• ঢাকা শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০
logo
গভীর সমুদ্র থেকে প্রথমবারের মতো সরাসরি রিফাইনারিতে এলো তেল
প্রথমবারের মতো গভীর সমুদ্র থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল সরাসরি পাইপলাইনের মাধ্যমে রিফাইনারিতে এসেছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বছরে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় হবে সরকারের। শুক্রবার (১৫ মার্চ) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।  মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গভীর সাগরে স্থাপিত সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) থেকে প্রথমে মহেশখালি পাম্পিং স্টেশনে এবং সেখান থেকে চট্টগ্রামের ইস্টার্ন রিফাইনারিতে (ইআরএল) ৪০ হাজার মেট্রিক টনের বেশি অপরিশোধিত জ্বালানি তেল সফলভাবে পরিবহন করা হয়েছে আজ শুক্রবার। এর মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মতো গভীর সমুদ্র থেকে অপরিশোধিত জ্বালানি তেল সরাসরি পাইপলাইনের মাধ্যমে রিফাইনারিতে এলো। বঙ্গোপসাগরের গভীরে স্থাপিত সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে যুগান্তকারী একটি সংযোজন। এর মাধ্যমে সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হবে।  দেশের ক্রমবর্ধমান জ্বালানি তেলের চাহিদা পূরণ এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমদানীকৃত ক্রুড অয়েল ও ফিনিশড প্রডাক্ট স্বল্প সময়ে, স্বল্প খরচে এবং নিরাপদে খালাস করার জন্য ‘ইনস্টলেশন অব সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (এসপিএম) উইথ ডাবল পাইপলাইন’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হয়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে বছরে প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা সাশ্রয় হবে সরকারের। বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে জিটুজি ভিত্তিতে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) অধীনস্থ কোম্পানি ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেড প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
১৫ মার্চ ২০২৪, ২৩:৫০

জরিমানার ৪ পয়েন্ট ফেরত পেল এভারটন
প্রিমিয়ার লিগের আর্থিক আইন ভঙ্গের কারণে মোট অর্জিত পয়েন্ট থেকে শাস্তি হিসেবে এভারটনের ১০ পয়েন্ট কেটে নেওয়া হয়েছিল। যে কারণে রেলিগেশনে লড়াই করেছে দলটি। গত নভেম্বরে এত বড় শাস্তি পেয়ে বেশ চাপে পড়েছিল এভারটন। তবে প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসে সবচেয়ে বড় শাস্তির বিপরীতে আপিল করে শেষ পর্যন্ত সফল সিন ডায়চের দল। কেটে নেওয়া ১০ পয়েন্টের মধ্যে ৪ পয়েন্ট ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। স্বাধীন কমিশনের রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, লিগের লাভ ও টেকসই আইনের অধীনে একটি ক্লাব একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে ক্ষতি করতে পারবে, তার থেকেও সাড়ে ১৯ মিলিয়ন পাউন্ড এভারটন ২০২১-২২ মৌসুমে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিল। তিন বছরের সময়ে শাস্তির মুখ থেকে রক্ষা পেতে একটি ক্লাব সর্বোচ্চ ১০৫ মিলিয়ন পাউন্ড ক্ষতির মুখোমুখি হতে পারবে। আইন ভঙ্গ করায় ইংলিশ লিগের ইতিহাসে অন্যতম ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি লিগের সবচেয়ে বড় পয়েন্ট কর্তনের শাস্তিতে পড়ে। যে কারণে তাদেরকে টেবিলের ১৯তম স্থানে নেমে যেতে হয়।  