• ঢাকা বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
logo
বাংলাদেশের প্রয়োজন বুঝতে পারছে এডিবি, আরও সহায়তার প্রতিশ্রুতি
বাংলাদেশের প্রয়োজন বুঝতে পারছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। সে অনুযায়ী আরও সহায়তার প্রতিশ্রুতি মিলেছে ব্যাংকটির পক্ষ থেকে।   মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সচিবালয়ে এডিবি ভাইস প্রেসিডেন্ট (সেক্টর ও থিমস) ফাতিমা ইয়াসমিনের নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে এসব কথা জানান অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। বৈঠকে অর্থসচিব মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদারও উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রী ও সচিব বলেন, এডিবির কাছে আরও বাজেট সহায়তা চাওয়া হয়েছে। এডিবি ভাইস প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। এডিবি এখন বাংলাদেশের প্রয়োজন বুঝতে পারছে উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমরা এডিবির সঙ্গে সম্পর্ক ডেভেলপ করছি ৫০ বছর ধরে। এটা আরও ভালো হবে, আরও শক্তিশালী হবে। আমরা এডিবির বার্ষিক সম্মেলনে যাচ্ছি। সেখানে আরও আলোচনা হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আমরা খুবই সন্তুষ্ট। যেভাবে আমাদের সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে, তারা আমাদের প্রয়োজন বুঝতে পারছে।  এ সময় অর্থসচিব বলেন, এডিবি আমাদের ৫০ বছরের বন্ধু। আমরা এডিবির কাছ থেকে ফান্ড পেয়ে আসছি, ভবিষ্যতে যেন আরও পাই, সেজন্য স্যার (অর্থমন্ত্রী) অনুরোধ করেছেন। করোনার সময় এডিবি আমাদের বাজেট সহায়তা দেওয়ায় আমরা অর্থনৈতিক সংকট দ্রুত উতরাতে পেরেছি। এই বাজেট সাপোর্ট যাতে আরও বাড়ে সেজন্য অনুরোধ করা হয়েছে। আমাদের অর্থনীতির বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে এডিবি প্রতিনিধি দলের কোনো পর্যবেক্ষণ আছে কি না– এমন প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, কোনো পর্যবেক্ষণ নেই। তারা খুব খুশি। উল্লেখ্য, চলতি বছরের জন্য ইতোমধ্যে বাংলাদেশকে ৪০ কোটি ডলার বা চার হাজার কোটি টাকার বেশি বাজেট সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এডিবি। গত বছরের ১১ ডিসেম্বরে এ বিষয়ে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। আরও ৯ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছ থেকে। সাম্প্রতিক অর্থবছরগুলোতে সরকারের বাজেট সহায়তা নেওয়ার পরিমাণ বাড়তে দেখা যাচ্ছে। মূলত করোনা-পরবর্তী সময়ে টিকা কেনা এবং অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের জন্য বাজেট সহায়তার পরিমাণ বেড়েছে। এ ছাড়া ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে সরকারের বাজেট সহায়তা নেওয়ার কার্যক্রম জোরদার হয়েছে। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সরকার ১৭৬ কোটি ডলার, ২০২১-২২ অর্থবছরে ২৫৯ কোটি ডলার, ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০৯ কোটি ডলার এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১০০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা নিয়েছে। এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সরকারের বাজেট সহায়তার পরিমাণ ছিল প্রায় ২৫ কোটি ডলার। সাম্প্রতিক সময়ে সরকারের ঋণ পরিশোধের প্রবণতাও বেড়েছে একইসঙ্গে। ইআরডির তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আট মাসে সুদ ও আসল বাবদ আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের প্রায় ২০৩ কোটি ডলার পরিশোধ করেছে সরকার। গত অর্থবছরের একই সময়ে পরিশোধ করা হয়েছিল ১৪২ কোটি ডলার। অর্থাৎ, ঋণ পরিশোধের পরিমাণ বেড়েছে ৪৩ শতাংশ। এর মধ্যে সুদ পরিশোধ করা হয়েছে ৮০ কোটি ৬০ লাখ ডলার; আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা দ্বিগুণ।  
০২ এপ্রিল ২০২৪, ১৭:১৫

ক্যান্সারে আক্রান্ত হাবিপ্রবির সোহেলকে বাঁচাতে বিপুল অর্থের প্রয়োজন
