু করে প্রিয়জনদের জন্য উপহার কেনা, ঈদের দিন রান্নাবান্না সব মিলিয়ে যেন আনন্দের কোনো সীমা নেই। তরুণদের কাছে এসে ঈদ আরও বর্ণিল হয়ে ওঠে। আর মাত্র একদিন পরেই ঈদুল ফিতর। তাই ঈদকে স্বাগত জানাতে এবং উৎসবকে আরও আনন্দময় করে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন সবাই। পিছিয়ে নেই জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘিও।  সম্প্রতি দেশের একগণমাধ্যমে আসন্ন ঈদকে ঘিরে নিজের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন দীঘি। এসময় অভিনেত্রী জানান, ‘মা নেই,  তাই ঈদের দিনের সব রান্নাবান্না তিনিই করেন।   দীঘি বলেন, ঈদের দিন ইন্দিরা রোডের বাসাতেই থাকব। একটা বেসরকারি টিভি চ্যানেলে ঈদ স্পেশাল সেলিব্রিটি অনুষ্ঠানে থাকব ঈদের দিন। তবে ঈদের দিন সবচেয়ে যার কথা ভেবে সবচেয়ে বেশি খারাপ লাগে, তিনি আমার মা ইফতে আরা ডালিয়া দোয়েল। ২০১১ সালে মায়ের মৃত্যুর পর মা-বাবা বলতে এখন বাবা সুব্রত বড়ুয়া আমার সব। ছোটবেলায় মাকে হারানোর পর বাবাকেই মায়ের ভূমিকায় পেয়েছি।  শুধু মাত্র আমার জন্যই নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছেন বাবা। তাই বাবার প্রতি বাড়তি আবেগ আর অসীম শ্রদ্ধা কাজ করে। মা যখন অসুস্থ, তখন বাবা হাসপাতালের বিছানায় মাকে সামলেছেন, আবার আমাকেও সামলেছেন। পরিবারের সঙ্গেই কেটেছে আমার শৈশব ও কৈশোরের বর্ণিল ঈদগুলো। এখনও ঈদ আসে। তবে আগের মতো করে ঈদ উদযাপন করতে পারি না।   অভিনেত্রী আরও বলেন, আগে যেমন পাখির মতো ডানা মেলে উড়তে পারতাম, এখন তেমনটা পারি না। ঈদ এলে ঠিকই আনন্দে মেতে উঠি। ঘটা করে চলে কেনাকাটার পাশাপাশি ঈদের দিনের পরিকল্পনাও।  মায়ের কথা স্মরণ করে দীঘি বলেন, শৈশবের ঈদের দিনে মায়ের হাতের রান্না খেতাম মজা করে। জগতের সব মায়ের মতো আমার মাও রান্না করতেন অনেক মজা করে। আজ মা নেই। তাই এখন ঈদের দিনের সব রান্না আমিই করি। কেবল রান্নাবান্না নয়, ঘর গোছানো থেকে শুরু করে ঈদের দিনের সব কাজ একাই সামলাই বলা যায়! ইন্দিরা রোডের বাসায় বন্ধুরা আসে। তাদের নিয়ে আড্ডা দিই। খাওয়া-দাওয়া করি। তিনি বলেন, ছোটবেলার ঈদের দিনের পরিকল্পনাগুলোর কথা মনে পড়লে এখন হাসিই পায়। কিন্তু অন্যরকম এক ভালো লাগাও কাজ করে মনের মধ্যে। কত সহজ-সরল আর ভাবনাহীন ছিল শৈশবের ঈদ। সকালে গোসল সেরে বড়দের সালাম দিয়ে শৈশবের ঈদ শুরু হতো।    দীঘি বলেন, বড়দের সালাম দিয়ে সালামির জন্য দাঁড়িয়ে থাকতাম! সালামি নিয়ে সে কত কত স্মৃতি, কত কী কিনতাম! তখন একমাত্র সালামির টাকাগুলোকেই নিজের টাকা মনে হতো। এ ছাড়া তেমন টাকাই হাতে পেতাম না। তাই সালামি হাতে পেয়েই নানান পরিকল্পনায় বসতাম। যদিও শেষ পর্যন্ত তেমন কিছুই করা হতো না সালামির টাকা দিয়ে।    
১০ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:০৮

মুখ খুলতে নারাজ দিঘী