কিন্তু স্বাধীন আপিল বোর্ড এভারটনের শাস্তি থেকে চার পয়েন্ট কমিয়ে দিয়েছে। এর ফলে সিন ডায়চের দল টেবিলের ১৫তম স্থানে উঠে এসেছে। এই মুহূর্তে তারা রেলিগেশন জোন থেকে ৫ পয়েন্ট উপরে রয়েছে। লিগ শেষ হতে হাতে রয়েছে আর মাত্র ১২ ম্যাচ।  এক বিবৃতিতে প্রিমিয়ার লিগ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এভারটনের বিপক্ষে যে অভিযোগ উঠেছিল, তা ক্লাবের পক্ষ থেকে স্বীকার করা হয়েছে। পয়েন্ট কর্তনের বিপক্ষে ক্লাবটির আপিলের প্রেক্ষিতে সার্বিক দিক বিবেচনা করে শাস্তির পরিমাণ কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। পয়েন্ট ফেরত পাওয়ার পর ২৬ ম্যাচে এভারটনের পয়েন্ট এখন ২৫। এর আগে, তাদের পয়েন্ট ছিল ২১। যা কিনা রেলিগেশন জোনে থাকা লুটন টাউনের চেয়ে মাত্র ১ পয়েন্ট বেশি ছিল।  ২০ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার ১৮ নম্বরে আছে লুটন। এখন লুটনের চেয়ে ৫ পয়েন্টে এগিয়ে গেল এভারটন। আর এভারটনের উত্থানে ক্ষতি হয়েছে নটিংহাম ফরেস্টের। যারা ২৪ পয়েন্ট নিয়ে ১৬ থেকে এখন ১৭ নম্বরে নেমে গেছে। তবে ১০ পয়েন্টের পুরোটাই ফেরত পেলে ১৩ নম্বরে উঠে আসতে পারত এভারটন। এভারটন জানিয়েছে, আপিলের ফলাফল তারা সন্তুষ্ট।  এদিকে জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো ২০২২-২৩ মৌসুমের জন্য একই অপরাধে গুডিসন পার্কের ক্লাবটির বিপক্ষে ফের অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। যে কারণ আবারও সম্ভাব্য পয়েন্ট কর্তনের হুমকিতে রয়েছে এভারটন।  ১৯৫৪ সালের পর নিয়মিতভাবেই প্রিমিয়ার লিগে খেলা এভারটন ৯ বার লিগ শিরোপা জয় করেছে। কখনই তারা প্রিমিয়ার লিগ থেকে রেলিগেটেড হয়ে নিচে নেমে যায়নি। গত মৌসুমে মাত্র দুই পয়েন্টের জন্য কোনোমতে অবনমন থেকে রক্ষা পেয়েছিল। ১৯৯৫ সালে তারা সর্বশেষ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জয় করেছিল।   প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে এখন পর্যন্ত দুটি ক্লাবের কাছ থেকে পয়েন্ট কেটে নেবার ইতিহাস রয়েছে। ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে ব্ল্যাকবার্নের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে অপরাগতা জানানোয় মিডলসব্রোর তিন পয়েন্ট ও ২০১০ সালে প্রশাসনের দ্বারস্থ হওয়ায় পোর্টসমাউথের ৯ পয়েন্ট কেটে নেওয়া হয়েছিল। এই দুটি ক্লাবই অবশ্য নিজ নিজ লিগে রেলিগেশন এড়াতে পারেনি।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৭:৩৪

অতিরিক্ত সময়ের নাটকীয়তায় পয়েন্ট হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