যে সময়টাতে একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর দিকে তাকিয়ে থাকে দেশ এবং পরিবার। পড়াশোনা করে তিনি হাল ধরবে পরিবারের, অংশগ্রহণ করবেন দেশ বিনির্মাণে। কিন্তু কই আর এসব হলো। তার নিজের জীবনটাই আজ যে বিপন্ন! তিনি নিজেই নিজের চিকিৎসার অর্থ সহায়তার জন্য তাকিয়ে আছেন পরিবারের দিকে, দেশবাসীর দিকে।  বলছিলাম দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) অর্থনীতি ১৯ ব্যাচের মেধাবী শিক্ষার্থী সোহেল রানার কথা। তার বাসা দিনাজপুরের সেতাবগঞ্জ উপজেলায়।  মেধাবী এই শিক্ষার্থী আক্রান্ত হয়েছেন দুরারোগ্য ক্যান্সার রোগে। জানা গেছে, গত ২ বছর যাবৎ সোহেল রানা (Ewing Sarcoma) ক্যান্সারে আক্রান্ত। প্রথম দিকে প্রায় দেড় বছর দিনাজপুরে আসল রোগ নির্ণয় না হওয়ায় তার সঠিক চিকিৎসা হয়নি। পরবর্তীতে ছয় মাস আগে ঢাকার বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. মো. আরিফুর রহমান বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান তার ক্যান্সার (Ewing Sarcoma) হয়েছে।  এ যাবৎ সোহেল রানার পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং কেমোথেরাপি বাবদ প্রায় চার লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার পরিবারের সদস্যরা। এখন চিকিৎসক অপারেশন ও অপারেশন পরবর্তীতে ১১টি কেমোথেরাপি দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। তার সুচিকিৎসার জন্য প্রয়োজন প্রায় ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা। তার নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের পক্ষে এ বিশাল অঙ্কের অর্থ বহন করা সম্ভব  না। তার বাবা পরিবারের একমাত্র উপার্জক্ষম ব্যক্তি। সোহেল রানা আক্ষেপের সুরে বলেন, আমার চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। আমরা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার হওয়ার কারণে আমার পরিবারের পক্ষে চিকিৎসার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ বহন করা কষ্টসাধ্য হয়ে উঠেছে। তাই আমি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধু-বান্ধব, ছোট ভাই-বোন, বড় ভাই-বোনদের নিকট এবং দেশবাসীর নিকট অর্থনৈতিক সাহায্য এবং দোয়া প্রার্থনা করছি। আপনাদের সহযোগিতায় আল্লাহ তায়ালা হয়তো আমাকে আবারো আপনাদের মতো স্বাভাবিক জীবন দান করতে পারেন। সোহেলের বন্ধু স্বপন চন্দ্র রায় বলেন, এই তো সেদিন ২০১৯ সালে আমরা ক্যাম্পাসে আসলাম। শহরে মেসে থাকার সুবাদে সোহেলের সঙ্গে বাসে কিংবা অটো করে ক্লাসে যাই। প্রায় শুক্রবার রাতে খিচুড়ি খাওয়া দাওয়া করি। সোহেলের বিভিন্ন খুনসুটিতে চায়ের আড্ডাগুলো কতই না জাঁকজমকপূর্ণ হয়ে উঠতো। কিন্তু সবই এখন স্বপ্নের মত লাগছে। তিনি আরও বলেন, সোহেল ধর্মীয় চেতনার হওয়ায় অনেক নম্র ভদ্র ছিল। সর্বোপরি আমাদের সবার সঙ্গেই অনেক ভালো সম্পর্ক ছিল। সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা রইলো- সোহেল যাতে খুব তাড়াতাড়ি আমাদের মাঝে সুস্থ হয়ে ফিরে আসতে পারে। সোহেলের দিকে শুধু তার মা-বাবা, বন্ধু, ভাই-বোনেরা তাকিয়ে নেই। তার দিকে তাকিয়ে আছে তার স্ত্রী এবং এক বছরের ফুটফুটে মেয়ে আফিয়া। সোহেল দুবছর আগে পারিবারিকভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। যেই সোহেল রানা আজ অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছেন না। সেই সোহেলই হতে পারেন ভবিষ্যৎ দেশবরেণ্য অর্থনীতিবিদ। তাই আসুন সোহেল রানাকে বাঁচাতে আমরা এগিয়ে আসি সামর্থ্যের সর্বোচ্চ দিয়ে। সোহেল রানা ফিরে পাক জীবন, বন্ধুরা ফিরে পাক তার বন্ধুকে, মা-বাবা ফিরে পাক সন্তানকে, স্ত্রী ফিরে পাক স্বামীকে, কন্যা ফিরে পাক তার বাবাকে। আফিয়ার সকাল কাটুক বাবার কোলে ঘুরে বেড়িয়ে।  ভূপেন হাজারী বোধহয় সোহেল রানাদের মতো মানুষদের দুর্দশার কথা ভেবেই বলেছিলেন- ‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য! একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারে না ও বন্ধু!’  সোহেল রানাকে সহোযোগিতা করতে নিচের দেওয়া ব্যাংক একাউন্ট মোবাইল নাম্বারে টাকা পাঠান :  ব্যাংক একাউন্ট Account Name:Sohel Rana Account Number: 1721050083398(DBBL) বিকাশ/নগদ: 01575026752 / 01796839158 রকেট: 01797868118 ব্যাংক একাউন্ট Account Name: Md Aktarul Islam   Account Number: 1721050068148 (DBBL) / 5074010016205 (Rupali Bank Ltd.) যেকোনো তথ্যের প্রয়োজনে মো. আক্তারুল ইসলাম অর্থনীতি বিভাগ (১৯ ব্যাচ) হাবিপ্রবি। মোবাইল: 01575026752 / 01611078939 অথবা  স্বপন চন্দ্র রায় মোবাইল: 01516079350
০৫ মার্চ ২০২৪, ০১:১৮

অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে প্রয়োজন যেসব সতর্কতা
