• ঢাকা শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১
logo
তবে কি প্রিয়াঙ্কা-পরিণীতির সম্পর্কে ফাটল
বলিউডের জনপ্রিয় দুই অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া ও পরিণীতি চোপড়া। বিয়ের পর থেকেই বিদেশে গিয়ে পাকাপাকিভাবে থাকছেন প্রিয়াংকা। তবে সেখানে গিয়ে থাকলেও  পরিবারের সঙ্গে কোনো দূরত্ব তৈরি হয়নি তার। পরিবারের ভাইবোনদের সঙ্গেও সুসম্পর্ক বজায় রয়েছে প্রিয়াংকার।  তবে সাম্প্রতিক এক ঘটনা বলছে সম্পর্কে ফাটল ধরেছে প্রিয়াঙ্কা-পরিণীতির। দুই বোনের মাঝে নাকি দূরত্ব হয়তো তৈরি হয়েছে।    জানা গেছে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে আম আদমি পার্টির সাংসদ রাঘব চাড্ডার সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন পরিণীতি। তবে চোপড়া পরিবারের সব সদস্য বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকলেও সেখানে ছিলেন না প্রিয়াঙ্কা।  শুধুমাত্র নতুন জীবনের অধ্যায় শুরু করায় সমাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুভেচ্ছা জানিয়ে আত্মীয়তা সেরেছিলেন প্রিয়াঙ্কা। পরিণীতির বিয়েতে প্রিয়াঙ্কা না থাকায় সেসময় ব্যাপক সমালোচনা হয় নেটদুনিয়ায়।  প্রিয়াঙ্কার মা মধু চোপড়া অবশ্য মেয়ের অনুপস্থিতির কারণ জানিয়ে বলেছিলেন, বিয়ের জন্য আগে থেকে নিজের সব কাজ সম্পন্ন করার অনেক চেষ্টা করেছিল প্রিয়াঙ্কা। কিন্তু শেষ মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ায় বোনের বিয়েতে আসতে পারেনি সে। চলতি মাসে দীর্ঘদিনের প্রেমিকা নীলম উপাধ্যায়ের সঙ্গে বাগদান পর্ব সারেন প্রিয়াঙ্কার ভাই সিদ্ধার্থ চোপড়া। এদিকে ভাইয়ের আংটি বদলের অনুষ্ঠানে ছিলেন না পরিণীতি। কিন্তু হাজির ছিলেন প্রিয়াঙ্কার অন্য কাজিন মান্নারা চোপড়া। শোনা যায়, পরিণীতিকে নাকি খানিকটা এড়িয়েই চলেন প্রিয়াঙ্কা। তাই পারিবারিক অনুষ্ঠানে একজন হাজির হলে অন্যজন অনুপস্থিত থাকেন। তবে পরিণীতির চেয়ে   মান্নারার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক প্রিয়াঙ্কার।    কয়েকদিন আগে প্রিয়াংকা যখন ভারতে এসেছিলেন, তখনও পরিণীতির সঙ্গে দেখা করেননি তিনি। এমনকি বিয়ের অনুষ্ঠানেও না আসায় প্রিয়াঙ্কার উপর অভিমানও করেন পরিণীতি। মিডিয়াপাড়ার একাংশের দাবি— এ কারণেই নাকি দুই বোনের সম্পর্কে চিড় ধরেছে।
১৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৫:০১

ব্যায়াম করতে গিয়ে ফাটল কপাল, চার সেলাই নিয়ে ফিরলেন মমতা
ব্যায়াম করতে গিয়ে পড়ে গিয়ে গুরুতর চোট পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যার এ ঘটনায় কপাল ফেটে বেশ রক্তক্ষরণ হয়েছে তার। অবশ্য চিকিৎসা শেষে রাতেই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান। তবে, কপালে চারটি সেলাই পড়েছে তার।  তৃণমূল কংগ্রেসের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় গণমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা।  প্রতিবেদনে বলা হয়, কলকাতার কালীঘাটের বাসভবনে ট্রেডমিলে ব্যায়াম করছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এ সময় হঠাৎ পড়ে গিয়ে কপালে গুরুতর আঘাত পান তিনি। সঙ্গে সঙ্গে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতার পিজি হাসপাতালে। আহত হলে তাকে  নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে রাতেই হাসপাতাল থেকে ছুটি নিয়ে বাড়িতে ফেরেন তিনি। তবে তাঁকে বাসায় বিশ্রাম নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। হাসপাতালে উড বার্ন ওয়ার্ডের সাড়ে ১২ নম্বর কেবিনে ভর্তি হন মমতা। গঠন করা হয় ৮ চিকিৎসকের মেডিকেল বোর্ড। আঘাতের গুরুত্ব বিবেচনা করে তার কপালে চারটি সেলাই করেন চিকিৎসকরা। এরপর শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য মাথায় ব্যান্ডেজ অবস্থায় হুইল চেয়ারে করে পিজি হাসপাতাল থেকে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অফ নিউরো সায়েন্সেস হাসপাতালে। সেখানে সিটি স্ক্যান করা হয় মমতার।  এরপর সেখান থেকে রাতেই তিনি নিজের গাড়িতে করে ফিরে আসেন কালীঘাটের বাড়িতে। ওই গাড়িতেই ছিলেন ভাতিজা অভিষেক ব্যানার্জি এবং ভাতৃবধু কাজরী বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক ব্যানার্জি জানিয়েছেন, আপাতত বাড়িতেই থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী এবং সেখানে চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে থাকবেন তিনি।  মমতার আঘাত পাওয়ার খবরে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে। হাসপাতালে ছুটে যান রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী শোভন দেব চট্টোপাধ্যায়, কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনসহ তৃণমূলের নেতারা।  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্রুত আরোগ্য কামনায় বার্তা পাঠিয়েছেন ভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। এ ছাড়া বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মগুমদার, কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীসহ তৃণমূল নেতা-কর্মী থেকে কলকাতার বিশিষ্টজনেরা তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন।
১৫ মার্চ ২০২৪, ০২:৪৭