চলতি মৌসুমে লা লিগায় শীর্ষে রয়েছে স্প্যানিশ জায়ান্ট রিয়াদ মাদ্রিদ। এবার শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে তাদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে জিরানোর। এর মধ্যেই আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে পয়েন্ট হারিয়েছে আনচেলত্তির শিষ্যরা। ১-১ গোলে ড্র করেছে দুই দল। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) ম্যাচ শুরুর খানিক আগেই অনেক বড় ধাক্কা খায় রিয়াল মাদ্রিদ। ওয়ার্ম-আপ করার সময় কাঁধে ব্যথা অনুভব করেন দলের সবচেয়ে গতিময় ফরোয়ার্ড ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ফলে বাধ্য হয়েই তাকে বেঞ্চে রেখে খেলতে নামে দলটি। তবে মাঠে নেমে শুরু থেকেই আক্রমণ করতে থাকে রিয়াল মাদ্রিদ। প্রথম পাঁচ মিনিটেই গোলের উদ্দেশ্যে তিনটি শট নেয় তারা, যদিও কোনোটিতেই প্রতিপক্ষ গোলরক্ষককে তেমন কঠিন কোনো পরীক্ষায় ফেলতে পারেনি। তবে ম্যাচের ২০তম মিনিটে এগিয়ে যায় রিয়াল। তারা যে পিছিয়ে পড়ে, লুকাস ভাসকেস চেষ্টা করেন জুড বেলিংহ্যামকে খুঁজে নেওয়ার, কিন্তু প্রতিপক্ষের একজনের পায়ে লেগে বল পেয়ে যান ব্রাহিম দিয়াস। ঠান্ডা মাথায় দুইজনের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে গোলরক্ষকের সামনে চিপ শটে বল জালে পাঠান ভিনিসিয়ুসের জায়গায় খেলতে নামা দিয়াস। পিছিয়ে পড়ার তিন মিনিট রিয়াল শিবিরে ভীতি ছড়ায় আতলেতিকো। তবে মিডফিল্ডার অ্যালেক্স উইটসেলের হেড লাফিয়ে ঠেকিয়ে দেন গোলরক্ষক আন্দ্রি লুনিন। তবে প্রথমার্ধে আর কোনো গোল না হওয়ায় ১-০ তে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় দিয়াস-বেলিংহ্যামরা। দ্বিতীয়ার্ধের মাঠে নেমে গোল পরিশোধ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে গ্রিজম্যানরা। তৃতীয় মিনিটে গ্রিজম্যানের কর্নারে দারুণ হেডে পেছনের পোস্ট দিয়ে জালে বল জড়ান স্তেফান সাভিচ। তবে ভিএআরের সাহায্যে অফসাইডের বাঁশি বাজান রেফারি, অফসাইডে ছিলেন সাউল নিগেস। ৬১তম মিনিটে আতলেতিকো কোচ একসঙ্গে তিনটি পরিবর্তন আনেন। একটু একটু করে খেলার গতি বাড়তে থাকে। ভিনিসিয়ুসকেও দেখা যায় ওয়ার্ম-আপ করতে। ৬৬তম মিনিটে দারুণ একটি সুযোগ পেয়ে যায় রিয়াল। তবে রদ্রিগোর জোরাল শট রুখে দেন আতলেতিকো গোলরক্ষক। আট মিনিট পর গোল খেতে বসেছিল রিয়াদ তবে গ্রিজম্যানের ব্যকহিল পা দিয়ে রুখে দেন লুনিন। ১-০ তে এগিয়ে থেকে যখন জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, তখন মেম্ফিস ডিপাইয়ের হেড পাস ডি-বক্সে পেয়ে হেডেই ক্রসবার ঘেঁষে ঠিকানা খুঁজে নেন স্প্যানিশ মিডফিল্ডার ইয়োরেন্তে। শুরু হয়ে যায় আতলেতিকোর বাঁধভাঙা উল্লাস, খানিক বাদেই শেষের বাঁশি এবং তাদের উদযাপন পায় নতুন মাত্রা।  লিগ টেবিলে ২৩ ম্যাচে ১৮ জয় ও চার ড্রয়ে তাদের পয়েন্ট ৫৮। সমান ম্যাচে ২ পয়েন্ট কম নিয়ে দুইয়ে জিরোনা। তৃতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনার পয়েন্ট ৫০। তাদের চেয়ে ২ পয়েন্ট কম নিয়ে চার নম্বরে আতলেতিকো।
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৪৭

আমি মারা গেলেও পলাশ আমাকে স্মরণ করবে : অমি