সম্প্রতি রাজধানীর বেইলি রোডে আগুনে নারী-পুরুষ ও শিশুসহ আকালে প্রাণ হারিয়েছেন ৪৬ জন। আগুন সর্বগ্রাসী। তাই আগুন প্রতিরোধে সবার আগে প্রয়োজন সচেতনতা আর সতর্কতা। আগুন থেকে বাঁচতে সতর্ক থাকার কোনো বিকল্প নেই। প্রত্যেককে যে যার জায়গা থেকে আমাদের সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে। সেটা হোক বাসা, অফিস কিংবা যে কোনো স্থান। আগুন যাতে না লাগে সেজন্য সবার প্রথমে আমাদের এ বিষয় সতর্ক থাকতে হবে। মেনে চলতে হবে কিছু শর্ত। আর যদি আগুন লেগেই যায় তা হলেও কিছু সতর্কতা অবলম্বন  করতে হবে। সবার আগে আগুন লাগলে দ্রুত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা প্রতিরোধে কিছু সতর্কতা অবশ্যই মানতে হবে। যেমন- রান্নার পর সম্পূর্ণভাবে চুলা নিভিয়ে ফেলতে হবে চুলা। চুলা জ্বালানোর অন্তত আধা ঘণ্টা আগে জানালা দরজা খুলে দিতে হবে রান্নাঘরের। চুলা জ্বালানোর আগে কোনো লিকেজ আছে কিনা আগে পরীক্ষা করতে হবে। খোলা আগুন দিয়ে অনেকে পরীক্ষা করেন, এটা করবেন না। সাবানের ফেনা দিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের লিকেজ পরীক্ষা করে দেখতে হবে। ভেজা জামাকাপড় চুলার ওপর শুকাতে দেওয়া যাবে না। বাড়ির বিদ্যুৎ লাইন, গ্যাস লাইন কিছুদিন পরপর পরীক্ষা করতে হবে। এসি চালুর আগে পরীক্ষা করতে হবে ঠিক আছে কিনা, দীর্ঘদিন বন্ধ রাখার পর অবশ্যই সার্ভিসিং করিয়ে নিতে হবে। গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই তার মেয়াদ পরীক্ষা করে দেখতে হবে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রতি তিন বছর পরপর সিলিন্ডারের হাইড্রোলিক প্রেসার টেস্ট করা হয়েছে, এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে সিলিন্ডার ব্যবহার করতে হবে।  ভারী যন্ত্র চালাতে নির্দিষ্ট সকেট ও প্লাগ ব্যবহার করুন এবং অব্যবহৃত বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম মূল লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে হবে। এছাড়া অভিজ্ঞ লোক দিয়ে বাসার কিংবা অফিসের ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি নিয়মিত পরীক্ষা করতে হবে।
০২ মার্চ ২০২৪, ১৮:৫৪

‘নির্বাচন এখন মুখ্য বিষয় নয়, প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য’
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান বলেছেন, নির্বাচন এখন মুখ্য বিষয় নয়, আমাদের প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য। মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।  আল নোমান বলেন, ২০০৮ সালে একটি জনসভায় খালেদা জিয়া বলেছিলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার বিরোধ দূর করা হবে। কিন্তু আজকের দিনে এই কথা চিন্তাও করা যায় না। কারণ, দেশ হায়েনাদের কবলে রয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের কর্মসূচি জনগণের জন্যই। আমাদের এক দফা এক দাবিকে ধারণ করে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে। রাজনীতিতে হতাশার জায়গা নেই।  বিএনপির এই নেতা বলেন, ভোটাধিকারের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ যে ষড়যন্ত্র করেছে, তা ভেঙে দিতে হবে। এগিয়ে যেতে হলে জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন। রাজনৈতিক স্ট্রাকচার না থাকলে হায়েনাদের কবল থেকে দেশকে রক্ষা করা যাবে না। আল নোমান আরও বলেন, আমাদের এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে কবে, যাতে শাসক দল পরাজিত হয়। আমরা যে বিজয় অর্জন করতে পারিনি, তা নয়। আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছি। বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, গত ২৮ অক্টোবর যখন সব ভেঙেচুরে দেওয়া হলো, তখন আমি বলেছিলাম কথা কম, কাজ বেশি। এটাকে সামনে রেখে এগিয়ে গেলেই সফলতা পাওয়া যাবে। আন্দোলন ছাড়া ঐক্য আসবে না।  
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৫:০৫

শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন : জসিম উদ্দিন
বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা পরিবর্তন করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন সার্ক চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এসসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন। সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে কাশিপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৫ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে নীলা জয়ন্তী উদযাপন অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।  জসিম উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা পরিবর্তন করা প্রয়োজন। কারিগরি শিক্ষার উপর গুরুত্বারোপ করতে হবে। আমি শিক্ষাব্যবস্থায় ইন্ডাস্ট্রিজ সম্পর্কে আধুনিক জ্ঞান বাড়ানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছি।  এ সময় তিনি নোয়াখালী-২ আসনে আলহাজ্ব মোরশেদ আলমকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করায় জনগণকে ধন্যবাদ জানান।  অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন সুপ্রিম কোর্টের এপিলেট ডিভিশনের অ্যাডভোকেট মো. গিয়াস উদ্দিন। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি লায়ন সৈয়দ মোস্তফা কামাল পাশার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আফম বাবুল বাবু। আলোচনা সভা শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।  
১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৫৭

রাজধানীতে রাস্তা প্রয়োজন ২৫ শতাংশ, আছে ৯ শতাংশ
রাজধানীতে ২৫ শতাংশ রাস্তার প্রয়োজন হলেও সেখানে ৯ শতাংশ রাস্তা আছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে শফিকুল ইসলাম শিমুলের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। শফিকুল ইসলাম শিমুল প্রশ্ন করেন, বাইরের দেশে চমৎকারভাবে গাড়ি চলাচল করে, যেখানে কোনো ট্রাফিক পুলিশ থাকে না। রাস্তায় সুন্দরভাবে গাড়ি চলাচল করে। আমরা যখন ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় যাই সেখানে দেখি সুন্দরভাবে গাড়ি চলাচল করে। এমন পরিবেশ গোটা বাংলাদেশে সিগন্যাল বাতির মাধ্যমে আমরা আইন করে হলেও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করব কি না? ওই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঢাকায় ২ কোটি মানুষ বাস করে। একটা শহরে যানবাহন উপযোগী রাখার জন্য ও ট্রাফিক ব্যবস্থা সুষ্ঠু রাখার জন্য অন্ততপক্ষে ২৫ শতাংশ রাস্তার প্রয়োজন হয়। সেখানে আমাদের আছে ৯ শতাংশ। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যুক্ত হলে সাড়ে ৯ শতাংশ হতে পারে। আমাদের রাস্তার সংকট রয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমরা ট্রায়ালভাবে একবার দিয়েছিলাম। তাতে মহাজটের একটা দৃশ্য দেখেছি। সেজন্য আমরা আরেকটি পরিকল্পনা নিয়েছি। দুই সিটির মেয়রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে কীভাবে লাইটিং সিস্টেমের মধ্যে নিয়ে আসতে পারি সেটি শুরু করেছি। খুব শিগগির কিছু কিছু জায়গায় শুরু করবো। পর্যায়ক্রমে হয়তো সারা ঢাকাকেই সেই ব্যবস্থায় নিয়ে আসব।  
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ২২:৪৭

৮৭ হাজার টাকা বেতনে চাকরি, প্রয়োজন কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। সংস্থাটি ‘অ্যাসিস্ট্যান্ট কো–অর্ডিনেটর’ পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন- প্রতিষ্ঠানের নাম: ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট কো–অর্ডিনেটর (ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস, ট্রেজারি অপারেশন) পদসংখ্যা: ১টি শিক্ষাগত যোগ্যতা: অ্যাকাউন্টিং, ফিন্যান্স, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বা এ ধরনের বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি বা সমমানের জিপিএ/সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়। জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থায় ফিন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস বিভাগে অন্তত চার বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কোনো সংস্থা বা ইউএসএইডের ভ্যাট, ট্যাক্স ইউনিটে কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার পাবেন। অন্যান্য যোগ্যতা: বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় যোগাযোগের দক্ষতা থাকতে হবে। কম্পিউটার ব্যবহারে দক্ষতা থাকতে হবে। ইআরপি সফটওয়্যার ও এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। অন্যান্য ডাটা অপারেশন সফটওয়্যার সম্পর্কে জানাশোনা থাকতে হবে। চাকরির ধরন: ফুল টাইম কর্মস্থল: ঢাকা বেতন: ৮৭,১০৭ টাকা আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুণ এখানে। আবেদনের শেষ তারিখ: ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত।
২২ জানুয়ারি ২০২৪, ১০:২৫
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়