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ফাটল ধরিয়ে ‘দরবেশ’ সেজে নিজেই দিতেন সমাধান
দরবেশ বাবা সেজে বিভিন্ন উপায়ে প্রতারণা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের ১৯ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। মাগুরা জেলা ও ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকায় পৃথক অভিযানে গ্রেপ্তারের সময় চক্রটির কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৪১টি মোবাইল ফোন, বিপুলসংখ্যক সিমকার্ড ও ডিজিটাল আলামত উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে চাঞ্চল্যকর তথ্য দেয় তারা। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর মালিবাগে সিআইডি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া জানান, খিলগাঁও থানার মামলার তদন্ত করতে গিয়ে এই চক্রের সন্ধান পায় সিআইডি। তিনি বলেন, চক্রটি ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় গ্রুপে বিভক্ত হয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে অবস্থান করে প্রতারণা করত। এই চক্রটি স্বামী-স্ত্রীর নম্বর সংগ্রহ করে তাদের মধ্যে কলহ তৈরি এবং গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে প্রলুব্ধ করে প্রতারণা করত। বিজ্ঞাপনে ভাগ্যবদল, পাওনা টাকা আদায়, মামলায় জেতানো, পারিবারিক সমস্যা সমাধান এবং বর্তমান ও ভবিষ্যৎ বলে দিতে পারার কথা বলা হতো। এরপর বিজ্ঞাপনে দেওয়া নম্বরে কেউ যোগাযোগ করলে শুরু হতো পকেট কাটা। চমকপদ এমন বিজ্ঞাপন দেখে সম্প্রতি প্রতারণার শিকার হয়েছেন এক নারী চিকিৎসক।  সিআইডি জানায়, বিজ্ঞাপনে দরবেশ বেশধারী এক ব্যক্তি নিজেকে সৌদি আরবের মসজিদে নববীর ইমাম পরিচয় দিয়ে বলছেন, তিনি কোরআন হাদিসের আলোকে মানুষের সমস্যা সমাধানে কাজ করেন। বিজ্ঞাপনটি মন কাড়ে ওই নারী চিকিৎসকের। পরে বিজ্ঞাপনে দেওয়া মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করেন তিনি। অপর প্রান্তে থাকা ‘দরবেশ বাবা’ বেশধারী ব্যক্তি সুন্দরভাবে কথা বলে তার পারিবারিক সমস্যা শুনতে চান। ভুক্তভোগী চিকিৎসক তার পরিবারের সমস্যার কথা কথিত দরবেশ বাবার কাছে তুলে ধরলে তিনি সমাধানের আশ্বাস দিয়ে বলেন, বাবার ওপর আস্থা রাখো। তোমাকে মা বলে ডাকলাম। আজ থেকে তুমি আমার মেয়ে। তবে কিছু খরচ লাগবে। খরচের কথা কাউকে জানালে সমস্যার সমাধান তো হবেই না, বরং সমস্যা আরও বাড়বে। ‘এরপর ওই নারী চিকিৎসক ভণ্ড দরবেশের কথায় তার ভক্ত হয়ে যান। বিভিন্ন ধাপে বিভিন্ন সময়ে অলৌকিক সমস্যার কথা বলে প্রলোভন ও ভয়-ভীতির মাধ্যমে মোট ২৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় এই প্রতারক চক্র। পরে এমএফএস নম্বরের সূত্র ধরে মাগুরা জেলা থেকে আশিকুর রহমান নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। তার দেওয়া তথ্যমতে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে কথিত দরবেশ পরিচয়দানকারী ১৮ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়।’ মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, চক্রটি ২০২০-২১ সাল থেকে এই প্রতারণার সঙ্গে জড়িত। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে চক্রটি এমএফএস নম্বরে টাকা হাতিয়ে নিত।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৪

অতিরিক্ত ঠান্ডায় রেললাইনে ফাটল
নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার মাধনগর এলাকায় রেললাইনে ফাটল দেখা দিয়েছে। স্টেশন মাস্টারের দাবি, অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে এই ফাটল দেখা দিয়েছে। রাত সাড়ে ৯ টার দিকে রেলওয়ের মেরামত কর্মীরা রেললাইন মেরামতের কাজ শেষ করেন। জানা যায়, সোমবার (২২ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে মাধনগর রেল স্টেশনের উত্তরে ২৪৪ নম্বর ব্রিজের কাছে ফাটল দেখতে পান নিরাপত্তা কর্মীরা। পরে আনসার সদস্য মিজানুর রহমান বিষয়টি স্টেশন মাস্টারকে অবহিত করেন। রেলপথের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্য মিজানুর রহমান জানান, আমরা রেলপথে টহল দেয়ার সময় বিষয়টি দেখতে পেয়ে কর্তৃপক্ষকে জানাই। রেলওয়ের মেরামত কর্মীরা দ্রুত তা মেরামত করেন। এ বিষয়ে মাধনগর রেল স্টেশনের কর্তব্যরত স্টেশন মাস্টার শামিম হোসেন জানান, খবর পেয়ে রেললাইন ফাটলের মেরামত করা হয়েছে। অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে এমন ঘটনা ঘটতে পারে। তবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানান তিনি।
২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:৩৬
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়