ছোট পর্দার বর্তমান প্রজন্মের দর্শকপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল হক পলাশের জন্মদিন। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) তার জন্মদিন। ১৯৯৩ সালের এই দিনে নোয়াখালীর কালিকাপুর গ্রামে জন্ম নেন বর্তমান সময়ের এ অভিনেতা। জীবনের বিশেষ এই দিনে ভক্ত, শুভাকাঙ্ক্ষীদের ভালোবাসায় সিক্ত পলাশ। প্রিয় অভিনেতাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে বার্তা প্রকাশ করেছেন তারকা, সহকর্মী, নির্মাতারাও। নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি পরিচালিত ব্যাচেলর পয়েন্ট নাটকের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন পলাশ। পলাশের জন্মদিনে তাকে নিয়ে এক আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি। ফেসবুকে পলাশের একটি ছবি প্রকাশ করে এই নির্মাতা লিখেছেন, পলাশকে নিয়ে আমি একটা বই লিখে ফেলতে পারব। বই না লিখলেও আমাদের গল্প বলব আপনাদের কোনো একসময়। আজকে এইটুকু বলি, ওর মধ্যে কৃতজ্ঞতা বোধ এতটাই তীব্র যে ওর বাকি দোষ ঢাকা পড়ে যাবে। আর যেই মানুষের মধ্যে কৃতজ্ঞতা বোধ আছে সে নিঃসন্দেহে ভালো মানুষ। আমি আমার সব অ্যাসিস্ট্যান্টদের ওর উদাহরণ দেই। ও বুম ফিল্মস-এর একটা উদাহরণ। তিনি আরও লেখেন, যারা ভাবছেন ও অনেক বড় হয়ে গেছে, অনেক কিছু করে ফেলেছে তাদের ধারণা পুরোপুরি ঠিক নয়। ওর সুসময় আসছে সামনে। ও যে কোথায় যাবে তা আমি নিজেও বুঝতে পারছি না, আমাদের যাত্রা তো মাত্র শুরু। আমি মারা গেলে কিছু মানুষ যাতে আমাকে স্মরণ করে, আমার কাজকে স্মরণ করে। আমার বিশ্বাস পলাশ আমাকে সবসময় স্মরণ করবে। আমি মারা গেলেও আমার অনুপস্থিতেও করবে।ওর জন্য মন থেকে অনেক দোয়া। প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালে ছবিয়ালের সঙ্গে কাজ শুরু করেন জিয়াউল হক পলাশ। দীর্ঘদিন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। এরপর ইশতিয়াক আহমেদ রোমেলের সহকারী হন। ২০১৭ সালে কাজল আরেফিনের সঙ্গে সহযোগী পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন। এই পরিচালকের ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ নাটকে অভিনয় করে দর্শকপ্রিয়তা লাভ করেন পলাশ।
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৬:৫৯

পয়েন্ট হারিয়েও টেবিলের শীর্ষে পিএসজি
লিগ ওয়ানে ব্রেস্টের বিপক্ষে প্রথমার্ধে জোড়া গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত ২-২ গোল ব্যবধানের ড্রয়ে মাঠে ছেড়েছে পিএসজি।  রোববার (২৮ জানুয়ারি) রাতে পার্ক দ্য প্রিন্সেসে প্রথমার্ধজুড়েই দাপট দেখিয়েছে ফরাসি চ্যাম্পিয়নরা। ম্যাচের ৩৮তম মিনিটেই দলকে এগিয়ে দেন মার্কো অ্যাসেনসিও। বারকোলার পাস থেকে লক্ষ্যভেদ করেন তিনি। আর প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে লিড বাড়ান কোলো মুয়ানি। এতে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় পিএসজি। এরপর বিরতি থেকে ফিরেই সমতায় ফেরে ব্রেস্ট। ম্যাচের ৫৫তম মিনিটে ব্রেস্টের হয়ে ব্যবধান কমান মাহদি কামারা। এরপর ম্যাচের ৮০তম মিনিটে দলকে সমতায় ফেরান পেরেইরা। তবে ম্যাচের ইনজুরি টাইমে তর্কে জড়িয়ে জোড়া হলুদ কার্ডের পর লাল কার্ড দেখেন পিএসজির ব্র্যাডলি বারকোলা। শেষ পর্যন্ত সমতায় থেকেই শেষ হয় ম্যাচটি। এতে টানা দুই জয়ের পর লিগে পয়েন্ট হারাল ফরাসি জায়ান্টরা। তবে এই ম্যাচে ড্রয়ের পরও লিগ টেবিলে রাজত্ব করছে পিএসজি। ১৯ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ৪৪। সমান ম্যাচে ৩৫ পয়েন্টে টেবিলের তিনে ব্রেস্ট।
২৯ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৮
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়