শিশুশিল্পী হিসেবে বড় পর্দায় পা রাখেন অভিনেত্রী প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। বেশ কিছু সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। শিশুশিল্পী হিসেবে  চলচ্চিত্রে অভিনয় করে তিনবার অর্জন করেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এখনও দর্শকদের চোখে ভাসে সেই ছোট্ট দীঘির অভিনয় আর কানে বাজে তার মিষ্টি সংলাপ। দীঘি এখন আর শিশুশিল্পী নেই, দীর্ঘ বিরতি কাটিয়ে নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্রে নাম লিখিয়েছেন। ২০২১ সালে ‘তুমি আছো তুমি নেই’ সিনেমার মাধ্যমে নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় তার। এরপর তিনি ‘টুঙ্গিপাড়ার মিয়াভাই’ ও ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমাগুলোয় অভিনয় করেন। সবশেষ সরকারি অনুদানের নির্মিত ‘শ্রাবণ জ্যোৎস্নায়’-এর মাধ্যমে আবার বড় পর্দায় আসেনি দীঘি। নতুন বছরে নতুন ছবি মুক্তির মাধ্যমে দীঘির যাত্রা শুরু হলেও হাতে কোনো নতুন ছবির খবর ছিল না এ অভিনেত্রীর। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দীঘির নতুন ফটোশুটের বেশ কয়েকটি পোস্ট করা হয়। ফটোগ্রাফার রাফ ছবিগুলো পোস্ট করেছেন নিজ পেজে। সেই ছবির সূত্র ধরেই দীঘির সঙ্গে যোগাযোগ। স্টেজ পারফর্ম কিংবা ব্রাইডাল শুটের বাইরে নতুন কোনো কাজের খবর আছে কি না? দীঘির উত্তর, আছে তো বটেই। কিন্তু আপাতত মুখ খোলা বারণ। কিছুই জানাতে পারছি না। দীঘি বলেন, নতুন বছরে আমার অভিনীত শ্রাবণ জোছনায় মুক্তি পেয়েছে। সিনেমার গল্পটি দারুণ ছিল। ইমদাদুল হক মিলন আঙ্কেলের উপন্যাস থেকে বানানো ছবিটি। যারা দেখেছেন সবাই গল্পের প্রশংসা করেছেন। আপাতত মুক্তির অপেক্ষায় তো কোনো ছবি নেই আমার। তবে আমি অপেক্ষায় আছি ভালো গল্প ও ভালো সিনেমার। দেখা যাক কবে সেটা পাই। নতুন কাজ নিয়ে তিনি বলেন, দুটি ওয়েব ফিল্মে কাজ করছি। একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকির, আরেকটি দীপ্ত প্লের। দুটি কাজই দারুণ গল্পের। এর একটি নারীনির্ভর গল্পে। আনুষ্ঠানিকভাবে এর বাইরে আর কিছুই বলতে পারছি না। তারাই জানাবেন। এদিকে দীঘি বরাবরই ব্যস্ত থাকছেন স্টেজ পারফর্ম, ব্রাইডাল সাজ ও ফটোশুটে। দীঘি বললেন, স্টেজ পারফর্মের ব্যস্ততা তো সারাবছরই থাকে। পাশাপাশি ফটোশুটও নিয়মিত করছি। পড়ছি নতুন নতুন কাজের চিত্রনাট্যও। সব মিলিয়ে ব্যস্ততাতেই সময় পার করছি।
১৮ মার্চ ২০২৪, ১৮:০১

শাবনূরকে ‘মা’ সম্বোধন করে যা বললেন দিঘী
ঢাকাই সিনেমার দর্শকপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূর। অন্যদিকে প্রয়াত নায়িকা দোয়েল ও অভিনেতা সুব্রতর মেয়ে প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। যিনি চলচ্চিত্রে পরিচিতি পেয়েছিলেন শিশুশিল্পী হিসেবেই। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেকে চিত্রনায়িকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন দীঘি। এমনকি সম্প্রতি সময়ে বেশ কিছু সিনেমায় নায়িকা চরিত্রেই কাজ করতে দেখা গেছে এই তারকা কন্যাকে।  খুব ছোটবেলায় মাকে হারিয়েছেন দীঘি। এরপর থেকে বাবার কাছেই বড় হয়েছেন তিনি। প্রায় সময়েই এই নায়িকার কণ্ঠে আক্ষেপ শোনা যায় মাকে নিয়ে।  তবে সম্প্রতি দীঘি জানালেন, চলচ্চিত্রেও একজনকে নিজের মায়ের মতো মনে করেন তিনি। সেটা আর কেউ নন, অভিনেত্রী শাবনূর। ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় এই তারকার মাঝে নিজের মাকে খুঁজে পান দীঘি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শাবনূরের সঙ্গে একটি ছবি প্রকাশ করে এমনটাই লিখেছেন তিনি।   সম্প্রতি চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির পরিবার দিবসে হাজির হয়েছিলেন এই দুই অভিনেত্রী। সেখানেই ফ্রেমবন্দি হন দুই প্রজন্মের দুই তারকা। ফেসবুকে ছবিটি শেয়ার করে দীঘি লেখেন, ‘আমি তাকে আমার মা মনে করি। শাবনূর আন্টি।’ সঙ্গে জুড়ে দেন লাভ ইমোজি।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:২৬

অবশেষে দীঘির স্বপ্নপূরণ
শিশুশিল্পী হিসেবে তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন প্রার্থনা ফারদিন দিঘী। তার অভিনয়ে অভিভূত হননি এমন মানুষ কমই আছেন। ফলস্বরুপ তার অনুরাগীরা সংখ্যাও বেশ। সেই শিশুশিল্পী আজ নায়িকা হিসেবে দর্শকদের সামনে হাজির হয়েছেন বেশ কিছু চলচ্চিত্র দিয়ে। অন্যদিকে ঢাকাই চলচ্চিত্রে নির্মাতা গিয়াসউদ্দিন সেলিমের রয়েছে বিশেষ কদর। এই গুণী পরিচালকের হাতেই নির্মাণ হয়েছে কালজয়ী ‘মনপুরা’ থেকে ‘স্বপ্নজাল’ কিংবা ‘গুণিন’-এর মতো সিনেমা। ছোটবেলা থেকেই গিয়াসউদ্দিন সেলিমের নির্মাণে কাজ করতে চাইতেন প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। এই নায়িকার ছোটবেলার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। প্রথমবারের মতো এই নির্মাতার হাত ধরে ওয়েব ফিল্ম ‘গাঁইয়া’-তে অভিনয় করবেন তিনি। যেটি একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মর  নতুন আয়োজন ‘স্বল্পদৈর্ঘ্য প্রেমের গল্প’ সিরিজের অংশ। বুধবার (৩ জানুয়ারি) আনুষ্ঠানিকভাবে দীঘি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। যেখানে তার বিপরীতে দেখা যাবে অভিনেতা  খায়রুল বাসারকে। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে আগামী ফেব্রুয়ারিতে মুক্তি পাবে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমাটি।  এ বিষয়ে দীঘি বলেন, আমি কতটা খুশি, তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। গিয়াস উদ্দিন সেলিম স্যারের ছবিতে কাজ করব, এটা আমার জন্য বিশেষ পাওয়া। এই নায়িকা আরও বলেন, এত দ্রুত সেলিম আঙ্কেলের সঙ্গে কাজ করতে পারব তা ভাবিনি। আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে। ছোটবেলা থেকে তার নির্মাণ দেখে আসছি। ‘মনপুরা’ সিনেমাটা আমার খুব প্রিয়। সব সময় ভাবতাম, যদি সেলিম আঙ্কেলের এমন একটা সিনেমা করতে পারতাম! এবার শুরুটা তো হলো। খুব শিগগিরই হয়তো তার আরো সিনেমায় সুযোগ পাব। এই ওয়েব ছবিটি বঙ্গর ‘লাভ স্টোরিজ’ সিরিজের। ভালোবাসা দিবসকে সামনে রেখে তারা বেশ কয়েকটি ভালোবাসার কনটেন্ট তৈরি করছে। প্রসঙ্গত, এর আগে দীঘিকে দেখা গেছে বহুল আলোচিত ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ সিনেমায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই বায়োপিকে তিনি বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের কিশোরী বেলার চরিত্রে অভিনয় করেছেন।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ২১:১৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়